শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:০৯, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

বিশেষ লেখা

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

যদি-কিন্তু দিয়ে নানা তাত্ত্বিক বক্তব্যে মবের সাফাই গাওয়া ব্যক্তিরাও মানুষের গালমন্দ শুনতে শুরু করেছেন। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ তাঁদের জন্য বদদোয়া করতেও ছাড়ছেন না। সাদা চোখেই দেখা যাচ্ছে, মববাজরা পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষাকে মাটিচাপার দিকে টানছে। সরকারকে ফেলছে বেকায়দায়।

দেশকে নিয়ে যাচ্ছে আরেক সর্বনাশের দিকে। শুধু মানুষকে পিটিয়ে মারাই মব সন্ত্রাস নয়; ঘরবাড়ি দখল, প্রতিষ্ঠানে হামলা, পছন্দ না হলে যাকে-তাকে দোষী সাব্যস্ত করে তার ওপর হামলে পড়াও মব। সরকার কারো ক্ষোভ-আবেগকে অবশ্যই মূল্যায়ন করবে। কিন্তু ফয়সালা বা প্রতিকার করবে ন্যায়-অন্যায়ের হিসাব করে।

এটাই আইনের শাসন। গণ-অভ্যুত্থানের কয়েকজন ফ্রন্টলাইনার, ইউটিউব ব্যবসায়ী ও প্রধান উপদেষ্টার কাছের-কিনারের কেউ কেউ ইনিয়ে-বিনিয়ে মব পাণ্ডামির পক্ষ নিয়ে সাধারণ ও সচেতন মহলের সুবোধ উপলব্ধিকে উপেক্ষা করছে। এ ক্ষেত্রে ভরসার সারথি সেনাবাহিনী। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান একাধিকবার এই মব উপদ্রব কঠোর হাতে দমনের কথা বলেছিলেন।

রংপুরে মব সন্ত্রাসীদের ডেকে ‘শরীরে রক্ত থাকতে এটা বরদাশত করা হবে না’ মর্মে এক সেনা কর্মকর্তার কঠোর বার্তার জ্যোতি একটু কমে গেছে মালুম করে এরা আবার কোথাও কোথাও নামছে। নমুনা বলছে, এরা দম নিয়েছে, দমেনি। আমাদের সেনাবাহিনী আফ্রিকার জঙ্গলে শান্তি আনতে পারলে নিজ দেশে পারবে না, তা ভাবা যায় না। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মহলবিশেষের মিথ্যাচার, উসকানি থাকলেও তা হালে পানি পায়নি, পাবেও না। মানুষকে খেপিয়ে সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙে দেওয়ার অপচেষ্টাও এরই মধ্যে মাঠে মারা গেছে। তাই সেনাপ্রধান বারবার মবের বিরুদ্ধে যে কঠোরতার বার্তা দিচ্ছেন, সেটার রিফ্লেকশন দেখতে চায় মানুষ।

বেশুমার রক্তদান-আত্মদানে জেগে ওঠা পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা কারো জন্য সর্বনাশের চোরাবালিতে হারাতে দেওয়া যায় না। এ দেশে শাসকের ব্যর্থতা আছে বলেই জুলাই আসে, ডিসেম্বর আসে। তাই বলে মবও আসবে? এবারের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা হাতছাড়া হয়ে গেলে মব সন্ত্রাস নতুন উপসর্গ হিসেবে যোগ হবে এবং তা নির্ঘাত দেশকে নেবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে। বিমারির মতো আইন হাতে তুলে নেওয়ার বাতিক বাড়ছে। প্রায় প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও এর ব্যাপকতা বাড়ছে। সব ঘটনার খবর গণমাধ্যমে আসছে না।

কুমিল্লার মুরাদনগরে গ্রামবাসী নিজস্ব সিদ্ধান্তে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করেছে এক পরিবারের তিন সদস্যকে। এ ঘটনায় ওই নারীর আরেক মেয়েকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে আনা হয়েছে মাদক কেনাবেচার অভিযোগ।

পুলিশ বলছে, এটিও একটি মব, পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। কিন্তু পুলিশ যথাযথ অ্যাকশনে যেতে পারেনি। বাঁচাতে পারেনি তিনটি প্রাণ। এটি মব এবং পুলিশের অসহায়ত্বের আরেকটি দৃষ্টান্ত। পরিসংখ্যান বলছে, চলতি বছর জানুয়ারি থেকে জুলাইয়ের এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে গণপিটুনির ঘটনায় প্রাণ গেছে কমপক্ষে ৯৪ জনের। গত ১০ মাসে এই সংখ্যা দুই শর কাছাকাছি।

চলমান মব সংস্কৃতির হামলা, গণপিটুনি ও হত্যাকাণ্ড নাজুক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বার্তা দিচ্ছে। সরকারের দিক থেকে বলা হচ্ছে, এই পরিস্থিতি কোনোভাবেই চলতে দেওয়া যাবে না। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কঠোর হওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাজ হচ্ছে না। আইন ও বিচারের দ্বারস্থ না হয়ে মানুষ নিজেই নৃশংসতার পথে বিচারের দায়িত্ব হাতে তুলে নিলে বিচার বিভাগের আবশ্যকতা হারিয়ে যায়, যা আধুনিক বিশ্বের কোনো বর্বর-অসভ্য দেশেও নেই।

কয়েকটি ঘটনায় স্পষ্ট, দেশে মববাজির একটা মধ্যস্বত্বভোগী গ্রুপ তৈরি হয়েছে। সরকার মব চায় না। নিজে একজন মজলুম হওয়ার পরও স্বয়ং প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে প্রতিশোধের মানসিকতা নেই। কেউ যেন আইন হাতে তুলে না নেন, বিচারের আগে বিচার না করেন—এ আহবান তিনি ক্ষমতায় বসার পরপরই জানিয়েছেন। তাঁর প্রেস উইং থেকে বলা হয়েছে, সরকার মব ভায়োলেন্স সমর্থন করে না। সেনাপ্রধান ও তাঁর বাহিনীও মববিরোধী অবস্থান থেকে পিছু হটেনি।

দেশের প্রধান দল বিএনপির অবস্থানও পরিষ্কার। মব নামের তৎপরতাকে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, এটি এক হিংস্র উন্মাদনা, মানবতার শত্রু। মব গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি গড়ে তোলার পরিবেশ বিপন্ন করবে বলে সংশয়ের কথাও জানিয়েছেন তিনি। অন্তর্বর্তী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টা মাহফুজ আলম তাঁর সাম্প্রতিক এক স্ট্যাটাসে মব বিষয়ে সবিস্তারে বলেছেন। বলেছেন, মব ভায়োলেন্স বা সংঘবদ্ধ আক্রমণের সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কোনো সম্পর্ক নেই। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, মব ভায়োলেন্স বন্ধ করতে হবে। সভা-সমাবেশ করে প্রতিবাদ জানাচ্ছে বাম গণতান্ত্রিক জোটসহ রাজনৈতিক দলগুলো। মানবাধিকার সংগঠনগুলো উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে বহুদিন ধরে।

মানে দাঁড়াচ্ছে, ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন, সরকার বা প্রতিষ্ঠিত দল—কারো কাছেই মব সমর্থন পাচ্ছে না। তার পরও মব চলছে। ঘুরছে মবের ছড়ি। প্রচলিত বিচারব্যবস্থার বাইরে গিয়ে ফায়দা লুটছে মিডলম্যানরা। নিজেদের জিঘাংসা ও আকাঙ্ক্ষা চরিতার্থ করতে গিয়ে তারা সরকারকে নাজেহাল করে ছাড়ছে। গোটা দেশকে লিপ্ত করছে কলঙ্কতিলকে। বিগত সরকারের আমলে বিশিষ্ট অনেক ব্যক্তিকে এ রকম ‘শাস্তি’ দেওয়া হয়েছে যুক্তি দাঁড় করিয়ে চলমান মবকে স্বাভাবিক প্রমাণের অপচেষ্টায় দেখা যাচ্ছে মহলবিশেষকে। তারা ভুলে যাচ্ছে, এসবের খেসারত গুনতে হয়েছে বিগত ফ্যাসিবাদকে। জান নিয়ে পালাতে হয়েছে। কতকাল তাদের এ পাপ ভুগতে হবে কেউ নির্দিষ্ট করে বলতে পারছে না। মাস দশেক ধরে মব তৈরি করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অফিস-ভবনে হামলা, বিগত সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তুলে হেনস্তা করা, বাড়িঘর, এমনকি অফিস দখল করার মতো ঘটনাগুলোর হোতাদের পরিণতিও অনিবার্য। কিন্তু তার আগে দেশের সর্বনাশের যে শঙ্কা ঘুরছে, এর লাগাম টানা জরুরি। এ জন্য হুমকি-ধমকি-বিবৃতি যথেষ্ট নয়। সব ঘটনার ভিডিও বা ছবি থাকে না। প্রতিনিয়ত দেশের কোথাও না কোথাও ঘটে চলা সব ঘটনার ভিডিও বা ছবি কি থাকে? থাকা সম্ভব?

আবার যতগুলো ঘটনা ঘটেছে, তার মধ্যে কতগুলো ঘটনায় জড়িতদের আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে? গ্রেপ্তারের পরে তাদের পরিণতি কী হয়েছে—এসব প্রশ্নও এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। মানুষের মুখে কথা কিন্তু আটকে থাকছে না। কোনো না কোনোভাবে প্রকাশ পেয়ে যাচ্ছে। অনেকেই বলছেন, গত বছরের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরে যতগুলো বড় মবের ঘটনা ঘটেছে, সরকার চাইলে সেগুলো প্রতিহত করা তত কঠিন ছিল না; বিশেষ করে সেনাবাহিনী যখন বিচারিক ক্ষমতাসহ মাঠে রয়েছে। রংপুরসহ কয়েক জায়গায় সেনাবাহিনীর কয়েকটি পদক্ষেপে মব সন্ত্রাসে কিছুটা দম পড়ে। সম্প্রতি আবার চড়েছে। সরকারের শক্ত পদক্ষেপের সময় কিন্তু দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। এই মব ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে সরকারকেও জড়িয়ে ফেলছে, যা সরকারের শাসনতান্ত্রিক এগিয়ে চলাকে পিছু টেনে ধরছে। নষ্ট করছে প্রধান উপদেষ্টার বিশ্বইমেজ। দেশকে নিয়ে যাচ্ছে ভিন্ন পরিচিতির দিকে। দেশ ব্যর্থ হলে দায় মববাজদের নিতে হবে না। তাদের তখন খুঁজেও পাওয়া যাবে না। দায় পুরোটা বর্তাবে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পাওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর। শুনতে তিতা লাগলেও এ কথাই ধ্রুব সত্য।

ঘটনার ঘনঘটায় মানুষ ক্রমে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। তাহলে দেশে আইনের শাসন কোথায়? এই আক্রমণ ও হামলা থেকে উদ্ধারের উপায় কী? আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর পাশপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যরাও জনগণের নিরাপত্তা দিচ্ছেন। তাঁদের ম্যাজিট্রেসি ক্ষমতাও আছে। তার পরও সংঘবদ্ধ শক্তির আইন হাতে তুলে নেওয়ার ব্যারাম থামছে না কেন? পুলিশ ও প্রশাসন দিয়ে কি মব সন্ত্রাস বন্ধ করা যাবে? সরকার কি সত্যিই মব ঠেকাতে চায়, নাকি তারাও মবে ভয় পায়? নাকি মবকে উসকানি দেয়? এমন কত প্রশ্ন যে ঘুরছে! এবং এসব প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে নিষ্পত্তিহীন দশায়।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
সর্বশেষ খবর
গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা
দেড় লাখ টাকা মুক্তিপণে ছাড়া পেলেন অপহৃত পাপেল চাকমা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের জাতীয় সমাবেশ আজ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল
জয়পুরহাটে বিএনপির মৌন মিছিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

৪ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান
সিরিয়ার ভূখণ্ড ভাগ হতে দেবে না তুরস্ক: এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন