শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৫, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুন, ২০১৭ আপডেট:

শোলাকিয়া মাঠেও নামাজ ‘মানত’ করা হতো

মো: আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
শোলাকিয়া মাঠেও নামাজ ‘মানত’ করা হতো

আমাদের শোলাকিয়া’র ঈদ জামাত নিয়ে নানা কিংবদন্তি রয়েছে। গোটা বৃহত্তর ময়মনসিংহের মানুষের কাছে এ ঈদগাহ্ নিয়ে গল্পের শেষ নেই। শৈশবে আমরা দেখেছি, জেলার বিভিন্ন স্থানের ধর্মপ্রাণ মানুষ শোলাকিয়ায় ঈদের নামাজ আদায় করার লক্ষে পূর্ব থেকেই প্রস্তুতি গ্রহণ করতে থাকতো। সাধারণ মানুষের মধ্যে একটি বদ্ধমূল ধারণা আছে, এই মাঠে পর পর তিনবার নামাজ আদায় করতে পারলে এক হজ্বের ফজিলত পাওয়া যায়।

স্বাধীনতা পূর্বকালে দেখেছি, আষাঢ়-শ্রাবণে ঈদ হলে ভাটি অঞ্চল থেকে শত শত মানুষ নৌকাযোগে ভোর রাতে আমাদের বাড়ির সামনে নৌকা ভিড়িয়ে ট্রেন ধরার জন্য মানিকখালী স্টেশনে দৌড়াত। খুব সকালের এই ট্রেনটিই ছিল সকলের আশা ভরসা। মিস্ করা মানে ঈদ মিস্। ঈদের দিনের ঐ লোকাল ট্রেনটি মানুষের আড়ালে ঢাকা পড়তো। দূর থেকে মনে হতো মানুষের বোঝা নিয়ে একটি অবাক জন্তু দৌড়ে যাচ্ছে। শোলাকিয়ার মাঠে ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য মানুষ মৃত্যুর ঝুঁকি নিতেও দ্বিধা করতো না। 

শোলাকিয়া গমনকারি এসব মুসল্লি যখন নৌকা রেখে কিশোরগঞ্জ স্টেশনে যেতো নৌকাগুলো কোথায় কার জিম্মায় রেখে যেতো তার কোন হদিস ছিল না। ঐসব খোলা নৌকায় তখন কোন মাঝি থাকতো না। সবাই মাঝি হয়ে এসে নৌকায় দাঁড়-বৈঠা ফেলে ট্রেনে উঠে যেতো। শোলাকিয়ায় জামাত পড়ে দিনভর কিশোরগঞ্জ শহর দেখে রাতের ট্রেনে ফিরে যে যার মত নৌকা নিয়ে বাড়ি যেতো। তখন এসব নৌকা চুরি হতো বা হারিয়ে যেতো বলে শুনিনি। এর একটি কারণ বোধ হয় এমন ছিল যে, শোলাকিয়ায় ঈদ জামাতে যাওয়া মুসল্লিদের নৌকার কোন ক্ষতি বা চুরি করলে মস্ত বড় পাপ হবে। তখনকার দিনে চোরের মনেও যেন খানিকটা পাপবোধ কাজ করতো।

ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, জামালপুর বা শেরপুর থেকেও তৎকালিন সময়ে আত্মীয়স্বজনরা শোলাকিয়ায় ঈদ জামাতে যোগ দিতে আসতো। অনেককে বলতে শুনেছি, বহু বছর থেকে তারা ইচ্ছে পোষণ বা বাসনা করে আসছে এই মাঠে নামাজ আদায় করবে। পীর-দরবেশের মাজারে বিভিন্ন রকম ‘মানত’ করার মত শোলাকিয়া মাঠেও নামাজ ‘মানত’ করা হতো। সেকালে কোন কোন দম্পতি পুত্র সন্তানের আশায় এরকম ‘মানত’ করেছে যে, তাদের ছেলে সন্তান হলে তাকে সঙ্গেঁ নিয়ে শোলাকিয়ায় ঈদের নামাজ আদায় করতে যাবে। এবং যথারীতি তারা তা পালন করেছে।

সাধারণ মানুষের গভীর আস্থা, বিশ্বাস আর ভালবাসার এক অসাধারণ তীর্থস্থান ছিল মাঠটি। বিগত প্রায় দু’শ বছরের অধিক পুরনো শোলাকিয়া এ রকম কত যে জনশ্রুতি ও গল্প-গাঁথার জন্ম দিয়েছে তা এখনকার প্রজন্মের কাছে হয়তোবা নিতান্ত গুরুত্বহীন এক কল্প কথা হতে পারে। তথাপি অর্ধশতাব্দি পূর্বের প্রায় যোগাযোগবিছিন্ন হাওর, বাউর, জলাশয় আর নিম্নাঞ্চলকবলিত এই জনপদের সবচেয়ে আলোচিত, আলোড়িত ও অংহকারের নাম এই শোলাকিয়া’র ঈদগাহ্।

বিগত ক’বছরে শোলাকিয়া মাঠে জমায়েত কম হয়েছে বলে অনেকে মনে করে থাকেন। এর পেছনে অবশ্য নানা কারণ রয়েছে। আমার কাছে অন্যতম প্রধান কারণ মনে হয়েছে কিশোরগঞ্জের স্থানীয় মুসোল্লিগণের একটি বড় অংশ মাঠে নামাজ আদায় করতে না যাওয়া এবং তাদের উদাসিনতা। 

শোলাকিয়া মাঠের পাশে বসবাসকারী দু’চারজন আত্মীয়কে ঈদের দিন ফোন করে জানতে চাইলে তারা শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত শহীদ-ই-সমজিদে নামাজ আদায় করেছেন বলে জানান। অথচ এরা প্রতিদিন সকাল-বিকেল মাঠের ওয়াক্ওয়ে ব্যবহার করে হাঁটতে যান। এমনকি নিজেদের নানা কাজে মাঠ ব্যবহার করে থাকেন। এই অবহেলা আর উন্নাসিকতার কোন মানে হয় না।

লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রিয় শহর কিশোরগঞ্জের অন্ততঃ চল্লিশ হাজার মুসল্লিকে এই ঐতিহাসিক মাঠে ফিরিয়ে আনতে হবে। এই মহতি উদ্যোগ নেয়া এখন জরুরী। কোন অজুহাতেই তারা বছরের পবিত্র দু’ঈদ-জামাতের জন্য শোলাকিয়ার বিকল্প কোন স্থানকে বেছে নিতে পারেন না। তাদের আন্তরিক ভালবাসা, আবেগ আর নিজ জন্মভূমির প্রতি অকৃত্রিম আকর্ষণই পারে শতাব্দি থেকে শতাব্দি অবধি বিস্তির্ণ সবুজ এ মাঠের গৌরবময় ঐতিহ্য ধারণ করে রাখতে।

এ বছর দিনাজপুরের গোর-এ-শহীদ ময়দান এবং ঈদ-উল-ফিতরের জামাত নিয়ে যে ধরণের প্রচার-প্রচারণা মিডিয়া কভারেজ এমনকি দেশের বাইরেও প্রকাশ করার চেস্টা করা হয়েছে তা মোটেও প্রত্যাশিত নয়। ঈদের জমায়েত বড় হতে পারে। তবে তা নিয়ে এক ধরণের অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নামার প্রয়োজন আছে কী? প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন জেলা থেকে ফ্রি যানবাহন সরবরাহ করে মুসল্লি আনা হয়েছে। তবু ময়দানের সিংহভাগ ফাঁকাই ছিল। বাস্তবে এটা হয় না। তাছাড়া ইতিহাস সব সময় স্বতঃস্ফুর্ত ভাবেই রচিত হয়। কৃত্রিমতা কখনো ইতিহাসের মৌলিক অংশ হতে পারে না।

কাজেই এ ধরণের অপচেষ্টা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে না। ইতিহাস হওয়ার জন্য সময়ই সবচেয়ে বড় নিয়ন্তা।
আসুন, আমাদের পূর্ব পুরুষদের কল্পলোকের এই আদি ও অকৃত্রিম শোলাকিয়া এবং ঈদের বৃহত্তম জমায়েতকে ভাটি বাংলার ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে আলোয় আলোয় উদ্ভাসিত করে রাখি। সবাই একটি কথা মনে রাখি, মানুষের ঐক্য, দেশপ্রেমবোধ এবং স্বতঃপ্রনোদিত জোয়ারই সবচেয়ে বড় শক্তি। আমাদের কাছে একাত্তরের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধই এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ।

লেখক : সরকারি কর্মকর্তা

(মো: আবদুল মান্নানের ফেইসবুক পেইজ থেকে সংগৃহীত)

 


বিডি-প্রতিদিন/ ২৯ জুন, ২০১৭/ আব্দুল্লাহ সিফাত-৮

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা
শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন
ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন

পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!

পরিবেশ ও জীবন

চীনে বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩১ জনের মৃত্যু
চীনে বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩১ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধ ৩ হাজার বিঘা জমি
জলাবদ্ধ ৩ হাজার বিঘা জমি

দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড
দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ

পরিবেশ ও জীবন

ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কের ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কের ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনকে সংলাপের আহ্বান জেলেনস্কির
পুতিনকে সংলাপের আহ্বান জেলেনস্কির

পূর্ব-পশ্চিম

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২

দেশগ্রাম

শুধু খাবারের জন্য প্রাণ গেল দেড় হাজার ফিলিস্তিনির
শুধু খাবারের জন্য প্রাণ গেল দেড় হাজার ফিলিস্তিনির

পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রশংসায় এরদোগান
ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রশংসায় এরদোগান

পূর্ব-পশ্চিম

মৌমাছি না থাকলে কত বছর বাঁচতাম?
মৌমাছি না থাকলে কত বছর বাঁচতাম?

পরিবেশ ও জীবন