শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সুমন পালিত
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ওপর নির্মিত ‘ব্যাটেল অব স্টালিনগ্রাদ’ ছবিটি অনেকেই দেখেছেন। কদিন আগে এক বন্ধুর বাড়িতে বহুবার দেখা এ ছবিটি আবারও দেখার সুযোগ হয়েছিল। ছবি দেখার পাশাপাশি চলছিল আড্ডা। মানবাধিকার সংগঠনের সঙ্গে জড়িত আমার বন্ধুটি বললেন, পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা হবে পানি সমস্যাকে কেন্দ্র করে। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষভাগে পৃথিবীর মানুষ পারমাণবিক অস্ত্রের ভয়াবহতা লক্ষ করেছে। বিশ্বে আজ এত বেশি পারমাণবিক এবং হাইড্রোজেন বোমা মজুত রয়েছে, তার একাংশ ব্যবহƒত হলে মানবসভ্যতা সম্ভবত বিলীন হয়ে যাবে। বলা হয়, তৃতীয় মহাযুদ্ধে পারমাণবিক বোমা ব্যবহƒত হলে চতুর্থ মহাযুদ্ধ হবে লাঠিসোঁটার যুদ্ধ। অর্থাৎ তৃতীয় মহাযুদ্ধে এমনই ধ্বংসলীলা ঘটবে যে মানবসভ্যতার অস্তিত্বই লোপ পাবে। গভীর বনজঙ্গলের আদিম বা জংলি মানুষের দু-একজন হয়তো বেঁচে যাবে। ফলে চতুর্থ মহাযুদ্ধ হলে সেখানে লাঠিসোঁটা হবে প্রধান অস্ত্র।

পানি নিয়ে তৃতীয় মহাযুদ্ধের সূচনা হতে পারে, বন্ধুটির এ কথায় চমকে যাওয়ার কিছু নেই। অনেক গুণীজন এ কথা বলেছেন। পানি সমস্যা বিশ্বজুড়েই আজ এক ভয়ংকর সমস্যা হিসেবে বিবেচিত। হাজার হাজার বছর আগেও এটি মানুষের অন্যতম প্রধান সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হতো। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, পৃথিবীতে প্রথম যুদ্ধ হয়েছিল পানি নিয়ে। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের লুবো মিউজিয়ামে এ যুদ্ধের দলিল রক্ষিত আছে। এ দলিল মতে, যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ঈশা (আ.)-এর জন্মের ৩১০০ বছর আগে ইউফ্রেতিস নদীর পানি নিয়ে তৎকালীন ইরাক বা মেসোপটেমিয়ার দুটি নগররাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধ বাধে। এ দুটি নগররাষ্ট্রের একটির নাম ল্যাগাস। অন্যটির নাম উম্মা। দুটি দেশ কৃষিকাজের জন্য অভিন্ন নদীর পানির ওপর নির্ভরশীল ছিল। তাদের ব্যবসাবাণিজ্যও নৌপথে পরিচালিত হতো। উজানের দেশ ল্যাগাস পানি প্রত্যাহার করলে বিপর্যয়ের মুখে পড়ে ভাটির দেশ উম্মা। পানিসংকটে পড়ে তারা। উম্মার রাজা এ সমস্যার সমাধানে ল্যাগাসের রাজার কাছে দূত পাঠান। অনেক আবেদন-নিবেদন করেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। পরিণতিতে ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু হয়। সে যুদ্ধ অবশ্য কারও জন্য মঙ্গলজনক হয়নি। মারা যায় হাজার হাজার মানুষ। দুই দেশের রাজাও প্রাণ হারান ওই ঘোরতর যুদ্ধে।

পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা হবে পানি নিয়ে। ভারতের সঙ্গে গঙ্গা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে চলছে বাংলাদেশের বিরোধ। পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারতের একই ধরনের বিরোধ রয়েছে। চীনের সঙ্গে ভারতের পানি নিয়ে বিরোধের পটভূমি তৈরি হচ্ছে বলে অনেকের ধারণা। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর পানি নিয়ে বিরোধের কথা অনেকেরই জানা

পানি নিয়ে সংঘাত এখানেই থেমে থাকেনি। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, ইরাকের কারবালাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.) শাহাদাতবরণ করেন। ইয়াজিদের সৈন্যরা পরিবারপরিজনসহ তাঁকে অবরোধ করেছিল ফোরাত নদীর পাড়ে। হোসাইন যাতে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হন, সে জন্য ইয়াজিদ সৈন্যরা নদী থেকে পানি সংগ্রহের পথ অবরুদ্ধ করে রাখে। পরিণতিতে হাহাকার পড়ে হোসাইনের শিবিরে। তিনি অবশ্য আত্মসমর্পণের বদলে পরিবারপরিজনের পানি সংগ্রহের জন্য যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। ইয়াজিদ বাহিনীর হাতে প্রাণ হারান সত্য-সুন্দর ও ন্যায়ের প্রতীক এই মহাপুরুষ।

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগেআধুনিক যুগে পানি নিয়ে দুনিয়ার সর্বত্রই বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। পৃথিবীতে জনসংখ্যা যত বাড়ছে পানিসংকটও বৃদ্ধি পাচ্ছে ক্রমিক হারে। বলা হচ্ছে, পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা বাধবে পানি নিয়ে। ভারতের সঙ্গে গঙ্গা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে চলছে বাংলাদেশের বিরোধ। পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারতের একই ধরনের বিরোধ বিদ্যমান। চীনের সঙ্গে ভারতের পানি নিয়ে বিরোধের পটভূমি তৈরি হচ্ছে বলে অনেকের ধারণা। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর পানি নিয়ে বিরোধের কথা অনেকেরই জানা। পানি নিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে আরবদের যে বিরোধ রয়েছে তা ফিলিস্তিন সমস্যার চেয়ে কম নয়। শাতিল আরব নিয়ে ইরাক-ইরানের মধ্যে যুদ্ধ হয়েছে। ভবিষ্যতেও এমনি বিপদ আবারও দেখা দিতে পারে। আফ্রিকায় পানি নিয়ে বিরোধ মারাত্মক আকার ধারণ করছে। পানিসম্পদ এবং পরিবেশ বিশেষজ্ঞ সন্দ্রা পোস্টেল এক সমীক্ষায় বলেছেন, বিশ্বের পাঁচটি এলাকায় পানি নিয়ে বিরোধ বিপজ্জনক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। তাঁর মতে, এগুলো হলো আরব সাগর এলাকা, জর্ডান, নীলনদ, টাইগ্রিস, ইউফ্রেতিস এবং গঙ্গা অববাহিকা। পানি নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ যে ভয়ংকর সংকটের মুখে- এ সত্যটি প্রথম উপলব্ধি করেন আমাদের এক মহান জাতীয় নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। গঙ্গা নদীর ওপর ভারত ফারাক্কা বাঁধ দেওয়ার পরিকল্পনা নিলে তীব্র ভাষায় প্রতিবাদ করেন এই মজলুম জননেতা। তৎকালীন পাকিস্তান সরকার ভারতের ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেও এ সমস্যার মোকাবিলায় কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ সরকারও ফারাক্কা সমস্যার ব্যাপারে যথাযথ ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়। ফলে ভারত নির্বিঘ্নে এই বাঁধ নির্মাণে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের জন্য সৃষ্টি হয় মহাবিপদ সংকেত।

ঠিক এ পরিস্থিতিতে রুখে দাঁড়ান মওলানা ভাসানী। বৃদ্ধ বয়সে আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এই মহানায়ক ১৯৭৬ সালের ২৬ মে ফারাক্কা লংমার্চের আয়োজন করেন। বাংলাদেশের পানি সমস্যার দিকে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন। এর আগে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে চিঠি লেখেন মওলানা ভাসানী। একসময়কার রাজনৈতিক সহকর্মী ও বন্ধু জওহরলাল নেহরুর কন্যা ইন্দিরা গান্ধীর কাছে লেখা চিঠিতে ফারাক্কা বাঁধ চালু না করার আহ্বান জানান। চিঠিতে বলা হয়, ‘দুর্ভাগ্যবশত এই অনুরোধ শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ও তাঁর সরকারের কাছে গৃহীত না হলে ১৬ মে রাজশাহী থেকে লাখ লাখ বুভুক্ষু মানুষসহ অহিংস শান্তিপূর্ণ মিছিল লইয়া ফারাক্কার দিকে অগ্রসর হইব।’ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এ চিঠির জবাবে উপমহাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম ও বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে অসামান্য অবদানের জন্য মওলানা ভাসানীকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেও ফারাক্কা বাঁধ বন্ধ রাখতে রাজি হননি। যে কারণে মওলানা ভাসানী ১৯৭৬ সালের ১৬ মে ফারাক্কা লংমার্চ করেন। মওলানা ভাসানীর অনুপ্রেরণায় প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ফারাক্কা সমস্যা উত্থাপন করে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বাংলাদেশের জনগণের ঐক্য এবং বিশ্বজনমতের চাপের মুখে ভারত সরকার ফারাক্কা চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। এ চুক্তির মেয়াদ শেষে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আরেকটি চুক্তি হয়। কিন্তু ভারত কখনো চুক্তি অনুযায়ী পানি বাংলাদেশকে দেয়নি। নানা অজুহাতে তারা চুক্তিভঙ্গের চেষ্টা করেছে। ফারাক্কার পর এখন ব্রহ্মপুত্রসহ অন্যান্য অভিন্ন নদনদীর পানি প্রত্যাহারের পরিকল্পনা চলছে। বাংলাদেশ মরুময়তার ভয়ংকর হুমকির মুখে পড়েছে।

তিস্তা নদীর পানি প্রত্যাহারে তিস্তা অববাহিকায় হাহাকার দেখা দিয়েছে পানির অভাবে। এ অবস্থা চলতে থাকলে উত্তরাঞ্চলে মরুকরণ অনিবার্য হয়ে উঠবে।

পানির অপর নাম জীবন। সন্দেহ নেই বাংলাদেশের মতো ভারতের মানুষের জন্যও পর্যাপ্ত পানি দরকার। কিন্তু তার অর্থ এই নয়, অভিন্ন নদীর পানি প্রত্যাহার করে সে প্রয়োজন মেটাতে হবে। আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে মানবসভ্যতার সূচনাকালে মেসোপটেমিয়ার নগররাষ্ট্র ল্যাগাস পানি প্রত্যাহার করে আরেক নগররাষ্ট্র উম্মাকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করেছিল। সংঘাতে লিপ্ত হয়ে দুই রাষ্ট্রের বিনাশ ঘটেছিল। একবিংশ শতাব্দীতে মানবসভ্যতা যখন উৎকর্ষতার শীর্ষে অবস্থান করছে, তখন এমন বর্বরতার পুনরাবৃত্তি কাম্য হওয়া উচিত নয়। বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সংঘাত তো আরও বেশি অকাম্য। ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মিত্র দেশ। ঐতিহ্যের এ শিকড় উপড়ে ফেলা তাদের জন্যও সুখকর হবে না। বাংলাদেশ আয়তন ও জনসংখ্যায় ছোট হলেও আজকের বিশ্বব্যবস্থায় কোনো দেশ নিঃসঙ্গ নয়।

পানি নিয়ে সংঘাত শুরু হলে অভিন্ন নদীর সূত্রে সেটি আর দ্বিপক্ষীয় সমস্যা হিসেবে থাকবে না। চীন, পাকিস্তান, নেপালও এ বিরোধের পক্ষ-বিপক্ষ বলে বিবেচিত হবে। পানি সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ঘায়েল করার চাণক্য যুক্তির বদলে পানিসম্পদের বহুমাত্রিক সহযোগিতার পথ উন্মোচন করাই হবে সঠিক পথ। এ উদ্দেশে নেপালে পানি সংরক্ষণাগার নির্মাণ করা যেতে পারে। এ ধরনের প্রকল্প গৃহীত হলে পানি সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি বিদ্যুৎ সমস্যারও সমাধান হবে। জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে নেপাল নিজের চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের কাছে তা বিক্রির সুযোগ পাবে। সমৃদ্ধ হবে নেপালের অর্থনীতি। বহুমাত্রিক সমাধানের প্রয়াস চালানোর পাশাপাশি পানি সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশকে নিজস্ব উদ্যোগও নিতে হবে। স্বনামখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. খলীকুজ্জমান আহমদ এ বিষয়ে ২০০৫ সালে একটি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব রাখেন। তিনি গঙ্গা বাঁধ নির্মাণে বাজেটে অর্থ বরাদ্দের দাবি করেন। পানির আরেক নাম যেহেতু জীবন- সেহেতু এ সমস্যার প্রতি হেলাফেলা না করে সরকারকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। গঙ্গাবাঁধ নির্মাণ বিশাল ব্যয়ের বিষয় হলেও তা আমাদের অস্তিত্বের চেয়ে কম ব্যয়বহুল নয়।

একইভাবে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা না পেলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে তিস্তা মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ভাবতে হবে। চীন এ ব্যাপারে সহায়তা দিতে একপায়ে খাড়া। নিজেদের অস্তিত্বের স্বার্থে অভিন্ন নদীর পানি সমস্যার সমাধানে কঠোর হতে হবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মজুত
খাদ্য মজুত
সংস্কার প্রস্তাব
সংস্কার প্রস্তাব
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
বেকারত্ব বাড়ছে
বেকারত্ব বাড়ছে
নির্বাচনের চাপ
নির্বাচনের চাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক মহামারি
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক মহামারি
ঐতিহ্যের কিন ব্রিজ
ঐতিহ্যের কিন ব্রিজ
সম্রাটের খানসামা ও শেখ হাসিনার জাহাঙ্গীর
সম্রাটের খানসামা ও শেখ হাসিনার জাহাঙ্গীর
এইচএমপিভি আতঙ্ক
এইচএমপিভি আতঙ্ক
ব্যবসাবাণিজ্যে সংকট
ব্যবসাবাণিজ্যে সংকট
সর্বশেষ খবর
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা

২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল

৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি
হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর
জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়
খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন
ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা
ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক
ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু
আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি
নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার
যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২
পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান
মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে শৈত্যোৎসব ও পিঠাপুলি মেলা
রাবিতে শৈত্যোৎসব ও পিঠাপুলি মেলা

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এই ঘটনার অবশ্যই বিচার হবে: আসিফ নজরুল
এই ঘটনার অবশ্যই বিচার হবে: আসিফ নজরুল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর
১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু
দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর
১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম
১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা
যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা
বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র
শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ‘সহজ ছিল না’: বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ‘সহজ ছিল না’: বাইডেন

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে
সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি
বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!
ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা
সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক
জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত
মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত

১৫ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন
শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি

১২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের
যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার
বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত
সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার
ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি
উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি

নগর জীবন

কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ
বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ
রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল
সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে
দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি
সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ
রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়
ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়

নগর জীবন

ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা
ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে অনীহা পরীর...
প্রেমে অনীহা পরীর...

শোবিজ

ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর
ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট
চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট

মাঠে ময়দানে

দুই বিড়ালের বিয়ে
দুই বিড়ালের বিয়ে

ডাংগুলি

তুমিই সে
তুমিই সে

সাহিত্য

কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা
কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

খাদ্য মজুত
খাদ্য মজুত

সম্পাদকীয়

ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের
প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা
মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো তাবিথ-হামজার
কী কথা হলো তাবিথ-হামজার

মাঠে ময়দানে

রাত্রির ঘ্রাণ
রাত্রির ঘ্রাণ

সাহিত্য

‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’
‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’

নগর জীবন

জীবনসূত্র
জীবনসূত্র

সাহিত্য

স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র
স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র

সাহিত্য