শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ জুন, ২০২৫

ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়

একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক এবং জবাবদিহিমূলক কল্যাণরাষ্ট্র নির্মাণের আকাক্সক্ষা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মাঝে বহুদিনের। কিন্তু সেই আকাক্সক্ষার বাস্তবায়ন বারবার বাধাগ্রস্ত হয় যখন রাষ্ট্রব্যবস্থায় কর্তৃত্ববাদ, কাঠামোগত বৈষম্য এবং পরিবারতন্ত্রের মতো প্রথাগত অনাচারগুলো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে। আজকের সামাজিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক বাস্তবতায় এ চিত্রগুলো আরও প্রকটভাবে দৃশ্যমান। অথচ রাষ্ট্রব্যবস্থার এ পরিবর্তনের সূচনা ঘটতে পারে একদম প্রাথমিক; কিন্তু গভীর প্রভাববিস্তারী সামাজিক একক ‘পরিবার’ থেকে। পরিবার যদি ন্যায়বোধ, মানবিকতা ও দায়িত্বশীলতার প্রথম পাঠশালা হয়ে উঠতে পারে, তবে সেটিই হতে পারে একটি সুবিচারভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর। গ্রিক দার্শনিক প্লেটো তাঁর ‘দ্য রিপাবলিক’-এ যেমন ন্যায়ের ধারণাকে ব্যক্তিগত জীবন থেকে রাষ্ট্র পর্যন্ত বিস্তৃত করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন, তেমনি আমাদের সমাজেও নৈতিক রাষ্ট্র গঠনের পথ রচিত হতে পারে বৈষম্যহীন, মানবিক ও নৈতিক পরিবার গঠনের মাধ্যমেই।

বাংলাদেশে আজ যে বহুমাত্রিক রাষ্ট্রীয় সংকট আমরা প্রত্যক্ষ করি, বিশেষ করে ক্ষমতার অপব্যবহার, স্বজনপ্রীতি, জবাবদিহির অভাব কিংবা সুশাসনের দুর্বলতা, তার গভীরতম শিকড় খুঁজে পাওয়া যায় আমাদের পারিবারিক কাঠামো, সংস্কার ও সংস্কৃতির অভ্যন্তরে। বহু পরিবারেই এখনো কর্তৃত্ববাদী মনোভাব, পক্ষপাতমূলক আচরণ এবং অসম দৃষ্টিভঙ্গির অনুশীলন চলছে, যা শিশুদের মানসিক ও নৈতিক গঠনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এর ফলস্বরূপ নাগরিক সমাজে গড়ে উঠছে অসহিষ্ণুতা, আত্মকেন্দ্রিকতা, সুবিধাবাদ এবং দায়িত্বহীনতা যা পরে রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কাঠামোতেও প্রতিফলিত হয়। এমন পরিবেশেই গড়ে ওঠে এক জবাবদিহিহীন, অনমনীয় ও অস্বচ্ছ রাষ্ট্রব্যবস্থা। আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে সুইস দার্শনিক রুশো (১৭১২-১৭৭৮) যে ‘সামাজিক চুক্তি’ (সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট)-এর কথা বলেছিলেন, তা তখন কেবল কাগজকলমে থেকে যায়, বাস্তবতার সঙ্গে তার সংযোগ ছিন্ন হয়। এককেন্দ্রিক পরিবারতন্ত্র কেবল পারিবারিক পরিসরে সীমাবদ্ধ না থেকে রাজনৈতিক দল এবং রাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থাকেও গ্রাস করে। ফলে রাষ্ট্রীয় পরিমণ্ডলে গণতন্ত্র, মেধা ও ন্যায়ের ভিত্তিতে নেতৃত্ব বিকাশের পথ ক্রমাগত সংকুচিত হয়। এ প্রক্রিয়া সমাজে ‘ক্ষমতার উত্তরাধিকার’ নামক এক অনৈতিক ধারণা ও সংস্কৃতির জন্ম দেয়, যা জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও রাষ্ট্রের প্রতি আস্থা হ্রাস করে।

বিশ্ব ইতিহাসে পরিবারতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী কুফল সুস্পষ্ট ও সুপ্রতিষ্ঠিত। প্রাচীন রোমে নেতৃত্বের বংশানুক্রমিক উত্তরাধিকার সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে বারবার বিঘ্নিত করেছে। বিশেষত ‘জুলিও-ক্লাউডিয়ান’ রাজবংশের স্বেচ্ছাচারিতার ইতিহাস আজও বিশ্বকে রাজনৈতিক পরিবারতন্ত্রের বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে। ভারতীয় উপমহাদেশে নবাবী ও জমিদারি শাসনেও দেখা যায়, নেতৃত্ব কেবল বংশগত পরিচয় ও সম্পদকেন্দ্রিক যোগ্যতার ভিত্তিতে বণ্টিত হওয়ায় সে সময় জনগণের মত প্রকাশ ও অংশগ্রহণ ক্রমশ সংকুচিত হয়ে পড়ে। উপমহাদেশের আধুনিক রাজনীতিও এ একই ধারার প্রবর্তক, ধারক ও বাহক যেখানে নেতৃত্ব অনেক সময়ই ব্যক্তি বা পরিবারের ‘ঐতিহ্য’ রক্ষার হাতিয়ার হয়ে ওঠে। কার্যত রাজনীতি ক্ষমতা কুক্ষিগত করে শাসন ও শোষণ অব্যাহত রাখার প্রচেষ্টায় রূপ নেয়, প্রকৃতপক্ষে জনসেবার মানসিকতা নয়। এর ফলে গোষ্ঠীতন্ত্র ও একচ্ছত্র ক্ষমতার এমন এক অদৃশ্য প্রাচীর গড়ে ওঠে, যা দুর্নীতি, বৈষম্য ও জবাবদিহির অভাবকে একটি ‘নতুন স্বাভাবিক’ (নিউ নর্মাল) অবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। ফলে রাষ্ট্রের ন্যায়ভিত্তিক ও অংশগ্রহণমূলক কাঠামো দুর্বল হয়ে শাসনব্যবস্থা স্বৈরাচারী ও বৈষম্যমূলক হয়ে পড়ে। জনকল্যাণের বদলে ক্ষমতার উত্তরাধিকার ও ক্ষমতায় টিকে থাকাই হয়ে ওঠে দলীয় বা গোষ্ঠীবদ্ধ রাজনীতির মুখ্য উদ্দেশ্য।

আমাদের গভীরভাবে অনুধাবন করা উচিত যে পরিবারে চর্চিত মূল্যবোধই পরবর্তীকালে রাষ্ট্রের চরিত্র নির্ধারণে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। পরিবার হলো সেই প্রাথমিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ নাগরিকদের মনের গভীরে চিন্তা, নৈতিকতা ও সামাজিক আচরণের বীজ রোপণ করা হয়। আমেরিকান রাষ্ট্রবিজ্ঞানী রবার্ট এলান ডাহল (১৯১৫-২০১৪) তাঁর ‘বহুত্ববাদ’ (পোলিয়ার্কি) তত্ত্বে গণতন্ত্রের দুটি মৌলিক উপাদান হিসেবে ‘প্রতিযোগিতা’ ও ‘অংশগ্রহণ’-এর ওপর জোর দিয়েছেন। কিন্তু প্রচলিত পরিবারতান্ত্রিক কাঠামোয় এগুলোর চর্চা প্রায় অনুপস্থিত। সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক কাঠামোয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অনেক ক্ষেত্রেই অংশগ্রহণ নেই, প্রশ্ন করার সুযোগ নেই, আর মতভিন্নতা বরদাশত করার সংস্কৃতিও গড়ে ওঠে না। এর ফলেই একটি শৈথিল্যপূর্ণ, কর্তৃত্বনির্ভর ও অনুৎসাহিত রাষ্ট্রীয় সংস্কৃতির জন্ম হয়। একটি সত্যিকার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করতে হলে আমাদের পরিবারগুলোকেই হতে হবে গণতান্ত্রিক চর্চার পাঠশালা। পরিবারে যদি সমতা, সহমর্মিতা, পরমতসহিষ্ণুতা ও দায়িত্বশীলতার চর্চা হয়, তবে তা নাগরিকদের মধ্যে ন্যায়বোধ, মানবিকতা এবং অংশগ্রহণমূলক মনোভাব গড়ে তুলবে, যা পরবর্তীকালে ন্যায়কেন্দ্রিক রাষ্ট্র গঠনে সহায়ক হবে। অতএব এটা অনস্বীকার্য যে রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম পূর্বশর্ত হলো পরিবার সংস্কার।

চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াস গভীর অন্তর্দৃষ্টির সঙ্গে বলেছিলেন, ‘যদি রাষ্ট্রকে সুশাসিত করতে চাও, তবে আগে পরিবারকে শুদ্ধ কর’। তাঁর চিন্তায় পরিবার ছিল সামাজিক ও নৈতিক শৃঙ্খলার মূল ভিত্তি, যার ওপর রাষ্ট্রের ন্যায়ের স্থাপত্য দাঁড়িয়ে থাকে। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, একইভাবে গ্রিক দার্শনিক প্লেটো ‘রিপাবলিক’-এ রাষ্ট্রকে পরিবারের সম্প্রসারিত রূপ হিসেবে কল্পনা করেছেন যেখানে ব্যক্তির চারিত্রিক গুণাবলি ও নৈতিকতা প্রভাব ফেলে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণ ও শাসন প্রক্রিয়ার ওপর। সমাজতাত্ত্বিকরাও পরিবারকে সমাজের ‘প্রাথমিক স্তর’ (প্রাইমারি গ্রুপ) হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন, যেখানে প্রথম মানুষ পারস্পরিক সম্পর্ক, দায়িত্ববোধ, সংহতি ও নৈতিকতা সম্পর্কে শিক্ষা পায়। পরিবারই হলো সেই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র সমাজ, যেখানে ‘আমি’ থেকে ‘আমরা’র বোধ জন্ম নেয়। সুতরাং পরিবার যদি হয়ে ওঠে মমতা, সমতা, মানবিকতা ও ন্যায়বোধের আদর্শচর্চার ক্ষেত্র, তবে রাষ্ট্রও হয়ে উঠতে পারে এক বৃহত্তর মানবিক পরিবার যেখানে প্রতিটি নাগরিক কেবল শাসিত নয়, বরং সক্রিয় অংশগ্রহণকারী, সহনশীল এবং দায়িত্বশীল সদস্য।

একটি কল্যাণমুখী ও ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র নির্মাণে শিক্ষাকে সবচেয়ে কার্যকর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে হলে শিক্ষার ভিত্তিকে পরিবারমুখী ও নৈতিকতায় প্রোথিত করতে হবে। এজন্য শিক্ষাব্যবস্থার তিনটি ধারায় তথা অনানুষ্ঠানিক, উপানুষ্ঠানিক ও আনুষ্ঠানিক শিক্ষার পরিসরে পারিবারিক শিক্ষার গুরুত্ব স্বীকৃত ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া জরুরি। পরিবারের মধ্যে যে নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের চর্চা হয়, তা যদি শিক্ষা প্রক্রিয়ার কেন্দ্রবিন্দুতে স্থান পায়, তবে শিক্ষা কেবল সার্টিফিকেটমুখী নয়, বরং হবে চরিত্রনির্মাণমূলক। এ রূপান্তর সম্ভব করতে রাষ্ট্রকে নিতে হবে সুস্পষ্ট, কার্যকর ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ। পরিবারগুলোর নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা, প্রাথমিক শিক্ষার সুযোগ এবং নৈতিক বিকাশের উপযোগী পরিবেশ নিশ্চিত করতে সরকারকে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সামাজিক কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন কৌশলের অংশ হিসেবে পারিবারিক শিক্ষা ও মূল্যবোধকে নীতিগতভাবে সংহত করতে হবে। এ উদ্দেশ্যে একটি সুনির্দিষ্ট ‘পারিবারিক শিক্ষা নীতি’ প্রণয়ন এবং তার যথাযথ বাস্তবায়নে কাঠামোগত পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য যাতে আগামী প্রজন্মকে গড়ে তুলতে  প্রতিটি পরিবার হয়ে উঠতে পারে মানবিক রাষ্ট্রের বীজতলা।

পরিবার-রাষ্ট্র সম্পর্ককে টেকসই ও কল্যাণমুখী করে তুলতে হলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা পর্যায়ে ‘পরিবারতত্ত্ব’, ‘নৈতিক শিক্ষা’ এবং ‘দায়িত্বশীল আচরণ’-ভিত্তিক পাঠ্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করা সময়ের দাবি। শিক্ষার্থীদের কেবল পেশাগত দক্ষতা নয়, বরং নৈতিক আত্মচর্চার পথে প্রস্তুত করাও একটি সুশিক্ষিত রাষ্ট্রের লক্ষণ। গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল তাঁর ‘নিকোমাকিয়ান এথিকস’-এ ব্যাখ্যা করেছেন, কীভাবে পারিবারিক গুণাবলি যেমন- সততা, সংযম, দয়া-সুবিবেচনা ইত্যাদি ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের ভিত্তিভূমি হিসেবে কাজ করে। এ দৃষ্টিভঙ্গি আজকের রাষ্ট্রচিন্তাতেও সমানভাবে প্রযোজ্য। কেননা নৈতিকতা ও দায়িত্ববোধহীন নাগরিক দিয়ে কখনোই জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র গড়ে ওঠে না। তাই পাঠ্যসূচির পাশাপাশি স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে পিতা-মাতাদের জন্য সচেতনতামূলক ও প্রশিক্ষণমূলক কর্মসূচি চালু করাও প্রয়োজন, যাতে তারা সন্তানদের মধ্যে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও সমাজসচেতনতার বীজ বপন করতে পারেন। পরিবারকে যদি নৈতিক শিক্ষার জীবন্ত পাঠশালা হিসেবে গড়ে তোলা যায়, তবে রাষ্ট্রও হয়ে উঠতে পারে ন্যায়ের প্রতিষ্ঠানে।

পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রকে নৈতিকতায় ভিত্তিশীল কল্যাণমুখী কাঠামোয় রূপান্তরের জন্য প্রয়োজন পরিকল্পিত, সমন্বিত ও সচেতন উদ্যোগ। এ রূপান্তরের রূপরেখা কেবল নীতিমালায় সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, তা হতে হবে জনমানসে প্রোথিত এক সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মতো। ব্যাপক জনশিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করে মিডিয়া, সামাজিক সংগঠন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্পৃক্ত করা যেতে পারে এ রূপান্তর প্রক্রিয়ায়। নৈতিক ও পারিবারিক শিক্ষার গুরুত্ব নিয়ে নির্দেশনামূলক নাটক, প্রামাণ্যচিত্র, গণমাধ্যমভিত্তিক সচেতনতামূলক অভিযান আয়োজনের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক মূল্যবোধের বীজ বপন করা সম্ভব। একই সঙ্গে, স্কুল পর্যায়ে নৈতিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক ও সক্রিয় অংশগ্রহণভিত্তিক করে গড়ে তোলা যেতে পারে ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের ভিত্তি। এভাবে পরিবার ও রাষ্ট্র পরস্পরবিরোধী নয়, বরং একে অপরের পরিপূরক হয়ে উঠবে, যার ফলে সম্ভব হবে একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক, উন্নয়নকামী ও স্থিতিশীল সমাজ বিনির্মাণ।

রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা, ন্যায়পরায়ণতা এবং টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি গড়ে ওঠে সচেতন নাগরিক ও দায়িত্বশীল নেতৃত্বের মাধ্যমে। আর এর পেছনে থাকে একটি সুশিক্ষিত, নৈতিক ও সহানুভূতিশীল পরিবারের সুদূরপ্রসারী নিরবচ্ছিন্ন প্রভাব। তাই পরিবারকে কেবল একটি সামাজিক একক হিসেবে নয়, রাষ্ট্রগঠনের মৌলিক ভিত্তি হিসেবে পুনর্মূল্যায়ন করা জরুরি হয়ে পড়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে সামষ্টিক কল্যাণে পরিবারতত্ত্ব কেবল সমাজতাত্ত্বিক পরিভাষা নয়, বরং একটি নৈতিক দর্শন, যার পরিপূর্ণ প্রয়োগ ঘটাতে পারলে রাষ্ট্র হয়ে উঠতে পারে এক বৃহত্তর মানবিক পরিবার। 

 

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
সর্বশেষ খবর
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে শোক ও স্মৃতিচারণ
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে শোক ও স্মৃতিচারণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় এক হাজার অবৈধ অভিবাসী খনি শ্রমিক গ্রেফতার
দক্ষিণ আফ্রিকায় এক হাজার অবৈধ অভিবাসী খনি শ্রমিক গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’
‘সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্যরা বৃত্তি পরীক্ষা দিতে পারবে না’

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হবিগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
হবিগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঐক্যের বিকল্প নেই, ষড়যন্ত্রকারীদের পরিণতি হবে দুঃস্বপ্ন : ডা. জাহিদ
ঐক্যের বিকল্প নেই, ষড়যন্ত্রকারীদের পরিণতি হবে দুঃস্বপ্ন : ডা. জাহিদ

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে একজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
রাজধানীতে একজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস ও সম্মাননা প্রদান
নেত্রকোনায় রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস ও সম্মাননা প্রদান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন
বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬
মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে নৈতিক সাহস যোগাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে
আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ
সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা