শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

ওপরে হইচই ভিতরে কী

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ওপরে হইচই ভিতরে কী

ওপরে হইচইয়ের শেষ নেই, বরঞ্চ বাড়ছেই। সহিংসতা ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। রাজনীতিতে পরস্পরকে আক্রমণের ব্যাপারে কোনো প্রকার আলস্য দেখাচ্ছে না। সামাজিক বিপর্যয়ে বিধ্বস্ত হচ্ছে জনপদ। আবার উন্নতি যে হয়নি, তা-ও নয়। গাড়ির সংখ্যা ও মান বেড়েছে। দালানগুলো উঁচু হয়েছে, বিলাসের প্লাবণ। দেশের দারিদ্র্যকে নির্মমভাবে উপহাস করছে।

ওপরে তো এসব দেখছি, কিন্তু ভিতরের সত্যটা কী? সেটাও আমাদের জানা। মানুষ লাঞ্ছিত ও অপমানিত হচ্ছে। প্রশ্ন শোনা যাচ্ছে, আমাদের এই রাষ্ট্র কি ব্যর্থ, এ কি অকার্যকর? প্রশ্নের জবাবটা নির্ভর করছে-কোন দৃষ্টিকোণ থেকে আপনি দেখছেন তার ওপর। শাসকশ্রেণির নাকি জনগণের? আমাদের এই রাষ্ট্রের শাসকশ্রেণির দৃষ্টিতে দেখলে রাষ্ট্র ব্যর্থ নয়, অকার্যকরও নয়। তবে জনগণের দৃষ্টিতে দেখলে ব্যাপারটা অন্য রকম মনে হবে।

কিন্তু কোন রকম? ব্যর্থ, নাকি অকার্যকর? না, কোনোটাই নয়, বরঞ্চ বলতে হবে, এই রাষ্ট্রের ভূমিকা শত্রুতার। শত্রুতা করছে সে জনগণের স্বার্থের সঙ্গে। শত্রুতার ওই কাজে এই রাষ্ট্র সম্পূর্ণ সফল এবং অত্যন্ত দক্ষ। হ্যাঁ, এমনটা তার করার কথা ছিল না। জনগণই এই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছে, শাসকশ্রেণির স্বার্থ দেখার জন্য নয়, জনগণের স্বার্থ দেখভাল করার জন্যই।

আসলে শাসকশ্রেণি বলতে আলাদা একটা শ্রেণি থাকবে, এ কথাটাই জনগণ ভাবেনি। তারা যুদ্ধ করেছে একাত্তরে, সংগ্রাম করেছে তারও অনেক আগে থেকে। রাষ্ট্রকে ছোটবড় কিংবা কেবল স্বাধীন করার জন্য নয়, রাষ্ট্রকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের মুক্তি অর্জনের জন্যই। সে মুক্তি তো আসেইনি, উল্টো মানুষের ভাগ্যে জুটেছে লাঞ্ছনা ও অপমান।

ওপরে হইচইয়ের শেষ নেই, বরঞ্চ বাড়ছেই। সহিংসতা ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছেযে প্রশ্নটির মীমাংসা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ভিতর দিয়ে হয়ে গিয়েছিল বলে আমরা আশা করেছিলাম, সেটা হলো নতুন রাষ্ট্রের মালিকানার প্রশ্ন। রাষ্ট্র যে জনগণের হবে, এ নিয়ে সেদিন সংশয় দেখা দেয়নি। সংবিধানে লেখা হয়েছিল সে মীমাংসার কথা। কিন্তু তারপর রাষ্ট্র ফিরে গেছে তার আগের অবস্থায়। ক্ষমতা চলে গেছে নতুনভাবে পুষ্ট একটি শাসকশ্রেণির হাতে, যারা বিভিন্ন নামে (এমনকি পোশাকেও) রাষ্ট্র শাসন করছে, শাসনের অধিকার নিয়ে হইচই বাধাচ্ছে নিজেদের মধ্যে, লিপ্ত রয়েছে গৃহবিবাদে এবং উৎপীড়িত ও অপমানিত করছে মানুষকে। রাষ্ট্র যে তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেনি সেটা শাসনতন্ত্রের মূলনীতিতে যে মর্মান্তিক পরিবর্তন আনা হয়েছে, তার দিকে তাকালেই পরিষ্কার হয়ে যায়। সেখানে ধর্মনিরপেক্ষতা নেই এবং সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার বিতাড়িত হয়েছে। গণতন্ত্রের কথা সংবিধানে এখনো আছে, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে তার কোনো নিদর্শন দীর্ঘদিন ধরেই চোখে পড়ে না। সন্ত্রাসপীড়িত এবং উৎপীড়িত ও অপমানিত মানুষের জীবনে সত্য হচ্ছে নিরাপত্তাহীনতা, আস্থাহীনতা ও বিচ্ছিন্নতা; যে তিনটি অনুভব পরস্পরসংলগ্ন বটে। নিরাপত্তাহীনতা কাকে বলে তার চরম দৃষ্টান্ত ছিল একাত্তরের যুদ্ধের সময়। ন্যায়বিচার বলতে দেশে তখন কিছুই ছিল না। কারণ দেশ ছিল হানাদারদের দখলে। কিন্তু আমাদের সামনে এখন তো আর একাত্তর নেই, এখন তো আমরা স্বাধীন। তবু মানুষ তো নিরাপদে নেই।

আমাদের এই রাষ্ট্র যে নাগরিকদের নিরাপত্তা দেওয়াতে আগ্রহী হবে না, তার লক্ষণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই দেখতে পাওয়া গিয়েছিল, যখন পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হলো না এবং তাদের স্থানীয় সহযোগী অনেককে ক্ষমা করে দেওয়া হলো। সাধারণ মানুষ মুখ ফুটে বলুক না বলুক তারা বুঝল, অত বড় অপরাধ যখন ক্ষমা পেয়ে গেল, তখন অন্য অপরাধীদের যে যথার্থ বিচার হবে, এমন আশা করা অসংগত। শাসকশ্রেণির চোখে রাজাকাররা তখন শত্রু ছিল না, কেননা রাজাকাররা তখন অপরাধী এবং শাসকদের সঙ্গে সহযোগিতায় উন্মুখ। শত্রু হচ্ছে বামপন্থিরা। বিশেষ করে তথাকথিত উগ্র বামপন্থিরা, যারা তাদের অবস্থানগত কারণে শাসকশ্রেণির সঙ্গে বিরোধিতায় লিপ্ত ছিল। তাই দেখা গেল রাজাকারদের যখন ক্ষমা করে দেওয়া হচ্ছে।

তখন সেই একই নিঃশ্বাসে বলা হচ্ছে নকশালপন্থিদের দেখামাত্র গুলি করে মেরে ফেলো। রাজাকাররা সেই যে অব্যাহতি পেয়ে গেল তারপর তারা কীভাবে নিজেদের সামাজিক ও রাজনৈতিক শক্তিকে সংহত করেছে, সেটা তো আমরা চোখের সামনেই দেখতে পাচ্ছি। বিএনপি ওই অপরাধীদের আপন করে নেয়, আওয়ামী লীগও একসময় তাদের প্রশ্রয় দিয়েছে। এটাই অবশ্য স্বাভাবিক, কেননা দীর্ঘদিন ধরে পালাক্রমে ওই দুই দলই আমাদের শাসকশ্রেণির প্রধান অংশ ছিল। এবং মুখে যা-ই বলুক আমাদের শাসকশ্রেণির কোনো অংশই প্রকৃত অর্থে মৌলবাদীবিরোধী নয়।

এই রাষ্ট্রে বৈষম্য আছে। বৈষম্য থাকলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব। ওই বৈষম্য দূর করার জন্যই রাষ্ট্রীয় মূলনীতিতে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের কথা এসেছিল। সেসব কথা এখন আর নেই, যাতে বোঝা যায়, বৈষম্যকে মেনে নেওয়া হয়েছিল। এ রাষ্ট্রে রয়েছে অনেক ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, তাদেরও সাংবিধানিকভাবে স্বীকার করে নেওয়া হয়নি এবং বাস্তব ক্ষেত্রে দুর্বল সংখ্যালঘু হিসেবে তারা নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

ইতিহাস নির্মাতারা যা ভুলে যান তা হলো, পাকিস্তানি হানাদারদের আক্রমণ যখন শুরু হয় তখন মানুষ কোনো ঘোষণার জন্য কান খাড়া করে বসে থাকেনি। আক্রমণের মুখে যে যেভাবে পেরেছে রুখে দাঁড়িয়েছে, স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। এবং খেয়াল করেন না এই সত্যও, স্বাধীনতার যে সংগ্রাম সেটা ২৫ মার্চ মধ্যরাতে শুরু হয়নি, সে রাতের পর থেকে সেটা একটা সশস্ত্র অভ্যুত্থানের রূপ নিয়েছিল বটে, কিন্তু উনসত্তরেই মানুষ অভ্যুত্থান করেছে, সত্তরের নির্বাচনে ৬ দফা নয়, এক দফার পক্ষেই ভোট দিয়েছে। এবং তারও আগে রাষ্ট্র ভাষা আন্দোলনের শুরু থেকে ধাপে ধাপে গণতান্ত্রিক ও প্রতিরোধী সংগ্রামের ভিতর দিয়ে স্বাধীনতার জন্য আকাক্সক্ষাটা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠেছে। প্রকাশ্যে সেই ১৯৫৬-তে মওলানা ভাসানী স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার কথা বলেছিলেন, যখন ওই রকমের বক্তব্য অন্য কেউ উপস্থিত করার কথা ভাবেননি, বলতে সাহস করা তো দূরের কথা।

২০২৪-এর অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিল আপামর জনগণ কিন্তু ‘কৃতিত্ব’ নিয়েছে কতিপয় মেটিকুলাস ডিজাইন বাস্তবায়নকারী নেতা। এতে তাদের মুনাফা আসছে। লড়াইটা আদর্শের নয়, লড়াইটা স্থূল বস্তুগত স্বার্থের হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কিছুদিন আগে আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় ছিল, তখনো একই লড়াই আমরা দেখেছি। তখন তৎপর ছিল শাসকশ্রেণির একাংশ। তারা সবকিছুতেই শেখ মুজিব এবং তাঁর পরিবারকে টেনে নিয়ে এসে নিজেদের বড় করার তালে ছিল। হ্যাঁ, মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগই নেতৃত্ব দিয়েছে, সেটা প্রতিষ্ঠিত সত্য; কিন্তু তাই বলে জনগণের যে কোনো ভূমিকা ছিল না, তা তো নয়। উল্টোটাই বরঞ্চ সত্য। এ দেশে যত তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবর্তন ঘটেছে, তার প্রত্যেকটির পেছনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। তারা ভোট দিয়েছে, আন্দোলন করেছে এবং শেষ পর্যন্ত যুদ্ধও করেছে। কিন্তু তাদের ভূমিকা প্রায় কেউই স্বীকার করেনি।

স্বাধীনতাযুদ্ধে নিজেদের ভূমিকা নিয়ে বিতর্ককারী শাসকশ্রেণির দলের মধ্যে আশ্চর্য মিল এখানে, সবাই মনে করে যা করার তারাই করেছে; জনগণ ছিল না, জনগণ অংশ নেয়নি, দুঃখ ভোগ করেনি, লড়াই করেনি সামনাসামনি, প্রাণ দেয়নি হাজারে হাজারে। অভিন্ন ঘটনা ২০২৪-এর অভ্যুত্থানের ক্ষেত্রেও দৃষ্টান্ত পাওয়া যাচ্ছে। ইতিহাসের আসল বিকৃতি যে জনগণের এবং তাদের পক্ষের রাজনৈতিক শক্তির (তারা যতই বিক্ষিপ্ত হোক) অস্বীকৃতির, সেই জ্ঞান বিবদমান বুর্জোয়া দলের রাজনীতিকদের তো নেই-ই, অধিকাংশ বুদ্ধিজীবীরও নেই। আমাদের শাসকশ্রেণি জনগণ থেকে কতটা যে বিচ্ছিন্ন, এসব ঘটনার মধ্য দিয়ে তারই একটি পরিমাপ সম্ভবপর।

 

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
জাতীয় ঐকমত্য
জাতীয় ঐকমত্য
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
শেয়ারবাজার
শেয়ারবাজার
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
সর্বশেষ খবর
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'
'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
টেকনাফে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসক লাঞ্ছিত, মানসিক রোগী আটক
ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসক লাঞ্ছিত, মানসিক রোগী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিডিও কলে রেখে প্রেমিকার আত্মহত্যা, প্রেমিক কারাগারে
ভিডিও কলে রেখে প্রেমিকার আত্মহত্যা, প্রেমিক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতিরঝিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাকরিজীবীর মৃত্যু
হাতিরঝিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাকরিজীবীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির এ এফ রহমান হলে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানা, মাদকে বহিষ্কার
ঢাবির এ এফ রহমান হলে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানা, মাদকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কারীকে অব্যাহতি
এনসিপির রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কারীকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য বিনষ্ট করতে কিছু মহল অপচেষ্টা করছে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য বিনষ্ট করতে কিছু মহল অপচেষ্টা করছে : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন, প্রসস্ত হবে যমুনা সেতুর সড়ক
তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন, প্রসস্ত হবে যমুনা সেতুর সড়ক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৪ রোহিঙ্গাকে বিএসএফের পুশইন
এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৪ রোহিঙ্গাকে বিএসএফের পুশইন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে
৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাতিজার হাতে চাচা খুন
ভাতিজার হাতে চাচা খুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদার দাবিতে রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের শোডাউন
চাঁদার দাবিতে রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের শোডাউন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদারীপুরে পৌরসভার উদ্যোগে খাল খনন শুরু
মাদারীপুরে পৌরসভার উদ্যোগে খাল খনন শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে সমঝোতা দুই দেশের সম্পর্ককে নতুন মাত্রায় উন্নীত করবে'
'চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে সমঝোতা দুই দেশের সম্পর্ককে নতুন মাত্রায় উন্নীত করবে'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের
প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা
‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের
রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় ‌‘অনিবার্য’ ইনিংস পরাজয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ
প্রায় ‌‘অনিবার্য’ ইনিংস পরাজয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস
মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আরেক বাংলাদেশির কারাদণ্ড
যুক্তরাষ্ট্রে আরেক বাংলাদেশির কারাদণ্ড

নগর জীবন

৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকবিরোধী কাজে নেপালে ‘আইকনিক অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন সেলিম
মাদকবিরোধী কাজে নেপালে ‘আইকনিক অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন সেলিম

নগর জীবন