শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৬, রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

আনন্দবাজারের সৌজন্যে

বাংলা সিনেমার চে যদি উত্তমকুমার হন, সৌমিত্র তা হলে ফিদেল

পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়
অনলাইন ভার্সন
বাংলা সিনেমার চে যদি উত্তমকুমার হন, সৌমিত্র তা হলে ফিদেল

বছর দুয়েক আগের কথা। একটা ছবির শ্যুটিং চলছে। হাসপাতালের সেট। একটা দৃশ্যে সৌমিত্রজেঠু আর আমি। সেই সময় ওর একার শট। সিনেমার পরিভাষায় আমরা যাকে ‘ক্লোজ আপ’ বলি। জেঠুর শট হয়ে যাওয়ার পর আমার পালা। আমি ওই ঘরেই অপেক্ষা করছি। শটটা শেষ হওয়ার পর পরিচালক জেঠুকে উপরে গিয়ে খেয়ে নিতে বললেন। উনি চলেও যাচ্ছিলেন। আচমকা থমকে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘‘পরম, যাবি না?’’

আমি বললাম, ‘‘তুমি যাও। আমি শটটা দিয়েই আসছি।’’

ঘাড়টা একটু দুলিয়ে জেঠু আমাকে বললেন, ‘‘ঠিক আছে।’’ তার পর পরিচালকের উদ্দেশে, ‘‘আসলে আমাদের এই বায়োস্কোপ লাইনে কথা বলার মতো লোক তো বড় একটা পাওয়া যায় না। তাই পেলে ভাল লাগে।’’ তার পর আমার দিকে তাকিয়ে, ‘‘তুই আয় তা হলে, আমি অপেক্ষাই করি।’’

এত কিছুর মধ্যে সৌমিত্রজেঠুর ওই কথাগুলো আজ বড্ড বেশি কানে ভাসছে।

সৌমিত্রজেঠুর বায়োপিক ‘অভিযান’ করার সুবাদে সম্প্রতি আমরা একে অপরের ভীষণ কাছাকাছি এসেছিলাম। শ্যুটিং শুরু হয়েছিল ফেব্রুয়ারির শেষে। কিন্তু গত বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে আমরা বসছিলাম। সেই বসাগুলোর মধ্য দিয়েই অনেক অনুভূতি কুড়িয়ে নেওয়া আমার। সব থেকে ভাল লাগত জেঠুর সঙ্গে কাটানো সেই সব সন্ধেগুলো। খুব এনজয় করতাম।

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবনকে আধার করে একটা ছায়াছবি বানাব, এ স্বপ্ন যে আমি দীর্ঘদিন ধরে দেখেছি, এমনটা নয়। এই বায়োপিকের প্রযোজক প্রথম আমায় প্রস্তাবটা দিয়েছিলেন। সৌমিত্রজেঠুর ঘনিষ্ঠ একজনও আমাকে একই কথা বলেন। সেই থেকে আমার ভাবনা শুরু।

ঠিকই করেছিলাম, পুজো-অর্চনা করার মতো করে বায়োপিক বানাব না। একজন শিল্পীকে ও ভাবে ধরাটাও ঠিক নয়। কোনও লাভ হয় না তাতে। আসলে সৌমিত্রজেঠুকে নিয়ে আমার নিজস্ব একটা বীক্ষণ ছিল। দেখা ছিল। বোঝা ছিল। বোধও ছিল। প্রস্তাবটা পাওয়ার পর ১৪-১৫ বছর ধরে লালিত সেই বোধগুলোকে একটু নাড়াঘাঁটা করি। তার গদ্যসংগ্রহ পড়ি। তার পর ওর সঙ্গে কথোপকথন শুরু। আসলে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় এক জন মানুষকে বেশি চেনা যায়। একটা মানুষকে তো পুরো চেনা কারও পক্ষেই সম্ভব নয়। কিন্তু আশ্চর্য ভাবে দেখলাম, দূর থেকে সৌমিত্রজেঠুকে যে ভাবে চিনতাম, সেই চেনাগুলো অনেকটাই ঠিক। তার বাইরেও একটা পরিধি থাকে। সকলেরই। ওরও ছিল। ছবিটা বানাতে গিয়ে সেই অচেনা খোপগুলো অনেকটাই খোলসা হয়েছে।

আসলে আমাদের সকলের মধ্যেই অনেকগুলো সত্তা কাজ করে। সেই সত্তাগুলোকে আপন করে নিতে খুব কম মানুষ পারেন। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে শুধু একজন অভিনেতা, একজন কবি, একজন নাট্যকার, একজন গদ্যকার-এমন ভাবে দেখলে চলবে না। উনি সেটা ছিলেন না। উনি সার্বিক ভাবে একজন শিল্পমনস্ক মানুষ। শিল্পের যে সঙ্কটগুলো পৃথিবীতে রয়েছে, শিল্পের যে দোলাচল মানুষকে ভাবায়- সেটাই একজনকে শিল্পী করে তোলে। সৌমিত্রজেঠু আবার সরলরৈখিক শিল্পীও ছিলেন না। উনি অভিনয় করতেন, নাটক লিখতেন, কবিতা লিখতেন, পাঠ করতেন, গদ্য লিখতেন, বামপন্থায় ঝোঁক ছিল- এমন সরলরেখায় ওকে না বাঁধাই ভালো। আসলে শিল্পীরাও তো মানুষ। রসায়নশাস্ত্রের সেই ক্ষার-ক্ষারকের সম্পর্কের কথা ধার করে বলতে পারি, সব শিল্পীই মানুষ, কিন্তু সব মানুষ শিল্পী নন। একজন শিল্পীই পারেন আমাদের ভিতরের সমস্ত সত্তার মুখোমুখি হতে। 

ভালো-মন্দ মেলানো-মেশানো সেই সত্তাগুলোকে নিজের ভিতর থেকে খুঁজে বার করে, সেগুলোকে চিনতে পেরে, সেগুলোর কাছে নতি স্বীকার করে, বুঝতে পেরে বিভিন্ন সময়ে শিল্পের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে তো একমাত্র শিল্পীই পারেন। সেই জায়গা থেকে আমি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে আমি একজন শিল্পী বলে মনে করি। উনি ভালো অভিনেতা বা ভালো কবি বা ভালো গদ্যকার বা ভালো পাঠ করেন বা ভালো বামপন্থী-বোকার মতো এ সব আলোচনায় গিয়ে ওর শিল্পীসত্তাকে বিচার করাটা মূর্খামি হবে।

‘অভিযান’-এ আমি এটারই একটা ছোঁয়াচ রাখার চেষ্টা করেছি। বায়োপিকে উনি সেই ধরা দেওয়ায় কোনও আপত্তি করেননি। আমার ব্যক্তিগত শ্রদ্ধাবোধ থেকে কিছু জিনিস সরিয়ে রেখেছিলাম। আসলে আমি যতটা ভেবেছিলাম, সেটে পৌঁছে বুঝলাম, সৌমিত্রজেঠুর আরও আরও সত্তা ছিল। সেটার খোঁজ কেউ পায়নি।সেই সত্তাগুলোর অনেকটা সন্ধান আমি পেয়েছিলাম। কিছু সত্তা সাঙ্ঘাতিক সুন্দর। কিছু একেবারেই সুন্দর নয়। ‘অভিযান’-এ সে সব আছে।

সৌমিত্রজেঠুসম্পর্কে আমার ব্যক্তিগত উপলব্ধি হল, একটা সময়ের পর সিনেমা-জীবনটা ওর কাছে আর উত্তেজক ছিল না। তেমন কোনও চড়াই-উৎরাইও হয়নি। উনি সিনেমায় অভিনয়টাকে পেশা বলেই মনে করতেন। রোজগারের একটা উপায় বলেই ভাবতেন। শৈল্পিক ভাবে সিনেমা আর ওকে ততটা অনুপ্রাণিত করেনি। আমি বায়োপিকেও সেটা রেখেছি। চেষ্টা করেছি, নব্বইয়ের দশকের সেই সময়টার পর থেকে সৌমিত্রজেঠুর অন্য যে বোধগুলো আরও বিকশিত হয়েছে, সেগুলোকে ধরতে। তবে সিনেমায় কাজ করাটা ভীষণ ভালবাসতেন। কাজ না থাকলে ছটফট করতেন। কিন্তু তা থেকে সৃষ্টির যে তৃপ্তি, সেটা তিনি পেয়েছেন বলে মনে হয়নি।

আমাকে অনেকে উন্নাসিক ভাবেন। প্রথম দিকে আমার খুব অসুবিধা হত এটা শুনে। কিন্তু সৌমিত্রজেঠু ওইযে কথাটা বলেছিলেন, ‘আমাদের এই বায়োস্কোপ লাইনে কথা বলার মতো লোক তো বড় একটা পাওয়া যায় না। পেলে ভালো লাগে’, তার পর থেকেআমার আর অসুবিধা হয় না। আসলে শিল্প নিয়ে মনোজ্ঞ আলোচনা করার মতো লোক খুব কমে গিয়েছে। আমি সৌমিত্রজেঠুর সঙ্গে কাটানো ওই সন্ধেগুলো খুব মিস্ করি। আর কখনও অমন সময় কাটানো হবে না আমাদের। সিনেমা, রাজনীতি, নাটক, সাহিত্য- সব কিছু নিয়েই আলোচনা।

একটা সন্ধের কথা বলি। আমি কিউবা ঘুরেছি।যদিও সে দেশে কেউ খুব একটাঘোরার জন্য যায় না। তো জেঠুকে যখন বললাম, কিউবা ঘুরে এসেছি, উনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘‘কী দেখলি ওখানে?’’ আমার সবটা দেখা জেঠুকে শুনিয়েছিলাম। শেষে বলেছিলাম, ‘‘জানো জেঠু, আমার মনে হয়, উত্তমকুমার বাংলা সিনেমারচে গেভারা আর সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় হচ্ছেনফিদেল কাস্ত্রো।’’
 
জেঠুবললেন, ‘‘কেন? এমনটা কেন মনে হয় তোর?’’ আমি বললাম, ‘‘দেখো, উত্তমকুমার যখন তার খ্যাতি ও সাফল্যের চূড়ায়, তখন মারা গিয়েছিলেন। ফলে তার সেই নায়ক ইমেজটা থেকে গিয়েছে। তাকে আর অন্য কিছুর মুখোমুখি হতে হয়নি। বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির এই দশা, সিরিয়াল—দেখতে হয়নিকোনও কিছুই। ঠিক যেমন রাজনীতিতে চে। আর ফিদেল? তাকে কত কিছু দেখতে হয়েছে। রাজনীতির পঙ্কিল অধ্যায় তো তাকেই কাটাতে হয়েছে। ঠিক তোমার মতো। আসলে দীর্ঘ জীবন তোমায় আর ফিদেলকে এটা দেখিয়ে দিয়েছে। তাই উত্তমকুমার আমার কাছে বাংলা সিনেমার চে, আর তুমি ফিদেল।’’

জেঠু হো হো করে একেবারে সশব্দে হেসেছিল অনেক ক্ষণ।

‘অভিযান’-এর জন্য কাটানো সেই সব সন্ধেয় এমন অনেক মুহূর্ত আসত, যখন আমরা দু’জনেই নীরব হয়ে যেতাম। বেশ কয়েক মিনিট পর নৈঃশব্দ্য ভাঙতেন সৌমিত্রজেঠু। তখন দেখতাম, ওর চোখের কোণ চিকচিক করছে। আমার চোখেও সেই মুহূর্তে জল। আসলে শিল্প নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে ওই মুহূর্তটা রচিত হয়ে যেত। কখন, কী ভাবে, তা দু’জনের কেউই টের পেতাম না।

সে কারণেই আজ কেবলই কানে ভাসছে, ‘‘তুই আয় তা হলে, আমি অপেক্ষাই করি।’’ কোনও অপেক্ষাই যে আর রাখলে না, সৌমিত্রজেঠু!

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
সারাদেশে ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : আমিনুল
জনগণকে সঙ্গে নিয়েই পরিবর্তন সম্ভব : আমিনুল

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাছাইপর্ব পার হওয়াতেই থামতে চান না ইতালির কোচ
বাছাইপর্ব পার হওয়াতেই থামতে চান না ইতালির কোচ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান
১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লজ্জার হারের পর জরিমানার কবলে দক্ষিণ আফ্রিকা
লজ্জার হারের পর জরিমানার কবলে দক্ষিণ আফ্রিকা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিষাক্ত মাশরুম খাইয়ে শ্বশুর-শ্বাশুড়িসহ তিনজনকে হত্যা, অস্ট্রেলীয় নারীর যাবজ্জীবন
বিষাক্ত মাশরুম খাইয়ে শ্বশুর-শ্বাশুড়িসহ তিনজনকে হত্যা, অস্ট্রেলীয় নারীর যাবজ্জীবন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফেসবুক-ইউটিউবসহ ২৬টি অ্যাপ বন্ধ করে নেপাল সরকার
যে কারণে ফেসবুক-ইউটিউবসহ ২৬টি অ্যাপ বন্ধ করে নেপাল সরকার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের আরেক মামলায় শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার
দুদকের আরেক মামলায় শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক সচিব শহীদ খান কারাগারে
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক সচিব শহীদ খান কারাগারে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত
রংপুরে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালিত

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা, বাংলাদেশ দলের অনুশীলন বাতিল
নেপালে অস্থিরতা, বাংলাদেশ দলের অনুশীলন বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইমদাদুল হক মিলনের ৭০তম জন্মদিনে শুভসংঘের ৭০টি বৃক্ষরোপণ
ইমদাদুল হক মিলনের ৭০তম জন্মদিনে শুভসংঘের ৭০টি বৃক্ষরোপণ

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দিনাজপুরে শ্রমিকদের ২৬ দফা দাবিতে কর্মবিরতি ও মহাসড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে শ্রমিকদের ২৬ দফা দাবিতে কর্মবিরতি ও মহাসড়ক অবরোধ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান
বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে চীনের সহযোগিতার আহ্বান

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘জনগণের ভালোবাসা ছাড়া রাজনীতির মাঠে টিকে থাকা সম্ভব নয়’
‘জনগণের ভালোবাসা ছাড়া রাজনীতির মাঠে টিকে থাকা সম্ভব নয়’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেরুজালেমে বন্দুকধারীর গুলিতে হতাহত ১৭
জেরুজালেমে বন্দুকধারীর গুলিতে হতাহত ১৭

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনা পৌর শহরে যানজট নিরসনে করণীয় নিয়ে জরুরি মতবিনিময়
নেত্রকোনা পৌর শহরে যানজট নিরসনে করণীয় নিয়ে জরুরি মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিঠামইনসহ বেশকিছু ইউজলেস প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল
মিঠামইনসহ বেশকিছু ইউজলেস প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিদের পর্যাপ্ত খাবারও দিচ্ছে না ইসরায়েল: সুপ্রিম কোর্ট
ফিলিস্তিনি বন্দিদের পর্যাপ্ত খাবারও দিচ্ছে না ইসরায়েল: সুপ্রিম কোর্ট

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবসে আলোচনা সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৭৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৭৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৪
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসারে জোর দিতে হবে
প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতার প্রসারে জোর দিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দীপ্যমান নক্ষত্র সম্মাননা ২০২৫’ পেলেন যারা
‘দীপ্যমান নক্ষত্র সম্মাননা ২০২৫’ পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক
শাবিপ্রবিতে গাঁজার আসর থেকে বহিরাগতসহ ৪ শিক্ষার্থী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা