শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:১৭, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

যদি প্রশ্ন করা হয়, কোনটি ভালো, পিআর না প্রচলিত পদ্ধতির নির্বাচন? আপাত বিচারে প্রচলিত পদ্ধতির তুলনায় পিআর অনেক ভালো। পিআর পদ্ধতির সবচেয়ে ভালো দিকটি হলো পার্লামেন্টে কমবেশি প্রায় সব দলেরই প্রতিনিধিত্ব থাকবে। একটি ভারসাম্যপূর্ণ সংসদ গঠিত হওয়ার সম্ভাবনা। ব্রুট মেজরিটির জোরে কোনো একটি দলের স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠার আশঙ্কা থাকে না। আরও একটি সুবিধা পাওয়া যাবে, কারও ভোটই জলে যাবে না। পক্ষান্তরে প্রচলিত ব্যবস্থায় বিজয়ী ক্যান্ডিডেটের প্রাপ্ত ভোটেরই কেবল মূল্য পাওয়া যায়। হেরে যাওয়া সব দলের সব প্রার্থীর ভোট একত্র করে বিজয়ী প্রার্থীর ভোটের চেয়ে অনেক বেশি হলেও মূল্যায়নে তা জিরো। জিরো প্লাস জিরো ইকুয়াল টু বিগ জিরো।

অন্যদিকে প্রোপরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন (পিআর) পদ্ধতির ইলেকশন হলে প্রতিটি ভোট মূল্যায়িত হবে। কোনো পার্টি প্রদত্ত ভোটের ১ শতাংশ পেলেও পার্লামেন্টে আনুপাতিক হারে সদস্যপদ পাবে। মোট কথা কোনো দলই ভোটের মাঠ থেকে খালি হাতে ফিরবে না। পিআর পদ্ধতির ডিকশনারিতে পরাজয় বলতে কিছু নেই।

কিন্তু কয়েনের আরেকটা পিঠও আছে। পিআর পদ্ধতির মধ্যেও ধরনের অনেক পার্থক্য আছে। যেসব দেশে পিআর পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়, সেসবের একেক দেশে একেক ধরন। কোথাও ক্লোজড লিস্ট সিস্টেম। কোথাও ওপেন লিস্ট। কোথাও আবার মিক্সড পদ্ধতি। বিরাট জটিল অঙ্ক। আমজনতার কাছে পিআর পদ্ধতিটা বাস্তবিকই কঠিন। ক্লোজড লিস্ট পদ্ধতিতে কোন দল কাকে কাকে এমপি প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করে রেখেছে, তা ভোটার সাধারণত জানতে পারবে না। ওটা থাকবে ইসির ফাইলে আর সংশ্লিষ্ট দলের ফাইল ক্যাবিনেটে। আর ওপেন লিস্ট সিস্টেমে দলগুলোর প্রার্থীতালিকা আগেই জানা যাবে। ইলেকশনের পরে দল পূর্বোক্ত তালিকার ক্রম অনুযায়ী প্রার্থীদের বেছে নিয়ে প্রাপ্য কোটা পূরণ করবে। মিক্সড পদ্ধতি তো আরও জটিল। এমপিদের কেউ কেউ নির্বাচিত হবেন প্রচলিত প্রত্যক্ষ ভোটে। আর কিছুসংখ্যক পিআর কোটায়। এটা বেশি জটিল।

আরও সমস্যা আছে। দেখা গেল একই নির্বাচনি এলাকায় তিন দলের তিনজন এমপি হয়ে গেছেন। এক এলাকার প্রার্থী হয়তো বা অন্য এলাকার এমপি হয়ে গেলেন। একটি নির্বাচনি এলাকায় একাধিক বা ততোধিক এমপি পাওয়া  গেল। এক বনে দুই বা ততোধিক সিংহ। আবার হয়তো দেখা গেল, কোনো এলাকার নিজস্ব এমপি নেই। অন্য কোনো এলাকা থেকে পাওয়া অতিথি এমপি সেই এলাকার জনগণের প্রতিনিধিত্ব করবেন। তাঁর হয়ে এলাকায় ছড়ি ঘোরাবেন সংশ্লিষ্ট দলের নেতা বা নেতারা। অতিথি এমপি ঝাল খাবেন স্থানীয় নেতাদের মুখ ও জিহ্বা দিয়ে। পুথিবাগিশ বিশেষজ্ঞ হয়তো বলবেন, তাতে ক্ষতি কী! পার্লামেন্টারিয়ানদের আসল কাজ তো আইন প্রণয়ন ও সংশোধন করা। দেশের নীতি-ব্যবস্থা নিয়ে কারবার তাঁদের। স্থানীয় শাসন-প্রশাসন তাঁর কাজ নয়। এলাকার সমস্যাও তিনি প্রয়োজনে তুলে ধরবেন। সে ক্ষেত্রে এলাকার জনস্বার্থভিত্তিক সমস্যা চিহ্নিত করে অতিথি এমপির গোচরীভূত করা স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের পক্ষে মোটেও কঠিন কাজ নয়। বিশ্বের কমবেশি ৯০টি দেশে মিক্সড পিআর বা পিউর পিআর পদ্ধতির ইলেকশন হয়ে থাকে। সেসব দেশ যেভাবে চলে, বাংলাদেশও সেভাবে চলবে। অন্য দেশে পিআর-এ সমস্যা না হলে বাংলাদেশে কেন হবে? আমাদের দেশে এখন নতুন জিনিস আরও বেশি চলবে। নতুন বাংলাদেশ আমাদের স্বপ্ন। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি কতখানি নতুনত্ব লাভ করেছে, সেই প্রশ্নটা থাকল? বইয়ে লেখা এমপির দায়িত্ব, কর্তব্য আর বাস্তবের আচরিত কর্মকাণ্ডের মধ্যে আসমানজমিন ব্যবধানের খবর কারও অজানা নয়। কেতাবি নিয়মে স্থানীয় প্রশাসনের ওপর এমপির বিশেষ কোনো কর্তৃত্ব নেই। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন, থানা-পুলিশ, উন্নয়ন প্রকল্প, টেন্ডার, ইউনিয়ন পরিষদের টিআর, কাবিখা, ছোট ছোট রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজের কমিটি, গুদারাঘাট কি বালুমহাল কিংবা জলমহাল-কোন জায়গায় এমপির ছায়াকর্তৃত্ব নেই? এমপি হলেন এলাকার ডিফেক্টো প্রশাসক। একনায়কতন্ত্রের পনেরো বছর এগুলো খুব অশ্লীলভাবে ছিল। অন্য সময়েও ছিল, হয়তো কিছুটা কম। এমপির নলেজে না দিয়ে থানার স্বাভাবিক কাজকর্ম ওসির পক্ষে করা কঠিন। ইউএনও এমপি মহোদয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকেন। ব্যতিক্রমও আছে। তবে কম। তারপরও আছে ডেমি অফিসিয়াল (ডিও) লেটারের ক্ষমতা। ডিও খারাপ কিছু না। জনপ্রতিনিধি এলাকার স্বার্থে ডিও বা সুপারিশপত্র পাঠাতেই পারেন। কিন্তু আমাদের দেশে শুনেছি এরও সদ্ব্যবহার হয় না। এগুলো হচ্ছে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির সামান্য বহিঃপ্রকাশ। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিটাই এমন। একটি বা দুটি বাদে কোনো দলের ভিতরে গণতন্ত্র নেই। অভিযোগ রয়েছে, টাকা দিয়ে কমিটি পাওয়া যায়, কমিটির পদ পাওয়া যায়। তার মানে বিনা পয়সায় বা টাকার বিনিময়ে কেউ না কেউ পদ বিক্রি বা বিতরণ করেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দলের সদস্যরা ভোট দিয়ে কোনো নেতাকে নির্বাচিত করেন না। দলের তহবিল কোথা থেকে আসে তারও কোনো ঠিকঠিকানা নেই। পাঁচতারা হোটেলে বিপুল টাকা খরচ করে ইফতার মাহফিল! কড়ি কোত্থেকে এলো? সে প্রশ্ন এ দেশে গুরুত্বহীন। এই যে এত সংস্কার সংস্কার করে আমরা মুখে ফেনা তুলছি; কিন্তু রাজনৈতিক দলের ভিতরের সংস্কৃতি বদলের কথা জোর দিয়ে বলছি না। এমতাবস্থায় পিআর কতখানি ভালো ফল দেবে বলা মুশকিল।

পিআর পদ্ধতিতে দেখা গেল একই এলাকায় দুইজন এমপি হয়ে এসেছেন। এক বনে দুই সিংহ। তখন কেমন হবে! চলমান রাজনৈতিক চালচিত্রের কথা মনে রেখে এ প্রশ্নের জবাব খুঁজতে হবে। সমস্যা আরও আছে, ইলেকশনের পরে কোটায় এমপি হওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়ে যাবে। নয়ছয় হতে পারে। প্রচলিত ব্যবস্থায় ভোটে যার জামানত হারানোর কথা-সেই কি না, দলের আনুকূল্যে এমপি হয়ে গেলেন। পক্ষান্তরে নিজের এলাকায় জনবান্ধব নেতা, যিনি সঠিকভাবে জনপ্রতিনিধিত্ব করতে পারতেন, তিনিই বাদ পড়ে গেলেন পিআরের ফাঁদে পড়ে। কিন্তু প্রচলিত ব্যবস্থায় ভোটার জেনেশুনে ভোট দেন। যে প্রার্থীকে তিনি যোগ্য ও দক্ষ মনে করেন, তাঁর মার্কায় ভোট দেন। সাধারণত জনবান্ধব প্রার্থীরাই পাস করেন। ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বা কালো টাকা দিয়ে ইলেকশন প্রভাবিত করা হলে সে ভিন্ন কথা। ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং পিআর সিস্টেমেও হতে পারে। সেটা আরেকটা বাজে সংস্কৃতি। গণতন্ত্রের পোশাক পরে অগণতান্ত্রিক চর্চা। এই সমস্যা আলাদাভাবে অ্যাড্রেস করতে হবে। ইলেকশন কমিশন, প্রশাসন, রাজনৈতিক দলসমূহ ও প্রার্থী সবাইকে এক হয়ে অনিয়ম ও অগণতান্ত্রিকতার বিপক্ষে দাঁড়াতে হবে।

উপস্থিত সময়ে পিআরের আরেকটি বড় সমস্যা হলো বর্তমান সংবিধানের অধীনে নতুন এই পদ্ধতির ইলেকশন আদৌ কি করা যাবে? মনে হয় না। ইলেকশন কমিশনও এমন কোনো বিধান করতে পারবে না, যেটা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সংবিধানে জাতীয় সংসদ নির্বাচন কীভাবে হবে, তার সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। শাসনতন্ত্রের ৬৫(২) ধারায় একক আসনভিত্তিক ইলেকশনের কথা বলা আছে। তাহলে পিআর হবে কিসের ভিত্তিতে? তখন সংবিধান সংশোধনের প্রশ্ন আসবে। জাতীয় সংসদ যখন নেই তখন কে সংবিধান সংশোধন করবে? উদ্ভূত পরিস্থিতিতে নতুন সংবিধান প্রণয়নের জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবির পালে জোর হাওয়া লাগবার সমূহ-সম্ভাবনা। এই দাবিতে এক পক্ষ সোচ্চার হবে। আরেক পক্ষ এই দাবির বিপক্ষে সর্বশক্তি নিয়ে হয়তো মাঠে নামবে। তৈরি হতে পারে জটিল পরিস্থিতি। অনিশ্চিত হয়ে পড়তে পারে জাতীয় নির্বাচন।

আসলে এখনই পিআর পদ্ধতিতে ইলেকশনের নীতিগত সিদ্ধান্ত হলে বাংলাদেশের বিদ্যমান বাস্তবতায় সেটা হবে প্যান্ডোরার বাকসের মুখ খুলে দেওয়ার শামিল। গ্রিক পুরাণের প্যান্ডোরার বাকসোটি যে অন্তহীন সমস্যায় ভরা, সে কাহিনি কমবেশি সবাই জানে। তবে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা এবং ধাপে ধাপে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে পিআর পদ্ধতির দিকে যেতে বাধা নেই। প্রচলিত ইলেকটোরাল সিস্টেমের সেটা উত্তম বিকল্প হতে পারে বৈকি। কাজেই সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে সবকিছু ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখা উচিত।

সাধারণ নির্বাচন বিলম্বিত হতে পারে কিংবা রাজনৈতিক অনৈক্য প্রবলতর হতে পারে; এমন সব জটিল সংস্কারের কথা এখনই না ভেবে যত দ্রুত সম্ভব দেশে নির্বাচিত সরকার আনার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। ইলেকশনের পর বিএনপির প্রতিশ্রুতি মতো জাতীয় সরকার গঠিত হলে সেটা হবে সর্বোত্তম। অন্য কোনো দল মেজরিটি পেলে তারাও সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করতে পারে। বাধা তো নেই। নির্বাচিত সরকার না থাকায় সর্বস্তরে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজমান। কোথাও কম, কোথায় বেশি। আইনের শাসন পদে পদে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। সব রাজনৈতিক দলের মাঠপর্যায়ের নেতারা অল্পবিস্তর শক্তির চর্চা করছেন। থানা-পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসনের কাজে নানাভাবে অন্যায় প্রভাব খাটাতে চাইছেন। এই পরিস্থিতি অস্বস্তিকর। হুইসেল বাজিয়ে ভোটের ট্রেন ছেড়ে দিলে আশা করা যায় পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর আইনের শাসন নিশ্চিত করা সহজ হয়ে যাবে। গণতন্ত্র ও আইনের শাসন সুদৃঢ় হলে ধীরে ধীরে রাজনৈতিক সংস্কৃতিরও প্রত্যাশিত পরিবর্তন আসবে, যদি সদিচ্ছা থাকে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক  
 

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
সর্বশেষ খবর
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে
আগামীকাল থেকে বৃষ্টি কমতে পারে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা
বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে মালামালসহ ৯ ডাকাত গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু
মিরসরাইয়ে ঝরনায় পড়ে ২ বন্ধুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি
যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক
রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে
যমুনায় পানি বৃদ্ধি, ভারী বর্ষণে বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ বিপাকে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মামলায় স্বামী-স্ত্রীর কারাদণ্ড
মাদক মামলায় স্বামী-স্ত্রীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
বেলারুশকে ঢাকায় দূতাবাস খোলার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি
৫ অতিরিক্ত ডিআইজিসহ পুলিশের ১৬ কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জন্মসনদ তুলে দিলো দর্শনা পৌরসভা
জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জন্মসনদ তুলে দিলো দর্শনা পৌরসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদা পারভীনকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
ফরিদা পারভীনকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণে অতিভারি বৃষ্টি, রংপুরে খরা
দক্ষিণে অতিভারি বৃষ্টি, রংপুরে খরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের ৪০০ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা ‘ধামাকা শপিং’
গ্রাহকদের ৪০০ কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা ‘ধামাকা শপিং’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে বান্দরবানের জনজীবনে অস্বস্তি
টানা বৃষ্টিতে বান্দরবানের জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন নৌবাহিনী প্রধান
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন নৌবাহিনী প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন