শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫

ডানা থাকলেই পাখি হয় না

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ডানা থাকলেই পাখি হয় না

নামে যা-ই হোক কামে ভালো হওয়াটাই আসল। এ রকম বুুলি আওড়ানো মজাদার বটে। তবে তলে তলে আমরা নামের কাঙাল। নাম শুনতে শ্রোতার কান কতটা সুখ অনুভব করবে সে চিন্তা থেকে জন্মদাতা ও জন্মদাত্রী ভেবেচিন্তে, পরামর্শ বুদ্ধির আশ্রয় নিয়ে সন্তানের নাম রাখেন। অনেক ক্ষেত্রে নবজাতকের বাবা-মা নামকরণের ভার ডানা থাকলেই পাখি হয় নাতাঁদের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীর ওপর চাপিয়ে দেন। সংঘ-সংস্থা-প্রতিষ্ঠান বা আন্দোলনের যেসব নাম হয় তা স্থির করেন মূলমাথা, যাকে ইংরেজিতে কয় মাস্টারমাইন্ড।

নামের প্রতি মুগ্ধতা বা বিরূপতা সম্বন্ধীয় নানা কেচ্ছা আছে যার কতকাংশ সত্য, বহুলাংশ কল্পনাপ্রসূত। আমার বাল্যসখা হেলালউদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলাম নিজ নামের ওপর ছিল খুবই বিরক্ত। তার বাবা শামসুল ইসলাম ছিলেন রেলওয়ের মধ্যস্তরের কর্মকর্তা। সততা, ভদ্রতা ও পরোপকারের জন্য সুনাম অর্জন করেছিলেন। চাকরির কাজে ঢাকায় এলে কমলাপুরে রেলওয়ে রেস্ট হাউসে উঠতেন এবং জ্যেষ্ঠপুত্র সরকারি অডিট ব্যুরোর নন-গেজেটেড কর্মকর্তা হেলালকে সেখানে ডাকতেন। হেলালের সঙ্গে শাজাহানপুরে চারতলা একটি বাড়ির ফ্ল্যাটে পাঁচ বন্ধুর হাতে গড়া মেসে বাস করতাম বলে পিতা-পুত্র সাক্ষাৎকারের প্রতিবেদন সহজেই পেয়ে যেতাম। একবার তো হেলাল জোর করেই আমায় রেস্ট হাউসে নিয়ে গেল।

‘আসলামুআলাইকুম! খালু সাব ভালো আছেন?’ বলামাত্রই সংবাদপত্র পাঠরত হেলালের বাবা চমকে ওঠে আমার দিকে তাকিয়ে গমগম কণ্ঠে বলেন, ‘ওয়ালাইকুম আসসালাম! আছি বাবাজি, আল্লার রহমতে ভালোই আছি। আরও ভালো থাকতাম যদি আমার হেলাল বিসিএস দিয়া পাস কইরা একখান ইমপ্রেসিভ গভর্নমেন্ট জব জোগাড় কইত্তে পাইত্তো।’ হেলাল বলে, ‘আব্বা! একস্ট্রা কথা কন কিয়েল্লাই? হ্যাতে কি আপনারে আরও ক্যামনে ভালো থাকবেন, জিগাইছিল? হ্যাতে তো নন-গভর্নমেন্ট জব করে। বেতন আমার তুনো বেশি, হ্যাতার লাইফ কি ডুম্ড হয়ে গেছে?’

‘তোমার দেখি ডিক্টেটরিয়াল অ্যাটিচিউড!’ পিতা বললেন পুত্রকে, ‘আমার মন কী পাইলে কী দেখলে শান্তি পাবে সেটা প্রকাশ করা আমার মৌলিক ইয়ে... মানে আমার...। শব্দটা কী জানি বাবাজি?’ বললাম, ‘মৌলিক অধিকার।’ তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, দ্যাটস ওয়ান অব মাই বেসিক রাইটস। তুমি সেই রাইট অস্বীকার করার মানে তুমি সিভিলাইজড না। এটিকেট কারে কয় জানো না। তিন মাস পর বাপের সঙ্গে দেখা, সালাম দিলে না। সালাম দিল কে?’ প্রসারিত ডান হাতে আমাকে দেখিয়ে বলেন, ‘দিল দিস একসেলেন্ট বয় তোমার ডিয়ারেস্ট বন্ধু। এর কাছ থেকে শিখতে তো তোমার বাধা থাকার কথা না।’ রেলকর্তা শামসুল ইসলাম বলেন, ‘একটা কথা মনে রাখবা। যে বিষয় জানা নেই তা স্বীকার করার মধ্যে কোনো অগৌরব নেই। জানবার জন্য শিখতে হয়। দোলনায় দোলা থেকে কবরে যাওয়া পর্যন্ত শিখতে থাকে মানুষ। তবে সবচেয়ে স্বস্তিদায়ক হলো বন্ধুর কাছে শেখা।’ আরও কিছু বলতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু থেমে গেলেন। কেননা জ্যেষ্ঠপুত্র তাঁকে কদমবুসি করছে।

‘উইদাউট সাউন্ড সালাম দিলাম। এবার হইছে?’ সহাস্যে বলে হেলাল। তৃপ্ত পিতা ‘ওরে আমার পাগলা পোলা’ উচ্চারণপূর্বক হেলালকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন। বললেন, ‘এবার বল তো বাবা, আকিকা দিয়া ধুমধামসে মেজবানি কইরা যে নামখান তোর রাখলাম, সেই নামের উপরে তুই এত খ্যাপা ক্যান?’ কারণ ব্যাখ্যা করল হেলাল।

গোটা দশেক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পদের জন্য আবেদন করেছে হেলাল। ইন্টারভিউ দিয়েছে। এর মধ্যে সাতটি প্রতিষ্ঠানের ইন্টারভিউতে বলা হয়েছে- ‘হেলাল উদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলাম। ও মাই গড! এত লম্বা! মনে হচ্ছে একজনের নয় তিনজনের নাম।’ হেলালের ধারণা, লম্বা নামের কারণেই তার উচ্চবেতনের চাকরি জোটে না। কালক্রমে সে বিসিএস অফিসার হয়েছে আর কর্কট রোগে ভুগে অকালে দুনিয়াছাড়া হয়েছে। ওর জন্য আমার বুকের ভিতরটা, ওর চলে যাওয়ার এই ত্রিশ বছর পরও টনটন করে ওঠে।

মাসে দুবার রাতের শিফটে কাজ করতে হয়েছিল। সংবাদপত্রে তখন সাংবাদিকদের কাজ করতে হতো রাত আড়াইটা-তিনটা পর্যন্ত। গভীর রাতে ক্লান্ত দেহে মেসে ফিরতাম। অন্য তিন বন্ধু ঘুমে, শুধু জেগে আছে হেলাল। কড়া নাড়তেই ছুটে এসে দরজা খুলে দিত সে।

নিঃশ্বাস মানুষের সবচেয়ে প্রিয়। তবু সেই নিঃশ্বাসকে মানুষ সব সময় মনে রাখে না। হেলাল যে আমার সুবিধার জন্য কষ্ট করেছে সেজন্য তাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুলে গেছি। পরকালে যদি দেখা পাই তাহলে অবশ্যই তার কাছে দুঃখ প্রকাশ করার সুযোগ প্রার্থনা করি মহান স্রষ্টার কাছে। ওপরে চকচকে ভিতরটা ফাঁপা কিসিমের চরিত্রধারী ব্যক্তিদের বিষয়ে হেলাল বলত, ডানা থাকলেই বা উড়লেই সেটা পাখি হয় না। তেলাপোকার ডানা আছে, উড়তেও জানে, তেলাপোকার নাম কি পাখি?

নাম থাকলেই বা রাখলেই কাজ শেষ হয় না। নাম সার্থক হওয়া প্রয়োজন। নাম জপা বলে একটা কর্মও করা হয়। আমার জেলা শহরে ‘জালাল’ নামে তিনজন ছিলেন। তাদের একজন আলু জালাল; ইনি আলুর ব্যবসা করতেন। ঠিকাদারি পেশার জন্য আরেকজনকে বলা হতো, জালাল ঠিকাদার। এ পর্যন্ত ঠিকই আছে বলা যায়। খটকা লাগে তৃতীয় মামলায়। উপন্যাস লেখক জালাল আহমেদকে বলা হতো ‘পথহারা জালাল’। গোটা দশেক উপন্যাস লিখেছিলেন তিনি; সেগুলোর কোনোটিরই নাম তাঁর নামের সঙ্গে ল্যাপটালেপটি করল না। ‘পথহারা’ নামে রচিত উপন্যাসটি তাঁকে আমরণ এবং মরোণোত্তর অবস্থায়ও পথহারা জালাল করে রেখেছে।

ভগ্নিপতির বোনঝি সায়মা শিরিন ওরফে জবা এসএসসি পরীক্ষার্থী থাকাকালে কিছুদিন আমাদের বাড়িতে বাস করে। আমরা বলি, জবা ওই সময় মেহমান হয়েছিল কিন্তু জবার ধারণা আমরা তাকে আশ্রয় দিয়েছি। তাই তার ছেলেমেয়েরা ভার্সিটির শিক্ষার্থী হওয়ার পরও ‘আশ্রয়দাতা’ বাড়ির সদস্যদের হাত-ধোয়ানো মানে চব্যচোষ্যলেহ্যপেয় দ্বারা আপ্যায়ন করার প্রশ্নে সে বড়ই উতলা। একবার ঈদ করতে বাড়ি এসেছি জানতে পেয়ে জবা চেপে ধরল, এবার যদি ওর বাড়িতে একটু হাত না ধুই তাহলে চিরজনমের জন্য আড়ি। খুকিসুলভ হুমকি শুনে মজা পেলাম। হোহ্ হো করে হাসলাম। জবা বলে, ‘হেসো না মামু। আই অ্যাম সিরিয়াস। যা বলেছি তা করবোই।’

জবার শ্বশুর সদরুল হক। তাঁর বড় ভাই বদরুল হক। বদরুল সাহেবের বড় যে ভাই তিনি কায়সুল হক। তিন ভাইয়ের কেউই বেঁচে নেই। তাঁদের বাড়ির বউ জবার দাওয়াত কবুল করেছি। গ্রামের রাস্তার তেমাথায় গিয়ে কোন দিকে সোজা যেতে হবে জবা বুঝিয়ে বলেছিল। দরকারি সময়ে ওটা মনে পড়ছিল না। তেমাথায় ছোট ছোট দোকান। এক দোকানির কাছে জানতে চাই, কায়সুল হক সাহেবের বাড়ি কোন দিকে। দোকানি বলে, এই এলাকায় তো ও রকম বাড়ি নেই। আমি সম্ভবত ভুল জায়গায় এসে পড়েছি। তাকে বলি, ঠিক জায়গাতেই এসেছি। দোকানি তখন পাশের দোকানিকে শুধায়, ‘য়্যাই! কায়সুল সাহেবের বাড়ি চিনসনি?’

‘কায়সুল সাহেব কী করেন? চারকি না বিজনেস?’ জানতে চায় পাশের দোকানি। জবাবে বলি, ‘উনি তো উনিশ শ সত্তর সালে মারা গেছেন। সরকারি অফিসার ছিলেন। কলকাতায় চাকরি করতেন।’ শুনে দুই দোকানি একই সঙ্গে বলে, ‘অ! বুঝছি। বত্রিশ সাহেব। পশ্চিম দিকে আগাইয়া যান। বড় বড় তিনটা ছাতিম গাছের পরে যে বাড়ি, ওটাই বত্রিশ সাহেবের বাড়ি।’

কায়সুল হককে পাবলিক ‘বত্রিশ সাহেব’ নামে জানে। ইতিহাস বলছে, বড়শিতে মাছ শিকারের জন্য বিখ্যাত হয়ে ওঠেন অবিভক্ত ভারতের বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসের কর্মকর্তা কায়সুল হক। বড়শির সুদৃশ্য দামি ছিপ ব্যবহার করতেন। গ্রামের বাড়িতে ছুটি কাটাতে এলেও বড় বড় পুকুরে মাছ শিকারে ব্যস্ত থাকতেন। একবার তিনি বাহারি রংশোভিত একটা ছিপ নিয়ে শিকারে চলেছেন দূরের এক গ্রামে। পথিমধ্যে মানুষ তাঁকে সালাম দেয় আর জিজ্ঞেস করে, ‘হুজুর, নতুন ছিপটার দাম কত?’ তিনি বলেন, ‘বত্রিশ টাকা।’ প্রশ্ন শুনতে শুনতে উত্তর দিতে দিতে কায়সুল হক ত্যক্তবিরক্ত। মাছ ধরার পর ফিরতি পথেও প্রশ্ন, ‘হুজুর দাম কত?’ এবার তিনি সংক্ষিপ্ত জবাব দিতে থাকেন, ‘বত্রিশ’। এভাবে বত্রিশ বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন। ব্যস, পাবলিক তাঁর নাম দিল ‘বত্রিশ সাহেব।’

পাবলিক বলেছে বলুক, নিজের লোকরাও? ছাতিম গাছগুলো অতিক্রম করে পুবমুখো হতেই পেয়ে যাই কাক্সিক্ষত বাড়ি। হাতের ডানেই পারিবারিক কবরস্থান। পাকা করা বেশ কয়েকটি কবর। একটি কবরে শ্বেতপাথরের ফলকে কালো হরফে লেখা- ‘কায়সুল হক (বত্রিশ সাহেব)।’ বাড়ির লোকরা ব্র্যাকেটে নামটা লিখেছে। কাজটা কি উচিত হলো? প্রশ্ন করি জবার স্বামী দানিউল হককে। ভাগ্নিজামাই বলে, ‘জ্যাডারে মাইনষে যে নাম দিছে সেই নামই তো লেখা হইছে। না লেখলে ওরা কইতো, আংগোরে বেইজ্জতিকরণের সাহস এরা কোনাই পাইছে। পাবলিক কত খতরনাক জানেন না মামু।’

সবশেষে প্রসঙ্গ নাম জপা। সুবিধা অšন্ডে¦ষণের পর্যায়ে মানুষ যা যা করে তার অন্যতম হচ্ছে ভক্তির সঙ্গে নামোচ্চারণ। যেমন ফুল দিছে কে? উত্তর : মজনু ভাই। রাস্তা দিছে কে? মজনু ভাই। স্কুল দিছে কে? মজনু ভাই। কলেজ দিছে কে? মজনু ভাই। মাদরাসা দিছে কে? মজনু ভাই। খাল কাটছে কে? মজনু ভাই। নদী খনন করবে কে? মজনু ভাই। শয়নেস্বপনে নিশিজাগরণে মুখে ফুটছে ‘মজনু ভাই মজনু ভাই মজনু ভাই।’

মজনু ভাই যে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখিয়েছিলেন তা যখন চিরকালের ভবিষ্যৎ হয়ে ধরা দেয়, তখন আফসোসের আর সীমা থাকে না। মর্মাহত ভক্ত তখন স্বগতোক্তি করেন, মজনু মজনু করে যত সময় নষ্ট করেছি, তত সময় ঘুম পাড়লে শরীরের উপকার হতো। এ রকম আফসোস করতেন রাজনীতিক শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। এরশাদ সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ছিলেন রসময় রাজনৈতিক মন্তব্যের জন্য স্বনামখ্যাত। এরশাদের পতনের পর তাঁর সঙ্গীদের মধ্যে যাঁরা তাঁদের ‘মহান নেতা’র বিবিধ দুরাচার বর্ণনা করে আমোদ  পেতেন তাঁদের লাইনে ঢুকে পড়েন শাহ মোয়াজ্জেম। বলেন, ‘ডিক্টেটরের সঙ্গে যোগ দেওয়াটা আমার ভুল হয়ে গেছে। জীবনের নয়টা বছর অপচয় করলাম। নয়টা বছর যেভাবে এরশাদের নাম জপেছি, সেভাবে আল্লাহর নাম জপলে আল্লাহর অলি হয়ে যেতাম।’

♦ লেখক : সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ