শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৭, রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়: ‘অপু’ যেভাবে ‘ফেলুদা’ হয়ে উঠলেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়: ‘অপু’ যেভাবে ‘ফেলুদা’ হয়ে উঠলেন

বাংলা অভিনয় জগতের কিংবদন্তি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে। ৮৫ বছর বয়সী অভিনেতা গত ৬ অক্টোবর কোভিড পরীক্ষায় পজিটিভ প্রমাণিত হওয়ার পরে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। মাঝখানে তার শারীরিক অবস্থার কিছু উন্নতি হলেও, তার ক্যান্সার ও অন্যান্য জটিলতা ক্রমশ বাড়তে থাকায় শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন রোগের সঙ্গে লড়াইয়ে হার মানলেন এই বর্ষীয়ান অভিনেতা। 

চলচ্চিত্রের রূপালি পর্দায় ৬০ বছরের ওপর অভিনয় করেছেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। সফল মঞ্চাভিনেতা, নাট্যকার, নাট্যনির্দেশক, কবি এবং এক্ষণ নামে সাহিত্য ও সংস্কৃতি পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম পশ্চিমবঙ্গে নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরে ১৯ জানুয়ারি ১৯৩৫ সালে।

তাদের পরিবারের আদিবাড়ি ছিল বাংলাদেশের কুষ্টিয়ায় শিলাইদহের কাছে কয়া নামে একটি গ্রামে। তার পিতামহের সময় থেকে তারা কৃষ্ণনগরে বসবাস শুরু করেন।

কৃষ্ণনগরেই ছিল তার স্কুলের প্রাথমিক লেখাপড়া। পরে কাজের সুবাদে তার বাবা কলকাতায় চলে এলে পরবর্তীতে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা নেন কলকাতাতেই।

অভিনয়ের প্রতি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের আগ্রহ ছিল ছোটবেলা থেকেই। বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মি. চট্টোপাধ্যায় বলেছিলেন কৃষ্ণনগরে বেশ উন্নতমানের নাট্যচর্চ্চা হতো তার ছেলেবেলায়। তার বাবা সেখানে শৌখীন নাট্য দলে নাটক করতেন, বাড়িতেও কবিতা আবৃত্তি এবং নাটকের একটা আবহ ছিল।

"শৈশবকালে আমরাও বাড়িতে তক্তাপোষ দিয়ে মঞ্চ তৈরি করে, বিছানার চাদর দিয়ে পর্দা খাটিয়ে ভাইবোন ও বন্ধুবান্ধবরা মিলে ছোট ছোট নাটিকার অভিনয় করতাম। বাড়ির বড়রাও প্রচুর উৎসাহ দিতেন। ক্লাস ফোর ফাইভে পড়ার সময় থেকেই আমার নাটকের নেশা প্রচুর বেড়ে গেল," বলেছিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়।

স্কুলের মঞ্চে প্রথম অভিনয় করেছিলেন ইংরেজি একটি নাটক- 'স্লিপিং প্রিন্সেস'। যার জন্য পদক ও মেডেলও পেয়েছিলেন তিনি।

কলেজে বাংলা অনার্স নিয়ে ফার্স্ট ইয়ারে পড়ার সময় নাট্যব্যক্তিত্ব শিশির কুমার ভাদুড়ীর সাথে যোগাযোগ হয়েছিল তার। তখন থেকেই অভিনয়কে জীবনের মূল লক্ষ্য করে নেবার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তার ন্যাটাভিনয় সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে গভীরভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল।

"বি.এ. ফাইনাল ক্লাসে পড়ার সময়ই আমি মনস্থির করে ফেলেছিলাম- আমি অভিনয় করব, আর কিছু করব না," বলেছিলেন তিনি।

চলচ্চিত্রে তার প্রথম আত্মপ্রকাশ সত্যজিত রায়ের 'অপুর সংসার' ছবিতে ১৯৫৯ সালে। সত্যজিত রায়ের ১৪টি ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় এবং পরিচালক সত্যজিত রায়ের সাথে তার একটা গভীর বন্ধন গড়ে উঠেছিল। সত্যজিত রায়কে নিয়ে চট্টোপাধ্যায় "মানিকদার সঙ্গে" নামে একটি বইও লিখেছিলেন। তার ইংরেজি অনুবাদটির নাম "দা মাস্টার অ্যান্ড আই"।

সত্যজিত রায় যেমন ছবির খুঁটিনাটির ব্যাপারে খুবই পার্টিকুলার ছিলেন, তার সঙ্গে কাজ করা অভিনেতাদেরও তিনি একইভাবে তৈরি করে নিতেন। তার ঘনিষ্ঠ এবং তথ্যচিত্র নির্মাতা সৌমিত্র দস্তিদার বিবিসিকে বলেন, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের লাইব্রেরিতে একটা পুরনো খাতা তিনি খুঁজে পেয়েছিলেন যেটি ছিল চারুলতা ছবির শুটিংয়ের সময়কার।

রবীন্দ্রনাথের সময় যে ধরনের হাতের লেখার চল ছিল, তা ফুটিয়ে তোলার জন্য সেখানে সাদা কাগজে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় কীভাবে অসংখ্যবার সেধরনের লেখার অনুশীলন করেছিলেন তা দেখা যায় বলে বিবিসিকে বলেন মি. দস্তিদার।

সত্যজিত রায় তার প্রথম ছবি 'পথের পাঁচালী' করার পর যখন দ্বিতীয় ভাগ 'অপরাজিত' করবেন বলে কিশোর অপুর চরিত্রের জন্য একজনকে খুঁজছিলেন, তখন রায়ের পরিচিত একজন, যিনি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে চিনতেন তিনি তাকে নিয়ে যান সত্যজিত রায়ের কাছে। বিবিসি বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে চট্টোপাধ্যায় বলেছিলেন তিনি তখন এম.এ. পড়েন।

"আমি তখন ওই কিশোর বয়সের অপুর পক্ষে বড়। আমাকে দেখামাত্র উনি বলেন- এহে আপনি তো বড্ড বড় হয়ে গেলেন। যাই হোক, তার অনেক পরে যখন উনি তৃতীয় ভাগ- অপুর সংসার- করবেন বলে মনস্থির করেন, যেখানে যুবক অপুকে দরকার, তখন আমাকে খবর দেন। আমি যাই এবং আরও অনেক পরে জেনেছিলাম যে মোটামুটি আমাকে দেখার পর উনি ঠিক করেছিলেন, তাহলে যুবক অপুর জন্য একজনকে পাওয়া যাবে এবং উনি স্থির করেন উনি তৃতীয় ভাগও করবেন।"

সত্যজিত রায় ছাড়াও মৃণাল সেন, তপন সিংহসহ বহু নামী পরিচালকের প্রায় দুইশয়ের মত ছবিতে অভিনয় করেছেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। এর মধ্যে তার খুবই জনপ্রিয় ছবিগুলোর মধ্যে আছে মৃণাল সেনের 'আকাশ-কুসুম', তপন সিংহের 'ক্ষুধিত পাষাণ', 'ঝিন্দের বন্দী', অজয় করের 'অতল জলের আহ্বান', 'সাত পাকে বাঁধা', 'পরিণীতা', আশুতোষ বন্দোপাধ্যায়ের 'তিন ভুবনের পারে' ইত্যাদি।

অনেক ছবিতে এক সাথে অভিনয় করেছেন বাংলা চলচ্চিত্র জগতের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী নায়ক উত্তম কুমার এবং সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। একসাথে তাদের পর্দায় দেখা যাক বা না যাক বাঙালি সিনেমাপ্রেমীদের মধ্যে চরম বিভক্তি ছিল তাদের প্রিয় নায়ক কে তা নিয়ে। পশ্চিমবঙ্গের সিনেমাভক্তদের একদল মনে করতেন 'জনতার মহানায়ক' একজনই - তিনি উত্তম কুমার। আর প্রতিপক্ষ দলের পরিষ্কার রায় ছিল বুদ্ধিজীবী মননের চলচ্চিত্রে 'শেষ কথা' একজনই - তিনি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়।

কোভিড-১৯য়ে আক্রান্ত হবার আগে পর্যন্ত বড় ও ছোট পর্দার নানা ছবিতে তিনি কাজ করে গেছেন। সাম্প্রতিককালের বহু পরিচালকের ছবিতে তার অভিনীত অনেক ছবি খুবই জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

সত্যজিত রায়ের বিভিন্ন ছবির তিনি সফল নায়ক তো বটেই, কিন্তু সত্যজিত রায়ের 'ফেলুদা' চরিত্রের সুবাদে মানুষের কাছে তার আরেকনাম হয়ে গিয়েছিল 'ফেলুদা'।

সত্যজিত রায়ের পরিচালনায় ফেলুদা বা অন্যান্য চরিত্রে অভিনয়ের চেয়েও সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় অনেক বেশি কাজ করেছিলেন অন্যান্য পরিচালকদের ছবিতে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিল্ম স্টাডিজ বিভাগের প্রধান মধুজা মুখার্জী বলছিলেন সৌমিত্র চ্যাটার্জীর একটা বিরল দক্ষতা ছিল যে একই সময়ে একই সাথে সত্যজিত রায়ের মতো পরিচালক এবং অন্য পরিচালকের ছবিতে তিনি ভিন্ন ধরনের চরিত্র চিত্রণ করতে পারতেন।

মঞ্চ অভিনয় এবং নাট্য নির্দেশনাতেও দারুণ সফল ছিলেন চট্টোপাধ্যায়। বিবিসি বাংলাকে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় বলেছিলেন, নাটক ছিল তার প্রথম প্রেম। তাই সিনেমার কাজে ব্যস্ত থাকার পরেও তিনি ছুটে যেতেন মঞ্চ নাটকে অভিনয় করতে। তিনি বলেছিলেন পেশাদার রঙ্গমঞ্চে তার নাট্যজীবন তিনি শুরু করেছিলেন কলকাতার স্টার থিয়েটারে ১৯৬৩ সালে 'তাপসী'নাটকে অভিনয়ের মধ্যে দিয়ে।

তিনি রূপালি পর্দার পাশাপাশি তার নাটকের প্রেমকে সজীব রাখতে অনেক পরিশ্রম করেছেন। শ্যুটিং শেষ করে দৌড়েছেন মঞ্চে অভিনয় করতে। তিনি বলেছিলেন তখন চলচ্চিত্রে তিনি এত ব্যস্ত নায়ক যে থিয়েটারের জন্য সময় বের করা তার জন্য খুবই কষ্টকর ছিল। তার জন্য "অনেক কাঠখড় পোড়াতে" হয়েছে তাকে।

"থিয়েটারের জন্য আমার নেশাই বলুন বা ভালবাসাই বলুন, সেটা এত প্রবল ছিল যে সেই কষ্ট আমি খুবই সানন্দে বরণ করে নিয়েছিলাম,"বলেছিলেন মি. চট্টোপাধ্যায়। কর্মজীবনের শেষ বেলা পর্যন্ত তিনি মঞ্চ অভিনয় ছাড়েননি।

তার নাট্যরূপ দেওয়া গোয়েন্দা কাহিনী "টিকটিকি" তিনি বিবিসি বাংলা স্টুডিওতে রেকর্ড করেছিলেন ১৯৯৭ সালে।

নাটক ছিল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম প্রেম আর দ্বিতীয় প্রেম ছিল সাহিত্য। তিনি এবং নির্মল আচার্য ১৯৬১ সালে তৈরি করেছিলেন এক্ষণ নামে একটি সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক পত্রিকা। মননশীল পাঠকরা ওই পত্রিকার জন্য অপেক্ষা করে থাকতেন। পত্রিকার নামকরণ করেছিলেন সত্যাজিত রায়।

চট্টোপাধ্যায় ছিলেন পত্রিকার যুগ্ম সম্পাদক। তিনি সম্পাদনার কাজ করতেন, লিখতেন আবার বিজ্ঞাপনও যোগাড় করার জন্য ছুটে বেড়াতেন সেই সময়ের মহাব্যস্ত নায়ক, বিবিসি বাংলাকে বলেছেন এক্ষণ পত্রিকার পরিপূরক আরেকটি পত্রিকা অনুষ্টুপের সম্পাদক অনিল আচার্য।

পত্রিকার জন্য যেমন সিরিয়াস প্রবন্ধ লিখেছেন তিনি, তেমনই লিখেছেন অসংখ্য কবিতা। প্রকাশিত হয়েছে তার কবিতার আর নাটকের বই।

অভিনয়ে তার অবদানের জন্য দেশি বিদেশি অজস্র পুরস্কার পেয়েছেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। ২০০৪ সালে পেয়েছেন ভারত সরকারের পদ্মভূষণ সম্মান, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন দুবার, এবং সিনেমায় তার সারাজীবনের অবদানের জন্য ২০১২ সালে পেয়েছেন ভারত সরকারের সবোর্চ্চ চলচ্চিত্র খেতাব 'দাদাসাহেব ফালকে সম্মাননা'।

নাট্যশিল্পে তার অবদানের জন্যে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ফরাসি সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে ১৯৯৯ সালে পান সম্মানজনক সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের স্বীকৃতি Commandeur de l' Ordre des Arts et des Lettres। তিনিই প্রথম ভারতীয় অভিনেতা যাকে এই সম্মানে ভূষিত করা হয়। ২০১৭ সালে তিনি ফরাসি সরকারের বেসামরিক সম্মাননা লিজিয়ন অব অনারে ভূষিত হন।

ফরাসি চলচ্চিত্র নির্মাতা ক্যাথরিন বার্জ তার জীবন নিয়ে তৈরি করেছিলেন তথ্যচিত্র 'গাছ'।

বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তী অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনাবসানের মধ্যে দিয়ে চলচ্চিত্র জগতের বিশাল সেই 'গাছ' বা মহীরুহের পতন ঘটল।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : আমিনুল
জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : আমিনুল

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাছাইপর্ব পার হওয়াতেই থামতে চান না ইতালির কোচ
বাছাইপর্ব পার হওয়াতেই থামতে চান না ইতালির কোচ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান
১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লজ্জার হারের পর জরিমানার কবলে দক্ষিণ আফ্রিকা
লজ্জার হারের পর জরিমানার কবলে দক্ষিণ আফ্রিকা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিষাক্ত মাশরুম খাইয়ে শ্বশুর-শ্বাশুড়িসহ তিনজনকে হত্যা, অস্ট্রেলীয় নারীর যাবজ্জীবন
বিষাক্ত মাশরুম খাইয়ে শ্বশুর-শ্বাশুড়িসহ তিনজনকে হত্যা, অস্ট্রেলীয় নারীর যাবজ্জীবন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফেসবুক-ইউটিউবসহ ২৬টি অ্যাপ বন্ধ করে নেপাল সরকার
যে কারণে ফেসবুক-ইউটিউবসহ ২৬টি অ্যাপ বন্ধ করে নেপাল সরকার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের আরেক মামলায় শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার
দুদকের আরেক মামলায় শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক সচিব শহীদ খান কারাগারে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক সচিব শহীদ খান কারাগারে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত
রংপুরে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা, বাংলাদেশ দলের অনুশীলন বাতিল
নেপালে অস্থিরতা, বাংলাদেশ দলের অনুশীলন বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইমদাদুল হক মিলনের ৭০তম জন্মদিনে শুভসংঘের ৭০টি বৃক্ষরোপণ
ইমদাদুল হক মিলনের ৭০তম জন্মদিনে শুভসংঘের ৭০টি বৃক্ষরোপণ

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দিনাজপুরে শ্রমিকদের ২৬ দফা দাবিতে কর্মবিরতি ও মহাসড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে শ্রমিকদের ২৬ দফা দাবিতে কর্মবিরতি ও মহাসড়ক অবরোধ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘জনগণের ভালোবাসা ছাড়া রাজনীতির মাঠে টিকে থাকা সম্ভব নয়’
‘জনগণের ভালোবাসা ছাড়া রাজনীতির মাঠে টিকে থাকা সম্ভব নয়’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেরুজালেমে বন্দুকধারীর গুলিতে হতাহত ১৭
জেরুজালেমে বন্দুকধারীর গুলিতে হতাহত ১৭

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনা পৌর শহরে যানজট নিরসনে করণীয় নিয়ে জরুরি মতবিনিময়
নেত্রকোনা পৌর শহরে যানজট নিরসনে করণীয় নিয়ে জরুরি মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিঠামইনসহ বেশকিছু ইউজলেস প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল
মিঠামইনসহ বেশকিছু ইউজলেস প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিদের পর্যাপ্ত খাবারও দিচ্ছে না ইসরায়েল: সুপ্রিম কোর্ট
ফিলিস্তিনি বন্দিদের পর্যাপ্ত খাবারও দিচ্ছে না ইসরায়েল: সুপ্রিম কোর্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসে আলোচনা সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৭৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৭৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৪
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসারে জোর দিতে হবে
প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসারে জোর দিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দীপ্যমান নক্ষত্র সম্মাননা ২০২৫’ পেলেন যারা
‘দীপ্যমান নক্ষত্র সম্মাননা ২০২৫’ পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক
শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা