শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট

১৯৯৩-এ আমি ঢাকা কলেজে উচ্চমাধ্যমিক ছাত্র। রোজ ক্লাস করতে হতো উত্তরা থেকে। সেটা ছিল বেশ কষ্টসাধ্য। উত্তরা থেকে নিউমার্কেট পর্যন্ত যেতে বাস পাল্টাতে হতো দুই-তিন দফা। সেজন্য সামনে পরীক্ষা থাকলে আমি প্রায়ই বন্ধুদের সঙ্গে থেকে যেতাম কলেজের ছাত্রাবাসে। একসঙ্গে নোট ও পড়াশোনা দুটোই ভালো হতো। ঢাকা কলেজে তখন দুটি ছাত্রাবাস ছিল। বিজ্ঞান শাখার ছেলেদের জন্য সাউথ হল। আর মানবিক শাখার জন্য নর্থ হল। মানবিক শাখার ছাত্র ছিলাম বলে আমার থাকা হতো নর্থ হলে। ওখানে থাকার কারণেই হয়তো মজার একটি বিষয় চোখে পড়ল একদিন। আমাদের এক সহপাঠী, ছাত্র হিসেবেও সে তুখোড় ও অসামান্য। ম্যাট্রিক পরীক্ষায় রাজশাহী বোর্ডে মেধা তালিকায় স্থান অর্জন করেছিল। তাকে দেখলাম একদিন রাতে সেজেগুজে পরিপাটি হয়ে কোথায় যেন যাচ্ছে। আমরা যখন রাতে ক্যান্টিনে পাতলা ডাল, শিম, ফুলকপির ঠান্ডা সবজি ও ভাত দিয়ে উদরপূর্তি করছি!! ঠিক সে সময়ে ও এসে হাজির হলো। আমাদের সঙ্গে খাবে কি না জিজ্ঞাসা করায় সে মাথা নেড়ে না-সূচক অভিব্যক্তি প্রকাশ করল। কাচ্চি বিরিয়ানির ঢেকুর তুলে বলল, জনৈক আত্মীয়ের বাড়িতে দাওয়াত থাকায় রাতের আহার পর্বটি সেখান থেকেই চুকিয়ে এসেছে। এক-দুই দিন নয়, এরকম প্রায়ই তাকে দেখা যেতে লাগল সেজেগুজে পায়ে পাম্প সু গলিয়ে কাঁধে জাপানি একটি ইয়াসিকা ক্যামেরা ঝুলিয়ে সন্ধ্যার মুখে প্রায়ই সে হাওয়া হয়ে যায় হোস্টেল থেকে। ফেরে রাত ১০-১১টা নাগাদ। বেশ কিছুদিন এভাবে চলছিল ভালোই। হঠাৎ একদিন ও ফিরেছে যথারীতি রাত ১০টার দিকে। কিন্তু চোখেমুখে কোনো উৎফুল্লতা নেই। বরং দেখাচ্ছিল বিষণ্ন, ম্লান ও বিধ্বস্ত। আমি জিজ্ঞাসা করলাম কিরে কী হয়েছে তোর? কোনো উত্তর নেই। শক্ত করে ধরলাম ওকে। বললাম, আজ খুলে বলতেই হবে কী হয়েছে তোর। আর তুই মাঝে মাঝে ফিটফাট হয়ে কাঁধে ক্যামেরা ঝুলিয়ে যাস কোথায়? এবার সে বলতে শুরু করল। হোস্টেলের বাজে খাবার খেয়ে খেয়ে ওর নাকি মুখে অরুচি ধরে গেছে। এজন্য প্রায়ই ভালো জামাকাপড় পরে রাতের দিকে ঢুকে পড়ে কোনো বিয়ের অনুষ্ঠানে। আমাদের সময় সোহাগ কমিউনিটি সেন্টার নামে বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য ঢাকার বিভিন্ন অঞ্চলে বেশ কয়েকটি ভালো ভেন্যু ছিল। আমার সতীর্থ বন্ধুটি প্রায়ই ওগুলোর কোনো একটিতে ঢুকে পড়ত। আমি ভ্রু কপালে তুলে বললাম, তোর কি ভয়ডর নেই নাকি। যদি ধরা পড়ে যাস! ও বলল, আরে ধরা যাতে না পড়ি সেজন্যই তো কাঁধের এ ক্যামেরাটি। আমি বললাম, ক্যামেরা? ও বলল, হ্যাঁ। বাড়ি থেকে এ ক্যামেরাটি আমি নিয়ে এসেছি। বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েই আমি ফটফট ছবি তোলা শুরু করি। এতে সবাই ভাবে আমি বিয়েবাড়িরই কোনো আমন্ত্রিত অতিথি। কেউ প্রশ্ন তোলে না। আজ হয়েছে কি শোন। টাকার অভাবে ফিল্ম কিনতে পারি না। শুধু ব্যাটারি ভরে নেই ক্যামেরায়, যেন ফ্লাশটা জ্বালানো যায়। তা না হলে তো আর ছবি তোলা মনে হয় না। ক্যামেরার ওপরের দিকটায় একটি নব আছে, সেটা বুড়ো আঙুল দিয়ে ঘোরাতে হয় ফিল্মটা টানার জন্য। একেকটি ফিল্মে ৩৬টি করে ছবি তোলা যায়। নবটা প্রতিবার টানার পর ক্যামেরার ওপরের দিকের ডিসপ্লেতে এক দুই তিন এভাবে লেখা উঠতে থাকে ৩৬ নম্বর না আসা পর্যন্ত। তো হয়েছে কি, বিয়েবাড়ির একজন আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, আরে ভাই আপনিই শুধু ক্রমাগত একের পর এক ছবি তুলে যাচ্ছেন। আসুন আসুন বর-কনের সঙ্গে আপনারও একটা ছবি তুলে দেই। ছবি তুলতে গিয়ে উনি লক্ষ্য করলেন, ফিল্ম আর সামনে এগোচ্ছে না। হয়তো ভাবলেন ফিল্মটা আটকে গেছে কোথাও। লোকটি আমাকে কিছু না বলেই ক্যামেরার পেছনের ঢাকনাটি খুলে ফেললেন। দেখা গেল ওখানে কোনো ফিল্ম নেই। আর যায় কোথায়। যা হওয়ার তাই হলো- বিয়েবাড়িতে বজ্রপাত। কী যে লাঞ্ছনা-গঞ্জনা হলো তা আর বলতে চাই না। ভাগ্যিস কলেজের পরিচয়পত্রটি সঙ্গে ছিল, তাই রক্ষে। দিন কত বদলেছে। এখন যে কোনো বিয়েবাড়িতে মানুষজন কম হলে আয়োজকদের মন খারাপ হয়ে যায়। যত বেশি অতিথি ও অভ্যাগতের ভিড়, কর্তার মনে তত আনন্দ। বিয়ের অনুষ্ঠানটি বুঝি তাহলে সর্বাঙ্গীণ সুন্দর ও সার্থক হলো। অথচ এ কথা এখন কে বিশ্বাস করবে যে দেড়-দুই যুগ আগেও বিয়ের অনুষ্ঠানগুলোতে অতিথিদের নিমন্ত্রণ করা হতো আঙুলের কড় গুনে। দাওয়াতপত্রের খামে লেখা থাকত- মিস্টার অমুক কিংবা মিস্টার ও মিসেস তমুক। পুরো পরিবারকে দাওয়াত করা হলে সেক্ষেত্রে খামের ওপর বড় বড় অক্ষরে লেখা থাকত পরিবারবর্গ। আমরা সাধারণত দেখি যে বিয়ের নিমন্ত্রণপত্রগুলো করে থাকেন বর কিংবা কনের পিতা-মাতা। পিতা-মাতা জীবিত না থাকলে সেক্ষেত্রে বর-কনের ভাই কিংবা অন্য কোনো গুরুজন।

কিন্তু রবীন্দ্রনাথের বিয়েতে হয়েছিল ভিন্নরকম কাণ্ড। জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির সবই আধুনিক। পুরোনোকে ভেঙেচুরে নতুন কিছু গড়ে তোলার সাহস দেখিয়েছেন তারা বারবার। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ যা করে দেখালেন তা নজিরবিহীন। নিজের বিয়ের নিমন্ত্রণপত্রের লেখক তিনি নিজেই। যা যুগপৎভাবে কৌতূহলোদ্দীপক ও চমকপ্রদ। বন্ধুবর্গের কাছে ঠাকুরবাড়ি থেকে যে নিমন্ত্রণপত্রটি গেল, তাতে লেখা ছিল- প্রিয়বাবু- আগামী রবিবার ২৪শে অগ্রহায়ণ তারিখে শুভদিনে শুভলগ্নে আমার পরমাত্মীয় শ্রীমান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শুভবিবাহ হইবেক। আপনি তদুপলক্ষে বৈকালে উক্ত দিবসে ৬নং জোড়াসাঁকোস্থ দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভবনে উপস্থিত থাকিয়া বিবাহাদি সন্দর্শন করিয়া আমাকে এবং আত্মীয়বর্গকে বাধিত করিবেন। ইতি- অনুগত শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

আমাদের বাবা-দাদাদের সময় অবশ্য নিমন্ত্রণ সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে ছিল ভিন্ন সংস্কৃতি। সে সময় দাওয়াত হতো তিন রকমের- এক কেয়ারি, মেজবানি ও হাঁড়িবারণ। এক কেয়ারি জেয়াফতের দাওয়াত হলে বুঝতে হবে বাড়ির একজনের দাওয়াত। সেটা অবশ্যই বাড়ির প্রধান কর্তার। এর পরের ধাপ মেজবানি। এ দাওয়াতে বাড়ির সব লোকের খাওয়ার সুযোগ থাকবে। মেজবানি-মেহবানি দাওয়াত হলে বুঝতে হবে বাড়ির সব সদস্য তো বটেই বাড়িতে যদি আচমকা কোনো কুটুমও এসে পড়েন তিনিও অংশগ্রহণ করতে পারবেন বিয়েবাড়ির খানাপিনায়। তবে সবচেয়ে বড় জেয়াফত হচ্ছে হাঁড়িবারণ। এর অর্থ হচ্ছে- নিমন্ত্রিত অতিথিদের বাড়িতে অন্তত একদিনের জন্য হলেও হাঁড়ি চড়বে না উনুনে। খুব কাছের আত্মীয়স্বজন ছাড়া সাধারণত অন্য কেউ হাঁড়িবারণ দাওয়াত পেত না। কিন্তু সেসব সংস্কৃতি এখন শুধুই ইতিহাস।

ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এ তিন মাস প্রধানত বিয়ের মৌসুম। বছরজুড়ে যত বিয়ে হয় তার বোধকরি অর্ধেকেরও বেশি বিয়ে হয় এ তিন মাসে। ধনাঢ্য ও সম্পন্ন পরিবারের জন্য অবশ্য শীতকালটা সব কালেই বিয়ের আদর্শ মৌসুম। রবীন্দ্রনাথও বিয়ে করেছিলেন শীতকালে। তার বিয়ের দিনটি ছিল ১৮৮৩ সালের ডিসেম্বরের ৯ তারিখ। তবে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে গৃহস্থ কৃষক পরিবারগুলোতে একসময় বিয়েশাদির অনুষ্ঠান হতো বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ মাসে ধান কাটার পর। বর্ষার ঠিক আগে। তবে বর্তমানে গ্রামাঞ্চলের মানুষের অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে। সেখানেও লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। তারাও এখন বিবাহ অনুষ্ঠানের জন্য বেছে নিচ্ছেন শীত ঋতু। শীতের আমেজ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চারদিকে চোখে পড়ে জাঁক করা সব বিয়ের অনুষ্ঠান। ঢাকার প্রতিটি বিয়ের উৎসবই যেন হয়ে ওঠে বলিউড তারকাদের পুরস্কার দেওয়ার অনুষ্ঠান। বর-কনের সাফল্যমণ্ডিত ভবিষ্যৎ কিংবা সর্বাঙ্গীণ মঙ্গলের দিকে তাদের ঝোঁক কম। এখন বিয়ে মানেই শুধু কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ওড়ানো। খুব কম বিয়েতেই চোখে পড়ে বুদ্ধিদীপ্ত ছোঁয়া। অথচ আবহমানকাল ধরে আমাদের বিয়েশাদির অনুষ্ঠানগুলো হতো এর সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রতিটি মানুষের হƒদয়নিংড়ানো ভালোবাসা ও যত্নআত্তির মধ্য দিয়ে। পুরোনো দিনের বিয়েগুলোতে অবশ্য কিছু অপসংস্কৃতিও চোখে পড়ত। বিশেষ করে বিয়ে উপলক্ষে বর-কনের আত্মীয়স্বজন যখন পাত্র-পাত্রী সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে অন্য গ্রামে যেত তখন গ্রামের মানুষজন মিছেমিছি পাত্র-পাত্রী সম্পর্কে নিন্দা মন্দ করে সে বিয়ে ভেঙে দিত। এ প্রবণতা যে শুধু গ্রামের মানুষের মধ্যে ছিল, তা নয়। আমরা উঁচু শ্রেণির মানুষ বিশেষ করে রাজরাজড়াদের মধ্যেও এমন নিকৃষ্ট আচরণ দেখি। হিন্দু ধর্মে একসময় বিধবাদের পুনর্বিবাহের নিয়ম ছিল না। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রাতদিন হাঁড়ভাঙা খাটুনি খেটে হিন্দু ধর্মের সব আইনকানুন ও শাস্ত্র ঘেঁটে প্রাচীনপন্থিদের দেখাতে সক্ষম হলেন যে, বিধবাদের পুনর্বিবাহ শাস্ত্রসম্মত। ফলে ১৮৫৬ সালে লর্ড ডালহৌসি বিধবা বিয়ে আইনটি পাস করেন। এ আইনটি হয়তো পাস হতে পারত আরও ১০০ বছর আগে। সেটা সম্ভব হয়নি রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের নিকৃষ্ট এক আচরণে। ঢাকার মহারাজা রাজবল্লভের মেয়ে অভয়া বিধবা হন অল্প বয়সে। রাজবল্লভ ভারতবর্ষের পণ্ডিতদের একত্র করে বিধান চান কীভাবে তার মেয়ের পুনরায় বিবাহ দেওয়া যায়। সে সময় ভারতের সব পণ্ডিত শাস্ত্র ঘেঁটে এ রায় দেন যে, বিধবা বিয়ে শাস্ত্রসম্মত। নবদ্বীপের পণ্ডিতরাও সে বিধান অকাট্য বলে স্বীকার করে নিয়েছিলেন। কিন্তু নবদ্বীপের মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র হিংসার বশবর্তী হয়ে টাকা-পয়সা খরচ করে পণ্ডিত সমাজকে প্ররোচিত করে সেটা ভণ্ডুল করে দেন। কে বলবে এ কৃষ্ণচন্দ্রই ছিলেন কবি ভারতচন্দ্র ও গোপালভাঁড়ের মতো লেখক-সাহিত্যিকদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক।

প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের আরেকটি সংস্কৃতি হচ্ছে, পাত্রী দেখতে গিয়ে পছন্দ হলে কাজি ডেকে তৎক্ষণাৎ বিয়ের পিঁড়িতে বসে যাওয়া। নিঃসন্দেহে এটা একটি ত্রুটিপূর্ণ সংস্কৃতি। কারণ সেক্ষেত্রে কন্যা পক্ষ হয়তো পাত্রের ও পাত্রের পরিবার সম্পর্কে ভালোভাবে জানার সুযোগ করে উঠতে পারে না। বিয়ের পর হয়তো দেখা যায় পাত্র দোজবরে কিংবা পাত্রীর এমন পরিবারে বিয়ে হয়েছে যেখানে হয়তো নিজেকে মানিয়ে চলতেই তাকে অনেক অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতা দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিয়ের ঘটনাটি স্মরণযোগ্য। এ বিষয়ে লিখে গেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বড় ভাই ভারতবর্ষের প্রথম আইএস অফিসার সতেন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী জ্ঞানদানন্দিনী দেবী। তিনি লিখেছেন- সারদা দেবীর (রবীন্দ্রনাথের মা) এক কাকা নাকি শুনেছিলেন যে দেবেন্দ্রনাথের জন্য সুন্দরী মেয়ে খোঁজা হচ্ছে। তিনি দেশে এসে সারদা দেবীকে কোলে তুলে কলকাতায় নিয়ে গিয়ে বিয়ে দিয়ে দিলেন। সারদা দেবীকে নিয়ে আসার সময় তার মা (রবীন্দ্রনাথের নানি) বাড়িতে ছিলেন না। গিয়েছিলেন গঙ্গাস্নানে। বাড়ি ফিরে এসে যখন শুনলেন মেয়েকে তার দেবর না বলেকয়ে নিয়ে গেছেন কলকাতায়। তখন তিনি উঠানের পাশে গাছতলায় গড়াগড়ি দিয়ে কাঁদতে থাকেন। কেঁদে কেঁদে নাকি তিনি অন্ধই হয়ে গিয়েছিলেন। সে সময় সারদা দেবীর বয়স মাত্র ছয় বছর। এ কাহিনি থেকে সে যুগের সামাজিক ব্যবস্থায় মেয়েদের স্থান যে কোথায় ছিল, সেটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। অন্যদিকে ২০০ বছর পর বর্তমানে আমাদের সমাজেও মেয়েদের অবস্থা প্রায় একই বলা চলে।

বিনা দাওয়াতে বিয়ে খাওয়া নিয়ে এ লেখা শুরু করেছিলাম। শেষে প্রথিতযশা আইনবিদ ড. কামাল হোসেনকে দিয়ে শেষ করি। আমাদের এক বন্ধু ব্যারিস্টার মঈন ঘানি, ড. কামাল হোসেনেরই জুনিয়র। ড. হোসেন গেছেন তাঁর বিয়েতে। বিয়ে হচ্ছিল চীন মৈত্রী কনভেনশন সেন্টারে। সেখানে পাশাপাশি অনেক ভেন্যু থাকে। ভুলবশত ড. হোসেন মঈন ঘানির বিয়ের আসরে না ঢুকে, ঢুকে পড়েছেন অন্য আরেকটি অনুষ্ঠানে। খাওয়া শেষ হওয়ার পর টের পেলেন যে, তিনি আসলে চলে এসেছেন ভুল জায়গায়। কিন্তু কী আর করা ইতোমধ্যে খাওয়াদাওয়া শেষ।

লেখক : গল্পকার ও আইনজীবী

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

১ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ