শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

জেএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি : বাংলা প্রথমপত্র

ফারুক আহম্মদ, সহকারী শিক্ষক আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি : বাংলা প্রথমপত্র

দুই বিঘা জমি

    —রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

     অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

১।   উপেনের জমি কীভাবে হাতছাড়া হলো?

     উত্তর : মিথ্যা মামলার দায়ে উপেনের জমি হাতছাড়া হয়ে গেল।

     জমিদার বাবু তার বাগানের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ সমান করার জন্য উপেনের কাছ থেকে দুই বিঘা জমি কিনতে চায়। কিন্তু উপেনের আর কোনো জমি না থাকায় সে জমি বিক্রি করতে রাজি হলো না। তখন জমিদার এই মর্মে মিথ্যা দলিল তৈরি করে যে, উপেন আমার কাছ থেকে টাকা ধার করেছে। কিন্তু সে টাকা শোধ দিতে পারেনি। এই মামলা নিয়ে জমিদার আদালতের আশ্রয় নিলে আদালত জমিদারের পক্ষে রায় দেয়। ফলে উপেনের জমি জমিদার দখল করে নেয়। এভাবেই উপেনের জমি হাতছাড়া হয়ে গেল।

২।   উপেন তার দুই বিঘা জমি বিক্রি করতে রাজি হয়নি কেন?

     উত্তর : বাস্তুভিটার এই দুই বিঘা জমি ছাড়া উপেনের আর কোনো জমি নেই। তাই সে এই জমি বিক্রি করতে রাজি হয়নি।

     জমিদার বাগান করার জন্য উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিটুকু কিনে নিতে চায়। কিন্তু উপেন দরিদ্র কৃষক। ঋণের বোঝা শোধ করতে গিয়ে তার সব হারিয়েছে। তাই সে বলে, এই দুই বিঘা জমি ছাড়া আমার আর কিছুই নেই। তাছাড়া এই বাস্তুভিটাকে সে জননীর মতো ভালোবাসে। জননী যেমন সন্তানকে আশ্রয় দেয়, তেমনি এই বাস্তুভিটা আমার সাত পুরুষকে আশ্রয় দিয়েছে। তাই উপেন অভাবী হয়েও এই দুই বিঘা জমিটুকু বেচতে রাজি হয়নি।

৩।   আছে বড়জোর মরিবার মতো ঠাঁই— বলতে কী বোঝায়? 

     উত্তর : জমিদার উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমি বাগান করার জন্য কিনে নিতে চাইলে উপেন জমিদারকে উদ্দেশ্য করে উক্তিটি করে।

     উপেন দরিদ্র কৃষক। ঋণ শোধ করতে গিয়ে তার সব সম্পদ হারিয়ে ফেলেছে। এখন বাস্তুভিটা দুই বিঘা জমি ছাড়া তার আর কোনো জমি নেই। এই দুই বিঘা জমিই তার শেষ আশ্রয়স্থল। এই জমিতেই তার শেষ শয্যা রচিত হবে বলে উপেন মনে মনে চিন্তা করে। কিন্তু জমিদার এই দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চাইলে উপেন জমিদারকে বলেন, আপনার তো ভূমির অন্ত নেই। আর আমার তো এইটুকুই জমি। মরিবার পর ঠাঁই গোঁজার এই দুই বিঘা জমিই আমার শেষ সম্বল।

৪।   তাই লিখি দিল বিশ্বনিখিল দু-বিঘার পরিবর্তে- ব্যাখ্যা কর।

     উত্তর : উপেন তার দুই বিঘা জমি হারিয়ে সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে দেশে দেশে ঘুরে বেড়ানোর সময় সমগ্র জমির মালিক আজ থেকে উপেন। এই চিন্তা করে আলোচ্য উক্তিটি করে।

     দরিদ্র কৃষক উপেন। তার শেষ সম্বল বাস্তুভিটা দুই বিঘা জমি। সেটাও জমিদার মিথ্যা মামলা দিয়ে কেড়ে নেয়। ফলে উপেনের এখন আর মাথা গোঁজার মতো কোনো ঠাঁই নেই। তাই উপেন বাধ্য হয়ে নিরুদ্দেশের পথে পা বাড়ায়। এসময় উপেন মনের দুঃখ হালকা করার জন্য ভাবে, ভগবান হয়তো চেয়েছেন সে যেন দুই বিঘা জমির মধ্যে বন্দী হয়ে না থাকে। সে জন্য ভগবান উপেনকে পুরো পৃথিবীর মালিক করে ছেড়ে দিল।

৫।   রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

     উত্তর : উক্ত চরণের মাধ্যমে সম্পদশালীরা আরও সম্পদের মালিক হওয়ার জন্য গরিবের সর্বস্ব হরণ করাকে বোঝানো হয়েছে।

     পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষের সম্পদের প্রতি লালসা আছে। তবে ধনীদের সম্পদের প্রতি লালসা আরও বেশি। তাদের অনেক সম্পদ থাকলেও তারা আরও বেশি সম্পদের মালিক হতে চায়। এজন্য তারা যে কোনো অনৈতিক কাজ করতেও দ্বিধা করে না। কবিতায় জমিদারের অনেক জমি থাকলেও সে প্রতারণার মাধ্যমে উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিও দখল করে নেয়। উক্ত চরণের মাধ্যমে জমিদারের লোভ-লালসার দিকটি ফুটে উঠেছে।   

৬।   উপেন কেন তার জমিকে নিলাজ-কুলটা বলেছিল?

     উত্তর : পনেরো-ষোলো বছর পর নিজের হারানো বাস্তুভিটায় ফিরে এসে তার পরিবর্তিত রূপ দেখে উপেন নিজ ভূমিকে নিলাজ-কুলটা বলে অভিহিত করেছিল।

     দুই বিঘা জমি এক সময় উপেনের ছিল। তখন এই জমি উপেনকে অন্নের জোগান দিত। এই জন্য উপেনের কাছে এই জমি জননীর মতো ছিল। বহুদিন পরে আবার ফিরে এসে দেখল সেই জমি জমিদারের ইচ্ছামতো সেজেছে। হরেক রকমের ফুল আর পাতাবাহার গাছে ভরে গেছে সেই জমি। আজ উপেনের জন্য সেই জমির বিন্দুমাত্র মমতা নেই। এ সব কারণে ক্ষোভের বশবর্তী হয়ে উপেন নিজের ভিটেমাটিকে নিলাজ-কুলটা বলে ভর্ত্সনা করেছে।   

৭।   রাজা উপেনের দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চেয়েছিল কেন?

উত্তর : রাজা তার বাগান বাড়ি দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান করার জন্য উপেনের দুই বিঘা জমি কিনে নিতে চেয়েছিল।

     দরিদ্র কৃষক উপেন অভাব-অনটনে বন্ধক দিয়ে সব জমি হারিয়েছে। বাকি ছিল মাত্র দুই বিঘা জমি। কিন্তু সে জমিও উপেনের থাকেনি। কারণ রাজার বাগানটি দৈর্ঘ্যে-প্রস্থে সমান করার জন্য উপেনের এই জমিটুকু দরকার। তাই রাজা উপেনের শেষ সম্বল দুই বিঘা জমিও কিনে নিতে চায়। 

৮।   ছিলে দেবী, হলে দাসী- বলতে উপেন কী বুঝিয়েছে? অথবা : উপেন কেন জন্মভূমিকে দাসী বলেছেন? 

     উত্তর : উপেনের জমি জমিদারের দখলে আসার পর বেশ পরিবর্তন করায় উপেন নিজ জন্মভূমিকে দেবী থেকে দাসী হওয়ার কথা বলেছেন। দরিদ্র উপেনের দুই বিঘা জমি তার দখলে থাকা অবস্থায় যে রূপ ছিল তা ছিল কল্যাণময়ী। এই জমি থেকে ফল-মূল, শাক-সবজি উৎপাদন করে উপেন ক্ষুধা মেটাত। এই কারণে তিনি এই জমিকে দেবী বলে মানত। কিন্তু সেই জমি জমিদারের দখলে আসার পর অন্যরূপ ধারণ করেছে। যেখানে আগের কোনো চিহ্নই নেই। সম্পূর্ণ অন্য বেশ ধারণ করেছে। তাই উপেন জন্মভূমিকে দাসী বলে আখ্যায়িত করেছে।     

৯।   চোখে আসে জল ভরে- কেন চোখে জল ভরে আসে?

     উত্তর : নিজ গ্রামে পুনরায় ফিরে আসার পর চিরচেনা রূপ দেখে উপেনের চোখে জল চলে আসে।

     জমিদারের কাছে শেষ সম্বল জমিটুকু হারিয়ে উপেন সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে ঘুরে বেড়ায় দেশ-দেশান্তরে। পনেরো-ষোলো বছর পর উপেনের নিজ গ্রামে ফিরে আসার ইচ্ছা হয়। তাই নিজ গ্রামে ফিরে এসে উপেন যেন আবার প্রাণ ফিরে পায়। এখানকার চিরচেনা অবারিত মাঠ, নদীর তীর, স্নিগ্ধ বাতাস, গাছগাছালি, রাখালের খেলাঘর, গ্রাম্য বধূর জল নিয়ে আসা— এসব দৃশ্য দেখে আবেগে তার চোখে জল চলে আসে।

১০।  তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে- ব্যাখ্যা কর?

     উত্তর : পনেরো-ষোলো বছর পর নিজ ভিটেতে ফিরে কুড়িয়ে পাওয়া আমের কারণে চোর হিসেবে চিহ্নিত হলে উপেন আলোচ্য উক্তিটি করে।

     উপেন সর্বস্ব হারিয়ে সন্ন্যাসীবেশ ধারণ করে দেশান্তরী হয়। একদিন সে নিজ গ্রামে ফিরে আসে। নিজ ভিটেতে গিয়ে আম গাছটি দেখতেই তার ছোটবেলার কথা মনে পড়ল। হঠাৎ বাতাসে দুটি পাকা আম পড়লে উপেন মায়ের দান মনে করে কুড়িয়ে নেয়। এমন সময় মালি এসে উপেনকে জমিদারের কাছে ধরে নিয়ে যায়। জমিদার সন্ন্যাসীবেশ ধারণকারী উপেনকে চোর হিসেবে আখ্যায়িত করলে উপেন মনের দুঃখে উক্তিটি করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ
ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব
আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’
১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে
বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই
৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট
যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ
যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ
রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক
উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম