শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১১, সোমবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

‌‘১৫০ তো হলো, এবার মধ্য এশিয়ার দেশগুলো ভ্রমণ করতে চাই’

জামশেদ আলম রনি
অনলাইন ভার্সন
‌‘১৫০ তো হলো, এবার মধ্য এশিয়ার দেশগুলো ভ্রমণ করতে চাই’

‘বিশ্বের ১৫০ দেশ ইতোমধ্যে ভ্রমণ করেছি। এবার চলতি মাসের শেষে মধ্য এশিয়ার উজবেকিস্তান থেকে আমার পরবর্তী ভ্রমণ শুরু হবে। সিল্ক রোড হয়ে তাজিকিস্তান, ইরাকের কুর্দিস্তান ভ্রমণ করব। তারপর সিরিয়ার ভিসা পেলে সেখানে ভ্রমণের চেষ্টা করব। সেটা না হলে সিসিলিস ও মরিসাস ভ্রমণে বের হব। এরপর আরও কিছু দেশ ঠিক করে রেখেছি, সেগুলো হচ্ছে- মাদাগাস্কার, কমোরোস, কেপভার্দে, মালাউই। সমুদ্রের মধ্যে এই কয়েকটা দেশ। এসব দেশ ভ্রমণই আমার পরবর্তী টার্গেট।’ 

আজ সোমবার দুপুরে বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে একান্ত আলাপকালে নিজের এসব ইচ্ছার কথা ব্যক্ত করেন পতাকা হাতে ১৫০ দেশ ভ্রমণকারী প্রথম বাংলাদেশি নারী নাজমুন নাহার।

ভ্রমণ অভিজ্ঞতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে নাজমুন নাহার বলেন, ‘মূলত সড়ক পথেই ভ্রমণ অনেক বেশি সাশ্রয়ী এবং উপভোগ্য। সড়ক পথে ভ্রমণের ফলে গোটা স্পটের সৌন্দর্য ভালোভাবে উপভোগ করা যায়। ভ্রমণকালে বিশাল এই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বাচ্চাদের সঙ্গে মিশেছি, বিভিন্ন জনপদে গিয়েছি। নানা সংস্কৃতির মানুষের সঙ্গে মিশে নিজেকে সমৃদ্ধ করেছি। আমার কাছে সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি মনে হয়েছে আফ্রিকান সংস্কৃতি। পৃথিবীর এত সৌন্দর্য দেখে আমার মন তৃপ্ত। মনে হয়েছে আমার মানবজনম স্বার্থক। আমার কাছে হয়তো অনেক টাকা-পয়সা নেই, কিন্ত ১৫০ দেশ ভ্রমণ করে সেসব দেশের আবহাওয়া, খাবার, সংস্কৃতি নিজের মধ্যে বহন করে চলেছি। ১৫০ দেশকে আমি আমার শরীরে-মনে বহন করছি। এসব দেশের স্মৃতি আমার কাছে বিশাল এক ঐশ্বর্য। আমি চোখ বন্ধ করলে পৃথিবীকে দেখি। এটা আমার কাছে মানবজীবনের বড় স্বার্থকতা।’

ভ্রমণের ক্ষেত্রে অর্থ কোনো বাধা নয় বলে মনে করেন এই ফ্লাগ গার্ল। পর্যটকদের উদ্দেশ্যে নাজমুন নাহার বলেন, ‘পৃথিবী ভ্রমণ করতে হলে প্রথমে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি, দর্শনীয় স্থান ও ম্যাপের ওপর পড়াশোনা করতে হবে। জোন করে পাঁচটা-দশটা দেশ একসঙ্গে ভ্রমণ করতে হবে। তাতে খরচ অনেক কম পড়বে। সড়কপথে ভ্রমণ করতে পারলে খরচ অনেক কমে যাবে। দশ কিলোর মধ্যেই ব্যাকপ্যাক নিতে হবে। নিজেকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম ও মেডিটেশন করতে হবে। কম খরচে ইয়ুথ হোস্টেল কোচ সার্ফিংয়ের মাধ্যমে থাকা যায়। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের ট্যুর গাইডদের সঙ্গে কানেকশন করতে হবে। যখনই কোনো চ্যালেঞ্জ আসবে সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মানসিকতা থাকতে হবে। ভ্রমণে অনেক সময় স্থানীয় পরিবার কিংবা আদিবাসী পরিবারদের সঙ্গেও থাকা যায়। ওই দেশ সম্পর্কে জানতে হবে, নেটওয়ার্ক বাড়াতে হবে। পড়াশোনা বাড়াতে হবে। ম্যাপটা ভালোভাবে বুঝলে ঘুরাঘুরি সহজ হবে। একটা দেশ ফ্লাই করে ৪-৫টা ল্যান্ড লকট দেশ ভ্রমণ করে আবার ফ্লাই করতে পারে। এতে খরচও কম পড়বে। পৃথিবী ভ্রমণ করার জন্য যে কোটি কোটি টাকা দরকার তা কিন্ত নয়। আমার ২১ বছরের জার্নিতে তা ধীরে ধীরে করেছি। যখনই কিছু পয়সা জমেছে সেটা দিয়ে ভ্রমণ করেছি।’

তিনি বলেন, ‘গত ২১ বছরের এই অভিযাত্রায় ১৫০ দেশ ভ্রমণ করেছি। এতে আমার অনেক সংগ্রাম, অনেক ত্যাগ, অনেক বেদনা ছিল। বাংলাদেশ থেকে একটা নারীর বেড়ে ওঠা এবং সব মিলিয়ে ১৫০ দেশ ভ্রমণ করে আমি অনুভব করেছি ১৫০টা দেয়ালকে ভেঙেছি। আমি বিস্তর পৃথিবীকে দেখেছি দুচোখ দিয়ে। বাংলাদেশের পতাকাকে আমি সর্বোচ্চ উচ্চতায় উড্ডয়ন করেছি পৃথিবীজুড়ে। এটা আমার কাছে অত্যন্ত ভালো লাগার বিষয় যে, আমি করতে পেরেছি। অনেক কষ্ট ছিল, কিন্ত পেরেছি। অনেক জায়গায় খেতে পারিনি, অনেক জায়গায় ঘুমাতে পারিনি, গরুর কাচা মাংস খেয়ে থাকতে হয়েছে, শরীর অসুস্থ হয়ে গেছে। তারপরও বারবার যতো বাধাই এসেছে, সেসব বাধাকে মোকাবিলা করার মতো মানসিক শক্তি নিজের মধ্যে তৈরি করেছি। সেসবকে অতিক্রম করেছি আমার মনের সাহস দিয়ে।’

নাজমুন নাহার বলেন, ‘আমি ১৪,২০০ ফুট উঁচু রেইনবো পর্বত সামিটে যাওয়ার পথে শ্বাসরুদ্ধ আল্টিচুডের মাঝে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অসম্ভবকে সম্ভব করেছি লাল-সবুজ পতাকাকে সেই পর্বত সামিটে উড়িয়ে উড়িয়ে। আমি আমার ২৩ ঘণ্টার পর্বত ভ্যালিতে হাঁটার অভিযাত্রাকে সম্ভব করেছি। আমার মনের শক্তি দিয়ে আমি গিনি কোনাক্রির মধ্যরাতে জঙ্গলে আটকা পড়ে ঘুটঘুটে অন্ধকারে ভয়াবহ পথ পাড়ি দিয়েছি লাল-সবুজের পতাকা মাথায় বেঁধে। ২৬ ঘণ্টা আটকে থাকার সেই ভয়াবহ রুদ্ধশ্বাস যাত্রাপথে আমি নিজেকে শক্ত রেখেছি। আমি পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গিনি-বিসাউ থেকে গিনি কোনাক্রি যাত্রাপথে আড়াই দিন না খেয়ে থাকার সময় ভয়াবহ সময় পার করেছি।’

‘আমি বেশির ভাগ দেশ ভ্রমণ করি সড়কপথে, কঠিন দুর্গম পথ পাড়ি দিয়েছি, বহুবার মৃত্যুমুখে পতিত হয়েছি। বহু প্রতিকূল পরিবেশের মুখোমুখি হয়েও থামিনি। সংগ্রামে ভরা ছিল আমার এই বিশ্বভ্রমণের অভিযাত্রা।’

তিনি বলেন, ‘আমি নীল নদের উৎস উগান্ডার জিনজা শহর থেকে মিশরের নীল নদের অন্ত পর্যন্ত গিয়েছি। আমি আর্জেন্টিনার মেন্দোজা শহরের উকো ভ্যালি থেকে উরুগুয়ের পূনতা ডেলএসতা পর্যন্ত বৃষ্টিঝরা পথের গভীর মমতা দেখতে দেখতে পার হয়েছি শত শত কিলোমিটার পথ। কম্বোডিয়ার সিয়াম রিপ থেকে লাওসের ফোর থাউজেন্ড আইল্যান্ডে যাওয়ার পথে প্রচণ্ড ঝড়ের মুখে পড়ে অভিযাত্রী কাফেলাদের সঙ্গে সীমান্ত শহরে ভিড়েছি ভয়ানক বিজলী চমকানো মধ্যরাতে। আমি জর্জিয়ার পথে গুলিবিদ্ধ হতে হতে বেঁচেছি পাহাড়ের বুকে বুক বিছিয়ে। আমি গুয়াতেমালা থেকে রক্তঝরা পায়ে এলসালভাদর, হন্ডুরাস, নিকারাগুয়া হয়ে কোস্টারিকা পর্যন্ত গিয়েছি লাল-সবুজের পতাকা হাতে। আমি সুয়েজ খাল থেকে অভিযাত্রা করতে করতে আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরের সংযুক্তিতে পানামা খাল পর্যন্ত গিয়েছি। পৃথিবীর পথে পথে আমার হাজার কষ্ট, মরুঝড়ে আটকা পড়া, ঘণ্টার পর ঘণ্টা না খেয়ে থাকা, আদিবাসীদের সঙ্গে ঘাসের মধ্যে ঘুমানো সব মিলিয়ে আমার বিশ্ব ভ্রমণ আমাকে শিখিয়েছে একজন মানবিক মানুষ হতে।’

নাজমুন নাহার বলেন, ‘১৫০ দেশ ভ্রমণের পর আমার মনে হয়েছে এই পৃথিবী আমাদের সবার ঘর। ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে আমরা সবাই একই পৃথিবীর মানুষ, একই আকাশের নীচে বসবাস করছি। আমাদের যুদ্ধ করা যাবে না, আমাদের এই গ্রহকে রক্ষা করতে হবে।’

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
মোরেলগঞ্জে কালাম হত্যা মামলার পলাতক আসামি রাজধানীতে গ্রেপ্তার
মোরেলগঞ্জে কালাম হত্যা মামলার পলাতক আসামি রাজধানীতে গ্রেপ্তার

২১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

থিয়েটার আর্ট ইউনিটের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শিল্পকলায় "বলয়"
থিয়েটার আর্ট ইউনিটের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শিল্পকলায় "বলয়"

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কলাপাড়ায় বরফ কলের অ্যামোনিয়া গ্যাস ছড়িয়ে ২০ জন অসুস্থ
কলাপাড়ায় বরফ কলের অ্যামোনিয়া গ্যাস ছড়িয়ে ২০ জন অসুস্থ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে বিএম কলেজ প্রশাসনিক ভবনে তালা
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে বিএম কলেজ প্রশাসনিক ভবনে তালা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা কুকুর-গরুর চেয়েও খারাপ, বারবার একই ভুল করি: ফয়জুল করীম
আমরা কুকুর-গরুর চেয়েও খারাপ, বারবার একই ভুল করি: ফয়জুল করীম

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
ফরিদপুরে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৭
চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৭

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
কলাপাড়ায় বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্ণফুলী সেতুর যানজট নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি
কর্ণফুলী সেতুর যানজট নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ, জরিমানা ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ, জরিমানা ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রতিবেশীর ইটের আঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রতিবেশীর ইটের আঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপর্যস্ত ক্যারিবীয় শিবির, সিরিজ জয়ের পথে টাইগাররা
বিপর্যস্ত ক্যারিবীয় শিবির, সিরিজ জয়ের পথে টাইগাররা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ঠিকাদারের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ঠিকাদারের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানতের পরিমাণ বাড়ল
জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানতের পরিমাণ বাড়ল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরাসি জিহাদি গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত সিরিয়া
ফরাসি জিহাদি গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে ধানের শীষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান
স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে ধানের শীষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা
তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিভাসু’তে রবিবার শুরু হচ্ছে তিনদিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন
সিভাসু’তে রবিবার শুরু হচ্ছে তিনদিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীর দখল গাজার যুদ্ধবিরতি বিপন্ন করতে পারে : মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পশ্চিম তীর দখল গাজার যুদ্ধবিরতি বিপন্ন করতে পারে : মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা
এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তে ভারতীয় মদ ও চোরাই পণ্য জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে ভারতীয় মদ ও চোরাই পণ্য জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম