শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!

মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার সামরিক ঘাঁটিগুলোর মধ্যে কাতারে সর্ববৃহৎ বিমানঘাঁটির ওপর ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর হঠাৎ করে ইরানের কাছে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাঠানো এবং তা কার্যকর হওয়ায় ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ আপাতত বন্ধ হয়েছে। বিশ্ববাসী এবং বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের জনগণ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। কিন্তু এ যুদ্ধবিরতি কত দিন স্থায়ী হবে? যুক্তরাষ্ট্র এবং যুদ্ধক্লান্ত ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিকে ইরানের ওপর নতুন করে হামলা প্রস্তুতির জন্য কাজে লাগাতে পারে বলেও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা সন্দেহ করছেন। তারা বলছেন, ইরানের সামরিক শক্তি পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যেই কোনো আনুষ্ঠানিক যুদ্ধ ঘোষণা না করেই ইসরায়েলকে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার ওপর হামলা চালিয়েছে। ইরানের অভ্যন্তরে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা ‘মোসাদ’-এর বিস্তৃত ইন্টেলিজেন্স নেটওয়ার্কের তথ্যের ওপর নির্ভর করে ইসরায়েল দেশটির ওপর হামলা চালালে ইরান সঙ্গে সঙ্গে ইসরায়েলের বিভিন্ন শহরে প্রচণ্ড পাল্টা হামলা চালাতে পারে, এ ধারণা ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের ছিল না। তা না হলে গাজা উপত্যকায় হামাসের বিরুদ্ধে দেড় বছর যুদ্ধব্যাপী যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে নেতানিয়াহুর সরকার যখন নিজ দেশে এবং বহির্বিশ্বে যেভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল, সে পরিস্থিতি সামলে ওঠার আগেই ইসরায়েল তার ভূখণ্ড থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে আরেকটি ওয়ার ফ্রন্ট খুলবে তা আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ও সমরকুশলীদের বোধগম্য নয়।

হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা এবং গাজার প্রায় সব স্থাপনা ধ্বংস করার পরও ইসরায়েল হামাসকে নতি স্বীকার করাতে সক্ষম হয়নি। এখনো হামাসের চোরাগোপ্তা হামলায় ইসরায়েলি সৈন্য হতাহতের ঘটনা ঘটছে। সামরিক শক্তির সীমাবদ্ধতার কারণে হামাস যদিও ইসরায়েলের মূল ভূখণ্ডে তাদের সামরিক ও কৌশলগত অবকাঠামোর কোনো ক্ষতি করতে পারেনি কিন্তু ইরান ১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিব, বন্দরনগরী হাইফাসহ চারটি শহরে অবিরাম ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইসরায়েলের বহু সামরিক, কৌশলগত স্থাপনা ও বন্দরের বিরাট ক্ষতিসাধন করেছে। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথমবারের মতো দেশটি তাদের মূল ভূখণ্ডে সরাসরি যুদ্ধে ধ্বংসের স্বাদ পেয়েছে। কিন্তু ইরানের বিরুদ্ধে এ যুদ্ধ কোনোভাবেই ইসরায়েলের যুদ্ধ ছিল না। ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে ইরানের বিরুদ্ধে প্রক্সি ওয়ারে লিপ্ত হয়েছিল মাত্র। যুক্তরাষ্ট্র শেষ ধাপে তাদের বি-২ বোমারু বিমান ব্যবহার করে ইরানের ফর্দো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহানের তিনটি স্থানে পারমাণবিক স্থাপনায় ‘বাংকার ব্লাস্টার’ নামে ভূগর্ভভেদি বোমা নিক্ষেপ করে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রের এ পদক্ষেপকে ইরানের বিরুদ্ধে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ হিসেবে বর্ণনা করে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানান।

ইরানের কাছে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাঠানো এবং তা কার্যকর হওয়ায় ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ আপাতত বন্ধইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি যুদ্ধের শুরু থেকে বলে আসছিলেন যে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইরানে কোনো ধরনের হামলা চালায় তাহলে পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে ইরান মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার সামরিক ঘাঁটি এবং পারস্য উপসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজগুলোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাবে। এর অন্যথা হয়নি। ইরান কাতারে আমেরিকার সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। ইরানের পক্ষ থেকে এটা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি হুঁশিয়ারি। ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করার জন্য ইসরায়েলের ‘আয়রন ডোম’ অকার্যকর প্রমাণিত হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পের সতর্ক হওয়ার যথেষ্ট কারণ ছিল যে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের অধিকাংশ দেশের সরকার যুক্তরাষ্ট্রের কাছে নতজানু থাকলেও দেশগুলোর জনগণ তাদের সরকারের অতি-আমেরিকা প্রীতিকে সুনজরে দেখে না। ঘাঁটিগুলোর ওপর ইরানের হামলা অব্যাহত থাকলে জনগণের আমেরিকাবিরোধী ক্ষোভের বিস্ফোরণ সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সরকারের পক্ষে অবদমন করা সম্ভব হবে না এবং আমেরিকান ঘাঁটিগুলোর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে। ২০২০ সালে সোমালিয়া থেকে এবং ২০২১ সালে আফগানিস্তান থেকে অত্যন্ত অসম্মানজনকভাবে আমেরিকান সামরিক ঘাঁটি প্রত্যাহারের মতো মধ্যপ্রাচ্য থেকে সহসা সামরিক ঘাঁটি গুটিয়ে আনতে হলে তা ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাবমূর্তির জন্য এবং সার্বিকভাবে বিশ্বে আমেরিকান শ্রেষ্ঠত্বের ভাবমূর্তির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। অতএব ট্রাম্পকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে যুদ্ধ সম্প্রসারিত না করার। কাতারের মাধ্যমে তিনি যুদ্ধবিরতির মধ্যস্থতা করতে বাধ্য হয়েছেন।

কিন্তু এটা মনে করার কারণ নেই যে যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যপ্রাচ্যে তার স্বার্থরক্ষার বিশ্বস্ত বরকন্দাজ ইসরায়েল ইরানকে দেখে নেওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটেছে। যুদ্ধবিরতির পরও ট্রাম্প বলে চলেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র কোনো অবস্থাতেই ইরানকে তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে দেবে না। তিনি এখনো তাঁর পুরোনো অবস্থানেই আছেন যে ইরানকে অবশ্যই আন্তর্জাতিক পরিদর্শকদের অথবা গ্রহণযোগ্য কোনো কর্তৃপক্ষ অথবা খোদ যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের পারমাণবিক স্থাপনা পরিদর্শনের সুযোগ দিয়ে নিশ্চিত করতে হবে যে তারা তাদের কর্মসূচি পুনরায় চালু করেনি। ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি যদি এখনো যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান ইস্যু থাকে তাহলে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলকে আবার লেলিয়ে দেবেন ইরানে আঘাত হানতে এবং হামলা-পাল্টা হামলার মধ্যে সুযোগ বুঝে সরাসরি ইরানের ওপর হামলা চালাতে পারেন। এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। অতএব দ্বিধাহীনভাবেই বলা যায় যে ইরান-ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধের অবসান হয়নি। যুদ্ধবিরতির অর্থ শুধু বিশ্রাম, যুদ্ধ থামেনি। প্রকৃত যুদ্ধ সামনে। ইরানের নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইতোমধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়েছে প্রত্যেকের নিজ নিজ শর্তে। কোনো পক্ষই পরাজয় স্বীকার করেনি। তিন পক্ষই যুদ্ধ-সাফল্য দাবি করেছে এবং ইরান ও ইসরায়েল যুদ্ধ জয়ে বিজয় উৎসব উদ্যাপন করেছে।

প্রশ্ন দাঁড়িয়েছে ১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েল কী অর্জন করেছে? ইরান কি তাদের কৌশলগত অস্ত্রসম্ভার রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছে? এবং যুদ্ধবিরতি কি ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে শান্তি স্থাপনে আদৌ কোনো ভূমিকা পালন করবে? ইরানের পারমাণবিক ইস্যু নিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের গোঁয়ার্তুমি সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান আলোচনার পথ চিরতরে রুদ্ধ হয়ে গেছে বলে মনে করে না ইরান। কিন্তু আলোচনা যে সহসা শুরু হবে না, তা বলা যায়। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগাচি বলেছেন, ‘ইরানের ওপর সামরিক হামলার সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক ইস্যু নিয়ে আলোচনার পথকে আরও জটিল এবং আরও কঠিন করে তুলেছে।’ কোনো স্বাধীন রাষ্ট্র এবং বিশেষ করে সেটি যদি ইরানের মতো আত্মাভিমানি কোনো জাতি হয়, তাদের পক্ষে কারও চাপিয়ে দেওয়া শর্ত মেনে নেওয়া সম্ভব নয়, যা যুক্তরাষ্ট্র কোনো রাখঢাক না করেই ইরানের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে। ইসরায়েলি সূত্রের বরাত দিয়ে ওয়াশিংটনভিত্তিক হিউম্যান রাইটস অ্যাকটিভিস্টস গ্রুপ বলেছে, ১২ দিনের যুদ্ধে ইরানের আটটি পারমাণবিকসংশ্লিষ্ট স্থাপনা এবং ৭২০টির বেশি সামরিক অবকাঠামোতে হামলায় ইরানের ৩০ জন সেনা কমান্ডার, ১১ জন পারমাণবিক বিজ্ঞানী, ৪১৭ জন বেসামরিক নাগরিকসহ ১ হাজারের অধিক মানুষ নিহত হয়েছে। এ ক্ষয়ক্ষতি সত্ত্বেও ইরানের সামরিক সক্ষমতা যে হ্রাস পায়নি বরং ইসরায়েলের ওপর হামলার প্রচণ্ডতা বেড়ে চলেছিল এবং যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পাল্টা তাদের ঘাঁটিতে হামলা চালানোর ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রকে বাধ্য করেছে যুদ্ধবিরতির দিকে যেতে। সে ক্ষেত্রে ইরান অবশ্যই জোরালোভাবে তাদের দাবি তুলবে যে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যে কোনো আলোচনা হতে হবে ইরানের শর্তে।

আমেরিকান বি-২ বিমান ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে ‘বাংকার ব্লাস্টার’ বোমা হামলা চালানোর পর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দম্ভোক্তি করেছিলেন যে ‘আমেরিকান হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণভাবে এবং পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।’ ট্রাম্পের দাবিকে আয়াতুল্লাহ খামেনি অতিরঞ্জিত বর্ণনা করে বলেছেন, হামলা চালিয়ে আমেরিকা তাৎপর্যপূর্ণ কোনো কিছু অর্জন করতে পারেনি। খামেনিকে কটাক্ষ করে ট্রাম্প তাঁর স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বার্তা দিয়েছেন ‘পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে নরকের মতো বোমাবর্ষণ করা হয়েছে। দেখুন, আপনি মহান বিশ্বাসের এক ব্যক্তি। এমন একজন মানুষ যিনি তার দেশে অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন। আপনাকে সত্য বলতে হবে। আপনি নরকের আওয়াজ শুনেছেন।’ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কথাই যদি সত্য হয়ে থাকে তাহলে পারমাণবিক ইস্যুতে ইরানকে তার পথে এগিয়ে যেতে দেওয়া উচিত। ইরান বারবার বলেছে, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচির উদ্দেশ্য সম্পূর্ণ বেসামরিক। ১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামি বিপ্লবের সাফল্যের পর থেকে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরস্পরের প্রতি বৈরীভাব পোষণ করে আসছে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ কার্যকর করেও ইরানকে নত করতে ব্যর্থ হওয়ায় তারা দীর্ঘস্থায়ী পরিকল্পনা নিয়েছে ইরানের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিতে। ইসরায়েলকে দিয়ে চালানো ১২ দিনের যুদ্ধ যুক্তরাষ্ট্রের পরীক্ষামূলক যুদ্ধ ছিল। সামনে তারা ইরানকে আক্রমণ করতে পারে তাদের যুদ্ধকৌশল পরিবর্তন করে এবং ইরানের শাসন ক্ষমতায় তাদের পছন্দমাফিক পুতুল সরকার অধিষ্ঠিত করে, যা তারা ইরাকে সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছে।

কিন্তু ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে বা করেছে, পর্যাপ্ত পরিমাণে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করেছে, যা দিয়ে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করবে, অতএব ইরানকে এ কর্মসূচি অবশ্যই বন্ধ করতে হবে এবং ইরান সম্মত না হলে বাধ্য করা হবে-এ ধরনের হুমকির মধ্যে ট্রাম্প যখন বলেন যে ইরান যদি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পরিকল্পনা ত্যাগ করে, তাহলে শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পারমাণবিক প্রকল্প তৈরি করতে যুক্তরাষ্ট্র ইরানকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দেবে, তখন ডোনাল্ড ট্রাম্পের উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টির যথেষ্ট অবকাশ থাকে। ইরানের কাছে যুক্তরাষ্ট্র কী চায়? ট্রাম্পের এক কথার সঙ্গে আরেক কথার কোনো সংগতি নেই। কারণ তিনি এরই মধ্যে উপলব্ধি করেছেন যে, বি-২ বোমারু বিমান থেকে ফেলা ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনবিশিষ্ট ‘বাংকার ব্লাস্টার’ বোমা ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর উল্লেখযোগ্য ক্ষতিসাধন করলেও ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি পুরোপুরি অকেজো করতে পারেনি। বড় জোর কর্মসূচির কার্যক্রম সাময়িক বাধাগ্রস্ত হয়েছে। অর্থাৎ ইরানকে অবদমিত করতে তার উদ্দেশ্য সফল হয়নি এবং ইরানি নেতৃত্ব ও জনগণের মনোবলে ফাটল সৃষ্টি হয়নি।

ইরান পারস্য উপসাগরীয় এলাকায় দৃশ্যত বন্ধুহীন। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের এ বিচ্ছিন্নতার সুযোগ বরাবর নিতে চেয়েছে। এবার সরাসরি হামলা চালিয়ে ইরানের সামরিক শক্তি, শাসকগোষ্ঠীর স্নায়ুর জোর এবং ইরানের প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থন যাচাই করেছে। কোনো প্রতিক্রিয়াই যুক্তরাষ্ট্রের অনুকূলে ছিল না।

ইরানের সঙ্গে বড় ধরনের এবং দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধে জড়ানোর পরিকল্পনা করলে যুক্তরাষ্ট্রকে ঘরে-বাইরে জটিল পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হবে। পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের বিষফোড়া হিসেবে চিহ্নিত ইসরায়েল রাষ্ট্রের অস্তিত্বের প্রতি হুমকি আরও বৃদ্ধি পাবে।

                 লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
জাতীয় ঐকমত্য
জাতীয় ঐকমত্য
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
ওপরে হইচই ভিতরে কী
ওপরে হইচই ভিতরে কী
শেয়ারবাজার
শেয়ারবাজার
সর্বশেষ খবর
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’
জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে
বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬
ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট আমলের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাতিলের দাবি
ফ্যাসিস্ট আমলের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাতিলের দাবি

নগর জীবন

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!

সম্পাদকীয়

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

৯ হাজার প্রাথমিকে নেই অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, ঝুঁকিতে ৩ লাখ শিক্ষার্থী
৯ হাজার প্রাথমিকে নেই অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, ঝুঁকিতে ৩ লাখ শিক্ষার্থী

নগর জীবন