শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪ আপডেট:

জাতীয় বাজেটে কৃষকের প্রত্যাশা

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় বাজেটে কৃষকের প্রত্যাশা

প্রতি বছরের মতো এবারও আমি দেশের বিভিন্ন জেলায় কৃষকদের নিয়ে আয়োজন করেছিলাম ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠানের। সেখানে হাজার হাজার কৃষক তাদের অভিমত প্রকাশ করেন। কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক করতে সরকারের কার্যকর ভূমিকা প্রশংসনীয়। ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ ভর্তুকিতে কৃষকদের কৃষিযন্ত্র দেওয়া হচ্ছে। ফলে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ও আধুনিকীকরণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। তবে ভর্তুকি দেওয়ার পরও কৃষিযন্ত্রের দাম মেটানোর অবস্থা এখনো ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষকদের নেই। এ ছাড়াও আমাদের দেশের চাষের জমি খণ্ড খণ্ড। ফলে বড় কৃষিযন্ত্র ব্যবহার কঠিন হয়ে পড়ছে। এ ক্ষেত্রে কৃষকদের দাবি আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষকের ব্যবহারোপযোগী কৃষিযন্ত্র আমদানি বা দেশে তৈরির ব্যবস্থা নেওয়ার। এবারের বাজেটে কৃষিযন্ত্রের ভর্তুকির সুফল যেন প্রান্তিক কৃষক পর্যন্ত পৌঁছে-কৃষক তার সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা প্রত্যাশা করছে।

উন্নত বিশ্বে শতভাগ যান্ত্রিক কৃষিতে বড় বিনিয়োগে কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে শিল্পের মাত্রায়। আমাদের জনসম্পদ রয়েছে, আছে উর্বর জমি ও কৃষি উপযোগী আবহাওয়া। ধীরে ধীরে কৃষিতে আগ্রহী উঠছেন শিল্পোদ্যোক্তারাও। যার বেশকিছু নজির আমি ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছি। আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যশস্য, ফলমূল ও সবজি উৎপাদন হয়। মৌসুমে উদ্বৃত্ত ফসল নষ্ট হয়। ফলে অ্যাগ্রো প্রসেসিংয়ে যাওয়া জরুরি। উপযুক্ত পরিবেশ ও বৈদেশিক বাণিজ্যের নিশ্চয়তা তৈরি করা গেলে ব্যবসায়ীরা কৃষিতে বিনিয়োগ করবে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। কারণ কৃষিতে অর্থ বিনিয়োগ করলে টাকা ফেরত পাওয়া যায়-এটা প্রমাণিত। উপযুক্ত কৃষি উৎপাদন ও বাণিজ্যিক পরিবেশ তৈরি হলে এ খাতে বিদেশিরাও বিনিয়োগ করবে। ভবিষ্যৎ বাণিজ্যই হচ্ছে কৃষি। অন্যদিকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) ১৭টির মধ্যে ১০টি লক্ষ্যমাত্রা এবং এর অন্তর্গত ৩৩টি টার্গেটের সঙ্গে কৃষি খাতের সরাসরি সম্পৃক্ততা রয়েছে। ফলে আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে কৃষিজ উৎপাদনশীলতা এবং ক্ষুদ্র-পরিসর খাদ্য উৎপাদকদের আয় দ্বিগুণ করা। তাই শুধু কৃষিতে বাজেটে কৃষির জন্য শুধু থোক বরাদ্দ দিলেই হবে না। পরের দশ থেকে পনেরো বছর কৃষির গতি প্রকৃতি কেমন হবে- তা এখনই ভাবনার ভিতরে এনে ঢেলে সাজাতে হবে। কৃষির উপ-খাতগুলোর দিকে অনেক বেশি নজর দেওয়া প্রয়োজন। আমরা যে সময়ে খাদ্য নিরাপত্তার কথা ভাবছি, সে সময়টি আসলে পুষ্টি নিরাপত্তার দিকে তাকানোর। এ কথা বলতেই হবে, মৎস্য চাষ, গবাদি পশু পালন, হাঁস-মুরগি পালনের মতো খাতগুলো আমাদের জাতীয় অর্থনীতি ও পুষ্টির মানদণ্ডে অপরিসীম অবদান রেখে আসছে। তৃণমূল খামারিরাই এই অবদানের পেছনে মূল শক্তি। আমাদের দেশের মতো এত সস্তায় পৃথিবীর কোথাও আমিষ পাওয়া যায় না। আমাদের মাছ উৎপাদনের সাফল্য আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। দুধ ও ডিম উৎপাদনেও রয়েছে একই সাফল্য। অথচ এসব খাত তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধা পায়নি। অনেক প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেই খামারিরা আমাদের আমিষের চাহিদা পূরণে অসামান্য অবদান রেখে চলেছেন।

খামারিরা দীর্ঘদিন ধরে খামারে ব্যবহৃত বিদ্যুতের বিল বাণিজ্যিক হিসাবের পরিবর্তে কৃষির হিসাবে বিবেচনা করার জন্য আবেদন জানিয়ে আসছেন। এটি মাননীয় অর্থমন্ত্রী ও কৃষিমন্ত্রী অবগত রয়েছেন। এ বিষয়টি বিশেষ বিবেচনায় রাখা উচিত।

কৃষির উপ-খাতগুলোতে তেমন ঋণ সুবিধা নেই। প্রতিটি খাতকেই ঝুঁকিপূর্ণ গণ্য করে ঋণ দেওয়া হয় না। অথচ ঋণ সহায়তা দেওয়া হলে কৃষির উপ-খাতগুলোতে অনেক বেশি সাফল্য ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি আসতে পারে। ফসলি কৃষির পাশাপাশি কৃষির সব উপ-খাতে ভর্তুকি বরাদ্দের দাবি রয়েছে খামারিদের।

কৃষির ও এর উপ-খাতগুলোর জন্য বিমা ব্যবস্থা চালু করা সময়ের দাবি। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ফসলহানির মতো কৃষির সব উপ-খাতও আক্রান্ত হচ্ছে নানাভাবে। এক্ষেত্রে বিমা ব্যবস্থা কৃষক ও খামারিদের উৎসাহ ও আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে বিমার প্রিমিয়াম দেওয়ার ক্ষেত্রে কৃষক ও খামারিদের অনাগ্রহ দেখা যায়। আমার প্রস্তাব হচ্ছে, প্রয়োজনে সরকারি ভর্তুকি দিয়ে বিমার প্রিমিয়াম দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। তাতে বিমা ব্যবস্থা চালু করা সহজ হবে। কৃষকদের একটি অনুশীলনের আওতায় নিয়ে আসতে পারলে এক্ষেত্রে কোনো অনিশ্চয়তাই থাকবে না।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও আপৎকালীন সময়ে পুনর্বাসনের আওতা ও বরাদ্দের পরিমাণ বাড়াতে হবে। কিছু দুর্যোগ রয়েছে আমাদের চেনাজানা, কিছু প্রতি বছরই নতুন করে দেখা দেয়। নীতি-পরিকল্পনা ও বরাদ্দের ক্ষেত্রে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন কৃষি ফলনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বাজেট প্রণয়নের সময় থেকেই সরকারি প্রস্তুতি ও নির্দিষ্ট বরাদ্দ থাকা প্রয়োজন।

কৃষি গবেষণায় বরাদ্দ বাড়াতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন, মাটির স্বাস্থ্য, কৃষির বহুমুখী পরিবর্তন ও মানুষের জীবনধারাকে রেখেই কৃষি গবেষণা শুধু ফসলের জাত উদ্ভাবনে সীমাবদ্ধ রাখার সুযোগ নেই। এখন সামগ্রিক কৃষি গবেষণার দিকে নতুন করে নজর দেওয়ার সময় এসেছে। এক্ষেত্রে গবেষণার বরাদ্দে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। শিক্ষিত তরুণদের কৃষিতে ধরে রাখার জন্য বিশেষ সহায়তার ব্যবস্থা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষিত তরুণদের জন্য বিশেষ কৃষি উদ্যোগ প্যাকেজ প্রণয়ন করা যেতে পারে।

এখন স্টাটার্পের যুগ। পৃথিবীর সব দেশেই স্টাটার্পের মাধ্যমেই কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক গতি ত্বরান্বিত হচ্ছে। আমাদের দেশে প্রচলিত খাতগুলোর স্টাটার্পে উল্লেখযোগ্য সাফল্য নেই। কারণ একটি বাণিজ্যিক উদ্যোগ প্রস্তুত করার সঙ্গে বিনিয়োগ ও বাজার নিশ্চয়তা দুটি বিষয় অপরিহার্য। এ দুটি কারণেই স্টাটার্প কাক্সিক্ষত সাফল্যের পথে এগিয়ে যেতে পারে না। এক্ষেত্রে কৃষি খাতের চিত্র ভিন্ন। আজকের বাংলাদেশে অগণিত শিক্ষিত কৃষি উদ্যোক্তা। তারা একেকজন বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করছেন। তাদের এই সাফল্য ধরে রাখতে তাদের জন্য একটি প্যাকেজ তৈরি করে বিনিয়োগ ও বাজার পর্যন্ত সেবার ব্যবস্থা রাখা প্রয়োজন। উন্মুক্ত অর্থনৈতিক প্যাকেজ থাকলে সব শর্ত পূরণ করেই শিক্ষিত তরুণ উদ্যোক্তারা এদিকে ঝুঁকবেন।

কৃষির যান্ত্রিকীকরণ হওয়া প্রয়োজন সব দিকে। সামগ্রিক যান্ত্রিকীকরণ ছাড়া কৃষি উৎপাদন, ফলন পার্থক্য ও ফসলের অপচয় রোধ করা সম্ভব নয়। শুধু জমি চাষের সাফল্যকে যান্ত্রিকীকরণের উৎকর্ষ হিসেবে তৃপ্ত হওয়ার সুযোগ নেই। ফসল বোনা, রোপণ, সার ও কীটনাশক প্রয়োগ, ফসল পরিচর্যা, রোগবালাই নির্ণয় ও দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রেই আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্র এসেছে। এগুলো শুধু উন্নত বিশ্বই ব্যবহার করছে না, রীতিমতো দক্ষিণ এশিয়াতেও বহুমুখী যান্ত্রিকীকরণের ব্যবহার চলছে। আমাদেরও সামগ্রিক যান্ত্রিকীকরণের পথে হাঁটতে হবে। স্মার্ট কৃষিতে যেতে হবে। কৃষির উপ-খাতগুলোতেও স্মার্ট প্রযুক্তি যুক্ত করার ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সহায়তা ও প্রণোদনার ব্যবস্থা রাখতে হবে। কৃষিতে ইন্টারনেট অব থিংস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিক টেকনোলজির সমন্বয় ঘটাতে হবে। এসব দিকে বিশেষ বরাদ্দ থাকা প্রয়োজন। কৃষি ঋণের পরিমাণ বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে ঋণ পাওয়ার দাবি রাখেন এমন গ্রহীতা সঠিকভাবে শনাক্ত করে তার কাছে ঋণ পৌঁছানোর বিষয়টি সহজলভ্য করতে হবে। ঋণের পাশাপাশি ঋণের অর্থ ব্যবহারের জন্য ব্যবস্থাপনা সহযোগিতা নিশ্চিত করার নীতি প্রণয়ন করাও প্রয়োজন।

আরেকটি বিষয়ে নজর দেওয়া প্রয়োজন। কৃষি ঋণ বিতরণে কোনো বেসরকারি সংস্থা বা এনজিওর দ্বারস্থ না হয়ে সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে কৃষকের ১০ টাকার অ্যাকাউন্ট, এজেন্ট ব্যাংকিং, ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। চলমান ডিজিটাল যুগে ঋণ বিতরণে সরকারি অবকাঠামো ব্যবহার করেই সঠিক জবাবদিহিতার আওতায় সুষ্ঠু নিয়মে ঋণ বিতরণ করা সম্ভব। আমাদের দেশের মোট আয়তনের ৮১ শতাংশ বঙ্গোপসাগর। সমুদ্রসীমার আয়তন বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে আমাদের ব্লু-ইকোনমি নিয়ে নতুন সম্ভাবনা জেগে উঠেছে। বিভিন্ন দেশের সমুদ্র অর্থনীতির গবেষকদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ হয়েছে। সমুদ্রবিজ্ঞান বিষয়ের আন্তর্জাতিক গবেষকরা আমাদের দেশের এ সম্ভাবনাকে অনেক বড় করে দেখেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- আমাদের সমুদ্রসম্পদের সঠিক জরিপ, গবেষণা ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের কাছাকাছি কি আমরা যেতে পেরেছি? গত কয়েক বছরে কক্সবাজারের বিভিন্ন ফিশ ল্যান্ডিং স্টেশনে ঘুরে দেখেছি, আমাদের সামুদ্রিক মাছের প্রজাতির সংখ্যা দিন দিন কমছে। এ বিষয়ে মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটও তেমন সঠিক ও গবেষণালব্ধ তথ্য দিতে পারেনি। আমাদের দেশে সমুদ্রসম্পদের অনেক সম্ভাবনাময় একটি দিক উন্মোচন করতে পারে ‘সি উইড’ বা সমুদ্র শ্যাওলা। দেশের কোথাও কোথাও বাড়ির উঠানে চৌবাচ্চা তৈরি করে স্পিরুলিনা চাষের উদ্যোগ নিয়েছেন তরুণরা। এটিও বেশ আশার কথা। এসব উদ্যোগ সফল করতে সরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন। বিশেষ করে তথ্যগত ও প্রশিক্ষণ দিয়ে সহযোগিতার পাশাপাশি একটা ভালো বাজার ব্যবস্থাপনা তৈরি জরুরি।

সবশেষে আসি ছাদকৃষি বা নগরকৃষির প্রসঙ্গে। পৃথিবীপৃষ্ঠের তাপমাত্রা দ্রুত বাড়ছে। আমাদের এ অঞ্চল অনেক বেশি উত্তপ্ত। গ্রীষ্মের এই সময়ে গতবার যে তাপমাত্রা ছিল এবার তার চেয়ে বেশি। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। পদ্মায় পানি না থাকায় বন্ধ হয়ে গেছে গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প। বৃক্ষশূন্য প্রকৃতিতে মানুষের বেঁচে থাকা দায় হয়ে পড়েছে। ঠিক এ সময়ে তীব্র দাবদাহে পুড়ছে ঢাকাসহ দেশের সব শহর নগর। গ্রামের চেয়ে নগরের পরিবেশ অনেক বেশি উষ্ণ। কল-কারখানা, গাড়ির কালো ধোঁয়া, আর মানুষের চাপে এক অন্যরকম নাভিশ্বাস উঠছে মানুষের। এই পরিস্থিতিতে ছাদকৃষি বা নগরকৃষি আমাদের অক্সিজেন কারখানা হিসেবে গড়ে উঠতে পারে। সারা দেশে ছাদকৃষি উদ্যোগে আগ্রহী হয়ে উঠছে মানুষ। কিন্তু সেই বিবেচনায় তাদের সহায়তা নেই। সরকারের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের আওতায় ছাদকৃষিবিষয়ক একটি কর্মসূচি রয়েছে, যেটি একেবারেই সীমিত। বড় পরিসরে নগরকৃষি সম্প্রসারণে ওই কর্মসূচি তেমন ভূমিকা রাখতে সমর্থ নয়। এ সময়ে কয়েকটি দিকে সাফল্যের কথা চিন্তা করে ছাদকৃষি বিষয়ে একটি সমন্বিত ও বড় প্রকল্প গ্রহণ করা যেতে পারে। ক. নগরের পরিবেশ উন্নয়ন। সবুজের হার বাড়ানো। যার মাধ্যমে নগরে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়বে। খ. ছাদ বিশুদ্ধ ফল ফসল উৎপাদনের মাধ্যমে নগরবাসী একাংশ তাদের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হবে। ছাদকৃষিতে উৎপাদিত পণ্য বিশেষায়িত ও বিশুদ্ধ কৃষিপণ্য হিসেবে বাজারজাত করা সম্ভব, যেটি বাণিজ্যিক কৃষির এক নতুন দ্বার উন্মোচন করতে পারে।

আসন্ন জাতীয় বাজেট প্রণয়নে উপরোক্ত বিষয়গুলোতে দৃষ্টি দেওয়ার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম