শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!

মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার সামরিক ঘাঁটিগুলোর মধ্যে কাতারে সর্ববৃহৎ বিমানঘাঁটির ওপর ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর হঠাৎ করে ইরানের কাছে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাঠানো এবং তা কার্যকর হওয়ায় ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ আপাতত বন্ধ হয়েছে। বিশ্ববাসী এবং বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের জনগণ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। কিন্তু এ যুদ্ধবিরতি কত দিন স্থায়ী হবে? যুক্তরাষ্ট্র এবং যুদ্ধক্লান্ত ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিকে ইরানের ওপর নতুন করে হামলা প্রস্তুতির জন্য কাজে লাগাতে পারে বলেও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা সন্দেহ করছেন। তারা বলছেন, ইরানের সামরিক শক্তি পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যেই কোনো আনুষ্ঠানিক যুদ্ধ ঘোষণা না করেই ইসরায়েলকে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার ওপর হামলা চালিয়েছে। ইরানের অভ্যন্তরে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা ‘মোসাদ’-এর বিস্তৃত ইন্টেলিজেন্স নেটওয়ার্কের তথ্যের ওপর নির্ভর করে ইসরায়েল দেশটির ওপর হামলা চালালে ইরান সঙ্গে সঙ্গে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে প্রচণ্ড পাল্টা হামলা চালাতে পারে, এ ধারণা ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের ছিল না। তা না হলে গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে দেড় বছর যুদ্ধব্যাপী যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে নেতানিয়াহুর সরকার যখন নিজ দেশে এবং বহির্বিশ্বে যেভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল, সে পরিস্থিতি সামলে ওঠার আগেই ইসরায়েল তার ভূখণ্ড থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে আরেকটি ওয়ার ফ্রন্ট খুলবে তা আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ও সমরকুশলীদের বোধগম্য নয়।

হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা এবং গাজার প্রায় সব স্থাপনা ধ্বংস করার পরও ইসরায়েল হামাসকে নতি স্বীকার করাতে সক্ষম হয়নি। এখনো হামাসের চোরাগোপ্তা হামলায় ইসরায়েলি সৈন্য হতাহতের ঘটনা ঘটছে। সামরিক শক্তির সীমাবদ্ধতার কারণে হামাস যদিও ইসরায়েলের মূল ভূখণ্ডে তাদের সামরিক ও কৌশলগত অবকাঠামোর কোনো ক্ষতি করতে পারেনি কিন্তু ইরান ১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিব, বন্দরনগরী হাইফাসহ চারটি শহরে অবিরাম ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইসরায়েলের বহু সামরিক, কৌশলগত স্থাপনা ও বন্দরের বিরাট ক্ষতিসাধন করেছে। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথমবারের মতো দেশটি তাদের মূল ভূখণ্ডে সরাসরি যুদ্ধে ধ্বংসের স্বাদ পেয়েছে। কিন্তু ইরানের বিরুদ্ধে এ যুদ্ধ কোনোভাবেই ইসরায়েলের যুদ্ধ ছিল না। ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে ইরানের বিরুদ্ধে প্রক্সি ওয়ারে লিপ্ত হয়েছিল মাত্র। যুক্তরাষ্ট্র শেষ ধাপে তাদের বি-২ বোমারু বিমান ব্যবহার করে ইরানের ফর্দো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহানের তিনটি স্থানে পারমাণবিক স্থাপনায় ‘বাংকার ব্লাস্টার’ নামে ভূগর্ভভেদি বোমা নিক্ষেপ করে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রের এ পদক্ষেপকে ইরানের বিরুদ্ধে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ হিসেবে বর্ণনা করে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানান।

ইরানের কাছে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাঠানো এবং তা কার্যকর হওয়ায় ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ আপাতত বন্ধইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি যুদ্ধের শুরু থেকে বলে আসছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইরানে কোনো ধরনের হামলা চালায় তাহলে পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে ইরান মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার সামরিক ঘাঁটি এবং পারস্য উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজগুলোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাবে। এর অন্যথা হয়নি। ইরান কাতারে আমেরিকার সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। ইরানের পক্ষ থেকে এটা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি হুঁশিয়ারি। ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করার জন্য ইসরায়েলের ‘আয়রন ডোম’ অকার্যকর প্রমাণিত হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পের সতর্ক হওয়ার যথেষ্ট কারণ ছিল যে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের অধিকাংশ দেশের সরকার যুক্তরাষ্ট্রের কাছে নতজানু থাকলেও দেশগুলোর জনগণ তাদের সরকারের অতি-আমেরিকা প্রীতিকে সুনজরে দেখে না। ঘাঁটিগুলোর ওপর ইরানের হামলা অব্যাহত থাকলে জনগণের আমেরিকাবিরোধী ক্ষোভের বিস্ফোরণ সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সরকারের পক্ষে অবদমন করা সম্ভব হবে না এবং আমেরিকান ঘাঁটিগুলোর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। ২০২০ সালে সোমালিয়া থেকে এবং ২০২১ সালে আফগানিস্তান থেকে অত্যন্ত অসম্মানজনকভাবে আমেরিকান সামরিক ঘাঁটি প্রত্যাহারের মতো মধ্যপ্রাচ্য থেকে সহসা সামরিক ঘাঁটি গুটিয়ে আনতে হলে তা ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাবমূর্তির জন্য এবং সার্বিকভাবে বিশ্বে আমেরিকান শ্রেষ্ঠত্বের ভাবমূর্তির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। অতএব ট্রাম্পকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে যুদ্ধ সম্প্রসারিত না করার। কাতারের মাধ্যমে তিনি যুদ্ধবিরতির মধ্যস্থতা করতে বাধ্য হয়েছেন।

কিন্তু এটা মনে করার কারণ নেই যে যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যপ্রাচ্যে তার স্বার্থরক্ষার বিশ্বস্ত বরকন্দাজ ইসরায়েল ইরানকে দেখে নেওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটেছে। যুদ্ধবিরতির পরও ট্রাম্প বলে চলেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র কোনো অবস্থাতেই ইরানকে তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে দেবে না। তিনি এখনো তাঁর পুরোনো অবস্থানেই আছেন যে ইরানকে অবশ্যই আন্তর্জাতিক পরিদর্শকদের অথবা গ্রহণযোগ্য কোনো কর্তৃপক্ষ অথবা খোদ যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের পারমাণবিক স্থাপনা পরিদর্শনের সুযোগ দিয়ে নিশ্চিত করতে হবে যে তারা তাদের কর্মসূচি পুনরায় চালু করেনি। ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি যদি এখনো যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান ইস্যু থাকে তাহলে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলকে আবার লেলিয়ে দেবেন ইরানে আঘাত হানতে এবং হামলা-পাল্টা হামলার মধ্যে সুযোগ বুঝে সরাসরি ইরানের ওপর হামলা চালাতে পারেন। এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। অতএব দ্বিধাহীনভাবেই বলা যায় যে ইরান-ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধের অবসান হয়নি। যুদ্ধবিরতির অর্থ শুধু বিশ্রাম, যুদ্ধ থামেনি। প্রকৃত যুদ্ধ সামনে। ইরানের নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইতোমধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়েছে প্রত্যেকের নিজ নিজ শর্তে। কোনো পক্ষই পরাজয় স্বীকার করেনি। তিন পক্ষই যুদ্ধ-সাফল্য দাবি করেছে এবং ইরান ও ইসরায়েল যুদ্ধ জয়ে বিজয় উৎসব উদ্যাপন করেছে।

প্রশ্ন দাঁড়িয়েছে ১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েল কী অর্জন করেছে? ইরান কি তাদের কৌশলগত অস্ত্রসম্ভার রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে? এবং যুদ্ধবিরতি কি ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে শান্তি স্থাপনে আদৌ কোনো ভূমিকা পালন করবে? ইরানের পারমাণবিক ইস্যু নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের গোঁয়ার্তুমি সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান আলোচনার পথ চিরতরে রুদ্ধ হয়ে গেছে বলে মনে করে না ইরান। কিন্তু আলোচনা যে সহসা শুরু হবে না, তা বলা যায়। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগাচি বলেছেন, ‘ইরানের ওপর সামরিক হামলার সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক ইস্যু নিয়ে আলোচনার পথকে আরও জটিল এবং আরও কঠিন করে তুলেছে।’ কোনো স্বাধীন রাষ্ট্র এবং বিশেষ করে সেটি যদি ইরানের মতো আত্মাভিমানি কোনো জাতি হয়, তাদের পক্ষে কারও চাপিয়ে দেওয়া শর্ত মেনে নেওয়া সম্ভব নয়, যা যুক্তরাষ্ট্র কোনো রাখঢাক না করেই ইরানের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে। ইসরায়েলি সূত্রের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটনভিত্তিক হিউম্যান রাইটস অ্যাকটিভিস্টস গ্রুপ বলেছে, ১২ দিনের যুদ্ধে ইরানের আটটি পারমাণবিকসংশ্লিষ্ট স্থাপনা এবং ৭২০টির বেশি সামরিক অবকাঠামোতে হামলায় ইরানের ৩০ জন সেনা কমান্ডার, ১১ জন পারমাণবিক বিজ্ঞানী, ৪১৭ জন বেসামরিক নাগরিকসহ ১ হাজারের অধিক মানুষ নিহত হয়েছে। এ ক্ষয়ক্ষতি সত্ত্বেও ইরানের সামরিক সক্ষমতা যে হ্রাস পায়নি বরং ইসরায়েলের ওপর হামলার প্রচণ্ডতা বেড়ে চলেছিল এবং যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পাল্টা তাদের ঘাঁটিতে হামলা চালানোর ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রকে বাধ্য করেছে যুদ্ধবিরতির দিকে যেতে। সে ক্ষেত্রে ইরান অবশ্যই জোরালোভাবে তাদের দাবি তুলবে যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে কোনো আলোচনা হতে হবে ইরানের শর্তে।

আমেরিকান বি-২ বিমান ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে ‘বাংকার ব্লাস্টার’ বোমা হামলা চালানোর পর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দম্ভোক্তি করেছিলেন যে ‘আমেরিকান হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণভাবে এবং পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।’ ট্রাম্পের দাবিকে আয়াতুল্লাহ খামেনি অতিরঞ্জিত বর্ণনা করে বলেছেন, হামলা চালিয়ে আমেরিকা তাৎপর্যপূর্ণ কোনো কিছু অর্জন করতে পারেনি। খামেনিকে কটাক্ষ করে ট্রাম্প তাঁর স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বার্তা দিয়েছেন ‘পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে নরকের মতো বোমাবর্ষণ করা হয়েছে। দেখুন, আপনি মহান বিশ্বাসের এক ব্যক্তি। এমন একজন মানুষ যিনি তার দেশে অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন। আপনাকে সত্য বলতে হবে। আপনি নরকের আওয়াজ শুনেছেন।’ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কথাই যদি সত্য হয়ে থাকে তাহলে পারমাণবিক ইস্যুতে ইরানকে তার পথে এগিয়ে যেতে দেওয়া উচিত। ইরান বারবার বলেছে, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচির উদ্দেশ্য সম্পূর্ণ বেসামরিক। ১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামি বিপ্লবের সাফল্যের পর থেকে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরস্পরের প্রতি বৈরীভাব পোষণ করে আসছে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ কার্যকর করেও ইরানকে নত করতে ব্যর্থ হওয়ায় তারা দীর্ঘস্থায়ী পরিকল্পনা নিয়েছে ইরানের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিতে। ইসরায়েলকে দিয়ে চালানো ১২ দিনের যুদ্ধ যুক্তরাষ্ট্রের পরীক্ষামূলক যুদ্ধ ছিল। সামনে তারা ইরানকে আক্রমণ করতে পারে তাদের যুদ্ধকৌশল পরিবর্তন করে এবং ইরানের শাসন ক্ষমতায় তাদের পছন্দমাফিক পুতুল সরকার অধিষ্ঠিত করে, যা তারা ইরাকে সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছে।

কিন্তু ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে বা করেছে, পর্যাপ্ত পরিমাণে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করেছে, যা দিয়ে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করবে, অতএব ইরানকে এ কর্মসূচি অবশ্যই বন্ধ করতে হবে এবং ইরান সম্মত না হলে বাধ্য করা হবে-এ ধরনের হুমকির মধ্যে ট্রাম্প যখন বলেন যে ইরান যদি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পরিকল্পনা ত্যাগ করে, তাহলে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পারমাণবিক প্রকল্প তৈরি করতে যুক্তরাষ্ট্র ইরানকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দেবে, তখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টির যথেষ্ট অবকাশ থাকে। ইরানের কাছে যুক্তরাষ্ট্র কী চায়? ট্রাম্পের এক কথার সঙ্গে আরেক কথার কোনো সংগতি নেই। কারণ তিনি এরই মধ্যে উপলব্ধি করেছেন যে, বি-২ বোমারু বিমান থেকে ফেলা ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনবিশিষ্ট ‘বাংকার ব্লাস্টার’ বোমা ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর উল্লেখযোগ্য ক্ষতিসাধন করলেও ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি পুরোপুরি অকেজো করতে পারেনি। বড় জোর কর্মসূচির কার্যক্রম সাময়িক বাধাগ্রস্ত হয়েছে। অর্থাৎ ইরানকে অবদমিত করতে তার উদ্দেশ্য সফল হয়নি এবং ইরানি নেতৃত্ব ও জনগণের মনোবলে ফাটল সৃষ্টি হয়নি।

ইরান পারস্য উপসাগরীয় এলাকায় দৃশ্যত বন্ধুহীন। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের এ বিচ্ছিন্নতার সুযোগ বরাবর নিতে চেয়েছে। এবার সরাসরি হামলা চালিয়ে ইরানের সামরিক শক্তি, শাসকগোষ্ঠীর স্নায়ুর জোর এবং ইরানের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন যাচাই করেছে। কোনো প্রতিক্রিয়াই যুক্তরাষ্ট্রের অনুকূলে ছিল না।

ইরানের সঙ্গে বড় ধরনের এবং দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধে জড়ানোর পরিকল্পনা করলে যুক্তরাষ্ট্রকে ঘরে-বাইরে জটিল পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হবে। পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোড়া হিসেবে চিহ্নিত ইসরায়েল রাষ্ট্রের অস্তিত্বের প্রতি হুমকি আরও বৃদ্ধি পাবে।

                 লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার
ইয়ামালের ১০ নম্বর জার্সি বিক্রি করে রেকর্ড আয় বার্সার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

৩ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল