শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ মে, ২০২৫

চরিত্র গঠনের গুরুত্ব

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব

মাদরাসার অনেক ছাত্র নিজেদের আখলাক-চরিত্র গঠনের প্রতি খেয়াল করে না। ছাত্রদের আখলাক-চরিত্র ও তাদের ব্যবহার মধুর হওয়া চাই। তাদের চলাফেরা, আচার-আচরণ দেখে সাধারণ মানুষ মুগ্ধ হবে এবং নিজেদের ভিতর সেরকম গুণাবলি অর্জন করতে চেষ্টা করবে। মাদরাসার ছাত্রদের পোশাক-পরিচ্ছদ, তাদের চলাফেরা ও আমল-আখলাক এমন হওয়া চাই যে, তাদের দেখলে স্বর্ণযুগের সেই সাহাবিদের কথা মনে হবে, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কথা মনে হবে।

অতীতের অনেক ঘটনা এমন আছে যে, মুসলমানদের চেহারা ও ব্যবহার দেখে অনেক কাফের মুসলমান হয়ে গেছে। যেমন সাহাবি হজরত আবদুল্লাহ বিন সালাম (রা.) নবীজির চেহারা দেখে মুসলমান হয়েছেন। মক্কা বিজয়ের সময় বিনা যুদ্ধে, বিনা রক্তপাতে ১ লাখ কাফের একসঙ্গে ইসলাম গ্রহণ করেছে। মুহাদ্দিস ও ঐতিহাসিকগণ এ ঘটনা নিয়ে পর্যালোচনা করেছেন, মক্কার সুদীর্ঘ তেরো বছরে মুসলমানের সংখ্যা ছিল খুবই সামান্য, আর মদিনার জীবনের প্রথম ছয় বছরে কাফেরদের সঙ্গে বড় বড় ছয়টি যুদ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে বদরের যুদ্ধ, ওহুদের যুদ্ধ ও খন্দকের যুদ্ধ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এসব যুদ্ধে যে পরিমাণ মুসলমান শহীদ হয়েছেন, সে পরিমাণ লোকও তখন মুসলমান হননি। তাহলে মক্কার তেরো বছর এবং মদিনার ছয় বছর মোট ১৯ বছরে মুসলমানের সংখ্যা মক্কায় ১ হাজারও বৃদ্ধি পায়নি। এ ১৯ বছর চেষ্টা-প্রচেষ্টা যুদ্ধবিগ্রহের পর মদিনায় কিছু লোক মুসলমান হয়েছেন। তবু মুহাজির ও আনসার মিলে মাত্র ১০ হাজারের মতো। কিন্তু ষষ্ঠ হিজরিতে হুদায়বিয়ার সন্ধি হলো আর অষ্টম হিজরিতে এক/ দেড় লাখ কাফের মুসলমান হয়ে গেল। আমাদের দেশের দলনেতারা জনস্রোত যখন ইসলামের প্রতি ধাবিত দেখেন, তখন তারা ইসলাম! ইসলাম!! বলে খাঁটি মুসলমান হয়ে যান। এমনিভাবে মক্কার কাফের দলপতিরা যখন দেখতে পেলেন যে, মানুষ স্রোতের মতো ইসলাম গ্রহণ করছে, তখন তারা বুঝতে পারলেন, তাদের নেতৃত্ব আর বজায় থাকবে না। তাই তারাও মুসলমান হয়ে যান। কিন্তু আল্লাহপাক মহান, তাই ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় মুসলমান হয়েছেন, তাদের সবাইকে বিনা শাস্তিতে গ্রহণ করেছেন। মুহাদ্দিস ও ঐতিহাসিকগণ গবেষণার পর এ বিরাট পরিবর্তনের কারণ হিসেবে যোগ করেন যে, হুদায়বিয়ার সন্ধির আগে মুসলমান ও কাফেরদের মধ্যে প্রকাশ্য বিরোধ ছিল, দূরত্ব ছিল। চলাফেরা-লেনদেন ওঠাবসা সবই বন্ধ ছিল। দূর থেকে একজন অপরজনকে নিজের জানের শত্রু মনে করত। আর নেতাদের কাজ ছিল, তাদের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য মুসলমান ও কাফেরদের মধ্যে বিভেদ বাড়িয়ে দেওয়া। তারা নিজের অনুসারীদের কাছে মুসলমানদের সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর মিথ্যা কথা বলে হিংসার বীজ বপন করত, যথা- মুসলমানরা অতি হিংস্র মানব, তাদের ভিতর মনুষ্যত্ব নেই, এরা সমাজের অতি নিকৃষ্ট ও ঘৃণিত লোক, এরা সন্ত্রাসী; মুসলমান মানেই বর্বর জাতি ইত্যাদি। এসব অপপ্রচার চালিয়ে তারা সাধারণ সরলমনা মানুষকে ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে রাখত। কিন্তু যখন ষষ্ঠ হিজরিতে হুদায়বিয়ার সন্ধি হয়- মক্কার কাফের ও মদিনার মুসলমানদের মধ্যে পরস্পর ব্যবসাবাণিজ্য লেনদেন শুরু হয়, তখন মুসলমানদের আচার-আচরণ ও সততা দেখে তারা আশ্চর্য হয়ে বলতে লাগল, এরা তো আমাদেরই ভাই-ভাতিজা, এদের ভিতর এত পরিবর্তন এলো কোত্থেকে। এদের মধ্যে এত বেশি দয়ামায়া, উদারতা কীভাবে সৃষ্টি হলো? সৃষ্টির প্রতি এরা এত উদারমনা কেন? এরা এত সভ্য কীভাবে হলো? এসব প্রশ্ন তাদের অবাক করে তোলে। ফলে তারা আন্তরিকভাবে ইসলাম সমর্থন করতে থাকে; কিন্তু লিডারদের চাপে তা গোপন রাখে। অবশেষে যখন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিজয়ী বেশে মক্কায় প্রবেশ করেন, তখন আর তাদের মনে লিডারের ভয় থাকেনি। যার ফলে সবাই ইসলাম গ্রহণ করেন। মাদরাসার ছাত্রদের আমল-আখলাক দেখে প্রতিবেশী সব মানুষের আমল-আখলাক ঠিক হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু কিছু ছাত্র আছে, যারা ঠিকমতো আমল করে না। সর্বদা অজু অবস্থায় থাকে না। তাদের মাঝে এশরাক ও তাহাজ্জুদের পাবন্দি নেই, তারা চঞ্চল ও অস্থির থাকে, নবীয়ানা আখলাকের ছাপ তাদের চেহারায় নেই। আমি বসে বসে চিন্তা করি- আমার চরিত্র যেমন, ছাত্রদের চরিত্রও তেমন হওয়া উচিত। কিন্তু সেই চরিত্র তাদের মাঝে আসছে না কেন? তাহলে কি আমার মধ্যে সেই চরিত্র নেই? হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দাও!

ছাত্রদের আমল যদি সুন্নত তরিকা অনুযায়ী হয়, তবে এর প্রভাব এলাকার মানুষের ওপর পড়বে। মাদরাসার ছাত্র যদি দোকানে বসে পত্রিকা পড়ে, তাহলে এ ছাত্র দোকানিকে কীভাবে বলবে, হে দোকানদার ভাই! পত্রিকার এ ছবিগুলো দেখা হারাম, তাই তা দেখবেন না। ছাত্রের এমন কথা শুনলে দোকানদারের মনে এ ছাত্রের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভক্তি সৃষ্টি হবে এবং সে মনে মনে বলবে, ছাত্রটি কতই না নেককার। এই তো আসল ছাত্র। আর এটাই হলো ইসলামি আদর্শের শিক্ষা।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
জাতীয় ঐকমত্য
জাতীয় ঐকমত্য
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
ওপরে হইচই ভিতরে কী
ওপরে হইচই ভিতরে কী
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১০ চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, চোর আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১০ চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, চোর আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ১০০ পরিবার পেলো জাকাত ফাউন্ডেশনের চাল
কুলাউড়ায় ১০০ পরিবার পেলো জাকাত ফাউন্ডেশনের চাল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাস্টারকার্ডের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মাস্টারকার্ডের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঢাকায় চালু হচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয়
ঢাকায় চালু হচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক কার্যালয়

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরে মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
শরীয়তপুরে মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা-বাগানে বেড়ে ওঠা ইতির হাতে সম্মাননা তুলে দিলেন এসপি
চা-বাগানে বেড়ে ওঠা ইতির হাতে সম্মাননা তুলে দিলেন এসপি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্যোগকালীন পরিস্থিতিতে যথাযথ পদক্ষেপই জীবন ও সম্পদ বাঁচাতে পারে : ডুয়েট উপাচার্য
দুর্যোগকালীন পরিস্থিতিতে যথাযথ পদক্ষেপই জীবন ও সম্পদ বাঁচাতে পারে : ডুয়েট উপাচার্য

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেছে শিক্ষার্থীরা
বিভিন্ন দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেছে শিক্ষার্থীরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘MIST Environment Fest’ আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন
‌‘MIST Environment Fest’ আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ইডিজিই' প্রকল্পে প্রশিক্ষণ নিল ইবির ৯৭৮ জন শিক্ষার্থী
‘ইডিজিই' প্রকল্পে প্রশিক্ষণ নিল ইবির ৯৭৮ জন শিক্ষার্থী

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএম কলেজ শিক্ষার্থীদের ব্লকেড ও আমরণ কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বিএম কলেজ শিক্ষার্থীদের ব্লকেড ও আমরণ কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে হিজড়া সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়নে সভা অনুষ্ঠিত
বরিশালে হিজড়া সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়নে সভা অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নাতনিকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে দাদা গ্রেফতার
নাতনিকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে দাদা গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতা বেন্টু ও তার স্ত্রী-সন্তানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
আওয়ামী লীগ নেতা বেন্টু ও তার স্ত্রী-সন্তানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসির দ্বিতীয় দিনে অনুপস্থিত ১৫ হাজার ৮৯৮ পরীক্ষার্থী, বহিষ্কার ২৩
এইচএসসির দ্বিতীয় দিনে অনুপস্থিত ১৫ হাজার ৮৯৮ পরীক্ষার্থী, বহিষ্কার ২৩

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছয় লেনের মহাসড়ক ও অসমাপ্ত দুই সেতু নির্মাণের দাবিতে স্মারকলিপি
ছয় লেনের মহাসড়ক ও অসমাপ্ত দুই সেতু নির্মাণের দাবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় এনসিপির ২৪ সদস্যের সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
ভালুকায় এনসিপির ২৪ সদস্যের সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় নদীর চর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
সাতক্ষীরায় নদীর চর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টুঙ্গিপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর সংবাদ সম্মেলন
টুঙ্গিপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানীর সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর
কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থবির চট্টগ্রাম বন্দর
স্থবির চট্টগ্রাম বন্দর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উপজেলা পর্যায়ের ক্রিকেটারদের ডাটাবেজ থাকবে: বিসিবি সভাপতি
উপজেলা পর্যায়ের ক্রিকেটারদের ডাটাবেজ থাকবে: বিসিবি সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৩ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর
কমপ্লিট শাটডাউনে অচল ভোমরা স্থলবন্দর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে