শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ আগস্ট, ২০১৫

ঢাকার সেই আন্ডারওয়ার্ল্ড কাহিনী (৪)

অদৃশ্য ডন কালা জাহাঙ্গীর

ড. ফ্রাঙ্কেনস্টাইন ল্যাবরেটরিতে মানুষরূপী দানব বানিয়েছিলেন। পরে সেই দানবের হাতেই খুন হন ফ্রাঙ্কেনস্টাইন। বাংলাদেশেও অনেক ডনকে ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানবের সঙ্গে তুলনা করা যায়।
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
অদৃশ্য ডন কালা জাহাঙ্গীর

২০১০ সালের ৯ এপ্রিল যশোরের বেনাপোলে গ্রেফতার হন ঢাকার রামপুরার সন্ত্রাসী শাহজাদা। এই শাহজাদা ছিলেন কালা জাহাঙ্গীরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। পুলিশের জেরার মুখে শাহজাদা জানান, ২০০৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর কালা জাহাঙ্গীর নিজ মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করে আত্মহত্যা করেছেন। পরে গুলশানের কড়াইল এলাকার একটি কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। দাফনের সময় তাদের আরেক সহযোগী লম্বা শামীম উপস্থিত ছিলেন। সেই শামীমের কাছ থেকেই জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর সংবাদ পান বলে শাহজাদা পুলিশকে জানিয়েছেন। আরেক সূত্রের খবর, যশোরের সীমান্তবর্তী গহিন এলাকায় প্রতিপক্ষের হাতে খুন হন কালা জাহাঙ্গীর। পরে তার মুখ ও শরীর এসিডে ঝলসে দেওয়া হয়। পুলিশ তাকে শনাক্ত করতে পারেনি। আবার এমন খবরও আছে, যমুনার পাড়ে তাকে হত্যার পর নদীতে লাশ ভাসিয়ে দেওয়া হয়। অপর একটি সূত্র জানায়, মোহাম্মদপুর কলেজ গেট এলাকায় নিটেলের বাসায় খুন হয় জাহাঙ্গীর। পরিকল্পিতভাবে তাকে সেখানে গুলি করে হত্যা করে পিচ্চি হান্নান। সেখানে সাহেব আলি ও নিটেল উপস্থিত ছিল। এই তিনজন পরে ক্রসফায়ারে নিহত হয়। তবে কালা জাহাঙ্গীরের পরিবারের কাছেও নেই কোনো সঠিক তথ্য। তবে তাদের অনেকের দাবি, জাহাঙ্গীর জীবিত। নাম-পরিচয় পাল্টে ভিনদেশে বসতি স্থাপন করেছেন। স্ত্রী ও এক কন্যাসন্তান নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করে ভালোই দিন কাটছে তার।  বাংলাদেশের আন্ডারওয়ার্ল্ডের মোস্ট ওয়ান্টেড ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত ব্যক্তি এই কালা জাহাঙ্গীর। পুরস্কার ঘোষিত ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর মধ্যে এক নম্বরের দুর্ধর্ষ এই সন্ত্রাসীর বাঁচা-মরা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে যেমন নানামুখী তথ্য রয়েছে, তেমনি আন্ডারওয়ার্ল্ডে রয়েছে নানা গুজব আর কল্পকাহিনী। দেশের ইতিহাসে কালা জাহাঙ্গীরের মতো আর কোনো সন্ত্রাসীকে নিয়ে এমন গল্প-গুজব সৃষ্টি হয়নি। অন্ধকার জগতের মুকুটহীন এই ‘ডন’ এখন অনেকটাই ‘কিংবদন্তি’তে পরিণত। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পৃথিবীর সব গ্যাংস্টারের কোনো না কোনো খোঁজ ইন্টারপোলসহ সংশ্লিষ্ট সবার কাছে রয়েছে। বাংলাদেশি এই দুর্ধর্ষ অপরাধীর কোনো খবর জানে না বাংলাদেশ পুলিশ ও আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোল। কালা জাহাঙ্গীর ইন্টারপোলের মোস্ট ওয়ান্টেড আসামি। তার বিরুদ্ধে ছয়জন ওয়ার্ড কমিশনারসহ ১২টি হত্যা মামলা রয়েছে। তার মধ্যে আটটিতে খালাস পেয়েছেন তিনি। অন্যগুলো বিচারাধীন রয়েছে।  নানা রহস্যের স্রষ্টা এই অপরাধী এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন মাত্র একবার। তার একটি মাত্র ছবি রয়েছে পুলিশের কাছে। যা ১৮ বছর আগেকার। যে কারণে পুলিশ তাকে চেনে না। দৃশ্যমান না হলেও তার নামে নিয়মিত চাঁদা উঠছে। হালে আন্ডারওয়ার্ল্ডে কালা জাহাঙ্গীরকে ‘অদৃশ্য মানব’ বলা হয়ে থাকে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, কল্পকাহিনী আর গুজবের যত ঘটনাই থাক, কালা জাহাঙ্গীর মৃত না জীবিত- তা পুলিশ এখনো নিশ্চিত নয়। মোস্ট ওয়ান্টেড জাহাঙ্গীর পুলিশের খাতায় এখনো পলাতক। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, কোনো কিছু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত পলাতক হিসেবেই থেকে যাবে দুর্ধর্ষ এই ‘অদৃশ্য মানব’। কালা জাহাঙ্গীরের প্রকৃত নাম ফেরদৌস জাহাঙ্গীর। যিনি অপরাধের সব শাখাতেই দাপিয়ে বেড়িয়েছেন। দেশের দুর্ধর্ষ অপরাধীদের নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন শক্তিশালী বাহিনী ‘ব্ল্যাক প্যান্থার’। তার সংগ্রহে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্রাস্ত্র ছিল বলে পুলিশের কাছে খবর ছিল। অল্প সময়ের মধ্যেই রাজধানীতে সন্ত্রাসীদের শীর্ষ স্থানটি দখল করে নেন জাহাঙ্গীর। শাসন করেন আন্ডারওয়ার্ল্ড। তার বাহিনীর নামে কাঁপতো আন্ডারওয়ার্ল্ড। ঘুম হারাম ছিল পুলিশ ও গোয়েন্দাদের। ১৯৯২ সালের পর রাজধানীতে সংঘটিত আলোচিত খুনের অধিকাংশই ঘটেছে এই কালা জাহাঙ্গীরের হাতে। খুন আর চাঁদাবাজিতে শীর্ষে থাকা এই দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী এক সময় হয়ে ওঠেন ঢাকার ডন।  

অনুসন্ধানে জানা যায়, শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীই নয়, জাহাঙ্গীরের সঠিক কোনো তথ্য নেই আন্ডারওয়ার্ল্ডের কোনো সদস্যের কাছেও। গোয়েন্দাদের কাছে যা রহস্যজনক। এখনো বড় মাপের কোনো সন্ত্রাসী ধরা পড়লে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়গুলোর মধ্যে কালা জাহাঙ্গীরের বিষয়টিও স্থান পায়। পুলিশ তাদের নানা প্রশ্ন করেন। জানতে চান, কালা জাহাঙ্গীরের সঙ্গে তার যোগাযোগ বা সর্বশেষ কোথায় দেখা-সাক্ষাৎ বা কথা হয়েছে। কিন্তু সঠিক কোনো তথ্যই পুলিশ বিগত ১৫ বছরেও জানতে পারেনি। পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, এমন এক সময় গেছে যখন কালা জাহাঙ্গীরকে পাকড়াও করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছিল মরিয়া। বিশেষ করে ৯৬’ এর জাতীয় নির্বাচনের পর থেকে কালা জাহাঙ্গীরকে ধরতে পুলিশ ও গোয়েন্দারা ব্যাপক তৎপরতা চালায়। ওই নির্বাচনে কালা জাহাঙ্গীর বিএনপির এক প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে ভোলায় গিয়েছিলেন। জাহাঙ্গীরের সঙ্গে বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। পুলিশের কতিপয় সদস্যের সঙ্গেও ছিল তার গভীর সম্পর্ক। পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, নিহত বা নিখোঁজ হওয়ার সংবাদ প্রচার করাটা কাউকে রক্ষা করার একটি কৌশল। এমন তথ্য ছড়িয়ে পড়ার পর সাধারণত পুলিশ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিটিকে গ্রেফতারে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। এই সুযোগে দেশত্যাগ বা পরিচয় পাল্টে আত্মগোপনে চলে যায় অপরাধীরা। কালা জাহাঙ্গীরের ক্ষেত্রেও এমনটি ঘটতে পারে বলে ওই পুলিশ কর্মকর্তাদের ধারণা। কালা জাহাঙ্গীরের ঘনিষ্ঠ লোকজনও তার সম্পর্কে জানবে না, এটি অবিশ্বাসযোগ্য। এ ছাড়া কালা জাহাঙ্গীরের স্পষ্ট কোনো ছবি না থাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও তাকে চেনে না। হদিস না মিললেও আন্ডারওয়ার্ল্ডে কালা জাহাঙ্গীর এখনো জীবন্ত। 

যেভাবে কালা জাহাঙ্গীর : অনুসন্ধানে জানা যায়, বগুড়ার ছেলে ফেরদৌস জাহাঙ্গীরের জন্ম ১৯৭৭ সালে। বাবার নাম গোলাম রহমান। বগুড়ার ধুনট থানার বনানীগাঁও তাদের গ্রামের বাড়ি। তার স্কুলশিক্ষিকা মা তাকে রাজধানী ঢাকায় নিয়ে আসেন। ঢাকায় তার মায়ের সঙ্গে ইব্রাহিমপুরের ১৩১/১ নং আদর্শপল্লীর বাসায় থাকতেন। ১৯৯২ সালে এসএসসিতে পাঁচ বিষয়ে লেটারসহ স্টার মার্ক পেয়ে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সম্ভাবনা দেখিয়েছিলেন তিনি। ভর্তি হন তেজগাঁও কলেজে। তবে কাফরুল এলাকার লিটন আর মাসুম নামে দুই যুবকের সঙ্গে বিরোধ হয় জাহাঙ্গীরের। শান্ত-ভদ্র জাহাঙ্গীর তাদের ছুরি মেরে বসে। এ ঘটনায় পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। এরপর ২১ দিনের হাজতবাস। এই হাজতবাসই পাল্টে দেয় সবকিছু। শুরু হয় অন্ধকার জগতের এক নতুন জীবন। কম কথা বলা ভদ্র-নম্র এই জাহাঙ্গীর এক সময় হয়ে ওঠেন হিংস্র। ফেরদৌস জাহাঙ্গীর থেকে হয়ে ওঠেন কালা জাহাঙ্গীর। গড়ে তোলেন ‘ব্ল্যাক প্যান্থার’। অবৈধ অস্ত্রের মজুদও ছিল এই কালা জাহাঙ্গীরের কাছেই। তার হাতে একে একে খুন হতে থাকেন ওয়ার্ড কমিশনার, আইনজীবী, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে ব্যবসায়ী। অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠতে থাকেন জাহাঙ্গীর। নতুন এক ডনের আবির্ভাবে আন্ডারওয়ার্ল্ডে শুরু হয় অস্থিরতা। রাজধানীর দুর্ধর্ষ এই সন্ত্রাসীর হাতেই সবচেয়ে বেশি আলোচিত খুনের ঘটনাগুলো ঘটেছে। ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত এবং এর পরবর্তী সময়ে ঢাকা শহরের চাঁদাবাজির অনেকাংশই তার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ১৯৯৬ সালে কিসলু হত্যার মধ্যদিয়ে পেশাদার কিলার হিসাবে নাম লেখান জাহাঙ্গীর। এরপর কিরন হত্যা, আইনজীবী হাবিব মণ্ডল, আদালত পাড়ায় মুরগি মিলন, কমিশনার শাহাদত, কমিশনার নিউটন হত্যাসহ আলোচিত বেশ কয়েকটি খুনে নিজেই অংশ নিয়ে গুলি চালান জাহাঙ্গীর। আন্ডারওয়ার্ল্ডে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন সে। তার যোগাযোগ এতটাই শক্তিশালী ছিল যে, শীর্ষ সন্ত্রাসী হওয়ার পর পুলিশ তাকে কখনো গ্রেফতার করতে পারেনি। তার অবস্থান কখন কোথায় তা তার ঘনিষ্ঠ দু’একজন ছাড়া আর কেউ জানতে পারত না। যে কারণে প্রতিপক্ষরাও তাকে পাকড়াও করতে পারত না।  ২০০১ সালে ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এই তালিকায় তার নাম রাখা হয় সর্ব শীর্ষে। এরপরই আত্মগোপনে চলে যান জাহাঙ্গীর। 

কালা জাহাঙ্গীর জীবিত! : ‘প্রতিকূল পরিবেশ হলে আন্ডারওয়ার্ল্ডের টপ হিরোদের তিনটি পথ বেছে নিতে হয়, আজীবন জেলে থাকা, না হয় প্রতিপক্ষের হাতে খুন হওয়া অথবা দেশ ত্যাগ করা। এ ছাড়া চতুর্থ কোনো পথ আর খোলা নেই। যারা ভিরু তারা কোনো কিছু না বুঝে আত্মহত্যা করেন।’ এ কথাগুলো কালা জাহাঙ্গীরের। তার এক আত্মীয়ের কাছে এভাবেই কথাগুলো বলেছিলেন আজ থেকে ১৫ বছর আগে। জাহাঙ্গীরের পরিবারের অনেকেই তাই আত্মহত্যার ঘটনাটি কখনো বিশ্বাস করেনি। তাদের দাবি জাহাঙ্গীর আত্মহত্যা করতে পারে না। বরং তিনি জীবিত আছেন। ভালো আছেন। ভারতের ব্যাঙ্গালোর সিটিতে বসবাস করছেন এবং সেখানেই এক কন্যাসন্তানের বাবা হয়েছেন। এটাই বিশ্বাস তার গ্রামের বাড়ি বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার যমুনাপাড়ের কামালপুর এবং বর্তমানে তার মায়ের বসবাসস্থল ও শেরপুরের লোকজনের। তারা বিভিন্ন সূত্রে খবর পেয়েছেন, জাহাঙ্গীর ভারতের ব্যাঙ্গালোর শহরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন এবং সেখান থেকে হংকং, সিঙ্গাপুর, নেপাল, ভুটানসহ অন্যান্য জায়গায় ব্যবসা করছেন। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পুলিশের খাতায় নিশ্চিত না হয়ে কারও মৃত্যু হয়েছে এমন রেকর্ড রাখা হয় না। কালা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে এখনো অনেক জায়গায় মামলা রয়েছে। সেখানে তাকে মৃত বলে দেখানো হয়নি। পুলিশের খাতায় তিনি এখনো ফেরারি আসামি।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করছে জামায়াত
কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করছে জামায়াত
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
সর্বশেষ খবর
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক