শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করা যাবে না

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করা যাবে না

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গণমানুষের মনে আকাশচুম্বী নতুন আশার সঞ্চার করেছে। এ ঐতিহাসিক আন্দোলনের ফসল মানুষের জীবনে কীভাবে প্রতিফলিত হতে পারে তা বাস্তবায়নের পবিত্র দায়িত্ব এই সরকারের। বুড়া রাজনৈতিক দলের পুরনো ধাঁচের রাজনীতি স্বজনপ্রীতি, রাষ্ট্র্রীয় সব অঙ্গ দলীয়করণ, দলপ্রীতি, দুর্নীতি, ব্যাংক লুট, অর্থ পাচার, চাঁদাবাজি, দখল দেখে মানুষ বিরক্ত।  মানুষ তরুণদের দিকে তাকিয়ে আছে। তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে দুর্নীতিবাজ স্বৈরাচার হটাতে ঘর থেকে রাস্তায় নেমে পড়ে। তরুণ প্রজন্মকে মেনে নিয়েছে সৎ নেতৃত্বের আঁতুড়ঘর হিসেবে।

তরুণরাই এখন আমাদের পথ দেখাচ্ছে, তারাই দেশ চালাবে। তাদের কাছে নিরাপদ দেশ রেখে যাব আমরা। তারুণ্যের শক্তির সামনে সব ষড়যন্ত্র, সব দুর্নীতি উড়ে যাবে- এমন আশায় বুক বেঁধে আছে দেশ। আঁতুড় সরকার বসে পারল না তাদের বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র থেমে নেই। দেশি-বিদেশি ঘুঁটি চালাচালি তো আছেই, দাবিদাওয়ার প্লাবন বইতে শুরু করেছে। আকস্মিক বন্যায় দেশ এক মানবিক বিপর্যয়ে পড়েছে। দেশের মানুষ প্রাণপণ লড়াই চালাচ্ছে বন্যাকবলিত মানুষকে উদ্ধার করতে। তাদের দুয়ারে ছুটে যাচ্ছে ত্রাণসহায়তা দিতে। ঠিক তখনই আনসার নামক অপদার্থরা সচিবালয় ঘেরাও করে ছাত্র-জনতার রোষে পড়ে। রবিবার সন্ধ্যায় ছাত্র-জনতা তাদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে সচিবালয় এলাকার জঞ্জাল পরিষ্কার করে। এখন কি আন্দোলনের সময়, দাবি আদায়ের দরকষাকষির সময়? এরা আর যাই হোক দেশপ্রেমিক হতে পারে না। আনসারদের থাকার কথা বন্যাকবলিত এলাকায়, তা না করে তারা কার উসকানিতে আন্দোলনে নেমে জনগণের প্রতিপক্ষ বনে গেল। ছাত্র-জনতা প্রতিরোধ শুরু করলে গায়ের ইউনিফরম খুলে জীবন বাঁচিয়ে দৌড়ে পালিয়েছে। ব্যাংকারদের এমন এক জংলি আন্দোলন দমন করেছিলেন প্রেসিডেন্ট আবদুস সাত্তার। চূড়ান্ত নোটিস দেওয়ার পর ছাঁটাই করা হয়। দেখা গেছে, অর্বাচীন নেতারা বুভুক্ষ অবস্থায় দিন কাটিয়েছে। মানুষের কাছে ভিক্ষা চাইতে গেলেও করুণা পায়নি। অযৌক্তিক কোনো দাবি, কোনো আবদার মেনে নেওয়া মানে খারাপ কাজে উৎসাহিত করা। মানুষের সমর্থন আছে সরকারের প্রতি, নৈরাজ্যবাদীদের কোনো করুণা কোনোভাবে আর দেখানো যাবে না। যদু-মধু বসে থাকবে না, সবাই দাবির প্লাবনে গা ভাসাবে। আরও কত কুচক্রী গোষ্ঠী ঘাপটি মেরে ওত পেতে বসে আছে।

আনসারদের এমন ঘৃণিত কর্মকান্ডের মধ্যে অভূতপূর্ব জাতীয় ঐক্য বিশ্ববাসী দেখল। বিপদে বাঙালি জাতি এক হয়ে লড়ে। বন্যা মোকাবিলায় দুঃসাহসী জাতি হিম্মত হারায়নি। সরকার কী করল তার জন্য কেউ বসে নেই। যার যা আছে তাই নিয়ে ছুটে চলেছেন টিএসসির দিকে। তারা দেখাল দেশের মালিক দেশের জনগণ। তারা বানভাসি মানুষদের বাঁচাতে সাধ্যের বাইরেও চেষ্টা চালাচ্ছে।

বৃদ্ধ মহিলা ভিক্ষুক, প্রতিবন্ধী মানুষ হাত দিয়ে তার টাকা বাক্সে ঢুকাতে হাত কাঁপছে, তাতে কী? অন্তর জ্বলছে তার পানিবন্দি মানুষের অসহায়ত্ব জেনে। যেভাবেই হোক মহৎ কাজে শরিক তাকে থাকতেই হবে। ভ্যানচালক মুখে শুভ্র শ্মশ্রু ইউসুফ রোজগার করেছে ৫০০ টাকা; ঘরভাড়া দেওয়ার জন্য গাঁটে গুঁজে রেখেছিল। সেই ৫০০ টাকা দিয়ে বলল, ‘আমার কলিজাটা কাইটে যদি তোমাদের হাতে দিয়ে যেতে পারতাম ওদের দেওয়ার জন্য, বড্ড শান্তি পাইতাম।’ কেঁদে কেঁদে গলায় ঝোলানো গামছার এক প্রান্ত দিয়ে নয়ন মুছতে মুছতে সহমর্মিতার গভীর ব্যথার স্বরে বলল, আমি তো ভালো আছি! ওদের সব ভাসিয়ে নিয়ে গেছে। তোমাদের চেষ্টা কাম কষ্ট দেখে ছুটে এসেছি। জন্ম-জন্মান্তরের জীবন-মরণের অটুট বন্ধন রাজনৈতিক কারণে চেতনার জিকির করে জাতিকে বিভাজিত করার অপচেষ্টা চালিয়েছে শেখ হাসিনা। আজ সে বিভাজন উড়ে গেছে ভালোবাসার ঝোড়ো হাওয়ায়। এক তরুণ উদ্ধারকাজে লিপ্ত অবস্থায় চট্টগ্রামে দুঃসাহসী মন্তব্য করেছে। যতক্ষণ বেঁচে থাকব রেসকিউ চালাতে থাকব। নিম্নআয়ের এক বোনের টাকা নাই, সম্বল ছিল একজোড়া কানের দুল, তাই দিয়ে গেল টিএসসির ত্রাণ তহবিলে। কিছু করতে পারার আনন্দে কিশোর-কিশোরীদের মাটির ব্যাংক জমা করছে। তৃতীয় লিঙ্গের দেশপ্রেমীরা পেছনে হাত গুটিয়ে রইল না। তারা মোটা অঙ্কের টাকা দিল, বলল, আমাদের টাকা জনগণের। আমাদের সন্তান নেই, এই টাকা জনগণের কল্যাণে খুশিতে দিয়ে গেলাম। পা নাই, খোঁড়াতে খোঁড়াতে এসে দান করলেন, এ এক অবিস্মরণীয় দৃশ্য। গায়ের লোম কাঁটা দেওয়ার আবেগি মুহূর্ত। মনে হচ্ছে আজ প্রথম মানুষ প্রাণভরে স্বাধীনতার স্বাদ পাচ্ছে, আজ তারা দেশের মালিক। নিজের মালিকানার দায়িত্বে অবহেলা কেউ করছে না। আনন্দ চিত্তে ভিড় করছে টিএসসিতে অর্থ, ত্রাণসামগ্রী জমা দিতে। টিএসসিতে জায়গার সংকুলান হচ্ছে না। ব্যায়ামাগার খুলে দিতে হয়েছে ত্রাণসামগ্রী মজুত করতে। পৃথিবী ঘুমায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কোনো দিন ঘুমায় না। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র-শিক্ষক-কর্মচারী সবাই জাতির অতন্দ্র প্রহরী। ক্যাম্পাসে আলো জ্বলছে, বিরামহীন ত্রাণের কাজ চলছে। দেশপ্রেমী মানুষের ঢল রাতভর যতদূর চোখ যায় সারিবদ্ধ ত্রাণের গাড়ি আর গাড়ি। নিজে দেখে আসুন চোখ দুটি সার্থক করুন। শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্তের সেই কথা মনে জেগে উঠবে, ‘ভগবান দুটি নয়ন দিছিলে আজ তাদের সার্থক করলে’। সেখানে জাহাজ একবার ভাসছে, একবার ডুবছে। আমাদের টিএসসিতে ত্রাণ শুধু আসছে আর আসছে। স্বপ্নের বাংলাদেশ এই বাংলাদেশ জাতি চেয়েছিল। শিশুরা এসেছে, পঙ্গুরা এসেছে। অভাবনীয় দৃশ্য শিহরণ জাগানো দৃশ্য ইস্পাত কঠিন এক ঐক্য মহাযুদ্ধের প্রস্তুতি। ত্রাণের বাস পথিমধ্যে বিকল হয়ে পড়ে আছে। খবর পেয়ে ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার আরেকটি বাস কালবিলম্ব না করে পাঠিয়ে দিলেন। কোথায় সরকার, কোথায় ধনী দেশের ত্রাণ সাহায্য! সেদিকে ভ্রুক্ষেপ নেই। সবার চাউনিতে দৃঢ়সংকল্প আমাদের যা আছে, তাই দিয়ে এ লড়াইতে জয়ী হতে হবে। আমাদের আছে একতা, সাহস, দেশপ্রেম; আমাদের আছে তারুণ্যের মহামূল্য হীরার খনি। আমরাই সমৃদ্ধ। কত দিন পর মানুষ তৃপ্তিতে তার দেশকে ভালোবাসতে পারছে। কত দিন পর মালিকানা ফিরে পেয়ে নিঃস্ব হয়েও সম্মানিত মনে হচ্ছে বুকের পাঁজরের মধ্যে। সব শ্রেণি-পেশা, জাতি-ধর্ম-বর্ণ এক হয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের জাতিকে বিভাজনের টানা রেখা বিলপ্ত হয়ে গেছে। প্রবাসী ভাই তার মৃত মায়ের জমানো ব্যাংকের টাকা নিয়ে হাজির। হজের টাকা, ওমরাহর টাকা, পূজার টাকা, মসজিদের টাকা, মন্দিরের টাকা, গির্জার টাকা- সব বন্যায় পানিবন্দি মানুষের খেদমতে দান করেছে। এমন অসম্প্রদায় অমোচনীয় অটুট সামাজিক বন্ধন, হৃদয় নিংড়ানো দরদ, নিজ পরিবারকে বুভুক্ষ রেখে অনাহারির মুখে খাবার তুলে দেওয়ার দেশ আমার দেশ, আমি তোমায় প্রাণের চেয়ে বেশি ভালোবাসি।

অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে ক্রমাগত হত্যা মামলা জ্যামিতিক হারে বাড়ছে। পাল্লা দিয়ে আসামির সংখ্যাও বাড়ছে। জানা যায়, অভিযোগ লিখে নিয়ে থানায় গেলেই মামলা নিচ্ছে। অথবা আদালত নির্দেশ দিচ্ছেন মামলা রুজু করতে। অপরাধী আইনের আওতায় আসুক সবাই জোরালো দাবি করে। পুলিশ বড্ড বেশি বন্ধু হয়ে গেছে জনগণের। তাই যাচাইবাছাই তদন্ত ছাড়া পরিণতি না ভেবে মামলা রুজু করে দায়সারা দায়িত্ব পালন করছে।

আওয়ামী লীগ নেতা নাছিম লোকচক্ষুর অন্তরালে বসে বিবৃতি বাজাচ্ছেন। তার বয়ান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও পাঁচবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে হত্যা মামলা হওয়ায় তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কী দলকানা নেতা। শেখ হাসিনা যখন নিরীহ হাজার হাজার মানুষ খুন করেছে কয়েক দশক ধরে, নিজ দেশের মানুষকে করেছিল পরবাসী সেদিন আপনাদের উদ্বেগ কোথায় ছিল। আওয়ামী চশমা খুলে দেশের চশমা চোখে দেন। কে কবে পাঁচবারের প্রধানমন্ত্রী ছিল আদালতে ডিম নিক্ষেপ, জুতা মারধর কোনোভাবে সভ্যতা না। দেশের সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। হুজুগে মানুষ তারা পরিণতি না ভেবে মনের ঝাল মিটিয়ে যাচ্ছে। মাঝখানে সরকারকে ফেলে যাচ্ছে কৈফিয়ত দিতে। শেখ হাসিনা কাদের প্রতিহতের চেষ্টা করে সংঘাত বাধিয়েছে, খুনোখুনি অভিযান চালিয়েছে। তাই তাদের আগে আসামি করা যুক্তি। এ তো কোনো শুভ লক্ষণ না। জেলায় জেলায় মামলা হচ্ছে। আসামি বিদেশ থাকে, তাকে মামলায় হয়রানি করলে সেই কুলষিত রাজনীতি চর্চার আলামত ভেসে ওঠে চোখে।

অনেকের রাগ ও ক্ষোভ থাকতে পারে। কিন্তু এ ধরনের মামলা লিখলে কাজ হবে না, টিকবে না। প্রথম ধাপই পার হতে পারবে না। মামলাগুলো আন্দোলন ও আন্দোলনের ফসলকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

যেখানে অভিজ্ঞতা অন্যতম প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। যখন সামনে অনেক সুযোগের হাতছানি থাকে, তখন ভুল করার আশঙ্কাও থাকে- তরুণদের এটি মনে রাখতে হবে।  একটি বিপ্লব ঘটিয়ে যারা সফল হলেন, সুন্দর আগামীর জন্য সুযোগ্য নেতৃত্বের গুণাবলি অর্জন করতে চাইলে তাদের এখন আরও বেশি পড়াশোনা ও জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন। প্রতিটি কাজে ও কথায় পরিশীলিত, সুসংগঠিত, শৃঙ্খলিত ও দায়িত্বশীল হতে হবে। এই উত্তাল সময়ে লক্ষ্য রাখতে হবে, তারুণ্য যেন কোনোভাবেই পথ না-হারায়। এখন তরুণদের দিকেই তাকিয়ে আছে গোটা দেশ।

 

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নিজের ঘরে আগুন
নিজের ঘরে আগুন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে আলটিমেটাম
পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে আলটিমেটাম

দেশগ্রাম