শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

ফাইজুস সালেহীন
ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

যে কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও নেতিবাচক অভিঘাত সৃষ্টি করতে পারে। আপন দেশের ভিতরে বিশৃঙ্খলা পরদেশে ভুল বার্তা পৌঁছায়। এতে সংশ্লিষ্ট দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌম শক্তির দুর্বলতা প্রকাশ পায়। দূরের বা কাছের আধিপত্যবাদী শক্তি সেই দুর্বলতার সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করতে পারে। বিশ্বের ইতিহাসে তার বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে। আর বিষয়টি বোঝার জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন হয় না।

ছাত্র গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে কর্তৃত্ববাদী শাসনাবসান-উত্তর চার মাসের ঘটনাপ্রবাহের দিকে তাকালেও এ সত্যটি অনুধাবন করা যায়। আমাদের বৃহৎ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের অনেকটাই অবনতি ঘটেছে অতি সাম্প্রতিককালে। আমেরিকার নির্বাচনি প্রচারণার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প যে মনোভাব ব্যক্ত করেছিলেন, তাও হতাশাব্যঞ্জক। তিনি বাংলাদেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজ করছে বলে মন্তব্য করেছিলেন। অন্যদিকে জুলাই-আগস্ট আন্দোলন চলাকালে ভারত পালন করেছে নীরব দর্শকের ভূমিকা। ভারতীয় মিডিয়া আন্দোলনের খবর প্রকাশ করেছে পক্ষপাতহীনভাবে। শেখ হাসিনাকে ভারতে অনানুষ্ঠানিক আশ্রয় দিলেও দিল্লি বাংলাদেশের প্রশ্নে বিরূপ মনোভাব প্রকাশ করেনি। কিন্তু এখন বৈরিতা করছে বলেই মনে হয়। এসবের কোনোটিই সম্পর্কসূত্রহীন নয়। ছাত্র গণ আন্দোলনের উত্তাল দিনগুলোতে আমরা ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, জনতার ঐক্যের শক্তি হয়ে উঠেছিল বিপুল ও দুর্নিবার। তখন প্রতিবেশী বাংলাদেশ প্রশ্নে একভাবে চিন্তা করেছে, এখন আরেকভাবে চিন্তার সুযোগ পেয়েছে। হয়তো অভ্যন্তরীণ এনার্কিক সিচুয়েশন বাংলাদেশের সার্বভৌম শক্তিকে অবমূল্যায়ন করতে প্রলুব্ধ করেছে তাদের।

আগস্টের ৮ তারিখ ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার পর আশা করা গিয়েছিল, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু বাস্তবে খুব কম সময়ের জন্যও সেটা হয়নি। জনসমর্থনের প্রাচুর্য, দেশ-বিদেশের অজস্র অভিনন্দন বার্তা নোবেল লরিয়েট অধ্যাপকের সরকারের মনের শক্তি যে বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছিল, সে বলাই বাহুল্য। কিন্তু মনের শক্তির সমান্তরাল রেখায় কেন যেন এগোতে পারছে না সরকারের কাজের শক্তি। নৈরাজ্য চারদিক থেকে হিংস্র শ্বাপদের মতো এই সরকারকে দংশন করে চলেছে নিরন্তর। হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয়, পথ-ঘাট, হাটবাজার আদালতপাড়া, সাংবাদিক-এলাকা, উপাসনালয়- কম বেশি বিশৃঙ্খলা সবখানে। স্কুলের কোমলমতি ছেলেমেয়েরা অভিভাবকতুল্য শিক্ষকদের অনেককে মেরেছে, গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করেছে। সাদা কাগজে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছে।

আদালতপাড়ায় আসামিদের কিলঘুসি মারা হয়েছে, ডিম মারা হয়েছে। সেই অতিবিপ্লবীদের প্রকাশ্যে নিন্দা করার সাহসও যেন বা তথাকথিত সুশীল সমাজ হারিয়ে ফেলেছে। মানসিক প্রতিবন্ধী ক্ষুধার্ত তফাজ্জলকে হত্যা করা হয়েছে মব জাস্টিসের নামে।

আজ দেশজুড়ে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাকে শুধু বিশৃঙ্খলা বলে আখ্যায়িত করা যায় না। এটা সিন্ডিকেটেড এনার্কিজম নয়, তাও বলা যায় না। রাজনীতি বিজ্ঞানের  ছাত্রমাত্রই জানেন নৈরাজ্যবাদও একটা রাজনৈতিক তত্ত্ব। স্বার্থান্বেষী কোনো মহল সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য অর্জনের কৌশল হিসেবে নৈরাজ্য উসকে দিতে পারে

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপআজ দেশজুড়ে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাকে শুধু বিশৃঙ্খলা বলে আখ্যায়িত করা যায় না। এটা সিন্ডিকেটেড এনার্কিজম নয়, তাও বলা যায় না। রাজনীতি বিজ্ঞানের ছাত্রমাত্রই জানেন নৈরাজ্যবাদও একটা রাজনৈতিক তত্ত্ব। স্বার্থান্বেষী কোনো মহল সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য অর্জনের কৌশল হিসেবে নৈরাজ্যকে উসকে দিতে পারে। দেশ ও বিশ্বের ইতিহাসে এমন নৈরাজ্যবাদী প্রচেষ্টার বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে। রাশিয়ায় বলশেভিক বিপ্লবকালে মিখাইল বাকুলিল বলশেভিক হয়েও নৈরাজ্যবাদী লাইন ধরেছিলেন। ২০১৪ সালে ইউক্রেন ও ক্রিমিয়ার নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সুযোগে রাশিয়া ক্রিমিয়া গ্রাস করে নিয়েছে। বলশেভিকরা নৈরাজ্যবাদীদের কঠোর হস্তে দমন করেছিল। কিউবা ও ভিয়েতনামেও নৈরাজ্যবাদের আস্ফালন দেখা গেছে। কিউবায় ফিদেল কাস্ত্রো কঠোর হস্তে নৈরাজ্যবাদীদের দমন করেছিলেন।

নৈরাজ্যবাদীরা একই সঙ্গে নানা দিক থেকে আঘাত হানতে পারে। মেহনতি ও দরিদ্র কৃষক-শ্রমিক, অসন্তুষ্ট ও সুবিধা প্রত্যাশী খেটে খাওয়া মানুষ, নিজেদের বঞ্চিত মনে করা আমলা, সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং আবেগচালিত তরুণদের নৈরাজ্যবাদীরা ব্যবহার করে থাকে বিবিধ কৌশলে। বাংলাদেশে এখন সেটাই হচ্ছে বলে প্রতীয়মাণ হয়। সরকারের ভিতরের ও বাইরের তাত্ত্বিকদের মধ্যেও চলমান এনার্কির কার্যকারণ প্রশ্নে মতভিন্নতা রয়েছে। উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘বাম ও ডান মানসিকতার কতিপয় নেতৃত্ব ও ব্যক্তি গণ অভ্যুত্থান এবং পরবর্তীতে সরকারে নিজেদের শরিকানা নিশ্চিত করতে না পেরে উন্মত্ত হয়ে গেছেন। তাদের উন্মত্ততা ও বিপ্লবী জোশ দেশটাকে অস্থির করে রেখেছে।’ অন্যদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলন মনে করে, পতিত সৈ¦রাচার ও তার দোসরদের পুনর্বাসনের উদ্দেশ্যে এ নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হচ্ছে।

বর্তমানে সক্রিয় অন্যান্য ছাত্র সংগঠনও অভিন্ন মত পোষণ করে। যদিও তাদের মধ্যে অন্য অনেক বিষয়ে মতভিন্নতা রয়েছে। বিএনপিও অনুরূপ মত পোষণ করে। পক্ষান্তরে সরকারের বাইরের তাত্ত্বিক ফরহাদ মজহার ফেসবুকে এক লেখায় ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি দাবি করেন। তার গ্রেপ্তারের সমালোচনা করেন তীব্র ভাষায়। তিনি লিখেন, ‘আমরা একটি অত্যন্ত দুর্বল, অকার্যকর এবং ভাত দেবার মুরোদ নেই কিল মারার গোঁসাই টাইপের অথর্ব সরকার পেয়েছি।’

আরেক ঘটনা; হঠাৎ করে মধ্যরাতে বাস ও মাইক্রোবাস ভরে দূর-দূরান্ত থেকে শত শত নারী-পুরুষ এসে হাজির শাহবাগে। নানাজনের নানা কথা। কেউ বলেন ১ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকার ঋণের প্রলোভন দেখিয়ে গ্রামের হাজার হাজার মানুষকে ঢাকায় আনা হয়েছিল সমাবেশ করার উদ্দেশ্যে। বলা হচ্ছিল এটা স্বৈরাচারের ষড়যন্ত্র। যারা এদের ডেকে এনেছে তাদের দলের নাম ফরোয়ার্ড ব্লক। সংশ্লিষ্ট নেতাদের আটক করা হলে জোনায়েদ সাকি ছুটে যান। তাঁর বক্তব্য এটা কোনো সরকারবিরোধী আন্দোলন নয়। দুর্নীতিবিরোধী কর্মসূচি। এর রেশ কাটতে না কাটতেই পুরান ঢাকায় কলেজে কলেজে হামলা। রক্তপাত। ভাঙচুর, লুটপাট। কারণ মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের ছাত্র বিশ্বজিতের মৃত্যু। সেজন্য প্রথমে হামলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজে। পরে সোহরাওয়ার্দী কলেজে হামলা। সোহওয়ার্দীর ছেলেরা পাল্টা হামলা চালাল মোল্লা কলেজে। কী ভয়াবহ; কী বিদঘুটে অবস্থা!

আন্দোলন-সংগ্রাম ও সংঘাতের ময়দানে একের পর এক নামছে বিবিধ নামে বিভিন্ন সংঘশক্তি। গার্মেন্ট শ্রমিকরা মাঠ ছাড়ে তো নেমে পড়ে রিকশা শ্রমিকরা। ওরা থামে তো মাঠ কাঁপাতে আসে ৩৫ প্রত্যাশীরা। মাঠে নামে সনাতনী মোর্চা। পর্দার আড়াল থেকে কিংবা কথার মারপ্যাঁচে কে বা কারা উগ্রতা উসকে দেয় কিছু বোঝা যায় না। ক্যামোফ্লেজিং পরিস্থিতি! এ এক অদ্ভুত ধূম্রজাল! এখন আবার প্রতিবেশী দেশটি খোঁচাখুঁচি করতে শুরু করেছে। মমতা ব্যানার্জি বাংলাদেশে জাতিসংঘ শান্তি বাহিনী মোতায়েনের আজগুবি দাবি করে বসেছেন। ত্রিপুরায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনে হামলা হয়েছে। বাংলাদেশের পতাকা পোড়ানো হয়েছে। প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে বাংলাদেশ, বাংলাদেশের হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবাই। গত সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের হিন্দু ছাত্ররাও ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। বরেণ্য কবি নির্মলেন্দু গুণ ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে, বাংলাদেশের প্রশ্নে জাতি এক ও অবিচল। এই মনোভাব নিঃসন্দেহে অনুপ্রেরণাদায়ক।’

বিদ্যমান প্রতিকূল পরিস্থিতি রুখে দিতে হবে সবার মিলিত শক্তি দিয়ে। কঠোর হস্তে বিশৃঙ্খলা দমন করার কথা বলা হচ্ছে বিভিন্ন মহল থেকে। কিন্তু কে দমন করবে? কঠোর তো হতে হবে সরকারকেই। কিন্তু এ জায়গাটায় সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে ছাড়ছেন না অনেকেই। কার্যক্ষেত্রেও দেখা যাচ্ছে সরকার শক্তি দেখাতে পারছে না বা দেখাচ্ছে না। যে সরকারের নিজের কোনো সাংগঠনিক শক্তি নেই, সেই সরকারের সীমাবদ্ধতার বিষয়টিও সহজেই অনুমেয়। এ বাস্তবতায় সরকারের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে সাধারণ ইচ্ছার শক্তি দিয়ে। সেই শক্তি সঞ্চয়ের জন্য সরকারপ্রধানের উচিত সব রাজনৈতিক দল, পেশাজীবী সংগঠন, ছাত্র সংগঠন, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ ও এনজিওসমূহের প্রতিনিধিদের সম্মেলন আহ্বান করে জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠান। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, সংবিধান, নির্বাচন, আইনশৃঙ্খলা ইত্যাদি প্রশ্নে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সাধারণ ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারা অসম্ভব কোনো টাস্ক নয়। সাধারণ ইচ্ছা সংবলিত সনদের মাধ্যমে সরকারের ভিত মজবুত করা দরকার, যাতে আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে উঠতে পারে অন্তর্বর্তী সরকার।

এটা হলে সংস্কার, সংবিধান, নির্বাচন ইত্যাদি প্রশ্নে বিতর্ক থাকবে না।  সরকার ও রাজনৈতিক দলসমূহের পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিতটি হবে টেকসই ও প্রশস্ত। অভ্যন্তরীণ নৈরাজ্য দমনে কঠোর হতে তখন সরকারের আর কোনো দ্বিধা থাকবে না। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তিশালী অবস্থান গ্রহণ করাও তখন সরকারের পক্ষে সহজ হয়ে যাবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ব্যবসায় হতাশা
ব্যবসায় হতাশা
ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর এক ছাত্রের কথা
ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর এক ছাত্রের কথা
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা
মশার আগ্রাসন
মশার আগ্রাসন
ছাত্র-শিক্ষক দূরত্ব
ছাত্র-শিক্ষক দূরত্ব
সংশোধনী
সংশোধনী
রসুল (সা.)-কে পাঠানো হয়েছে যে উদ্দেশ্যে
রসুল (সা.)-কে পাঠানো হয়েছে যে উদ্দেশ্যে
রেমিট্যান্স যোদ্ধারাই রিয়েল হিরো
রেমিট্যান্স যোদ্ধারাই রিয়েল হিরো
আওয়ামী লীগের স্যুট ও খালেদা জিয়ার ভোট
আওয়ামী লীগের স্যুট ও খালেদা জিয়ার ভোট
সদকায়ে জারিয়ার নেকি মৃত্যুর পরও অব্যাহত থাকে
সদকায়ে জারিয়ার নেকি মৃত্যুর পরও অব্যাহত থাকে
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই : জামায়াত আমির
আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই : জামায়াত আমির

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের হাতে বাবা খুন, ১০ মাস পর রহস্য উদঘাটন
ছেলের হাতে বাবা খুন, ১০ মাস পর রহস্য উদঘাটন

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জবিতে বুলিং-র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে উপাচার্যের জিরো টলারেন্স ঘোষণা
জবিতে বুলিং-র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে উপাচার্যের জিরো টলারেন্স ঘোষণা

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির চারুকলা ও আইবিএ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ঢাবির চারুকলা ও আইবিএ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ ওভারে ছক্কায় খুলনার জয়
শেষ ওভারে ছক্কায় খুলনার জয়

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী রবিবার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
আগামী রবিবার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় বাস উল্টে নিহত ২৫
ইথিওপিয়ায় বাস উল্টে নিহত ২৫

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যানোটেকনোলজি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যানোটেকনোলজি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবির সাবেক শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষক নিয়োগের দাবি
জবির সাবেক শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ চাচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ চাচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণফোরাম থেকে মহিউদ্দিন আবদুল কাদিরের পদত্যাগ
গণফোরাম থেকে মহিউদ্দিন আবদুল কাদিরের পদত্যাগ

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে মেটাকে পদক্ষেপ নিতে বললেন ড. ইউনূস
ফেসবুকে ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে মেটাকে পদক্ষেপ নিতে বললেন ড. ইউনূস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি
বগুড়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য যেন আবারো রাজপথে নামতে না হয়: শামা ওবায়েদ
নির্বাচনের জন্য যেন আবারো রাজপথে নামতে না হয়: শামা ওবায়েদ

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ
সোনারগাঁয়ে শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষা না দিয়েও ছাত্রলীগ নেত্রী উত্তীর্ণ, অভিযুক্ত শিক্ষককে অব্যাহতি
পরীক্ষা না দিয়েও ছাত্রলীগ নেত্রী উত্তীর্ণ, অভিযুক্ত শিক্ষককে অব্যাহতি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকো সীমান্তে সেনা মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের
মেক্সিকো সীমান্তে সেনা মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে 
গাজীপুরে বিএনপির জনসমাবেশ
চলমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে  গাজীপুরে বিএনপির জনসমাবেশ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা বাতিল করলেন ইমরান খান
সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা বাতিল করলেন ইমরান খান

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র সৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়ালো শিল্পীরা
রবীন্দ্র সৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়ালো শিল্পীরা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সুশাসন কায়েম করবে : হামিদ আযাদ
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সুশাসন কায়েম করবে : হামিদ আযাদ

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে স্কুল ছাত্র হত্যায় মামলা
বরিশালে স্কুল ছাত্র হত্যায় মামলা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে গোবিপ্রবি প্রশাসন
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে গোবিপ্রবি প্রশাসন

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না: শাহজাহান চৌধুরী
জনগণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না: শাহজাহান চৌধুরী

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউজিসির প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন
ইউজিসির প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও কম্বল বিতরণ
সোনারগাঁয়ে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও কম্বল বিতরণ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ২৬ লাখ টাকা
হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ২৬ লাখ টাকা

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘সরকার নিরপেক্ষ থাকতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে’
‘সরকার নিরপেক্ষ থাকতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের নতুন প্রেমিকা কে এই শিভন জিলিস?
ইলন মাস্কের নতুন প্রেমিকা কে এই শিভন জিলিস?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ বৈষম্যমূলক: সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি
বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ বৈষম্যমূলক: সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কোন কোন পণ্য ও সেবায় কত ভ্যাট কমলো
কোন কোন পণ্য ও সেবায় কত ভ্যাট কমলো

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে, আমি থাকলে এটা শুরুই হতো না: ট্রাম্প
রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে, আমি থাকলে এটা শুরুই হতো না: ট্রাম্প

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক
বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান
‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত
১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতলতম মাসে শীত কম কেন, কী বলছেন আবহাওয়াবিদরা
শীতলতম মাসে শীত কম কেন, কী বলছেন আবহাওয়াবিদরা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা না দিয়েও পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্ত কমিটি গঠন
পরীক্ষা না দিয়েও পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্ত কমিটি গঠন

১৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেসার কুকারে রান্না!
স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেসার কুকারে রান্না!

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম : তারেক রহমান
জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম : তারেক রহমান

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হস্তক্ষেপ চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি
হস্তক্ষেপ চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শামীম ওসমান ও তার ভাই-ছেলে-ভাতিজার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
শামীম ওসমান ও তার ভাই-ছেলে-ভাতিজার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পানামা খাল দখল করতে গিয়ে যে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প
পানামা খাল দখল করতে গিয়ে যে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বোমা হামলার হুমকিতে বিমানবন্দরে তল্লাশি, মেলেনি কিছুই
আবারও বোমা হামলার হুমকিতে বিমানবন্দরে তল্লাশি, মেলেনি কিছুই

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি
ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানহানির অভিযোগে সাইবার আইনে মামলা করলেন সারজিস আলম
মানহানির অভিযোগে সাইবার আইনে মামলা করলেন সারজিস আলম

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি পেছাল

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সাহায্য স্থগিতে শঙ্কা
মার্কিন সাহায্য স্থগিতে শঙ্কা

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ
কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি
রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা : জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে
জুলাই গণহত্যা : জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল
বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

মেক্সিকো সীমান্তে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান ড. ইউনূস
পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান ড. ইউনূস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা: আখতার হোসেন
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা: আখতার হোসেন

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামের আলোকে চলবে আগামীর বাংলাদেশ : মামুনুল হক
ইসলামের আলোকে চলবে আগামীর বাংলাদেশ : মামুনুল হক

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে বজ্রঝড়ের পূর্বাভাস, নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ
সৌদি আরবে বজ্রঝড়ের পূর্বাভাস, নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নৌকা ডুবিয়ে লাপাত্তা তারা
নৌকা ডুবিয়ে লাপাত্তা তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন
বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে কারখানা বাড়ছে বেকার
বন্ধ হচ্ছে কারখানা বাড়ছে বেকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো রহস্যে ঘেরা শাবনূর
এখনো রহস্যে ঘেরা শাবনূর

শোবিজ

খুনি নিজেই খুন!
খুনি নিজেই খুন!

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দেশি কোচে শীর্ষ তিন
তিন দেশি কোচে শীর্ষ তিন

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাড়ি তৈরি বন্ধ দেড় বছর
সিলেটে বাড়ি তৈরি বন্ধ দেড় বছর

নগর জীবন

ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরকে থামাল রাজশাহী
রংপুরকে থামাল রাজশাহী

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ
বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতি
হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কাঁপল ফিলিপাইন

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের
বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যাদেশ সংশোধন করুন
অধ্যাদেশ সংশোধন করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া দিনে মেহজাবীন
বদলে যাওয়া দিনে মেহজাবীন

শোবিজ

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

সম্পাদকীয়

মুগ্ধতা ছড়ালেন মিম
মুগ্ধতা ছড়ালেন মিম

শোবিজ

জিতলেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জিতলেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম
চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম

নগর জীবন

১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা
১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা

নগর জীবন

ম্যানসিটির হারের দিনে রিয়ালের জয়
ম্যানসিটির হারের দিনে রিয়ালের জয়

মাঠে ময়দানে

পেশাদার লিগে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল
পেশাদার লিগে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল

মাঠে ময়দানে

ভোরের কাগজ খুলে দেওয়ার দাবিতে অবস্থান সাংবাদিকদের
ভোরের কাগজ খুলে দেওয়ার দাবিতে অবস্থান সাংবাদিকদের

নগর জীবন

জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মিজান
দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মিজান

নগর জীবন

ঢাকায় এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
ঢাকায় এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

এক ব্যক্তি একাধিক  রিকশার মালিক হতে পারবেন না
এক ব্যক্তি একাধিক রিকশার মালিক হতে পারবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের
গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের

নগর জীবন