শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

ওপরে হইচই ভিতরে কী

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ওপরে হইচই ভিতরে কী

ওপরে হইচইয়ের শেষ নেই, বরঞ্চ বাড়ছেই। সহিংসতা ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। রাজনীতিতে পরস্পরকে আক্রমণের ব্যাপারে কোনো প্রকার আলস্য দেখাচ্ছে না। সামাজিক বিপর্যয়ে বিধ্বস্ত হচ্ছে জনপদ। আবার উন্নতি যে হয়নি, তা-ও নয়। গাড়ির সংখ্যা ও মান বেড়েছে। দালানগুলো উঁচু হয়েছে, বিলাসের প্লাবণ। দেশের দারিদ্র্যকে নির্মমভাবে উপহাস করছে।

ওপরে তো এসব দেখছি, কিন্তু ভিতরের সত্যটা কী? সেটাও আমাদের জানা। মানুষ লাঞ্ছিত ও অপমানিত হচ্ছে। প্রশ্ন শোনা যাচ্ছে, আমাদের এই রাষ্ট্র কি ব্যর্থ, এ কি অকার্যকর? প্রশ্নের জবাবটা নির্ভর করছে-কোন দৃষ্টিকোণ থেকে আপনি দেখছেন তার ওপর। শাসকশ্রেণির নাকি জনগণের? আমাদের এই রাষ্ট্রের শাসকশ্রেণির দৃষ্টিতে দেখলে রাষ্ট্র ব্যর্থ নয়, অকার্যকরও নয়। তবে জনগণের দৃষ্টিতে দেখলে ব্যাপারটা অন্য রকম মনে হবে।

কিন্তু কোন রকম? ব্যর্থ, নাকি অকার্যকর? না, কোনোটাই নয়, বরঞ্চ বলতে হবে, এই রাষ্ট্রের ভূমিকা শত্রুতার। শত্রুতা করছে সে জনগণের স্বার্থের সঙ্গে। শত্রুতার ওই কাজে এই রাষ্ট্র সম্পূর্ণ সফল এবং অত্যন্ত দক্ষ। হ্যাঁ, এমনটা তার করার কথা ছিল না। জনগণই এই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছে, শাসকশ্রেণির স্বার্থ দেখার জন্য নয়, জনগণের স্বার্থ দেখভাল করার জন্যই।

আসলে শাসকশ্রেণি বলতে আলাদা একটা শ্রেণি থাকবে, এ কথাটাই জনগণ ভাবেনি। তারা যুদ্ধ করেছে একাত্তরে, সংগ্রাম করেছে তারও অনেক আগে থেকে। রাষ্ট্রকে ছোটবড় কিংবা কেবল স্বাধীন করার জন্য নয়, রাষ্ট্রকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের মুক্তি অর্জনের জন্যই। সে মুক্তি তো আসেইনি, উল্টো মানুষের ভাগ্যে জুটেছে লাঞ্ছনা ও অপমান।

ওপরে হইচইয়ের শেষ নেই, বরঞ্চ বাড়ছেই। সহিংসতা ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছেযে প্রশ্নটির মীমাংসা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ভিতর দিয়ে হয়ে গিয়েছিল বলে আমরা আশা করেছিলাম, সেটা হলো নতুন রাষ্ট্রের মালিকানার প্রশ্ন। রাষ্ট্র যে জনগণের হবে, এ নিয়ে সেদিন সংশয় দেখা দেয়নি। সংবিধানে লেখা হয়েছিল সে মীমাংসার কথা। কিন্তু তারপর রাষ্ট্র ফিরে গেছে তার আগের অবস্থায়। ক্ষমতা চলে গেছে নতুনভাবে পুষ্ট একটি শাসকশ্রেণির হাতে, যারা বিভিন্ন নামে (এমনকি পোশাকেও) রাষ্ট্র শাসন করছে, শাসনের অধিকার নিয়ে হইচই বাধাচ্ছে নিজেদের মধ্যে, লিপ্ত রয়েছে গৃহবিবাদে এবং উৎপীড়িত ও অপমানিত করছে মানুষকে। রাষ্ট্র যে তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেনি সেটা শাসনতন্ত্রের মূলনীতিতে যে মর্মান্তিক পরিবর্তন আনা হয়েছে, তার দিকে তাকালেই পরিষ্কার হয়ে যায়। সেখানে ধর্মনিরপেক্ষতা নেই এবং সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার বিতাড়িত হয়েছে। গণতন্ত্রের কথা সংবিধানে এখনো আছে, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে তার কোনো নিদর্শন দীর্ঘদিন ধরেই চোখে পড়ে না। সন্ত্রাসপীড়িত এবং উৎপীড়িত ও অপমানিত মানুষের জীবনে সত্য হচ্ছে নিরাপত্তাহীনতা, আস্থাহীনতা ও বিচ্ছিন্নতা; যে তিনটি অনুভব পরস্পরসংলগ্ন বটে। নিরাপত্তাহীনতা কাকে বলে তার চরম দৃষ্টান্ত ছিল একাত্তরের যুদ্ধের সময়। ন্যায়বিচার বলতে দেশে তখন কিছুই ছিল না। কারণ দেশ ছিল হানাদারদের দখলে। কিন্তু আমাদের সামনে এখন তো আর একাত্তর নেই, এখন তো আমরা স্বাধীন। তবু মানুষ তো নিরাপদে নেই।

আমাদের এই রাষ্ট্র যে নাগরিকদের নিরাপত্তা দেওয়াতে আগ্রহী হবে না, তার লক্ষণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই দেখতে পাওয়া গিয়েছিল, যখন পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হলো না এবং তাদের স্থানীয় সহযোগী অনেককে ক্ষমা করে দেওয়া হলো। সাধারণ মানুষ মুখ ফুটে বলুক না বলুক তারা বুঝল, অত বড় অপরাধ যখন ক্ষমা পেয়ে গেল, তখন অন্য অপরাধীদের যে যথার্থ বিচার হবে, এমন আশা করা অসংগত। শাসকশ্রেণির চোখে রাজাকাররা তখন শত্রু ছিল না, কেননা রাজাকাররা তখন অপরাধী এবং শাসকদের সঙ্গে সহযোগিতায় উন্মুখ। শত্রু হচ্ছে বামপন্থিরা। বিশেষ করে তথাকথিত উগ্র বামপন্থিরা, যারা তাদের অবস্থানগত কারণে শাসকশ্রেণির সঙ্গে বিরোধিতায় লিপ্ত ছিল। তাই দেখা গেল রাজাকারদের যখন ক্ষমা করে দেওয়া হচ্ছে।

তখন সেই একই নিঃশ্বাসে বলা হচ্ছে নকশালপন্থিদের দেখামাত্র গুলি করে মেরে ফেলো। রাজাকাররা সেই যে অব্যাহতি পেয়ে গেল তারপর তারা কীভাবে নিজেদের সামাজিক ও রাজনৈতিক শক্তিকে সংহত করেছে, সেটা তো আমরা চোখের সামনেই দেখতে পাচ্ছি। বিএনপি ওই অপরাধীদের আপন করে নেয়, আওয়ামী লীগও একসময় তাদের প্রশ্রয় দিয়েছে। এটাই অবশ্য স্বাভাবিক, কেননা দীর্ঘদিন ধরে পালাক্রমে ওই দুই দলই আমাদের শাসকশ্রেণির প্রধান অংশ ছিল। এবং মুখে যা-ই বলুক আমাদের শাসকশ্রেণির কোনো অংশই প্রকৃত অর্থে মৌলবাদীবিরোধী নয়।

এই রাষ্ট্রে বৈষম্য আছে। বৈষম্য থাকলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব। ওই বৈষম্য দূর করার জন্যই রাষ্ট্রীয় মূলনীতিতে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রের কথা এসেছিল। সেসব কথা এখন আর নেই, যাতে বোঝা যায়, বৈষম্যকে মেনে নেওয়া হয়েছিল। এ রাষ্ট্রে রয়েছে অনেক ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, তাদেরও সাংবিধানিকভাবে স্বীকার করে নেওয়া হয়নি এবং বাস্তব ক্ষেত্রে দুর্বল সংখ্যালঘু হিসেবে তারা নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।

ইতিহাস নির্মাতারা যা ভুলে যান তা হলো, পাকিস্তানি হানাদারদের আক্রমণ যখন শুরু হয় তখন মানুষ কোনো ঘোষণার জন্য কান খাড়া করে বসে থাকেনি। আক্রমণের মুখে যে যেভাবে পেরেছে রুখে দাঁড়িয়েছে, স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। এবং খেয়াল করেন না এই সত্যও, স্বাধীনতার যে সংগ্রাম সেটা ২৫ মার্চ মধ্যরাতে শুরু হয়নি, সে রাতের পর থেকে সেটা একটা সশস্ত্র অভ্যুত্থানের রূপ নিয়েছিল বটে, কিন্তু উনসত্তরেই মানুষ অভ্যুত্থান করেছে, সত্তরের নির্বাচনে ৬ দফা নয়, এক দফার পক্ষেই ভোট দিয়েছে। এবং তারও আগে রাষ্ট্র ভাষা আন্দোলনের শুরু থেকে ধাপে ধাপে গণতান্ত্রিক ও প্রতিরোধী সংগ্রামের ভিতর দিয়ে স্বাধীনতার জন্য আকাক্সক্ষাটা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠেছে। প্রকাশ্যে সেই ১৯৫৬-তে মওলানা ভাসানী স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার কথা বলেছিলেন, যখন ওই রকমের বক্তব্য অন্য কেউ উপস্থিত করার কথা ভাবেননি, বলতে সাহস করা তো দূরের কথা।

২০২৪-এর অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছিল আপামর জনগণ কিন্তু ‘কৃতিত্ব’ নিয়েছে কতিপয় মেটিকুলাস ডিজাইন বাস্তবায়নকারী নেতা। এতে তাদের মুনাফা আসছে। লড়াইটা আদর্শের নয়, লড়াইটা স্থূল বস্তুগত স্বার্থের হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কিছুদিন আগে আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় ছিল, তখনো একই লড়াই আমরা দেখেছি। তখন তৎপর ছিল শাসকশ্রেণির একাংশ। তারা সবকিছুতেই শেখ মুজিব এবং তাঁর পরিবারকে টেনে নিয়ে এসে নিজেদের বড় করার তালে ছিল। হ্যাঁ, মুক্তিযুদ্ধে আওয়ামী লীগই নেতৃত্ব দিয়েছে, সেটা প্রতিষ্ঠিত সত্য; কিন্তু তাই বলে জনগণের যে কোনো ভূমিকা ছিল না, তা তো নয়। উল্টোটাই বরঞ্চ সত্য। এ দেশে যত তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক পরিবর্তন ঘটেছে, তার প্রত্যেকটির পেছনে জনগণের প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল। তারা ভোট দিয়েছে, আন্দোলন করেছে এবং শেষ পর্যন্ত যুদ্ধও করেছে। কিন্তু তাদের ভূমিকা প্রায় কেউই স্বীকার করেনি।

স্বাধীনতাযুদ্ধে নিজেদের ভূমিকা নিয়ে বিতর্ককারী শাসকশ্রেণির দলের মধ্যে আশ্চর্য মিল এখানে, সবাই মনে করে যা করার তারাই করেছে; জনগণ ছিল না, জনগণ অংশ নেয়নি, দুঃখ ভোগ করেনি, লড়াই করেনি সামনাসামনি, প্রাণ দেয়নি হাজারে হাজারে। অভিন্ন ঘটনা ২০২৪-এর অভ্যুত্থানের ক্ষেত্রেও দৃষ্টান্ত পাওয়া যাচ্ছে। ইতিহাসের আসল বিকৃতি যে জনগণের এবং তাদের পক্ষের রাজনৈতিক শক্তির (তারা যতই বিক্ষিপ্ত হোক) অস্বীকৃতির, সেই জ্ঞান বিবদমান বুর্জোয়া দলের রাজনীতিকদের তো নেই-ই, অধিকাংশ বুদ্ধিজীবীরও নেই। আমাদের শাসকশ্রেণি জনগণ থেকে কতটা যে বিচ্ছিন্ন, এসব ঘটনার মধ্য দিয়ে তারই একটি পরিমাপ সম্ভবপর।

 

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত
শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’
‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার
ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা
রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের
কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ‘হাইপারস্পেকট্রাল’ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
সফলভাবে ‘হাইপারস্পেকট্রাল’ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু
লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব
ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন
উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’
‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পরিসংখ্যান দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’
‘রাজনীতির মধ্যে সততা আনা না গেলে রাজনীতি কখনোই সুন্দর হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাড়ির সামনে ‘ডাকাত’ বলে চিৎকার, এরপর যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস