শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

পিছিয়ে পড়বেন নারীরা

আফরোজা পারভীন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পিছিয়ে পড়বেন নারীরা

অত্যন্ত উদ্বেগপূর্ণ কয়েকটি দিন কাটাল দেশবাসী। এখনো উদ্বেগ পুরোপুরি দূর হয়নি। কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে জীবনবাজি রেখে রাস্তায় নেমেছিল দলমতনির্র্বিশেষে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা। কোটা বিষয়ে আদালতে একটি মামলা চলমান ছিল। কোটা আন্দোলনকারীরা তাদের আন্দোলনের নামকরণ করেন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’। প্রথমদিকে এ আন্দোলন অহিংস ছিল। কিন্তু ১৫ জুলাই থেকে আন্দোলন সহিংস আকার ধারণ করে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবি ছিল, সরকারি চাকরির সব গ্রেডে অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করে সংবিধানে উল্লিখিত অনগ্রসর গোষ্ঠী ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের জন্য কোটাকে ন্যায্যতার ভিত্তিতে ন্যূনতম পর্যায়ে এনে সংসদে আইন পাস করে কোটা পদ্ধতি সংস্কার করতে হবে।

উল্লেখ করা প্রয়োজন, ২০১৮ সাল পর্যন্ত আমাদের দেশে মোট কোটা ছিল ৫৬ শতাংশ। তার মধ্যে ১০ শতাংশ নারী, ১০ শতাংশ জেলা, ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা, ৫ শতাংশ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এবং ১ শতাংশ প্রতিবন্ধী কোটা। ৫৬ শতাংশ বাদ দিয়ে বাকি ৪৪ শতাংশে কোটাবহির্ভূত ছাত্রছাত্রীরা চাকরি পেতেন। তবে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গেছে, কোটাভুক্ত যোগ্য প্রার্থী না পাওয়ায় সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থীকে চাকরি দেওয়া হয়েছে। কোটা পদ্ধতি নতুন কিছু নয়। শুধু আমাদের দেশে আছে এমনও নয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কোটা পদ্ধতি চালু আছে। এমনকি পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশ আমেরিকাতেও আছে। পাশের দেশ ভারতে আছে। দেশের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় অংশীদার করার জন্য দেশে দেশে কোটা চালু করা হয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চীন থেকে ফিরে বরাবরের মতো সংবাদ সম্মেলন করেন। একজন সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি কোটা বাতিল করার পরিপ্রেক্ষিত বিশদে বর্ণনা করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-পুতি কোটা পাওয়ার প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার নাতি-পুতিরা কোটা পাবে না, তাহলে কি রাজাকারের নাতি-পুতিরা পাবে’! তিনি ’৭১-এর রাজাকারদের নাতি-পুতিকে ইঙ্গিত করেছিলেন। পরদিন ক্যাম্পাসে ছাত্ররা স্লোগান দেয়, ‘তুমি কে, আমি কে, রাজাকার, রাজাকার’। রোকেয়া হলের মেয়েরাও এই স্লোগান দেয়। ১৬ জুলাই আদালতে লিভ টু আপিল দায়ের করে সরকার। অন্যদিকে দেশব্যাপী ব্যাপক সহিংসতা, সড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা। অবস্থা এমন হয়, কারফিউ জারি করতে হয়। পুলিশ বিজিবির পাশাপাশি সেনাবাহিনী নামাতে হয়। তিন দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। নেট বন্ধ হয়ে যায়। সারা দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বাংলাদেশ। দেশের সব স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। চলমান এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।

দেশব্যাপী সড়ক-মহাসড়ক অবরোধ, রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্নকরণ চলতে থাকে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। আদালতের রায় আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে ছাত্রদের অনুরোধ করেন তিনি। কিন্তু ছাত্ররা অপেক্ষা করেনি। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের পাশাপাশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও স্কুল-কলেজের ছাত্ররা রাস্তায় নেমে আসে। মিছিল করেন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা। কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সরকার আলোচনায় বসতে রাজি বলে জানালেও প্রস্তাব নাকচ করে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। তারা জানায়, ভাইদের লাশের ওপর দিয়ে আলোচনায় বসবে না। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা দেশব্যাপী কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা করে। জেলায় জেলায় ছড়িয়ে পড়ে আন্দোলন। বিটিভি, মেট্রোরেল স্টেশন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোলপ্লাজা, মিরপুর ইনডোর স্টেডিয়াম, মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের টোলপ্লাজা, সেতু ভবনসহ অসংখ্য সরকারি স্থাপনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। পুড়িয়ে দেওয়া হয় অসংখ্য গাড়ি। আকাশে উড়তে থাকে হেলিকপ্টার। নরসিংদী জেলা কারাগারে আগুন দিয়ে ৮৫টি অস্ত্র ও বের করে আনে ৮২৬ জন কয়েদিকে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতাদের বক্তব্য, দেশব্যাপী ঘটা জ্বালাও- পোড়াওর সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা একটা যৌক্তিক দাবিতে আন্দোলন করছে। যদি কোনো পক্ষ তাদের আন্দোলনকে মূলধন করে উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা করে তবে সে দায় তাদের। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এ দায় নেবে না।

২১ জুলাই কোটা বিষয়ে আপিল বিভাগে শুনানি হয়। কোটা পুনর্বহাল বিষয়ে হাই কোর্টের রায় বাতিল করা হয়। কোর্টের রায়ে মেধা ৯৩ শতাংশ, মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৫ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটা ১ শতাংশ, প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গ কোটা ১ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। তবে সরকার চাইলে বাড়ানো কমানোর সুযোগ রাখা হয়েছে। ২৩ জুলাই কোটার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

কোটার পক্ষে-বিপক্ষে অনেক যুক্তি দেওয়া যায়। নারী কোটার কারণে অনেক নারী ফ্রন্টলাইনে এসেছেন। ঢাকা শহরে বসে গোটা দেশটাকে ঢাকা ভাবলে চলবে না। এ দেশে আছে হাওর-বাঁওড়, দুর্গম অঞ্চল, দ্বীপাঞ্চল, দারিদ্র্য অধ্যুষিত অঞ্চল। সেসব এলাকার নারীদের জন্য লেখাপড়া, চাকরি পাওয়া কঠিন। নারী কোটার কারণে এসব দুর্গম এলাকার মেধাবী নারীরা নিজের পায়ে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছেন। জেলা কোটার কারণে দেশের বিভিন্ন জেলায় চাকরির ক্ষেত্রে সমতা এসেছে। আগে দেখা যেত কোনো কোনো জেলায় একজনও ভালো চাকুরে নেই। প্রতিবন্ধীরা এমনিতেই জীবনে অশেষ দুঃখকষ্ট সাথি করে চলেন। তাদের কর্মসংস্থান হলে সম্মানজনকভাবে বেঁচে থাকার পথটুকু সুগম হয়। বিসিএস নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। বিসিএসে প্রয়োজনীয় পরীক্ষাসমূহে পাস করলেই কেবল তারা কোটার সুবিধা পান, তার আগে নয়। ফলে কোটা থাকার পরও অনেকে চাকরি পান না সব পরীক্ষায় প্রয়োজনীয় রেজাল্ট না থাকায়। অনেকে কোটার সুবিধার দাবিদার হওয়ার পরও নেন না, এমন অনেক উদাহরণ আছে। যেমন আমি নিজেও কোটার সুবিধা নিইনি। মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছি। বিভিন্ন ধরনের কোটা থাকলেও আন্দোলনকারীদের মূল রোষ ছিল মুক্তিযোদ্ধা কোটার ওপর। মুক্তিযোদ্ধারা দেশের সেরা সন্তান। তারা জীবনবাজি রেখে যুদ্ধ করে এই দেশ স্বাধীন করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর জন্য এই কোটার প্রবর্তন করেছিলেন। পরবর্তীকালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে এ কোটা মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান ও পরবর্তী প্রজন্মের জন্য বিস্তৃত করে। আন্দোলনকারীদের আপত্তি এখানেই। মুক্তিযোদ্ধা বা তাদের সন্তানরা কোটা পাওয়া পর্যন্ত মেনে নেওয়া যায় কিন্তু তাদের নাতি-পুতিরা কেন?

যে ছেলেমেয়েরা এ আন্দোলন করেছে তাদের জন্ম মুক্তিযুদ্ধের পর। তারা দেখেনি মুক্তিযুদ্ধের শ্বাসরুদ্ধকর দিনগুলো। দেখেনি মুক্তিযোদ্ধাদের তেজ, তাদের বীরত্ব। দেখেনি শহীদদের জীবনদানের ইতিহাস। তারা দেখেনি রাজাকারদের দুর্বৃত্তায়ন। দেখেনি কীভাবে তারা পাকিস্তানিদের সঙ্গে মিলে দেশটা শ্মশান বানিয়েছিল। নারীর সম্ভ্রমহানি, শিশু হত্যা দেখেনি। পাখির মতো গুলি করে মানুষ মেরে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়ার দৃশ্য তারা দেখেনি। দেখেনি শূন্য খাঁ খাঁ জনপদ। কিন্তু দেখেনি কী গণকবর আর বধ্যভূমিতে সয়লাব দেশ? অসংখ্য গণকবর আর বধ্যভূমি পাকিস্তানিদের হত্যার নির্মম স্মৃতি নিয়ে সারা দেশে গুমরে গুমরে কাঁদছে। সেগুলোও হয়তো তারা দেখেনি। তাদের অনেকের কাছে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, স্বাধীনতা কোনো বিশেষ অর্থ বহন করে না। বরং সুযোগ পেলেই তারা বলে, মুক্তিযুদ্ধের এই গল্প আর কতদিন চলবে! এই দায় আমাদেরও। আমরা সন্তানদের কাছে মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা যথাযথভাবে উপস্থাপন করতে পারিনি।

এটা ঠিক যে, দেশে বেশ কিছু ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা গজিয়েছে। মাঝে মাঝেই তাদের খবর আমরা পাই। যুদ্ধের পর জন্ম নেওয়া কারও কারও নামও আছে মুক্তিযোদ্ধা তালিকায়। মৃত্যুর পর গার্ড অব অনার ও শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফনের জন্যও কেউ কেউ তালিকায় নাম উঠিয়েছে। নাম উঠিয়েছে বাড়তি দুই বছর চাকরি করার লোভে। ইতোমধ্যে সরকার কয়েক শ মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল করেছে। আমাদের সন্তানদের মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান না দেখানোর এটাও একটা কারণ। আন্দোলনকারীরা সব ধরনের কোটার বিপক্ষে। তারা চাইছিলেন মেধার ভিত্তিতে চাকরি। এমনকি নারী শিক্ষার্থীরাও নারী কোটা চান না বলে আন্দোলন করছিলেন। কোটা সংস্কার হয়েছে। এই সংস্কারে নারী কোটা তুলে দেওয়ায় দেশের বিপুলসংখ্যক নারী বঞ্চিত হবেন। কোটা ছিল বলেই আমাদের নারীরা সংসদে গেছেন, বড় বড় চাকরিতে এসেছেন। সবাই মেধায় আসতে পারেন না। পুরুষের তুলনায় নারী ঘরে-বাইরে সুযোগ-সুবিধা কম পান। বিবাহিত নারীদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা আরও কম। অধিকাংশ পরিবার মনে করে, নারীর চাকরি করার প্রয়োজন নেই। তারা সংসার দেখবেন, সন্তান লালন-পালন করবেন। নারীরা অনেক যুদ্ধ করে লেখাপড়া করেন, চাকরিতে আসেন। কোটা তাদের সহায়তা করত। এখন সেটা বন্ধ হয়ে গেল। যে নারীরা মেধায় চাকরি চাই বলে স্লোগান দিয়েছেন তারা পুরো দেশের নারী সমাজের প্রতিনিধিত্ব করেন না। দেশের নারীদের কোনো মতামত নেওয়া হয়নি। মতামত নেওয়া প্রয়োজন। মেয়েরা যতটা এগিয়ে এসেছিল এবার ততটাই পিছিয়ে পড়বে।

আন্দোলনে ছাত্র ছাড়াও সাধারণ মানুষ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মারা গেছেন। অসংখ্য স্থাপনার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যে ক্ষতি পাকিস্তানিদের করা ক্ষতির সঙ্গে তুলনীয়। এ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে বহুদিন সময় লাগবে। শিক্ষার্থীরা এ কাজ করেনি বলে তারা বারবার ঘোষণা দিয়েছে। সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে এ কাজ করেছে বিএনপি-জামায়াত। দেশের মানুষও সেটা বিশ্বাস করে। কারণ বিক্ষোভকারীদের মধ্যে এমন অনেককে দেখা গেছে, যাদের কোনোক্রমেই ছাত্র মনে হয় না।

দেশের নাগরিক হয়ে কী করে তারা এত বিপুল ধ্বংসযজ্ঞ চালায়? মানুষের সেবা দেয় যেসব সংস্থা সেগুলো কীভাবে তারা গুঁড়িয়ে দেয়? কীভাবে সেগুলোতে অগ্নিসংযোগ করে? মেট্রোরেল, হানিফ ফ্লাইওভার, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে আমাদের অহংকার, আমাদের গর্ব, এগুলো ধ্বংস করে কীভাবে?

পরিশেষে বলতে চাই, ঘটনাটি ছিল অনাকাঙ্ক্ষিত। আমরা চাই দেশে শান্তি স্বস্তি সুখ। কারফিউর সময় কমেছে। সীমিত আকারে নেটও পাওয়া যাচ্ছে। মানুষের মনে এখনো ভয় আর দুশ্চিন্তা আছে।

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা শেষ হওয়া দরকার। শ্রমজীবী মানুষ কাজ করতে না পেরে অন্নকষ্টে ছিলেন। ইন্টারনেটের মাধ্যমে যারা কাজ করেন, আমাদের পোশাকশিল্প, আমদানি-রপ্তানিকারকরা বিপুল পরিমাণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এবার প্রয়োজন ছাত্র হত্যাকারীদের শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনা। প্রয়োজন আমাদের মৃত ভাইদের বারবার স্মরণ করা। যারা চলে গেছে তাদের পরিবারগুলোর ভার এবং দলমতনির্বিশেষে আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। ছাত্ররা কোমলমতি, তারা আবেগী। তাদের ব্যাপারগুলো সহানুভূতির সঙ্গে দেখলে তারা দেশের জন্য জীবন দিতে পারে। ছাত্রই শক্তি- এ কথা বারবার প্রমাণিত হয়েছে। একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মকে জানানো দরকার। স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া প্রয়োজন।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়