শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪ আপডেট:

জাতীয় বাজেটে কৃষকের প্রত্যাশা

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় বাজেটে কৃষকের প্রত্যাশা

প্রতি বছরের মতো এবারও আমি দেশের বিভিন্ন জেলায় কৃষকদের নিয়ে আয়োজন করেছিলাম ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠানের। সেখানে হাজার হাজার কৃষক তাদের অভিমত প্রকাশ করেন। কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক করতে সরকারের কার্যকর ভূমিকা প্রশংসনীয়। ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ ভর্তুকিতে কৃষকদের কৃষিযন্ত্র দেওয়া হচ্ছে। ফলে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ও আধুনিকীকরণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। তবে ভর্তুকি দেওয়ার পরও কৃষিযন্ত্রের দাম মেটানোর অবস্থা এখনো ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষকদের নেই। এ ছাড়াও আমাদের দেশের চাষের জমি খণ্ড খণ্ড। ফলে বড় কৃষিযন্ত্র ব্যবহার কঠিন হয়ে পড়ছে। এ ক্ষেত্রে কৃষকদের দাবি আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষকের ব্যবহারোপযোগী কৃষিযন্ত্র আমদানি বা দেশে তৈরির ব্যবস্থা নেওয়ার। এবারের বাজেটে কৃষিযন্ত্রের ভর্তুকির সুফল যেন প্রান্তিক কৃষক পর্যন্ত পৌঁছে-কৃষক তার সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা প্রত্যাশা করছে।

উন্নত বিশ্বে শতভাগ যান্ত্রিক কৃষিতে বড় বিনিয়োগে কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে শিল্পের মাত্রায়। আমাদের জনসম্পদ রয়েছে, আছে উর্বর জমি ও কৃষি উপযোগী আবহাওয়া। ধীরে ধীরে কৃষিতে আগ্রহী উঠছেন শিল্পোদ্যোক্তারাও। যার বেশকিছু নজির আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি। আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যশস্য, ফলমূল ও সবজি উৎপাদন হয়। মৌসুমে উদ্বৃত্ত ফসল নষ্ট হয়। ফলে অ্যাগ্রো প্রসেসিংয়ে যাওয়া জরুরি। উপযুক্ত পরিবেশ ও বৈদেশিক বাণিজ্যের নিশ্চয়তা তৈরি করা গেলে ব্যবসায়ীরা কৃষিতে বিনিয়োগ করবে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। কারণ কৃষিতে অর্থ বিনিয়োগ করলে টাকা ফেরত পাওয়া যায়-এটা প্রমাণিত। উপযুক্ত কৃষি উৎপাদন ও বাণিজ্যিক পরিবেশ তৈরি হলে এ খাতে বিদেশিরাও বিনিয়োগ করবে। ভবিষ্যৎ বাণিজ্যই হচ্ছে কৃষি। অন্যদিকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ১৭টির মধ্যে ১০টি লক্ষ্যমাত্রা এবং এর অন্তর্গত ৩৩টি টার্গেটের সঙ্গে কৃষি খাতের সরাসরি সম্পৃক্ততা রয়েছে। ফলে আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে কৃষিজ উৎপাদনশীলতা এবং ক্ষুদ্র-পরিসর খাদ্য উৎপাদকদের আয় দ্বিগুণ করা। তাই শুধু কৃষিতে বাজেটে কৃষির জন্য শুধু থোক বরাদ্দ দিলেই হবে না। পরের দশ থেকে পনেরো বছর কৃষির গতি প্রকৃতি কেমন হবে- তা এখনই ভাবনার ভিতরে এনে ঢেলে সাজাতে হবে। কৃষির উপ-খাতগুলোর দিকে অনেক বেশি নজর দেওয়া প্রয়োজন। আমরা যে সময়ে খাদ্য নিরাপত্তার কথা ভাবছি, সে সময়টি আসলে পুষ্টি নিরাপত্তার দিকে তাকানোর। এ কথা বলতেই হবে, মৎস্য চাষ, গবাদি পশু পালন, হাঁস-মুরগি পালনের মতো খাতগুলো আমাদের জাতীয় অর্থনীতি ও পুষ্টির মানদণ্ডে অপরিসীম অবদান রেখে আসছে। তৃণমূল খামারিরাই এই অবদানের পেছনে মূল শক্তি। আমাদের দেশের মতো এত সস্তায় পৃথিবীর কোথাও আমিষ পাওয়া যায় না। আমাদের মাছ উৎপাদনের সাফল্য আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। দুধ ও ডিম উৎপাদনেও রয়েছে একই সাফল্য। অথচ এসব খাত তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধা পায়নি। অনেক প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেই খামারিরা আমাদের আমিষের চাহিদা পূরণে অসামান্য অবদান রেখে চলেছেন।

খামারিরা দীর্ঘদিন ধরে খামারে ব্যবহৃত বিদ্যুতের বিল বাণিজ্যিক হিসাবের পরিবর্তে কৃষির হিসাবে বিবেচনা করার জন্য আবেদন জানিয়ে আসছেন। এটি মাননীয় অর্থমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রী অবগত রয়েছেন। এ বিষয়টি বিশেষ বিবেচনায় রাখা উচিত।

কৃষির উপ-খাতগুলোতে তেমন ঋণ সুবিধা নেই। প্রতিটি খাতকেই ঝুঁকিপূর্ণ গণ্য করে ঋণ দেওয়া হয় না। অথচ ঋণ সহায়তা দেওয়া হলে কৃষির উপ-খাতগুলোতে অনেক বেশি সাফল্য ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি আসতে পারে। ফসলি কৃষির পাশাপাশি কৃষির সব উপ-খাতে ভর্তুকি বরাদ্দের দাবি রয়েছে খামারিদের।

কৃষির ও এর উপ-খাতগুলোর জন্য বিমা ব্যবস্থা চালু করা সময়ের দাবি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ফসলহানির মতো কৃষির সব উপ-খাতও আক্রান্ত হচ্ছে নানাভাবে। এক্ষেত্রে বিমা ব্যবস্থা কৃষক ও খামারিদের উৎসাহ ও আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে বিমার প্রিমিয়াম দেওয়ার ক্ষেত্রে কৃষক ও খামারিদের অনাগ্রহ দেখা যায়। আমার প্রস্তাব হচ্ছে, প্রয়োজনে সরকারি ভর্তুকি দিয়ে বিমার প্রিমিয়াম দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। তাতে বিমা ব্যবস্থা চালু করা সহজ হবে। কৃষকদের একটি অনুশীলনের আওতায় নিয়ে আসতে পারলে এক্ষেত্রে কোনো অনিশ্চয়তাই থাকবে না।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও আপৎকালীন সময়ে পুনর্বাসনের আওতা ও বরাদ্দের পরিমাণ বাড়াতে হবে। কিছু দুর্যোগ রয়েছে আমাদের চেনাজানা, কিছু প্রতি বছরই নতুন করে দেখা দেয়। নীতি-পরিকল্পনা ও বরাদ্দের ক্ষেত্রে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন কৃষি ফলনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বাজেট প্রণয়নের সময় থেকেই সরকারি প্রস্তুতি ও নির্দিষ্ট বরাদ্দ থাকা প্রয়োজন।

কৃষি গবেষণায় বরাদ্দ বাড়াতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন, মাটির স্বাস্থ্য, কৃষির বহুমুখী পরিবর্তন ও মানুষের জীবনধারাকে রেখেই কৃষি গবেষণা শুধু ফসলের জাত উদ্ভাবনে সীমাবদ্ধ রাখার সুযোগ নেই। এখন সামগ্রিক কৃষি গবেষণার দিকে নতুন করে নজর দেওয়ার সময় এসেছে। এক্ষেত্রে গবেষণার বরাদ্দে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। শিক্ষিত তরুণদের কৃষিতে ধরে রাখার জন্য বিশেষ সহায়তার ব্যবস্থা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষিত তরুণদের জন্য বিশেষ কৃষি উদ্যোগ প্যাকেজ প্রণয়ন করা যেতে পারে।

এখন স্টাটার্পের যুগ। পৃথিবীর সব দেশেই স্টাটার্পের মাধ্যমেই কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক গতি ত্বরান্বিত হচ্ছে। আমাদের দেশে প্রচলিত খাতগুলোর স্টাটার্পে উল্লেখযোগ্য সাফল্য নেই। কারণ একটি বাণিজ্যিক উদ্যোগ প্রস্তুত করার সঙ্গে বিনিয়োগ ও বাজার নিশ্চয়তা দুটি বিষয় অপরিহার্য। এ দুটি কারণেই স্টাটার্প কাক্সিক্ষত সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে পারে না। এক্ষেত্রে কৃষি খাতের চিত্র ভিন্ন। আজকের বাংলাদেশে অগণিত শিক্ষিত কৃষি উদ্যোক্তা। তারা একেকজন বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করছেন। তাদের এই সাফল্য ধরে রাখতে তাদের জন্য একটি প্যাকেজ তৈরি করে বিনিয়োগ ও বাজার পর্যন্ত সেবার ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন। উন্মুক্ত অর্থনৈতিক প্যাকেজ থাকলে সব শর্ত পূরণ করেই শিক্ষিত তরুণ উদ্যোক্তারা এদিকে ঝুঁকবেন।

কৃষির যান্ত্রিকীকরণ হওয়া প্রয়োজন সব দিকে। সামগ্রিক যান্ত্রিকীকরণ ছাড়া কৃষি উৎপাদন, ফলন পার্থক্য ও ফসলের অপচয় রোধ করা সম্ভব নয়। শুধু জমি চাষের সাফল্যকে যান্ত্রিকীকরণের উৎকর্ষ হিসেবে তৃপ্ত হওয়ার সুযোগ নেই। ফসল বোনা, রোপণ, সার ও কীটনাশক প্রয়োগ, ফসল পরিচর্যা, রোগবালাই নির্ণয় ও দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রেই আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্র এসেছে। এগুলো শুধু উন্নত বিশ্বই ব্যবহার করছে না, রীতিমতো দক্ষিণ এশিয়াতেও বহুমুখী যান্ত্রিকীকরণের ব্যবহার চলছে। আমাদেরও সামগ্রিক যান্ত্রিকীকরণের পথে হাঁটতে হবে। স্মার্ট কৃষিতে যেতে হবে। কৃষির উপ-খাতগুলোতেও স্মার্ট প্রযুক্তি যুক্ত করার ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সহায়তা ও প্রণোদনার ব্যবস্থা রাখতে হবে। কৃষিতে ইন্টারনেট অব থিংস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিক টেকনোলজির সমন্বয় ঘটাতে হবে। এসব দিকে বিশেষ বরাদ্দ থাকা প্রয়োজন। কৃষি ঋণের পরিমাণ বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে ঋণ পাওয়ার দাবি রাখেন এমন গ্রহীতা সঠিকভাবে শনাক্ত করে তার কাছে ঋণ পৌঁছানোর বিষয়টি সহজলভ্য করতে হবে। ঋণের পাশাপাশি ঋণের অর্থ ব্যবহারের জন্য ব্যবস্থাপনা সহযোগিতা নিশ্চিত করার নীতি প্রণয়ন করাও প্রয়োজন।

আরেকটি বিষয়ে নজর দেওয়া প্রয়োজন। কৃষি ঋণ বিতরণে কোনো বেসরকারি সংস্থা বা এনজিওর দ্বারস্থ না হয়ে সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে কৃষকের ১০ টাকার অ্যাকাউন্ট, এজেন্ট ব্যাংকিং, ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। চলমান ডিজিটাল যুগে ঋণ বিতরণে সরকারি অবকাঠামো ব্যবহার করেই সঠিক জবাবদিহিতার আওতায় সুষ্ঠু নিয়মে ঋণ বিতরণ করা সম্ভব। আমাদের দেশের মোট আয়তনের ৮১ শতাংশ বঙ্গোপসাগর। সমুদ্রসীমার আয়তন বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে আমাদের ব্লু-ইকোনমি নিয়ে নতুন সম্ভাবনা জেগে উঠেছে। বিভিন্ন দেশের সমুদ্র অর্থনীতির গবেষকদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয়েছে। সমুদ্রবিজ্ঞান বিষয়ের আন্তর্জাতিক গবেষকরা আমাদের দেশের এ সম্ভাবনাকে অনেক বড় করে দেখেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- আমাদের সমুদ্রসম্পদের সঠিক জরিপ, গবেষণা ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের কাছাকাছি কি আমরা যেতে পেরেছি? গত কয়েক বছরে কক্সবাজারের বিভিন্ন ফিশ ল্যান্ডিং স্টেশনে ঘুরে দেখেছি, আমাদের সামুদ্রিক মাছের প্রজাতির সংখ্যা দিন দিন কমছে। এ বিষয়ে মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটও তেমন সঠিক ও গবেষণালব্ধ তথ্য দিতে পারেনি। আমাদের দেশে সমুদ্রসম্পদের অনেক সম্ভাবনাময় একটি দিক উন্মোচন করতে পারে ‘সি উইড’ বা সমুদ্র শ্যাওলা। দেশের কোথাও কোথাও বাড়ির উঠানে চৌবাচ্চা তৈরি করে স্পিরুলিনা চাষের উদ্যোগ নিয়েছেন তরুণরা। এটিও বেশ আশার কথা। এসব উদ্যোগ সফল করতে সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন। বিশেষ করে তথ্যগত ও প্রশিক্ষণ দিয়ে সহযোগিতার পাশাপাশি একটা ভালো বাজার ব্যবস্থাপনা তৈরি জরুরি।

সবশেষে আসি ছাদকৃষি বা নগরকৃষির প্রসঙ্গে। পৃথিবীপৃষ্ঠের তাপমাত্রা দ্রুত বাড়ছে। আমাদের এ অঞ্চল অনেক বেশি উত্তপ্ত। গ্রীষ্মের এই সময়ে গতবার যে তাপমাত্রা ছিল এবার তার চেয়ে বেশি। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। পদ্মায় পানি না থাকায় বন্ধ হয়ে গেছে গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প। বৃক্ষশূন্য প্রকৃতিতে মানুষের বেঁচে থাকা দায় হয়ে পড়েছে। ঠিক এ সময়ে তীব্র দাবদাহে পুড়ছে ঢাকাসহ দেশের সব শহর নগর। গ্রামের চেয়ে নগরের পরিবেশ অনেক বেশি উষ্ণ। কল-কারখানা, গাড়ির কালো ধোঁয়া, আর মানুষের চাপে এক অন্যরকম নাভিশ্বাস উঠছে মানুষের। এই পরিস্থিতিতে ছাদকৃষি বা নগরকৃষি আমাদের অক্সিজেন কারখানা হিসেবে গড়ে উঠতে পারে। সারা দেশে ছাদকৃষি উদ্যোগে আগ্রহী হয়ে উঠছে মানুষ। কিন্তু সেই বিবেচনায় তাদের সহায়তা নেই। সরকারের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের আওতায় ছাদকৃষিবিষয়ক একটি কর্মসূচি রয়েছে, যেটি একেবারেই সীমিত। বড় পরিসরে নগরকৃষি সম্প্রসারণে ওই কর্মসূচি তেমন ভূমিকা রাখতে সমর্থ নয়। এ সময়ে কয়েকটি দিকে সাফল্যের কথা চিন্তা করে ছাদকৃষি বিষয়ে একটি সমন্বিত ও বড় প্রকল্প গ্রহণ করা যেতে পারে। ক. নগরের পরিবেশ উন্নয়ন। সবুজের হার বাড়ানো। যার মাধ্যমে নগরে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়বে। খ. ছাদ বিশুদ্ধ ফল ফসল উৎপাদনের মাধ্যমে নগরবাসী একাংশ তাদের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হবে। ছাদকৃষিতে উৎপাদিত পণ্য বিশেষায়িত ও বিশুদ্ধ কৃষিপণ্য হিসেবে বাজারজাত করা সম্ভব, যেটি বাণিজ্যিক কৃষির এক নতুন দ্বার উন্মোচন করতে পারে।

আসন্ন জাতীয় বাজেট প্রণয়নে উপরোক্ত বিষয়গুলোতে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা