শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

হারিয়ে যাচ্ছে চিরচেনা গাছ

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হারিয়ে যাচ্ছে চিরচেনা গাছ
দেশের সাতটি প্রজাতির উদ্ভিদ একেবারেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পাঁচটি প্রজাতি মহাবিপন্ন অবস্থায় আছে। ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত অবস্থায় আছে ২৭১টি প্রজাতি। বিপদাপন্ন আছে ৩৯৫টি প্রজাতি। বিপন্ন ১২৭টি, সংকটাপন্ন ২৬৩টি, ২৫৬ প্রজাতির তথ্য-অপ্রতুল ও ৭০টি প্রজাতিকে প্রায় বিপদগ্রস্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অর্থাৎ জরিপ করা উদ্ভিদের ৩৯ শতাংশই কোনো না কোনোভাবে বিপদাপন্ন...

কৃষ্ণচূড়া-জারুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয় না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ফুল ফোটার মৌসুমে সেজেগুজে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, সোনালু গাছের সামনে পড়ে যায় ছবি তোলার হিড়িক। একসময় এই ভূখণ্ডে গোলা অঞ্জন নামের আরেকটি ফুলের রং ও গন্ধ সৌন্দর্যপিপাসুদের মনে দোলা দিত। একই গাছে দেখা মিলত নানান রঙের মিশেলে চোখ জুড়ানো ফুলের সমাহার। ফুল ফুটলে পুরো গাছটি হয়ে উঠত বর্ণিল। ফুলের হালকা মিষ্টি গন্ধ ছড়িয়ে পড়ত আশপাশের এলাকায়। তবে বর্তমান প্রজন্মের কাছে সেই গাছটি অপরিচিত। প্রকৃতির ওপর মানুষের নির্মমতায় হারিয়ে গেছে গোলা অঞ্জন। হারিয়ে গেছে ফিতাচাঁপা ফুলও। উদ্ভিদের ওই প্রজাতিগুলোকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে বন বিভাগ। মানে গত ১০০ বছরের মধ্যে দেশের কোথাও গাছগুলোকে আর দেখা যায়নি।

বিলুপ্তির তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও পাঁচটি প্রজাতি। সেগুলো হলো-কুড়াজিরি, ভানু দেয়পাত, সাত সারিলা, থার্মা জাম ও মাইট্রাসিস। দেশের অধিকাংশ মানুষ নামই জানে না গাছগুলোর। নতুন প্রজন্মকে সচেতন করতে তাদের কাছে পরিচিত করিয়ে দিতে বই-পুস্তকেও ঠাঁই হয়নি এসব হারিয়ে যাওয়া গাছের। শুধু তাই নয়, মহাবিপন্ন অবস্থায় আছে আরও পাঁচ প্রজাতির উদ্ভিদ। সেগুলো হলো-বাঁশপাতা, বনখেজুর, বালবোরক্স, লম্বা ট্রায়াস অর্কিড ও বলগাছ। অর্থাৎ এগুলো সংরক্ষণে জরুরি পদক্ষেপ না নিলে অচিরেই সেগুলো বিলুপ্ত হয়ে যাবে। সচেতনতা ও সংরক্ষণের অভাবে আমাদের অগোচরেই এভাবে হারিয়ে যাচ্ছে বহু স্থানীয় গাছ। আর সেই জায়গা দখল করছে নানান মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা হরেক প্রজাতির আগ্রাসী গাছ। সর্বশেষ জরিপে স্থানীয় প্রজাতির জন্য হুমকি এমন ১৭টি আগ্রাসী গাছের সন্ধান পেয়েছে বন বিভাগ।

গত বছরের শেষ দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘বাংলাদেশে উদ্ভিদের লাল তালিকা’ প্রকাশ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। সেখানে এক হাজার উদ্ভিদ প্রজাতির লাল তালিকা করা হয়েছে। দেশের চারজন জ্যেষ্ঠ উদ্ভিদবিজ্ঞানীর নেতৃত্বে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন) এই তালিকা প্রকাশ করে। তাতে দেখা যায়, দেশের সাতটি প্রজাতির উদ্ভিদ একেবারেই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। পাঁচটি হারিয়ে যাচ্ছে চিরচেনা গাছপ্রজাতি মহাবিপন্ন অবস্থায় আছে। ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত অবস্থায় আছে ২৭১টি প্রজাতি। বিপদাপন্ন আছে ৩৯৫টি প্রজাতি। বিপন্ন ১২৭টি, সংকটাপন্ন ২৬৩টি, ২৫৬ প্রজাতির তথ্য-অপ্রতুল ও ৭০টি প্রজাতিকে প্রায় বিপদগ্রস্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অর্থাৎ, জরিপ করা উদ্ভিদের ৩৯ শতাংশই কোনো না কোনোভাবে বিপদাপন্ন।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়ামের তথ্যানুযায়ী, ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে উদ্ভিদ প্রজাতির সংখ্যা ৩ হাজার ৮৪০। এরপর আরও ১০টি প্রজাতি আবিষ্কৃত হয়। এদিকে একটি গবেষণায় বাংলাদেশে ৫ হাজারের বেশি, আরেকটি গবেষণায় ৩০০ প্রজাতির বিদেশি উদ্ভিদসহ বাংলাদেশে ৬ হাজার প্রজাতির উদ্ধিদের কথা বলা হয়েছে। এনসাইক্লোপিডিয়া অব ফ্লোরা অ্যান্ড ফনা অব বাংলাদেশ-এ বাংলাদেশে ৩ হাজার ৮১৩ প্রজাতির উদ্ভিদের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ দূষণ ও বিদেশি আগ্রাসী গাছের কারণে বাংলাদেশে স্থানীয় গাছ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ প্রতিবেদনে ১ হাজার প্রজাতির গাছের মূল্যায়ন করা হয়েছে। বাকি আরও প্রায় ৩ হাজার প্রজাতির দ্রুত মূল্যায়ন করা জরুরি। তাহলে বোঝা যাবে দেশে সত্যিকার অর্থে কতগুলো প্রজাতি টিকে আছে।

এদিকে অর্ধ ডজনের বেশি সরকারি দপ্তরের ওপর রয়েছে গাছ ও প্রকৃতি রক্ষার দায়িত্ব। প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন দিবসে সভা, সেমিনার, র‌্যালি করে বড় অঙ্কের অর্থ খরচ করলেও গাছ ও প্রকৃতি রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না বলে অভিযোগ পরিবেশবাদীদের। তারা বলছেন, এর আগে ২০১২ সালে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকার ৫৪টি উদ্ভিদ প্রজাতি সংরক্ষিত ঘোষণা করে। উদ্ভিদগুলো হলো-তালিপাম, হাতিশুঁড়, সিভিট, বইলাম, চুন্দুল, কুম্ভি, প্রশান্ত আমুর, ধুপ, কাঁটালাল বাটনা, কর্পূর, তেজবহুল, মণিরাজ, অনন্তমূল, পুদিনা, বাঁশপাতা, উরি আম, পাদাউক, রিটা, জায়না, উদাল, হাড়জোড়া, ত্রিকোণী বট, লতা বট, গয়া অশ্বত্থ, উর্বশী, উদয় পদ্ম, জহুরী চাঁপা ইত্যাদি। আইন অনুযায়ী এই ৫৪ প্রজাতির উদ্ভিদগুলো কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে ওঠানো, উপড়ানো, ধ্বংস বা সংগ্রহ করতে পারবে না। আইন ভঙ্গ করলে এক বছরের কারাদণ্ড অথবা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা যাবে। একই অপরাধ দ্বিতীয়বার করলে শাস্তি দ্বিগুণ হবে। তবে এই আইনে কাউকে কখনো শাস্তি দেওয়া হয়েছে বলে শোনা যায়নি। কারণ, কেউ এটা করছে কি না তা দেখার কেউ নেই। সাধারণ মানুষের সঙ্গে গাছগুলোকে পরিচিত করার ব্যবস্থা করা হয়নি। এমনকি যারা আইন বাস্তবায়ন করবেন, তাদের অধিকাংশের কাছেই গাছগুলো অপরিচিত। ক্ষতিকর বিবেচনায় সম্প্রতি ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছ রোপণ নিষিদ্ধ করা হলেও নার্সারিগুলোতে অবাধে বিক্রি হচ্ছে এসব গাছের চারা।

শুধু বাংলাদেশ নয়, বিলুপ্ত প্রাণীর মতো সারা পৃথিবী থেকে গাছ হারিয়ে যাচ্ছে। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয় সামনে আসার পর প্রজাতি বিলুপ্তির বিষয়টি এখন আলোচনার টেবিলে ঝড় তুলছে। অর্ধযুগ আগে এক সমন্বিত গবেষণায় বলা হয়-গত আড়াই শ বছরে পৃথিবী থেকে প্রায় ৬০০ প্রজাতির গাছ হারিয়ে গেছে। এ সংখ্যা একই সময়ে বিলুপ্ত পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী ও সরীসৃপের মিলিত সংখ্যার দ্বিগুণ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণপ্রকৃতিতে কীটনাশকের মারণছোবল
প্রাণপ্রকৃতিতে কীটনাশকের মারণছোবল
স্বচ্ছ দেহের বিস্ময় : গ্লাস ব্যাঙ
স্বচ্ছ দেহের বিস্ময় : গ্লাস ব্যাঙ
তপ্ত নগর ঠান্ডা রাখবে ছাদবাগান
তপ্ত নগর ঠান্ডা রাখবে ছাদবাগান
কুকুর-বিড়াল কেন ঘাস খায়
কুকুর-বিড়াল কেন ঘাস খায়
জ্যান্ত ‘ক্যালকুলেটর’ সূর্যমুখী
জ্যান্ত ‘ক্যালকুলেটর’ সূর্যমুখী
সাপের সঙ্গে লড়াইয়ে কেন জেতে বেজি
সাপের সঙ্গে লড়াইয়ে কেন জেতে বেজি
তিমির গান: সমুদ্রের সুরেলা রহস্য
তিমির গান: সমুদ্রের সুরেলা রহস্য
নৌকাতেই জন্ম, নৌকাতেই মৃত্যু
নৌকাতেই জন্ম, নৌকাতেই মৃত্যু
বর্জ্য দিলে খাবার মেলে!
বর্জ্য দিলে খাবার মেলে!
মশা ছাড়া কি টিকবে প্রকৃতি?
মশা ছাড়া কি টিকবে প্রকৃতি?
কার্বন নিয়ে বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের, ঝুঁকিতে বিশ্ব
কার্বন নিয়ে বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের, ঝুঁকিতে বিশ্ব
পানি বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা
পানি বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরে আলোর পাঠশালার উদ্যোগে এক হাজার গাছের চারা রোপণ
মাদারীপুরে আলোর পাঠশালার উদ্যোগে এক হাজার গাছের চারা রোপণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে কাতারে আরব-মুসলিম নেতাদের বৈঠক
ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে কাতারে আরব-মুসলিম নেতাদের বৈঠক

২৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
নবীনগরে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে কবি নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানা আয়োজন
লক্ষ্মীপুরে কবি নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানা আয়োজন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা
হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরাচার নিত্য নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে : প্রিন্স
পতিত স্বৈরাচার নিত্য নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে : প্রিন্স

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে কনস্টেবল পদে চাকরি পেলেন ১৭ জন তরুণ-তরুণী
লালমনিরহাটে কনস্টেবল পদে চাকরি পেলেন ১৭ জন তরুণ-তরুণী

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় চার অধিনায়ককে নিয়ে এনসিএল টি-২০ ট্রফি উন্মোচন
বগুড়ায় চার অধিনায়ককে নিয়ে এনসিএল টি-২০ ট্রফি উন্মোচন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খাদ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মশালা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খাদ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জানমালের নিরাপত্তা ও মব সন্ত্রাস বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ
জানমালের নিরাপত্তা ও মব সন্ত্রাস বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আসা সেই তরুণী পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতে ফিরল
বাংলাদেশে আসা সেই তরুণী পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতে ফিরল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
রংপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিনির্ভর আমন ধানে প্রকৃতি সদয় হচ্ছে না
বৃষ্টিনির্ভর আমন ধানে প্রকৃতি সদয় হচ্ছে না

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান
ফেনীতে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, থামছেই না প্রকোপ
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, থামছেই না প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় আরবান ইয়ুথ ক্লাইমেট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
ঢাকায় আরবান ইয়ুথ ক্লাইমেট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ১৫
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিপুল পরিমাণ দুই টাকার নোট জব্দ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিপুল পরিমাণ দুই টাকার নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে মামাকে হত্যা করে ট্রেনে পালানোর সময় ভাগ্নে গ্রেপ্তার
গাজীপুরে মামাকে হত্যা করে ট্রেনে পালানোর সময় ভাগ্নে গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা
চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় জলবায়ুর ঝুঁকিতে থাকা পরিবারে চারাগাছ বিতরণ
কুতুবদিয়ায় জলবায়ুর ঝুঁকিতে থাকা পরিবারে চারাগাছ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা