শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৪:২৪, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

সোনা কেন মূল্যবান?

মো. আব্দুল বাকী চৌধুরী নবাব
প্রিন্ট ভার্সন
সোনা কেন মূল্যবান?

সোনা একটি বিরল ধাতু। কারণ এই ধাতুর সৃষ্টি হয়েছে পৃথিবী সৃষ্টির সময়। আর বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে এর পারমাণবিক সংখ্যা ৭৯ এবং এতে ৭৯টি প্রোটন, ৭৯টি ইলেকট্রন ও ১১৮টি নিউট্রন রয়েছে। মানুষের পক্ষে এই ধাতু সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। সোনা পৃথিবীর সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও লোভনীয় ধাতুগুলোর একটি। এ কারণেই সোনা দিয়ে গহনা বানানো হয়ে থাকে। পৃথিবীর প্রাচীন সভ্যতাগুলোতে সোনায় সজ্জিত অনেক মূর্তি ও দ্রব্যাদি পরিলক্ষিত হয়। প্রাচীন মিসর থেকে প্রাচীন চীন পর্যন্ত সব সংস্কৃতির আদলে একটি অংশ হিসেবে সোনা মাথা উঁচু করে আছে।

মজার ব্যাপার হলো, মহাকাশে হলুদাভ বা উজ্জ্বল হলুদ রঙের যে নক্ষত্র দেখা যায়, তা সুপারনোভা। এই সুপারনোভার বিস্ফোরণের কারণেই মহাবিশ্বে সোনার সৃষ্টি। সুপারনোভা বিস্ফোরণের পর সোনা বায়বীয় আকারে ছিল। পরে সৌরজগৎ গঠনের সময় তা একত্র হয়ে পৃথিবীতে সোনার আগমন। কৃত্রিম পদ্ধতিতে সোনা সৃষ্টির জন্য কঠিন কৌশল ও প্রচুর শক্তির প্রয়োজন, যা বাস্তবে সম্ভব নয়। আর এজন্যই সোনা একটি বিরল ধাতু। সোনা ক্ষয় হয় না। তাই সৃষ্টির শুরু থেকে এ পর্যন্ত যত সোনা আহরিত হয়েছে, তা এখনো বহাল তবিয়তে টিকে আছে। হাজার বছর ধরেও  সোনা ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখে। এটি অক্সিজেনের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করে না বিধায় এতে কখনো মরিচা ধরে না এবং ক্ষয়ও হয় না। তবে শুধু হাইডোক্লোরিক অ্যাসিড এবং নাইট্রিক অ্যাসিডের মিশ্রণে সোনায় পরিবর্তন আনা যায়। এ মূল্যবান ধাতুটি ভেঙে ফেলা খুবই সহজ এবং এটি যে কোনো অবস্থাতেই মূল্যবান। তাই লেনদেনের জন্য এটিকে ভেঙে ছোট ছোট টুকরোতে পরিণত করলেও এর মূল্য একই থাকে। অথচ কাগজের মুদ্রা ছিঁড়ে গেলে তার আর কোনো মূল্য থাকে না। এদিকে সোনার বাজার সব সময়ই চাঙা থাকে। ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে চাহিদা থাকায় এটি সহজেই বিক্রি করা যায়। মূলত তিন হাজার বছরের বেশি সময়ের ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, সোনা কখনো শূন্যে পরিণত হয় না। সোনা দখলের জন্য দলিলেরও প্রয়োজন হয় না। আরেকটি কথা হলো, সোনার বিনিয়োগ কখনো কাউকে দেউলিয়া করে না, যদি তা হাতছাড়া না হয়। আসলে মানগত দিক দিয়ে এই ধাতুর নিচে বা ওপরে ধাতু থাকলেও সোনা ধাতুটি বিশ^বাসীর কাছে উচ্চমাত্রায় অবস্থান নিয়ে অধিক আদরণীয়, যা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। এটি অন্য ধাতুর চেয়ে কম সক্রিয়, অর্থাৎ ওয়ান অব দ্য লিস্ট রিয়্যাক্টিভ কেমিক্যাল এলিমেন্টস। এটি প্রায় সব অ্যাসিডেই রেসিস্ট্যান্ট। আর এ কারণেই অন্য সাধারণ ধাতুর মতো সোনা সহজে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এটি বেশ ভালো ইলেকট্রিক কন্ডাক্টর। এক কথায় সোনার সৌন্দর্য, চাকচিক্য ও ক্ষয়হীন বৈশিষ্ট্য, একে অন্য সব ধাতুর থেকে অনন্য করে তুলেছে। আর এসব বিষয় বিবেচনাপূর্বক এটি সবার কাছে খুব মূল্যবান এবং গ্রহণযোগ্য। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, তাত্ত্বিকভাবে পারদ বা মারকিউরি থেকে নিউক্লিয়ার ফিউশন ও তেজস্ক্রিয় ক্ষয় বিক্রিয়ার সাহায্যে কৃত্রিম পদ্ধতিতে সোনা উৎপাদন করা সম্ভব। তবে এটি এত ব্যয়বহুল, রূপকথার আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপের ন্যায় একটি প্রক্রিয়া বললেও অত্যুক্তি হবে না। আর তাই খনি থেকে সোনা উত্তোলন কিংবা কীভাবে নতুন সোনার খনি পাওয়া যায়, সেদিকে সংশ্লিষ্টরা মনোযোগ দিয়ে থাকে। এ পর্যন্ত পৃথিবীতে দুই লাখ টন সোনা উত্তোলন করা হয়েছে, যা প্রায় চারটি অলিম্পিক সাইজ সুইমিং পুলের সমান। ভাবছেন, এই বুঝি সোনার মজুত শেষ হয়ে গেল? আসলে তা নয়। ভূতাত্ত্বিকদের মতে, পৃথিবীর ভূ-অভ্যন্তরের এক কিলোমিটারের মধ্যে আরও সোনা আছে। প্রায় ২০ বছর আগের কথা। তখন আমি একটি বড় সরকারি সংস্থায় প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা। সেই সময়ে আমার শরীরটা ভালো যাচ্ছিল না। যেহেতু চাকরি করতাম। সেহেতু প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বন্ধুবান্ধবের অভাব ছিল না। আর আমার শরীরের এ অবস্থা দেখে, সেই সংস্থারই একজন জুনিয়র কর্মকর্তা বলেন, ‘স্যার, দেখতে পাচ্ছি বহু দিন ধরে আপনার শরীর ভালো না। ওষুধপত্র তো অনেক খেয়েছেন? মনে যদি কিছু না করেন স্যার, আমি একটি কথা বলব।’ আমি বললাম, ঠিক আছে বলুন।

সেই কর্মকর্তা বললেন, টাঙ্গাইলের নাগরপুরে একজন অন্ধ ফকির থাকেন। তাঁর কাছে গিয়ে কঠিন রোগে আক্রান্ত অনেক লোক ভালো হয়ে গেছে। আমার বাড়ি ওখানে। আপনি যদি চান, তাহলে আমিই আসা-যাওয়াসহ সব ব্যবস্থা করে দেব। তাঁর কথা শুনে অগ্রপশ্চাৎ ভেবে রাজি হয়ে যাই এবং কোনো এক শুক্রবার সেখানে যাই। গিয়ে দেখি, সেখানে অগণিত লোক, ঢাকাসহ দূরদূরান্ত থেকে এসেছেন। সবাই সিরিয়ালি দাঁড়িয়ে আছেন। একেক করে ফকির সাহেব দেখছেন এবং উপদেশসহ ওষুধ বাতলে দিচ্ছেন।  আমার পালা যখন আসে। তখন নিয়মমতো তাঁর কাছে গিয়ে বসি। তিনি তখন আমার সারা গায়ে পাথর স্পর্শ করে ঘোরাতে লাগলেন এবং বললেন আপনি ও ঘরে গিয়ে বসুন। আপনাকে বিকালে সোনার শরবত খাওয়াতে হবে। এতে হাদিয়া লাগবে পুরো ৩ হাজার ৩৩০ টাকা মাত্র।

♦ লেখক : প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ
পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫
বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা
দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নরসিংদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক
চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা
বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন
ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইভেটকারে গরু নিয়ে পালালো চোর
প্রাইভেটকারে গরু নিয়ে পালালো চোর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন পাঁচজন
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন পাঁচজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডায় তরুণদের সৃজনচর্চার উন্মেষ
কুয়াকাটায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডায় তরুণদের সৃজনচর্চার উন্মেষ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

২১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান খানকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা
সালমান খানকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার
ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম