শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫

ডানা থাকলেই পাখি হয় না

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ডানা থাকলেই পাখি হয় না

নামে যা-ই হোক কামে ভালো হওয়াটাই আসল। এ রকম বুুলি আওড়ানো মজাদার বটে। তবে তলে তলে আমরা নামের কাঙাল। নাম শুনতে শ্রোতার কান কতটা সুখ অনুভব করবে সে চিন্তা থেকে জন্মদাতা ও জন্মদাত্রী ভেবেচিন্তে, পরামর্শ বুদ্ধির আশ্রয় নিয়ে সন্তানের নাম রাখেন। অনেক ক্ষেত্রে নবজাতকের বাবা-মা নামকরণের ভার ডানা থাকলেই পাখি হয় নাতাঁদের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীর ওপর চাপিয়ে দেন। সংঘ-সংস্থা-প্রতিষ্ঠান বা আন্দোলনের যেসব নাম হয় তা স্থির করেন মূলমাথা, যাকে ইংরেজিতে কয় মাস্টারমাইন্ড।

নামের প্রতি মুগ্ধতা বা বিরূপতা সম্বন্ধীয় নানা কেচ্ছা আছে যার কতকাংশ সত্য, বহুলাংশ কল্পনাপ্রসূত। আমার বাল্যসখা হেলালউদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলাম নিজ নামের ওপর ছিল খুবই বিরক্ত। তার বাবা শামসুল ইসলাম ছিলেন রেলওয়ের মধ্যস্তরের কর্মকর্তা। সততা, ভদ্রতা ও পরোপকারের জন্য সুনাম অর্জন করেছিলেন। চাকরির কাজে ঢাকায় এলে কমলাপুরে রেলওয়ে রেস্ট হাউসে উঠতেন এবং জ্যেষ্ঠপুত্র সরকারি অডিট ব্যুরোর নন-গেজেটেড কর্মকর্তা হেলালকে সেখানে ডাকতেন। হেলালের সঙ্গে শাজাহানপুরে চারতলা একটি বাড়ির ফ্ল্যাটে পাঁচ বন্ধুর হাতে গড়া মেসে বাস করতাম বলে পিতা-পুত্র সাক্ষাৎকারের প্রতিবেদন সহজেই পেয়ে যেতাম। একবার তো হেলাল জোর করেই আমায় রেস্ট হাউসে নিয়ে গেল।

‘আসলামুআলাইকুম! খালু সাব ভালো আছেন?’ বলামাত্রই সংবাদপত্র পাঠরত হেলালের বাবা চমকে ওঠে আমার দিকে তাকিয়ে গমগম কণ্ঠে বলেন, ‘ওয়ালাইকুম আসসালাম! আছি বাবাজি, আল্লার রহমতে ভালোই আছি। আরও ভালো থাকতাম যদি আমার হেলাল বিসিএস দিয়া পাস কইরা একখান ইমপ্রেসিভ গভর্নমেন্ট জব জোগাড় কইত্তে পাইত্তো।’ হেলাল বলে, ‘আব্বা! একস্ট্রা কথা কন কিয়েল্লাই? হ্যাতে কি আপনারে আরও ক্যামনে ভালো থাকবেন, জিগাইছিল? হ্যাতে তো নন-গভর্নমেন্ট জব করে। বেতন আমার তুনো বেশি, হ্যাতার লাইফ কি ডুম্ড হয়ে গেছে?’

‘তোমার দেখি ডিক্টেটরিয়াল অ্যাটিচিউড!’ পিতা বললেন পুত্রকে, ‘আমার মন কী পাইলে কী দেখলে শান্তি পাবে সেটা প্রকাশ করা আমার মৌলিক ইয়ে... মানে আমার...। শব্দটা কী জানি বাবাজি?’ বললাম, ‘মৌলিক অধিকার।’ তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, দ্যাটস ওয়ান অব মাই বেসিক রাইটস। তুমি সেই রাইট অস্বীকার করার মানে তুমি সিভিলাইজড না। এটিকেট কারে কয় জানো না। তিন মাস পর বাপের সঙ্গে দেখা, সালাম দিলে না। সালাম দিল কে?’ প্রসারিত ডান হাতে আমাকে দেখিয়ে বলেন, ‘দিল দিস একসেলেন্ট বয় তোমার ডিয়ারেস্ট বন্ধু। এর কাছ থেকে শিখতে তো তোমার বাধা থাকার কথা না।’ রেলকর্তা শামসুল ইসলাম বলেন, ‘একটা কথা মনে রাখবা। যে বিষয় জানা নেই তা স্বীকার করার মধ্যে কোনো অগৌরব নেই। জানবার জন্য শিখতে হয়। দোলনায় দোলা থেকে কবরে যাওয়া পর্যন্ত শিখতে থাকে মানুষ। তবে সবচেয়ে স্বস্তিদায়ক হলো বন্ধুর কাছে শেখা।’ আরও কিছু বলতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু থেমে গেলেন। কেননা জ্যেষ্ঠপুত্র তাঁকে কদমবুসি করছে।

‘উইদাউট সাউন্ড সালাম দিলাম। এবার হইছে?’ সহাস্যে বলে হেলাল। তৃপ্ত পিতা ‘ওরে আমার পাগলা পোলা’ উচ্চারণপূর্বক হেলালকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন। বললেন, ‘এবার বল তো বাবা, আকিকা দিয়া ধুমধামসে মেজবানি কইরা যে নামখান তোর রাখলাম, সেই নামের উপরে তুই এত খ্যাপা ক্যান?’ কারণ ব্যাখ্যা করল হেলাল।

গোটা দশেক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পদের জন্য আবেদন করেছে হেলাল। ইন্টারভিউ দিয়েছে। এর মধ্যে সাতটি প্রতিষ্ঠানের ইন্টারভিউতে বলা হয়েছে- ‘হেলাল উদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলাম। ও মাই গড! এত লম্বা! মনে হচ্ছে একজনের নয় তিনজনের নাম।’ হেলালের ধারণা, লম্বা নামের কারণেই তার উচ্চবেতনের চাকরি জোটে না। কালক্রমে সে বিসিএস অফিসার হয়েছে আর কর্কট রোগে ভুগে অকালে দুনিয়াছাড়া হয়েছে। ওর জন্য আমার বুকের ভিতরটা, ওর চলে যাওয়ার এই ত্রিশ বছর পরও টনটন করে ওঠে।

মাসে দুবার রাতের শিফটে কাজ করতে হয়েছিল। সংবাদপত্রে তখন সাংবাদিকদের কাজ করতে হতো রাত আড়াইটা-তিনটা পর্যন্ত। গভীর রাতে ক্লান্ত দেহে মেসে ফিরতাম। অন্য তিন বন্ধু ঘুমে, শুধু জেগে আছে হেলাল। কড়া নাড়তেই ছুটে এসে দরজা খুলে দিত সে।

নিঃশ্বাস মানুষের সবচেয়ে প্রিয়। তবু সেই নিঃশ্বাসকে মানুষ সব সময় মনে রাখে না। হেলাল যে আমার সুবিধার জন্য কষ্ট করেছে সেজন্য তাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুলে গেছি। পরকালে যদি দেখা পাই তাহলে অবশ্যই তার কাছে দুঃখ প্রকাশ করার সুযোগ প্রার্থনা করি মহান স্রষ্টার কাছে। ওপরে চকচকে ভিতরটা ফাঁপা কিসিমের চরিত্রধারী ব্যক্তিদের বিষয়ে হেলাল বলত, ডানা থাকলেই বা উড়লেই সেটা পাখি হয় না। তেলাপোকার ডানা আছে, উড়তেও জানে, তেলাপোকার নাম কি পাখি?

নাম থাকলেই বা রাখলেই কাজ শেষ হয় না। নাম সার্থক হওয়া প্রয়োজন। নাম জপা বলে একটা কর্মও করা হয়। আমার জেলা শহরে ‘জালাল’ নামে তিনজন ছিলেন। তাদের একজন আলু জালাল; ইনি আলুর ব্যবসা করতেন। ঠিকাদারি পেশার জন্য আরেকজনকে বলা হতো, জালাল ঠিকাদার। এ পর্যন্ত ঠিকই আছে বলা যায়। খটকা লাগে তৃতীয় মামলায়। উপন্যাস লেখক জালাল আহমেদকে বলা হতো ‘পথহারা জালাল’। গোটা দশেক উপন্যাস লিখেছিলেন তিনি; সেগুলোর কোনোটিরই নাম তাঁর নামের সঙ্গে ল্যাপটালেপটি করল না। ‘পথহারা’ নামে রচিত উপন্যাসটি তাঁকে আমরণ এবং মরোণোত্তর অবস্থায়ও পথহারা জালাল করে রেখেছে।

ভগ্নিপতির বোনঝি সায়মা শিরিন ওরফে জবা এসএসসি পরীক্ষার্থী থাকাকালে কিছুদিন আমাদের বাড়িতে বাস করে। আমরা বলি, জবা ওই সময় মেহমান হয়েছিল কিন্তু জবার ধারণা আমরা তাকে আশ্রয় দিয়েছি। তাই তার ছেলেমেয়েরা ভার্সিটির শিক্ষার্থী হওয়ার পরও ‘আশ্রয়দাতা’ বাড়ির সদস্যদের হাত-ধোয়ানো মানে চব্যচোষ্যলেহ্যপেয় দ্বারা আপ্যায়ন করার প্রশ্নে সে বড়ই উতলা। একবার ঈদ করতে বাড়ি এসেছি জানতে পেয়ে জবা চেপে ধরল, এবার যদি ওর বাড়িতে একটু হাত না ধুই তাহলে চিরজনমের জন্য আড়ি। খুকিসুলভ হুমকি শুনে মজা পেলাম। হোহ্ হো করে হাসলাম। জবা বলে, ‘হেসো না মামু। আই অ্যাম সিরিয়াস। যা বলেছি তা করবোই।’

জবার শ্বশুর সদরুল হক। তাঁর বড় ভাই বদরুল হক। বদরুল সাহেবের বড় যে ভাই তিনি কায়সুল হক। তিন ভাইয়ের কেউই বেঁচে নেই। তাঁদের বাড়ির বউ জবার দাওয়াত কবুল করেছি। গ্রামের রাস্তার তেমাথায় গিয়ে কোন দিকে সোজা যেতে হবে জবা বুঝিয়ে বলেছিল। দরকারি সময়ে ওটা মনে পড়ছিল না। তেমাথায় ছোট ছোট দোকান। এক দোকানির কাছে জানতে চাই, কায়সুল হক সাহেবের বাড়ি কোন দিকে। দোকানি বলে, এই এলাকায় তো ও রকম বাড়ি নেই। আমি সম্ভবত ভুল জায়গায় এসে পড়েছি। তাকে বলি, ঠিক জায়গাতেই এসেছি। দোকানি তখন পাশের দোকানিকে শুধায়, ‘য়্যাই! কায়সুল সাহেবের বাড়ি চিনসনি?’

‘কায়সুল সাহেব কী করেন? চারকি না বিজনেস?’ জানতে চায় পাশের দোকানি। জবাবে বলি, ‘উনি তো উনিশ শ সত্তর সালে মারা গেছেন। সরকারি অফিসার ছিলেন। কলকাতায় চাকরি করতেন।’ শুনে দুই দোকানি একই সঙ্গে বলে, ‘অ! বুঝছি। বত্রিশ সাহেব। পশ্চিম দিকে আগাইয়া যান। বড় বড় তিনটা ছাতিম গাছের পরে যে বাড়ি, ওটাই বত্রিশ সাহেবের বাড়ি।’

কায়সুল হককে পাবলিক ‘বত্রিশ সাহেব’ নামে জানে। ইতিহাস বলছে, বড়শিতে মাছ শিকারের জন্য বিখ্যাত হয়ে ওঠেন অবিভক্ত ভারতের বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসের কর্মকর্তা কায়সুল হক। বড়শির সুদৃশ্য দামি ছিপ ব্যবহার করতেন। গ্রামের বাড়িতে ছুটি কাটাতে এলেও বড় বড় পুকুরে মাছ শিকারে ব্যস্ত থাকতেন। একবার তিনি বাহারি রংশোভিত একটা ছিপ নিয়ে শিকারে চলেছেন দূরের এক গ্রামে। পথিমধ্যে মানুষ তাঁকে সালাম দেয় আর জিজ্ঞেস করে, ‘হুজুর, নতুন ছিপটার দাম কত?’ তিনি বলেন, ‘বত্রিশ টাকা।’ প্রশ্ন শুনতে শুনতে উত্তর দিতে দিতে কায়সুল হক ত্যক্তবিরক্ত। মাছ ধরার পর ফিরতি পথেও প্রশ্ন, ‘হুজুর দাম কত?’ এবার তিনি সংক্ষিপ্ত জবাব দিতে থাকেন, ‘বত্রিশ’। এভাবে বত্রিশ বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন। ব্যস, পাবলিক তাঁর নাম দিল ‘বত্রিশ সাহেব।’

পাবলিক বলেছে বলুক, নিজের লোকরাও? ছাতিম গাছগুলো অতিক্রম করে পুবমুখো হতেই পেয়ে যাই কাক্সিক্ষত বাড়ি। হাতের ডানেই পারিবারিক কবরস্থান। পাকা করা বেশ কয়েকটি কবর। একটি কবরে শ্বেতপাথরের ফলকে কালো হরফে লেখা- ‘কায়সুল হক (বত্রিশ সাহেব)।’ বাড়ির লোকরা ব্র্যাকেটে নামটা লিখেছে। কাজটা কি উচিত হলো? প্রশ্ন করি জবার স্বামী দানিউল হককে। ভাগ্নিজামাই বলে, ‘জ্যাডারে মাইনষে যে নাম দিছে সেই নামই তো লেখা হইছে। না লেখলে ওরা কইতো, আংগোরে বেইজ্জতিকরণের সাহস এরা কোনাই পাইছে। পাবলিক কত খতরনাক জানেন না মামু।’

সবশেষে প্রসঙ্গ নাম জপা। সুবিধা অšন্ডে¦ষণের পর্যায়ে মানুষ যা যা করে তার অন্যতম হচ্ছে ভক্তির সঙ্গে নামোচ্চারণ। যেমন ফুল দিছে কে? উত্তর : মজনু ভাই। রাস্তা দিছে কে? মজনু ভাই। স্কুল দিছে কে? মজনু ভাই। কলেজ দিছে কে? মজনু ভাই। মাদরাসা দিছে কে? মজনু ভাই। খাল কাটছে কে? মজনু ভাই। নদী খনন করবে কে? মজনু ভাই। শয়নেস্বপনে নিশিজাগরণে মুখে ফুটছে ‘মজনু ভাই মজনু ভাই মজনু ভাই।’

মজনু ভাই যে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখিয়েছিলেন তা যখন চিরকালের ভবিষ্যৎ হয়ে ধরা দেয়, তখন আফসোসের আর সীমা থাকে না। মর্মাহত ভক্ত তখন স্বগতোক্তি করেন, মজনু মজনু করে যত সময় নষ্ট করেছি, তত সময় ঘুম পাড়লে শরীরের উপকার হতো। এ রকম আফসোস করতেন রাজনীতিক শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। এরশাদ সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ছিলেন রসময় রাজনৈতিক মন্তব্যের জন্য স্বনামখ্যাত। এরশাদের পতনের পর তাঁর সঙ্গীদের মধ্যে যাঁরা তাঁদের ‘মহান নেতা’র বিবিধ দুরাচার বর্ণনা করে আমোদ  পেতেন তাঁদের লাইনে ঢুকে পড়েন শাহ মোয়াজ্জেম। বলেন, ‘ডিক্টেটরের সঙ্গে যোগ দেওয়াটা আমার ভুল হয়ে গেছে। জীবনের নয়টা বছর অপচয় করলাম। নয়টা বছর যেভাবে এরশাদের নাম জপেছি, সেভাবে আল্লাহর নাম জপলে আল্লাহর অলি হয়ে যেতাম।’

♦ লেখক : সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

৪৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন