শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

অক্টোবর আসতেই বায়ুদূষণের হানা

ছুটির দিনেও বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা। নিরাপদ মানের চেয়ে ১৬ গুণ দূষিত হয়ে উঠেছে বাতাস। বাড়ছে অ্যাজমাসহ শ্বাসতন্ত্রের নানান রোগ। ৯ বছরে মাত্র ৩১ দিন নির্মল বাতাস পেয়েছেন নগরবাসী
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অক্টোবর আসতেই বায়ুদূষণের হানা

বর্ষা পার হয়ে যাই যাই করছে শরৎ ঋতুও। আকাশে সাদা মেঘ, আর মাটিতে শুভ্র কাশফুলে অপরূপ সাজে সেজেছে প্রকৃতি। তবে এই সৌন্দর্যকে ছাপিয়ে রাজধানীবাসীর জন্য দুঃস্বপ্ন হয়ে উঠেছে দূষিত বাতাস। প্রতি বছরের মতো এবারও অক্টোবর আসতেই ঢাকার বায়ুদূষণ আবার বাড়তে শুরু করেছে। গতকাল ছুটির দিনেও বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৭টি বড় শহরের মধ্যে শীর্ষে উঠে আসে ঢাকার নাম। বাতাসে স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি অতি সূক্ষ্ম বস্তুকণা ছিল সহনশীল মাত্রার চেয়ে অন্তত ১৬ গুণ বেশি। অথচ, যে সময় বায়ুদূষণে ঢাকা ছিল শীর্ষে, তখন বৃষ্টির পানিতে ভিজছিল নগরের পথঘাট।

বৃহস্পতিবার দিনভর ঢাকায় ছিল গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি। গতকাল শুক্রবার ছিল বন্ধের দিন। বন্ধ ছিল কলকারখানা, অফিসপাড়া। রাস্তায় যানবাহন ছিল কম। দুপুর ১২টা থেকে শুরু হয় থেমে থেমে বৃষ্টি। তারপরও ঢাকার বাতাস হয়ে ওঠে অস্বাস্থ্যকর। বেলা পৌনে ১২টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউ এয়ারের লাইভ বায়ুমান সূচকে (একিউআই) ১৬২ স্কোর নিয়ে বিশ্বের ১২৭টি বড় শহরের মধ্যে বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান ছিল তৃতীয়। বেলা ১টায় লাইভ র‌্যাঙ্কিংয়ে ১৬৮ স্কোর নিয়ে বায়ুদূষণে দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে আসে শহরটির নাম। বেলা দেড়টায় ১৭০ স্কোর শীর্ষে জায়গা নেয় ঢাকা। এ সময় দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল বাহরাইনের মানামা ও তৃতীয় ভারতের কলকাতা। সোয়া ২টার দিকে দূষণ কিছুটা কমে ঢাকার স্কোর ১৫২-তে নামে।

বায়ুদূষণ নিয়ে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিবেদন ঘেঁটে জানা যায়, বৃষ্টি হলে বায়ুদূষণ কমে। তবে বৃষ্টির পানির সঙ্গে আকাশ থেকে দূষিত পদার্থ নিচে নেমে আসায় বৃষ্টির শুরুতে ভূপৃষ্ঠের কাছাকাছি দূষণের মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যায়। দীর্ঘক্ষণ বৃষ্টির পর বাতাস নির্মল হয়।

বর্ষার কারণে গত ৪-৫টি মাস ঢাকার বায়ুর মান অনেকটা ভালো ছিল। মাঝেমধ্যে দূষণ কিছুটা বাড়লেও গড় দূষণমাত্রা সহনশীল পর্যায়ে ছিল। অনেকের ধারণা, অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশবান্ধব নানান উদ্যোগে বাতাসের মানের উন্নতি হয়েছে। তবে অক্টোবর আসতেই ঢাকার বাতাস তার চিরাচরিত রূপে ফিরতে শুরু করেছে। আইকিউ এয়ারের তথ্যানুযায়ী, ৯ অক্টোবর সকাল ৭টা থেকে গতকাল দুপুর ১টা পর্যন্ত ৩০ ঘণ্টার মধ্যে ২৮ ঘণ্টাই অস্বাস্থ্যকর ছিল ঢাকা বাতাস। দুই ঘণ্টা ছিল স্পর্শকাতর শ্রেণির মানুষের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। গতকাল সকাল ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ঢাকার প্রতি ঘনমিটার বাতাসে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর অতি সূক্ষ্ম বস্তুকণা (পিএম ২.৫) ছিল গড়ে ৮২.৯ মাইক্রোগ্রাম, ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত ৭০.৪ মাইক্রোগ্রাম, ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত ৫৮ মাইক্রোগ্রাম ও ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত ৮২ মাইক্রোগ্রাম। অথচ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত সীমা অনুযায়ী সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে প্রতি ঘনমিটার বাতাসে পিএম ২.৫ থাকতে হবে ৫ মাইক্রোগ্রামের নিচে। অর্থাৎ, গতকাল নিরাপদ সীমার চেয়ে ১৬ গুণের বেশি দূষিত হয়ে ওঠে ঢাকার বাতাস।

বায়ুমান সূচকে (একিউআই) স্কোর ৫০-এর নিচে থাকলে তাকে স্বাস্থ্যকর, ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত সহনীয়, ১০১ থেকে ১৫০ পর্যন্ত অসুস্থ, গর্ভবতী, শিশু, বৃদ্ধ এমন স্পর্শকাতর শ্রেণির মানুষের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ, ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর, ২০১ থেকে ৩০০ পর্যন্ত খুবই অস্বাস্থ্যকর ও ৩০১ থেকে ৫০০ পর্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ হিসেবে ধরা হয়।

বিভিন্ন গবেষণা বলছে, বায়ুদূষণের কারণে বিপুল সংখ্যক মানুষ শ্বাসতন্ত্রের নানান সমস্যায় ভুগছেন। হারাচ্ছেন কর্মক্ষমতা। কমছে আয়ু। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। স্বাস্থ্য খাতে খরচ বাড়ছে। পরিবেশবাদী সংগঠন চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের বিশ্লেষণে দেখা গেছে, শুধু ঢাকায় বায়ুদূষণের কারণে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৬০ জনের অকাল মৃত্যু হচ্ছে। প্রতি বছর বায়ুদূষণের অর্থনৈতিক ক্ষতি ৩২ হাজার কোটি টাকার বেশি। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদন বলছে, বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৪ দশমিক ৪ শতাংশ বায়ুদূষণের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত এক বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বলা হয়, বায়ুদষূণের কারণে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ছয় বছর আট মাস কমে যাচ্ছে।

ঢাকার মার্কিন দূতাবাস থেকে পাওয়া ২০১৬ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ঢাকার বায়ুমানের সূচকের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করেছে বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস)। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আহমেদ কামরুজ্জামান জানান, রাজধানী ঢাকায় বসবাসকারী মানুষ গত ৯ বছরে (৩ হাজার ১১৪ দিন) মাত্র ৩১ দিন নির্মল বাতাসে নিঃশ্বাস নিতে পেরেছেন। এই সময়ে ৮৫৩ দিনের বাতাস ছিল অস্বাস্থ্যকর। আর খুব অস্বাস্থ্যকর ও দুর্যোগপূর্ণ বাতাস ছিল যথাক্রমে ৬৩৫ দিন ও ৯৩ দিন। সবচেয়ে বেশি দূষিত বাতাস ছিল ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে। ওই মাসে সূচকে গড় বায়ুমান ছিল ৩০০। তিনি বলেন, বর্ষা গেলে ইটভাটাগুলো চালু হয়। নির্মাণকাজে ধুলা নিয়ন্ত্রণ হয় না। নিষিদ্ধ হলেও খোলা গাড়িতে নির্মাণসামগ্রী পরিবহন চলছে। রাস্তায় পড়ে থাকা ধুলোবালি গাড়ির চাকার সঙ্গে উড়ে বাতাসে মিশছে। কালো ধোঁয়া ছাড়া ফিটনেসবিহীন গাড়ি বন্ধ হচ্ছে না। নগরায়ণের কারণে জলাশয় ও গাছ কমে যাচ্ছে। এই সবগুলোই বায়ুদূষণের জন্য দায়ী। দূষণ রোধে আইন থাকলেও বাস্তবায়ন নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
নয়নাভিরাম ছাদবাগান
নয়নাভিরাম ছাদবাগান
যে ইঁদুর ক্যানসার প্রতিরোধী
যে ইঁদুর ক্যানসার প্রতিরোধী
অস্থির হচ্ছে পানিচক্র
অস্থির হচ্ছে পানিচক্র
জ্বালানিবিহীন সৌরচুল্লিতে পরিবেশবান্ধব রান্না
জ্বালানিবিহীন সৌরচুল্লিতে পরিবেশবান্ধব রান্না
প্রেমিকার জন্য পাথর চুরি করে বাসা বানায় পেঙ্গুইন
প্রেমিকার জন্য পাথর চুরি করে বাসা বানায় পেঙ্গুইন
সিসাদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে প্রজন্ম
সিসাদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে প্রজন্ম
শব্দে ধ্বংস শিশুর মগজ
শব্দে ধ্বংস শিশুর মগজ
বুদ্ধিমান পাখি কাক
বুদ্ধিমান পাখি কাক
জলবায়ুর অদৃশ্য আগুনে পুড়ছে দেশের অর্থনীতি
জলবায়ুর অদৃশ্য আগুনে পুড়ছে দেশের অর্থনীতি
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সমুদ্রের বাতাসে আয়ু বাড়ে
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
সবচেয়ে ছোট হরিণ ‘পুডু’
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
ছোট্ট দুনিয়ার বিশাল শক্তি
সর্বশেষ খবর
নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়
নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে
হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ
ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল
নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে
গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ
নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক
ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী
ঝিনাইদহে বিএনপির উদ্যোগে পূজা পুনর্মিলনী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে জিএসইএ প্রতিযোগিতার সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার
বরিশালে নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় স্বামী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল
আন্দোলনের মুখে র‌্যাগিংয়ে অভিযুক্ত ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির
পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস
কেটেছে সংকট প্রচারে মুখর ক্যাম্পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু
রাজনৈতিক দলগুলোর সিস্টেম পাল্টাতে হবে : আমীর খসরু

খবর

রাবি ক্যাম্পাসে রুয়েট শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত
রাবি ক্যাম্পাসে রুয়েট শিক্ষার্থীকে ছুরিকাঘাত

খবর

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর