শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০২২

বিশেষ সাক্ষাৎকার : পূজা সেনগুপ্ত

বিদেশি শিল্পীরাও আমাদের নাচ শিখতে আগ্রহী

প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি শিল্পীরাও আমাদের নাচ শিখতে আগ্রহী

‘তুরঙ্গমী রেপার্টরি ডান্স থিয়েটার’-এর আর্টিস্টিক ডিরেক্টর ও নৃত্যশিল্পী পূজা সেনগুপ্ত। বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম নাচের প্যারেড দক্ষিণ কোরিয়ার ‘দেইগু কালারফুল ফেস্টিভাল’-এ অংশ নেওয়ার জন্য প্রথমবারের মতো আমন্ত্রণ পেয়েছিল তার নাচের দল। সেখানে দলটির দুটি পরিবেশনা মুগ্ধ করে সবাইকে। দেশীয় নাচের এমন বৈচিত্র্যময় পারফরম্যান্স সোশ্যাল মিডিয়াতেও হয়েছে ভাইরাল। এসব প্রসঙ্গে পূজা সেনগুপ্তের সঙ্গে কথা বলেছেন- পান্থ আফজাল

 

বিদেশের মাটিতে বিশ্বের বৃহত্তম ডান্স প্যারেডে বিশ্ববাসীর কাছে বাঙালি সংস্কৃতিকে রিপ্রেজেন্ট করেছেন। নাচের জার্নিটা বিস্তারিত বলবেন কি?

প্রথমবারের মতো বৃহত্তম ডান্স প্যারেডে নিজের দেশের সংস্কৃতি উপস্থাপন করতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। আসলে আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন থেকেই নাচ শিখেছি। ভরতনাট্যম শিখেছি। নাচের প্রতি ভালোবাসার টানে জার্মানি সরকারের স্কলারশিপ ফিরিয়ে দিয়ে ভারত সরকারের স্কলারশিপ নিয়ে পাড়ি জমাই পশ্চিমবঙ্গের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন এক সময় বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম। সেখানকার এক অনুষ্ঠানে পারফরম করেছিলাম ভরতনাট্যম। খুবই প্রশংসিত হয়েছিল আমার নাচ। সে সময় ইতালীয় একজন জিজ্ঞেস করেছিল, নিজের দেশের নাচ কি আছে? তখনই আমি সিদ্ধান্ত নেই, দেশে ফিরে নিজের দেশের নানারকম নাচ নিয়ে কাজ করব। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভরতনাট্যমে মাস্টার্স শেষ করে দেশে ফিরে আসি ২০১৩ সালের নভেম্বরে। ঠিক তার দুই মাস পরেই ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে গড়ে তুলি দেশের প্রথম রেপার্টরি ডান্স থিয়েটার ‘তুরঙ্গমী’। এরপর সিলেট, চট্টগ্রামসহ দেশের অনেক স্থানের নৃত্য নিয়ে কাজ করা শুরু করি। ২০১৭ সালে আরতি নাচ বা ধুনুচি নাচ আমার কোরিওগ্রাফিতে প্রয়োগ করি। ২০১৯ সালেই অংশ নেওয়ার জন্য কোরিয়া সরকারের আমন্ত্রণ পেয়েছিলাম। এরপর তো করোনা চলে এলো। আবারও ওরা আমন্ত্রণ জানায়। ৮-১১ জুলাই দেইগু শহরে বসেছিল ‘দেইগু কালারফুল ফেস্টিভাল’। এই উৎসবে প্রথমবারের মতো আমন্ত্রণ পায় বাংলাদেশ।

 

সেখানে তো দুটি প্রযোজনায় অংশ নিয়েছিলেন...

হুমম... এর মধ্যে একটি ৫ মিনিট দৈর্ঘ্যরে ‘নন্দিনী’, যা হলো ধুনুচি বা আরতি নৃত্য। অন্যটি ১০ মিনিট দৈর্ঘ্যরে ‘পাঁচফোড়ন’। দুটির ভাবনা, নকশা, নৃত্যনির্মাণ ও নির্দেশনা আমারই। দুই রকমের আয়োজন হয়েছে। সেখানে অনেক বড় খোলা রাস্তা দেখে ধুনুচি নৃত্যের চিন্তা মাথায় এলো। মনে হলো, যদি রবীন্দ্রনাথের ‘আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে’ গানের সঙ্গে ধুনুচি নৃত্য করি, তবে ভালো হবে। ‘নন্দিনী’ প্রোডাকশনে আমরা দেখিয়েছি আমাদের নাচ, সাহিত্য, গানসহ অনেক কিছু। একেবারেই আমাদের ফোক যে ট্র্যাডিশন, ধূপ-ধোঁয়া হাতে ধুনুচি নিয়ে নাচ করা। এটা যে শুধু পূজায় হয় এমন না। এটা একেবারেই এই ভূখন্ডের একটা আদি সংস্কৃতি। যখন মানুষ আগুন আবিষ্কার করল, তখন থেকেই নিজের চারপাশের পরিবেশকে পবিত্র রাখতে এই ধূপ কিংবা ধোঁয়ার প্রচলন হয়েছে। এই নাচটায় ছিল একেবারেই আমাদের নিজেদের সংস্কৃতির প্রতিফলন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে’র লয়টা শুধু পরিবর্তন করেছি, মূল সুর অপরিবর্তিত।

 

‘পাঁচফোড়ন’ কীভাবে মঞ্চায়ন করেছেন?

বাংলাদেশের রান্নায় ব্যবহার হয় ‘পাঁচফোড়ন’। এটি পাঁচ রকমের মসলা। আমি প্রতীকী অর্থে নামটি ব্যবহার করেছি। সেখানকার স্টেজে ‘পাঁচফোড়ন’ মঞ্চায়ন করেছি। একটি সড়কের মধ্যেই স্টেজ তৈরি করা হয়েছে। এই নাচে আমরা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে চিত্রায়িত করেছি। যেমন আমাদের কৃষক, শ্রমিক, গার্মেন্ট কর্মী, মাঝি, মৌয়াল।

 

আমি আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি আমরা যেমন বিদেশিদের নাচ দেখে মুগ্ধ হই, শিখতে চাই, বিদেশি নৃত্যশিল্পীরাও তেমনি আমাদের নাচ শিখতে আগ্রহ প্রকাশ করে।

 

বাঙালি সংস্কৃতিকে এমন মনোমুগ্ধকর উপস্থাপনে কোরিয়ার মানুষদের অনুভূতি কেমন ছিল?

কোরিয়ায় যখন প্রথম গেলাম, তারা স্বাগত জানিয়ে বলল, প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ এসেছে। তখন মনে হলো, এই সুযোগ বাংলাদেশকে তুলে ধরার। সেখানকার মেয়র, অর্গানাইজারসহ সবাই খুবই আগ্রহ প্রকাশ করল বাঙালি নাচ দেখার। এরপর যখন বিশাল প্যারেডে আগুন নিয়ে ঢুকলাম, সবাই দেখে অবাক হলো। মুগ্ধ হয়ে দেখল। হাতে আগুন, সঙ্গে ধোঁয়া আর ধূপের সুগন্ধিতে চারদিকে একটা অপরূপ আবহ তৈরি হলো। এটি সেখানকার মানুষের কাছে নতুন কিছু ছিল। প্যারেডে পরিবেশনার সময় আমরা যেটা অনুভব করেছি, ধুনুচি নাচ দেখে আশপাশের সবাই চুপ হয়ে গেছে। সবার মধ্যে এক ধরনের মুগ্ধতাও কাজ করেছে। গানের তালে তালে সবাই তালি দিচ্ছিল। ছোট বাচ্চা, ফটোগ্রাফার ও ডান্সাররা ছবি তুলতে আসছিলেন। টিভি চ্যানেল ধুনুচি নাচ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছিল। এটা ছিল বেশ মুগ্ধতার। এটা সত্যিই আমাদের জন্য আনন্দের, গর্বের।

 

দেশীয় নাচ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কীভাবে পরিচিত করা যায়? আপনার অভিজ্ঞতা কী বলে?

আমি আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, আমরা যেমন বিদেশিদের নাচ দেখে মুগ্ধ হই, শিখতে চাই, বিদেশি নৃত্যশিল্পীরাও তেমনি আমাদের নাচ শিখতে আগ্রহ প্রকাশ করে। আমি ২০১৮ সালে ফিলিপাইনে আরতি নাচের ওপর কর্মশালা পরিচালনা করেছিলাম। এক হাজার বিদেশি নৃত্য প্রশিক্ষক সেখানে অংশ নিয়েছিলেন। আমি আমার কোরিওগ্রাফিতে আরতি, ধামাইল, লাঠিখেলা, বৌ নাচ ইত্যাদি দেশীয় ফরম প্রয়োগ করেছি। আমাদের নাচে দেশীয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরার মাধ্যমেই আমরা বিশ্বে আমাদের দেশকে সুন্দরভাবে তুলে ধরতে পারব।

 

নতুন প্রযোজনা মঞ্চায়নের পরিকল্পনা আছে?

আমরা কয়েকটি প্রযোজনা নিয়ে কাজ করছি। তবে প্রযোজনাগুলো ব্যয়বহুল। এ বছর নতুন একটি প্রোডাকশন সামনে আনতে চাই। তেমন প্ল্যানিং চলছে। আর ‘ওয়াটারনেস’ প্রযোজনার মহড়া চলছে এ মুহূর্তে। এটি সবার কাছে খুবই জনপ্রিয়। উপযুক্ত হল পেলে এর প্রদর্শনী করব। ‘হো চি মিন’ খুব বেশি প্রদর্শনী হয়নি। ইচ্ছে আছে এর প্রদর্শনী করার। ‘অনামিকা সাগরকন্যা’র মঞ্চায়ন হচ্ছে বহুদিন ধরে। কিছু গবেষণার কাজ করছি। সে সব নিয়েও ব্যস্ত আছি। ‘তুরঙ্গমী রেপার্টরি ডান্স থিয়েটার’ এ পর্যন্ত ১৫টি প্রযোজনা করেছে। কোনোটা ৫ বা ১০ মিনিটের আবার কোনোটা এক ঘণ্টা ব্যাপ্তির। এগুলো কিন্তু প্রডোকশন হিসেবেই ট্রিট করেছি।

এগুলোর মিউজিক, সেট, প্রপোজ, কস্টিউম সব নিজেদের করা। তবে এক-দুইটায় বাইরের গান ব্যবহার করেছি।

 

এমন সাফল্যে শিল্পীদের উৎসাহ কতটুকু জরুরি?

আমি মূলত কাজটাই করতে চাই। কে কীভাবে মূল্যায়ন করল- সেটা নিয়ে ভাবি না। নতুন প্রডাকশন যখন তৈরি করি তখন আমি শূন্য থেকেই সৃষ্টি করতে চাই। টিম ক্রিয়েটিভ প্রসেসে করি। চাই কাজটা যেন ভালো হোক। অনেকেই এপ্রিসিয়েট করে। অনেক তরুণ কাজ করতে চায়। সুযোগও দিয়েছি অনেককে। আমাদের নাচের ভিডিও নিয়ে সবার উৎসাহ দেখে ভালো লাগছে। আমার ও আমার দলের পক্ষ থেকে দেশের মানুষকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
লজ্জায় লাল রাশমিকা...
লজ্জায় লাল রাশমিকা...
নীহার বৃহস্পতি তুঙ্গে
নীহার বৃহস্পতি তুঙ্গে
স্মৃতিকাতর সম্রাট
স্মৃতিকাতর সম্রাট
সিনেমাটি নির্মাণে রিভলবার বিক্রি করেছিলেন খান আতা
সিনেমাটি নির্মাণে রিভলবার বিক্রি করেছিলেন খান আতা
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
দিশার হলিউড যাত্রা
দিশার হলিউড যাত্রা
কার প্রেমে মেহজাবীন
কার প্রেমে মেহজাবীন
মন্দিরা কেন বিব্রত...
মন্দিরা কেন বিব্রত...
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
চলচ্চিত্রে ‘তারকা’ শিল্পী তৈরি হচ্ছে না কেন?
চলচ্চিত্রে ‘তারকা’ শিল্পী তৈরি হচ্ছে না কেন?
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা