শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১১, সোমবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

‌‘১৫০ তো হলো, এবার মধ্য এশিয়ার দেশগুলো ভ্রমণ করতে চাই’

জামশেদ আলম রনি
অনলাইন ভার্সন
‌‘১৫০ তো হলো, এবার মধ্য এশিয়ার দেশগুলো ভ্রমণ করতে চাই’

‘বিশ্বের ১৫০ দেশ ইতোমধ্যে ভ্রমণ করেছি। এবার চলতি মাসের শেষে মধ্য এশিয়ার উজবেকিস্তান থেকে আমার পরবর্তী ভ্রমণ শুরু হবে। সিল্ক রোড হয়ে তাজিকিস্তান, ইরাকের কুর্দিস্তান ভ্রমণ করব। তারপর সিরিয়ার ভিসা পেলে সেখানে ভ্রমণের চেষ্টা করব। সেটা না হলে সিসিলিস ও মরিসাস ভ্রমণে বের হব। এরপর আরও কিছু দেশ ঠিক করে রেখেছি, সেগুলো হচ্ছে- মাদাগাস্কার, কমোরোস, কেপভার্দে, মালাউই। সমুদ্রের মধ্যে এই কয়েকটা দেশ। এসব দেশ ভ্রমণই আমার পরবর্তী টার্গেট।’ 

আজ সোমবার দুপুরে বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে একান্ত আলাপকালে নিজের এসব ইচ্ছার কথা ব্যক্ত করেন পতাকা হাতে ১৫০ দেশ ভ্রমণকারী প্রথম বাংলাদেশি নারী নাজমুন নাহার।

ভ্রমণ অভিজ্ঞতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে নাজমুন নাহার বলেন, ‘মূলত সড়ক পথেই ভ্রমণ অনেক বেশি সাশ্রয়ী এবং উপভোগ্য। সড়ক পথে ভ্রমণের ফলে গোটা স্পটের সৌন্দর্য ভালোভাবে উপভোগ করা যায়। ভ্রমণকালে বিশাল এই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বাচ্চাদের সঙ্গে মিশেছি, বিভিন্ন জনপদে গিয়েছি। নানা সংস্কৃতির মানুষের সঙ্গে মিশে নিজেকে সমৃদ্ধ করেছি। আমার কাছে সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি মনে হয়েছে আফ্রিকান সংস্কৃতি। পৃথিবীর এত সৌন্দর্য দেখে আমার মন তৃপ্ত। মনে হয়েছে আমার মানবজনম স্বার্থক। আমার কাছে হয়তো অনেক টাকা-পয়সা নেই, কিন্ত ১৫০ দেশ ভ্রমণ করে সেসব দেশের আবহাওয়া, খাবার, সংস্কৃতি নিজের মধ্যে বহন করে চলেছি। ১৫০ দেশকে আমি আমার শরীরে-মনে বহন করছি। এসব দেশের স্মৃতি আমার কাছে বিশাল এক ঐশ্বর্য। আমি চোখ বন্ধ করলে পৃথিবীকে দেখি। এটা আমার কাছে মানবজীবনের বড় স্বার্থকতা।’

ভ্রমণের ক্ষেত্রে অর্থ কোনো বাধা নয় বলে মনে করেন এই ফ্লাগ গার্ল। পর্যটকদের উদ্দেশ্যে নাজমুন নাহার বলেন, ‘পৃথিবী ভ্রমণ করতে হলে প্রথমে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি, দর্শনীয় স্থান ও ম্যাপের ওপর পড়াশোনা করতে হবে। জোন করে পাঁচটা-দশটা দেশ একসঙ্গে ভ্রমণ করতে হবে। তাতে খরচ অনেক কম পড়বে। সড়কপথে ভ্রমণ করতে পারলে খরচ অনেক কমে যাবে। দশ কিলোর মধ্যেই ব্যাকপ্যাক নিতে হবে। নিজেকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম ও মেডিটেশন করতে হবে। কম খরচে ইয়ুথ হোস্টেল কোচ সার্ফিংয়ের মাধ্যমে থাকা যায়। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের ট্যুর গাইডদের সঙ্গে কানেকশন করতে হবে। যখনই কোনো চ্যালেঞ্জ আসবে সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মানসিকতা থাকতে হবে। ভ্রমণে অনেক সময় স্থানীয় পরিবার কিংবা আদিবাসী পরিবারদের সঙ্গেও থাকা যায়। ওই দেশ সম্পর্কে জানতে হবে, নেটওয়ার্ক বাড়াতে হবে। পড়াশোনা বাড়াতে হবে। ম্যাপটা ভালোভাবে বুঝলে ঘুরাঘুরি সহজ হবে। একটা দেশ ফ্লাই করে ৪-৫টা ল্যান্ড লকট দেশ ভ্রমণ করে আবার ফ্লাই করতে পারে। এতে খরচও কম পড়বে। পৃথিবী ভ্রমণ করার জন্য যে কোটি কোটি টাকা দরকার তা কিন্ত নয়। আমার ২১ বছরের জার্নিতে তা ধীরে ধীরে করেছি। যখনই কিছু পয়সা জমেছে সেটা দিয়ে ভ্রমণ করেছি।’

তিনি বলেন, ‘গত ২১ বছরের এই অভিযাত্রায় ১৫০ দেশ ভ্রমণ করেছি। এতে আমার অনেক সংগ্রাম, অনেক ত্যাগ, অনেক বেদনা ছিল। বাংলাদেশ থেকে একটা নারীর বেড়ে ওঠা এবং সব মিলিয়ে ১৫০ দেশ ভ্রমণ করে আমি অনুভব করেছি ১৫০টা দেয়ালকে ভেঙেছি। আমি বিস্তর পৃথিবীকে দেখেছি দুচোখ দিয়ে। বাংলাদেশের পতাকাকে আমি সর্বোচ্চ উচ্চতায় উড্ডয়ন করেছি পৃথিবীজুড়ে। এটা আমার কাছে অত্যন্ত ভালো লাগার বিষয় যে, আমি করতে পেরেছি। অনেক কষ্ট ছিল, কিন্ত পেরেছি। অনেক জায়গায় খেতে পারিনি, অনেক জায়গায় ঘুমাতে পারিনি, গরুর কাচা মাংস খেয়ে থাকতে হয়েছে, শরীর অসুস্থ হয়ে গেছে। তারপরও বারবার যতো বাধাই এসেছে, সেসব বাধাকে মোকাবিলা করার মতো মানসিক শক্তি নিজের মধ্যে তৈরি করেছি। সেসবকে অতিক্রম করেছি আমার মনের সাহস দিয়ে।’

নাজমুন নাহার বলেন, ‘আমি ১৪,২০০ ফুট উঁচু রেইনবো পর্বত সামিটে যাওয়ার পথে শ্বাসরুদ্ধ আল্টিচুডের মাঝে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অসম্ভবকে সম্ভব করেছি লাল-সবুজ পতাকাকে সেই পর্বত সামিটে উড়িয়ে উড়িয়ে। আমি আমার ২৩ ঘণ্টার পর্বত ভ্যালিতে হাঁটার অভিযাত্রাকে সম্ভব করেছি। আমার মনের শক্তি দিয়ে আমি গিনি কোনাক্রির মধ্যরাতে জঙ্গলে আটকা পড়ে ঘুটঘুটে অন্ধকারে ভয়াবহ পথ পাড়ি দিয়েছি লাল-সবুজের পতাকা মাথায় বেঁধে। ২৬ ঘণ্টা আটকে থাকার সেই ভয়াবহ রুদ্ধশ্বাস যাত্রাপথে আমি নিজেকে শক্ত রেখেছি। আমি পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনি-বিসাউ থেকে গিনি কোনাক্রি যাত্রাপথে আড়াই দিন না খেয়ে থাকার সময় ভয়াবহ সময় পার করেছি।’

‘আমি বেশির ভাগ দেশ ভ্রমণ করি সড়কপথে, কঠিন দুর্গম পথ পাড়ি দিয়েছি, বহুবার মৃত্যুমুখে পতিত হয়েছি। বহু প্রতিকূল পরিবেশের মুখোমুখি হয়েও থামিনি। সংগ্রামে ভরা ছিল আমার এই বিশ্বভ্রমণের অভিযাত্রা।’

তিনি বলেন, ‘আমি নীল নদের উৎস উগান্ডার জিনজা শহর থেকে মিশরের নীল নদের অন্ত পর্যন্ত গিয়েছি। আমি আর্জেন্টিনার মেন্দোজা শহরের উকো ভ্যালি থেকে উরুগুয়ের পূনতা ডেলএসতা পর্যন্ত বৃষ্টিঝরা পথের গভীর মমতা দেখতে দেখতে পার হয়েছি শত শত কিলোমিটার পথ। কম্বোডিয়ার সিয়াম রিপ থেকে লাওসের ফোর থাউজেন্ড আইল্যান্ডে যাওয়ার পথে প্রচণ্ড ঝড়ের মুখে পড়ে অভিযাত্রী কাফেলাদের সঙ্গে সীমান্ত শহরে ভিড়েছি ভয়ানক বিজলী চমকানো মধ্যরাতে। আমি জর্জিয়ার পথে গুলিবিদ্ধ হতে হতে বেঁচেছি পাহাড়ের বুকে বুক বিছিয়ে। আমি গুয়াতেমালা থেকে রক্তঝরা পায়ে এলসালভাদর, হন্ডুরাস, নিকারাগুয়া হয়ে কোস্টারিকা পর্যন্ত গিয়েছি লাল-সবুজের পতাকা হাতে। আমি সুয়েজ খাল থেকে অভিযাত্রা করতে করতে আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরের সংযুক্তিতে পানামা খাল পর্যন্ত গিয়েছি। পৃথিবীর পথে পথে আমার হাজার কষ্ট, মরুঝড়ে আটকা পড়া, ঘণ্টার পর ঘণ্টা না খেয়ে থাকা, আদিবাসীদের সঙ্গে ঘাসের মধ্যে ঘুমানো সব মিলিয়ে আমার বিশ্ব ভ্রমণ আমাকে শিখিয়েছে একজন মানবিক মানুষ হতে।’

নাজমুন নাহার বলেন, ‘১৫০ দেশ ভ্রমণের পর আমার মনে হয়েছে এই পৃথিবী আমাদের সবার ঘর। ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে আমরা সবাই একই পৃথিবীর মানুষ, একই আকাশের নীচে বসবাস করছি। আমাদের যুদ্ধ করা যাবে না, আমাদের এই গ্রহকে রক্ষা করতে হবে।’

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম