শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪

তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর

আসন্ন জন্মদিনের আগে দলের কর্মীদের একটি প্রশংসনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বলেছেন, ‘একজন সহকর্মী ও আপনাদের নেতা হিসেবে আমার অনুরোধ-দয়া করে আজকের পর থেকে আমার নামের সঙ্গে ‘দেশনায়ক’, ‘রাষ্ট্রনায়ক’ শব্দ ব্যবহার করবেন না।’ সম্প্রতি রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন। তারেক রহমানের এ নির্দেশনা সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছে। কেননা, বিশেষণের আতিশয্যে রাজনৈতিক নেতাদের ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে মোহগ্রস্ত করে তোলা একশ্রেণির মানুষের স্বভাবে পরিণত হয়েছে। জাতি হিসেবে তৈলমর্দনকারী হিসেবে আমাদের সুনাম কুখ্যাতির পর্যায়ে পৌঁছেছে। মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী বলেছিলেন, ‘নেতাদের বেশি জিন্দাবাদ দিও না। তাহাতে উহাদের মাথা খারাপ হইবার সম্ভাবনা থাকে।’ এতটুকু ভুল বলেননি মজলুম জননেতা। অবশ্য কিছু কিছু রাজনীতিক রয়েছেন, যারা কর্মী কিংবা সাধারণ মানুষের তোষামোদী খুবই ভালোবাসেন, উপভোগ করেন। এই তৈলমর্দন যে একজন নেতাকে দ্রুত সর্বনাশের দিকে নিয়ে যেতে পারে, তা ওই নেতা বা তৈলমর্দনকারী কেউই তাৎক্ষণিকভাবে বুঝতে পারেন না।

ধন্যবাদ তারেক রহমানকে, তিনি বিষয়টি উপলব্ধি করেছেন এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছেন। আরেকটি বিষয় লক্ষণীয়, এবার ২০ নভেম্বর তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো অনুষ্ঠান করতে বিএনপির প্রতিটি নেতা-কর্মীকে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। এটাও যে তারেক রহমানের নির্দেশনার ফলশ্রুতি, তা বুঝতে কারও অসুবিধা হয়নি। এ দুটি ইতিবাচক নির্দেশনা জনসাধারণের কাছে তারেক রহমানের ভাবমর্যাদা অনেকাংশে বৃদ্ধি করবে, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই।

তারেক রহমান একটি অনন্য সাধারণ উত্তরাধিকার নিয়ে রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন। মনে পড়ছে ২০০২ সালের ২২ থেকে ২৬ ডিসেম্বর গণচীন সফরে গিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে সে সফরে ম্যাডামের সফরসঙ্গী হওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল। প্রচণ্ড তুষারপাতের মধ্যে আমরা সেদিন স্থানীয় সময় সন্ধ্যার দিকে বেইজিং ক্যাপিটাল এয়ারপোর্টে অবতরণ করেছিলাম। ম্যাডামের সেই সফরে তাঁর দুই ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমানও সঙ্গে ছিলেন। পরদিন বেইজিংয়ের গ্রেট হল অব দ্য পিপল-এ ছিল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আনুষ্ঠানিক অভ্যর্থনা। তার পরের দিন চীনের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিনের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তারেক রহমান খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছিলেন। পরিচিত হওয়ার সময় জিয়াং জেমিন তারেক রহমানকে বলেছিলেন, ‘তোমার হাতে দুটি পতাকা। একটি তোমার পিতার, আরেকটি তোমার মায়ের। এ দুটো তোমার সম্পদ। ভবিষ্যতে এ সম্পদ কাজে লাগিও, এই পতাকা দুটিকে সমুন্নত রাখার চেষ্টা করো।’ চীনের প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিন তারেক রহমানকে সেদিন যে কথা বলেছিলেন, তার যথার্থতা নিয়ে দ্বিমতের অবকাশ নেই। কেননা পারিবারিক-রাজনৈতিক উত্তরাধিকার নিয়ে অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনীতিতে এসেছেন, সফলও হয়েছেন। তাঁদের কারও পিতার, আবার কারও মায়ের উত্তরাধিকারী হিসেবে রাজনীতিতে অভিষেক হয়েছে। যেমন ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী রাজনীতিতে এসেছিলেন তাঁর পিতা জওহরলাল নেহরুর উত্তরাধিকারী হিসেবে। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টো (পরবর্তীকালে নিহত) রাজনীতিতে প্রবেশ করেছিলেন সেদেশের একসময়ের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোর উত্তরাধিকারী হিসেবে। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ তাঁর পিতা সিনিয়র জর্জ বুশের উত্তরাধিকারী ছিলেন।

অনাগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পূর্বপ্রস্তুতি না থাকলে বিএনপিকে কঠিন পরিস্থিতিতে পড়তে হতে পারে। নেতৃত্বের ‘বলিষ্ঠতা ও দক্ষতা’ প্রদর্শন করে সাফল্যের সূর্য স্পর্শ করার যে সুযোগ তারেক রহমানের সামনে এসেছে, সুচিন্তিত সুদৃঢ় পদক্ষেপেই তা নিশ্চিত হতে পারে

তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূরকিন্তু একই সঙ্গে বাবা ও মায়ের রাজনৈতিক-পারিবারিক উত্তরাধিকার নিয়ে রাজনীতিতে আগমন ও অবস্থানের নজির বিরল। এই গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্য রয়েছে শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রধানমন্ত্রী চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের। চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গার পিতা সলোমন বন্দরনায়েকে ছিলেন শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী এবং সেদেশের জাতীয়তাবাদী বামপন্থি রাজনৈতিক দল ‘শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টি’র প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর শাসনামলে দেশটির আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়। ১৯৫৯ সালে বৌদ্ধ সন্যাসী সোমারামা কর্তৃক সলোমন বন্দরনায়েকে নিহত হলে তাঁর বিধবা পত্নী সিরিমাভো বন্দরনায়েকে দলের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন। ১৯৬০ সালে সিরিমাভো শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। তিনি ছিলেন দেশটির প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী। পিতা-মাতার উত্তরাধিকারী হিসেবে রাজনীতিতে এসে চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা শ্রীলঙ্কার সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে সাফল্যের সূর্য ছুঁতে সক্ষম হয়েছিলেন।

কাকতালীয় হলেও শ্রীলঙ্কার চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গার রাজনৈতিক উত্তরাধিকারপ্রাপ্তির সঙ্গে তারেক রহমানের রয়েছে চমৎকার মিল। তারেক রহমানের পিতা জিয়াউর রহমানও এ দেশের জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা এবং রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান ছিলেন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে সেনাবাহিনীর কয়েকজন বিভ্রান্ত সদস্যের হাতে তিনি নিহত হলে তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দলের নেতৃত্বের স্টিয়ারিং হাতে নেন। তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বিএনপি বাংলাদেশের রাজনৈতিক মাঠে শক্ত অবস্থানে চলে আসে। ১৯৮২ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৯ বছর তিনি স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে রাজপথে ছিলেন আপসহীন সংগ্রমী। দীর্ঘ সংগ্রামের পথ বেয়ে তিনি দলকে নিয়ে যান রাষ্ট্রক্ষমতায়। স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত প্রথম নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয়। শ্রীলঙ্কার সিরিমাভো বন্দরনায়েকের মতো বেগম খালেদা জিয়াও বাংলাদেশের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার গৌরব অর্জন করেন।

পিতা-মাতার সেই সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার পুঁজি করেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে তারেক রহমানের পদচারণ শুরু। নানা ঘটনা-দুর্ঘটনা, চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজ তিনি দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির শীর্ষনেতা। এটা স্বীকার করতেই হবে, এ মুহূর্তে বিএনপি যেমন দেশের অপ্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দল, তেমনি এর নেতা তারেক রহমানও জনপ্রিয়তায় এগিয়ে রয়েছেন অনেকের চেয়ে। তাঁর নেতৃত্ব নিয়ে নানা সমালোচনা থাকলেও এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, গত ১৫ বছরের আওয়ামী লীগ-সরকারের জুলুম-নির্যাতনের মধ্যেও তিনি তাঁর দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে সক্ষম হয়েছেন। ফলে বিএনপি সরকার গঠন করলে তাঁর প্রধানমন্ত্রী হওয়াটাও একরকম নিশ্চিত। ফলে দেশবাসীর একটি বড় অংশের মধ্যে তাঁকে নিয়ে উচ্ছ্বাস ও আশাবাদ সৃষ্টি হওয়া অত্যন্ত স্বাভাবিক। তাই তাঁর সব কথা ও কাজে জাতীয় নেতার যথাযথ অভিব্যক্তি দেখার প্রত্যাশা তাদের। যার প্রতিফলন তারেক রহমানকেই ঘটাতে হবে।

যেহেতু একসময় আমি এ দলটির একজন কর্মী ছিলাম, সেই সুবাদে তারেক রহমানের সঙ্গে আমার বেশ ঘনিষ্ঠতাও হয়েছিল। তাঁর সঙ্গে পরিচয় ১৯৯৮ সালে দৈনিক দিনকালে কাজ করতে গিয়ে। তিনি তখন পত্রিকাটির নির্বাহী পরিচালক। অত্যন্ত স্বল্পভাষী তারেক রহমানকে ভালো না লাগার কোনো কারণ ছিল না। তারপর ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে প্রায় এক বছর হাওয়া ভবনে বিএনপির নির্বাচনি প্রচার সেলে কাজ করতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে আমার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। যার ফলশ্রুতিতে বিএনপি সরকার গঠনের পর আমাকে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব পদে নিযুক্তির জন্য সুপারিশ করেছিলেন। সে সময় তাঁকে একজন সপ্রতিভ ও রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা অর্জনে আগ্রহী নবীন নেতা বলে মনে হয়েছে। মাঝেমধ্যে আমাকে ডেকে কাজের নির্দেশনা যেমন দিতেন, তেমনি অতীত রাজনৈতিক ঘটনাবলি ও তার পরিণতি সম্বন্ধে জানতে চাইতেন। ওই সময় জাতীয় নেতাদের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধাবোধের কোনো অভাব দেখিনি। এমনকি সে সময় একবার সম্ভবত খুলনা থেকে ঢাকায় ফেরার পথে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারত করেছিলেন তিনি। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তাঁকে প্রতিপক্ষের প্রতি কখনো কখনো অসহিষ্ণু ও ক্রুদ্ধ হতে দেখে ব্যথিত হয়েছি। কেননা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এভারেস্ট-শৃঙ্গসম ভাবমূর্তি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা শহীদ জিয়াউর রহমানের উত্তরসূরি কারও প্রতি কটূক্তি করবেন এটা শোভন নয়। সম্ভবত পিতা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে পতিত শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের কতিপয় নেতার অশালীন-অশ্রাব্য মন্তব্য-কটূক্তি তাঁকে উত্তেজিত করে থাকবে। কিন্তু অশালীন মন্তব্যের জবাব সমানভাবে দেওয়া যে সমীচীন নয়, এটা তারেক রহমান বিস্মৃত হলে চলবে না। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান কখনো কোনো জাতীয় নেতাকে কটাক্ষ করে মন্তব্য করেননি। বেগম খালেদা জিয়াও সেই ঐতিহ্য বজায় রেখেছেন। তিনিও কখনো শেখ মুজিব সম্পর্কে কোনো কটুবাক্য উচ্চারণ করেননি। বরং বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশন, জাতীয় সংসদের সমাপনী অধিবেশন কিংবা জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি জাতীয় চার নেতা- ‘মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ও মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানের’ প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার উত্তরসূরি হিসেবে তারেক রহমানও শ্রদ্ধা নিবেদনের সে ঐতিহ্য রক্ষা করবেন, এটাই তাঁর শুভ্যার্থীরা আশা করেন।

একটি বিষয় রাজনৈতিক পর্যক্ষেক মহলের দৃষ্টিগোচর হয়েছে, সম্প্রতি তারেক রহমানের রাজনৈতিক চিন্তা-ভাবনা, সিদ্ধান্ত, পদক্ষেপ ও বক্তব্যে যথেষ্ট পরিপক্বতার ছাপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিগত বছরগুলোতে বিভিন্ন বক্তৃতায় তাঁর বডি ল্যাঙ্গুয়েজে যে ক্রুদ্ধতা পরিলক্ষিত হতো, এখন তা নেই। বরং পরমতসহিষ্ণুতা ও সহনশীলতার মনোভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। একজন রাজনৈতিক নেতার সাফল্যের অন্যতম নিয়ামক এই দুটি গুণ। তারেক রহমান তাঁর আগামী দিনের পথচলায় এই ধারা অব্যাহত রাখবেন-এমনটাই প্রত্যাশা তাঁর শুভানুধ্যায়ীদের। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, এ দেশের জাতীয়তাবাদী রাজনীতির পরবর্তী নিশান-বরদার তারেক রহমানকে অনেক ভেবেচিন্তে অগ্রসর হতে হবে। সস্তা ভাবাবেগ বা পছন্দ-অপছন্দ ছুড়ে ফেলে দিয়ে হতে হবে বাস্তববাদী। দলকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে তাঁকে দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করতে হবে। পিতা জিয়াউর রহমান ও মা খালেদা জিয়ার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে সমাজের জ্ঞানী-গুণী ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিদের সমাবেশ ঘটাতে হবে দলে ও সান্নিধ্যে। একক সিদ্ধান্তে নয়, দল পরিচালনা করতে হবে শীর্ষ নেতৃবৃন্দের যৌথ সিদ্ধান্তে। বাড়াতে হবে দলের ধারণক্ষমতা। ‘বিয়োগ নয়, যোগ’ এই নীতি অবলম্বন করে বাড়াতে হবে বিএনপির বিস্তৃতি। দল থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করতে হবে দুর্নীতিবাজ, লুটেরা এবং স্বার্থবাদীদের। স্মরণ রাখতে হবে, এখন বাংলাদেশের রাজনীতির মাঠে বিএনপি অপ্রতিদ্বন্দ্বী হলেও অবস্থা সব সময় একরকম নাও থাকতে পারে। যে কোনো সময় শক্ত কোনো প্রতিদ্বন্দ্বীর আবির্ভাব ঘটতে পারে। অনাগত সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পূর্বপ্রস্তুতি না থাকলে বিএনপিকে কঠিন পরিস্থিতিতে পড়তে হতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা, নেতৃত্বের ‘বলিষ্ঠতা ও দক্ষতা’ প্রদর্শন করে সাফল্যের সূর্য স্পর্শ করার যে সুযোগ তারেক রহমানের সামনে এসেছে, সুচিন্তিত পদক্ষেপেই তা নিশ্চিত হতে পারে।        

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
জাতীয় ঐকমত্য
জাতীয় ঐকমত্য
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
ওপরে হইচই ভিতরে কী
ওপরে হইচই ভিতরে কী
সর্বশেষ খবর
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন

৫২ সেকেন্ড আগে | পরবাস

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির
আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’
‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান
নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে
১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে অন্তত ৬৬ শিশুর মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে অন্তত ৬৬ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়
চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩২ মাস পর নতুন গান নিয়ে ফিরতে প্রস্তুত ‘ব্ল্যাকপিংক’
৩২ মাস পর নতুন গান নিয়ে ফিরতে প্রস্তুত ‘ব্ল্যাকপিংক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’
জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা