শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

যে কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও নেতিবাচক অভিঘাত সৃষ্টি করতে পারে। আপন দেশের ভিতরে বিশৃঙ্খলা পরদেশে ভুল বার্তা পৌঁছায়। এতে সংশ্লিষ্ট দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌম শক্তির দুর্বলতা প্রকাশ পায়। দূরের বা কাছের আধিপত্যবাদী শক্তি সেই দুর্বলতার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। বিশ্বের ইতিহাসে তার বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে। আর বিষয়টি বোঝার জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন হয় না।

ছাত্র গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী শাসনাবসান-উত্তর চার মাসের ঘটনাপ্রবাহের দিকে তাকালেও এ সত্যটি অনুধাবন করা যায়। আমাদের বৃহৎ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের অনেকটাই অবনতি ঘটেছে অতি সাম্প্রতিককালে। আমেরিকার নির্বাচনি প্রচারণার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প যে মনোভাব ব্যক্ত করেছিলেন, তাও হতাশাব্যঞ্জক। তিনি বাংলাদেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে মন্তব্য করেছিলেন। অন্যদিকে জুলাই-আগস্ট আন্দোলন চলাকালে ভারত পালন করেছে নীরব দর্শকের ভূমিকা। ভারতীয় মিডিয়া আন্দোলনের খবর প্রকাশ করেছে পক্ষপাতহীনভাবে। শেখ হাসিনাকে ভারতে অনানুষ্ঠানিক আশ্রয় দিলেও দিল্লি বাংলাদেশের প্রশ্নে বিরূপ মনোভাব প্রকাশ করেনি। কিন্তু এখন বৈরিতা করছে বলেই মনে হয়। এসবের কোনোটিই সম্পর্কসূত্রহীন নয়। ছাত্র গণ আন্দোলনের উত্তাল দিনগুলোতে আমরা ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, জনতার ঐক্যের শক্তি হয়ে উঠেছিল বিপুল ও দুর্নিবার। তখন প্রতিবেশী বাংলাদেশ প্রশ্নে একভাবে চিন্তা করেছে, এখন আরেকভাবে চিন্তার সুযোগ পেয়েছে। হয়তো অভ্যন্তরীণ এনার্কিক সিচুয়েশন বাংলাদেশের সার্বভৌম শক্তিকে অবমূল্যায়ন করতে প্রলুব্ধ করেছে তাদের।

আগস্টের ৮ তারিখ ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পর আশা করা গিয়েছিল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু বাস্তবে খুব কম সময়ের জন্যও সেটা হয়নি। জনসমর্থনের প্রাচুর্য, দেশ-বিদেশের অজস্র অভিনন্দন বার্তা নোবেল লরিয়েট অধ্যাপকের সরকারের মনের শক্তি যে বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছিল, সে বলাই বাহুল্য। কিন্তু মনের শক্তির সমান্তরাল রেখায় কেন যেন এগোতে পারছে না সরকারের কাজের শক্তি। নৈরাজ্য চারদিক থেকে হিংস্র শ্বাপদের মতো এই সরকারকে দংশন করে চলেছে নিরন্তর। হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয়, পথ-ঘাট, হাটবাজার আদালতপাড়া, সাংবাদিক-এলাকা, উপাসনালয়- কম বেশি বিশৃঙ্খলা সবখানে। স্কুলের কোমলমতি ছেলেমেয়েরা অভিভাবকতুল্য শিক্ষকদের অনেককে মেরেছে, গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করেছে। সাদা কাগজে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছে।

আদালতপাড়ায় আসামিদের কিলঘুসি মারা হয়েছে, ডিম মারা হয়েছে। সেই অতিবিপ্লবীদের প্রকাশ্যে নিন্দা করার সাহসও যেন বা তথাকথিত সুশীল সমাজ হারিয়ে ফেলেছে। মানসিক প্রতিবন্ধী ক্ষুধার্ত তফাজ্জলকে হত্যা করা হয়েছে মব জাস্টিসের নামে।

আজ দেশজুড়ে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাকে শুধু বিশৃঙ্খলা বলে আখ্যায়িত করা যায় না। এটা সিন্ডিকেটেড এনার্কিজম নয়, তাও বলা যায় না। রাজনীতি বিজ্ঞানের  ছাত্রমাত্রই জানেন নৈরাজ্যবাদও একটা রাজনৈতিক তত্ত্ব। স্বার্থান্বেষী কোনো মহল সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য অর্জনের কৌশল হিসেবে নৈরাজ্য উসকে দিতে পারে

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপআজ দেশজুড়ে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাকে শুধু বিশৃঙ্খলা বলে আখ্যায়িত করা যায় না। এটা সিন্ডিকেটেড এনার্কিজম নয়, তাও বলা যায় না। রাজনীতি বিজ্ঞানের ছাত্রমাত্রই জানেন নৈরাজ্যবাদও একটা রাজনৈতিক তত্ত্ব। স্বার্থান্বেষী কোনো মহল সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য অর্জনের কৌশল হিসেবে নৈরাজ্যকে উসকে দিতে পারে। দেশ ও বিশ্বের ইতিহাসে এমন নৈরাজ্যবাদী প্রচেষ্টার বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে। রাশিয়ায় বলশেভিক বিপ্লবকালে মিখাইল বাকুলিল বলশেভিক হয়েও নৈরাজ্যবাদী লাইন ধরেছিলেন। ২০১৪ সালে ইউক্রেন ও ক্রিমিয়ার নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সুযোগে রাশিয়া ক্রিমিয়া গ্রাস করে নিয়েছে। বলশেভিকরা নৈরাজ্যবাদীদের কঠোর হস্তে দমন করেছিল। কিউবা ও ভিয়েতনামেও নৈরাজ্যবাদের আস্ফালন দেখা গেছে। কিউবায় ফিদেল কাস্ত্রো কঠোর হস্তে নৈরাজ্যবাদীদের দমন করেছিলেন।

নৈরাজ্যবাদীরা একই সঙ্গে নানা দিক থেকে আঘাত হানতে পারে। মেহনতি ও দরিদ্র কৃষক-শ্রমিক, অসন্তুষ্ট ও সুবিধা প্রত্যাশী খেটে খাওয়া মানুষ, নিজেদের বঞ্চিত মনে করা আমলা, সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং আবেগচালিত তরুণদের নৈরাজ্যবাদীরা ব্যবহার করে থাকে বিবিধ কৌশলে। বাংলাদেশে এখন সেটাই হচ্ছে বলে প্রতীয়মাণ হয়। সরকারের ভিতরের ও বাইরের তাত্ত্বিকদের মধ্যেও চলমান এনার্কির কার্যকারণ প্রশ্নে মতভিন্নতা রয়েছে। উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘বাম ও ডান মানসিকতার কতিপয় নেতৃত্ব ও ব্যক্তি গণ অভ্যুত্থান এবং পরবর্তীতে সরকারে নিজেদের শরিকানা নিশ্চিত করতে না পেরে উন্মত্ত হয়ে গেছেন। তাদের উন্মত্ততা ও বিপ্লবী জোশ দেশটাকে অস্থির করে রেখেছে।’ অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলন মনে করে, পতিত সৈ¦রাচার ও তার দোসরদের পুনর্বাসনের উদ্দেশ্যে এ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হচ্ছে।

বর্তমানে সক্রিয় অন্যান্য ছাত্র সংগঠনও অভিন্ন মত পোষণ করে। যদিও তাদের মধ্যে অন্য অনেক বিষয়ে মতভিন্নতা রয়েছে। বিএনপিও অনুরূপ মত পোষণ করে। পক্ষান্তরে সরকারের বাইরের তাত্ত্বিক ফরহাদ মজহার ফেসবুকে এক লেখায় ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি দাবি করেন। তার গ্রেপ্তারের সমালোচনা করেন তীব্র ভাষায়। তিনি লিখেন, ‘আমরা একটি অত্যন্ত দুর্বল, অকার্যকর এবং ভাত দেবার মুরোদ নেই কিল মারার গোঁসাই টাইপের অথর্ব সরকার পেয়েছি।’

আরেক ঘটনা; হঠাৎ করে মধ্যরাতে বাস ও মাইক্রোবাস ভরে দূর-দূরান্ত থেকে শত শত নারী-পুরুষ এসে হাজির শাহবাগে। নানাজনের নানা কথা। কেউ বলেন ১ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকার ঋণের প্রলোভন দেখিয়ে গ্রামের হাজার হাজার মানুষকে ঢাকায় আনা হয়েছিল সমাবেশ করার উদ্দেশ্যে। বলা হচ্ছিল এটা স্বৈরাচারের ষড়যন্ত্র। যারা এদের ডেকে এনেছে তাদের দলের নাম ফরোয়ার্ড ব্লক। সংশ্লিষ্ট নেতাদের আটক করা হলে জোনায়েদ সাকি ছুটে যান। তাঁর বক্তব্য এটা কোনো সরকারবিরোধী আন্দোলন নয়। দুর্নীতিবিরোধী কর্মসূচি। এর রেশ কাটতে না কাটতেই পুরান ঢাকায় কলেজে কলেজে হামলা। রক্তপাত। ভাঙচুর, লুটপাট। কারণ মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের ছাত্র বিশ্বজিতের মৃত্যু। সেজন্য প্রথমে হামলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজে। পরে সোহরাওয়ার্দী কলেজে হামলা। সোহওয়ার্দীর ছেলেরা পাল্টা হামলা চালাল মোল্লা কলেজে। কী ভয়াবহ; কী বিদঘুটে অবস্থা!

আন্দোলন-সংগ্রাম ও সংঘাতের ময়দানে একের পর এক নামছে বিবিধ নামে বিভিন্ন সংঘশক্তি। গার্মেন্ট শ্রমিকরা মাঠ ছাড়ে তো নেমে পড়ে রিকশা শ্রমিকরা। ওরা থামে তো মাঠ কাঁপাতে আসে ৩৫ প্রত্যাশীরা। মাঠে নামে সনাতনী মোর্চা। পর্দার আড়াল থেকে কিংবা কথার মারপ্যাঁচে কে বা কারা উগ্রতা উসকে দেয় কিছু বোঝা যায় না। ক্যামোফ্লেজিং পরিস্থিতি! এ এক অদ্ভুত ধূম্রজাল! এখন আবার প্রতিবেশী দেশটি খোঁচাখুঁচি করতে শুরু করেছে। মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশে জাতিসংঘ শান্তি বাহিনী মোতায়েনের আজগুবি দাবি করে বসেছেন। ত্রিপুরায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনে হামলা হয়েছে। বাংলাদেশের পতাকা পোড়ানো হয়েছে। প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই। গত সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের হিন্দু ছাত্ররাও ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। বরেণ্য কবি নির্মলেন্দু গুণ ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে, বাংলাদেশের প্রশ্নে জাতি এক ও অবিচল। এই মনোভাব নিঃসন্দেহে অনুপ্রেরণাদায়ক।’

বিদ্যমান প্রতিকূল পরিস্থিতি রুখে দিতে হবে সবার মিলিত শক্তি দিয়ে। কঠোর হস্তে বিশৃঙ্খলা দমন করার কথা বলা হচ্ছে বিভিন্ন মহল থেকে। কিন্তু কে দমন করবে? কঠোর তো হতে হবে সরকারকেই। কিন্তু এ জায়গাটায় সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে ছাড়ছেন না অনেকেই। কার্যক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে সরকার শক্তি দেখাতে পারছে না বা দেখাচ্ছে না। যে সরকারের নিজের কোনো সাংগঠনিক শক্তি নেই, সেই সরকারের সীমাবদ্ধতার বিষয়টিও সহজেই অনুমেয়। এ বাস্তবতায় সরকারের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে সাধারণ ইচ্ছার শক্তি দিয়ে। সেই শক্তি সঞ্চয়ের জন্য সরকারপ্রধানের উচিত সব রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন, ছাত্র সংগঠন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ ও এনজিওসমূহের প্রতিনিধিদের সম্মেলন আহ্বান করে জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠান। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, সংবিধান, নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা ইত্যাদি প্রশ্নে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সাধারণ ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারা অসম্ভব কোনো টাস্ক নয়। সাধারণ ইচ্ছা সংবলিত সনদের মাধ্যমে সরকারের ভিত মজবুত করা দরকার, যাতে আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে উঠতে পারে অন্তর্বর্তী সরকার।

এটা হলে সংস্কার, সংবিধান, নির্বাচন ইত্যাদি প্রশ্নে বিতর্ক থাকবে না।  সরকার ও রাজনৈতিক দলসমূহের পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিতটি হবে টেকসই ও প্রশস্ত। অভ্যন্তরীণ নৈরাজ্য দমনে কঠোর হতে তখন সরকারের আর কোনো দ্বিধা থাকবে না। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করাও তখন সরকারের পক্ষে সহজ হয়ে যাবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম