শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন

কামাল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন

লেখাটা শুরু করছি একটা মর্মন্তুদ সংবাদ শিরোনাম দিয়ে। ‘দুই দিনে সারা দেশে পানিতে ডুবে ৩০ জনের মৃত্যু’। ১০ জুন এক প্রভাবশালী গণমাধ্যমে এ সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল। খবরের উপস্থাপনাবাক্যে লেখা হয়-ঈদের পরের দুই দিন (রবি ও সোমবার) বিভিন্ন সময় এসব ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই শিশু। ১৭ জুন আরেক পত্রিকায় ‘ছুটিতে পানিতে ডুবে মৃত্যুর লম্বা মিছিল’, শিরোনামে ছাপা সংবাদে বলা হয়, স্থানীয় হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্র মোট ৭৮ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে। বুক ভাঙা কয়েকটা খবর ছিল এরকম-

ঈদের তৃতীয় দিন ৯ জুন দুপুরে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের কলাতলী সায়মন বিচ পয়েন্ট এলাকায় গোসলে নেমে শাহীনুর রহমান (৬০) এবং তাঁর ছেলে সিফাত (২০) মারা যান। তাঁরা রাজশাহী থেকে কক্সবাজার ভ্রমণে গিয়েছিলেন।

মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার জায়ফরনগর ইউনিয়নের হামিদপুর গ্রামে মেয়েকে সাঁতার শেখাতে গিয়ে ৯ জুন দুপুরে পুকুরে ডুবে বাবা-মেয়ের মৃত্যু হয়। তাঁরা হলেন হামিদপুর গ্রামের ইটভাটা ব্যবসায়ী বাবুল আহমদ (৬০) ও তাঁর মেয়ে হালিমা মোহাম্মদ (১৭)। হালিমা ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রী। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় তার অংশ নেওয়ার কথা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়ায় পুকুরে ডুবে চাচা-ভাতিজার মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ৯ জুন দুপুরে স্থানীয় একটি পুকুরে ডুবে তাঁরা মারা যান। নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া উপজেলার আশিয়া ইউনিয়নের মধ্যম বাথুয়া ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বজল আহমদের ছেলে মোহাম্মদ নাছির (৫৫) ও তাঁর ভাতিজা মোহাম্মদ আইরিয়ান (১৫)।

কামাল মাহমুদদিনাজপুরের চিরিরবন্দরে পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে গিয়ে বাড়ির পাশে পুকুরে ডুবে তিন বছর বয়সি এক শিশু ও সদর উপজেলার আত্রাই নদীর রাবার ড্যামে গোসলে নেমে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। ৮ জুন দুপুরে এসব মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে নানার বাড়ি বেড়াতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ৮ জুন দুপুরে উপজেলার বুধন্তী পশ্চিমপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশুরা হলো চান্দুরা এলাকার মোশাররফের ছেলে রাফি (৭) এবং একই এলাকার রহিম মিয়ার মেয়ে নাদিরা (৮)।

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে হোসাইন নামের ১৬ মাস বয়সি এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। নিহত শিশু হোসাইন ওই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে। খেলতে খেলতে কখন সে পুকুরে গড়িয়ে পড়েছে, বড়রা খেয়াল করেনি। যখন খোঁজ পড়ে, তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে।

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই ভাইবোনের মৃত্যু হয়েছে। তারা সম্পর্কে আপন খালাতো ভাইবোন। ৯ জুন বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার চরজুবিলী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর চরমহিউদ্দিন গ্রামের আলাউদ্দিনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুরা হলো একই ইউনিয়নের চর মহিউদ্দিন গ্রামের মো. জিহাদের মেয়ে ফারিয়া আক্তার (৪) ও কুমিল্লার লাকসামের বাসিন্দা মো. রকির ছেলে মো. তাহাসিন (৫)।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে চাচার সঙ্গে মাছ ধরতে গিয়ে ওয়ায়েস কারনি (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সে প্রথম শ্রেণিতে পড়ত। ৯ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা সদরের চান্দারচর এলাকার সীমান্তসংলগ্ন অলেকুড়া নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

কত স্নেহের বন্ধনেও অসচেতনতা কিংবা সামান্য অসাবধানতায় মর্মান্তিকভাবে পানিতে ডুবে মৃত্যু  ঘটতে পারে-তা পাঠকের উপলব্ধির চেষ্টা হিসেবেই বুকে মোচড় দেওয়া এই পূর্বপ্রকাশিত সংবাদ তুলে ধরলাম। এক-একটা পরিবারের বুকভাঙা কান্নার এসব খবর একজন পাঠকের না পড়াটা বা না শোনাই স্বাভাবিক। দেশে সারা বছরে পানিতে ডুবে মৃত্যুর হিসাব শুনলে যে কেউ শিউরে উঠবে। এ থেকে মুক্তির উপায় অন্বেষণই এ রচনার উদ্দেশ্য।

নদীমাতৃক বাংলাদেশ। প্রাকৃতিক কারণ, ভারতের পানি আগ্রাসন, প্রভাবশালীদের দখলদূষণের রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতি মোকাবিলা করে, আজও দেশজুড়ে অসংখ্য নদনদী, খালবিল, পুকুর-ডোবা জালের মতো ছড়িয়ে রয়েছে। কৃষি এবং গ্রামীণ গৃহস্থালির প্রাণ এগুলো। এ ছাড়া বৃহত্তর পরিসরে নৌপরিবহন ও দেশবিদেশে বাণিজ্য বিস্তারে নদী-সাগরের বিকল্প নেই।

খালবিল, হাওর-বাঁওড়, নদনদী, পুকুর-ডোবা যেমন মাঠে শস্যদানায় পুষ্টি জোগাচ্ছে, তেমনি কিছু প্রাণসংহারও করছে। কখনো হড়কা বান-বন্যায়, কখনো অসচেতনাজনিত অনভিপ্রেত দুর্ঘটনায়। কদিন আগেই, ওই ঈদের ছুটির সময় বিদেশের এক জলপর্যটন ভ্রমণে নৌকা উল্টে দেশের একজন পাইলট এবং একজন বড় ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। ভাবা যায়, যে লোকটা সারা পৃথিবীর আকাশ দাপিয়ে উড়োজাহাজ চালিয়ে বেড়ান, তিনি পানিতে ডুবে মারা গেলেন! এই মৃত্যু প্রতিরোধের উপায় নিয়ে ভাবতে হবে। কী করণীয় তার সম্ভাব্য দিকগুলো নিয়ে আলাপ এখানে।

প্রতিটি মানুষের সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করতে হবে। প্রতিটি শিশুকে সাঁতার শেখাতে হবে। এ দায়িত্ব নিতে হবে রাষ্ট্রকে। সরকারের কিছু পদক্ষেপ নেওয়া আছে, সংশ্লিষ্ট বিভাগ সেগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করবে।

কারণ দেশে জনসংখ্যার একটা বড় অংশ এখনো অশিক্ষিত, অসচেতন ও দরিদ্র। ছেলেমেয়েদের সাঁতার শেখা না-শেখা নিয়ে ভাবার সময় তাদের নেই। কোনো মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে গেলেও এক বেলা কেঁদে, চোখের পানি মুছে তাদের ফের কাজে লাগতে হয়। এই শ্রেণির শিশুদের সাঁতার শেখানোর দায়িত্ব নিতে হবে পাড়া-মহল্লা-গ্রাম থেকে শুরু করে উপজেলা-জেলা পর্যায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসনকে। উপযুক্ত মৌসুমে, ন্যূনতম পাঁচ বছর বয়সি শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণ শিবির পরিচালনা করতে হবে। উদ্যমী তরুণ ও যুব নেতৃত্বকে উপযুক্ত পারিতোষিক দিয়ে এ ক্ষেত্রে দায়িত্ব গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন সাঁতার প্রশিক্ষক নিয়োগ এবং ন্যূনতম আবশ্যক আয়তনের নিরাপদ-গভীরতার সুইমিং পুল করা যেতে পারে। চুরি-জোচ্চুরির প্রকল্প হতে না দিলে পর্যায়ক্রমে এগুলোর নির্মাণ ও নিরাপত্তাবেষ্টনী নির্মাণব্যয় বহন সরকারের জন্য বিরাট গুরুভাব হবে না। উপজেলা-জেলা-বিভাগ সব পর্যায়ের ক্রীড়া সংস্থাকে নিয়মিত সাঁতার প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু রাখতে বাধ্য করতে হবে। রাজধানী থেকে শুরু করে সব শহরের ছোটবড় বেসরকারি স্কুল-কলেজগুলোকে শিক্ষার্থীদের সাঁতার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখতে বাধ্যতা জারি করতে হবে। শিক্ষা-বাণিজ্যে নিয়োজিত উদ্যোক্তাদের অধিকাংশই, অভিভাবকদের পকেট কেটে এবং শিক্ষক ও কর্মচারীদের যতটা সম্ভব বঞ্চিত করে দ্রুত আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছেন বলে বিস্তর অভিযোগ ওঠে। এরা স্থানীয় সরকারি বা বেসরকারি সুইমিং পুলগুলোর সঙ্গে চুক্তি করে পালাক্রমে সব শিক্ষার্থীকে সাঁতার শেখাবেন। বাবা-মার প্রাণান্ত প্রচেষ্টা ও বিনিয়োগ এবং শিক্ষকদের লাগাতার প্রচেষ্টায় সারা দুনিয়ার লেখাপড়া শিখিয়ে নাসা, গুগলে চাকরি বা চাঁদ-মঙ্গলে যাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা ছেলেমেয়ে পুকুর-ডোবায় ডুবে মরে যাওয়ার থেকে গ্লানিকর আর কি হতে পারে? পুত্রতুল্য এক মহামেধাবী প্রকৌশলী তরুণের সাঁতার শেখা হয়নি। তাঁর বিয়ে হয়েছে বরিশালে। নৌপথে শ্বশুরবাড়ি যেতে তিনি দ্বিধাগ্রস্ত। তাঁর এই দ্বিধা উৎকণ্ঠা রূপে সংক্রমিত হয় মা-বাবাসহ গোট পরিবারে। কী বিড়ম্বনা ভাবুন তো! ভয়-সংকোচ-জড়তার এ শিকল ভাঙতে হবে।

বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পরিচালিত দেশের সব সুইমিং পুল কর্তৃপক্ষ সপ্তাহে অন্তত এক দিন বিনা মূল্যে শিশু-কিশোরদের সাঁতার শেখানোর কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে।

এখন থেকে নিয়ম করুন-সাঁতার না জানা কেউ সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, কলেজ, মেডিকেল-ইঞ্জিনিয়ারিংসহ কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করতে পারবে না। কোনো পর্যায়ের সরকারি চাকরিতে প্রার্থী হতে পারবে না। জন্মসনদের মতো সাঁতার শেখার সনদও জমা দিতে হবে।  বিদেশ গমনেচ্ছুদের ক্ষেত্রেও একই বাধ্যতা বহাল রাখতে হবে। এতে সব মহল থেকে সচেতনতা ও প্রচেষ্টার সাড়া মিলতে পারে।

মানুষ মূলত শক্তের ভক্ত। করোনা মহামারির সময় তাদের রোগমুক্ত ও বাঁচিয়ে রাখার জন্য গৃহবন্দি করে রাখতে হয়েছিল। লকডাউন ভেঙে বেরোনো মানুষদের কোথাও পিটিয়ে ঘরে ঢোকাতে হয়েছে। কী বিচিত্র!

সাঁতার শেখার ব্যাপারেও তেমন কঠোর ব্যবস্থাই নিতে হবে। পরিবার ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি, শিশু-কিশোরীদের সাঁতারে দক্ষ করে তোলা এবং এসবের অনুকূলে জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন ও বিনিয়োগ এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। চাই সমষ্টির আন্তরিক সম্মিলিত প্রচেষ্টা। সামনেই বর্ষা মৌসুম। হাজা-মজা ডোবা-জলাশয়ও থইথই পানিতে ভরে উঠবে। শিশুদের নিয়ে এ সময় অভিভাবকদের বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। না হলে সেই চলতি বিজ্ঞাপনের ভাষায়-‘একটি দুর্ঘটনা, হয়ে উঠতে পারে সারা জীবনের কান্না।’ আমাদের ছোটবেলায়, পাঠ্যবইতে ব্রজেন দাশের ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেওয়ার গল্প পড়েছিলাম। সে অর্ধশতাব্দীরও আগের কথা। তারপর সাঁতারের বিশ্বমঞ্চে আমাদের অর্জনের অবস্থান কী? কিছু নেই। এদের পেছনে রাষ্ট্রের যে বিনিয়োগ তার পাশাপাশি দেশের শিশু-কিশোর, যুব নরনারীদের সংকটকালে বেঁচে থাকার মতো সাঁতারটুকু শেখান। ভেসে থেকে ন্যূনতম শ্বাসপ্রশ্বাসটা চালিয়ে যেতে শেখান। ‘নতুন বাংলাদেশ’ এই কাজটি শিরোধার্য করুক। ক্রীড়া উপদেষ্টা জুলাই বিপ্লবের বীর যোদ্ধা। তরুণ তুর্কি এই যুবক অনুধাবন করুন বিষয়টির গুরুত্ব। না হলে ‘বাবু তোমার ষোলো আনাই মিছে’ হয়ে যাওয়া হতভাগ্যদের মিছিল দিনদিন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে থাকবে যে।

যারা সাঁতার জানে, তাদেরও সাঁতার কাটতে হবে জানা জলে, নিরাপদ এলাকায়। আগে দেখে নিতে হবে আবহাওয়া এবং পানির অবস্থা। সাঁতারের সময় সাঁতার জানা আরও কেউ সঙ্গে থাকা নিরাপদ। সাগরে নামতে সাঁতার জানা ব্যক্তিরও জোয়ার-ভাটা, স্রোতের অবস্থা সম্পর্কে স্থানীয় অবহিত মহলসহ পেশাদার পর্যটন সহায়কদের পরামর্শ গ্রহণ নিরাপদ। অজানা পানিতে ঝাঁপ দেওয়া বিপজ্জনক।

দেশখ্যাত বসুন্ধরা গ্রুপের সামাজিক সংগঠন শুভসংঘ বুধবার নেত্রকোনায় সাঁতার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসচেতনতা বিষয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেখানে শিশু-কিশোরদের সাঁতার শেখানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করে সমাজের সচেতন-সামর্থ্যবান শ্রেণিকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান হয়। শুভসংঘ সারা দেশেই পর্যায়ক্রমে এমন আয়োজন করবে আশা করি। আহ্বান জানাই-দেশের সব  বড় শিল্প-বাণিজ্য গ্রুপ এই শুভ কল্যাণকর্মে এগিয়ে আসুক। আজকের শিশু, আগামী দিনের নাগরিকদের আত্মরক্ষায় সক্ষম, সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদেরও দায়িত্ব-কর্তব্য রয়েছে। যা আপনারা এড়িয়ে গেলে তা হবে চরম দায়িত্বহীনতা।

               

লেখক : ডেপুটি এডিটর, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংযোগ
গ্যাসসংযোগ
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
নিরাপদ খাদ্য-পানীয় ওষুধ নাগরিকের মৌলিক অধিকার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
বরফের রাজ্য আলাস্কা
বরফের রাজ্য আলাস্কা
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
ক্ষেতলালে নৈশপ্রহরীকে হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধে হত্যা
ক্ষেতলালে নৈশপ্রহরীকে হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধে হত্যা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গভীর নলকূপের ঘরে হাত-পা বাঁধা নৈশ প্রহরীর লাশ
গভীর নলকূপের ঘরে হাত-পা বাঁধা নৈশ প্রহরীর লাশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ
উখিয়ায় ৪ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস
নিত্যপণ্যে ক্রেতার হাঁসফাঁস

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ
সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে এলো ১০০ টন পেঁয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপকূলে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
উপকূলে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়
নিজেকে প্রমাণের আরেকটি সুযোগ পাচ্ছেন বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন
গোপালগঞ্জে সহিংসতা: তদন্ত কমিশনের মেয়াদ বাড়লো ১৪ দিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল
পাকিস্তান শাহিনসের কাছে বড় ব্যবধানে হারলো বাংলাদেশ ‘এ’ দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৩২, অপুষ্টিতে আরো ৪ মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল
প্রথম ১০ দিনেই ১ লাখ ই-রিটার্ন দাখিল

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস ও কাঁকড়াসহ আটক ৮
সুন্দরবনে হরিণের মাংস ও কাঁকড়াসহ আটক ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো চালক সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়
হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

আজ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির
টটেনহ্যামকে কাঁদিয়ে শিরোপা পিএসজির

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা