শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ওপর নির্মিত ‘ব্যাটেল অব স্টালিনগ্রাদ’ ছবিটি অনেকেই দেখেছেন। কদিন আগে এক বন্ধুর বাড়িতে বহুবার দেখা এ ছবিটি আবারও দেখার সুযোগ হয়েছিল। ছবি দেখার পাশাপাশি চলছিল আড্ডা। মানবাধিকার সংগঠনের সঙ্গে জড়িত আমার বন্ধুটি বললেন, পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা হবে পানি সমস্যাকে কেন্দ্র করে। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষভাগে পৃথিবীর মানুষ পারমাণবিক অস্ত্রের ভয়াবহতা লক্ষ করেছে। বিশ্বে আজ এত বেশি পারমাণবিক এবং হাইড্রোজেন বোমা মজুত রয়েছে, তার একাংশ ব্যবহƒত হলে মানবসভ্যতা সম্ভবত বিলীন হয়ে যাবে। বলা হয়, তৃতীয় মহাযুদ্ধে পারমাণবিক বোমা ব্যবহƒত হলে চতুর্থ মহাযুদ্ধ হবে লাঠিসোঁটার যুদ্ধ। অর্থাৎ তৃতীয় মহাযুদ্ধে এমনই ধ্বংসলীলা ঘটবে যে মানবসভ্যতার অস্তিত্বই লোপ পাবে। গভীর বনজঙ্গলের আদিম বা জংলি মানুষের দু-একজন হয়তো বেঁচে যাবে। ফলে চতুর্থ মহাযুদ্ধ হলে সেখানে লাঠিসোঁটা হবে প্রধান অস্ত্র।

পানি নিয়ে তৃতীয় মহাযুদ্ধের সূচনা হতে পারে, বন্ধুটির এ কথায় চমকে যাওয়ার কিছু নেই। অনেক গুণীজন এ কথা বলেছেন। পানি সমস্যা বিশ্বজুড়েই আজ এক ভয়ংকর সমস্যা হিসেবে বিবেচিত। হাজার হাজার বছর আগেও এটি মানুষের অন্যতম প্রধান সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হতো। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, পৃথিবীতে প্রথম যুদ্ধ হয়েছিল পানি নিয়ে। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের লুবো মিউজিয়ামে এ যুদ্ধের দলিল রক্ষিত আছে। এ দলিল মতে, যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ঈশা (আ.)-এর জন্মের ৩১০০ বছর আগে ইউফ্রেতিস নদীর পানি নিয়ে তৎকালীন ইরাক বা মেসোপটেমিয়ার দুটি নগররাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধ বাধে। এ দুটি নগররাষ্ট্রের একটির নাম ল্যাগাস। অন্যটির নাম উম্মা। দুটি দেশ কৃষিকাজের জন্য অভিন্ন নদীর পানির ওপর নির্ভরশীল ছিল। তাদের ব্যবসাবাণিজ্যও নৌপথে পরিচালিত হতো। উজানের দেশ ল্যাগাস পানি প্রত্যাহার করলে বিপর্যয়ের মুখে পড়ে ভাটির দেশ উম্মা। পানিসংকটে পড়ে তারা। উম্মার রাজা এ সমস্যার সমাধানে ল্যাগাসের রাজার কাছে দূত পাঠান। অনেক আবেদন-নিবেদন করেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। পরিণতিতে ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু হয়। সে যুদ্ধ অবশ্য কারও জন্য মঙ্গলজনক হয়নি। মারা যায় হাজার হাজার মানুষ। দুই দেশের রাজাও প্রাণ হারান ওই ঘোরতর যুদ্ধে।

পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা হবে পানি নিয়ে। ভারতের সঙ্গে গঙ্গা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে চলছে বাংলাদেশের বিরোধ। পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারতের একই ধরনের বিরোধ রয়েছে। চীনের সঙ্গে ভারতের পানি নিয়ে বিরোধের পটভূমি তৈরি হচ্ছে বলে অনেকের ধারণা। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর পানি নিয়ে বিরোধের কথা অনেকেরই জানা

পানি নিয়ে সংঘাত এখানেই থেমে থাকেনি। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, ইরাকের কারবালাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.) শাহাদাতবরণ করেন। ইয়াজিদের সৈন্যরা পরিবারপরিজনসহ তাঁকে অবরোধ করেছিল ফোরাত নদীর পাড়ে। হোসাইন যাতে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হন, সে জন্য ইয়াজিদ সৈন্যরা নদী থেকে পানি সংগ্রহের পথ অবরুদ্ধ করে রাখে। পরিণতিতে হাহাকার পড়ে হোসাইনের শিবিরে। তিনি অবশ্য আত্মসমর্পণের বদলে পরিবারপরিজনের পানি সংগ্রহের জন্য যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। ইয়াজিদ বাহিনীর হাতে প্রাণ হারান সত্য-সুন্দর ও ন্যায়ের প্রতীক এই মহাপুরুষ।

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগেআধুনিক যুগে পানি নিয়ে দুনিয়ার সর্বত্রই বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। পৃথিবীতে জনসংখ্যা যত বাড়ছে পানিসংকটও বৃদ্ধি পাচ্ছে ক্রমিক হারে। বলা হচ্ছে, পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা বাধবে পানি নিয়ে। ভারতের সঙ্গে গঙ্গা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে চলছে বাংলাদেশের বিরোধ। পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারতের একই ধরনের বিরোধ বিদ্যমান। চীনের সঙ্গে ভারতের পানি নিয়ে বিরোধের পটভূমি তৈরি হচ্ছে বলে অনেকের ধারণা। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর পানি নিয়ে বিরোধের কথা অনেকেরই জানা। পানি নিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে আরবদের যে বিরোধ রয়েছে তা ফিলিস্তিন সমস্যার চেয়ে কম নয়। শাতিল আরব নিয়ে ইরাক-ইরানের মধ্যে যুদ্ধ হয়েছে। ভবিষ্যতেও এমনি বিপদ আবারও দেখা দিতে পারে। আফ্রিকায় পানি নিয়ে বিরোধ মারাত্মক আকার ধারণ করছে। পানিসম্পদ এবং পরিবেশ বিশেষজ্ঞ সন্দ্রা পোস্টেল এক সমীক্ষায় বলেছেন, বিশ্বের পাঁচটি এলাকায় পানি নিয়ে বিরোধ বিপজ্জনক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। তাঁর মতে, এগুলো হলো আরব সাগর এলাকা, জর্ডান, নীলনদ, টাইগ্রিস, ইউফ্রেতিস এবং গঙ্গা অববাহিকা। পানি নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ যে ভয়ংকর সংকটের মুখে- এ সত্যটি প্রথম উপলব্ধি করেন আমাদের এক মহান জাতীয় নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। গঙ্গা নদীর ওপর ভারত ফারাক্কা বাঁধ দেওয়ার পরিকল্পনা নিলে তীব্র ভাষায় প্রতিবাদ করেন এই মজলুম জননেতা। তৎকালীন পাকিস্তান সরকার ভারতের ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেও এ সমস্যার মোকাবিলায় কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ সরকারও ফারাক্কা সমস্যার ব্যাপারে যথাযথ ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়। ফলে ভারত নির্বিঘ্নে এই বাঁধ নির্মাণে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের জন্য সৃষ্টি হয় মহাবিপদ সংকেত।

ঠিক এ পরিস্থিতিতে রুখে দাঁড়ান মওলানা ভাসানী। বৃদ্ধ বয়সে আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এই মহানায়ক ১৯৭৬ সালের ২৬ মে ফারাক্কা লংমার্চের আয়োজন করেন। বাংলাদেশের পানি সমস্যার দিকে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন। এর আগে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে চিঠি লেখেন মওলানা ভাসানী। একসময়কার রাজনৈতিক সহকর্মী ও বন্ধু জওহরলাল নেহরুর কন্যা ইন্দিরা গান্ধীর কাছে লেখা চিঠিতে ফারাক্কা বাঁধ চালু না করার আহ্বান জানান। চিঠিতে বলা হয়, ‘দুর্ভাগ্যবশত এই অনুরোধ শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ও তাঁর সরকারের কাছে গৃহীত না হলে ১৬ মে রাজশাহী থেকে লাখ লাখ বুভুক্ষু মানুষসহ অহিংস শান্তিপূর্ণ মিছিল লইয়া ফারাক্কার দিকে অগ্রসর হইব।’ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এ চিঠির জবাবে উপমহাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম ও বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে অসামান্য অবদানের জন্য মওলানা ভাসানীকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেও ফারাক্কা বাঁধ বন্ধ রাখতে রাজি হননি। যে কারণে মওলানা ভাসানী ১৯৭৬ সালের ১৬ মে ফারাক্কা লংমার্চ করেন। মওলানা ভাসানীর অনুপ্রেরণায় প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ফারাক্কা সমস্যা উত্থাপন করে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বাংলাদেশের জনগণের ঐক্য এবং বিশ্বজনমতের চাপের মুখে ভারত সরকার ফারাক্কা চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। এ চুক্তির মেয়াদ শেষে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আরেকটি চুক্তি হয়। কিন্তু ভারত কখনো চুক্তি অনুযায়ী পানি বাংলাদেশকে দেয়নি। নানা অজুহাতে তারা চুক্তিভঙ্গের চেষ্টা করেছে। ফারাক্কার পর এখন ব্রহ্মপুত্রসহ অন্যান্য অভিন্ন নদনদীর পানি প্রত্যাহারের পরিকল্পনা চলছে। বাংলাদেশ মরুময়তার ভয়ংকর হুমকির মুখে পড়েছে।

তিস্তা নদীর পানি প্রত্যাহারে তিস্তা অববাহিকায় হাহাকার দেখা দিয়েছে পানির অভাবে। এ অবস্থা চলতে থাকলে উত্তরাঞ্চলে মরুকরণ অনিবার্য হয়ে উঠবে।

পানির অপর নাম জীবন। সন্দেহ নেই বাংলাদেশের মতো ভারতের মানুষের জন্যও পর্যাপ্ত পানি দরকার। কিন্তু তার অর্থ এই নয়, অভিন্ন নদীর পানি প্রত্যাহার করে সে প্রয়োজন মেটাতে হবে। আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে মানবসভ্যতার সূচনাকালে মেসোপটেমিয়ার নগররাষ্ট্র ল্যাগাস পানি প্রত্যাহার করে আরেক নগররাষ্ট্র উম্মাকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করেছিল। সংঘাতে লিপ্ত হয়ে দুই রাষ্ট্রের বিনাশ ঘটেছিল। একবিংশ শতাব্দীতে মানবসভ্যতা যখন উৎকর্ষতার শীর্ষে অবস্থান করছে, তখন এমন বর্বরতার পুনরাবৃত্তি কাম্য হওয়া উচিত নয়। বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সংঘাত তো আরও বেশি অকাম্য। ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মিত্র দেশ। ঐতিহ্যের এ শিকড় উপড়ে ফেলা তাদের জন্যও সুখকর হবে না। বাংলাদেশ আয়তন ও জনসংখ্যায় ছোট হলেও আজকের বিশ্বব্যবস্থায় কোনো দেশ নিঃসঙ্গ নয়।

পানি নিয়ে সংঘাত শুরু হলে অভিন্ন নদীর সূত্রে সেটি আর দ্বিপক্ষীয় সমস্যা হিসেবে থাকবে না। চীন, পাকিস্তান, নেপালও এ বিরোধের পক্ষ-বিপক্ষ বলে বিবেচিত হবে। পানি সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ঘায়েল করার চাণক্য যুক্তির বদলে পানিসম্পদের বহুমাত্রিক সহযোগিতার পথ উন্মোচন করাই হবে সঠিক পথ। এ উদ্দেশে নেপালে পানি সংরক্ষণাগার নির্মাণ করা যেতে পারে। এ ধরনের প্রকল্প গৃহীত হলে পানি সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি বিদ্যুৎ সমস্যারও সমাধান হবে। জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে নেপাল নিজের চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের কাছে তা বিক্রির সুযোগ পাবে। সমৃদ্ধ হবে নেপালের অর্থনীতি। বহুমাত্রিক সমাধানের প্রয়াস চালানোর পাশাপাশি পানি সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশকে নিজস্ব উদ্যোগও নিতে হবে। স্বনামখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. খলীকুজ্জমান আহমদ এ বিষয়ে ২০০৫ সালে একটি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব রাখেন। তিনি গঙ্গা বাঁধ নির্মাণে বাজেটে অর্থ বরাদ্দের দাবি করেন। পানির আরেক নাম যেহেতু জীবন- সেহেতু এ সমস্যার প্রতি হেলাফেলা না করে সরকারকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। গঙ্গাবাঁধ নির্মাণ বিশাল ব্যয়ের বিষয় হলেও তা আমাদের অস্তিত্বের চেয়ে কম ব্যয়বহুল নয়।

একইভাবে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা না পেলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে তিস্তা মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ভাবতে হবে। চীন এ ব্যাপারে সহায়তা দিতে একপায়ে খাড়া। নিজেদের অস্তিত্বের স্বার্থে অভিন্ন নদীর পানি সমস্যার সমাধানে কঠোর হতে হবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে আফটার শক স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে আফটার শক স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা