শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ মে, ২০২৫

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

কোনো দেশে বিপ্লবে, গণ অভ্যুত্থানে, এমনকি সামরিক অভ্যুত্থানেও যদি কোনো রাজনৈতিক সরকারকে উৎখাত করা হয় এবং সেই সরকারের প্রধান ব্যক্তি ও তার নিবিড় সহযোগী বা অপকর্মের দোসররা গণেশ উল্টে যাওয়ার আগেই তড়িঘড়ি পলায়ন না করেন, তাহলে অনিবার্য পরিণতি হতে পারে মৃত্যু, শারীরিক নির্যাতন অথবা গ্রেপ্তার। কিন্তু কারা এ ধরনের পরিস্থিতিতে অনুরূপ অনিবার্যতার শিকার হতে পারেন তার মোটামুটি একটা ধারণা প্রাচীনকাল থেকে ঘটে আসা অনুরূপ ঘটনার ইতিহাস পাঠ করে এবং সাম্প্রতিককালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অসাংবিধানিক উপায়ে সরকার পরিবর্তনের খবর পড়ে পাওয়া যায়। বাংলাদেশে গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে একটা ঘটনা ঘটেছে,। ঘটনাই বলছি; কারণ অনেকে এ ঘটনাকে বিপ্লব, এমনকি গণ অভ্যুত্থান বলতেও দ্বিধা করেন। যেমন এই কিছুদিন আগ পর্যন্তও একশ্রেণির লোক ১৯৭১ সালকে বলত গণ্ডগোলের বছর। তাতে মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত স্বাাধীনতা যেমন ম্লান হয়নি, তেমনি ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার বিপ্লবকে কেবল একটি ঘটনা বললেও বিপ্লবের অর্জন কিছুমাত্র ম্লান হয় না। যা ঘটার ঘটে গেছে। শেখ হাসিনার সাড়ে পনেরো বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটেছে। জীবন বাঁচাতে তিনি পলায়ন করেছেন। তাকে অনুসরণ করে তার সব সহযোগী হয় দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন অথবা আত্মগোপনে আছেন, কিছুসংখ্যক আটক হয়ে শ্রীঘরে আছেন।

এ ঘটনায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মুয়াজ্জাজ (সম্মানিত) খতিব বা প্রধান ইমাম মুফতি মো. রুহুল আমিনকে আল্লাহর ঘর মসজিদ ছেড়ে তাৎক্ষণিকভাবে কেন পলায়ন করতে হয়েছিল, তা আমার মতো অনেকের কাছে এক বিস্ময়ের কারণ। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পলায়নের দুই দিন পর মুফতি রুহুল আমিনও পলায়ন করেন। এ কথা সত্য, শেখ হাসিনার শাসনামলেই তিনি জাতীয় মসজিদের খতিব হিসেবে নিয়োগ লাভ করেছিলেন। কিন্তু তিনি কীভাবে সরকারের অপকর্মের সহযোগী ছিলেন যে পলায়ন ছাড়া তার আর কোনো পথ খোলা ছিল না, তাও অনেকের বোধগম্য নয়।

সরকার উৎখাতের ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে মুফতি মো. রুহুল আমিনের পলায়নের খবর পাঠ করার পর পাকিস্তান আমলে লেখা কবি শামসুর রাহমানের তিনটি গোলাপ নামের একটি কবিতা মনে পড়েছে। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে লেখা, যা পরবর্তীতে তাঁর কোনো কাব্যগ্রন্থে স্থান পায়নি। সেই কবিতায় তিনি লিখেছিলেন- ভারতীয় সৈন্যরা পাকিস্তানের একটি এলাকা দখল করেছে, সেখানে গ্রামবাসী বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছে। গ্রামবাসী ইমাম সাহেবকে তাদের সঙ্গে যাওয়ার জন্য পীড়াপীড়ি করলেও তিনি মসজিদ ছেড়ে যেতে রাজি হননি। ভারতীয় সৈন্যরা মসজিদে গিয়ে ইমাম সাহেবকে পায়। তাকে জেরা করে, জানতে চায় মসজিদে কেউ লুকিয়ে আছে কি না। তারা তল্লাশি করার জন্য মসজিদে প্রবেশ করতে চাইলে ইমাম সাহেব বাধা দেন। তাদের বলেন, জুতা খুলে মসজিদে প্রবেশ করতে। সৈন্যরা তার বাধা অগ্রাহ্য করে তাকে গুলি করে। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে পড়তে ইমাম সাহেব আগের রাতে তার স্বপ্নে দেখা তিনটি গোলাপের কথা স্মরণ করেন। অন্যদিকে মুফতি রুহুল আমিনের ওপর ছাত্র-জনতার বিপ্লবের কোনো আঁচ না লাগলেও তিনি মসজিদ ছেড়ে পলায়ন করার মধ্য দিয়ে প্রমাণ করেছেন যে, তিনিও আওয়ামী লীগ সরকারের অপকর্মের দোসর ছিলেন। 

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয় বিপ্লব সফল হওয়ার পর গুরুত্বপূর্ণ যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা হয়েছে তার অন্যতম ছিল রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ২০২৪ সালের ৬ আগস্ট, অর্থাৎ শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর দ্বাদশ জাতীয় সংসদের বিলুপ্তি ঘোষণা। জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত হলেও যে দুই ব্যক্তি স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার থাকেন, তাদের স্বপদে বহাল থাকার এখতিয়ার সংবিধান নিশ্চিত করেছে। কিন্তু সংসদ বিলুপ্তির ২৬ দিন পর স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী তার অজ্ঞাতবাস থেকে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র পাঠান। কেন পাঠিয়েছেন, তাও অজ্ঞাত। কারণ সংসদ বিলুপ্তির সঙ্গে তার পদ বিলুপ্তির সম্পর্ক নেই। বাংলাদেশের সংবিধান তাকে পদত্যাগ করার বা স্পিকার পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর কোনো সুযোগ দেয়নি। সরকারের তিনটি বিভাগের একটি আইন বিভাগ বা জাতীয় সংসদের স্পিকার। রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদায় স্পিকারের অবস্থান তৃতীয়, সংবিধান যাকে রাষ্ট্রপতির অবর্তমানে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের সুযোগ দিয়েছে। যিনি পরবর্তী জাতীয় সংসদ অর্থাৎ ত্রয়োদশ সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর সংসদ সদস্যদের শপথ পাঠ করানো এবং নতুন একজন স্পিকার নির্বাচিত হওয়ার আগ পর্যন্ত তার পদে বহাল থাকার অধিকারী। তিনি পদত্যাগ করলেও এ দায়িত্বগুলো পালন করার আগ পর্যন্ত তার পদত্যাগ গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। সংবিধানে স্পিকার বা ডেপুটি স্পিকারের পদ কীভাবে শূন্য হবে, সে সম্পর্কিত বিধানে স্পিকারের পদ শূন্য হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে; যার মধ্যে স্পিকারের সংসদ সদস্য পদ না থাকা, মন্ত্রীপদ গ্রহণ করাসহ পাঁচটি কারণের কথা বলা হয়েছে। বর্তমান সংবিধানের স্পিকার সম্পর্কিত বিধানগুলোর ভিন্ন ধরনের পরিবর্তন না ঘটা পর্যন্ত চারবারের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী স্বপদে বহাল।

রাষ্ট্রের এমন গুরুত্বপূর্ণ ও নিরাপদ পদ আর দ্বিতীয়টি নেই। তবু স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর আত্মগোপনে চলে যাওয়া এক মহাবিস্ময়। ঘটনার তাৎক্ষণিক উত্তেজনায়, অর্থাৎ গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পলায়ন দিবসে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা গণভবনের মতো জাতীয় সংসদ ভবনেও প্রবেশ করেছিল। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত খবরে জানা গেছে, স্পিকার, ডেপুটি স্পিকারসহ আরও কজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সেদিন সংসদ ভবনের ভূগর্ভস্থ কক্ষে আশ্রয় নিয়েছিলেন। ১২ ঘণ্টা পর তাকে উদ্ধার করা হয়। এ ধরনের বিস্ফোরণোন্মুখ ঘটনার তাৎক্ষণিকতায় বিশ্বের বহু দেশে যেসব অঘটন ঘটে, আল্লাহর অশেষ রহমতে বাংলাদেশে অনুরূপ বিপর্যয়কর কিছু ঘটেনি। বিশেষ করে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর ক্ষেত্রে তো নয়ই। আল্লাহ তাকে সম্মানিত করেছেন, তিনিই তার সম্মান রক্ষা করেছেন। তবু জনগণের অজানা কোনো অপরাধ তিনি কি করেছেন, যে কারণে লোকচক্ষুর অন্তরালে কাটাচ্ছেন? 

শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাতের পাঁচ দিন পর পদত্যাগ করেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এবং আপিল বিভাগের আরও পাঁচজন বিচারপতি। তারা তাদের পদে থাকার নৈতিক ভিত্তি হারিয়েছিলেন। পদত্যাগ ছাড়া তাদের উপায় ছিল না। কারণ তারা শেখ হাসিনার অনুগত হিসেবে বিচার বিভাগকে সরকার নিয়ন্ত্রিত বিভাগে পরিণত করতে ভূমিকা রেখেছেন। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হরণ করে বাংলাদেশে গণতন্ত্র হত্যা করার এর চেয়ে নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট সরকার ছাড়া আর কে করতে পারে। শেখ হাসিনার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানও একই কাজ করেছিলেন ১৯৭৫ সালে বাকশাল কায়েম করে। রাষ্ট্রপতির অর্থাৎ তার ক্ষমতাকে নিরঙ্কুশ করার উদ্দেশ্যে একদিকে তিনি জাতীয় সংসদের ক্ষমতা খর্ব করেন, অন্যদিকে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করে বিচার বিভাগকে কার্যত নির্বাহী বিভাগ অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের অধীনে ন্যস্ত করা হয়েছিল। উচ্চ আদালত যাতে জনগণের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে না পারে সে ব্যবস্থাও গ্রহণ করেছিলেন শেখ মুজিব। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের চেয়ে বেশি গণতন্ত্র চেয়েছে এমন কোনো দলের অস্তিত্ব কখনই ছিলই না, শেখ হাসিনার বিদায়ের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ অন্য দলের লোকজনের মুখে গণতন্ত্রের কথা শুনে বরং ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করত। তবে আওয়ামী লীগের গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- সবকিছু তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকতে হবে। ফলে বাংলাদেশে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো বিচার বিভাগও ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। সামরিক একনায়কদের শাসনামলেও বিচার বিভাগকে এমন শোচনীয় পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়নি।

শেখ হাসিনার একক নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৮-এর নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে এবং ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে নামেমাত্র নির্বাচন করে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ক্ষমতা নিজ হাতে রেখে জাতীয় সংসদকে সম্পূর্ণভাবে তার নিয়ন্ত্রণে রেখেছিলেন। তার নেতৃত্বকে প্রশ্ন করার মতো কোনো প্রতিষ্ঠান ছিল না। তার মন্ত্রিসভাকে জাতীয় সংসদের জবাবদিহির মুখে পড়তে হতো না। মন্ত্রীরা বিনা প্রশ্নে শেখ হাসিনার আনুগত্যসহ যে কোনোভাবে তুষ্ট করতে পছন্দ করতেন। সরকারের তিন বিভাগের নিয়ন্ত্রণ তিনিই করতেন। তার শাসনে বিচার বিভাগ কতটা স্বাধীন ছিল সে সম্পর্কে ২০১৭ সালে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর ওপর সুপ্রিম কোর্টের একটি রায়ের কথা অনেকের মনে থাকতে পারে। সেই রায়ে বলা হয়েছে- নিম্ন ও উচ্চতর বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, পোস্টিং এবং পদোন্নতিসহ বিভাগীয় শৃঙ্খলা ব্যবস্থা গ্রহণের এখতিয়ার যদি নির্বাহী বিভাগের হাতে রাখা হয়, সেক্ষেত্রে বিচার বিভাগের কোনো স্বাধীনতা থাকতে পারে না।

শুধু বিচার বিভাগের কর্মকর্তা নিয়োগ, পদায়ন ও পদোন্নতির প্রশ্ন নয়, সরকার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের নিয়োগের নিয়ন্ত্রণও বজায় রেখেছিল এবং সরকার মানেই শেখ হাসিনার একক সিদ্ধান্ত। উচ্চতর আদালতের বিচারপতিদের নিয়োগের জন্য পৃথক আইন প্রণয়ন করার সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার দিকেও শেখ হাসিনা দৃষ্টি দেননি। বরং সংসদ সদস্যদের উসকে দিয়েছিলেন উচ্চতর আদালতের বিচারপতিদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়তে। সংসদে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের ঢালাওভাবে আক্রমণের অনুমতি দিয়েছিলেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। সরকারের প্রধান নির্বাহী এবং তার দলের আইনপ্রণেতারা যদি জাতীয় সংসদে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে উচ্চ আদালতের বিচারপতি নিয়োগসংক্রান্ত এখতিয়ার তাদের একক ক্ষমতাধর নেতার ওপর ছেড়ে দেয়, সেক্ষেত্রে বিচার বিভাগের পক্ষে কতটা স্বাধীনতা ভোগ করা সম্ভব? সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে শেখ হাসিনা যেভাবে নাকানি-চুবানি খাইয়েছেন, এর বাইরে তার আমলের অন্য বিচারপতিদের সরকারের সঙ্গে সায় দেওয়া ছাড়া কি আর কোনো উপায় ছিল?

আওয়ামী লীগের মতো বিভেদ ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী দল এবং শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার মতো ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার মতো একদেশদর্শী নেতার আবির্ভাব দেশে দেশে যুগে যুগে ঘটবে ভেবেই ক্ষমতার বিভাজন এর ধারণার মূল উদ্গাতা খ্যাত ফরাসি একজন বিচারক, ইতিহাসবিদ ও রাজনৈতিক দার্শনিক চার্লস লোওস, যিনি ব্যারন ডি মন্টেসকিউ (১৬৮৯-১৭৫৫) বলে গেছেন, কেন সব ক্ষমতা এক হাতে কেন্দ্রীভূত হওয়া দেশ ও জনগণের জন্য বিপজ্জনক। তিনি বলেছেন, যখন আইন প্রণয়ন এবং নির্বাহী ক্ষমতা একই ব্যক্তির কাছে থাকে অথবা অভিন্ন একদল ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ন্যস্ত থাকে, সেখানে কোনো স্বাধীনতা থাকতে পারে না। কারণ এমন আশঙ্কার সৃষ্টি হতে পারে যে, কোনোভাবে একই সম্রাট অথবা সিনেট তাদের স্বেচ্ছাচারী উপায়ে নিপীড়নমূলক আইন প্রণয়ন ও কার্যকর করবে। যদি তিনটি ক্ষমতা- নির্বাহী, আইন ও বিচার একজন ব্যক্তি অথবা দলবিশেষের কাছে থাকে তাহলে কী ঘটতে পারে সে সম্পর্কে মন্টেসকিউ বলেছেন, যদি একই ব্যক্তি অথবা একই গোষ্ঠী, তা অভিজাতদের মধ্য থেকে হোক, অথবা জনগণের মধ্য থেকে হোক, এ তিনটি ক্ষমতা, যথাক্রমে আইন প্রণয়ন, জনসমষ্টির প্রস্তাবগুলো কার্যকর করা এবং ব্যক্তিবর্গের কার্যকারণের জন্য বিচার করা তাদের ওপর ন্যস্ত হলে সবকিছুর অবসান ঘটবে।

শেখ হাসিনা তিনটি প্রহসনের নির্বাচনে সরকার গঠন করে জনগণ দ্বারা নির্বাচিত দাবি করেছেন। বিরোধী জনমতকে অস্বীকার করে ও বিরোধী দলকে দাবিয়ে আইনের শাসন এবং ন্যায়বিচারের নামে সব অপকর্ম, হত্যা, লুণ্ঠন করেছেন। ন্যায়ের নামে আইনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করার চেয়ে বড় স্বেচ্ছাচার ও পীড়ন আর কিছু হতে পারে না। শেখ হাসিনা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তাকে যারা দেশের সর্বনাশ ঘটাতে, জনগণকে শাসক ও তার দলের সেবাদাসে পরিণত করতে এবং দেশের সম্পদ লুণ্ঠন করার যৌক্তিকতা দাঁড় করানোর শলাপরামর্শ দিয়েছেন, জনগণের বিরুদ্ধে তাকে আরও কঠোর হতে সহায়তা করেছেন তারা অপরাধী। এহেন ব্যক্তিরা মসজিদের ইমাম, সংসদের স্পিকার অথবা সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি যাই হোন না কেন, তাদের অপরাধী মন তাদের পলায়ন করতে, আত্মগোপনে যেতে ও পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছে।

    লেখক : নিউইয়র্ক প্রবাসী, সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
সর্বশেষ খবর
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা
৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি
সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব
দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন
“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির
দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩
সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন
জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক
কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু
পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের
সুন্দরবনে পুশইন ৭৮ জন, খাবার-ওষুধ দিয়ে সহায়তা কোস্টগার্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের রোডম্যাপ না আসায় ‘মার্চ টু যমুনা’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা
ঢাকাস্থ সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতি কমিটি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা
বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : প্রিন্স
জনগণ আওয়ামী লীগকে আর দেখতে চায় না : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

পরমাণু অস্ত্র পরিষদের জরুরি বৈঠক
পরমাণু অস্ত্র পরিষদের জরুরি বৈঠক

পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা
আজ শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা

পেছনের পৃষ্ঠা