শিরোনাম
- ‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
- ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
- পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
- জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
- বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
- ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
- জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
- প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
- বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
- ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
- দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
- রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
- ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
- ইতালি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দিল দূতাবাস
- দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
- এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
- রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া
- দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু
আওয়ামী লীগ
দুই সাংগঠনিক সম্পাদকের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন

শরীয়তপুর-১ আসনের এমপি বি এম মোজাম্মেল হক ও জয়পুরহাট-২ আসনের এমপি আবু সাঈদ আল স্বপনের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করবে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। গতকাল দুদকের বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নির্বাচনী হলফনামায় সম্পদের পরিমাণ ও বিভিন্ন মাধ্যমে আসা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পায় দুদক। ইতোমধ্যেই কমিশন থেকে ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালককে অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য একজন অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রতিবেদন প্রস্তুতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এ বি এম মোজাম্মেল হকসহ স্থানীয় কয়েকজন জনপ্রতিনিধি সরকারি অর্থ দিয়ে নিজস্ব পুকুর খনন করেছেন। মৎস্য উন্নয়ন অধিদফতরের আওতায় জাজিরা, গোসাইরহাট ও ভেদরগঞ্জ উপজেলায় তিনটি প্রকল্পের মাধ্যমে ১১টি পুকুর ও খাল খনন করা হয়। সংসদ সদস্যের ডিও পত্রের মাধ্যমে তাদের পছন্দের লোকদের দিয়ে প্রায় সাড়ে ৩১ লাখ টাকায় শরীয়তপুর জেলা মৎস্য বিভাগ এ জলাশয় তিনটি বিশেষ প্রকল্পের নামে বাস্তবায়ন করেছে। অভিযোগ রয়েছে, জলাশয়গুলোর সবই সংসদ সদস্য, চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়ির পুকুর। অন্যদিকে, সংসদ সদস্য এবং আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন সম্পর্কে দুদকের অভিযোগে বলা হয়েছে, হলফনামায় দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ব্যবসা থেকে তার আয় পাঁচ বছরে সাড়ে ১১ গুণ বেড়ে ৩৪ লাখ ৭৫ হাজার ৫২০ টাকা হয়েছে। ২০০৮ সালে দেওয়া হলফনামায় তার স্ত্রীর কোনো আয় ছিল না। এবার ব্যবসা থেকে তার স্ত্রীর আয় বার্ষিক ১১ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে তাদের আয় ৪৫ লাখ ৭৫ হাজার ৫২০ টাকা। ব্যাংকে তার স্ত্রীর নগদ রয়েছে চার লাখ ১০ হাজার টাকা। সঞ্চয়পত্রে তার বিনিয়োগ পাঁচ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। গতবার তার কোনো স্বর্ণ না থাকলেও এবার ২০ ভরি স্বর্ণ হয়েছে। এ ছাড়া আড়াই লাখ টাকার টিভি, এসি ইত্যাদি রয়েছে। ২০০৮ সালে কোনো জমি না থাকলেও এবার মেহবুবা আলম আট একরের বেশি অকৃষি জমির মালিক হয়েছেন, যার দাম দেখানো হয়েছে ৪০ লাখ ২৫ হাজার টাকা। জয়পুরহাটের শান্তিনগরে তিনি দুই কোটি টাকা মূল্যের একটি বাড়ি নির্মাণ শুরু করেছেন, যার খরচ দেখানো হয়েছে ৩৫ লাখ টাকা। এ ছাড়া জয়পুরহাট, ঢাকার সাভার ও কুয়াকাটায় দুটি জমির জন্য ৫২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়েছেন বলে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন। বন্ধু ও সহকর্মীদের থেকে তিনি ২০ লাখ টাকা ঋণ নিয়েছেন।
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর