শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা

গত জানুয়ারির মাঝামাঝি এক শীতের সকালের কথা। তখন বগুড়ার সারিয়াকান্দির কালীতলা ঘাট থেকে রওনা হয়েছি যমুনার চরের দিকে। বাংলাদেশের অনেক নদীর মতোই যমুনার স্বরূপও বদলে গেছে। নদীর বুকে পানির সংকট, বালুতে ভরাট হয়ে গেছে অনেকাংশ। কালীতলা ঘাটে তবু কিছুটা প্রাণচঞ্চল্য চোখে পড়ে। মাছ ধরতে নামছে কেউ, কেউবা নৌকা প্রস্তুত করছে পাড়ি দেওয়ার জন্য। এখান থেকেই আমরা রওনা হই যমুনার কর্নিবাড়ি চর অভিমুখে, যেখানে গড়ে উঠেছে একটি ব্যতিক্রমী অথচ চিরায়ত কৃষিভিত্তিক জীবনচর্চা, মহিষের বাথান।

নৌকা করে যেতে যেতে বদলে যেতে থাকে নদীতীরের প্রাকৃতিক দৃশ্যপট। নদীতে এখন শীতল, হিমেল হাওয়া বইছে। উজান থেকে আসা পানির গতি অনেক কমে গেছে। জলবায়ু পরিবর্তন, নদীশাসন আর খরার ফলে আমাদের বহু নদী ঐতিহ্য হারিয়েছে। শুকনো মৌসুমে অনেক নদীকেই এখন মনে হয় যেন ছোট কোনো খাল কিংবা নালা। তবে এই প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও বেঁচে থাকার, টিকে থাকার এক অনন্য উপায় খুঁজে নিয়েছেন এ এলাকার কিছু লোক। তাঁরা চরের বুকজুড়ে গড়ে তুলেছেন মহিষের বাথান, যা চরাঞ্চলের মানুষের জন্য হয়ে উঠেছে একটি পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক বলয়।

দূর থেকেই চোখে পড়ে নদীর চরে বিশাল এক মহিষের পাল। ওটিই কর্নিবাড়ি চর। নৌকা চরে ভিড়তেই স্বাগত জানালেন বাথানপ্রধান আমিরুল ইসলাম। বয়স ষাটের কাছাকাছি। দোহারা গড়ন, দেখে বয়স বোঝা যায় না। প্রায় ৪০০ মহিষ নিয়ে বাথান পরিচালনা করছেন আমিরুল ইসলাম। প্রথম দর্শনেই বোঝা গেল, দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় গড়া একজন কৃষিজীবী মানুষের আত্মবিশ্বাস ও উদারতা তাঁর চোখমুখে। চরের এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে আমিরুল বললেন, ‘এই মহিষগুলোর অনেকগুলো আমার নিজের, আবার অনেকগুলো এসেছে আশপাশের গ্রামের মানুষের কাছ থেকে বার্ষিক চুক্তিতে। আমি এগুলোকে ৭-৮ মাস এখানে চরিয়ে রাখি, দুধ নিই, যত্ন করি। পরে ওদের ফেরত দিয়ে দিই।’

shykhs@gmail.comআমিরুলের কণ্ঠে শোনা গেল গর্ব। তাঁর ভাষায়, ‘আমার বাবা ছিলেন এই পেশায়, আট বছর বয়স থেকে আমি শুরু করেছি তাঁর হাত ধরে। আমরা চাই এই জীবনধারা টিকে থাকুক, আরও বড় হোক।’ কথাগুলো বলার সময় তাঁর চোখে দেখেছি একধরনের দায়বদ্ধতা এবং ভালোবাসার ছাপ স্পষ্ট।

যমুনার চর মূলত বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক অঞ্চল, যেখানে নদী শুধু স্রোতের গতিপথ নয়, বরং জীবনের নীরব ধারক। সেই জীবনেরই একটি স্তর চরের বাথানে ঘুরে বেড়ানো মহিষ। প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ এরা, তবে তাদের আচরণে আছে একধরনের বুনো সৌন্দর্য, সতর্কতা আর আত্মমর্যাদা।

সকালের সূর্য ইতোমধ্যে মাথার ওপরে উঠতে শুরু করেছে, কিন্তু চরজুড়ে মহিষদের চলাফেরায় কোনো তাড়াহুড়া নেই। কাছ থেকে তাকালে বোঝা যায়, প্রতিটি মহিষ যেন একেকটি আলাদা চরিত্র। বিশেষ করে চোখের ভাষা। বুনো, তীক্ষè, সতর্ক। আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে কয়েকটি মহিষ স্থির হয়ে যায়। একটির চোখে চোখ পড়তেই বুঝতে পারি, আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে। আমিরুল বলছিলেন, ‘চোখে চোখ পড়লে মহিষ যদি চাহনি না সরায়, বুঝবেন ওটা নেতা টাইপ। নিজের এলাকা কেউ দখল করুক, চায় না।’ তবে আমাদের আশ্বস্ত করলেন, তিনি আছেন, কিছু হবে না। বাথানের মাঝখানে ছোট করে তোলা ঝুপড়িঘর। ওখানেই রাখালদের সংসার। রাখালরা সর্ষের তেল মেখে খিচুড়ি খাচ্ছিলেন। কেউ থালায়, কেউ বোলে, এমনকি কেউ ছোট বালতিতে করেই সারছিলেন সকালের নাশতা। তাঁদের খিচুড়ি খাওয়া দেখে আমার খুব লোভ হচ্ছিল। একে তো শীতের সকাল, তারপর তখনো নাশতা হয়নি। মনে পড়ে গেল কয়েক শীত আগে যশোরের খাজুরা গ্রামে কিছু কৃষক বাঁধাকপি তুলছিলেন, আমি তাঁদের নিয়ে কাজ করছিলাম।

কাজের এক ফাঁকে কিষানি এক গামলা খিচুড়ি, এক জগ পানি, আর ১০-১২টা থালা নিয়ে মাঠে হাজির হলেন কৃষিশ্রমিকদের দুপুরের খাবার দিতে। আমাকেও আমন্ত্রণ জানালেন তাঁদের সঙ্গে খাওয়ার জন্য। কিন্তু তার আগেই আমি দুপুরের খাবার খেয়ে নিয়েছিলাম। তবে কিষানির এমন সহজ আমন্ত্রণ ফেলতে পারলাম না। মাঠে তাঁদের সঙ্গে খেতে বসে গেলাম। কিষানি যখন খিচুড়ির থালায় সরিষার তেল ঢেলে দিলেন, খাঁটি সরিষার ঝাঁজে পেটে আবার ক্ষুধা জেগে উঠল। আহ! সে কী স্বাদ, মোটা চালের গরম খিচুড়ি আর সরিষার তেলের! আজকে এই বাথানে তাঁদের খাবার দেখে এগিয়ে গেলাম। পেটেও ক্ষুধা আছে। তাঁদের সঙ্গে কুশলবিনিময় করলাম। কিন্তু কেউ খেতে সাধল না। চরের কৃষক তো, কঠিন মনের মানুষ! কিংবা হয়তো ভেবেছে, সাধলে খাব না।

যমুনার বিস্তীর্ণ চরে থাকা এই বাথানগুলোর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। বছরের শুষ্ক সময় অর্থাৎ প্রায় সাত থেকে আট মাস চরজমিতে যথেষ্ট পরিমাণ ঘাস মেলে। মহিষের জন্য এটি আদর্শ আবাসস্থল। রাখালরা নদীপাড়ি দিয়ে চরে চলে আসেন, ঝুপড়িতে গড়ে তোলেন অস্থায়ী বসতি। তাঁরা প্রতিদিন মহিষ চরান, দুধ দোহান, নৌকায় করে তা পাঠান শহরের বাজারে। বাকি সময়গুলোতে, অর্থাৎ বর্ষার তিন থেকে চার মাস, তারা ফিরে যান নিজ নিজ গ্রামে।

এই পুরো ব্যবস্থাটি চালানোর জন্য প্রয়োজন হয় যথেষ্ট শৃঙ্খলাবোধ ও অভিজ্ঞতা। শুধু চরের ঘাসে হয় না, মহিষদের জন্য দানাদার খাদ্যও সরবরাহ করতে হয়। তাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য টিকা ও ওষুধের ব্যবস্থাও করতে হয়। একেকটি বাথানে সাধারণত ৩০০ থেকে ৫০০টি পর্যন্ত মহিষ পালন করা হয়। চমকপ্রদ বিষয় হলো, এই মহিষগুলোর রয়েছে নিজস্ব নাম। কেউ কালু, কেউ রাজা, কেউবা ধবলা। রাখালরা নাম ধরে ডাকলে সাড়া দেয় মহিষরা। একসময় যে চরগুলো ছিল জনশূন্য, সেই জায়গাগুলোই এখন হয়ে উঠেছে কর্মচঞ্চল খামার।

আমরা কথা বলি আরেকজন অভিজ্ঞ রাখালের সঙ্গে, নাম নিরঞ্জন ঘোষ। বয়স সত্তরের কাছাকাছি। শীতল বাতাসে তাঁর কণ্ঠ যেন কিছুটা ভারী, তবে স্মৃতিমেদুরতায় ভরা। তিনি বলেন, ‘আমার বাবা মহিষ পালন করতেন, আমিও সেই কাজ ধরে রেখেছি। একেকটা মহিষকে আমি ছেলের মতো চিনি। কোনটা কখন কী খেতে চায়, কখন অসুস্থ হয়, সব বুঝি। এই পেশাতেই আমি ভালো আছি। তবে আমার ছেলেপেলেরা এই পেশায় আসতে চায় না।’

রাখালদের জীবন খুব সহজ নয়। চরের নির্জনতায় থাকতে হয় মাসের পর মাস। বৈরী আবহাওয়া, নদীভাঙনের শঙ্কা, কিংবা হঠাৎ করে মহিষের অসুস্থতা, সবই সামাল দিতে হয়। তবু তাঁরা এই পেশা আঁকড়ে ধরে আছেন। কারণ এটি তাঁদের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে, যেমনটি বললেন আমিরুল, ‘অনেক ঝুঁকি আছে ঠিকই, কিন্তু লাভও কম নয়। মহিষের দুধের বাজার ভালো, আর এই পেশায় খরচ তুলনামূলক কম।’

সকালে দুধ দোহানোর পর নৌকায় করে পৌঁছে যান জামালপুরের মাদারগঞ্জে মিল্ক ভিটায়। এ বাথানে যে এই কাজটি করেন তাঁর নাম নূরুল হক। প্রায় চল্লিশ বছর তিনি এ কাজের সঙ্গে যুক্ত। বাথানগুলোর আর্থিক পরিধিও অনেক বড়। একেকটি মহিষ দিনে ২৩ লিটার দুধ দেয়। বড় বাথানে দৈনিক উৎপাদন হতে পারে প্রায় হাজার লিটারের মতো। স্থানীয় বাজারে এই দুধ সরাসরি বিক্রি হয় অথবা দুগ্ধশিল্পের মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত হয়। এতে একদিকে যেমন রাখালরা আয় করছেন, অন্যদিকে শহরের মানুষের জন্য আসছে পুষ্টিকর দুধের জোগান।

তবে বিগত সময় যতটা ভালো গেছে, এই সময় ততটা ভালো যাচ্ছে না বলে মত দিলেন আমিরুল ইসলাম। তিনি আট মাসের জন্য ৩৫ লাখ টাকায় লিজ নিয়েছেন এই চর। এর মাঝে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে গো-খাদ্যের দাম। সব মিলিয়ে লাভ-লোকসানের হিসাবটা করা সহজ হচ্ছে না।

শঙ্কায় আছেন এই বছরের হিসাবনিকাশ নিয়ে। বলছিলেন, এই পেশার উন্নয়নে রয়েছে অনেক সম্ভাবনা, যদি তা সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সহায়তা পায়। চরজমিতে বিদ্যুৎ ও পানির সহজলভ্যতা, স্বাস্থ্যসেবা, পশুচিকিৎসা, দুধের হিমায়িত সংরক্ষণব্যবস্থা এবং বাজারজাতকরণে আধুনিক পদ্ধতির প্রয়োগ এসব বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা প্রয়োজন। তাতে শুধু মহিষ পালনের পেশাটাই লাভজনক হবে না, বরং তা হয়ে উঠবে একটি টেকসই এবং আধুনিক কৃষি উদ্যোগ।

আজকের দিনে যেখানে অনেক তরুণ শহরমুখী, গ্রামীণ পেশাগুলোকে তুচ্ছ মনে করছে, সেখানে এ ধরনের ঐতিহ্যবাহী পেশা ধরে রাখা ও আধুনিকায়নের মাধ্যমে আকর্ষণীয় করে তোলা অত্যন্ত জরুরি। নীতিনির্ধারক ও উন্নয়নকর্মীদের উচিত হবে এই কর্মঠ, সাহসী মানুষদের পাশে দাঁড়ানো, যাতে তাঁরা আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যেতে পারেন।

সারিয়াকান্দির কর্নিবাড়ি চর এবং এর মতো আরও অনেক চরজমি প্রমাণ করছে, বাংলাদেশের কৃষি আজও শক্তিশালী। শুধু প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও বাস্তব সহায়তা। নদীর বুকে গড়ে ওঠা এই নীরব বিপ্লব আমাদের শেখায় উদ্যোগ, শ্রম আর সাহস থাকলে প্রতিকূলতাকেও জয় করা যায়।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
সর্বশেষ খবর
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত
ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’
শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান
কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল
পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫
লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন