শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪ আপডেট:

জাতীয় বাজেটে কৃষকের প্রত্যাশা

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় বাজেটে কৃষকের প্রত্যাশা

প্রতি বছরের মতো এবারও আমি দেশের বিভিন্ন জেলায় কৃষকদের নিয়ে আয়োজন করেছিলাম ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠানের। সেখানে হাজার হাজার কৃষক তাদের অভিমত প্রকাশ করেন। কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক করতে সরকারের কার্যকর ভূমিকা প্রশংসনীয়। ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ ভর্তুকিতে কৃষকদের কৃষিযন্ত্র দেওয়া হচ্ছে। ফলে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ও আধুনিকীকরণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। তবে ভর্তুকি দেওয়ার পরও কৃষিযন্ত্রের দাম মেটানোর অবস্থা এখনো ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষকদের নেই। এ ছাড়াও আমাদের দেশের চাষের জমি খণ্ড খণ্ড। ফলে বড় কৃষিযন্ত্র ব্যবহার কঠিন হয়ে পড়ছে। এ ক্ষেত্রে কৃষকদের দাবি আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষকের ব্যবহারোপযোগী কৃষিযন্ত্র আমদানি বা দেশে তৈরির ব্যবস্থা নেওয়ার। এবারের বাজেটে কৃষিযন্ত্রের ভর্তুকির সুফল যেন প্রান্তিক কৃষক পর্যন্ত পৌঁছে-কৃষক তার সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা প্রত্যাশা করছে।

উন্নত বিশ্বে শতভাগ যান্ত্রিক কৃষিতে বড় বিনিয়োগে কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে শিল্পের মাত্রায়। আমাদের জনসম্পদ রয়েছে, আছে উর্বর জমি ও কৃষি উপযোগী আবহাওয়া। ধীরে ধীরে কৃষিতে আগ্রহী উঠছেন শিল্পোদ্যোক্তারাও। যার বেশকিছু নজির আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি। আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যশস্য, ফলমূল ও সবজি উৎপাদন হয়। মৌসুমে উদ্বৃত্ত ফসল নষ্ট হয়। ফলে অ্যাগ্রো প্রসেসিংয়ে যাওয়া জরুরি। উপযুক্ত পরিবেশ ও বৈদেশিক বাণিজ্যের নিশ্চয়তা তৈরি করা গেলে ব্যবসায়ীরা কৃষিতে বিনিয়োগ করবে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। কারণ কৃষিতে অর্থ বিনিয়োগ করলে টাকা ফেরত পাওয়া যায়-এটা প্রমাণিত। উপযুক্ত কৃষি উৎপাদন ও বাণিজ্যিক পরিবেশ তৈরি হলে এ খাতে বিদেশিরাও বিনিয়োগ করবে। ভবিষ্যৎ বাণিজ্যই হচ্ছে কৃষি। অন্যদিকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ১৭টির মধ্যে ১০টি লক্ষ্যমাত্রা এবং এর অন্তর্গত ৩৩টি টার্গেটের সঙ্গে কৃষি খাতের সরাসরি সম্পৃক্ততা রয়েছে। ফলে আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে কৃষিজ উৎপাদনশীলতা এবং ক্ষুদ্র-পরিসর খাদ্য উৎপাদকদের আয় দ্বিগুণ করা। তাই শুধু কৃষিতে বাজেটে কৃষির জন্য শুধু থোক বরাদ্দ দিলেই হবে না। পরের দশ থেকে পনেরো বছর কৃষির গতি প্রকৃতি কেমন হবে- তা এখনই ভাবনার ভিতরে এনে ঢেলে সাজাতে হবে। কৃষির উপ-খাতগুলোর দিকে অনেক বেশি নজর দেওয়া প্রয়োজন। আমরা যে সময়ে খাদ্য নিরাপত্তার কথা ভাবছি, সে সময়টি আসলে পুষ্টি নিরাপত্তার দিকে তাকানোর। এ কথা বলতেই হবে, মৎস্য চাষ, গবাদি পশু পালন, হাঁস-মুরগি পালনের মতো খাতগুলো আমাদের জাতীয় অর্থনীতি ও পুষ্টির মানদণ্ডে অপরিসীম অবদান রেখে আসছে। তৃণমূল খামারিরাই এই অবদানের পেছনে মূল শক্তি। আমাদের দেশের মতো এত সস্তায় পৃথিবীর কোথাও আমিষ পাওয়া যায় না। আমাদের মাছ উৎপাদনের সাফল্য আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। দুধ ও ডিম উৎপাদনেও রয়েছে একই সাফল্য। অথচ এসব খাত তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধা পায়নি। অনেক প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেই খামারিরা আমাদের আমিষের চাহিদা পূরণে অসামান্য অবদান রেখে চলেছেন।

খামারিরা দীর্ঘদিন ধরে খামারে ব্যবহৃত বিদ্যুতের বিল বাণিজ্যিক হিসাবের পরিবর্তে কৃষির হিসাবে বিবেচনা করার জন্য আবেদন জানিয়ে আসছেন। এটি মাননীয় অর্থমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রী অবগত রয়েছেন। এ বিষয়টি বিশেষ বিবেচনায় রাখা উচিত।

কৃষির উপ-খাতগুলোতে তেমন ঋণ সুবিধা নেই। প্রতিটি খাতকেই ঝুঁকিপূর্ণ গণ্য করে ঋণ দেওয়া হয় না। অথচ ঋণ সহায়তা দেওয়া হলে কৃষির উপ-খাতগুলোতে অনেক বেশি সাফল্য ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি আসতে পারে। ফসলি কৃষির পাশাপাশি কৃষির সব উপ-খাতে ভর্তুকি বরাদ্দের দাবি রয়েছে খামারিদের।

কৃষির ও এর উপ-খাতগুলোর জন্য বিমা ব্যবস্থা চালু করা সময়ের দাবি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ফসলহানির মতো কৃষির সব উপ-খাতও আক্রান্ত হচ্ছে নানাভাবে। এক্ষেত্রে বিমা ব্যবস্থা কৃষক ও খামারিদের উৎসাহ ও আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে বিমার প্রিমিয়াম দেওয়ার ক্ষেত্রে কৃষক ও খামারিদের অনাগ্রহ দেখা যায়। আমার প্রস্তাব হচ্ছে, প্রয়োজনে সরকারি ভর্তুকি দিয়ে বিমার প্রিমিয়াম দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। তাতে বিমা ব্যবস্থা চালু করা সহজ হবে। কৃষকদের একটি অনুশীলনের আওতায় নিয়ে আসতে পারলে এক্ষেত্রে কোনো অনিশ্চয়তাই থাকবে না।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও আপৎকালীন সময়ে পুনর্বাসনের আওতা ও বরাদ্দের পরিমাণ বাড়াতে হবে। কিছু দুর্যোগ রয়েছে আমাদের চেনাজানা, কিছু প্রতি বছরই নতুন করে দেখা দেয়। নীতি-পরিকল্পনা ও বরাদ্দের ক্ষেত্রে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন কৃষি ফলনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বাজেট প্রণয়নের সময় থেকেই সরকারি প্রস্তুতি ও নির্দিষ্ট বরাদ্দ থাকা প্রয়োজন।

কৃষি গবেষণায় বরাদ্দ বাড়াতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন, মাটির স্বাস্থ্য, কৃষির বহুমুখী পরিবর্তন ও মানুষের জীবনধারাকে রেখেই কৃষি গবেষণা শুধু ফসলের জাত উদ্ভাবনে সীমাবদ্ধ রাখার সুযোগ নেই। এখন সামগ্রিক কৃষি গবেষণার দিকে নতুন করে নজর দেওয়ার সময় এসেছে। এক্ষেত্রে গবেষণার বরাদ্দে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। শিক্ষিত তরুণদের কৃষিতে ধরে রাখার জন্য বিশেষ সহায়তার ব্যবস্থা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষিত তরুণদের জন্য বিশেষ কৃষি উদ্যোগ প্যাকেজ প্রণয়ন করা যেতে পারে।

এখন স্টাটার্পের যুগ। পৃথিবীর সব দেশেই স্টাটার্পের মাধ্যমেই কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক গতি ত্বরান্বিত হচ্ছে। আমাদের দেশে প্রচলিত খাতগুলোর স্টাটার্পে উল্লেখযোগ্য সাফল্য নেই। কারণ একটি বাণিজ্যিক উদ্যোগ প্রস্তুত করার সঙ্গে বিনিয়োগ ও বাজার নিশ্চয়তা দুটি বিষয় অপরিহার্য। এ দুটি কারণেই স্টাটার্প কাক্সিক্ষত সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে পারে না। এক্ষেত্রে কৃষি খাতের চিত্র ভিন্ন। আজকের বাংলাদেশে অগণিত শিক্ষিত কৃষি উদ্যোক্তা। তারা একেকজন বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করছেন। তাদের এই সাফল্য ধরে রাখতে তাদের জন্য একটি প্যাকেজ তৈরি করে বিনিয়োগ ও বাজার পর্যন্ত সেবার ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন। উন্মুক্ত অর্থনৈতিক প্যাকেজ থাকলে সব শর্ত পূরণ করেই শিক্ষিত তরুণ উদ্যোক্তারা এদিকে ঝুঁকবেন।

কৃষির যান্ত্রিকীকরণ হওয়া প্রয়োজন সব দিকে। সামগ্রিক যান্ত্রিকীকরণ ছাড়া কৃষি উৎপাদন, ফলন পার্থক্য ও ফসলের অপচয় রোধ করা সম্ভব নয়। শুধু জমি চাষের সাফল্যকে যান্ত্রিকীকরণের উৎকর্ষ হিসেবে তৃপ্ত হওয়ার সুযোগ নেই। ফসল বোনা, রোপণ, সার ও কীটনাশক প্রয়োগ, ফসল পরিচর্যা, রোগবালাই নির্ণয় ও দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রেই আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্র এসেছে। এগুলো শুধু উন্নত বিশ্বই ব্যবহার করছে না, রীতিমতো দক্ষিণ এশিয়াতেও বহুমুখী যান্ত্রিকীকরণের ব্যবহার চলছে। আমাদেরও সামগ্রিক যান্ত্রিকীকরণের পথে হাঁটতে হবে। স্মার্ট কৃষিতে যেতে হবে। কৃষির উপ-খাতগুলোতেও স্মার্ট প্রযুক্তি যুক্ত করার ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সহায়তা ও প্রণোদনার ব্যবস্থা রাখতে হবে। কৃষিতে ইন্টারনেট অব থিংস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিক টেকনোলজির সমন্বয় ঘটাতে হবে। এসব দিকে বিশেষ বরাদ্দ থাকা প্রয়োজন। কৃষি ঋণের পরিমাণ বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে ঋণ পাওয়ার দাবি রাখেন এমন গ্রহীতা সঠিকভাবে শনাক্ত করে তার কাছে ঋণ পৌঁছানোর বিষয়টি সহজলভ্য করতে হবে। ঋণের পাশাপাশি ঋণের অর্থ ব্যবহারের জন্য ব্যবস্থাপনা সহযোগিতা নিশ্চিত করার নীতি প্রণয়ন করাও প্রয়োজন।

আরেকটি বিষয়ে নজর দেওয়া প্রয়োজন। কৃষি ঋণ বিতরণে কোনো বেসরকারি সংস্থা বা এনজিওর দ্বারস্থ না হয়ে সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে কৃষকের ১০ টাকার অ্যাকাউন্ট, এজেন্ট ব্যাংকিং, ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। চলমান ডিজিটাল যুগে ঋণ বিতরণে সরকারি অবকাঠামো ব্যবহার করেই সঠিক জবাবদিহিতার আওতায় সুষ্ঠু নিয়মে ঋণ বিতরণ করা সম্ভব। আমাদের দেশের মোট আয়তনের ৮১ শতাংশ বঙ্গোপসাগর। সমুদ্রসীমার আয়তন বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে আমাদের ব্লু-ইকোনমি নিয়ে নতুন সম্ভাবনা জেগে উঠেছে। বিভিন্ন দেশের সমুদ্র অর্থনীতির গবেষকদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয়েছে। সমুদ্রবিজ্ঞান বিষয়ের আন্তর্জাতিক গবেষকরা আমাদের দেশের এ সম্ভাবনাকে অনেক বড় করে দেখেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- আমাদের সমুদ্রসম্পদের সঠিক জরিপ, গবেষণা ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের কাছাকাছি কি আমরা যেতে পেরেছি? গত কয়েক বছরে কক্সবাজারের বিভিন্ন ফিশ ল্যান্ডিং স্টেশনে ঘুরে দেখেছি, আমাদের সামুদ্রিক মাছের প্রজাতির সংখ্যা দিন দিন কমছে। এ বিষয়ে মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটও তেমন সঠিক ও গবেষণালব্ধ তথ্য দিতে পারেনি। আমাদের দেশে সমুদ্রসম্পদের অনেক সম্ভাবনাময় একটি দিক উন্মোচন করতে পারে ‘সি উইড’ বা সমুদ্র শ্যাওলা। দেশের কোথাও কোথাও বাড়ির উঠানে চৌবাচ্চা তৈরি করে স্পিরুলিনা চাষের উদ্যোগ নিয়েছেন তরুণরা। এটিও বেশ আশার কথা। এসব উদ্যোগ সফল করতে সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন। বিশেষ করে তথ্যগত ও প্রশিক্ষণ দিয়ে সহযোগিতার পাশাপাশি একটা ভালো বাজার ব্যবস্থাপনা তৈরি জরুরি।

সবশেষে আসি ছাদকৃষি বা নগরকৃষির প্রসঙ্গে। পৃথিবীপৃষ্ঠের তাপমাত্রা দ্রুত বাড়ছে। আমাদের এ অঞ্চল অনেক বেশি উত্তপ্ত। গ্রীষ্মের এই সময়ে গতবার যে তাপমাত্রা ছিল এবার তার চেয়ে বেশি। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। পদ্মায় পানি না থাকায় বন্ধ হয়ে গেছে গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প। বৃক্ষশূন্য প্রকৃতিতে মানুষের বেঁচে থাকা দায় হয়ে পড়েছে। ঠিক এ সময়ে তীব্র দাবদাহে পুড়ছে ঢাকাসহ দেশের সব শহর নগর। গ্রামের চেয়ে নগরের পরিবেশ অনেক বেশি উষ্ণ। কল-কারখানা, গাড়ির কালো ধোঁয়া, আর মানুষের চাপে এক অন্যরকম নাভিশ্বাস উঠছে মানুষের। এই পরিস্থিতিতে ছাদকৃষি বা নগরকৃষি আমাদের অক্সিজেন কারখানা হিসেবে গড়ে উঠতে পারে। সারা দেশে ছাদকৃষি উদ্যোগে আগ্রহী হয়ে উঠছে মানুষ। কিন্তু সেই বিবেচনায় তাদের সহায়তা নেই। সরকারের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের আওতায় ছাদকৃষিবিষয়ক একটি কর্মসূচি রয়েছে, যেটি একেবারেই সীমিত। বড় পরিসরে নগরকৃষি সম্প্রসারণে ওই কর্মসূচি তেমন ভূমিকা রাখতে সমর্থ নয়। এ সময়ে কয়েকটি দিকে সাফল্যের কথা চিন্তা করে ছাদকৃষি বিষয়ে একটি সমন্বিত ও বড় প্রকল্প গ্রহণ করা যেতে পারে। ক. নগরের পরিবেশ উন্নয়ন। সবুজের হার বাড়ানো। যার মাধ্যমে নগরে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়বে। খ. ছাদ বিশুদ্ধ ফল ফসল উৎপাদনের মাধ্যমে নগরবাসী একাংশ তাদের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হবে। ছাদকৃষিতে উৎপাদিত পণ্য বিশেষায়িত ও বিশুদ্ধ কৃষিপণ্য হিসেবে বাজারজাত করা সম্ভব, যেটি বাণিজ্যিক কৃষির এক নতুন দ্বার উন্মোচন করতে পারে।

আসন্ন জাতীয় বাজেট প্রণয়নে উপরোক্ত বিষয়গুলোতে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা