শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৪:২৪, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

সোনা কেন মূল্যবান?

মো. আব্দুল বাকী চৌধুরী নবাব
প্রিন্ট ভার্সন
সোনা কেন মূল্যবান?

সোনা একটি বিরল ধাতু। কারণ এই ধাতুর সৃষ্টি হয়েছে পৃথিবী সৃষ্টির সময়। আর বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে এর পারমাণবিক সংখ্যা ৭৯ এবং এতে ৭৯টি প্রোটন, ৭৯টি ইলেকট্রন ও ১১৮টি নিউট্রন রয়েছে। মানুষের পক্ষে এই ধাতু সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। সোনা পৃথিবীর সবচেয়ে আকর্ষণীয় ও লোভনীয় ধাতুগুলোর একটি। এ কারণেই সোনা দিয়ে গহনা বানানো হয়ে থাকে। পৃথিবীর প্রাচীন সভ্যতাগুলোতে সোনায় সজ্জিত অনেক মূর্তি ও দ্রব্যাদি পরিলক্ষিত হয়। প্রাচীন মিসর থেকে প্রাচীন চীন পর্যন্ত সব সংস্কৃতির আদলে একটি অংশ হিসেবে সোনা মাথা উঁচু করে আছে।

মজার ব্যাপার হলো, মহাকাশে হলুদাভ বা উজ্জ্বল হলুদ রঙের যে নক্ষত্র দেখা যায়, তা সুপারনোভা। এই সুপারনোভার বিস্ফোরণের কারণেই মহাবিশ্বে সোনার সৃষ্টি। সুপারনোভা বিস্ফোরণের পর সোনা বায়বীয় আকারে ছিল। পরে সৌরজগৎ গঠনের সময় তা একত্র হয়ে পৃথিবীতে সোনার আগমন। কৃত্রিম পদ্ধতিতে সোনা সৃষ্টির জন্য কঠিন কৌশল ও প্রচুর শক্তির প্রয়োজন, যা বাস্তবে সম্ভব নয়। আর এজন্যই সোনা একটি বিরল ধাতু। সোনা ক্ষয় হয় না। তাই সৃষ্টির শুরু থেকে এ পর্যন্ত যত সোনা আহরিত হয়েছে, তা এখনো বহাল তবিয়তে টিকে আছে। হাজার বছর ধরেও  সোনা ঔজ্জ্বল্য ধরে রাখে। এটি অক্সিজেনের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া করে না বিধায় এতে কখনো মরিচা ধরে না এবং ক্ষয়ও হয় না। তবে শুধু হাইডোক্লোরিক অ্যাসিড এবং নাইট্রিক অ্যাসিডের মিশ্রণে সোনায় পরিবর্তন আনা যায়। এ মূল্যবান ধাতুটি ভেঙে ফেলা খুবই সহজ এবং এটি যে কোনো অবস্থাতেই মূল্যবান। তাই লেনদেনের জন্য এটিকে ভেঙে ছোট ছোট টুকরোতে পরিণত করলেও এর মূল্য একই থাকে। অথচ কাগজের মুদ্রা ছিঁড়ে গেলে তার আর কোনো মূল্য থাকে না। এদিকে সোনার বাজার সব সময়ই চাঙা থাকে। ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে চাহিদা থাকায় এটি সহজেই বিক্রি করা যায়। মূলত তিন হাজার বছরের বেশি সময়ের ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, সোনা কখনো শূন্যে পরিণত হয় না। সোনা দখলের জন্য দলিলেরও প্রয়োজন হয় না। আরেকটি কথা হলো, সোনার বিনিয়োগ কখনো কাউকে দেউলিয়া করে না, যদি তা হাতছাড়া না হয়। আসলে মানগত দিক দিয়ে এই ধাতুর নিচে বা ওপরে ধাতু থাকলেও সোনা ধাতুটি বিশ^বাসীর কাছে উচ্চমাত্রায় অবস্থান নিয়ে অধিক আদরণীয়, যা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। এটি অন্য ধাতুর চেয়ে কম সক্রিয়, অর্থাৎ ওয়ান অব দ্য লিস্ট রিয়্যাক্টিভ কেমিক্যাল এলিমেন্টস। এটি প্রায় সব অ্যাসিডেই রেসিস্ট্যান্ট। আর এ কারণেই অন্য সাধারণ ধাতুর মতো সোনা সহজে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এটি বেশ ভালো ইলেকট্রিক কন্ডাক্টর। এক কথায় সোনার সৌন্দর্য, চাকচিক্য ও ক্ষয়হীন বৈশিষ্ট্য, একে অন্য সব ধাতুর থেকে অনন্য করে তুলেছে। আর এসব বিষয় বিবেচনাপূর্বক এটি সবার কাছে খুব মূল্যবান এবং গ্রহণযোগ্য। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, তাত্ত্বিকভাবে পারদ বা মারকিউরি থেকে নিউক্লিয়ার ফিউশন ও তেজস্ক্রিয় ক্ষয় বিক্রিয়ার সাহায্যে কৃত্রিম পদ্ধতিতে সোনা উৎপাদন করা সম্ভব। তবে এটি এত ব্যয়বহুল, রূপকথার আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপের ন্যায় একটি প্রক্রিয়া বললেও অত্যুক্তি হবে না। আর তাই খনি থেকে সোনা উত্তোলন কিংবা কীভাবে নতুন সোনার খনি পাওয়া যায়, সেদিকে সংশ্লিষ্টরা মনোযোগ দিয়ে থাকে। এ পর্যন্ত পৃথিবীতে দুই লাখ টন সোনা উত্তোলন করা হয়েছে, যা প্রায় চারটি অলিম্পিক সাইজ সুইমিং পুলের সমান। ভাবছেন, এই বুঝি সোনার মজুত শেষ হয়ে গেল? আসলে তা নয়। ভূতাত্ত্বিকদের মতে, পৃথিবীর ভূ-অভ্যন্তরের এক কিলোমিটারের মধ্যে আরও সোনা আছে। প্রায় ২০ বছর আগের কথা। তখন আমি একটি বড় সরকারি সংস্থায় প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা। সেই সময়ে আমার শরীরটা ভালো যাচ্ছিল না। যেহেতু চাকরি করতাম। সেহেতু প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বন্ধুবান্ধবের অভাব ছিল না। আর আমার শরীরের এ অবস্থা দেখে, সেই সংস্থারই একজন জুনিয়র কর্মকর্তা বলেন, ‘স্যার, দেখতে পাচ্ছি বহু দিন ধরে আপনার শরীর ভালো না। ওষুধপত্র তো অনেক খেয়েছেন? মনে যদি কিছু না করেন স্যার, আমি একটি কথা বলব।’ আমি বললাম, ঠিক আছে বলুন।

সেই কর্মকর্তা বললেন, টাঙ্গাইলের নাগরপুরে একজন অন্ধ ফকির থাকেন। তাঁর কাছে গিয়ে কঠিন রোগে আক্রান্ত অনেক লোক ভালো হয়ে গেছে। আমার বাড়ি ওখানে। আপনি যদি চান, তাহলে আমিই আসা-যাওয়াসহ সব ব্যবস্থা করে দেব। তাঁর কথা শুনে অগ্রপশ্চাৎ ভেবে রাজি হয়ে যাই এবং কোনো এক শুক্রবার সেখানে যাই। গিয়ে দেখি, সেখানে অগণিত লোক, ঢাকাসহ দূরদূরান্ত থেকে এসেছেন। সবাই সিরিয়ালি দাঁড়িয়ে আছেন। একেক করে ফকির সাহেব দেখছেন এবং উপদেশসহ ওষুধ বাতলে দিচ্ছেন।  আমার পালা যখন আসে। তখন নিয়মমতো তাঁর কাছে গিয়ে বসি। তিনি তখন আমার সারা গায়ে পাথর স্পর্শ করে ঘোরাতে লাগলেন এবং বললেন আপনি ও ঘরে গিয়ে বসুন। আপনাকে বিকালে সোনার শরবত খাওয়াতে হবে। এতে হাদিয়া লাগবে পুরো ৩ হাজার ৩৩০ টাকা মাত্র।

♦ লেখক : প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
গুজব প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির বিশেষ সেল
গুজব প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির বিশেষ সেল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান
তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি
শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ
সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল
সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি
পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘কাউকে ছোট করে কেউ বড় হয় না, শুধু নোংরামি ছড়ানো হয়’
‘কাউকে ছোট করে কেউ বড় হয় না, শুধু নোংরামি ছড়ানো হয়’

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা
জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা

৫২ মিনিট আগে | টক শো

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খ্যাতনামা অভিনেতা প্রেম চোপড়া হাসপাতালে ভর্তি
খ্যাতনামা অভিনেতা প্রেম চোপড়া হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৫ সালের বুকার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই
২০২৫ সালের বুকার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয়করণের দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের টানা আন্দোলন
জাতীয়করণের দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের টানা আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিনাবিচারে ১০ বছর: গাদ্দাফির ছেলেকে মুক্তি দিল লেবানন
বিনাবিচারে ১০ বছর: গাদ্দাফির ছেলেকে মুক্তি দিল লেবানন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে জড়িত কেউ রেহাই পাবে না: মোদি
দিল্লি বিস্ফোরণে জড়িত কেউ রেহাই পাবে না: মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামলায় হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মারধরের অভিযোগ
মামলায় হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের : খন্দকার মোশাররফ
জুলাই সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের : খন্দকার মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাঞ্ছারামপুরে ৪ কেজি গাঁজাসহ তিন নারী গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে ৪ কেজি গাঁজাসহ তিন নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস
পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়