শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন

কামাল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন

লেখাটা শুরু করছি একটা মর্মন্তুদ সংবাদ শিরোনাম দিয়ে। ‘দুই দিনে সারা দেশে পানিতে ডুবে ৩০ জনের মৃত্যু’। ১০ জুন এক প্রভাবশালী গণমাধ্যমে এ সংবাদ প্রকাশ হয়েছিল। খবরের উপস্থাপনাবাক্যে লেখা হয়-ঈদের পরের দুই দিন (রবি ও সোমবার) বিভিন্ন সময় এসব ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই শিশু। ১৭ জুন আরেক পত্রিকায় ‘ছুটিতে পানিতে ডুবে মৃত্যুর লম্বা মিছিল’, শিরোনামে ছাপা সংবাদে বলা হয়, স্থানীয় হাসপাতাল ও পুলিশ সূত্র মোট ৭৮ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে। বুক ভাঙা কয়েকটা খবর ছিল এরকম-

ঈদের তৃতীয় দিন ৯ জুন দুপুরে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের কলাতলী সায়মন বিচ পয়েন্ট এলাকায় গোসলে নেমে শাহীনুর রহমান (৬০) এবং তাঁর ছেলে সিফাত (২০) মারা যান। তাঁরা রাজশাহী থেকে কক্সবাজার ভ্রমণে গিয়েছিলেন।

মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার জায়ফরনগর ইউনিয়নের হামিদপুর গ্রামে মেয়েকে সাঁতার শেখাতে গিয়ে ৯ জুন দুপুরে পুকুরে ডুবে বাবা-মেয়ের মৃত্যু হয়। তাঁরা হলেন হামিদপুর গ্রামের ইটভাটা ব্যবসায়ী বাবুল আহমদ (৬০) ও তাঁর মেয়ে হালিমা মোহাম্মদ (১৭)। হালিমা ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রী। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় তার অংশ নেওয়ার কথা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়ায় পুকুরে ডুবে চাচা-ভাতিজার মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ৯ জুন দুপুরে স্থানীয় একটি পুকুরে ডুবে তাঁরা মারা যান। নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া উপজেলার আশিয়া ইউনিয়নের মধ্যম বাথুয়া ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বজল আহমদের ছেলে মোহাম্মদ নাছির (৫৫) ও তাঁর ভাতিজা মোহাম্মদ আইরিয়ান (১৫)।

কামাল মাহমুদদিনাজপুরের চিরিরবন্দরে পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করতে গিয়ে বাড়ির পাশে পুকুরে ডুবে তিন বছর বয়সি এক শিশু ও সদর উপজেলার আত্রাই নদীর রাবার ড্যামে গোসলে নেমে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। ৮ জুন দুপুরে এসব মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে নানার বাড়ি বেড়াতে গিয়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ৮ জুন দুপুরে উপজেলার বুধন্তী পশ্চিমপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশুরা হলো চান্দুরা এলাকার মোশাররফের ছেলে রাফি (৭) এবং একই এলাকার রহিম মিয়ার মেয়ে নাদিরা (৮)।

কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় বাড়ির পাশের পুকুরের পানিতে ডুবে হোসাইন নামের ১৬ মাস বয়সি এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। নিহত শিশু হোসাইন ওই এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে। খেলতে খেলতে কখন সে পুকুরে গড়িয়ে পড়েছে, বড়রা খেয়াল করেনি। যখন খোঁজ পড়ে, তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে।

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই ভাইবোনের মৃত্যু হয়েছে। তারা সম্পর্কে আপন খালাতো ভাইবোন। ৯ জুন বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার চরজুবিলী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর চরমহিউদ্দিন গ্রামের আলাউদ্দিনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুরা হলো একই ইউনিয়নের চর মহিউদ্দিন গ্রামের মো. জিহাদের মেয়ে ফারিয়া আক্তার (৪) ও কুমিল্লার লাকসামের বাসিন্দা মো. রকির ছেলে মো. তাহাসিন (৫)।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে চাচার সঙ্গে মাছ ধরতে গিয়ে ওয়ায়েস কারনি (৫) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সে প্রথম শ্রেণিতে পড়ত। ৯ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা সদরের চান্দারচর এলাকার সীমান্তসংলগ্ন অলেকুড়া নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

কত স্নেহের বন্ধনেও অসচেতনতা কিংবা সামান্য অসাবধানতায় মর্মান্তিকভাবে পানিতে ডুবে মৃত্যু  ঘটতে পারে-তা পাঠকের উপলব্ধির চেষ্টা হিসেবেই বুকে মোচড় দেওয়া এই পূর্বপ্রকাশিত সংবাদ তুলে ধরলাম। এক-একটা পরিবারের বুকভাঙা কান্নার এসব খবর একজন পাঠকের না পড়াটা বা না শোনাই স্বাভাবিক। দেশে সারা বছরে পানিতে ডুবে মৃত্যুর হিসাব শুনলে যে কেউ শিউরে উঠবে। এ থেকে মুক্তির উপায় অন্বেষণই এ রচনার উদ্দেশ্য।

নদীমাতৃক বাংলাদেশ। প্রাকৃতিক কারণ, ভারতের পানি আগ্রাসন, প্রভাবশালীদের দখলদূষণের রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতি মোকাবিলা করে, আজও দেশজুড়ে অসংখ্য নদনদী, খালবিল, পুকুর-ডোবা জালের মতো ছড়িয়ে রয়েছে। কৃষি এবং গ্রামীণ গৃহস্থালির প্রাণ এগুলো। এ ছাড়া বৃহত্তর পরিসরে নৌপরিবহন ও দেশবিদেশে বাণিজ্য বিস্তারে নদী-সাগরের বিকল্প নেই।

খালবিল, হাওর-বাঁওড়, নদনদী, পুকুর-ডোবা যেমন মাঠে শস্যদানায় পুষ্টি জোগাচ্ছে, তেমনি কিছু প্রাণসংহারও করছে। কখনো হড়কা বান-বন্যায়, কখনো অসচেতনাজনিত অনভিপ্রেত দুর্ঘটনায়। কদিন আগেই, ওই ঈদের ছুটির সময় বিদেশের এক জলপর্যটন ভ্রমণে নৌকা উল্টে দেশের একজন পাইলট এবং একজন বড় ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। ভাবা যায়, যে লোকটা সারা পৃথিবীর আকাশ দাপিয়ে উড়োজাহাজ চালিয়ে বেড়ান, তিনি পানিতে ডুবে মারা গেলেন! এই মৃত্যু প্রতিরোধের উপায় নিয়ে ভাবতে হবে। কী করণীয় তার সম্ভাব্য দিকগুলো নিয়ে আলাপ এখানে।

প্রতিটি মানুষের সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করতে হবে। প্রতিটি শিশুকে সাঁতার শেখাতে হবে। এ দায়িত্ব নিতে হবে রাষ্ট্রকে। সরকারের কিছু পদক্ষেপ নেওয়া আছে, সংশ্লিষ্ট বিভাগ সেগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করবে।

কারণ দেশে জনসংখ্যার একটা বড় অংশ এখনো অশিক্ষিত, অসচেতন ও দরিদ্র। ছেলেমেয়েদের সাঁতার শেখা না-শেখা নিয়ে ভাবার সময় তাদের নেই। কোনো মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে গেলেও এক বেলা কেঁদে, চোখের পানি মুছে তাদের ফের কাজে লাগতে হয়। এই শ্রেণির শিশুদের সাঁতার শেখানোর দায়িত্ব নিতে হবে পাড়া-মহল্লা-গ্রাম থেকে শুরু করে উপজেলা-জেলা পর্যায়ের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ, জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় প্রশাসনকে। উপযুক্ত মৌসুমে, ন্যূনতম পাঁচ বছর বয়সি শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণ শিবির পরিচালনা করতে হবে। উদ্যমী তরুণ ও যুব নেতৃত্বকে উপযুক্ত পারিতোষিক দিয়ে এ ক্ষেত্রে দায়িত্ব গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। প্রতিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন সাঁতার প্রশিক্ষক নিয়োগ এবং ন্যূনতম আবশ্যক আয়তনের নিরাপদ-গভীরতার সুইমিং পুল করা যেতে পারে। চুরি-জোচ্চুরির প্রকল্প হতে না দিলে পর্যায়ক্রমে এগুলোর নির্মাণ ও নিরাপত্তাবেষ্টনী নির্মাণব্যয় বহন সরকারের জন্য বিরাট গুরুভাব হবে না। উপজেলা-জেলা-বিভাগ সব পর্যায়ের ক্রীড়া সংস্থাকে নিয়মিত সাঁতার প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু রাখতে বাধ্য করতে হবে। রাজধানী থেকে শুরু করে সব শহরের ছোটবড় বেসরকারি স্কুল-কলেজগুলোকে শিক্ষার্থীদের সাঁতার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখতে বাধ্যতা জারি করতে হবে। শিক্ষা-বাণিজ্যে নিয়োজিত উদ্যোক্তাদের অধিকাংশই, অভিভাবকদের পকেট কেটে এবং শিক্ষক ও কর্মচারীদের যতটা সম্ভব বঞ্চিত করে দ্রুত আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছেন বলে বিস্তর অভিযোগ ওঠে। এরা স্থানীয় সরকারি বা বেসরকারি সুইমিং পুলগুলোর সঙ্গে চুক্তি করে পালাক্রমে সব শিক্ষার্থীকে সাঁতার শেখাবেন। বাবা-মার প্রাণান্ত প্রচেষ্টা ও বিনিয়োগ এবং শিক্ষকদের লাগাতার প্রচেষ্টায় সারা দুনিয়ার লেখাপড়া শিখিয়ে নাসা, গুগলে চাকরি বা চাঁদ-মঙ্গলে যাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা ছেলেমেয়ে পুকুর-ডোবায় ডুবে মরে যাওয়ার থেকে গ্লানিকর আর কি হতে পারে? পুত্রতুল্য এক মহামেধাবী প্রকৌশলী তরুণের সাঁতার শেখা হয়নি। তাঁর বিয়ে হয়েছে বরিশালে। নৌপথে শ্বশুরবাড়ি যেতে তিনি দ্বিধাগ্রস্ত। তাঁর এই দ্বিধা উৎকণ্ঠা রূপে সংক্রমিত হয় মা-বাবাসহ গোট পরিবারে। কী বিড়ম্বনা ভাবুন তো! ভয়-সংকোচ-জড়তার এ শিকল ভাঙতে হবে।

বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পরিচালিত দেশের সব সুইমিং পুল কর্তৃপক্ষ সপ্তাহে অন্তত এক দিন বিনা মূল্যে শিশু-কিশোরদের সাঁতার শেখানোর কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে।

এখন থেকে নিয়ম করুন-সাঁতার না জানা কেউ সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, কলেজ, মেডিকেল-ইঞ্জিনিয়ারিংসহ কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করতে পারবে না। কোনো পর্যায়ের সরকারি চাকরিতে প্রার্থী হতে পারবে না। জন্মসনদের মতো সাঁতার শেখার সনদও জমা দিতে হবে।  বিদেশ গমনেচ্ছুদের ক্ষেত্রেও একই বাধ্যতা বহাল রাখতে হবে। এতে সব মহল থেকে সচেতনতা ও প্রচেষ্টার সাড়া মিলতে পারে।

মানুষ মূলত শক্তের ভক্ত। করোনা মহামারির সময় তাদের রোগমুক্ত ও বাঁচিয়ে রাখার জন্য গৃহবন্দি করে রাখতে হয়েছিল। লকডাউন ভেঙে বেরোনো মানুষদের কোথাও পিটিয়ে ঘরে ঢোকাতে হয়েছে। কী বিচিত্র!

সাঁতার শেখার ব্যাপারেও তেমন কঠোর ব্যবস্থাই নিতে হবে। পরিবার ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি, শিশু-কিশোরীদের সাঁতারে দক্ষ করে তোলা এবং এসবের অনুকূলে জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন ও বিনিয়োগ এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। চাই সমষ্টির আন্তরিক সম্মিলিত প্রচেষ্টা। সামনেই বর্ষা মৌসুম। হাজা-মজা ডোবা-জলাশয়ও থইথই পানিতে ভরে উঠবে। শিশুদের নিয়ে এ সময় অভিভাবকদের বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। না হলে সেই চলতি বিজ্ঞাপনের ভাষায়-‘একটি দুর্ঘটনা, হয়ে উঠতে পারে সারা জীবনের কান্না।’ আমাদের ছোটবেলায়, পাঠ্যবইতে ব্রজেন দাশের ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেওয়ার গল্প পড়েছিলাম। সে অর্ধশতাব্দীরও আগের কথা। তারপর সাঁতারের বিশ্বমঞ্চে আমাদের অর্জনের অবস্থান কী? কিছু নেই। এদের পেছনে রাষ্ট্রের যে বিনিয়োগ তার পাশাপাশি দেশের শিশু-কিশোর, যুব নরনারীদের সংকটকালে বেঁচে থাকার মতো সাঁতারটুকু শেখান। ভেসে থেকে ন্যূনতম শ্বাসপ্রশ্বাসটা চালিয়ে যেতে শেখান। ‘নতুন বাংলাদেশ’ এই কাজটি শিরোধার্য করুক। ক্রীড়া উপদেষ্টা জুলাই বিপ্লবের বীর যোদ্ধা। তরুণ তুর্কি এই যুবক অনুধাবন করুন বিষয়টির গুরুত্ব। না হলে ‘বাবু তোমার ষোলো আনাই মিছে’ হয়ে যাওয়া হতভাগ্যদের মিছিল দিনদিন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হতে থাকবে যে।

যারা সাঁতার জানে, তাদেরও সাঁতার কাটতে হবে জানা জলে, নিরাপদ এলাকায়। আগে দেখে নিতে হবে আবহাওয়া এবং পানির অবস্থা। সাঁতারের সময় সাঁতার জানা আরও কেউ সঙ্গে থাকা নিরাপদ। সাগরে নামতে সাঁতার জানা ব্যক্তিরও জোয়ার-ভাটা, স্রোতের অবস্থা সম্পর্কে স্থানীয় অবহিত মহলসহ পেশাদার পর্যটন সহায়কদের পরামর্শ গ্রহণ নিরাপদ। অজানা পানিতে ঝাঁপ দেওয়া বিপজ্জনক।

দেশখ্যাত বসুন্ধরা গ্রুপের সামাজিক সংগঠন শুভসংঘ বুধবার নেত্রকোনায় সাঁতার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসচেতনতা বিষয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করে। সেখানে শিশু-কিশোরদের সাঁতার শেখানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করে সমাজের সচেতন-সামর্থ্যবান শ্রেণিকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান হয়। শুভসংঘ সারা দেশেই পর্যায়ক্রমে এমন আয়োজন করবে আশা করি। আহ্বান জানাই-দেশের সব  বড় শিল্প-বাণিজ্য গ্রুপ এই শুভ কল্যাণকর্মে এগিয়ে আসুক। আজকের শিশু, আগামী দিনের নাগরিকদের আত্মরক্ষায় সক্ষম, সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদেরও দায়িত্ব-কর্তব্য রয়েছে। যা আপনারা এড়িয়ে গেলে তা হবে চরম দায়িত্বহীনতা।

               

লেখক : ডেপুটি এডিটর, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
শেয়ারবাজার
শেয়ারবাজার
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান
খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত
কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের
খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত
বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি
কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার
চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ
রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার
সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস
মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব
সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি
ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন

রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী
রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী

দেশগ্রাম

বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের
বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত ইরানের

পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

নগর জীবন

মেক্সিকোয় গুলিতে নিহত ১১
মেক্সিকোয় গুলিতে নিহত ১১

পূর্ব-পশ্চিম