শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ওপর নির্মিত ‘ব্যাটেল অব স্টালিনগ্রাদ’ ছবিটি অনেকেই দেখেছেন। কদিন আগে এক বন্ধুর বাড়িতে বহুবার দেখা এ ছবিটি আবারও দেখার সুযোগ হয়েছিল। ছবি দেখার পাশাপাশি চলছিল আড্ডা। মানবাধিকার সংগঠনের সঙ্গে জড়িত আমার বন্ধুটি বললেন, পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা হবে পানি সমস্যাকে কেন্দ্র করে। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষভাগে পৃথিবীর মানুষ পারমাণবিক অস্ত্রের ভয়াবহতা লক্ষ করেছে। বিশ্বে আজ এত বেশি পারমাণবিক এবং হাইড্রোজেন বোমা মজুত রয়েছে, তার একাংশ ব্যবহƒত হলে মানবসভ্যতা সম্ভবত বিলীন হয়ে যাবে। বলা হয়, তৃতীয় মহাযুদ্ধে পারমাণবিক বোমা ব্যবহƒত হলে চতুর্থ মহাযুদ্ধ হবে লাঠিসোঁটার যুদ্ধ। অর্থাৎ তৃতীয় মহাযুদ্ধে এমনই ধ্বংসলীলা ঘটবে যে মানবসভ্যতার অস্তিত্বই লোপ পাবে। গভীর বনজঙ্গলের আদিম বা জংলি মানুষের দু-একজন হয়তো বেঁচে যাবে। ফলে চতুর্থ মহাযুদ্ধ হলে সেখানে লাঠিসোঁটা হবে প্রধান অস্ত্র।

পানি নিয়ে তৃতীয় মহাযুদ্ধের সূচনা হতে পারে, বন্ধুটির এ কথায় চমকে যাওয়ার কিছু নেই। অনেক গুণীজন এ কথা বলেছেন। পানি সমস্যা বিশ্বজুড়েই আজ এক ভয়ংকর সমস্যা হিসেবে বিবেচিত। হাজার হাজার বছর আগেও এটি মানুষের অন্যতম প্রধান সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হতো। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, পৃথিবীতে প্রথম যুদ্ধ হয়েছিল পানি নিয়ে। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের লুবো মিউজিয়ামে এ যুদ্ধের দলিল রক্ষিত আছে। এ দলিল মতে, যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ঈশা (আ.)-এর জন্মের ৩১০০ বছর আগে ইউফ্রেতিস নদীর পানি নিয়ে তৎকালীন ইরাক বা মেসোপটেমিয়ার দুটি নগররাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধ বাধে। এ দুটি নগররাষ্ট্রের একটির নাম ল্যাগাস। অন্যটির নাম উম্মা। দুটি দেশ কৃষিকাজের জন্য অভিন্ন নদীর পানির ওপর নির্ভরশীল ছিল। তাদের ব্যবসাবাণিজ্যও নৌপথে পরিচালিত হতো। উজানের দেশ ল্যাগাস পানি প্রত্যাহার করলে বিপর্যয়ের মুখে পড়ে ভাটির দেশ উম্মা। পানিসংকটে পড়ে তারা। উম্মার রাজা এ সমস্যার সমাধানে ল্যাগাসের রাজার কাছে দূত পাঠান। অনেক আবেদন-নিবেদন করেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। পরিণতিতে ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু হয়। সে যুদ্ধ অবশ্য কারও জন্য মঙ্গলজনক হয়নি। মারা যায় হাজার হাজার মানুষ। দুই দেশের রাজাও প্রাণ হারান ওই ঘোরতর যুদ্ধে।

পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা হবে পানি নিয়ে। ভারতের সঙ্গে গঙ্গা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে চলছে বাংলাদেশের বিরোধ। পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারতের একই ধরনের বিরোধ রয়েছে। চীনের সঙ্গে ভারতের পানি নিয়ে বিরোধের পটভূমি তৈরি হচ্ছে বলে অনেকের ধারণা। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর পানি নিয়ে বিরোধের কথা অনেকেরই জানা

পানি নিয়ে সংঘাত এখানেই থেমে থাকেনি। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, ইরাকের কারবালাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.) শাহাদাতবরণ করেন। ইয়াজিদের সৈন্যরা পরিবারপরিজনসহ তাঁকে অবরোধ করেছিল ফোরাত নদীর পাড়ে। হোসাইন যাতে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হন, সে জন্য ইয়াজিদ সৈন্যরা নদী থেকে পানি সংগ্রহের পথ অবরুদ্ধ করে রাখে। পরিণতিতে হাহাকার পড়ে হোসাইনের শিবিরে। তিনি অবশ্য আত্মসমর্পণের বদলে পরিবারপরিজনের পানি সংগ্রহের জন্য যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। ইয়াজিদ বাহিনীর হাতে প্রাণ হারান সত্য-সুন্দর ও ন্যায়ের প্রতীক এই মহাপুরুষ।

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগেআধুনিক যুগে পানি নিয়ে দুনিয়ার সর্বত্রই বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। পৃথিবীতে জনসংখ্যা যত বাড়ছে পানিসংকটও বৃদ্ধি পাচ্ছে ক্রমিক হারে। বলা হচ্ছে, পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা বাধবে পানি নিয়ে। ভারতের সঙ্গে গঙ্গা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে চলছে বাংলাদেশের বিরোধ। পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারতের একই ধরনের বিরোধ বিদ্যমান। চীনের সঙ্গে ভারতের পানি নিয়ে বিরোধের পটভূমি তৈরি হচ্ছে বলে অনেকের ধারণা। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর পানি নিয়ে বিরোধের কথা অনেকেরই জানা। পানি নিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে আরবদের যে বিরোধ রয়েছে তা ফিলিস্তিন সমস্যার চেয়ে কম নয়। শাতিল আরব নিয়ে ইরাক-ইরানের মধ্যে যুদ্ধ হয়েছে। ভবিষ্যতেও এমনি বিপদ আবারও দেখা দিতে পারে। আফ্রিকায় পানি নিয়ে বিরোধ মারাত্মক আকার ধারণ করছে। পানিসম্পদ এবং পরিবেশ বিশেষজ্ঞ সন্দ্রা পোস্টেল এক সমীক্ষায় বলেছেন, বিশ্বের পাঁচটি এলাকায় পানি নিয়ে বিরোধ বিপজ্জনক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। তাঁর মতে, এগুলো হলো আরব সাগর এলাকা, জর্ডান, নীলনদ, টাইগ্রিস, ইউফ্রেতিস এবং গঙ্গা অববাহিকা। পানি নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ যে ভয়ংকর সংকটের মুখে- এ সত্যটি প্রথম উপলব্ধি করেন আমাদের এক মহান জাতীয় নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। গঙ্গা নদীর ওপর ভারত ফারাক্কা বাঁধ দেওয়ার পরিকল্পনা নিলে তীব্র ভাষায় প্রতিবাদ করেন এই মজলুম জননেতা। তৎকালীন পাকিস্তান সরকার ভারতের ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেও এ সমস্যার মোকাবিলায় কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ সরকারও ফারাক্কা সমস্যার ব্যাপারে যথাযথ ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়। ফলে ভারত নির্বিঘ্নে এই বাঁধ নির্মাণে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের জন্য সৃষ্টি হয় মহাবিপদ সংকেত।

ঠিক এ পরিস্থিতিতে রুখে দাঁড়ান মওলানা ভাসানী। বৃদ্ধ বয়সে আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এই মহানায়ক ১৯৭৬ সালের ২৬ মে ফারাক্কা লংমার্চের আয়োজন করেন। বাংলাদেশের পানি সমস্যার দিকে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন। এর আগে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে চিঠি লেখেন মওলানা ভাসানী। একসময়কার রাজনৈতিক সহকর্মী ও বন্ধু জওহরলাল নেহরুর কন্যা ইন্দিরা গান্ধীর কাছে লেখা চিঠিতে ফারাক্কা বাঁধ চালু না করার আহ্বান জানান। চিঠিতে বলা হয়, ‘দুর্ভাগ্যবশত এই অনুরোধ শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ও তাঁর সরকারের কাছে গৃহীত না হলে ১৬ মে রাজশাহী থেকে লাখ লাখ বুভুক্ষু মানুষসহ অহিংস শান্তিপূর্ণ মিছিল লইয়া ফারাক্কার দিকে অগ্রসর হইব।’ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এ চিঠির জবাবে উপমহাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম ও বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে অসামান্য অবদানের জন্য মওলানা ভাসানীকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেও ফারাক্কা বাঁধ বন্ধ রাখতে রাজি হননি। যে কারণে মওলানা ভাসানী ১৯৭৬ সালের ১৬ মে ফারাক্কা লংমার্চ করেন। মওলানা ভাসানীর অনুপ্রেরণায় প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ফারাক্কা সমস্যা উত্থাপন করে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বাংলাদেশের জনগণের ঐক্য এবং বিশ্বজনমতের চাপের মুখে ভারত সরকার ফারাক্কা চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। এ চুক্তির মেয়াদ শেষে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আরেকটি চুক্তি হয়। কিন্তু ভারত কখনো চুক্তি অনুযায়ী পানি বাংলাদেশকে দেয়নি। নানা অজুহাতে তারা চুক্তিভঙ্গের চেষ্টা করেছে। ফারাক্কার পর এখন ব্রহ্মপুত্রসহ অন্যান্য অভিন্ন নদনদীর পানি প্রত্যাহারের পরিকল্পনা চলছে। বাংলাদেশ মরুময়তার ভয়ংকর হুমকির মুখে পড়েছে।

তিস্তা নদীর পানি প্রত্যাহারে তিস্তা অববাহিকায় হাহাকার দেখা দিয়েছে পানির অভাবে। এ অবস্থা চলতে থাকলে উত্তরাঞ্চলে মরুকরণ অনিবার্য হয়ে উঠবে।

পানির অপর নাম জীবন। সন্দেহ নেই বাংলাদেশের মতো ভারতের মানুষের জন্যও পর্যাপ্ত পানি দরকার। কিন্তু তার অর্থ এই নয়, অভিন্ন নদীর পানি প্রত্যাহার করে সে প্রয়োজন মেটাতে হবে। আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে মানবসভ্যতার সূচনাকালে মেসোপটেমিয়ার নগররাষ্ট্র ল্যাগাস পানি প্রত্যাহার করে আরেক নগররাষ্ট্র উম্মাকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করেছিল। সংঘাতে লিপ্ত হয়ে দুই রাষ্ট্রের বিনাশ ঘটেছিল। একবিংশ শতাব্দীতে মানবসভ্যতা যখন উৎকর্ষতার শীর্ষে অবস্থান করছে, তখন এমন বর্বরতার পুনরাবৃত্তি কাম্য হওয়া উচিত নয়। বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সংঘাত তো আরও বেশি অকাম্য। ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মিত্র দেশ। ঐতিহ্যের এ শিকড় উপড়ে ফেলা তাদের জন্যও সুখকর হবে না। বাংলাদেশ আয়তন ও জনসংখ্যায় ছোট হলেও আজকের বিশ্বব্যবস্থায় কোনো দেশ নিঃসঙ্গ নয়।

পানি নিয়ে সংঘাত শুরু হলে অভিন্ন নদীর সূত্রে সেটি আর দ্বিপক্ষীয় সমস্যা হিসেবে থাকবে না। চীন, পাকিস্তান, নেপালও এ বিরোধের পক্ষ-বিপক্ষ বলে বিবেচিত হবে। পানি সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ঘায়েল করার চাণক্য যুক্তির বদলে পানিসম্পদের বহুমাত্রিক সহযোগিতার পথ উন্মোচন করাই হবে সঠিক পথ। এ উদ্দেশে নেপালে পানি সংরক্ষণাগার নির্মাণ করা যেতে পারে। এ ধরনের প্রকল্প গৃহীত হলে পানি সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি বিদ্যুৎ সমস্যারও সমাধান হবে। জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে নেপাল নিজের চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের কাছে তা বিক্রির সুযোগ পাবে। সমৃদ্ধ হবে নেপালের অর্থনীতি। বহুমাত্রিক সমাধানের প্রয়াস চালানোর পাশাপাশি পানি সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশকে নিজস্ব উদ্যোগও নিতে হবে। স্বনামখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. খলীকুজ্জমান আহমদ এ বিষয়ে ২০০৫ সালে একটি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব রাখেন। তিনি গঙ্গা বাঁধ নির্মাণে বাজেটে অর্থ বরাদ্দের দাবি করেন। পানির আরেক নাম যেহেতু জীবন- সেহেতু এ সমস্যার প্রতি হেলাফেলা না করে সরকারকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। গঙ্গাবাঁধ নির্মাণ বিশাল ব্যয়ের বিষয় হলেও তা আমাদের অস্তিত্বের চেয়ে কম ব্যয়বহুল নয়।

একইভাবে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা না পেলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে তিস্তা মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ভাবতে হবে। চীন এ ব্যাপারে সহায়তা দিতে একপায়ে খাড়া। নিজেদের অস্তিত্বের স্বার্থে অভিন্ন নদীর পানি সমস্যার সমাধানে কঠোর হতে হবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা