শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১৩, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে দেশের রাজনীতিতে এক ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে। একদিকে দাবি আদায়ে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের মাঠ পর্যায়ে আন্দোলন, অন্যদিকে শিল্প-কারখানায় শ্রমিকপক্ষের অসন্তোষ। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও এখনো সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। পুলিশ প্রশাসনেও ফেরেনি ভেঙে পড়া মনোবল।

মব সন্ত্রাসে দূর হয়নি সামাজিক অস্থিরতা। রয়েছে আসন্ন নির্বাচন নিয়েও শঙ্কা। সব মিলিয়ে আস্থাহীনতায় পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে গত ১৪ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে দেশে বিদেশি বিনিয়োগ।

দেশি বিনিয়োগের অবস্থাও নাজুক। এতে কমেছে শিল্পের উৎপাদন। ব্যবসায় চলছে মন্থরগতি, কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিপরীতে বাড়ছে বেকারত্বের হার।

এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতা ও অর্থনীতিবিদরা। তাঁরা মনে করছেন, দেশে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় এলে দীর্ঘমেয়াদি নীতি ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে। তখন বিনিয়োগে মনোযোগী হবেন উদ্যোক্তারা।   

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা যায়, সদ্যোবিদায়ি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) কমেছে। গত অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ ৯১ কোটি ডলারে নেমে এসেছে, যা আগের বছরের একই সময়ে (জুলাই-এপ্রিল) ছিল ১২৭ কোটি ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট বিদেশি বিনিয়োগ এসেছিল ১৪১ কোটি ৫৪ লাখ ডলার।

২০২২-২৩ অর্থবছরে এই বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১৬০ কোটি ৫৪ লাখ ডলার। তার আগের ২০২১-২২ অর্থবছরে বিনিয়োগ হয়েছিল ১৭১ কোটি ডলার।  করোনার সময়ে ২০২০-২১ অর্থবছরেও বিদেশি বিনিয়োগ এসেছিল ১৩২ কোটি ৭৬ লাখ ডলার আর ২০১৯-২০ অর্থবছরে বিনিয়োগ এসেছিল ১২০ কোটি ডলার। করোনার আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বিনিয়োগ এসেছিল ৩৪৮ কোটি ডলার। গত ১৪ বছরের মধ্যে বর্তমানে বিদেশি বিনিয়োগ সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে। ২০১১-১২ অর্থবছরেও দেশে ১২০ কোটি ডলার বিদেশি বিনিয়োগ এসেছিল। এরপর আর কোনো অর্থবছরে এর চেয়ে কম বিদেশি বিনিয়োগ আসেনি। আর এবার সেটা সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে।

জানা গেছে, বিদেশি বিনিয়োগ ও পুনর্বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৮ শতাংশ কম বিনিয়োগ পেয়েছে। গত অর্থবছরের শুরুতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হলে প্রথম প্রান্তিকে বিদেশি বিনিয়োগ এসেছিল মাত্র ১০ কোটি ৪৩ লাখ ডলার। আর ছয় মাসে হয়েছিল ৫৯ কোটি ডলার।

গত অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে ২১ কোটি ডলার। আগের বছরের প্রথম ছয় মাসেই এসেছিল ৩৩ কোটি ডলার। এ হিসাবে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় তা ৩৭ শতাংশ কম। গত অর্থবছরে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের চেয়ে বিদেশিদের পুনর্বিনিয়োগ বেশি হয়েছে। প্রথম ছয় মাসে পুনর্বিনিয়োগ হয়েছে প্রায় ৪০ কোটি ডলার। 

দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, আমদানি বিধি-নিষেধ, ডলার ঘাটতি, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অস্থিতিশীলতা এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণে বিদ্যমান ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো মন্দায় ভুগছে। এসব কারণে দেশি-বিদেশি সব ধরনের বিনিয়োগে স্থবিরতা নেমে এসেছে।

২০২৪ সালের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়। ফলে বিদেশি বিনিয়োগ কমতে থাকে। এরপর মব সন্ত্রাস শুরু হলে এখনো তা নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। এসব কারণে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে ভরসা পাচ্ছেন না বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। ব্যবসায়ী নেতা ও অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, দেশে ব্যবসার মন্দা থাকলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আসবেন না। বিদেশি বিনিয়োগ পরিস্থিতির অবনতিতে দেশের ব্যবসা, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে। 

বিশ্বব্যাংকের বেসরকারি খাত বিষয়ক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) সর্বশেষ এক প্রতিবেদনে বাংলাদেশের ব্যবসা পরিবেশ তথা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পাঁচটি বড় বাধার কথা তুলে ধরা হয়েছে। এগুলো হলো বিদ্যুতের সমস্যা, অর্থায়নের সীমিত সুযোগ, দুর্নীতি, অনানুষ্ঠানিক খাতের আধিক্য ও উচ্চ করহার।

বর্তমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে নতুন করে বিনিয়োগে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ঋণের উচ্চ সুদহার। বর্তমানে ১৬ শতাংশ সুদের কারণে নতুন বিনিয়োগ ব্যাহত হচ্ছে।

দেশে কর্মসংস্থানের প্রধান চালিকাশক্তি বিনিয়োগ। যত বেশি বিনিয়োগ, তত বেশি উৎপাদন এবং সেই অনুপাতে সৃষ্টি হয় কর্মসংস্থান। বাংলাদেশে কর্মসংস্থানের নেপথ্যে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দেশি-বিদেশি উভয় ধরনের বিনিয়োগই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। করোনা-পরবর্তী সময় থেকে বিনিয়োগ যেমন কমেছে তেমনি কর্মসংস্থানও কমায় বেকারত্ব বাড়ছে।

অর্থনৈতিক বিশ্লেষণে বিনিয়োগকে দেখা হয় মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির অনুপাতে। দেশে গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জিডিপির অনুপাতে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগের হার ২৩.৫১ শতাংশ, যা আগের অর্থবছর ছিল ২৪.১৮। অর্থাৎ বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ কমেছে।

জিডিপির অনুপাতে বিনিয়োগের বর্তমান পরিস্থিতি জানতে আরো অপেক্ষা করতে হবে। এখনো গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের হিসাব চূড়ান্ত হয়নি। তবে বিনিয়োগের পরিস্থিতিতে শিল্পের যন্ত্রপাতি কতটা আমদানি হচ্ছে, কাঁচামাল কতটা আসছে, ঋণ বিতরণ কতটা বেড়েছে—এসব সূচকে ফুটে উঠেছে বিনিয়োগ কমার চিত্র। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ শতাংশ কমেছে। একই সময়ে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির ঋণপত্র নিষ্পত্তি কমেছে প্রায় ২২ শতাংশ। এটি প্রমাণ করে, দেশে বিনিয়োগ কমেছে। উচ্চ সুদের হারের কারণে বেসরকারি খাতে ঋণ নেওয়া কমেছে। গত অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৬.৯৫ শতাংশ, যা অন্য সময়ে ১০ শতাংশের বেশি থাকে।  

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) পরিসংখ্যান বলছে, ২০১০-১১ অর্থবছরে দেশে এক হাজার ২৮৫ কোটি ডলার বিনিয়োগ হয়েছিল। ওই বছর দেশে পাঁচ লাখ তিন হাজার ৬৬২ জনের কর্মসংস্থান হয়েছিল। এর পরের অর্থবছরগুলোতে আর এত কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়নি। করোনা-পূর্ববর্তী সময়ে দেশে বিনিয়োগ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও কর্মসংস্থান তেমন বাড়েনি। ২০২০-২১ অর্থবছরে ৭৯৯ কোটি ডলার বিনিয়োগে কর্মসংস্থান হয়েছে এক লাখ ৮০ হাজার ৭৮৬ জনের। জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বড় বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের আশা জাগালেও শেষ পর্যন্ত বিনিয়োগ তলানিতেই রয়েছে। এমনকি কর্মসংস্থান তৈরিতে দেশীয় বিনিয়োগের অবদানই তুলনামূলকভাবে বেশি হলেও বিদেশি বিনিয়োগের মতো দেশি বিনিয়োগও বাড়ানো যায়নি। বাস্তবে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও মব সন্ত্রাসে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণে বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব হয়নি। এতে বাড়ছে বেকারত্ব।

দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিসহ নানা কারণে দীর্ঘদিন ধরে বিনিয়োগ কমছে। এ বিষয়ে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এলে বিনিয়োগ বাড়বে। বিদেশিরা এলে বন্দর ব্যবস্থাপনায় গতি বাড়বে। নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিদেশিরা বন্দর ব্যবস্থাপনা করবে। তারপর মেয়াদ শেষ হলে তারা চলে যাবে।

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাওয়ার বিষয়ে ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই) সাবেক সভাপতি রূপালী চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘দেশে সার্বিক বিনিয়োগ কমে এসেছে। শুধু বিদেশি নয়, এখন দেশি বিনিয়োগও কমেছে। দেশ এক ধরনের রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে প্রায়ই নীতিগত অনিশ্চয়তা তৈরি হচ্ছে। এতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে নিরুৎসাহ করছে। এই অনিশ্চয়তার মধ্যে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী ঝুঁকি নিতে রাজি নন। বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতির পরিবর্তে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের কৌশল অনুসরণ করছেন।

তিনি আরো বলেন, শুধু দেশে নয়, সারা বিশ্বে এক ধরনের অস্থিরতা চলছে। বিদেশি তো দূরের কথা, দেশি কম্পানি বিনিয়োগের মুডে নেই। এপ্রিলের বিনিয়োগ সম্মেলনে অঙ্গীকার এসেছে। কিন্তু সব বিনিয়োগকারী অপেক্ষা করছে। সার্বিক পরিস্থিতির কারণে বিনিয়োগ সম্প্রসারণে যাচ্ছে না। তা ছাড়া দেশের অর্থনীতির সূচকগুলোর বেশির ভাগই ভালো নেই। এ কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ধীরস্থিরভাবে এগোচ্ছে।

পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী এম মাসরুর রিয়াজ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি দেশের চলমান সামষ্টিক অর্থনীতি সংকটে আছে। এমন পরিস্থিতিতে বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব নয়।’ 

এক বছর ধরে রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকায় তা বিনিয়োগকে প্রভাবিত করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান ও সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমেছে। তাই বিনিয়োগ কম। তাঁরা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন। বিনিয়োগকারীরা অন্তর্বর্তী সরকার থেকে নির্বাচিত সরকারে উত্তরণ পর্যবেক্ষণ করছেন। এটি অনিশ্চয়তাকে আরো বাড়িয়ে তুলেছে।’

সৌজন্যে কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে সিএসই ডে ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে সিএসই ডে ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
হাজারী গলির ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
খুনের ১৪ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্রসহ ‘দুলাভাই বাহিনী’র সদস্য আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে বিধ্বস্ত করে সিরিজে এগিয়ে ভারত

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে অপসোনিনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পরিত্যক্ত কাঠের স্তূপে আগুন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার
গাইবান্ধায় মহাসড়কের পাশে অচেতন ৫ জন উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ
মাগুরায় দুস্থ রোগী ও শিক্ষার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ
ঝালকাঠিতে ইলেন ভুট্টোর নির্বাচনী গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার
ভোট যেন না হয় সে ষড়যন্ত্র চলছে : সরোয়ার

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বুড়িমারীতে সিসা ও উচ্চমূল্যের ওষুধসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘পুষ্টি ক্যাম্পেইন মেলা’ অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ
বালু মহাল নিয়ে দ্বদ্বের জেরে খুন হন হাকিম: পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার
জাল নোট প্রতিরোধে বিজিবির নজরদারি জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি
প্রাথমিকে সঙ্গীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ পুনর্বহালের দাবিতে রাবিতে কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষক পুনর্বহালের দাবিতে জবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই
‘কেজিএফ’ খ্যাত অভিনেতা হরিশ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম