শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ আগস্ট, ২০১৫

ঢাকার সেই আন্ডারওয়ার্ল্ড কাহিনী (৪)

অদৃশ্য ডন কালা জাহাঙ্গীর

ড. ফ্রাঙ্কেনস্টাইন ল্যাবরেটরিতে মানুষরূপী দানব বানিয়েছিলেন। পরে সেই দানবের হাতেই খুন হন ফ্রাঙ্কেনস্টাইন। বাংলাদেশেও অনেক ডনকে ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানবের সঙ্গে তুলনা করা যায়।
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
অদৃশ্য ডন কালা জাহাঙ্গীর

২০১০ সালের ৯ এপ্রিল যশোরের বেনাপোলে গ্রেফতার হন ঢাকার রামপুরার সন্ত্রাসী শাহজাদা। এই শাহজাদা ছিলেন কালা জাহাঙ্গীরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। পুলিশের জেরার মুখে শাহজাদা জানান, ২০০৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর কালা জাহাঙ্গীর নিজ মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করে আত্মহত্যা করেছেন। পরে গুলশানের কড়াইল এলাকার একটি কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। দাফনের সময় তাদের আরেক সহযোগী লম্বা শামীম উপস্থিত ছিলেন। সেই শামীমের কাছ থেকেই জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর সংবাদ পান বলে শাহজাদা পুলিশকে জানিয়েছেন। আরেক সূত্রের খবর, যশোরের সীমান্তবর্তী গহিন এলাকায় প্রতিপক্ষের হাতে খুন হন কালা জাহাঙ্গীর। পরে তার মুখ ও শরীর এসিডে ঝলসে দেওয়া হয়। পুলিশ তাকে শনাক্ত করতে পারেনি। আবার এমন খবরও আছে, যমুনার পাড়ে তাকে হত্যার পর নদীতে লাশ ভাসিয়ে দেওয়া হয়। অপর একটি সূত্র জানায়, মোহাম্মদপুর কলেজ গেট এলাকায় নিটেলের বাসায় খুন হয় জাহাঙ্গীর। পরিকল্পিতভাবে তাকে সেখানে গুলি করে হত্যা করে পিচ্চি হান্নান। সেখানে সাহেব আলি ও নিটেল উপস্থিত ছিল। এই তিনজন পরে ক্রসফায়ারে নিহত হয়। তবে কালা জাহাঙ্গীরের পরিবারের কাছেও নেই কোনো সঠিক তথ্য। তবে তাদের অনেকের দাবি, জাহাঙ্গীর জীবিত। নাম-পরিচয় পাল্টে ভিনদেশে বসতি স্থাপন করেছেন। স্ত্রী ও এক কন্যাসন্তান নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করে ভালোই দিন কাটছে তার।  বাংলাদেশের আন্ডারওয়ার্ল্ডের মোস্ট ওয়ান্টেড ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত ব্যক্তি এই কালা জাহাঙ্গীর। পুরস্কার ঘোষিত ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর মধ্যে এক নম্বরের দুর্ধর্ষ এই সন্ত্রাসীর বাঁচা-মরা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে যেমন নানামুখী তথ্য রয়েছে, তেমনি আন্ডারওয়ার্ল্ডে রয়েছে নানা গুজব আর কল্পকাহিনী। দেশের ইতিহাসে কালা জাহাঙ্গীরের মতো আর কোনো সন্ত্রাসীকে নিয়ে এমন গল্প-গুজব সৃষ্টি হয়নি। অন্ধকার জগতের মুকুটহীন এই ‘ডন’ এখন অনেকটাই ‘কিংবদন্তি’তে পরিণত। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পৃথিবীর সব গ্যাংস্টারের কোনো না কোনো খোঁজ ইন্টারপোলসহ সংশ্লিষ্ট সবার কাছে রয়েছে। বাংলাদেশি এই দুর্ধর্ষ অপরাধীর কোনো খবর জানে না বাংলাদেশ পুলিশ ও আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোল। কালা জাহাঙ্গীর ইন্টারপোলের মোস্ট ওয়ান্টেড আসামি। তার বিরুদ্ধে ছয়জন ওয়ার্ড কমিশনারসহ ১২টি হত্যা মামলা রয়েছে। তার মধ্যে আটটিতে খালাস পেয়েছেন তিনি। অন্যগুলো বিচারাধীন রয়েছে।  নানা রহস্যের স্রষ্টা এই অপরাধী এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছেন মাত্র একবার। তার একটি মাত্র ছবি রয়েছে পুলিশের কাছে। যা ১৮ বছর আগেকার। যে কারণে পুলিশ তাকে চেনে না। দৃশ্যমান না হলেও তার নামে নিয়মিত চাঁদা উঠছে। হালে আন্ডারওয়ার্ল্ডে কালা জাহাঙ্গীরকে ‘অদৃশ্য মানব’ বলা হয়ে থাকে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, কল্পকাহিনী আর গুজবের যত ঘটনাই থাক, কালা জাহাঙ্গীর মৃত না জীবিত- তা পুলিশ এখনো নিশ্চিত নয়। মোস্ট ওয়ান্টেড জাহাঙ্গীর পুলিশের খাতায় এখনো পলাতক। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, কোনো কিছু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত পলাতক হিসেবেই থেকে যাবে দুর্ধর্ষ এই ‘অদৃশ্য মানব’। কালা জাহাঙ্গীরের প্রকৃত নাম ফেরদৌস জাহাঙ্গীর। যিনি অপরাধের সব শাখাতেই দাপিয়ে বেড়িয়েছেন। দেশের দুর্ধর্ষ অপরাধীদের নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন শক্তিশালী বাহিনী ‘ব্ল্যাক প্যান্থার’। তার সংগ্রহে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্রাস্ত্র ছিল বলে পুলিশের কাছে খবর ছিল। অল্প সময়ের মধ্যেই রাজধানীতে সন্ত্রাসীদের শীর্ষ স্থানটি দখল করে নেন জাহাঙ্গীর। শাসন করেন আন্ডারওয়ার্ল্ড। তার বাহিনীর নামে কাঁপতো আন্ডারওয়ার্ল্ড। ঘুম হারাম ছিল পুলিশ ও গোয়েন্দাদের। ১৯৯২ সালের পর রাজধানীতে সংঘটিত আলোচিত খুনের অধিকাংশই ঘটেছে এই কালা জাহাঙ্গীরের হাতে। খুন আর চাঁদাবাজিতে শীর্ষে থাকা এই দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী এক সময় হয়ে ওঠেন ঢাকার ডন।  

অনুসন্ধানে জানা যায়, শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীই নয়, জাহাঙ্গীরের সঠিক কোনো তথ্য নেই আন্ডারওয়ার্ল্ডের কোনো সদস্যের কাছেও। গোয়েন্দাদের কাছে যা রহস্যজনক। এখনো বড় মাপের কোনো সন্ত্রাসী ধরা পড়লে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়গুলোর মধ্যে কালা জাহাঙ্গীরের বিষয়টিও স্থান পায়। পুলিশ তাদের নানা প্রশ্ন করেন। জানতে চান, কালা জাহাঙ্গীরের সঙ্গে তার যোগাযোগ বা সর্বশেষ কোথায় দেখা-সাক্ষাৎ বা কথা হয়েছে। কিন্তু সঠিক কোনো তথ্যই পুলিশ বিগত ১৫ বছরেও জানতে পারেনি। পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, এমন এক সময় গেছে যখন কালা জাহাঙ্গীরকে পাকড়াও করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছিল মরিয়া। বিশেষ করে ৯৬’ এর জাতীয় নির্বাচনের পর থেকে কালা জাহাঙ্গীরকে ধরতে পুলিশ ও গোয়েন্দারা ব্যাপক তৎপরতা চালায়। ওই নির্বাচনে কালা জাহাঙ্গীর বিএনপির এক প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে ভোলায় গিয়েছিলেন। জাহাঙ্গীরের সঙ্গে বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। পুলিশের কতিপয় সদস্যের সঙ্গেও ছিল তার গভীর সম্পর্ক। পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, নিহত বা নিখোঁজ হওয়ার সংবাদ প্রচার করাটা কাউকে রক্ষা করার একটি কৌশল। এমন তথ্য ছড়িয়ে পড়ার পর সাধারণত পুলিশ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিটিকে গ্রেফতারে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। এই সুযোগে দেশত্যাগ বা পরিচয় পাল্টে আত্মগোপনে চলে যায় অপরাধীরা। কালা জাহাঙ্গীরের ক্ষেত্রেও এমনটি ঘটতে পারে বলে ওই পুলিশ কর্মকর্তাদের ধারণা। কালা জাহাঙ্গীরের ঘনিষ্ঠ লোকজনও তার সম্পর্কে জানবে না, এটি অবিশ্বাসযোগ্য। এ ছাড়া কালা জাহাঙ্গীরের স্পষ্ট কোনো ছবি না থাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও তাকে চেনে না। হদিস না মিললেও আন্ডারওয়ার্ল্ডে কালা জাহাঙ্গীর এখনো জীবন্ত। 

যেভাবে কালা জাহাঙ্গীর : অনুসন্ধানে জানা যায়, বগুড়ার ছেলে ফেরদৌস জাহাঙ্গীরের জন্ম ১৯৭৭ সালে। বাবার নাম গোলাম রহমান। বগুড়ার ধুনট থানার বনানীগাঁও তাদের গ্রামের বাড়ি। তার স্কুলশিক্ষিকা মা তাকে রাজধানী ঢাকায় নিয়ে আসেন। ঢাকায় তার মায়ের সঙ্গে ইব্রাহিমপুরের ১৩১/১ নং আদর্শপল্লীর বাসায় থাকতেন। ১৯৯২ সালে এসএসসিতে পাঁচ বিষয়ে লেটারসহ স্টার মার্ক পেয়ে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সম্ভাবনা দেখিয়েছিলেন তিনি। ভর্তি হন তেজগাঁও কলেজে। তবে কাফরুল এলাকার লিটন আর মাসুম নামে দুই যুবকের সঙ্গে বিরোধ হয় জাহাঙ্গীরের। শান্ত-ভদ্র জাহাঙ্গীর তাদের ছুরি মেরে বসে। এ ঘটনায় পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। এরপর ২১ দিনের হাজতবাস। এই হাজতবাসই পাল্টে দেয় সবকিছু। শুরু হয় অন্ধকার জগতের এক নতুন জীবন। কম কথা বলা ভদ্র-নম্র এই জাহাঙ্গীর এক সময় হয়ে ওঠেন হিংস্র। ফেরদৌস জাহাঙ্গীর থেকে হয়ে ওঠেন কালা জাহাঙ্গীর। গড়ে তোলেন ‘ব্ল্যাক প্যান্থার’। অবৈধ অস্ত্রের মজুদও ছিল এই কালা জাহাঙ্গীরের কাছেই। তার হাতে একে একে খুন হতে থাকেন ওয়ার্ড কমিশনার, আইনজীবী, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে ব্যবসায়ী। অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠতে থাকেন জাহাঙ্গীর। নতুন এক ডনের আবির্ভাবে আন্ডারওয়ার্ল্ডে শুরু হয় অস্থিরতা। রাজধানীর দুর্ধর্ষ এই সন্ত্রাসীর হাতেই সবচেয়ে বেশি আলোচিত খুনের ঘটনাগুলো ঘটেছে। ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত এবং এর পরবর্তী সময়ে ঢাকা শহরের চাঁদাবাজির অনেকাংশই তার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ১৯৯৬ সালে কিসলু হত্যার মধ্যদিয়ে পেশাদার কিলার হিসাবে নাম লেখান জাহাঙ্গীর। এরপর কিরন হত্যা, আইনজীবী হাবিব মণ্ডল, আদালত পাড়ায় মুরগি মিলন, কমিশনার শাহাদত, কমিশনার নিউটন হত্যাসহ আলোচিত বেশ কয়েকটি খুনে নিজেই অংশ নিয়ে গুলি চালান জাহাঙ্গীর। আন্ডারওয়ার্ল্ডে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন সে। তার যোগাযোগ এতটাই শক্তিশালী ছিল যে, শীর্ষ সন্ত্রাসী হওয়ার পর পুলিশ তাকে কখনো গ্রেফতার করতে পারেনি। তার অবস্থান কখন কোথায় তা তার ঘনিষ্ঠ দু’একজন ছাড়া আর কেউ জানতে পারত না। যে কারণে প্রতিপক্ষরাও তাকে পাকড়াও করতে পারত না।  ২০০১ সালে ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীকে ধরিয়ে দিলে পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এই তালিকায় তার নাম রাখা হয় সর্ব শীর্ষে। এরপরই আত্মগোপনে চলে যান জাহাঙ্গীর। 

কালা জাহাঙ্গীর জীবিত! : ‘প্রতিকূল পরিবেশ হলে আন্ডারওয়ার্ল্ডের টপ হিরোদের তিনটি পথ বেছে নিতে হয়, আজীবন জেলে থাকা, না হয় প্রতিপক্ষের হাতে খুন হওয়া অথবা দেশ ত্যাগ করা। এ ছাড়া চতুর্থ কোনো পথ আর খোলা নেই। যারা ভিরু তারা কোনো কিছু না বুঝে আত্মহত্যা করেন।’ এ কথাগুলো কালা জাহাঙ্গীরের। তার এক আত্মীয়ের কাছে এভাবেই কথাগুলো বলেছিলেন আজ থেকে ১৫ বছর আগে। জাহাঙ্গীরের পরিবারের অনেকেই তাই আত্মহত্যার ঘটনাটি কখনো বিশ্বাস করেনি। তাদের দাবি জাহাঙ্গীর আত্মহত্যা করতে পারে না। বরং তিনি জীবিত আছেন। ভালো আছেন। ভারতের ব্যাঙ্গালোর সিটিতে বসবাস করছেন এবং সেখানেই এক কন্যাসন্তানের বাবা হয়েছেন। এটাই বিশ্বাস তার গ্রামের বাড়ি বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলার যমুনাপাড়ের কামালপুর এবং বর্তমানে তার মায়ের বসবাসস্থল ও শেরপুরের লোকজনের। তারা বিভিন্ন সূত্রে খবর পেয়েছেন, জাহাঙ্গীর ভারতের ব্যাঙ্গালোর শহরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন এবং সেখান থেকে হংকং, সিঙ্গাপুর, নেপাল, ভুটানসহ অন্যান্য জায়গায় ব্যবসা করছেন। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পুলিশের খাতায় নিশ্চিত না হয়ে কারও মৃত্যু হয়েছে এমন রেকর্ড রাখা হয় না। কালা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে এখনো অনেক জায়গায় মামলা রয়েছে। সেখানে তাকে মৃত বলে দেখানো হয়নি। পুলিশের খাতায় তিনি এখনো ফেরারি আসামি।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন মাসে শোকজ পেলেন চার এনসিপি নেতা
তিন মাসে শোকজ পেলেন চার এনসিপি নেতা
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জার্মানি
বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জার্মানি
তেহরান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন বাংলাদেশিরা
তেহরান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন বাংলাদেশিরা
সরকারি সেবায় ঘুষ-দুর্নীতির শিকার ৩২ শতাংশ নাগরিক
সরকারি সেবায় ঘুষ-দুর্নীতির শিকার ৩২ শতাংশ নাগরিক
মিলেছে ২৫৩ গুমের অকাট্য প্রমাণ
মিলেছে ২৫৩ গুমের অকাট্য প্রমাণ
ভোটে থাকছে না পোস্টার
ভোটে থাকছে না পোস্টার
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
তৃতীয় দিনেও এগিয়ে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিনেও এগিয়ে বাংলাদেশ
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
পুলিশকে মারধর করে পালালেন হত্যার আসামি
পুলিশকে মারধর করে পালালেন হত্যার আসামি
সর্বশেষ খবর
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন
মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার
৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ