শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ওপর নির্মিত ‘ব্যাটেল অব স্টালিনগ্রাদ’ ছবিটি অনেকেই দেখেছেন। কদিন আগে এক বন্ধুর বাড়িতে বহুবার দেখা এ ছবিটি আবারও দেখার সুযোগ হয়েছিল। ছবি দেখার পাশাপাশি চলছিল আড্ডা। মানবাধিকার সংগঠনের সঙ্গে জড়িত আমার বন্ধুটি বললেন, পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা হবে পানি সমস্যাকে কেন্দ্র করে। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষভাগে পৃথিবীর মানুষ পারমাণবিক অস্ত্রের ভয়াবহতা লক্ষ করেছে। বিশ্বে আজ এত বেশি পারমাণবিক এবং হাইড্রোজেন বোমা মজুত রয়েছে, তার একাংশ ব্যবহƒত হলে মানবসভ্যতা সম্ভবত বিলীন হয়ে যাবে। বলা হয়, তৃতীয় মহাযুদ্ধে পারমাণবিক বোমা ব্যবহƒত হলে চতুর্থ মহাযুদ্ধ হবে লাঠিসোঁটার যুদ্ধ। অর্থাৎ তৃতীয় মহাযুদ্ধে এমনই ধ্বংসলীলা ঘটবে যে মানবসভ্যতার অস্তিত্বই লোপ পাবে। গভীর বনজঙ্গলের আদিম বা জংলি মানুষের দু-একজন হয়তো বেঁচে যাবে। ফলে চতুর্থ মহাযুদ্ধ হলে সেখানে লাঠিসোঁটা হবে প্রধান অস্ত্র।

পানি নিয়ে তৃতীয় মহাযুদ্ধের সূচনা হতে পারে, বন্ধুটির এ কথায় চমকে যাওয়ার কিছু নেই। অনেক গুণীজন এ কথা বলেছেন। পানি সমস্যা বিশ্বজুড়েই আজ এক ভয়ংকর সমস্যা হিসেবে বিবেচিত। হাজার হাজার বছর আগেও এটি মানুষের অন্যতম প্রধান সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হতো। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, পৃথিবীতে প্রথম যুদ্ধ হয়েছিল পানি নিয়ে। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের লুবো মিউজিয়ামে এ যুদ্ধের দলিল রক্ষিত আছে। এ দলিল মতে, যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ঈশা (আ.)-এর জন্মের ৩১০০ বছর আগে ইউফ্রেতিস নদীর পানি নিয়ে তৎকালীন ইরাক বা মেসোপটেমিয়ার দুটি নগররাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধ বাধে। এ দুটি নগররাষ্ট্রের একটির নাম ল্যাগাস। অন্যটির নাম উম্মা। দুটি দেশ কৃষিকাজের জন্য অভিন্ন নদীর পানির ওপর নির্ভরশীল ছিল। তাদের ব্যবসাবাণিজ্যও নৌপথে পরিচালিত হতো। উজানের দেশ ল্যাগাস পানি প্রত্যাহার করলে বিপর্যয়ের মুখে পড়ে ভাটির দেশ উম্মা। পানিসংকটে পড়ে তারা। উম্মার রাজা এ সমস্যার সমাধানে ল্যাগাসের রাজার কাছে দূত পাঠান। অনেক আবেদন-নিবেদন করেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। পরিণতিতে ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু হয়। সে যুদ্ধ অবশ্য কারও জন্য মঙ্গলজনক হয়নি। মারা যায় হাজার হাজার মানুষ। দুই দেশের রাজাও প্রাণ হারান ওই ঘোরতর যুদ্ধে।

পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা হবে পানি নিয়ে। ভারতের সঙ্গে গঙ্গা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে চলছে বাংলাদেশের বিরোধ। পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারতের একই ধরনের বিরোধ রয়েছে। চীনের সঙ্গে ভারতের পানি নিয়ে বিরোধের পটভূমি তৈরি হচ্ছে বলে অনেকের ধারণা। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর পানি নিয়ে বিরোধের কথা অনেকেরই জানা

পানি নিয়ে সংঘাত এখানেই থেমে থাকেনি। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, ইরাকের কারবালাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.) শাহাদাতবরণ করেন। ইয়াজিদের সৈন্যরা পরিবারপরিজনসহ তাঁকে অবরোধ করেছিল ফোরাত নদীর পাড়ে। হোসাইন যাতে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হন, সে জন্য ইয়াজিদ সৈন্যরা নদী থেকে পানি সংগ্রহের পথ অবরুদ্ধ করে রাখে। পরিণতিতে হাহাকার পড়ে হোসাইনের শিবিরে। তিনি অবশ্য আত্মসমর্পণের বদলে পরিবারপরিজনের পানি সংগ্রহের জন্য যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। ইয়াজিদ বাহিনীর হাতে প্রাণ হারান সত্য-সুন্দর ও ন্যায়ের প্রতীক এই মহাপুরুষ।

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগেআধুনিক যুগে পানি নিয়ে দুনিয়ার সর্বত্রই বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। পৃথিবীতে জনসংখ্যা যত বাড়ছে পানিসংকটও বৃদ্ধি পাচ্ছে ক্রমিক হারে। বলা হচ্ছে, পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা বাধবে পানি নিয়ে। ভারতের সঙ্গে গঙ্গা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে চলছে বাংলাদেশের বিরোধ। পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারতের একই ধরনের বিরোধ বিদ্যমান। চীনের সঙ্গে ভারতের পানি নিয়ে বিরোধের পটভূমি তৈরি হচ্ছে বলে অনেকের ধারণা। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর পানি নিয়ে বিরোধের কথা অনেকেরই জানা। পানি নিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে আরবদের যে বিরোধ রয়েছে তা ফিলিস্তিন সমস্যার চেয়ে কম নয়। শাতিল আরব নিয়ে ইরাক-ইরানের মধ্যে যুদ্ধ হয়েছে। ভবিষ্যতেও এমনি বিপদ আবারও দেখা দিতে পারে। আফ্রিকায় পানি নিয়ে বিরোধ মারাত্মক আকার ধারণ করছে। পানিসম্পদ এবং পরিবেশ বিশেষজ্ঞ সন্দ্রা পোস্টেল এক সমীক্ষায় বলেছেন, বিশ্বের পাঁচটি এলাকায় পানি নিয়ে বিরোধ বিপজ্জনক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। তাঁর মতে, এগুলো হলো আরব সাগর এলাকা, জর্ডান, নীলনদ, টাইগ্রিস, ইউফ্রেতিস এবং গঙ্গা অববাহিকা। পানি নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ যে ভয়ংকর সংকটের মুখে- এ সত্যটি প্রথম উপলব্ধি করেন আমাদের এক মহান জাতীয় নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। গঙ্গা নদীর ওপর ভারত ফারাক্কা বাঁধ দেওয়ার পরিকল্পনা নিলে তীব্র ভাষায় প্রতিবাদ করেন এই মজলুম জননেতা। তৎকালীন পাকিস্তান সরকার ভারতের ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেও এ সমস্যার মোকাবিলায় কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ সরকারও ফারাক্কা সমস্যার ব্যাপারে যথাযথ ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়। ফলে ভারত নির্বিঘ্নে এই বাঁধ নির্মাণে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের জন্য সৃষ্টি হয় মহাবিপদ সংকেত।

ঠিক এ পরিস্থিতিতে রুখে দাঁড়ান মওলানা ভাসানী। বৃদ্ধ বয়সে আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এই মহানায়ক ১৯৭৬ সালের ২৬ মে ফারাক্কা লংমার্চের আয়োজন করেন। বাংলাদেশের পানি সমস্যার দিকে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন। এর আগে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে চিঠি লেখেন মওলানা ভাসানী। একসময়কার রাজনৈতিক সহকর্মী ও বন্ধু জওহরলাল নেহরুর কন্যা ইন্দিরা গান্ধীর কাছে লেখা চিঠিতে ফারাক্কা বাঁধ চালু না করার আহ্বান জানান। চিঠিতে বলা হয়, ‘দুর্ভাগ্যবশত এই অনুরোধ শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ও তাঁর সরকারের কাছে গৃহীত না হলে ১৬ মে রাজশাহী থেকে লাখ লাখ বুভুক্ষু মানুষসহ অহিংস শান্তিপূর্ণ মিছিল লইয়া ফারাক্কার দিকে অগ্রসর হইব।’ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এ চিঠির জবাবে উপমহাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম ও বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে অসামান্য অবদানের জন্য মওলানা ভাসানীকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেও ফারাক্কা বাঁধ বন্ধ রাখতে রাজি হননি। যে কারণে মওলানা ভাসানী ১৯৭৬ সালের ১৬ মে ফারাক্কা লংমার্চ করেন। মওলানা ভাসানীর অনুপ্রেরণায় প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ফারাক্কা সমস্যা উত্থাপন করে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বাংলাদেশের জনগণের ঐক্য এবং বিশ্বজনমতের চাপের মুখে ভারত সরকার ফারাক্কা চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। এ চুক্তির মেয়াদ শেষে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আরেকটি চুক্তি হয়। কিন্তু ভারত কখনো চুক্তি অনুযায়ী পানি বাংলাদেশকে দেয়নি। নানা অজুহাতে তারা চুক্তিভঙ্গের চেষ্টা করেছে। ফারাক্কার পর এখন ব্রহ্মপুত্রসহ অন্যান্য অভিন্ন নদনদীর পানি প্রত্যাহারের পরিকল্পনা চলছে। বাংলাদেশ মরুময়তার ভয়ংকর হুমকির মুখে পড়েছে।

তিস্তা নদীর পানি প্রত্যাহারে তিস্তা অববাহিকায় হাহাকার দেখা দিয়েছে পানির অভাবে। এ অবস্থা চলতে থাকলে উত্তরাঞ্চলে মরুকরণ অনিবার্য হয়ে উঠবে।

পানির অপর নাম জীবন। সন্দেহ নেই বাংলাদেশের মতো ভারতের মানুষের জন্যও পর্যাপ্ত পানি দরকার। কিন্তু তার অর্থ এই নয়, অভিন্ন নদীর পানি প্রত্যাহার করে সে প্রয়োজন মেটাতে হবে। আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে মানবসভ্যতার সূচনাকালে মেসোপটেমিয়ার নগররাষ্ট্র ল্যাগাস পানি প্রত্যাহার করে আরেক নগররাষ্ট্র উম্মাকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করেছিল। সংঘাতে লিপ্ত হয়ে দুই রাষ্ট্রের বিনাশ ঘটেছিল। একবিংশ শতাব্দীতে মানবসভ্যতা যখন উৎকর্ষতার শীর্ষে অবস্থান করছে, তখন এমন বর্বরতার পুনরাবৃত্তি কাম্য হওয়া উচিত নয়। বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সংঘাত তো আরও বেশি অকাম্য। ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মিত্র দেশ। ঐতিহ্যের এ শিকড় উপড়ে ফেলা তাদের জন্যও সুখকর হবে না। বাংলাদেশ আয়তন ও জনসংখ্যায় ছোট হলেও আজকের বিশ্বব্যবস্থায় কোনো দেশ নিঃসঙ্গ নয়।

পানি নিয়ে সংঘাত শুরু হলে অভিন্ন নদীর সূত্রে সেটি আর দ্বিপক্ষীয় সমস্যা হিসেবে থাকবে না। চীন, পাকিস্তান, নেপালও এ বিরোধের পক্ষ-বিপক্ষ বলে বিবেচিত হবে। পানি সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ঘায়েল করার চাণক্য যুক্তির বদলে পানিসম্পদের বহুমাত্রিক সহযোগিতার পথ উন্মোচন করাই হবে সঠিক পথ। এ উদ্দেশে নেপালে পানি সংরক্ষণাগার নির্মাণ করা যেতে পারে। এ ধরনের প্রকল্প গৃহীত হলে পানি সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি বিদ্যুৎ সমস্যারও সমাধান হবে। জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে নেপাল নিজের চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের কাছে তা বিক্রির সুযোগ পাবে। সমৃদ্ধ হবে নেপালের অর্থনীতি। বহুমাত্রিক সমাধানের প্রয়াস চালানোর পাশাপাশি পানি সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশকে নিজস্ব উদ্যোগও নিতে হবে। স্বনামখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. খলীকুজ্জমান আহমদ এ বিষয়ে ২০০৫ সালে একটি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব রাখেন। তিনি গঙ্গা বাঁধ নির্মাণে বাজেটে অর্থ বরাদ্দের দাবি করেন। পানির আরেক নাম যেহেতু জীবন- সেহেতু এ সমস্যার প্রতি হেলাফেলা না করে সরকারকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। গঙ্গাবাঁধ নির্মাণ বিশাল ব্যয়ের বিষয় হলেও তা আমাদের অস্তিত্বের চেয়ে কম ব্যয়বহুল নয়।

একইভাবে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা না পেলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে তিস্তা মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ভাবতে হবে। চীন এ ব্যাপারে সহায়তা দিতে একপায়ে খাড়া। নিজেদের অস্তিত্বের স্বার্থে অভিন্ন নদীর পানি সমস্যার সমাধানে কঠোর হতে হবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

৫ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা