শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫

ডানা থাকলেই পাখি হয় না

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ডানা থাকলেই পাখি হয় না

নামে যা-ই হোক কামে ভালো হওয়াটাই আসল। এ রকম বুুলি আওড়ানো মজাদার বটে। তবে তলে তলে আমরা নামের কাঙাল। নাম শুনতে শ্রোতার কান কতটা সুখ অনুভব করবে সে চিন্তা থেকে জন্মদাতা ও জন্মদাত্রী ভেবেচিন্তে, পরামর্শ বুদ্ধির আশ্রয় নিয়ে সন্তানের নাম রাখেন। অনেক ক্ষেত্রে নবজাতকের বাবা-মা নামকরণের ভার ডানা থাকলেই পাখি হয় নাতাঁদের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীর ওপর চাপিয়ে দেন। সংঘ-সংস্থা-প্রতিষ্ঠান বা আন্দোলনের যেসব নাম হয় তা স্থির করেন মূলমাথা, যাকে ইংরেজিতে কয় মাস্টারমাইন্ড।

নামের প্রতি মুগ্ধতা বা বিরূপতা সম্বন্ধীয় নানা কেচ্ছা আছে যার কতকাংশ সত্য, বহুলাংশ কল্পনাপ্রসূত। আমার বাল্যসখা হেলালউদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলাম নিজ নামের ওপর ছিল খুবই বিরক্ত। তার বাবা শামসুল ইসলাম ছিলেন রেলওয়ের মধ্যস্তরের কর্মকর্তা। সততা, ভদ্রতা ও পরোপকারের জন্য সুনাম অর্জন করেছিলেন। চাকরির কাজে ঢাকায় এলে কমলাপুরে রেলওয়ে রেস্ট হাউসে উঠতেন এবং জ্যেষ্ঠপুত্র সরকারি অডিট ব্যুরোর নন-গেজেটেড কর্মকর্তা হেলালকে সেখানে ডাকতেন। হেলালের সঙ্গে শাজাহানপুরে চারতলা একটি বাড়ির ফ্ল্যাটে পাঁচ বন্ধুর হাতে গড়া মেসে বাস করতাম বলে পিতা-পুত্র সাক্ষাৎকারের প্রতিবেদন সহজেই পেয়ে যেতাম। একবার তো হেলাল জোর করেই আমায় রেস্ট হাউসে নিয়ে গেল।

‘আসলামুআলাইকুম! খালু সাব ভালো আছেন?’ বলামাত্রই সংবাদপত্র পাঠরত হেলালের বাবা চমকে ওঠে আমার দিকে তাকিয়ে গমগম কণ্ঠে বলেন, ‘ওয়ালাইকুম আসসালাম! আছি বাবাজি, আল্লার রহমতে ভালোই আছি। আরও ভালো থাকতাম যদি আমার হেলাল বিসিএস দিয়া পাস কইরা একখান ইমপ্রেসিভ গভর্নমেন্ট জব জোগাড় কইত্তে পাইত্তো।’ হেলাল বলে, ‘আব্বা! একস্ট্রা কথা কন কিয়েল্লাই? হ্যাতে কি আপনারে আরও ক্যামনে ভালো থাকবেন, জিগাইছিল? হ্যাতে তো নন-গভর্নমেন্ট জব করে। বেতন আমার তুনো বেশি, হ্যাতার লাইফ কি ডুম্ড হয়ে গেছে?’

‘তোমার দেখি ডিক্টেটরিয়াল অ্যাটিচিউড!’ পিতা বললেন পুত্রকে, ‘আমার মন কী পাইলে কী দেখলে শান্তি পাবে সেটা প্রকাশ করা আমার মৌলিক ইয়ে... মানে আমার...। শব্দটা কী জানি বাবাজি?’ বললাম, ‘মৌলিক অধিকার।’ তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, দ্যাটস ওয়ান অব মাই বেসিক রাইটস। তুমি সেই রাইট অস্বীকার করার মানে তুমি সিভিলাইজড না। এটিকেট কারে কয় জানো না। তিন মাস পর বাপের সঙ্গে দেখা, সালাম দিলে না। সালাম দিল কে?’ প্রসারিত ডান হাতে আমাকে দেখিয়ে বলেন, ‘দিল দিস একসেলেন্ট বয় তোমার ডিয়ারেস্ট বন্ধু। এর কাছ থেকে শিখতে তো তোমার বাধা থাকার কথা না।’ রেলকর্তা শামসুল ইসলাম বলেন, ‘একটা কথা মনে রাখবা। যে বিষয় জানা নেই তা স্বীকার করার মধ্যে কোনো অগৌরব নেই। জানবার জন্য শিখতে হয়। দোলনায় দোলা থেকে কবরে যাওয়া পর্যন্ত শিখতে থাকে মানুষ। তবে সবচেয়ে স্বস্তিদায়ক হলো বন্ধুর কাছে শেখা।’ আরও কিছু বলতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু থেমে গেলেন। কেননা জ্যেষ্ঠপুত্র তাঁকে কদমবুসি করছে।

‘উইদাউট সাউন্ড সালাম দিলাম। এবার হইছে?’ সহাস্যে বলে হেলাল। তৃপ্ত পিতা ‘ওরে আমার পাগলা পোলা’ উচ্চারণপূর্বক হেলালকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন। বললেন, ‘এবার বল তো বাবা, আকিকা দিয়া ধুমধামসে মেজবানি কইরা যে নামখান তোর রাখলাম, সেই নামের উপরে তুই এত খ্যাপা ক্যান?’ কারণ ব্যাখ্যা করল হেলাল।

গোটা দশেক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পদের জন্য আবেদন করেছে হেলাল। ইন্টারভিউ দিয়েছে। এর মধ্যে সাতটি প্রতিষ্ঠানের ইন্টারভিউতে বলা হয়েছে- ‘হেলাল উদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলাম। ও মাই গড! এত লম্বা! মনে হচ্ছে একজনের নয় তিনজনের নাম।’ হেলালের ধারণা, লম্বা নামের কারণেই তার উচ্চবেতনের চাকরি জোটে না। কালক্রমে সে বিসিএস অফিসার হয়েছে আর কর্কট রোগে ভুগে অকালে দুনিয়াছাড়া হয়েছে। ওর জন্য আমার বুকের ভিতরটা, ওর চলে যাওয়ার এই ত্রিশ বছর পরও টনটন করে ওঠে।

মাসে দুবার রাতের শিফটে কাজ করতে হয়েছিল। সংবাদপত্রে তখন সাংবাদিকদের কাজ করতে হতো রাত আড়াইটা-তিনটা পর্যন্ত। গভীর রাতে ক্লান্ত দেহে মেসে ফিরতাম। অন্য তিন বন্ধু ঘুমে, শুধু জেগে আছে হেলাল। কড়া নাড়তেই ছুটে এসে দরজা খুলে দিত সে।

নিঃশ্বাস মানুষের সবচেয়ে প্রিয়। তবু সেই নিঃশ্বাসকে মানুষ সব সময় মনে রাখে না। হেলাল যে আমার সুবিধার জন্য কষ্ট করেছে সেজন্য তাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুলে গেছি। পরকালে যদি দেখা পাই তাহলে অবশ্যই তার কাছে দুঃখ প্রকাশ করার সুযোগ প্রার্থনা করি মহান স্রষ্টার কাছে। ওপরে চকচকে ভিতরটা ফাঁপা কিসিমের চরিত্রধারী ব্যক্তিদের বিষয়ে হেলাল বলত, ডানা থাকলেই বা উড়লেই সেটা পাখি হয় না। তেলাপোকার ডানা আছে, উড়তেও জানে, তেলাপোকার নাম কি পাখি?

নাম থাকলেই বা রাখলেই কাজ শেষ হয় না। নাম সার্থক হওয়া প্রয়োজন। নাম জপা বলে একটা কর্মও করা হয়। আমার জেলা শহরে ‘জালাল’ নামে তিনজন ছিলেন। তাদের একজন আলু জালাল; ইনি আলুর ব্যবসা করতেন। ঠিকাদারি পেশার জন্য আরেকজনকে বলা হতো, জালাল ঠিকাদার। এ পর্যন্ত ঠিকই আছে বলা যায়। খটকা লাগে তৃতীয় মামলায়। উপন্যাস লেখক জালাল আহমেদকে বলা হতো ‘পথহারা জালাল’। গোটা দশেক উপন্যাস লিখেছিলেন তিনি; সেগুলোর কোনোটিরই নাম তাঁর নামের সঙ্গে ল্যাপটালেপটি করল না। ‘পথহারা’ নামে রচিত উপন্যাসটি তাঁকে আমরণ এবং মরোণোত্তর অবস্থায়ও পথহারা জালাল করে রেখেছে।

ভগ্নিপতির বোনঝি সায়মা শিরিন ওরফে জবা এসএসসি পরীক্ষার্থী থাকাকালে কিছুদিন আমাদের বাড়িতে বাস করে। আমরা বলি, জবা ওই সময় মেহমান হয়েছিল কিন্তু জবার ধারণা আমরা তাকে আশ্রয় দিয়েছি। তাই তার ছেলেমেয়েরা ভার্সিটির শিক্ষার্থী হওয়ার পরও ‘আশ্রয়দাতা’ বাড়ির সদস্যদের হাত-ধোয়ানো মানে চব্যচোষ্যলেহ্যপেয় দ্বারা আপ্যায়ন করার প্রশ্নে সে বড়ই উতলা। একবার ঈদ করতে বাড়ি এসেছি জানতে পেয়ে জবা চেপে ধরল, এবার যদি ওর বাড়িতে একটু হাত না ধুই তাহলে চিরজনমের জন্য আড়ি। খুকিসুলভ হুমকি শুনে মজা পেলাম। হোহ্ হো করে হাসলাম। জবা বলে, ‘হেসো না মামু। আই অ্যাম সিরিয়াস। যা বলেছি তা করবোই।’

জবার শ্বশুর সদরুল হক। তাঁর বড় ভাই বদরুল হক। বদরুল সাহেবের বড় যে ভাই তিনি কায়সুল হক। তিন ভাইয়ের কেউই বেঁচে নেই। তাঁদের বাড়ির বউ জবার দাওয়াত কবুল করেছি। গ্রামের রাস্তার তেমাথায় গিয়ে কোন দিকে সোজা যেতে হবে জবা বুঝিয়ে বলেছিল। দরকারি সময়ে ওটা মনে পড়ছিল না। তেমাথায় ছোট ছোট দোকান। এক দোকানির কাছে জানতে চাই, কায়সুল হক সাহেবের বাড়ি কোন দিকে। দোকানি বলে, এই এলাকায় তো ও রকম বাড়ি নেই। আমি সম্ভবত ভুল জায়গায় এসে পড়েছি। তাকে বলি, ঠিক জায়গাতেই এসেছি। দোকানি তখন পাশের দোকানিকে শুধায়, ‘য়্যাই! কায়সুল সাহেবের বাড়ি চিনসনি?’

‘কায়সুল সাহেব কী করেন? চারকি না বিজনেস?’ জানতে চায় পাশের দোকানি। জবাবে বলি, ‘উনি তো উনিশ শ সত্তর সালে মারা গেছেন। সরকারি অফিসার ছিলেন। কলকাতায় চাকরি করতেন।’ শুনে দুই দোকানি একই সঙ্গে বলে, ‘অ! বুঝছি। বত্রিশ সাহেব। পশ্চিম দিকে আগাইয়া যান। বড় বড় তিনটা ছাতিম গাছের পরে যে বাড়ি, ওটাই বত্রিশ সাহেবের বাড়ি।’

কায়সুল হককে পাবলিক ‘বত্রিশ সাহেব’ নামে জানে। ইতিহাস বলছে, বড়শিতে মাছ শিকারের জন্য বিখ্যাত হয়ে ওঠেন অবিভক্ত ভারতের বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসের কর্মকর্তা কায়সুল হক। বড়শির সুদৃশ্য দামি ছিপ ব্যবহার করতেন। গ্রামের বাড়িতে ছুটি কাটাতে এলেও বড় বড় পুকুরে মাছ শিকারে ব্যস্ত থাকতেন। একবার তিনি বাহারি রংশোভিত একটা ছিপ নিয়ে শিকারে চলেছেন দূরের এক গ্রামে। পথিমধ্যে মানুষ তাঁকে সালাম দেয় আর জিজ্ঞেস করে, ‘হুজুর, নতুন ছিপটার দাম কত?’ তিনি বলেন, ‘বত্রিশ টাকা।’ প্রশ্ন শুনতে শুনতে উত্তর দিতে দিতে কায়সুল হক ত্যক্তবিরক্ত। মাছ ধরার পর ফিরতি পথেও প্রশ্ন, ‘হুজুর দাম কত?’ এবার তিনি সংক্ষিপ্ত জবাব দিতে থাকেন, ‘বত্রিশ’। এভাবে বত্রিশ বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন। ব্যস, পাবলিক তাঁর নাম দিল ‘বত্রিশ সাহেব।’

পাবলিক বলেছে বলুক, নিজের লোকরাও? ছাতিম গাছগুলো অতিক্রম করে পুবমুখো হতেই পেয়ে যাই কাক্সিক্ষত বাড়ি। হাতের ডানেই পারিবারিক কবরস্থান। পাকা করা বেশ কয়েকটি কবর। একটি কবরে শ্বেতপাথরের ফলকে কালো হরফে লেখা- ‘কায়সুল হক (বত্রিশ সাহেব)।’ বাড়ির লোকরা ব্র্যাকেটে নামটা লিখেছে। কাজটা কি উচিত হলো? প্রশ্ন করি জবার স্বামী দানিউল হককে। ভাগ্নিজামাই বলে, ‘জ্যাডারে মাইনষে যে নাম দিছে সেই নামই তো লেখা হইছে। না লেখলে ওরা কইতো, আংগোরে বেইজ্জতিকরণের সাহস এরা কোনাই পাইছে। পাবলিক কত খতরনাক জানেন না মামু।’

সবশেষে প্রসঙ্গ নাম জপা। সুবিধা অšন্ডে¦ষণের পর্যায়ে মানুষ যা যা করে তার অন্যতম হচ্ছে ভক্তির সঙ্গে নামোচ্চারণ। যেমন ফুল দিছে কে? উত্তর : মজনু ভাই। রাস্তা দিছে কে? মজনু ভাই। স্কুল দিছে কে? মজনু ভাই। কলেজ দিছে কে? মজনু ভাই। মাদরাসা দিছে কে? মজনু ভাই। খাল কাটছে কে? মজনু ভাই। নদী খনন করবে কে? মজনু ভাই। শয়নেস্বপনে নিশিজাগরণে মুখে ফুটছে ‘মজনু ভাই মজনু ভাই মজনু ভাই।’

মজনু ভাই যে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখিয়েছিলেন তা যখন চিরকালের ভবিষ্যৎ হয়ে ধরা দেয়, তখন আফসোসের আর সীমা থাকে না। মর্মাহত ভক্ত তখন স্বগতোক্তি করেন, মজনু মজনু করে যত সময় নষ্ট করেছি, তত সময় ঘুম পাড়লে শরীরের উপকার হতো। এ রকম আফসোস করতেন রাজনীতিক শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। এরশাদ সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ছিলেন রসময় রাজনৈতিক মন্তব্যের জন্য স্বনামখ্যাত। এরশাদের পতনের পর তাঁর সঙ্গীদের মধ্যে যাঁরা তাঁদের ‘মহান নেতা’র বিবিধ দুরাচার বর্ণনা করে আমোদ  পেতেন তাঁদের লাইনে ঢুকে পড়েন শাহ মোয়াজ্জেম। বলেন, ‘ডিক্টেটরের সঙ্গে যোগ দেওয়াটা আমার ভুল হয়ে গেছে। জীবনের নয়টা বছর অপচয় করলাম। নয়টা বছর যেভাবে এরশাদের নাম জপেছি, সেভাবে আল্লাহর নাম জপলে আল্লাহর অলি হয়ে যেতাম।’

♦ লেখক : সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ