শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

যে কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও নেতিবাচক অভিঘাত সৃষ্টি করতে পারে। আপন দেশের ভিতরে বিশৃঙ্খলা পরদেশে ভুল বার্তা পৌঁছায়। এতে সংশ্লিষ্ট দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌম শক্তির দুর্বলতা প্রকাশ পায়। দূরের বা কাছের আধিপত্যবাদী শক্তি সেই দুর্বলতার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। বিশ্বের ইতিহাসে তার বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে। আর বিষয়টি বোঝার জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন হয় না।

ছাত্র গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী শাসনাবসান-উত্তর চার মাসের ঘটনাপ্রবাহের দিকে তাকালেও এ সত্যটি অনুধাবন করা যায়। আমাদের বৃহৎ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের অনেকটাই অবনতি ঘটেছে অতি সাম্প্রতিককালে। আমেরিকার নির্বাচনি প্রচারণার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প যে মনোভাব ব্যক্ত করেছিলেন, তাও হতাশাব্যঞ্জক। তিনি বাংলাদেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে মন্তব্য করেছিলেন। অন্যদিকে জুলাই-আগস্ট আন্দোলন চলাকালে ভারত পালন করেছে নীরব দর্শকের ভূমিকা। ভারতীয় মিডিয়া আন্দোলনের খবর প্রকাশ করেছে পক্ষপাতহীনভাবে। শেখ হাসিনাকে ভারতে অনানুষ্ঠানিক আশ্রয় দিলেও দিল্লি বাংলাদেশের প্রশ্নে বিরূপ মনোভাব প্রকাশ করেনি। কিন্তু এখন বৈরিতা করছে বলেই মনে হয়। এসবের কোনোটিই সম্পর্কসূত্রহীন নয়। ছাত্র গণ আন্দোলনের উত্তাল দিনগুলোতে আমরা ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, জনতার ঐক্যের শক্তি হয়ে উঠেছিল বিপুল ও দুর্নিবার। তখন প্রতিবেশী বাংলাদেশ প্রশ্নে একভাবে চিন্তা করেছে, এখন আরেকভাবে চিন্তার সুযোগ পেয়েছে। হয়তো অভ্যন্তরীণ এনার্কিক সিচুয়েশন বাংলাদেশের সার্বভৌম শক্তিকে অবমূল্যায়ন করতে প্রলুব্ধ করেছে তাদের।

আগস্টের ৮ তারিখ ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পর আশা করা গিয়েছিল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু বাস্তবে খুব কম সময়ের জন্যও সেটা হয়নি। জনসমর্থনের প্রাচুর্য, দেশ-বিদেশের অজস্র অভিনন্দন বার্তা নোবেল লরিয়েট অধ্যাপকের সরকারের মনের শক্তি যে বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছিল, সে বলাই বাহুল্য। কিন্তু মনের শক্তির সমান্তরাল রেখায় কেন যেন এগোতে পারছে না সরকারের কাজের শক্তি। নৈরাজ্য চারদিক থেকে হিংস্র শ্বাপদের মতো এই সরকারকে দংশন করে চলেছে নিরন্তর। হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয়, পথ-ঘাট, হাটবাজার আদালতপাড়া, সাংবাদিক-এলাকা, উপাসনালয়- কম বেশি বিশৃঙ্খলা সবখানে। স্কুলের কোমলমতি ছেলেমেয়েরা অভিভাবকতুল্য শিক্ষকদের অনেককে মেরেছে, গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করেছে। সাদা কাগজে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছে।

আদালতপাড়ায় আসামিদের কিলঘুসি মারা হয়েছে, ডিম মারা হয়েছে। সেই অতিবিপ্লবীদের প্রকাশ্যে নিন্দা করার সাহসও যেন বা তথাকথিত সুশীল সমাজ হারিয়ে ফেলেছে। মানসিক প্রতিবন্ধী ক্ষুধার্ত তফাজ্জলকে হত্যা করা হয়েছে মব জাস্টিসের নামে।

আজ দেশজুড়ে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাকে শুধু বিশৃঙ্খলা বলে আখ্যায়িত করা যায় না। এটা সিন্ডিকেটেড এনার্কিজম নয়, তাও বলা যায় না। রাজনীতি বিজ্ঞানের  ছাত্রমাত্রই জানেন নৈরাজ্যবাদও একটা রাজনৈতিক তত্ত্ব। স্বার্থান্বেষী কোনো মহল সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য অর্জনের কৌশল হিসেবে নৈরাজ্য উসকে দিতে পারে

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপআজ দেশজুড়ে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাকে শুধু বিশৃঙ্খলা বলে আখ্যায়িত করা যায় না। এটা সিন্ডিকেটেড এনার্কিজম নয়, তাও বলা যায় না। রাজনীতি বিজ্ঞানের ছাত্রমাত্রই জানেন নৈরাজ্যবাদও একটা রাজনৈতিক তত্ত্ব। স্বার্থান্বেষী কোনো মহল সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য অর্জনের কৌশল হিসেবে নৈরাজ্যকে উসকে দিতে পারে। দেশ ও বিশ্বের ইতিহাসে এমন নৈরাজ্যবাদী প্রচেষ্টার বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে। রাশিয়ায় বলশেভিক বিপ্লবকালে মিখাইল বাকুলিল বলশেভিক হয়েও নৈরাজ্যবাদী লাইন ধরেছিলেন। ২০১৪ সালে ইউক্রেন ও ক্রিমিয়ার নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সুযোগে রাশিয়া ক্রিমিয়া গ্রাস করে নিয়েছে। বলশেভিকরা নৈরাজ্যবাদীদের কঠোর হস্তে দমন করেছিল। কিউবা ও ভিয়েতনামেও নৈরাজ্যবাদের আস্ফালন দেখা গেছে। কিউবায় ফিদেল কাস্ত্রো কঠোর হস্তে নৈরাজ্যবাদীদের দমন করেছিলেন।

নৈরাজ্যবাদীরা একই সঙ্গে নানা দিক থেকে আঘাত হানতে পারে। মেহনতি ও দরিদ্র কৃষক-শ্রমিক, অসন্তুষ্ট ও সুবিধা প্রত্যাশী খেটে খাওয়া মানুষ, নিজেদের বঞ্চিত মনে করা আমলা, সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং আবেগচালিত তরুণদের নৈরাজ্যবাদীরা ব্যবহার করে থাকে বিবিধ কৌশলে। বাংলাদেশে এখন সেটাই হচ্ছে বলে প্রতীয়মাণ হয়। সরকারের ভিতরের ও বাইরের তাত্ত্বিকদের মধ্যেও চলমান এনার্কির কার্যকারণ প্রশ্নে মতভিন্নতা রয়েছে। উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘বাম ও ডান মানসিকতার কতিপয় নেতৃত্ব ও ব্যক্তি গণ অভ্যুত্থান এবং পরবর্তীতে সরকারে নিজেদের শরিকানা নিশ্চিত করতে না পেরে উন্মত্ত হয়ে গেছেন। তাদের উন্মত্ততা ও বিপ্লবী জোশ দেশটাকে অস্থির করে রেখেছে।’ অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলন মনে করে, পতিত সৈ¦রাচার ও তার দোসরদের পুনর্বাসনের উদ্দেশ্যে এ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হচ্ছে।

বর্তমানে সক্রিয় অন্যান্য ছাত্র সংগঠনও অভিন্ন মত পোষণ করে। যদিও তাদের মধ্যে অন্য অনেক বিষয়ে মতভিন্নতা রয়েছে। বিএনপিও অনুরূপ মত পোষণ করে। পক্ষান্তরে সরকারের বাইরের তাত্ত্বিক ফরহাদ মজহার ফেসবুকে এক লেখায় ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি দাবি করেন। তার গ্রেপ্তারের সমালোচনা করেন তীব্র ভাষায়। তিনি লিখেন, ‘আমরা একটি অত্যন্ত দুর্বল, অকার্যকর এবং ভাত দেবার মুরোদ নেই কিল মারার গোঁসাই টাইপের অথর্ব সরকার পেয়েছি।’

আরেক ঘটনা; হঠাৎ করে মধ্যরাতে বাস ও মাইক্রোবাস ভরে দূর-দূরান্ত থেকে শত শত নারী-পুরুষ এসে হাজির শাহবাগে। নানাজনের নানা কথা। কেউ বলেন ১ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকার ঋণের প্রলোভন দেখিয়ে গ্রামের হাজার হাজার মানুষকে ঢাকায় আনা হয়েছিল সমাবেশ করার উদ্দেশ্যে। বলা হচ্ছিল এটা স্বৈরাচারের ষড়যন্ত্র। যারা এদের ডেকে এনেছে তাদের দলের নাম ফরোয়ার্ড ব্লক। সংশ্লিষ্ট নেতাদের আটক করা হলে জোনায়েদ সাকি ছুটে যান। তাঁর বক্তব্য এটা কোনো সরকারবিরোধী আন্দোলন নয়। দুর্নীতিবিরোধী কর্মসূচি। এর রেশ কাটতে না কাটতেই পুরান ঢাকায় কলেজে কলেজে হামলা। রক্তপাত। ভাঙচুর, লুটপাট। কারণ মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের ছাত্র বিশ্বজিতের মৃত্যু। সেজন্য প্রথমে হামলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজে। পরে সোহরাওয়ার্দী কলেজে হামলা। সোহওয়ার্দীর ছেলেরা পাল্টা হামলা চালাল মোল্লা কলেজে। কী ভয়াবহ; কী বিদঘুটে অবস্থা!

আন্দোলন-সংগ্রাম ও সংঘাতের ময়দানে একের পর এক নামছে বিবিধ নামে বিভিন্ন সংঘশক্তি। গার্মেন্ট শ্রমিকরা মাঠ ছাড়ে তো নেমে পড়ে রিকশা শ্রমিকরা। ওরা থামে তো মাঠ কাঁপাতে আসে ৩৫ প্রত্যাশীরা। মাঠে নামে সনাতনী মোর্চা। পর্দার আড়াল থেকে কিংবা কথার মারপ্যাঁচে কে বা কারা উগ্রতা উসকে দেয় কিছু বোঝা যায় না। ক্যামোফ্লেজিং পরিস্থিতি! এ এক অদ্ভুত ধূম্রজাল! এখন আবার প্রতিবেশী দেশটি খোঁচাখুঁচি করতে শুরু করেছে। মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশে জাতিসংঘ শান্তি বাহিনী মোতায়েনের আজগুবি দাবি করে বসেছেন। ত্রিপুরায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনে হামলা হয়েছে। বাংলাদেশের পতাকা পোড়ানো হয়েছে। প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই। গত সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের হিন্দু ছাত্ররাও ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। বরেণ্য কবি নির্মলেন্দু গুণ ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে, বাংলাদেশের প্রশ্নে জাতি এক ও অবিচল। এই মনোভাব নিঃসন্দেহে অনুপ্রেরণাদায়ক।’

বিদ্যমান প্রতিকূল পরিস্থিতি রুখে দিতে হবে সবার মিলিত শক্তি দিয়ে। কঠোর হস্তে বিশৃঙ্খলা দমন করার কথা বলা হচ্ছে বিভিন্ন মহল থেকে। কিন্তু কে দমন করবে? কঠোর তো হতে হবে সরকারকেই। কিন্তু এ জায়গাটায় সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে ছাড়ছেন না অনেকেই। কার্যক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে সরকার শক্তি দেখাতে পারছে না বা দেখাচ্ছে না। যে সরকারের নিজের কোনো সাংগঠনিক শক্তি নেই, সেই সরকারের সীমাবদ্ধতার বিষয়টিও সহজেই অনুমেয়। এ বাস্তবতায় সরকারের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে সাধারণ ইচ্ছার শক্তি দিয়ে। সেই শক্তি সঞ্চয়ের জন্য সরকারপ্রধানের উচিত সব রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন, ছাত্র সংগঠন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ ও এনজিওসমূহের প্রতিনিধিদের সম্মেলন আহ্বান করে জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠান। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, সংবিধান, নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা ইত্যাদি প্রশ্নে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সাধারণ ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারা অসম্ভব কোনো টাস্ক নয়। সাধারণ ইচ্ছা সংবলিত সনদের মাধ্যমে সরকারের ভিত মজবুত করা দরকার, যাতে আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে উঠতে পারে অন্তর্বর্তী সরকার।

এটা হলে সংস্কার, সংবিধান, নির্বাচন ইত্যাদি প্রশ্নে বিতর্ক থাকবে না।  সরকার ও রাজনৈতিক দলসমূহের পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিতটি হবে টেকসই ও প্রশস্ত। অভ্যন্তরীণ নৈরাজ্য দমনে কঠোর হতে তখন সরকারের আর কোনো দ্বিধা থাকবে না। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করাও তখন সরকারের পক্ষে সহজ হয়ে যাবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা