শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

যে কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও নেতিবাচক অভিঘাত সৃষ্টি করতে পারে। আপন দেশের ভিতরে বিশৃঙ্খলা পরদেশে ভুল বার্তা পৌঁছায়। এতে সংশ্লিষ্ট দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌম শক্তির দুর্বলতা প্রকাশ পায়। দূরের বা কাছের আধিপত্যবাদী শক্তি সেই দুর্বলতার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। বিশ্বের ইতিহাসে তার বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে। আর বিষয়টি বোঝার জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন হয় না।

ছাত্র গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী শাসনাবসান-উত্তর চার মাসের ঘটনাপ্রবাহের দিকে তাকালেও এ সত্যটি অনুধাবন করা যায়। আমাদের বৃহৎ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের অনেকটাই অবনতি ঘটেছে অতি সাম্প্রতিককালে। আমেরিকার নির্বাচনি প্রচারণার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প যে মনোভাব ব্যক্ত করেছিলেন, তাও হতাশাব্যঞ্জক। তিনি বাংলাদেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে মন্তব্য করেছিলেন। অন্যদিকে জুলাই-আগস্ট আন্দোলন চলাকালে ভারত পালন করেছে নীরব দর্শকের ভূমিকা। ভারতীয় মিডিয়া আন্দোলনের খবর প্রকাশ করেছে পক্ষপাতহীনভাবে। শেখ হাসিনাকে ভারতে অনানুষ্ঠানিক আশ্রয় দিলেও দিল্লি বাংলাদেশের প্রশ্নে বিরূপ মনোভাব প্রকাশ করেনি। কিন্তু এখন বৈরিতা করছে বলেই মনে হয়। এসবের কোনোটিই সম্পর্কসূত্রহীন নয়। ছাত্র গণ আন্দোলনের উত্তাল দিনগুলোতে আমরা ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, জনতার ঐক্যের শক্তি হয়ে উঠেছিল বিপুল ও দুর্নিবার। তখন প্রতিবেশী বাংলাদেশ প্রশ্নে একভাবে চিন্তা করেছে, এখন আরেকভাবে চিন্তার সুযোগ পেয়েছে। হয়তো অভ্যন্তরীণ এনার্কিক সিচুয়েশন বাংলাদেশের সার্বভৌম শক্তিকে অবমূল্যায়ন করতে প্রলুব্ধ করেছে তাদের।

আগস্টের ৮ তারিখ ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পর আশা করা গিয়েছিল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু বাস্তবে খুব কম সময়ের জন্যও সেটা হয়নি। জনসমর্থনের প্রাচুর্য, দেশ-বিদেশের অজস্র অভিনন্দন বার্তা নোবেল লরিয়েট অধ্যাপকের সরকারের মনের শক্তি যে বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছিল, সে বলাই বাহুল্য। কিন্তু মনের শক্তির সমান্তরাল রেখায় কেন যেন এগোতে পারছে না সরকারের কাজের শক্তি। নৈরাজ্য চারদিক থেকে হিংস্র শ্বাপদের মতো এই সরকারকে দংশন করে চলেছে নিরন্তর। হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয়, পথ-ঘাট, হাটবাজার আদালতপাড়া, সাংবাদিক-এলাকা, উপাসনালয়- কম বেশি বিশৃঙ্খলা সবখানে। স্কুলের কোমলমতি ছেলেমেয়েরা অভিভাবকতুল্য শিক্ষকদের অনেককে মেরেছে, গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করেছে। সাদা কাগজে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছে।

আদালতপাড়ায় আসামিদের কিলঘুসি মারা হয়েছে, ডিম মারা হয়েছে। সেই অতিবিপ্লবীদের প্রকাশ্যে নিন্দা করার সাহসও যেন বা তথাকথিত সুশীল সমাজ হারিয়ে ফেলেছে। মানসিক প্রতিবন্ধী ক্ষুধার্ত তফাজ্জলকে হত্যা করা হয়েছে মব জাস্টিসের নামে।

আজ দেশজুড়ে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাকে শুধু বিশৃঙ্খলা বলে আখ্যায়িত করা যায় না। এটা সিন্ডিকেটেড এনার্কিজম নয়, তাও বলা যায় না। রাজনীতি বিজ্ঞানের  ছাত্রমাত্রই জানেন নৈরাজ্যবাদও একটা রাজনৈতিক তত্ত্ব। স্বার্থান্বেষী কোনো মহল সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য অর্জনের কৌশল হিসেবে নৈরাজ্য উসকে দিতে পারে

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপআজ দেশজুড়ে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাকে শুধু বিশৃঙ্খলা বলে আখ্যায়িত করা যায় না। এটা সিন্ডিকেটেড এনার্কিজম নয়, তাও বলা যায় না। রাজনীতি বিজ্ঞানের ছাত্রমাত্রই জানেন নৈরাজ্যবাদও একটা রাজনৈতিক তত্ত্ব। স্বার্থান্বেষী কোনো মহল সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য অর্জনের কৌশল হিসেবে নৈরাজ্যকে উসকে দিতে পারে। দেশ ও বিশ্বের ইতিহাসে এমন নৈরাজ্যবাদী প্রচেষ্টার বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে। রাশিয়ায় বলশেভিক বিপ্লবকালে মিখাইল বাকুলিল বলশেভিক হয়েও নৈরাজ্যবাদী লাইন ধরেছিলেন। ২০১৪ সালে ইউক্রেন ও ক্রিমিয়ার নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সুযোগে রাশিয়া ক্রিমিয়া গ্রাস করে নিয়েছে। বলশেভিকরা নৈরাজ্যবাদীদের কঠোর হস্তে দমন করেছিল। কিউবা ও ভিয়েতনামেও নৈরাজ্যবাদের আস্ফালন দেখা গেছে। কিউবায় ফিদেল কাস্ত্রো কঠোর হস্তে নৈরাজ্যবাদীদের দমন করেছিলেন।

নৈরাজ্যবাদীরা একই সঙ্গে নানা দিক থেকে আঘাত হানতে পারে। মেহনতি ও দরিদ্র কৃষক-শ্রমিক, অসন্তুষ্ট ও সুবিধা প্রত্যাশী খেটে খাওয়া মানুষ, নিজেদের বঞ্চিত মনে করা আমলা, সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং আবেগচালিত তরুণদের নৈরাজ্যবাদীরা ব্যবহার করে থাকে বিবিধ কৌশলে। বাংলাদেশে এখন সেটাই হচ্ছে বলে প্রতীয়মাণ হয়। সরকারের ভিতরের ও বাইরের তাত্ত্বিকদের মধ্যেও চলমান এনার্কির কার্যকারণ প্রশ্নে মতভিন্নতা রয়েছে। উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘বাম ও ডান মানসিকতার কতিপয় নেতৃত্ব ও ব্যক্তি গণ অভ্যুত্থান এবং পরবর্তীতে সরকারে নিজেদের শরিকানা নিশ্চিত করতে না পেরে উন্মত্ত হয়ে গেছেন। তাদের উন্মত্ততা ও বিপ্লবী জোশ দেশটাকে অস্থির করে রেখেছে।’ অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলন মনে করে, পতিত সৈ¦রাচার ও তার দোসরদের পুনর্বাসনের উদ্দেশ্যে এ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হচ্ছে।

বর্তমানে সক্রিয় অন্যান্য ছাত্র সংগঠনও অভিন্ন মত পোষণ করে। যদিও তাদের মধ্যে অন্য অনেক বিষয়ে মতভিন্নতা রয়েছে। বিএনপিও অনুরূপ মত পোষণ করে। পক্ষান্তরে সরকারের বাইরের তাত্ত্বিক ফরহাদ মজহার ফেসবুকে এক লেখায় ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি দাবি করেন। তার গ্রেপ্তারের সমালোচনা করেন তীব্র ভাষায়। তিনি লিখেন, ‘আমরা একটি অত্যন্ত দুর্বল, অকার্যকর এবং ভাত দেবার মুরোদ নেই কিল মারার গোঁসাই টাইপের অথর্ব সরকার পেয়েছি।’

আরেক ঘটনা; হঠাৎ করে মধ্যরাতে বাস ও মাইক্রোবাস ভরে দূর-দূরান্ত থেকে শত শত নারী-পুরুষ এসে হাজির শাহবাগে। নানাজনের নানা কথা। কেউ বলেন ১ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকার ঋণের প্রলোভন দেখিয়ে গ্রামের হাজার হাজার মানুষকে ঢাকায় আনা হয়েছিল সমাবেশ করার উদ্দেশ্যে। বলা হচ্ছিল এটা স্বৈরাচারের ষড়যন্ত্র। যারা এদের ডেকে এনেছে তাদের দলের নাম ফরোয়ার্ড ব্লক। সংশ্লিষ্ট নেতাদের আটক করা হলে জোনায়েদ সাকি ছুটে যান। তাঁর বক্তব্য এটা কোনো সরকারবিরোধী আন্দোলন নয়। দুর্নীতিবিরোধী কর্মসূচি। এর রেশ কাটতে না কাটতেই পুরান ঢাকায় কলেজে কলেজে হামলা। রক্তপাত। ভাঙচুর, লুটপাট। কারণ মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের ছাত্র বিশ্বজিতের মৃত্যু। সেজন্য প্রথমে হামলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজে। পরে সোহরাওয়ার্দী কলেজে হামলা। সোহওয়ার্দীর ছেলেরা পাল্টা হামলা চালাল মোল্লা কলেজে। কী ভয়াবহ; কী বিদঘুটে অবস্থা!

আন্দোলন-সংগ্রাম ও সংঘাতের ময়দানে একের পর এক নামছে বিবিধ নামে বিভিন্ন সংঘশক্তি। গার্মেন্ট শ্রমিকরা মাঠ ছাড়ে তো নেমে পড়ে রিকশা শ্রমিকরা। ওরা থামে তো মাঠ কাঁপাতে আসে ৩৫ প্রত্যাশীরা। মাঠে নামে সনাতনী মোর্চা। পর্দার আড়াল থেকে কিংবা কথার মারপ্যাঁচে কে বা কারা উগ্রতা উসকে দেয় কিছু বোঝা যায় না। ক্যামোফ্লেজিং পরিস্থিতি! এ এক অদ্ভুত ধূম্রজাল! এখন আবার প্রতিবেশী দেশটি খোঁচাখুঁচি করতে শুরু করেছে। মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশে জাতিসংঘ শান্তি বাহিনী মোতায়েনের আজগুবি দাবি করে বসেছেন। ত্রিপুরায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনে হামলা হয়েছে। বাংলাদেশের পতাকা পোড়ানো হয়েছে। প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই। গত সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের হিন্দু ছাত্ররাও ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। বরেণ্য কবি নির্মলেন্দু গুণ ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে, বাংলাদেশের প্রশ্নে জাতি এক ও অবিচল। এই মনোভাব নিঃসন্দেহে অনুপ্রেরণাদায়ক।’

বিদ্যমান প্রতিকূল পরিস্থিতি রুখে দিতে হবে সবার মিলিত শক্তি দিয়ে। কঠোর হস্তে বিশৃঙ্খলা দমন করার কথা বলা হচ্ছে বিভিন্ন মহল থেকে। কিন্তু কে দমন করবে? কঠোর তো হতে হবে সরকারকেই। কিন্তু এ জায়গাটায় সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে ছাড়ছেন না অনেকেই। কার্যক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে সরকার শক্তি দেখাতে পারছে না বা দেখাচ্ছে না। যে সরকারের নিজের কোনো সাংগঠনিক শক্তি নেই, সেই সরকারের সীমাবদ্ধতার বিষয়টিও সহজেই অনুমেয়। এ বাস্তবতায় সরকারের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে সাধারণ ইচ্ছার শক্তি দিয়ে। সেই শক্তি সঞ্চয়ের জন্য সরকারপ্রধানের উচিত সব রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন, ছাত্র সংগঠন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ ও এনজিওসমূহের প্রতিনিধিদের সম্মেলন আহ্বান করে জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠান। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, সংবিধান, নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা ইত্যাদি প্রশ্নে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সাধারণ ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারা অসম্ভব কোনো টাস্ক নয়। সাধারণ ইচ্ছা সংবলিত সনদের মাধ্যমে সরকারের ভিত মজবুত করা দরকার, যাতে আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে উঠতে পারে অন্তর্বর্তী সরকার।

এটা হলে সংস্কার, সংবিধান, নির্বাচন ইত্যাদি প্রশ্নে বিতর্ক থাকবে না।  সরকার ও রাজনৈতিক দলসমূহের পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিতটি হবে টেকসই ও প্রশস্ত। অভ্যন্তরীণ নৈরাজ্য দমনে কঠোর হতে তখন সরকারের আর কোনো দ্বিধা থাকবে না। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করাও তখন সরকারের পক্ষে সহজ হয়ে যাবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা