শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন

কামাল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন

লেখাটা শুরু করছি একটা মর্মন্তুদ সংবাদ শিরোনাম দিয়ে। ‘দুই দিনে সারা দেশে পানিতে ডুবে ৩০ জনের মৃত্যু’। ১০ জুন এক প্রভাবশালী গণমাধ্যমে এ সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল। খবরের উপস্থাপনাবাক্যে লেখা হয়-ঈদের পরের দুই দিন (রবি ও সোমবার) বিভিন্ন সময় এসব ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই শিশু। ১৭ জুন আরেক পত্রিকায় ‘ছুটিতে পানিতে ডুবে মৃত্যুর লম্বা মিছিল’, শিরোনামে ছাপা সংবাদে বলা হয়, স্থানীয় হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্র মোট ৭৮ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে। বুক ভাঙা কয়েকটা খবর ছিল এরকম-

ঈদের তৃতীয় দিন ৯ জুন দুপুরে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের কলাতলী সায়মন বিচ পয়েন্ট এলাকায় গোসলে নেমে শাহীনুর রহমান (৬০) এবং তাঁর ছেলে সিফাত (২০) মারা যান। তাঁরা রাজশাহী থেকে কক্সবাজার ভ্রমণে গিয়েছিলেন।

মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার জায়ফরনগর ইউনিয়নের হামিদপুর গ্রামে মেয়েকে সাঁতার শেখাতে গিয়ে ৯ জুন দুপুরে পুকুরে ডুবে বাবা-মেয়ের মৃত্যু হয়। তাঁরা হলেন হামিদপুর গ্রামের ইটভাটা ব্যবসায়ী বাবুল আহমদ (৬০) ও তাঁর মেয়ে হালিমা মোহাম্মদ (১৭)। হালিমা ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রী। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় তার অংশ নেওয়ার কথা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়ায় পুকুরে ডুবে চাচা-ভাতিজার মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ৯ জুন দুপুরে স্থানীয় একটি পুকুরে ডুবে তাঁরা মারা যান। নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া উপজেলার আশিয়া ইউনিয়নের মধ্যম বাথুয়া ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বজল আহমদের ছেলে মোহাম্মদ নাছির (৫৫) ও তাঁর ভাতিজা মোহাম্মদ আইরিয়ান (১৫)।

কামাল মাহমুদদিনাজপুরের চিরিরবন্দরে পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে গিয়ে বাড়ির পাশে পুকুরে ডুবে তিন বছর বয়সি এক শিশু ও সদর উপজেলার আত্রাই নদীর রাবার ড্যামে গোসলে নেমে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। ৮ জুন দুপুরে এসব মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে নানার বাড়ি বেড়াতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ৮ জুন দুপুরে উপজেলার বুধন্তী পশ্চিমপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশুরা হলো চান্দুরা এলাকার মোশাররফের ছেলে রাফি (৭) এবং একই এলাকার রহিম মিয়ার মেয়ে নাদিরা (৮)।

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে হোসাইন নামের ১৬ মাস বয়সি এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। নিহত শিশু হোসাইন ওই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে। খেলতে খেলতে কখন সে পুকুরে গড়িয়ে পড়েছে, বড়রা খেয়াল করেনি। যখন খোঁজ পড়ে, তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে।

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই ভাইবোনের মৃত্যু হয়েছে। তারা সম্পর্কে আপন খালাতো ভাইবোন। ৯ জুন বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার চরজুবিলী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর চরমহিউদ্দিন গ্রামের আলাউদ্দিনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুরা হলো একই ইউনিয়নের চর মহিউদ্দিন গ্রামের মো. জিহাদের মেয়ে ফারিয়া আক্তার (৪) ও কুমিল্লার লাকসামের বাসিন্দা মো. রকির ছেলে মো. তাহাসিন (৫)।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে চাচার সঙ্গে মাছ ধরতে গিয়ে ওয়ায়েস কারনি (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সে প্রথম শ্রেণিতে পড়ত। ৯ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা সদরের চান্দারচর এলাকার সীমান্তসংলগ্ন অলেকুড়া নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

কত স্নেহের বন্ধনেও অসচেতনতা কিংবা সামান্য অসাবধানতায় মর্মান্তিকভাবে পানিতে ডুবে মৃত্যু  ঘটতে পারে-তা পাঠকের উপলব্ধির চেষ্টা হিসেবেই বুকে মোচড় দেওয়া এই পূর্বপ্রকাশিত সংবাদ তুলে ধরলাম। এক-একটা পরিবারের বুকভাঙা কান্নার এসব খবর একজন পাঠকের না পড়াটা বা না শোনাই স্বাভাবিক। দেশে সারা বছরে পানিতে ডুবে মৃত্যুর হিসাব শুনলে যে কেউ শিউরে উঠবে। এ থেকে মুক্তির উপায় অন্বেষণই এ রচনার উদ্দেশ্য।

নদীমাতৃক বাংলাদেশ। প্রাকৃতিক কারণ, ভারতের পানি আগ্রাসন, প্রভাবশালীদের দখলদূষণের রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতি মোকাবিলা করে, আজও দেশজুড়ে অসংখ্য নদনদী, খালবিল, পুকুর-ডোবা জালের মতো ছড়িয়ে রয়েছে। কৃষি এবং গ্রামীণ গৃহস্থালির প্রাণ এগুলো। এ ছাড়া বৃহত্তর পরিসরে নৌপরিবহন ও দেশবিদেশে বাণিজ্য বিস্তারে নদী-সাগরের বিকল্প নেই।

খালবিল, হাওর-বাঁওড়, নদনদী, পুকুর-ডোবা যেমন মাঠে শস্যদানায় পুষ্টি জোগাচ্ছে, তেমনি কিছু প্রাণসংহারও করছে। কখনো হড়কা বান-বন্যায়, কখনো অসচেতনাজনিত অনভিপ্রেত দুর্ঘটনায়। কদিন আগেই, ওই ঈদের ছুটির সময় বিদেশের এক জলপর্যটন ভ্রমণে নৌকা উল্টে দেশের একজন পাইলট এবং একজন বড় ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। ভাবা যায়, যে লোকটা সারা পৃথিবীর আকাশ দাপিয়ে উড়োজাহাজ চালিয়ে বেড়ান, তিনি পানিতে ডুবে মারা গেলেন! এই মৃত্যু প্রতিরোধের উপায় নিয়ে ভাবতে হবে। কী করণীয় তার সম্ভাব্য দিকগুলো নিয়ে আলাপ এখানে।

প্রতিটি মানুষের সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করতে হবে। প্রতিটি শিশুকে সাঁতার শেখাতে হবে। এ দায়িত্ব নিতে হবে রাষ্ট্রকে। সরকারের কিছু পদক্ষেপ নেওয়া আছে, সংশ্লিষ্ট বিভাগ সেগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করবে।

কারণ দেশে জনসংখ্যার একটা বড় অংশ এখনো অশিক্ষিত, অসচেতন ও দরিদ্র। ছেলেমেয়েদের সাঁতার শেখা না-শেখা নিয়ে ভাবার সময় তাদের নেই। কোনো মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে গেলেও এক বেলা কেঁদে, চোখের পানি মুছে তাদের ফের কাজে লাগতে হয়। এই শ্রেণির শিশুদের সাঁতার শেখানোর দায়িত্ব নিতে হবে পাড়া-মহল্লা-গ্রাম থেকে শুরু করে উপজেলা-জেলা পর্যায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসনকে। উপযুক্ত মৌসুমে, ন্যূনতম পাঁচ বছর বয়সি শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণ শিবির পরিচালনা করতে হবে। উদ্যমী তরুণ ও যুব নেতৃত্বকে উপযুক্ত পারিতোষিক দিয়ে এ ক্ষেত্রে দায়িত্ব গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন সাঁতার প্রশিক্ষক নিয়োগ এবং ন্যূনতম আবশ্যক আয়তনের নিরাপদ-গভীরতার সুইমিং পুল করা যেতে পারে। চুরি-জোচ্চুরির প্রকল্প হতে না দিলে পর্যায়ক্রমে এগুলোর নির্মাণ ও নিরাপত্তাবেষ্টনী নির্মাণব্যয় বহন সরকারের জন্য বিরাট গুরুভাব হবে না। উপজেলা-জেলা-বিভাগ সব পর্যায়ের ক্রীড়া সংস্থাকে নিয়মিত সাঁতার প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু রাখতে বাধ্য করতে হবে। রাজধানী থেকে শুরু করে সব শহরের ছোটবড় বেসরকারি স্কুল-কলেজগুলোকে শিক্ষার্থীদের সাঁতার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখতে বাধ্যতা জারি করতে হবে। শিক্ষা-বাণিজ্যে নিয়োজিত উদ্যোক্তাদের অধিকাংশই, অভিভাবকদের পকেট কেটে এবং শিক্ষক ও কর্মচারীদের যতটা সম্ভব বঞ্চিত করে দ্রুত আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছেন বলে বিস্তর অভিযোগ ওঠে। এরা স্থানীয় সরকারি বা বেসরকারি সুইমিং পুলগুলোর সঙ্গে চুক্তি করে পালাক্রমে সব শিক্ষার্থীকে সাঁতার শেখাবেন। বাবা-মার প্রাণান্ত প্রচেষ্টা ও বিনিয়োগ এবং শিক্ষকদের লাগাতার প্রচেষ্টায় সারা দুনিয়ার লেখাপড়া শিখিয়ে নাসা, গুগলে চাকরি বা চাঁদ-মঙ্গলে যাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা ছেলেমেয়ে পুকুর-ডোবায় ডুবে মরে যাওয়ার থেকে গ্লানিকর আর কি হতে পারে? পুত্রতুল্য এক মহামেধাবী প্রকৌশলী তরুণের সাঁতার শেখা হয়নি। তাঁর বিয়ে হয়েছে বরিশালে। নৌপথে শ্বশুরবাড়ি যেতে তিনি দ্বিধাগ্রস্ত। তাঁর এই দ্বিধা উৎকণ্ঠা রূপে সংক্রমিত হয় মা-বাবাসহ গোট পরিবারে। কী বিড়ম্বনা ভাবুন তো! ভয়-সংকোচ-জড়তার এ শিকল ভাঙতে হবে।

বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পরিচালিত দেশের সব সুইমিং পুল কর্তৃপক্ষ সপ্তাহে অন্তত এক দিন বিনা মূল্যে শিশু-কিশোরদের সাঁতার শেখানোর কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে।

এখন থেকে নিয়ম করুন-সাঁতার না জানা কেউ সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, কলেজ, মেডিকেল-ইঞ্জিনিয়ারিংসহ কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করতে পারবে না। কোনো পর্যায়ের সরকারি চাকরিতে প্রার্থী হতে পারবে না। জন্মসনদের মতো সাঁতার শেখার সনদও জমা দিতে হবে।  বিদেশ গমনেচ্ছুদের ক্ষেত্রেও একই বাধ্যতা বহাল রাখতে হবে। এতে সব মহল থেকে সচেতনতা ও প্রচেষ্টার সাড়া মিলতে পারে।

মানুষ মূলত শক্তের ভক্ত। করোনা মহামারির সময় তাদের রোগমুক্ত ও বাঁচিয়ে রাখার জন্য গৃহবন্দি করে রাখতে হয়েছিল। লকডাউন ভেঙে বেরোনো মানুষদের কোথাও পিটিয়ে ঘরে ঢোকাতে হয়েছে। কী বিচিত্র!

সাঁতার শেখার ব্যাপারেও তেমন কঠোর ব্যবস্থাই নিতে হবে। পরিবার ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি, শিশু-কিশোরীদের সাঁতারে দক্ষ করে তোলা এবং এসবের অনুকূলে জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন ও বিনিয়োগ এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। চাই সমষ্টির আন্তরিক সম্মিলিত প্রচেষ্টা। সামনেই বর্ষা মৌসুম। হাজা-মজা ডোবা-জলাশয়ও থইথই পানিতে ভরে উঠবে। শিশুদের নিয়ে এ সময় অভিভাবকদের বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। না হলে সেই চলতি বিজ্ঞাপনের ভাষায়-‘একটি দুর্ঘটনা, হয়ে উঠতে পারে সারা জীবনের কান্না।’ আমাদের ছোটবেলায়, পাঠ্যবইতে ব্রজেন দাশের ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেওয়ার গল্প পড়েছিলাম। সে অর্ধশতাব্দীরও আগের কথা। তারপর সাঁতারের বিশ্বমঞ্চে আমাদের অর্জনের অবস্থান কী? কিছু নেই। এদের পেছনে রাষ্ট্রের যে বিনিয়োগ তার পাশাপাশি দেশের শিশু-কিশোর, যুব নরনারীদের সংকটকালে বেঁচে থাকার মতো সাঁতারটুকু শেখান। ভেসে থেকে ন্যূনতম শ্বাসপ্রশ্বাসটা চালিয়ে যেতে শেখান। ‘নতুন বাংলাদেশ’ এই কাজটি শিরোধার্য করুক। ক্রীড়া উপদেষ্টা জুলাই বিপ্লবের বীর যোদ্ধা। তরুণ তুর্কি এই যুবক অনুধাবন করুন বিষয়টির গুরুত্ব। না হলে ‘বাবু তোমার ষোলো আনাই মিছে’ হয়ে যাওয়া হতভাগ্যদের মিছিল দিনদিন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে থাকবে যে।

যারা সাঁতার জানে, তাদেরও সাঁতার কাটতে হবে জানা জলে, নিরাপদ এলাকায়। আগে দেখে নিতে হবে আবহাওয়া এবং পানির অবস্থা। সাঁতারের সময় সাঁতার জানা আরও কেউ সঙ্গে থাকা নিরাপদ। সাগরে নামতে সাঁতার জানা ব্যক্তিরও জোয়ার-ভাটা, স্রোতের অবস্থা সম্পর্কে স্থানীয় অবহিত মহলসহ পেশাদার পর্যটন সহায়কদের পরামর্শ গ্রহণ নিরাপদ। অজানা পানিতে ঝাঁপ দেওয়া বিপজ্জনক।

দেশখ্যাত বসুন্ধরা গ্রুপের সামাজিক সংগঠন শুভসংঘ বুধবার নেত্রকোনায় সাঁতার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসচেতনতা বিষয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেখানে শিশু-কিশোরদের সাঁতার শেখানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করে সমাজের সচেতন-সামর্থ্যবান শ্রেণিকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান হয়। শুভসংঘ সারা দেশেই পর্যায়ক্রমে এমন আয়োজন করবে আশা করি। আহ্বান জানাই-দেশের সব  বড় শিল্প-বাণিজ্য গ্রুপ এই শুভ কল্যাণকর্মে এগিয়ে আসুক। আজকের শিশু, আগামী দিনের নাগরিকদের আত্মরক্ষায় সক্ষম, সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদেরও দায়িত্ব-কর্তব্য রয়েছে। যা আপনারা এড়িয়ে গেলে তা হবে চরম দায়িত্বহীনতা।

               

লেখক : ডেপুটি এডিটর, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

এই মাত্র | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
দুপুরের ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়