শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা

গত জানুয়ারির মাঝামাঝি এক শীতের সকালের কথা। তখন বগুড়ার সারিয়াকান্দির কালীতলা ঘাট থেকে রওনা হয়েছি যমুনার চরের দিকে। বাংলাদেশের অনেক নদীর মতোই যমুনার স্বরূপও বদলে গেছে। নদীর বুকে পানির সংকট, বালুতে ভরাট হয়ে গেছে অনেকাংশ। কালীতলা ঘাটে তবু কিছুটা প্রাণচঞ্চল্য চোখে পড়ে। মাছ ধরতে নামছে কেউ, কেউবা নৌকা প্রস্তুত করছে পাড়ি দেওয়ার জন্য। এখান থেকেই আমরা রওনা হই যমুনার কর্নিবাড়ি চর অভিমুখে, যেখানে গড়ে উঠেছে একটি ব্যতিক্রমী অথচ চিরায়ত কৃষিভিত্তিক জীবনচর্চা, মহিষের বাথান।

নৌকা করে যেতে যেতে বদলে যেতে থাকে নদীতীরের প্রাকৃতিক দৃশ্যপট। নদীতে এখন শীতল, হিমেল হাওয়া বইছে। উজান থেকে আসা পানির গতি অনেক কমে গেছে। জলবায়ু পরিবর্তন, নদীশাসন আর খরার ফলে আমাদের বহু নদী ঐতিহ্য হারিয়েছে। শুকনো মৌসুমে অনেক নদীকেই এখন মনে হয় যেন ছোট কোনো খাল কিংবা নালা। তবে এই প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও বেঁচে থাকার, টিকে থাকার এক অনন্য উপায় খুঁজে নিয়েছেন এ এলাকার কিছু লোক। তাঁরা চরের বুকজুড়ে গড়ে তুলেছেন মহিষের বাথান, যা চরাঞ্চলের মানুষের জন্য হয়ে উঠেছে একটি পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক বলয়।

দূর থেকেই চোখে পড়ে নদীর চরে বিশাল এক মহিষের পাল। ওটিই কর্নিবাড়ি চর। নৌকা চরে ভিড়তেই স্বাগত জানালেন বাথানপ্রধান আমিরুল ইসলাম। বয়স ষাটের কাছাকাছি। দোহারা গড়ন, দেখে বয়স বোঝা যায় না। প্রায় ৪০০ মহিষ নিয়ে বাথান পরিচালনা করছেন আমিরুল ইসলাম। প্রথম দর্শনেই বোঝা গেল, দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় গড়া একজন কৃষিজীবী মানুষের আত্মবিশ্বাস ও উদারতা তাঁর চোখমুখে। চরের এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে আমিরুল বললেন, ‘এই মহিষগুলোর অনেকগুলো আমার নিজের, আবার অনেকগুলো এসেছে আশপাশের গ্রামের মানুষের কাছ থেকে বার্ষিক চুক্তিতে। আমি এগুলোকে ৭-৮ মাস এখানে চরিয়ে রাখি, দুধ নিই, যত্ন করি। পরে ওদের ফেরত দিয়ে দিই।’

shykhs@gmail.comআমিরুলের কণ্ঠে শোনা গেল গর্ব। তাঁর ভাষায়, ‘আমার বাবা ছিলেন এই পেশায়, আট বছর বয়স থেকে আমি শুরু করেছি তাঁর হাত ধরে। আমরা চাই এই জীবনধারা টিকে থাকুক, আরও বড় হোক।’ কথাগুলো বলার সময় তাঁর চোখে দেখেছি একধরনের দায়বদ্ধতা এবং ভালোবাসার ছাপ স্পষ্ট।

যমুনার চর মূলত বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক অঞ্চল, যেখানে নদী শুধু স্রোতের গতিপথ নয়, বরং জীবনের নীরব ধারক। সেই জীবনেরই একটি স্তর চরের বাথানে ঘুরে বেড়ানো মহিষ। প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ এরা, তবে তাদের আচরণে আছে একধরনের বুনো সৌন্দর্য, সতর্কতা আর আত্মমর্যাদা।

সকালের সূর্য ইতোমধ্যে মাথার ওপরে উঠতে শুরু করেছে, কিন্তু চরজুড়ে মহিষদের চলাফেরায় কোনো তাড়াহুড়া নেই। কাছ থেকে তাকালে বোঝা যায়, প্রতিটি মহিষ যেন একেকটি আলাদা চরিত্র। বিশেষ করে চোখের ভাষা। বুনো, তীক্ষè, সতর্ক। আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে কয়েকটি মহিষ স্থির হয়ে যায়। একটির চোখে চোখ পড়তেই বুঝতে পারি, আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে। আমিরুল বলছিলেন, ‘চোখে চোখ পড়লে মহিষ যদি চাহনি না সরায়, বুঝবেন ওটা নেতা টাইপ। নিজের এলাকা কেউ দখল করুক, চায় না।’ তবে আমাদের আশ্বস্ত করলেন, তিনি আছেন, কিছু হবে না। বাথানের মাঝখানে ছোট করে তোলা ঝুপড়িঘর। ওখানেই রাখালদের সংসার। রাখালরা সর্ষের তেল মেখে খিচুড়ি খাচ্ছিলেন। কেউ থালায়, কেউ বোলে, এমনকি কেউ ছোট বালতিতে করেই সারছিলেন সকালের নাশতা। তাঁদের খিচুড়ি খাওয়া দেখে আমার খুব লোভ হচ্ছিল। একে তো শীতের সকাল, তারপর তখনো নাশতা হয়নি। মনে পড়ে গেল কয়েক শীত আগে যশোরের খাজুরা গ্রামে কিছু কৃষক বাঁধাকপি তুলছিলেন, আমি তাঁদের নিয়ে কাজ করছিলাম।

কাজের এক ফাঁকে কিষানি এক গামলা খিচুড়ি, এক জগ পানি, আর ১০-১২টা থালা নিয়ে মাঠে হাজির হলেন কৃষিশ্রমিকদের দুপুরের খাবার দিতে। আমাকেও আমন্ত্রণ জানালেন তাঁদের সঙ্গে খাওয়ার জন্য। কিন্তু তার আগেই আমি দুপুরের খাবার খেয়ে নিয়েছিলাম। তবে কিষানির এমন সহজ আমন্ত্রণ ফেলতে পারলাম না। মাঠে তাঁদের সঙ্গে খেতে বসে গেলাম। কিষানি যখন খিচুড়ির থালায় সরিষার তেল ঢেলে দিলেন, খাঁটি সরিষার ঝাঁজে পেটে আবার ক্ষুধা জেগে উঠল। আহ! সে কী স্বাদ, মোটা চালের গরম খিচুড়ি আর সরিষার তেলের! আজকে এই বাথানে তাঁদের খাবার দেখে এগিয়ে গেলাম। পেটেও ক্ষুধা আছে। তাঁদের সঙ্গে কুশলবিনিময় করলাম। কিন্তু কেউ খেতে সাধল না। চরের কৃষক তো, কঠিন মনের মানুষ! কিংবা হয়তো ভেবেছে, সাধলে খাব না।

যমুনার বিস্তীর্ণ চরে থাকা এই বাথানগুলোর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। বছরের শুষ্ক সময় অর্থাৎ প্রায় সাত থেকে আট মাস চরজমিতে যথেষ্ট পরিমাণ ঘাস মেলে। মহিষের জন্য এটি আদর্শ আবাসস্থল। রাখালরা নদীপাড়ি দিয়ে চরে চলে আসেন, ঝুপড়িতে গড়ে তোলেন অস্থায়ী বসতি। তাঁরা প্রতিদিন মহিষ চরান, দুধ দোহান, নৌকায় করে তা পাঠান শহরের বাজারে। বাকি সময়গুলোতে, অর্থাৎ বর্ষার তিন থেকে চার মাস, তারা ফিরে যান নিজ নিজ গ্রামে।

এই পুরো ব্যবস্থাটি চালানোর জন্য প্রয়োজন হয় যথেষ্ট শৃঙ্খলাবোধ ও অভিজ্ঞতা। শুধু চরের ঘাসে হয় না, মহিষদের জন্য দানাদার খাদ্যও সরবরাহ করতে হয়। তাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য টিকা ও ওষুধের ব্যবস্থাও করতে হয়। একেকটি বাথানে সাধারণত ৩০০ থেকে ৫০০টি পর্যন্ত মহিষ পালন করা হয়। চমকপ্রদ বিষয় হলো, এই মহিষগুলোর রয়েছে নিজস্ব নাম। কেউ কালু, কেউ রাজা, কেউবা ধবলা। রাখালরা নাম ধরে ডাকলে সাড়া দেয় মহিষরা। একসময় যে চরগুলো ছিল জনশূন্য, সেই জায়গাগুলোই এখন হয়ে উঠেছে কর্মচঞ্চল খামার।

আমরা কথা বলি আরেকজন অভিজ্ঞ রাখালের সঙ্গে, নাম নিরঞ্জন ঘোষ। বয়স সত্তরের কাছাকাছি। শীতল বাতাসে তাঁর কণ্ঠ যেন কিছুটা ভারী, তবে স্মৃতিমেদুরতায় ভরা। তিনি বলেন, ‘আমার বাবা মহিষ পালন করতেন, আমিও সেই কাজ ধরে রেখেছি। একেকটা মহিষকে আমি ছেলের মতো চিনি। কোনটা কখন কী খেতে চায়, কখন অসুস্থ হয়, সব বুঝি। এই পেশাতেই আমি ভালো আছি। তবে আমার ছেলেপেলেরা এই পেশায় আসতে চায় না।’

রাখালদের জীবন খুব সহজ নয়। চরের নির্জনতায় থাকতে হয় মাসের পর মাস। বৈরী আবহাওয়া, নদীভাঙনের শঙ্কা, কিংবা হঠাৎ করে মহিষের অসুস্থতা, সবই সামাল দিতে হয়। তবু তাঁরা এই পেশা আঁকড়ে ধরে আছেন। কারণ এটি তাঁদের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে, যেমনটি বললেন আমিরুল, ‘অনেক ঝুঁকি আছে ঠিকই, কিন্তু লাভও কম নয়। মহিষের দুধের বাজার ভালো, আর এই পেশায় খরচ তুলনামূলক কম।’

সকালে দুধ দোহানোর পর নৌকায় করে পৌঁছে যান জামালপুরের মাদারগঞ্জে মিল্ক ভিটায়। এ বাথানে যে এই কাজটি করেন তাঁর নাম নূরুল হক। প্রায় চল্লিশ বছর তিনি এ কাজের সঙ্গে যুক্ত। বাথানগুলোর আর্থিক পরিধিও অনেক বড়। একেকটি মহিষ দিনে ২৩ লিটার দুধ দেয়। বড় বাথানে দৈনিক উৎপাদন হতে পারে প্রায় হাজার লিটারের মতো। স্থানীয় বাজারে এই দুধ সরাসরি বিক্রি হয় অথবা দুগ্ধশিল্পের মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত হয়। এতে একদিকে যেমন রাখালরা আয় করছেন, অন্যদিকে শহরের মানুষের জন্য আসছে পুষ্টিকর দুধের জোগান।

তবে বিগত সময় যতটা ভালো গেছে, এই সময় ততটা ভালো যাচ্ছে না বলে মত দিলেন আমিরুল ইসলাম। তিনি আট মাসের জন্য ৩৫ লাখ টাকায় লিজ নিয়েছেন এই চর। এর মাঝে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে গো-খাদ্যের দাম। সব মিলিয়ে লাভ-লোকসানের হিসাবটা করা সহজ হচ্ছে না।

শঙ্কায় আছেন এই বছরের হিসাবনিকাশ নিয়ে। বলছিলেন, এই পেশার উন্নয়নে রয়েছে অনেক সম্ভাবনা, যদি তা সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সহায়তা পায়। চরজমিতে বিদ্যুৎ ও পানির সহজলভ্যতা, স্বাস্থ্যসেবা, পশুচিকিৎসা, দুধের হিমায়িত সংরক্ষণব্যবস্থা এবং বাজারজাতকরণে আধুনিক পদ্ধতির প্রয়োগ এসব বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা প্রয়োজন। তাতে শুধু মহিষ পালনের পেশাটাই লাভজনক হবে না, বরং তা হয়ে উঠবে একটি টেকসই এবং আধুনিক কৃষি উদ্যোগ।

আজকের দিনে যেখানে অনেক তরুণ শহরমুখী, গ্রামীণ পেশাগুলোকে তুচ্ছ মনে করছে, সেখানে এ ধরনের ঐতিহ্যবাহী পেশা ধরে রাখা ও আধুনিকায়নের মাধ্যমে আকর্ষণীয় করে তোলা অত্যন্ত জরুরি। নীতিনির্ধারক ও উন্নয়নকর্মীদের উচিত হবে এই কর্মঠ, সাহসী মানুষদের পাশে দাঁড়ানো, যাতে তাঁরা আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যেতে পারেন।

সারিয়াকান্দির কর্নিবাড়ি চর এবং এর মতো আরও অনেক চরজমি প্রমাণ করছে, বাংলাদেশের কৃষি আজও শক্তিশালী। শুধু প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও বাস্তব সহায়তা। নদীর বুকে গড়ে ওঠা এই নীরব বিপ্লব আমাদের শেখায় উদ্যোগ, শ্রম আর সাহস থাকলে প্রতিকূলতাকেও জয় করা যায়।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে চুরি হওয়া ২৫ লাখ টাকা উদ্ধার, যুবক গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল, চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল, চারজন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রিদে বারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ২৫
মাদ্রিদে বারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ২৫

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ স্থগিত বিএনপি নেতা গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ স্থগিত বিএনপি নেতা গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ
এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ
লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে লাখো মানুষ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ সেপ্টেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ