শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দোষেগুণে গাজীপুর

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
দোষেগুণে গাজীপুর

সপ্তাহজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল রাজধানী ঢাকার নিকটতম জেলা গাজীপুর। নানা কারণে এটি আলোচিত-সমালোচিত এক জনপদ। বেশ কদিন আগে থেকেই গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় বিশ্ব ইজতেমার মাঠে কোন পন্থিরা আগে মাঠে থাকবেন, এ নিয়ে উত্তপ্ত ছিল পরিস্থিতি। যাঁরা মুসলমানদের শান্তির ধর্ম ইসলামের দাওয়াত দেন, তাঁরা কেমন করে অপর মুসলমানের রক্ত ঝরান, তা বুঝতে কষ্ট হয়। এ সপ্তাহে ইজতেমা মাঠে রক্ত না ঝরলেও রক্ত ঝরেছে গাজীপুর মহানগরীর ৩১নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত দক্ষিণখানে। এই এলাকায় বিগত সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী ও গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা হয়েছিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিগত সরকারের প্রধান শেখ হাসিনার সরাসরি বক্তব্য প্রদানকে কেন্দ্র করে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি, সুধা সদনসহ দেশব্যাপী গুটি কয়েক আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীর বাড়িতে একযোগে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। একই ধারাবাহিকতায় সাবেক মন্ত্রীর বাড়িতেও যে আক্রমণ হবে, এটা অবধারিত ছিল। তবে ঘটনাদৃষ্টে মনে হয়, সবাই জানলেও এমন আক্রমণ হওয়ার কোনো পূর্বাভাস পায়নি একমাত্র পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন। এরই মধ্যে ওই বাড়িতে আক্রমণ হলো। কিন্তু কে বা কারা মসজিদ থেকে মাইকযোগে এমন আক্রমণকে এলাকায় ডাকাতের হামলা বলে ঘোষণা দিল এবং ডাকাতদের শায়েস্তা করতে সবাইকে উত্তেজিত করল, এখনো জানা গেল না। অভিযোগ উঠেছে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের আক্রমণে আহত হন ওই বাড়িতে আসা বা আশপাশের কিছু তরুণ। এঁদের মধ্যে একজন শিক্ষার্থী গতকাল বৃহস্পতিবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তী সময়ে জানা যায়, ওই বাড়িতে আক্রমণের খবর শুনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা হামলাকারীদের ঠেকাতে মূলত সেখানে গিয়েছিলেন, যাঁরা আক্রমণের শিকার হন। 

এরপর বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী আহত হওয়ার খবর দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা এলাকায় পৌঁছে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার ও স্থানীয় শহীদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে। এ সময় আহত শিক্ষার্থীদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি কিছু বক্তব্য ও ছবি বা ভিডিওচিত্র প্রচারিত হয়। ফলে অশান্ত হয়ে ওঠে গোটা দেশ। গাজীপুরে বড় রকমের শোডাউন করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কেন্দ্রীয় নেতারা। তবে নেতারা গাজীপুর ছেড়ে চলে যাওয়ার পরপরই আহত হন একজন স্থানীয় ছাত্রনেতা। এরই মাঝে শুরু হয় অপারেশন ডেভিল হান্ট

দোষেগুণে গাজীপুরগাজীপুর থেকেই অপারেশন ডেভিল হান্টের সূচনা। তবে কি গাজীপুর ছিল ডেভিলদের সুতিকাগার? এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে ফিরে তাকাতে হবে বিগত বছরগুলোর রাজনীতির দৃশ্যপটের দিকে। বিগত বেশ কিছু বছর ধরে রাজনীতিকে নির্বাসনে পাঠানোর এক উর্বর ক্ষেত্র হয়ে উঠেছিল গাজীপুর। আ ক ম মোজাম্মেল হক মুক্তিযোদ্ধা হলেও মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে তাঁর কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। বিশেষত হুমায়ূন আহমেদের মতো একজন বড় মাপের লেখক যখন গাজীপুরের একটি নারীকে পাশবিক নির্যাতন ও তাঁকে হত্যার ঘটনা উপন্যাসের পাতায় তুলে ধরেন, তখন বিব্রত হন ওই দলের সাধারণ নেতা-কর্মীরা। সম্প্রতি একজন অভিনেত্রী তাঁর পিতৃতুল্য সাবেক মন্ত্রী তাঁকে অশ্লীল প্রস্তাব দেওয়ার তথ্য প্রকাশ করেছেন। তারও আগে আওয়ামী আমলে প্রকাশিত রাজাকারের তালিকায় বহু মুক্তিযোদ্ধার নাম সংযুক্তি এবং অকাতরে নিত্যনতুন মুক্তিযোদ্ধার সনদ প্রদান ও রাজনৈতিক বিবেচনায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ বাতিলের কারণে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে তিনি সমালোচিত হন। জাতির কী দুর্ভাগ্য, ১৬ বছরেও গাজীপুরের মতো একটি জেলায় একজন মোজাম্মেল হকের বিকল্প তৈরি হয়নি। তাই ঘুরেফিরে মোজাম্মেলরাই সংসদ সদস্য এবং মন্ত্রী হয়েছেন। গাজীপুরের অঘোষিত গাজী ছিলেন আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর আলম। এই নেতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেখ মুজিবকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য প্রদান করায় দলীয় প্রধানের বিরাগভাজন হন। তবে তাঁর টাকার কাছে নিজ দলের নেতারাও বিক্রি হয়ে গিয়েছিলেন। তা ছাড়াও মাঠপর্যায়ে তাঁর টাকা সর্বস্তরে কথা বলেছে। ফলে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তাঁর বদলে আজমত উল্লা খানকে মেয়র প্রার্থী ঘোষণা করা হলে, জাহাঙ্গীর তাঁর মাকে নির্বাচনে দাঁড় করান এবং জিতিয়ে আনেন। অনেকেই বলেন, জাহাঙ্গীরের ছিল হোন্ডা, গুন্ডা ও ডান্ডা। সেই সঙ্গে টাকা অর্থাৎ নোট মিশিয়ে তিনি পেয়ে যান ভোট। দল, মার্কা বা ব্যক্তিকে রাজনৈতিক মানদণ্ডে ভাবার চিরন্তন ভাবনায় চিড় ধরে গাজীপুরের রাজনীতিকে কেন্দ্র করে। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই- এমন প্রবাদকে মিথ্যা প্রমাণিত করে গাজীপুর দেখিয়েছে টাকাই রাজনীতিতে শেষ কথা।

রাজনীতিতে টাকা ও একজন জাহাঙ্গীর কেন বড় ফ্যাক্টর- তার কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবরের ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণে। সেদিন আওয়ামী লীগ পরিকল্পিতভাবে প্রায় একতরফা নির্বাচনের প্রাক্কালে ঢাকার পল্টনে মহাসমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। এই মহাসমাবেশকে ভন্ডুল করতে গাজীপুর থেকে লাঠিসোঁটা নিয়ে কয়েক ট্রাক ভর্তি যুবক পল্টনের দিকে যায়। তারা সংঘাত বাধায় কাকরাইলের মোড়ে থাকা বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে। এরপর ঘটে বিচারপতিদের বাসভবনের গেটে আক্রমণ ও পুলিশের ওপর হামলা। এতে প্রাণ হারান একজন পুলিশ সদস্য। আর এমন সহিংসতাকে পুঁজি করে বিএনপির সব শীর্ষ নেতাকে আটক করা হয়, যাঁরা মুক্তি পান তথাকথিত নির্বাচন শেষ হওয়ার পরে। বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর এমন আক্রমণকেই শেখ হাসিনার পতনের প্রথম সোপান মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে পেশিশক্তি ছিল রাজধানীর রাজনীতির মাঠ শান্ত কিংবা অশান্ত রাখার চালিকাশক্তি। নারায়ণগঞ্জের নারায়ণরা পট পরিবর্তনের পর আপাতত মৌনতা অবলম্বন করলেও গাজীপুরের গাজীরা রাজধানীবাসীর ঘুম হারাম করার হুমকি দিয়ে চলেছে, যা উদ্বেগজনক। রাজনীতির পাশাপাশি অর্থনীতিতেও গাজীপুরের অবদান অসামান্য। দেশের মোট তৈরি পোশাক, বস্ত্র ও সুতাশিল্প কারখানার বড় অংশ গড়ে উঠেছে গাজীপুর ও তার আশপাশের এলাকায়। বর্তমানে দেশের মোট শ্রমিকদেরও উল্লেখযোগ্য অংশ গাজীপুরে বসবাস করেন। গাজীপুরে আরও বসবাস করেন রাজধানীতে কর্মরত নিম্ন আয়ের কয়েক লাখ শ্রমিক-কর্মচারী, যাঁরা প্রতিদিন গাজীপুর থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া করেন। তাই মানবসম্পদে পরিপূর্ণ একটি জেলা হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ গাজীপুর। এক গাজীপুরেই যত শ্রমিক আছেন, পৃথিবীর বহু দেশের মোট জনসংখ্যাও তার চেয়ে কম। দেশের টাকা ছাপানো হয় গাজীপুরের টাঁকশালে। গাজীপুর বিশ্বময় পরিচিত বিশ্ব ইজতেমা, আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা কেন্দ্র, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং ওআইসি পরিচালিত ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কল্যাণে। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার অন্যতম মেরুদণ্ড জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান গাজীপুরে। এ ছাড়াও গাজীপুরে রয়েছে মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজসহ বহু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।

যোগাযোগব্যবস্থার দিকে তাকালে দেখা যায়, দেশের উত্তরবঙ্গ ও উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকে স্থলপথে রাজধানীতে প্রবেশ ও নির্গমন গাজীপুরনির্ভর। দেশের বৃহত্তম রেল যোগাযোগ গড়ে উঠেছে গাজীপুরের বুক চিরে। নদীপথে বাংলাদেশের যে বাণিজ্য, তা গাজীপুরের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীর ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল।

দেশের প্রতিরক্ষাব্যবস্থার ভিত্তি হলো অস্ত্র, গোলাবারুদ ও যুদ্ধসরঞ্জাম। গাজীপুরেই রয়েছে সমরাস্ত্র ও গোলাবারুদ উৎপাদনের কারখানা ও মজুতকেন্দ্র। গাজীপুর নিয়ে আরও কিছু লিখার ইচ্ছে থাকলেও কলম থমকে গেল একটি খবর দেখে।

আন্তর্জাতিক মূল্যায়নে পৃথিবীব্যাপী সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান নিচের দিক থেকে ১৪তম। কারণ যা-ই হোক, ফলাফল হলো বাংলাদেশের অবস্থান ও সূচক আগের চেয়ে আরও খারাপ হয়েছে। দুর্নীতি আর গাজীপুর একসঙ্গে যখন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল, তখন এক আড্ডায় ওঠা কিছু কথা মনে পড়ল। বন্ধুদের মধ্যে ছিলেন সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করা বেশ কজন। তাদের দৃষ্টিতে বাংলাদেশ সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে আশীর্বাদপুষ্ট মানুষগুলোর পদায়ন হয় গাজীপুরে। এ জেলার জমির মালিকানা এমনই, জটিল, বিতর্কিত ও দুর্বোধ্য, জমির ক্রয়বিক্রয় ও শ্রেণি পরিবর্তনের সময় অবৈধ টাকার ঢল নামে। গাজীপুরের ইটভাটা ও কলকারখানাগুলো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ, পরিবেশ মন্ত্রণালয়, ফায়ার ব্রিগেড এবং শিল্প-কলকারখানা পরিদর্শনসহ নানা সরকারি দপ্তরের লোভী ও বিপথগামী মানুষকে আয়-আয় বলে ডাকে। রাজধানী ঢাকার বায়ুদূষণ ও পরিবেশ বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ গাজীপুরের ইটভাটা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নজরদারির অভাব। গাজীপুরের পুলিশ বিভাগ ও কাশিমপুর কারাগারে কিছুদিন চাকরি করেই অবৈধ আয়ের ওপর নির্ভরশীল মানুষের ভাগ্য খুলে যায়। বিআরটি নামক গাজীপুরের একটি রাস্তা নির্মাণের মাধ্যমে সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা কমিশন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্তৃপক্ষ দেখিয়ে দিয়েছে দুর্নীতি, মোটা বুদ্ধি ও অব্যবস্থাপনা কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী? রাজধানীতে মাদকের জোগান আসে গাজীপুর হয়ে। গাজীপুরের বনের গাছ ও জমির পরিমাণ কমতে থাকে বন বিভাগের কর্তাব্যক্তিদের বদান্যতায়। দেশবিদেশে একশ্রেণির বন কর্মকর্তার সম্পদ বাড়ার অন্যতম অনুষঙ্গ গাজীপুরের বন বিভাগের গাছ ও জমির মালিকানা হ্রাস পাওয়া। গাজীপুরের নদনদী ও খালবিলের পানিতে এত রাসায়নিক কোথা থেকে আসে, কেউ তা জানে না। অথচ তা দেখার জন্য গাজীপুরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী কতজন আছেন, তার হিসাব সম্ভবত স্বয়ং জেলার অভিভাবকও জানেন কি না, সন্দেহ। সড়কপথে চাঁদা আদায়ের তীর্থভূমিও গাজীপুর। অন্যদিকে ঝুট ব্যবসা ও স্টকলট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আধিপত্যবাদ, অগ্নিসংযোগ, সংঘর্ষ এমনকি হত্যাকাণ্ড গাজীপুরের মাটিকে বারবার রক্তে রঞ্জিত করেছে।

দেশের সর্বশক্তি প্রয়োগ করে গাজীপুরকে দুর্নীতিমুক্ত করতে পারলেই দেশের চেহারা ও দুর্নীতিতে দেশের অবস্থান পাল্টে যেতে বাধ্য। কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে- কে সেই গাজী? একসময় স্লোগান ছিল মরলে শহীদ, বাঁচলে গাজী, আমরা সবাই মরতে রাজি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে এমন স্লোগান দেওয়ার মতো কেউ আছে কি?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শেয়ারবাজার
শেয়ারবাজার
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
সর্বশেষ খবর
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি
মব সন্ত্রাসে কঠোর বিএনপি

৫৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

১১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন
মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন