শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা

গত জানুয়ারির মাঝামাঝি এক শীতের সকালের কথা। তখন বগুড়ার সারিয়াকান্দির কালীতলা ঘাট থেকে রওনা হয়েছি যমুনার চরের দিকে। বাংলাদেশের অনেক নদীর মতোই যমুনার স্বরূপও বদলে গেছে। নদীর বুকে পানির সংকট, বালুতে ভরাট হয়ে গেছে অনেকাংশ। কালীতলা ঘাটে তবু কিছুটা প্রাণচঞ্চল্য চোখে পড়ে। মাছ ধরতে নামছে কেউ, কেউবা নৌকা প্রস্তুত করছে পাড়ি দেওয়ার জন্য। এখান থেকেই আমরা রওনা হই যমুনার কর্নিবাড়ি চর অভিমুখে, যেখানে গড়ে উঠেছে একটি ব্যতিক্রমী অথচ চিরায়ত কৃষিভিত্তিক জীবনচর্চা, মহিষের বাথান।

নৌকা করে যেতে যেতে বদলে যেতে থাকে নদীতীরের প্রাকৃতিক দৃশ্যপট। নদীতে এখন শীতল, হিমেল হাওয়া বইছে। উজান থেকে আসা পানির গতি অনেক কমে গেছে। জলবায়ু পরিবর্তন, নদীশাসন আর খরার ফলে আমাদের বহু নদী ঐতিহ্য হারিয়েছে। শুকনো মৌসুমে অনেক নদীকেই এখন মনে হয় যেন ছোট কোনো খাল কিংবা নালা। তবে এই প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও বেঁচে থাকার, টিকে থাকার এক অনন্য উপায় খুঁজে নিয়েছেন এ এলাকার কিছু লোক। তাঁরা চরের বুকজুড়ে গড়ে তুলেছেন মহিষের বাথান, যা চরাঞ্চলের মানুষের জন্য হয়ে উঠেছে একটি পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক বলয়।

দূর থেকেই চোখে পড়ে নদীর চরে বিশাল এক মহিষের পাল। ওটিই কর্নিবাড়ি চর। নৌকা চরে ভিড়তেই স্বাগত জানালেন বাথানপ্রধান আমিরুল ইসলাম। বয়স ষাটের কাছাকাছি। দোহারা গড়ন, দেখে বয়স বোঝা যায় না। প্রায় ৪০০ মহিষ নিয়ে বাথান পরিচালনা করছেন আমিরুল ইসলাম। প্রথম দর্শনেই বোঝা গেল, দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় গড়া একজন কৃষিজীবী মানুষের আত্মবিশ্বাস ও উদারতা তাঁর চোখমুখে। চরের এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে আমিরুল বললেন, ‘এই মহিষগুলোর অনেকগুলো আমার নিজের, আবার অনেকগুলো এসেছে আশপাশের গ্রামের মানুষের কাছ থেকে বার্ষিক চুক্তিতে। আমি এগুলোকে ৭-৮ মাস এখানে চরিয়ে রাখি, দুধ নিই, যত্ন করি। পরে ওদের ফেরত দিয়ে দিই।’

shykhs@gmail.comআমিরুলের কণ্ঠে শোনা গেল গর্ব। তাঁর ভাষায়, ‘আমার বাবা ছিলেন এই পেশায়, আট বছর বয়স থেকে আমি শুরু করেছি তাঁর হাত ধরে। আমরা চাই এই জীবনধারা টিকে থাকুক, আরও বড় হোক।’ কথাগুলো বলার সময় তাঁর চোখে দেখেছি একধরনের দায়বদ্ধতা এবং ভালোবাসার ছাপ স্পষ্ট।

যমুনার চর মূলত বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক অঞ্চল, যেখানে নদী শুধু স্রোতের গতিপথ নয়, বরং জীবনের নীরব ধারক। সেই জীবনেরই একটি স্তর চরের বাথানে ঘুরে বেড়ানো মহিষ। প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ এরা, তবে তাদের আচরণে আছে একধরনের বুনো সৌন্দর্য, সতর্কতা আর আত্মমর্যাদা।

সকালের সূর্য ইতোমধ্যে মাথার ওপরে উঠতে শুরু করেছে, কিন্তু চরজুড়ে মহিষদের চলাফেরায় কোনো তাড়াহুড়া নেই। কাছ থেকে তাকালে বোঝা যায়, প্রতিটি মহিষ যেন একেকটি আলাদা চরিত্র। বিশেষ করে চোখের ভাষা। বুনো, তীক্ষè, সতর্ক। আমাদের উপস্থিতি টের পেয়ে কয়েকটি মহিষ স্থির হয়ে যায়। একটির চোখে চোখ পড়তেই বুঝতে পারি, আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে। আমিরুল বলছিলেন, ‘চোখে চোখ পড়লে মহিষ যদি চাহনি না সরায়, বুঝবেন ওটা নেতা টাইপ। নিজের এলাকা কেউ দখল করুক, চায় না।’ তবে আমাদের আশ্বস্ত করলেন, তিনি আছেন, কিছু হবে না। বাথানের মাঝখানে ছোট করে তোলা ঝুপড়িঘর। ওখানেই রাখালদের সংসার। রাখালরা সর্ষের তেল মেখে খিচুড়ি খাচ্ছিলেন। কেউ থালায়, কেউ বোলে, এমনকি কেউ ছোট বালতিতে করেই সারছিলেন সকালের নাশতা। তাঁদের খিচুড়ি খাওয়া দেখে আমার খুব লোভ হচ্ছিল। একে তো শীতের সকাল, তারপর তখনো নাশতা হয়নি। মনে পড়ে গেল কয়েক শীত আগে যশোরের খাজুরা গ্রামে কিছু কৃষক বাঁধাকপি তুলছিলেন, আমি তাঁদের নিয়ে কাজ করছিলাম।

কাজের এক ফাঁকে কিষানি এক গামলা খিচুড়ি, এক জগ পানি, আর ১০-১২টা থালা নিয়ে মাঠে হাজির হলেন কৃষিশ্রমিকদের দুপুরের খাবার দিতে। আমাকেও আমন্ত্রণ জানালেন তাঁদের সঙ্গে খাওয়ার জন্য। কিন্তু তার আগেই আমি দুপুরের খাবার খেয়ে নিয়েছিলাম। তবে কিষানির এমন সহজ আমন্ত্রণ ফেলতে পারলাম না। মাঠে তাঁদের সঙ্গে খেতে বসে গেলাম। কিষানি যখন খিচুড়ির থালায় সরিষার তেল ঢেলে দিলেন, খাঁটি সরিষার ঝাঁজে পেটে আবার ক্ষুধা জেগে উঠল। আহ! সে কী স্বাদ, মোটা চালের গরম খিচুড়ি আর সরিষার তেলের! আজকে এই বাথানে তাঁদের খাবার দেখে এগিয়ে গেলাম। পেটেও ক্ষুধা আছে। তাঁদের সঙ্গে কুশলবিনিময় করলাম। কিন্তু কেউ খেতে সাধল না। চরের কৃষক তো, কঠিন মনের মানুষ! কিংবা হয়তো ভেবেছে, সাধলে খাব না।

যমুনার বিস্তীর্ণ চরে থাকা এই বাথানগুলোর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। বছরের শুষ্ক সময় অর্থাৎ প্রায় সাত থেকে আট মাস চরজমিতে যথেষ্ট পরিমাণ ঘাস মেলে। মহিষের জন্য এটি আদর্শ আবাসস্থল। রাখালরা নদীপাড়ি দিয়ে চরে চলে আসেন, ঝুপড়িতে গড়ে তোলেন অস্থায়ী বসতি। তাঁরা প্রতিদিন মহিষ চরান, দুধ দোহান, নৌকায় করে তা পাঠান শহরের বাজারে। বাকি সময়গুলোতে, অর্থাৎ বর্ষার তিন থেকে চার মাস, তারা ফিরে যান নিজ নিজ গ্রামে।

এই পুরো ব্যবস্থাটি চালানোর জন্য প্রয়োজন হয় যথেষ্ট শৃঙ্খলাবোধ ও অভিজ্ঞতা। শুধু চরের ঘাসে হয় না, মহিষদের জন্য দানাদার খাদ্যও সরবরাহ করতে হয়। তাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য টিকা ও ওষুধের ব্যবস্থাও করতে হয়। একেকটি বাথানে সাধারণত ৩০০ থেকে ৫০০টি পর্যন্ত মহিষ পালন করা হয়। চমকপ্রদ বিষয় হলো, এই মহিষগুলোর রয়েছে নিজস্ব নাম। কেউ কালু, কেউ রাজা, কেউবা ধবলা। রাখালরা নাম ধরে ডাকলে সাড়া দেয় মহিষরা। একসময় যে চরগুলো ছিল জনশূন্য, সেই জায়গাগুলোই এখন হয়ে উঠেছে কর্মচঞ্চল খামার।

আমরা কথা বলি আরেকজন অভিজ্ঞ রাখালের সঙ্গে, নাম নিরঞ্জন ঘোষ। বয়স সত্তরের কাছাকাছি। শীতল বাতাসে তাঁর কণ্ঠ যেন কিছুটা ভারী, তবে স্মৃতিমেদুরতায় ভরা। তিনি বলেন, ‘আমার বাবা মহিষ পালন করতেন, আমিও সেই কাজ ধরে রেখেছি। একেকটা মহিষকে আমি ছেলের মতো চিনি। কোনটা কখন কী খেতে চায়, কখন অসুস্থ হয়, সব বুঝি। এই পেশাতেই আমি ভালো আছি। তবে আমার ছেলেপেলেরা এই পেশায় আসতে চায় না।’

রাখালদের জীবন খুব সহজ নয়। চরের নির্জনতায় থাকতে হয় মাসের পর মাস। বৈরী আবহাওয়া, নদীভাঙনের শঙ্কা, কিংবা হঠাৎ করে মহিষের অসুস্থতা, সবই সামাল দিতে হয়। তবু তাঁরা এই পেশা আঁকড়ে ধরে আছেন। কারণ এটি তাঁদের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে, যেমনটি বললেন আমিরুল, ‘অনেক ঝুঁকি আছে ঠিকই, কিন্তু লাভও কম নয়। মহিষের দুধের বাজার ভালো, আর এই পেশায় খরচ তুলনামূলক কম।’

সকালে দুধ দোহানোর পর নৌকায় করে পৌঁছে যান জামালপুরের মাদারগঞ্জে মিল্ক ভিটায়। এ বাথানে যে এই কাজটি করেন তাঁর নাম নূরুল হক। প্রায় চল্লিশ বছর তিনি এ কাজের সঙ্গে যুক্ত। বাথানগুলোর আর্থিক পরিধিও অনেক বড়। একেকটি মহিষ দিনে ২৩ লিটার দুধ দেয়। বড় বাথানে দৈনিক উৎপাদন হতে পারে প্রায় হাজার লিটারের মতো। স্থানীয় বাজারে এই দুধ সরাসরি বিক্রি হয় অথবা দুগ্ধশিল্পের মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত হয়। এতে একদিকে যেমন রাখালরা আয় করছেন, অন্যদিকে শহরের মানুষের জন্য আসছে পুষ্টিকর দুধের জোগান।

তবে বিগত সময় যতটা ভালো গেছে, এই সময় ততটা ভালো যাচ্ছে না বলে মত দিলেন আমিরুল ইসলাম। তিনি আট মাসের জন্য ৩৫ লাখ টাকায় লিজ নিয়েছেন এই চর। এর মাঝে অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে গো-খাদ্যের দাম। সব মিলিয়ে লাভ-লোকসানের হিসাবটা করা সহজ হচ্ছে না।

শঙ্কায় আছেন এই বছরের হিসাবনিকাশ নিয়ে। বলছিলেন, এই পেশার উন্নয়নে রয়েছে অনেক সম্ভাবনা, যদি তা সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সহায়তা পায়। চরজমিতে বিদ্যুৎ ও পানির সহজলভ্যতা, স্বাস্থ্যসেবা, পশুচিকিৎসা, দুধের হিমায়িত সংরক্ষণব্যবস্থা এবং বাজারজাতকরণে আধুনিক পদ্ধতির প্রয়োগ এসব বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা প্রয়োজন। তাতে শুধু মহিষ পালনের পেশাটাই লাভজনক হবে না, বরং তা হয়ে উঠবে একটি টেকসই এবং আধুনিক কৃষি উদ্যোগ।

আজকের দিনে যেখানে অনেক তরুণ শহরমুখী, গ্রামীণ পেশাগুলোকে তুচ্ছ মনে করছে, সেখানে এ ধরনের ঐতিহ্যবাহী পেশা ধরে রাখা ও আধুনিকায়নের মাধ্যমে আকর্ষণীয় করে তোলা অত্যন্ত জরুরি। নীতিনির্ধারক ও উন্নয়নকর্মীদের উচিত হবে এই কর্মঠ, সাহসী মানুষদের পাশে দাঁড়ানো, যাতে তাঁরা আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যেতে পারেন।

সারিয়াকান্দির কর্নিবাড়ি চর এবং এর মতো আরও অনেক চরজমি প্রমাণ করছে, বাংলাদেশের কৃষি আজও শক্তিশালী। শুধু প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও বাস্তব সহায়তা। নদীর বুকে গড়ে ওঠা এই নীরব বিপ্লব আমাদের শেখায় উদ্যোগ, শ্রম আর সাহস থাকলে প্রতিকূলতাকেও জয় করা যায়।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
জাতীয় ঐকমত্য
জাতীয় ঐকমত্য
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ওপরে হইচই ভিতরে কী
ওপরে হইচই ভিতরে কী
শেয়ারবাজার
শেয়ারবাজার
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
সর্বশেষ খবর
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা
পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'
'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
টেকনাফে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসক লাঞ্ছিত, মানসিক রোগী আটক
ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসক লাঞ্ছিত, মানসিক রোগী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিডিও কলে রেখে প্রেমিকার আত্মহত্যা, প্রেমিক কারাগারে
ভিডিও কলে রেখে প্রেমিকার আত্মহত্যা, প্রেমিক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতিরঝিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাকরিজীবীর মৃত্যু
হাতিরঝিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাকরিজীবীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির এ এফ রহমান হলে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানা, মাদকে বহিষ্কার
ঢাবির এ এফ রহমান হলে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানা, মাদকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কারীকে অব্যাহতি
এনসিপির রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কারীকে অব্যাহতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য বিনষ্ট করতে কিছু মহল অপচেষ্টা করছে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য বিনষ্ট করতে কিছু মহল অপচেষ্টা করছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন, প্রসস্ত হবে যমুনা সেতুর সড়ক
তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন, প্রসস্ত হবে যমুনা সেতুর সড়ক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৪ রোহিঙ্গাকে বিএসএফের পুশইন
এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৪ রোহিঙ্গাকে বিএসএফের পুশইন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে
৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাতিজার হাতে চাচা খুন
ভাতিজার হাতে চাচা খুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদার দাবিতে রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের শোডাউন
চাঁদার দাবিতে রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের শোডাউন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের
প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা
‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের
রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস
মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রায় ‌‘অনিবার্য’ ইনিংস পরাজয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ
প্রায় ‌‘অনিবার্য’ ইনিংস পরাজয়ের দুয়ারে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামাজিক ব্যবসা পুরো বিশ্বকে বদলে দিতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা
সামাজিক ব্যবসা পুরো বিশ্বকে বদলে দিতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

প্রথম পৃষ্ঠা