শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

ওপরে হইচই ভিতরে কী

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ওপরে হইচই ভিতরে কী

ওপরে হইচইয়ের শেষ নেই, বরঞ্চ বাড়ছেই। সহিংসতা ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। রাজনীতিতে পরস্পরকে আক্রমণের ব্যাপারে কোনো প্রকার আলস্য দেখাচ্ছে না। সামাজিক বিপর্যয়ে বিধ্বস্ত হচ্ছে জনপদ। আবার উন্নতি যে হয়নি, তা-ও নয়। গাড়ির সংখ্যা ও মান বেড়েছে। দালানগুলো উঁচু হয়েছে, বিলাসের প্লাবণ। দেশের দারিদ্র্যকে নির্মমভাবে উপহাস করছে।

ওপরে তো এসব দেখছি, কিন্তু ভিতরের সত্যটা কী? সেটাও আমাদের জানা। মানুষ লাঞ্ছিত ও অপমানিত হচ্ছে। প্রশ্ন শোনা যাচ্ছে, আমাদের এই রাষ্ট্র কি ব্যর্থ, এ কি অকার্যকর? প্রশ্নের জবাবটা নির্ভর করছে-কোন দৃষ্টিকোণ থেকে আপনি দেখছেন তার ওপর। শাসকশ্রেণির নাকি জনগণের? আমাদের এই রাষ্ট্রের শাসকশ্রেণির দৃষ্টিতে দেখলে রাষ্ট্র ব্যর্থ নয়, অকার্যকরও নয়। তবে জনগণের দৃষ্টিতে দেখলে ব্যাপারটা অন্য রকম মনে হবে।

কিন্তু কোন রকম? ব্যর্থ, নাকি অকার্যকর? না, কোনোটাই নয়, বরঞ্চ বলতে হবে, এই রাষ্ট্রের ভূমিকা শত্রুতার। শত্রুতা করছে সে জনগণের স্বার্থের সঙ্গে। শত্রুতার ওই কাজে এই রাষ্ট্র সম্পূর্ণ সফল এবং অত্যন্ত দক্ষ। হ্যাঁ, এমনটা তার করার কথা ছিল না। জনগণই এই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছে, শাসকশ্রেণির স্বার্থ দেখার জন্য নয়, জনগণের স্বার্থ দেখভাল করার জন্যই।

আসলে শাসকশ্রেণি বলতে আলাদা একটা শ্রেণি থাকবে, এ কথাটাই জনগণ ভাবেনি। তারা যুদ্ধ করেছে একাত্তরে, সংগ্রাম করেছে তারও অনেক আগে থেকে। রাষ্ট্রকে ছোটবড় কিংবা কেবল স্বাধীন করার জন্য নয়, রাষ্ট্রকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের মুক্তি অর্জনের জন্যই। সে মুক্তি তো আসেইনি, উল্টো মানুষের ভাগ্যে জুটেছে লাঞ্ছনা ও অপমান।

ওপরে হইচইয়ের শেষ নেই, বরঞ্চ বাড়ছেই। সহিংসতা ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছেযে প্রশ্নটির মীমাংসা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ভিতর দিয়ে হয়ে গিয়েছিল বলে আমরা আশা করেছিলাম, সেটা হলো নতুন রাষ্ট্রের মালিকানার প্রশ্ন। রাষ্ট্র যে জনগণের হবে, এ নিয়ে সেদিন সংশয় দেখা দেয়নি। সংবিধানে লেখা হয়েছিল সে মীমাংসার কথা। কিন্তু তারপর রাষ্ট্র ফিরে গেছে তার আগের অবস্থায়। ক্ষমতা চলে গেছে নতুনভাবে পুষ্ট একটি শাসকশ্রেণির হাতে, যারা বিভিন্ন নামে (এমনকি পোশাকেও) রাষ্ট্র শাসন করছে, শাসনের অধিকার নিয়ে হইচই বাধাচ্ছে নিজেদের মধ্যে, লিপ্ত রয়েছে গৃহবিবাদে এবং উৎপীড়িত ও অপমানিত করছে মানুষকে। রাষ্ট্র যে তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেনি সেটা শাসনতন্ত্রের মূলনীতিতে যে মর্মান্তিক পরিবর্তন আনা হয়েছে, তার দিকে তাকালেই পরিষ্কার হয়ে যায়। সেখানে ধর্মনিরপেক্ষতা নেই এবং সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার বিতাড়িত হয়েছে। গণতন্ত্রের কথা সংবিধানে এখনো আছে, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে তার কোনো নিদর্শন দীর্ঘদিন ধরেই চোখে পড়ে না। সন্ত্রাসপীড়িত এবং উৎপীড়িত ও অপমানিত মানুষের জীবনে সত্য হচ্ছে নিরাপত্তাহীনতা, আস্থাহীনতা ও বিচ্ছিন্নতা; যে তিনটি অনুভব পরস্পরসংলগ্ন বটে। নিরাপত্তাহীনতা কাকে বলে তার চরম দৃষ্টান্ত ছিল একাত্তরের যুদ্ধের সময়। ন্যায়বিচার বলতে দেশে তখন কিছুই ছিল না। কারণ দেশ ছিল হানাদারদের দখলে। কিন্তু আমাদের সামনে এখন তো আর একাত্তর নেই, এখন তো আমরা স্বাধীন। তবু মানুষ তো নিরাপদে নেই।

আমাদের এই রাষ্ট্র যে নাগরিকদের নিরাপত্তা দেওয়াতে আগ্রহী হবে না, তার লক্ষণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই দেখতে পাওয়া গিয়েছিল, যখন পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হলো না এবং তাদের স্থানীয় সহযোগী অনেককে ক্ষমা করে দেওয়া হলো। সাধারণ মানুষ মুখ ফুটে বলুক না বলুক তারা বুঝল, অত বড় অপরাধ যখন ক্ষমা পেয়ে গেল, তখন অন্য অপরাধীদের যে যথার্থ বিচার হবে, এমন আশা করা অসংগত। শাসকশ্রেণির চোখে রাজাকাররা তখন শত্রু ছিল না, কেননা রাজাকাররা তখন অপরাধী এবং শাসকদের সঙ্গে সহযোগিতায় উন্মুখ। শত্রু হচ্ছে বামপন্থিরা। বিশেষ করে তথাকথিত উগ্র বামপন্থিরা, যারা তাদের অবস্থানগত কারণে শাসকশ্রেণির সঙ্গে বিরোধিতায় লিপ্ত ছিল। তাই দেখা গেল রাজাকারদের যখন ক্ষমা করে দেওয়া হচ্ছে।

তখন সেই একই নিঃশ্বাসে বলা হচ্ছে নকশালপন্থিদের দেখামাত্র গুলি করে মেরে ফেলো। রাজাকাররা সেই যে অব্যাহতি পেয়ে গেল তারপর তারা কীভাবে নিজেদের সামাজিক ও রাজনৈতিক শক্তিকে সংহত করেছে, সেটা তো আমরা চোখের সামনেই দেখতে পাচ্ছি। বিএনপি ওই অপরাধীদের আপন করে নেয়, আওয়ামী লীগও একসময় তাদের প্রশ্রয় দিয়েছে। এটাই অবশ্য স্বাভাবিক, কেননা দীর্ঘদিন ধরে পালাক্রমে ওই দুই দলই আমাদের শাসকশ্রেণির প্রধান অংশ ছিল। এবং মুখে যা-ই বলুক আমাদের শাসকশ্রেণির কোনো অংশই প্রকৃত অর্থে মৌলবাদীবিরোধী নয়।

এই রাষ্ট্রে বৈষম্য আছে। বৈষম্য থাকলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব। ওই বৈষম্য দূর করার জন্যই রাষ্ট্রীয় মূলনীতিতে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের কথা এসেছিল। সেসব কথা এখন আর নেই, যাতে বোঝা যায়, বৈষম্যকে মেনে নেওয়া হয়েছিল। এ রাষ্ট্রে রয়েছে অনেক ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, তাদেরও সাংবিধানিকভাবে স্বীকার করে নেওয়া হয়নি এবং বাস্তব ক্ষেত্রে দুর্বল সংখ্যালঘু হিসেবে তারা নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

ইতিহাস নির্মাতারা যা ভুলে যান তা হলো, পাকিস্তানি হানাদারদের আক্রমণ যখন শুরু হয় তখন মানুষ কোনো ঘোষণার জন্য কান খাড়া করে বসে থাকেনি। আক্রমণের মুখে যে যেভাবে পেরেছে রুখে দাঁড়িয়েছে, স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। এবং খেয়াল করেন না এই সত্যও, স্বাধীনতার যে সংগ্রাম সেটা ২৫ মার্চ মধ্যরাতে শুরু হয়নি, সে রাতের পর থেকে সেটা একটা সশস্ত্র অভ্যুত্থানের রূপ নিয়েছিল বটে, কিন্তু উনসত্তরেই মানুষ অভ্যুত্থান করেছে, সত্তরের নির্বাচনে ৬ দফা নয়, এক দফার পক্ষেই ভোট দিয়েছে। এবং তারও আগে রাষ্ট্র ভাষা আন্দোলনের শুরু থেকে ধাপে ধাপে গণতান্ত্রিক ও প্রতিরোধী সংগ্রামের ভিতর দিয়ে স্বাধীনতার জন্য আকাক্সক্ষাটা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠেছে। প্রকাশ্যে সেই ১৯৫৬-তে মওলানা ভাসানী স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার কথা বলেছিলেন, যখন ওই রকমের বক্তব্য অন্য কেউ উপস্থিত করার কথা ভাবেননি, বলতে সাহস করা তো দূরের কথা।

২০২৪-এর অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিল আপামর জনগণ কিন্তু ‘কৃতিত্ব’ নিয়েছে কতিপয় মেটিকুলাস ডিজাইন বাস্তবায়নকারী নেতা। এতে তাদের মুনাফা আসছে। লড়াইটা আদর্শের নয়, লড়াইটা স্থূল বস্তুগত স্বার্থের হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কিছুদিন আগে আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় ছিল, তখনো একই লড়াই আমরা দেখেছি। তখন তৎপর ছিল শাসকশ্রেণির একাংশ। তারা সবকিছুতেই শেখ মুজিব এবং তাঁর পরিবারকে টেনে নিয়ে এসে নিজেদের বড় করার তালে ছিল। হ্যাঁ, মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগই নেতৃত্ব দিয়েছে, সেটা প্রতিষ্ঠিত সত্য; কিন্তু তাই বলে জনগণের যে কোনো ভূমিকা ছিল না, তা তো নয়। উল্টোটাই বরঞ্চ সত্য। এ দেশে যত তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবর্তন ঘটেছে, তার প্রত্যেকটির পেছনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। তারা ভোট দিয়েছে, আন্দোলন করেছে এবং শেষ পর্যন্ত যুদ্ধও করেছে। কিন্তু তাদের ভূমিকা প্রায় কেউই স্বীকার করেনি।

স্বাধীনতাযুদ্ধে নিজেদের ভূমিকা নিয়ে বিতর্ককারী শাসকশ্রেণির দলের মধ্যে আশ্চর্য মিল এখানে, সবাই মনে করে যা করার তারাই করেছে; জনগণ ছিল না, জনগণ অংশ নেয়নি, দুঃখ ভোগ করেনি, লড়াই করেনি সামনাসামনি, প্রাণ দেয়নি হাজারে হাজারে। অভিন্ন ঘটনা ২০২৪-এর অভ্যুত্থানের ক্ষেত্রেও দৃষ্টান্ত পাওয়া যাচ্ছে। ইতিহাসের আসল বিকৃতি যে জনগণের এবং তাদের পক্ষের রাজনৈতিক শক্তির (তারা যতই বিক্ষিপ্ত হোক) অস্বীকৃতির, সেই জ্ঞান বিবদমান বুর্জোয়া দলের রাজনীতিকদের তো নেই-ই, অধিকাংশ বুদ্ধিজীবীরও নেই। আমাদের শাসকশ্রেণি জনগণ থেকে কতটা যে বিচ্ছিন্ন, এসব ঘটনার মধ্য দিয়ে তারই একটি পরিমাপ সম্ভবপর।

 

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
শুভ জন্মাষ্টমী
শুভ জন্মাষ্টমী
সাদাপাথর-কলঙ্ক
সাদাপাথর-কলঙ্ক
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
গ্যাসসংযোগ
গ্যাসসংযোগ
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সর্বশেষ খবর
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা
৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়
জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান
বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?
এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স
খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা পড়ল তারকা গঠনের বিরল গ্যালাক্সি
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা পড়ল তারকা গঠনের বিরল গ্যালাক্সি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে খাল থেকে লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে খাল থেকে লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গলায় সুপারি আটকে শিশুর মৃত্যু
গলায় সুপারি আটকে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাল নোটসহ আটক ২
বরিশালে জাল নোটসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ
সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধোলাই, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধোলাই, আটক ৭

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত
খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুদ্দীন-মইনুদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার
ফখরুদ্দীন-মইনুদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার

নগর জীবন

যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না
যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না

নগর জীবন

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযান অস্ত্র গুলিসহ সন্ত্রাসী আটক
খাগড়াছড়িতে সেনা অভিযান অস্ত্র গুলিসহ সন্ত্রাসী আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক স্বামীসহ নয়জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
পলাতক স্বামীসহ নয়জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা