শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ জুন, ২০২৫

ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়

একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক এবং জবাবদিহিমূলক কল্যাণরাষ্ট্র নির্মাণের আকাক্সক্ষা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মাঝে বহুদিনের। কিন্তু সেই আকাক্সক্ষার বাস্তবায়ন বারবার বাধাগ্রস্ত হয় যখন রাষ্ট্রব্যবস্থায় কর্তৃত্ববাদ, কাঠামোগত বৈষম্য এবং পরিবারতন্ত্রের মতো প্রথাগত অনাচারগুলো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে। আজকের সামাজিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক বাস্তবতায় এ চিত্রগুলো আরও প্রকটভাবে দৃশ্যমান। অথচ রাষ্ট্রব্যবস্থার এ পরিবর্তনের সূচনা ঘটতে পারে একদম প্রাথমিক; কিন্তু গভীর প্রভাববিস্তারী সামাজিক একক ‘পরিবার’ থেকে। পরিবার যদি ন্যায়বোধ, মানবিকতা ও দায়িত্বশীলতার প্রথম পাঠশালা হয়ে উঠতে পারে, তবে সেটিই হতে পারে একটি সুবিচারভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর। গ্রিক দার্শনিক প্লেটো তাঁর ‘দ্য রিপাবলিক’-এ যেমন ন্যায়ের ধারণাকে ব্যক্তিগত জীবন থেকে রাষ্ট্র পর্যন্ত বিস্তৃত করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন, তেমনি আমাদের সমাজেও নৈতিক রাষ্ট্র গঠনের পথ রচিত হতে পারে বৈষম্যহীন, মানবিক ও নৈতিক পরিবার গঠনের মাধ্যমেই।

বাংলাদেশে আজ যে বহুমাত্রিক রাষ্ট্রীয় সংকট আমরা প্রত্যক্ষ করি, বিশেষ করে ক্ষমতার অপব্যবহার, স্বজনপ্রীতি, জবাবদিহির অভাব কিংবা সুশাসনের দুর্বলতা, তার গভীরতম শিকড় খুঁজে পাওয়া যায় আমাদের পারিবারিক কাঠামো, সংস্কার ও সংস্কৃতির অভ্যন্তরে। বহু পরিবারেই এখনো কর্তৃত্ববাদী মনোভাব, পক্ষপাতমূলক আচরণ এবং অসম দৃষ্টিভঙ্গির অনুশীলন চলছে, যা শিশুদের মানসিক ও নৈতিক গঠনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এর ফলস্বরূপ নাগরিক সমাজে গড়ে উঠছে অসহিষ্ণুতা, আত্মকেন্দ্রিকতা, সুবিধাবাদ এবং দায়িত্বহীনতা যা পরে রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কাঠামোতেও প্রতিফলিত হয়। এমন পরিবেশেই গড়ে ওঠে এক জবাবদিহিহীন, অনমনীয় ও অস্বচ্ছ রাষ্ট্রব্যবস্থা। আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে সুইস দার্শনিক রুশো (১৭১২-১৭৭৮) যে ‘সামাজিক চুক্তি’ (সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট)-এর কথা বলেছিলেন, তা তখন কেবল কাগজকলমে থেকে যায়, বাস্তবতার সঙ্গে তার সংযোগ ছিন্ন হয়। এককেন্দ্রিক পরিবারতন্ত্র কেবল পারিবারিক পরিসরে সীমাবদ্ধ না থেকে রাজনৈতিক দল এবং রাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থাকেও গ্রাস করে। ফলে রাষ্ট্রীয় পরিমণ্ডলে গণতন্ত্র, মেধা ও ন্যায়ের ভিত্তিতে নেতৃত্ব বিকাশের পথ ক্রমাগত সংকুচিত হয়। এ প্রক্রিয়া সমাজে ‘ক্ষমতার উত্তরাধিকার’ নামক এক অনৈতিক ধারণা ও সংস্কৃতির জন্ম দেয়, যা জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও রাষ্ট্রের প্রতি আস্থা হ্রাস করে।

বিশ্ব ইতিহাসে পরিবারতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী কুফল সুস্পষ্ট ও সুপ্রতিষ্ঠিত। প্রাচীন রোমে নেতৃত্বের বংশানুক্রমিক উত্তরাধিকার সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে বারবার বিঘ্নিত করেছে। বিশেষত ‘জুলিও-ক্লাউডিয়ান’ রাজবংশের স্বেচ্ছাচারিতার ইতিহাস আজও বিশ্বকে রাজনৈতিক পরিবারতন্ত্রের বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে। ভারতীয় উপমহাদেশে নবাবী ও জমিদারি শাসনেও দেখা যায়, নেতৃত্ব কেবল বংশগত পরিচয় ও সম্পদকেন্দ্রিক যোগ্যতার ভিত্তিতে বণ্টিত হওয়ায় সে সময় জনগণের মত প্রকাশ ও অংশগ্রহণ ক্রমশ সংকুচিত হয়ে পড়ে। উপমহাদেশের আধুনিক রাজনীতিও এ একই ধারার প্রবর্তক, ধারক ও বাহক যেখানে নেতৃত্ব অনেক সময়ই ব্যক্তি বা পরিবারের ‘ঐতিহ্য’ রক্ষার হাতিয়ার হয়ে ওঠে। কার্যত রাজনীতি ক্ষমতা কুক্ষিগত করে শাসন ও শোষণ অব্যাহত রাখার প্রচেষ্টায় রূপ নেয়, প্রকৃতপক্ষে জনসেবার মানসিকতা নয়। এর ফলে গোষ্ঠীতন্ত্র ও একচ্ছত্র ক্ষমতার এমন এক অদৃশ্য প্রাচীর গড়ে ওঠে, যা দুর্নীতি, বৈষম্য ও জবাবদিহির অভাবকে একটি ‘নতুন স্বাভাবিক’ (নিউ নর্মাল) অবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। ফলে রাষ্ট্রের ন্যায়ভিত্তিক ও অংশগ্রহণমূলক কাঠামো দুর্বল হয়ে শাসনব্যবস্থা স্বৈরাচারী ও বৈষম্যমূলক হয়ে পড়ে। জনকল্যাণের বদলে ক্ষমতার উত্তরাধিকার ও ক্ষমতায় টিকে থাকাই হয়ে ওঠে দলীয় বা গোষ্ঠীবদ্ধ রাজনীতির মুখ্য উদ্দেশ্য।

আমাদের গভীরভাবে অনুধাবন করা উচিত যে পরিবারে চর্চিত মূল্যবোধই পরবর্তীকালে রাষ্ট্রের চরিত্র নির্ধারণে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। পরিবার হলো সেই প্রাথমিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ নাগরিকদের মনের গভীরে চিন্তা, নৈতিকতা ও সামাজিক আচরণের বীজ রোপণ করা হয়। আমেরিকান রাষ্ট্রবিজ্ঞানী রবার্ট এলান ডাহল (১৯১৫-২০১৪) তাঁর ‘বহুত্ববাদ’ (পোলিয়ার্কি) তত্ত্বে গণতন্ত্রের দুটি মৌলিক উপাদান হিসেবে ‘প্রতিযোগিতা’ ও ‘অংশগ্রহণ’-এর ওপর জোর দিয়েছেন। কিন্তু প্রচলিত পরিবারতান্ত্রিক কাঠামোয় এগুলোর চর্চা প্রায় অনুপস্থিত। সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক কাঠামোয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অনেক ক্ষেত্রেই অংশগ্রহণ নেই, প্রশ্ন করার সুযোগ নেই, আর মতভিন্নতা বরদাশত করার সংস্কৃতিও গড়ে ওঠে না। এর ফলেই একটি শৈথিল্যপূর্ণ, কর্তৃত্বনির্ভর ও অনুৎসাহিত রাষ্ট্রীয় সংস্কৃতির জন্ম হয়। একটি সত্যিকার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করতে হলে আমাদের পরিবারগুলোকেই হতে হবে গণতান্ত্রিক চর্চার পাঠশালা। পরিবারে যদি সমতা, সহমর্মিতা, পরমতসহিষ্ণুতা ও দায়িত্বশীলতার চর্চা হয়, তবে তা নাগরিকদের মধ্যে ন্যায়বোধ, মানবিকতা এবং অংশগ্রহণমূলক মনোভাব গড়ে তুলবে, যা পরবর্তীকালে ন্যায়কেন্দ্রিক রাষ্ট্র গঠনে সহায়ক হবে। অতএব এটা অনস্বীকার্য যে রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম পূর্বশর্ত হলো পরিবার সংস্কার।

চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াস গভীর অন্তর্দৃষ্টির সঙ্গে বলেছিলেন, ‘যদি রাষ্ট্রকে সুশাসিত করতে চাও, তবে আগে পরিবারকে শুদ্ধ কর’। তাঁর চিন্তায় পরিবার ছিল সামাজিক ও নৈতিক শৃঙ্খলার মূল ভিত্তি, যার ওপর রাষ্ট্রের ন্যায়ের স্থাপত্য দাঁড়িয়ে থাকে। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, একইভাবে গ্রিক দার্শনিক প্লেটো ‘রিপাবলিক’-এ রাষ্ট্রকে পরিবারের সম্প্রসারিত রূপ হিসেবে কল্পনা করেছেন যেখানে ব্যক্তির চারিত্রিক গুণাবলি ও নৈতিকতা প্রভাব ফেলে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণ ও শাসন প্রক্রিয়ার ওপর। সমাজতাত্ত্বিকরাও পরিবারকে সমাজের ‘প্রাথমিক স্তর’ (প্রাইমারি গ্রুপ) হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন, যেখানে প্রথম মানুষ পারস্পরিক সম্পর্ক, দায়িত্ববোধ, সংহতি ও নৈতিকতা সম্পর্কে শিক্ষা পায়। পরিবারই হলো সেই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র সমাজ, যেখানে ‘আমি’ থেকে ‘আমরা’র বোধ জন্ম নেয়। সুতরাং পরিবার যদি হয়ে ওঠে মমতা, সমতা, মানবিকতা ও ন্যায়বোধের আদর্শচর্চার ক্ষেত্র, তবে রাষ্ট্রও হয়ে উঠতে পারে এক বৃহত্তর মানবিক পরিবার যেখানে প্রতিটি নাগরিক কেবল শাসিত নয়, বরং সক্রিয় অংশগ্রহণকারী, সহনশীল এবং দায়িত্বশীল সদস্য।

একটি কল্যাণমুখী ও ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র নির্মাণে শিক্ষাকে সবচেয়ে কার্যকর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে হলে শিক্ষার ভিত্তিকে পরিবারমুখী ও নৈতিকতায় প্রোথিত করতে হবে। এজন্য শিক্ষাব্যবস্থার তিনটি ধারায় তথা অনানুষ্ঠানিক, উপানুষ্ঠানিক ও আনুষ্ঠানিক শিক্ষার পরিসরে পারিবারিক শিক্ষার গুরুত্ব স্বীকৃত ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া জরুরি। পরিবারের মধ্যে যে নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের চর্চা হয়, তা যদি শিক্ষা প্রক্রিয়ার কেন্দ্রবিন্দুতে স্থান পায়, তবে শিক্ষা কেবল সার্টিফিকেটমুখী নয়, বরং হবে চরিত্রনির্মাণমূলক। এ রূপান্তর সম্ভব করতে রাষ্ট্রকে নিতে হবে সুস্পষ্ট, কার্যকর ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ। পরিবারগুলোর নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা, প্রাথমিক শিক্ষার সুযোগ এবং নৈতিক বিকাশের উপযোগী পরিবেশ নিশ্চিত করতে সরকারকে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সামাজিক কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন কৌশলের অংশ হিসেবে পারিবারিক শিক্ষা ও মূল্যবোধকে নীতিগতভাবে সংহত করতে হবে। এ উদ্দেশ্যে একটি সুনির্দিষ্ট ‘পারিবারিক শিক্ষা নীতি’ প্রণয়ন এবং তার যথাযথ বাস্তবায়নে কাঠামোগত পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য যাতে আগামী প্রজন্মকে গড়ে তুলতে  প্রতিটি পরিবার হয়ে উঠতে পারে মানবিক রাষ্ট্রের বীজতলা।

পরিবার-রাষ্ট্র সম্পর্ককে টেকসই ও কল্যাণমুখী করে তুলতে হলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা পর্যায়ে ‘পরিবারতত্ত্ব’, ‘নৈতিক শিক্ষা’ এবং ‘দায়িত্বশীল আচরণ’-ভিত্তিক পাঠ্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করা সময়ের দাবি। শিক্ষার্থীদের কেবল পেশাগত দক্ষতা নয়, বরং নৈতিক আত্মচর্চার পথে প্রস্তুত করাও একটি সুশিক্ষিত রাষ্ট্রের লক্ষণ। গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল তাঁর ‘নিকোমাকিয়ান এথিকস’-এ ব্যাখ্যা করেছেন, কীভাবে পারিবারিক গুণাবলি যেমন- সততা, সংযম, দয়া-সুবিবেচনা ইত্যাদি ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের ভিত্তিভূমি হিসেবে কাজ করে। এ দৃষ্টিভঙ্গি আজকের রাষ্ট্রচিন্তাতেও সমানভাবে প্রযোজ্য। কেননা নৈতিকতা ও দায়িত্ববোধহীন নাগরিক দিয়ে কখনোই জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র গড়ে ওঠে না। তাই পাঠ্যসূচির পাশাপাশি স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে পিতা-মাতাদের জন্য সচেতনতামূলক ও প্রশিক্ষণমূলক কর্মসূচি চালু করাও প্রয়োজন, যাতে তারা সন্তানদের মধ্যে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও সমাজসচেতনতার বীজ বপন করতে পারেন। পরিবারকে যদি নৈতিক শিক্ষার জীবন্ত পাঠশালা হিসেবে গড়ে তোলা যায়, তবে রাষ্ট্রও হয়ে উঠতে পারে ন্যায়ের প্রতিষ্ঠানে।

পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রকে নৈতিকতায় ভিত্তিশীল কল্যাণমুখী কাঠামোয় রূপান্তরের জন্য প্রয়োজন পরিকল্পিত, সমন্বিত ও সচেতন উদ্যোগ। এ রূপান্তরের রূপরেখা কেবল নীতিমালায় সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, তা হতে হবে জনমানসে প্রোথিত এক সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মতো। ব্যাপক জনশিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করে মিডিয়া, সামাজিক সংগঠন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্পৃক্ত করা যেতে পারে এ রূপান্তর প্রক্রিয়ায়। নৈতিক ও পারিবারিক শিক্ষার গুরুত্ব নিয়ে নির্দেশনামূলক নাটক, প্রামাণ্যচিত্র, গণমাধ্যমভিত্তিক সচেতনতামূলক অভিযান আয়োজনের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক মূল্যবোধের বীজ বপন করা সম্ভব। একই সঙ্গে, স্কুল পর্যায়ে নৈতিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক ও সক্রিয় অংশগ্রহণভিত্তিক করে গড়ে তোলা যেতে পারে ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের ভিত্তি। এভাবে পরিবার ও রাষ্ট্র পরস্পরবিরোধী নয়, বরং একে অপরের পরিপূরক হয়ে উঠবে, যার ফলে সম্ভব হবে একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক, উন্নয়নকামী ও স্থিতিশীল সমাজ বিনির্মাণ।

রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা, ন্যায়পরায়ণতা এবং টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি গড়ে ওঠে সচেতন নাগরিক ও দায়িত্বশীল নেতৃত্বের মাধ্যমে। আর এর পেছনে থাকে একটি সুশিক্ষিত, নৈতিক ও সহানুভূতিশীল পরিবারের সুদূরপ্রসারী নিরবচ্ছিন্ন প্রভাব। তাই পরিবারকে কেবল একটি সামাজিক একক হিসেবে নয়, রাষ্ট্রগঠনের মৌলিক ভিত্তি হিসেবে পুনর্মূল্যায়ন করা জরুরি হয়ে পড়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে সামষ্টিক কল্যাণে পরিবারতত্ত্ব কেবল সমাজতাত্ত্বিক পরিভাষা নয়, বরং একটি নৈতিক দর্শন, যার পরিপূর্ণ প্রয়োগ ঘটাতে পারলে রাষ্ট্র হয়ে উঠতে পারে এক বৃহত্তর মানবিক পরিবার। 

 

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
চামড়ার দামে ধস
চামড়ার দামে ধস
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
গাজায় নিধনযজ্ঞ
গাজায় নিধনযজ্ঞ
আবারও করোনা
আবারও করোনা
ট্রাম্পের ট্রাভেল ব্যান
ট্রাম্পের ট্রাভেল ব্যান
মুসলমানদের শক্তি সঞ্চয় জরুরি
মুসলমানদের শক্তি সঞ্চয় জরুরি
পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা
পশু কোরবানি ও মানুষ বলির কথকতা
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
সর্বশেষ খবর
কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন শাস্ত্রী
কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন শাস্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম সাড়ে ২৮ হাজার টাকা
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম সাড়ে ২৮ হাজার টাকা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ১৭ বছরে সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার’
‘আওয়ামী লীগের ১৭ বছরে সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীবননগর সীমান্তে ২৬ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
জীবননগর সীমান্তে ২৬ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজও ২৫ জেলায় থাকবে মৃদু তাপপ্রবাহ
আজও ২৫ জেলায় থাকবে মৃদু তাপপ্রবাহ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান, জরিমানা ও গাড়ি জব্দ
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান, জরিমানা ও গাড়ি জব্দ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় ছেলের হাতে বাবা খুন
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় ছেলের হাতে বাবা খুন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টারে প্রবাসী বর, দেখতে ভিড় হাজারো মানুষের
হেলিকপ্টারে প্রবাসী বর, দেখতে ভিড় হাজারো মানুষের

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল; স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন চিকিৎসক-নার্সরা
চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল; স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন চিকিৎসক-নার্সরা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশছোঁয়া দাম রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ির!
আকাশছোঁয়া দাম রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ির!

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ফের ১২ জনকে পুশইনের চেষ্টা, বাধা দিল বিজিবি-গ্রামবাসী
লালমনিরহাটে ফের ১২ জনকে পুশইনের চেষ্টা, বাধা দিল বিজিবি-গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসে চমক ফারদিনের
জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসে চমক ফারদিনের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার
টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চৌদ্দগ্রামে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
চৌদ্দগ্রামে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ড কাউন্সিল ছাড়া ইউনিয়ন কমিটি গঠনের অভিযোগ
ওয়ার্ড কাউন্সিল ছাড়া ইউনিয়ন কমিটি গঠনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অকাস’ সাবমেরিন চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন উদ্যোগ
‘অকাস’ সাবমেরিন চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা
নড়াইলে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সমুদ্রে ফিরলেন জেলেরা
৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সমুদ্রে ফিরলেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানির সঙ্গে গোসলে নেমে নদীতে ডুবে গেল নাতি
নানির সঙ্গে গোসলে নেমে নদীতে ডুবে গেল নাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় এনজিও কর্মী স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
উখিয়ায় এনজিও কর্মী স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক
ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুরানের পথ ধরবে আরও অনেকেই : স্যামি
পুরানের পথ ধরবে আরও অনেকেই : স্যামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় নৌকাডুবিতে নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা সম্পন্ন
কানাডায় নৌকাডুবিতে নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দিল্লি, রেড অ্যালার্ট জারি
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দিল্লি, রেড অ্যালার্ট জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!
কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা সংস্কার রোডম্যাপের মূল লক্ষ্য : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা সংস্কার রোডম্যাপের মূল লক্ষ্য : প্রধান বিচারপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাতিন আমেরিকার তৃতীয় দল হিসেবে বিশ্বকাপে ইকুয়েডর
লাতিন আমেরিকার তৃতীয় দল হিসেবে বিশ্বকাপে ইকুয়েডর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা