শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ওপর নির্মিত ‘ব্যাটেল অব স্টালিনগ্রাদ’ ছবিটি অনেকেই দেখেছেন। কদিন আগে এক বন্ধুর বাড়িতে বহুবার দেখা এ ছবিটি আবারও দেখার সুযোগ হয়েছিল। ছবি দেখার পাশাপাশি চলছিল আড্ডা। মানবাধিকার সংগঠনের সঙ্গে জড়িত আমার বন্ধুটি বললেন, পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা হবে পানি সমস্যাকে কেন্দ্র করে। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষভাগে পৃথিবীর মানুষ পারমাণবিক অস্ত্রের ভয়াবহতা লক্ষ করেছে। বিশ্বে আজ এত বেশি পারমাণবিক এবং হাইড্রোজেন বোমা মজুত রয়েছে, তার একাংশ ব্যবহƒত হলে মানবসভ্যতা সম্ভবত বিলীন হয়ে যাবে। বলা হয়, তৃতীয় মহাযুদ্ধে পারমাণবিক বোমা ব্যবহƒত হলে চতুর্থ মহাযুদ্ধ হবে লাঠিসোঁটার যুদ্ধ। অর্থাৎ তৃতীয় মহাযুদ্ধে এমনই ধ্বংসলীলা ঘটবে যে মানবসভ্যতার অস্তিত্বই লোপ পাবে। গভীর বনজঙ্গলের আদিম বা জংলি মানুষের দু-একজন হয়তো বেঁচে যাবে। ফলে চতুর্থ মহাযুদ্ধ হলে সেখানে লাঠিসোঁটা হবে প্রধান অস্ত্র।

পানি নিয়ে তৃতীয় মহাযুদ্ধের সূচনা হতে পারে, বন্ধুটির এ কথায় চমকে যাওয়ার কিছু নেই। অনেক গুণীজন এ কথা বলেছেন। পানি সমস্যা বিশ্বজুড়েই আজ এক ভয়ংকর সমস্যা হিসেবে বিবেচিত। হাজার হাজার বছর আগেও এটি মানুষের অন্যতম প্রধান সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হতো। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, পৃথিবীতে প্রথম যুদ্ধ হয়েছিল পানি নিয়ে। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের লুবো মিউজিয়ামে এ যুদ্ধের দলিল রক্ষিত আছে। এ দলিল মতে, যিশুখ্রিস্ট বা হজরত ঈশা (আ.)-এর জন্মের ৩১০০ বছর আগে ইউফ্রেতিস নদীর পানি নিয়ে তৎকালীন ইরাক বা মেসোপটেমিয়ার দুটি নগররাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধ বাধে। এ দুটি নগররাষ্ট্রের একটির নাম ল্যাগাস। অন্যটির নাম উম্মা। দুটি দেশ কৃষিকাজের জন্য অভিন্ন নদীর পানির ওপর নির্ভরশীল ছিল। তাদের ব্যবসাবাণিজ্যও নৌপথে পরিচালিত হতো। উজানের দেশ ল্যাগাস পানি প্রত্যাহার করলে বিপর্যয়ের মুখে পড়ে ভাটির দেশ উম্মা। পানিসংকটে পড়ে তারা। উম্মার রাজা এ সমস্যার সমাধানে ল্যাগাসের রাজার কাছে দূত পাঠান। অনেক আবেদন-নিবেদন করেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। পরিণতিতে ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু হয়। সে যুদ্ধ অবশ্য কারও জন্য মঙ্গলজনক হয়নি। মারা যায় হাজার হাজার মানুষ। দুই দেশের রাজাও প্রাণ হারান ওই ঘোরতর যুদ্ধে।

পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা হবে পানি নিয়ে। ভারতের সঙ্গে গঙ্গা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে চলছে বাংলাদেশের বিরোধ। পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারতের একই ধরনের বিরোধ রয়েছে। চীনের সঙ্গে ভারতের পানি নিয়ে বিরোধের পটভূমি তৈরি হচ্ছে বলে অনেকের ধারণা। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর পানি নিয়ে বিরোধের কথা অনেকেরই জানা

পানি নিয়ে সংঘাত এখানেই থেমে থাকেনি। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, ইরাকের কারবালাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.) শাহাদাতবরণ করেন। ইয়াজিদের সৈন্যরা পরিবারপরিজনসহ তাঁকে অবরোধ করেছিল ফোরাত নদীর পাড়ে। হোসাইন যাতে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হন, সে জন্য ইয়াজিদ সৈন্যরা নদী থেকে পানি সংগ্রহের পথ অবরুদ্ধ করে রাখে। পরিণতিতে হাহাকার পড়ে হোসাইনের শিবিরে। তিনি অবশ্য আত্মসমর্পণের বদলে পরিবারপরিজনের পানি সংগ্রহের জন্য যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। ইয়াজিদ বাহিনীর হাতে প্রাণ হারান সত্য-সুন্দর ও ন্যায়ের প্রতীক এই মহাপুরুষ।

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগেআধুনিক যুগে পানি নিয়ে দুনিয়ার সর্বত্রই বিরোধ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। পৃথিবীতে জনসংখ্যা যত বাড়ছে পানিসংকটও বৃদ্ধি পাচ্ছে ক্রমিক হারে। বলা হচ্ছে, পৃথিবীতে কখনো তৃতীয় মহাযুদ্ধ বাধলে তা বাধবে পানি নিয়ে। ভারতের সঙ্গে গঙ্গা, তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি নিয়ে চলছে বাংলাদেশের বিরোধ। পাকিস্তানের সঙ্গেও ভারতের একই ধরনের বিরোধ বিদ্যমান। চীনের সঙ্গে ভারতের পানি নিয়ে বিরোধের পটভূমি তৈরি হচ্ছে বলে অনেকের ধারণা। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর পানি নিয়ে বিরোধের কথা অনেকেরই জানা। পানি নিয়ে ইসরায়েলের সঙ্গে আরবদের যে বিরোধ রয়েছে তা ফিলিস্তিন সমস্যার চেয়ে কম নয়। শাতিল আরব নিয়ে ইরাক-ইরানের মধ্যে যুদ্ধ হয়েছে। ভবিষ্যতেও এমনি বিপদ আবারও দেখা দিতে পারে। আফ্রিকায় পানি নিয়ে বিরোধ মারাত্মক আকার ধারণ করছে। পানিসম্পদ এবং পরিবেশ বিশেষজ্ঞ সন্দ্রা পোস্টেল এক সমীক্ষায় বলেছেন, বিশ্বের পাঁচটি এলাকায় পানি নিয়ে বিরোধ বিপজ্জনক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। তাঁর মতে, এগুলো হলো আরব সাগর এলাকা, জর্ডান, নীলনদ, টাইগ্রিস, ইউফ্রেতিস এবং গঙ্গা অববাহিকা। পানি নিয়ে বাংলাদেশের মানুষ যে ভয়ংকর সংকটের মুখে- এ সত্যটি প্রথম উপলব্ধি করেন আমাদের এক মহান জাতীয় নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। গঙ্গা নদীর ওপর ভারত ফারাক্কা বাঁধ দেওয়ার পরিকল্পনা নিলে তীব্র ভাষায় প্রতিবাদ করেন এই মজলুম জননেতা। তৎকালীন পাকিস্তান সরকার ভারতের ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেও এ সমস্যার মোকাবিলায় কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ সরকারও ফারাক্কা সমস্যার ব্যাপারে যথাযথ ভূমিকা নিতে ব্যর্থ হয়। ফলে ভারত নির্বিঘ্নে এই বাঁধ নির্মাণে সক্ষম হয়। বাংলাদেশের জন্য সৃষ্টি হয় মহাবিপদ সংকেত।

ঠিক এ পরিস্থিতিতে রুখে দাঁড়ান মওলানা ভাসানী। বৃদ্ধ বয়সে আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এই মহানায়ক ১৯৭৬ সালের ২৬ মে ফারাক্কা লংমার্চের আয়োজন করেন। বাংলাদেশের পানি সমস্যার দিকে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন। এর আগে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে চিঠি লেখেন মওলানা ভাসানী। একসময়কার রাজনৈতিক সহকর্মী ও বন্ধু জওহরলাল নেহরুর কন্যা ইন্দিরা গান্ধীর কাছে লেখা চিঠিতে ফারাক্কা বাঁধ চালু না করার আহ্বান জানান। চিঠিতে বলা হয়, ‘দুর্ভাগ্যবশত এই অনুরোধ শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ও তাঁর সরকারের কাছে গৃহীত না হলে ১৬ মে রাজশাহী থেকে লাখ লাখ বুভুক্ষু মানুষসহ অহিংস শান্তিপূর্ণ মিছিল লইয়া ফারাক্কার দিকে অগ্রসর হইব।’ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এ চিঠির জবাবে উপমহাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রাম ও বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে অসামান্য অবদানের জন্য মওলানা ভাসানীকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেও ফারাক্কা বাঁধ বন্ধ রাখতে রাজি হননি। যে কারণে মওলানা ভাসানী ১৯৭৬ সালের ১৬ মে ফারাক্কা লংমার্চ করেন। মওলানা ভাসানীর অনুপ্রেরণায় প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ফারাক্কা সমস্যা উত্থাপন করে বিশ্বসমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বাংলাদেশের জনগণের ঐক্য এবং বিশ্বজনমতের চাপের মুখে ভারত সরকার ফারাক্কা চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। এ চুক্তির মেয়াদ শেষে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আরেকটি চুক্তি হয়। কিন্তু ভারত কখনো চুক্তি অনুযায়ী পানি বাংলাদেশকে দেয়নি। নানা অজুহাতে তারা চুক্তিভঙ্গের চেষ্টা করেছে। ফারাক্কার পর এখন ব্রহ্মপুত্রসহ অন্যান্য অভিন্ন নদনদীর পানি প্রত্যাহারের পরিকল্পনা চলছে। বাংলাদেশ মরুময়তার ভয়ংকর হুমকির মুখে পড়েছে।

তিস্তা নদীর পানি প্রত্যাহারে তিস্তা অববাহিকায় হাহাকার দেখা দিয়েছে পানির অভাবে। এ অবস্থা চলতে থাকলে উত্তরাঞ্চলে মরুকরণ অনিবার্য হয়ে উঠবে।

পানির অপর নাম জীবন। সন্দেহ নেই বাংলাদেশের মতো ভারতের মানুষের জন্যও পর্যাপ্ত পানি দরকার। কিন্তু তার অর্থ এই নয়, অভিন্ন নদীর পানি প্রত্যাহার করে সে প্রয়োজন মেটাতে হবে। আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে মানবসভ্যতার সূচনাকালে মেসোপটেমিয়ার নগররাষ্ট্র ল্যাগাস পানি প্রত্যাহার করে আরেক নগররাষ্ট্র উম্মাকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করেছিল। সংঘাতে লিপ্ত হয়ে দুই রাষ্ট্রের বিনাশ ঘটেছিল। একবিংশ শতাব্দীতে মানবসভ্যতা যখন উৎকর্ষতার শীর্ষে অবস্থান করছে, তখন এমন বর্বরতার পুনরাবৃত্তি কাম্য হওয়া উচিত নয়। বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সংঘাত তো আরও বেশি অকাম্য। ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মিত্র দেশ। ঐতিহ্যের এ শিকড় উপড়ে ফেলা তাদের জন্যও সুখকর হবে না। বাংলাদেশ আয়তন ও জনসংখ্যায় ছোট হলেও আজকের বিশ্বব্যবস্থায় কোনো দেশ নিঃসঙ্গ নয়।

পানি নিয়ে সংঘাত শুরু হলে অভিন্ন নদীর সূত্রে সেটি আর দ্বিপক্ষীয় সমস্যা হিসেবে থাকবে না। চীন, পাকিস্তান, নেপালও এ বিরোধের পক্ষ-বিপক্ষ বলে বিবেচিত হবে। পানি সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশকে ঘায়েল করার চাণক্য যুক্তির বদলে পানিসম্পদের বহুমাত্রিক সহযোগিতার পথ উন্মোচন করাই হবে সঠিক পথ। এ উদ্দেশে নেপালে পানি সংরক্ষণাগার নির্মাণ করা যেতে পারে। এ ধরনের প্রকল্প গৃহীত হলে পানি সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি বিদ্যুৎ সমস্যারও সমাধান হবে। জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে নেপাল নিজের চাহিদা মিটিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের কাছে তা বিক্রির সুযোগ পাবে। সমৃদ্ধ হবে নেপালের অর্থনীতি। বহুমাত্রিক সমাধানের প্রয়াস চালানোর পাশাপাশি পানি সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশকে নিজস্ব উদ্যোগও নিতে হবে। স্বনামখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. খলীকুজ্জমান আহমদ এ বিষয়ে ২০০৫ সালে একটি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব রাখেন। তিনি গঙ্গা বাঁধ নির্মাণে বাজেটে অর্থ বরাদ্দের দাবি করেন। পানির আরেক নাম যেহেতু জীবন- সেহেতু এ সমস্যার প্রতি হেলাফেলা না করে সরকারকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। গঙ্গাবাঁধ নির্মাণ বিশাল ব্যয়ের বিষয় হলেও তা আমাদের অস্তিত্বের চেয়ে কম ব্যয়বহুল নয়।

একইভাবে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যা না পেলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে তিস্তা মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ভাবতে হবে। চীন এ ব্যাপারে সহায়তা দিতে একপায়ে খাড়া। নিজেদের অস্তিত্বের স্বার্থে অভিন্ন নদীর পানি সমস্যার সমাধানে কঠোর হতে হবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে