শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দোষেগুণে গাজীপুর

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
দোষেগুণে গাজীপুর

সপ্তাহজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল রাজধানী ঢাকার নিকটতম জেলা গাজীপুর। নানা কারণে এটি আলোচিত-সমালোচিত এক জনপদ। বেশ কদিন আগে থেকেই গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় বিশ্ব ইজতেমার মাঠে কোন পন্থিরা আগে মাঠে থাকবেন, এ নিয়ে উত্তপ্ত ছিল পরিস্থিতি। যাঁরা মুসলমানদের শান্তির ধর্ম ইসলামের দাওয়াত দেন, তাঁরা কেমন করে অপর মুসলমানের রক্ত ঝরান, তা বুঝতে কষ্ট হয়। এ সপ্তাহে ইজতেমা মাঠে রক্ত না ঝরলেও রক্ত ঝরেছে গাজীপুর মহানগরীর ৩১নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত দক্ষিণখানে। এই এলাকায় বিগত সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী ও গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলা হয়েছিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিগত সরকারের প্রধান শেখ হাসিনার সরাসরি বক্তব্য প্রদানকে কেন্দ্র করে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়ি, সুধা সদনসহ দেশব্যাপী গুটি কয়েক আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীর বাড়িতে একযোগে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। একই ধারাবাহিকতায় সাবেক মন্ত্রীর বাড়িতেও যে আক্রমণ হবে, এটা অবধারিত ছিল। তবে ঘটনাদৃষ্টে মনে হয়, সবাই জানলেও এমন আক্রমণ হওয়ার কোনো পূর্বাভাস পায়নি একমাত্র পুলিশ ও স্থানীয় প্রশাসন। এরই মধ্যে ওই বাড়িতে আক্রমণ হলো। কিন্তু কে বা কারা মসজিদ থেকে মাইকযোগে এমন আক্রমণকে এলাকায় ডাকাতের হামলা বলে ঘোষণা দিল এবং ডাকাতদের শায়েস্তা করতে সবাইকে উত্তেজিত করল, এখনো জানা গেল না। অভিযোগ উঠেছে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের আক্রমণে আহত হন ওই বাড়িতে আসা বা আশপাশের কিছু তরুণ। এঁদের মধ্যে একজন শিক্ষার্থী গতকাল বৃহস্পতিবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। পরবর্তী সময়ে জানা যায়, ওই বাড়িতে আক্রমণের খবর শুনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা হামলাকারীদের ঠেকাতে মূলত সেখানে গিয়েছিলেন, যাঁরা আক্রমণের শিকার হন। 

এরপর বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী আহত হওয়ার খবর দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা এলাকায় পৌঁছে আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার ও স্থানীয় শহীদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করে। এ সময় আহত শিক্ষার্থীদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি কিছু বক্তব্য ও ছবি বা ভিডিওচিত্র প্রচারিত হয়। ফলে অশান্ত হয়ে ওঠে গোটা দেশ। গাজীপুরে বড় রকমের শোডাউন করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কেন্দ্রীয় নেতারা। তবে নেতারা গাজীপুর ছেড়ে চলে যাওয়ার পরপরই আহত হন একজন স্থানীয় ছাত্রনেতা। এরই মাঝে শুরু হয় অপারেশন ডেভিল হান্ট

দোষেগুণে গাজীপুরগাজীপুর থেকেই অপারেশন ডেভিল হান্টের সূচনা। তবে কি গাজীপুর ছিল ডেভিলদের সুতিকাগার? এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে ফিরে তাকাতে হবে বিগত বছরগুলোর রাজনীতির দৃশ্যপটের দিকে। বিগত বেশ কিছু বছর ধরে রাজনীতিকে নির্বাসনে পাঠানোর এক উর্বর ক্ষেত্র হয়ে উঠেছিল গাজীপুর। আ ক ম মোজাম্মেল হক মুক্তিযোদ্ধা হলেও মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে তাঁর কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। বিশেষত হুমায়ূন আহমেদের মতো একজন বড় মাপের লেখক যখন গাজীপুরের একটি নারীকে পাশবিক নির্যাতন ও তাঁকে হত্যার ঘটনা উপন্যাসের পাতায় তুলে ধরেন, তখন বিব্রত হন ওই দলের সাধারণ নেতা-কর্মীরা। সম্প্রতি একজন অভিনেত্রী তাঁর পিতৃতুল্য সাবেক মন্ত্রী তাঁকে অশ্লীল প্রস্তাব দেওয়ার তথ্য প্রকাশ করেছেন। তারও আগে আওয়ামী আমলে প্রকাশিত রাজাকারের তালিকায় বহু মুক্তিযোদ্ধার নাম সংযুক্তি এবং অকাতরে নিত্যনতুন মুক্তিযোদ্ধার সনদ প্রদান ও রাজনৈতিক বিবেচনায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ বাতিলের কারণে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে তিনি সমালোচিত হন। জাতির কী দুর্ভাগ্য, ১৬ বছরেও গাজীপুরের মতো একটি জেলায় একজন মোজাম্মেল হকের বিকল্প তৈরি হয়নি। তাই ঘুরেফিরে মোজাম্মেলরাই সংসদ সদস্য এবং মন্ত্রী হয়েছেন। গাজীপুরের অঘোষিত গাজী ছিলেন আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর আলম। এই নেতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেখ মুজিবকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য প্রদান করায় দলীয় প্রধানের বিরাগভাজন হন। তবে তাঁর টাকার কাছে নিজ দলের নেতারাও বিক্রি হয়ে গিয়েছিলেন। তা ছাড়াও মাঠপর্যায়ে তাঁর টাকা সর্বস্তরে কথা বলেছে। ফলে সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তাঁর বদলে আজমত উল্লা খানকে মেয়র প্রার্থী ঘোষণা করা হলে, জাহাঙ্গীর তাঁর মাকে নির্বাচনে দাঁড় করান এবং জিতিয়ে আনেন। অনেকেই বলেন, জাহাঙ্গীরের ছিল হোন্ডা, গুন্ডা ও ডান্ডা। সেই সঙ্গে টাকা অর্থাৎ নোট মিশিয়ে তিনি পেয়ে যান ভোট। দল, মার্কা বা ব্যক্তিকে রাজনৈতিক মানদণ্ডে ভাবার চিরন্তন ভাবনায় চিড় ধরে গাজীপুরের রাজনীতিকে কেন্দ্র করে। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই- এমন প্রবাদকে মিথ্যা প্রমাণিত করে গাজীপুর দেখিয়েছে টাকাই রাজনীতিতে শেষ কথা।

রাজনীতিতে টাকা ও একজন জাহাঙ্গীর কেন বড় ফ্যাক্টর- তার কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবরের ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণে। সেদিন আওয়ামী লীগ পরিকল্পিতভাবে প্রায় একতরফা নির্বাচনের প্রাক্কালে ঢাকার পল্টনে মহাসমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। এই মহাসমাবেশকে ভন্ডুল করতে গাজীপুর থেকে লাঠিসোঁটা নিয়ে কয়েক ট্রাক ভর্তি যুবক পল্টনের দিকে যায়। তারা সংঘাত বাধায় কাকরাইলের মোড়ে থাকা বিএনপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে। এরপর ঘটে বিচারপতিদের বাসভবনের গেটে আক্রমণ ও পুলিশের ওপর হামলা। এতে প্রাণ হারান একজন পুলিশ সদস্য। আর এমন সহিংসতাকে পুঁজি করে বিএনপির সব শীর্ষ নেতাকে আটক করা হয়, যাঁরা মুক্তি পান তথাকথিত নির্বাচন শেষ হওয়ার পরে। বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর এমন আক্রমণকেই শেখ হাসিনার পতনের প্রথম সোপান মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে পেশিশক্তি ছিল রাজধানীর রাজনীতির মাঠ শান্ত কিংবা অশান্ত রাখার চালিকাশক্তি। নারায়ণগঞ্জের নারায়ণরা পট পরিবর্তনের পর আপাতত মৌনতা অবলম্বন করলেও গাজীপুরের গাজীরা রাজধানীবাসীর ঘুম হারাম করার হুমকি দিয়ে চলেছে, যা উদ্বেগজনক। রাজনীতির পাশাপাশি অর্থনীতিতেও গাজীপুরের অবদান অসামান্য। দেশের মোট তৈরি পোশাক, বস্ত্র ও সুতাশিল্প কারখানার বড় অংশ গড়ে উঠেছে গাজীপুর ও তার আশপাশের এলাকায়। বর্তমানে দেশের মোট শ্রমিকদেরও উল্লেখযোগ্য অংশ গাজীপুরে বসবাস করেন। গাজীপুরে আরও বসবাস করেন রাজধানীতে কর্মরত নিম্ন আয়ের কয়েক লাখ শ্রমিক-কর্মচারী, যাঁরা প্রতিদিন গাজীপুর থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া করেন। তাই মানবসম্পদে পরিপূর্ণ একটি জেলা হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ গাজীপুর। এক গাজীপুরেই যত শ্রমিক আছেন, পৃথিবীর বহু দেশের মোট জনসংখ্যাও তার চেয়ে কম। দেশের টাকা ছাপানো হয় গাজীপুরের টাঁকশালে। গাজীপুর বিশ্বময় পরিচিত বিশ্ব ইজতেমা, আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা কেন্দ্র, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং ওআইসি পরিচালিত ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কল্যাণে। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার অন্যতম মেরুদণ্ড জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান গাজীপুরে। এ ছাড়াও গাজীপুরে রয়েছে মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজসহ বহু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।

যোগাযোগব্যবস্থার দিকে তাকালে দেখা যায়, দেশের উত্তরবঙ্গ ও উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকে স্থলপথে রাজধানীতে প্রবেশ ও নির্গমন গাজীপুরনির্ভর। দেশের বৃহত্তম রেল যোগাযোগ গড়ে উঠেছে গাজীপুরের বুক চিরে। নদীপথে বাংলাদেশের যে বাণিজ্য, তা গাজীপুরের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীর ওপর অনেকাংশে নির্ভরশীল।

দেশের প্রতিরক্ষাব্যবস্থার ভিত্তি হলো অস্ত্র, গোলাবারুদ ও যুদ্ধসরঞ্জাম। গাজীপুরেই রয়েছে সমরাস্ত্র ও গোলাবারুদ উৎপাদনের কারখানা ও মজুতকেন্দ্র। গাজীপুর নিয়ে আরও কিছু লিখার ইচ্ছে থাকলেও কলম থমকে গেল একটি খবর দেখে।

আন্তর্জাতিক মূল্যায়নে পৃথিবীব্যাপী সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান নিচের দিক থেকে ১৪তম। কারণ যা-ই হোক, ফলাফল হলো বাংলাদেশের অবস্থান ও সূচক আগের চেয়ে আরও খারাপ হয়েছে। দুর্নীতি আর গাজীপুর একসঙ্গে যখন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিল, তখন এক আড্ডায় ওঠা কিছু কথা মনে পড়ল। বন্ধুদের মধ্যে ছিলেন সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করা বেশ কজন। তাদের দৃষ্টিতে বাংলাদেশ সরকারের ভূমি মন্ত্রণালয়ের সবচেয়ে আশীর্বাদপুষ্ট মানুষগুলোর পদায়ন হয় গাজীপুরে। এ জেলার জমির মালিকানা এমনই, জটিল, বিতর্কিত ও দুর্বোধ্য, জমির ক্রয়বিক্রয় ও শ্রেণি পরিবর্তনের সময় অবৈধ টাকার ঢল নামে। গাজীপুরের ইটভাটা ও কলকারখানাগুলো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ, পরিবেশ মন্ত্রণালয়, ফায়ার ব্রিগেড এবং শিল্প-কলকারখানা পরিদর্শনসহ নানা সরকারি দপ্তরের লোভী ও বিপথগামী মানুষকে আয়-আয় বলে ডাকে। রাজধানী ঢাকার বায়ুদূষণ ও পরিবেশ বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ গাজীপুরের ইটভাটা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নজরদারির অভাব। গাজীপুরের পুলিশ বিভাগ ও কাশিমপুর কারাগারে কিছুদিন চাকরি করেই অবৈধ আয়ের ওপর নির্ভরশীল মানুষের ভাগ্য খুলে যায়। বিআরটি নামক গাজীপুরের একটি রাস্তা নির্মাণের মাধ্যমে সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা কমিশন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্তৃপক্ষ দেখিয়ে দিয়েছে দুর্নীতি, মোটা বুদ্ধি ও অব্যবস্থাপনা কাকে বলে, কত প্রকার ও কী কী? রাজধানীতে মাদকের জোগান আসে গাজীপুর হয়ে। গাজীপুরের বনের গাছ ও জমির পরিমাণ কমতে থাকে বন বিভাগের কর্তাব্যক্তিদের বদান্যতায়। দেশবিদেশে একশ্রেণির বন কর্মকর্তার সম্পদ বাড়ার অন্যতম অনুষঙ্গ গাজীপুরের বন বিভাগের গাছ ও জমির মালিকানা হ্রাস পাওয়া। গাজীপুরের নদনদী ও খালবিলের পানিতে এত রাসায়নিক কোথা থেকে আসে, কেউ তা জানে না। অথচ তা দেখার জন্য গাজীপুরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী কতজন আছেন, তার হিসাব সম্ভবত স্বয়ং জেলার অভিভাবকও জানেন কি না, সন্দেহ। সড়কপথে চাঁদা আদায়ের তীর্থভূমিও গাজীপুর। অন্যদিকে ঝুট ব্যবসা ও স্টকলট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আধিপত্যবাদ, অগ্নিসংযোগ, সংঘর্ষ এমনকি হত্যাকাণ্ড গাজীপুরের মাটিকে বারবার রক্তে রঞ্জিত করেছে।

দেশের সর্বশক্তি প্রয়োগ করে গাজীপুরকে দুর্নীতিমুক্ত করতে পারলেই দেশের চেহারা ও দুর্নীতিতে দেশের অবস্থান পাল্টে যেতে বাধ্য। কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে- কে সেই গাজী? একসময় স্লোগান ছিল মরলে শহীদ, বাঁচলে গাজী, আমরা সবাই মরতে রাজি। দুর্নীতির বিরুদ্ধে এমন স্লোগান দেওয়ার মতো কেউ আছে কি?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম