শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মে, ২০১৬ আপডেট:

জেগেছে নতুন বাংলাদেশ

বর্ধিত ভূখণ্ডে হচ্ছে অর্থনৈতিক অঞ্চল বনায়ন, আবাসন ও চাষাবাদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জেগেছে নতুন বাংলাদেশ

বঙ্গোপসাগর ও বিভিন্ন নদীতে জেগে ওঠা চর ধীরে ধীরে পরিণত হয়েছে স্থায়ী ভূখণ্ডে। গত চার দশকে এভাবে কয়েক হাজার বর্গ কিলোমিটার নতুন জমি যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে। এখনো কোনো জরিপ না হওয়ায় সঠিক হিসাব পাওয়া যায়নি। তবে খালি চোখে এ ভূখণ্ডের পরিমাণ বিশাল। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন জমি ইতিমধ্যে বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের দশ ভাগের এক ভাগ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কক্সবাজার, পটুয়াখালী, ফেনী ও ভোলাতেই তৈরি হয়েছে আনুমানিক ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার নতুন জমি। ১৪৮ বর্গ কিলোমিটারের সন্দ্বীপ ঘিরে নতুন জমি তৈরি হয়েছে এর দ্বিগুণ। আর শুধু মেঘনার উপকূলে গত দেড় দশকে জেগে ওঠা ৪০টি স্থায়ী চরে পাওয়া গেছে প্রায় ২ হাজার বর্গ কিলোমিটার জমি। মেঘনার পাড় ঘিরে সৃষ্টি হওয়া আরও ৭৫টি চর অচিরেই পেতে যাচ্ছে স্থায়ী রূপ। সে হিসেবে আগামী দুই দশকে বর্তমান বাংলাদেশের অর্ধেক পরিমাণ নতুন জমি পাওয়ার সম্ভাবনাও দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন এসব জমি শুধু দেশের ভূখণ্ডের পরিমাণই বাড়াচ্ছে না, এর মাধ্যমে তৈরি হয়েছে নতুন সম্ভাবনা। পূরণ হয়েছে স্বপ্ন। বিদেশি বিনিয়োগের জন্য যখন দেশে একসঙ্গে বৃহদাকারের জমি পাওয়া প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছিল, তখন নতুন এ জমি সেই চাহিদা পূরণ করেছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও ফেনীর নতুন জমিতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে মিরসরাই ও ফেনীতে অর্থনৈতিক জোন স্থাপনের কাজও শুরু হয়েছে। বন বিভাগ থেকে নতুন জমিতে নেওয়া হয়েছে বনায়নের প্রকল্প। শুধু সরকারি পর্যায়ে নয়, স্বপ্ন পূরণ হয়েছে প্রান্তিক মানুষেরও। বসতিহীন মানুষ নতুন করে বেঁধেছে ঘর। ভূমিহীন কৃষক এসব বিস্তীর্ণ জমিতে শুরু করেছে কৃষিকাজ। সরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (সিইজিআইএস) ২০০৮ সালে করা সমীক্ষায় বলা হয়, ভাঙনের চেয়ে জেগে ওঠার পরিমাণ বেশি হওয়ায় ১৯৭৩ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত সময়কালে বাংলাদেশ নতুন ৫৯৭ বর্গ কিলোমিটার জমি পেয়েছে। এই সময়ে ১ হাজার ৪৫ বর্গ কিলোমিটার জমি ভাঙনের শিকার হলেও জেগে উঠেছে ১ হাজার ৬৪২ বর্গ কিলোমিটার। পরে ২০১৩ সালে সরকারি সংস্থা মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ১৯৭১ থেকে ২০১০ পর্যন্ত বিভিন্ন উপকূলীয় ৫ হাজার ৪৭১ বর্গ কিলোমিটার নতুন জমি জেগে উঠেছে। এর বেশির ভাগই ২০০০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে শ্রেণিকরণ হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই নোয়াখালী জেলা ঘিরে জেগে ওঠা নিঝুম দ্বীপ, চরকবিরা, চরআলীম, সাগরিয়া, উচখালী, নিউ ডালচর, কেরিং চরসহ প্রায় ৫ হাজার বর্গ কিলোমিটারের নতুন ভূমি শ্রেণিকরণের মাধ্যমে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এখন সন্দ্বীপকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করতে উরিরচরে একটি ক্রসড্যাম তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে জেগে ওঠা চরগুলোকেও সংযুক্ত করা সম্ভব হবে। জানা যায়, নতুন জমির এই সুফল পাওয়া যাচ্ছে সত্তরের দশক থেকে বিভিন্ন ধরনের ক্রসড্যাম বা আড়াআড়ি বাঁধ তৈরির মাধ্যমে। বিশ্বের একমাত্র বদ্বীপ রাষ্ট্র নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় তখন থেকেই ক্রসড্যাম তৈরি এবং চর জেগে ওঠার পর সেটিকে স্থায়ী ভূখণ্ডে পরিণত করতে কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড, বন বিভাগ, ভূমি মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়সহ আরও কয়েকটি সরকারি দফতর। এ ক্ষেত্রে প্রথমে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে উপকূলের পানি নিমগ্ন অংশকে ঘিরে ফেলা হয়। পরে পানি শূন্য হলে একটি নতুন জমি হিসেবে দেখা যায়। পাশাপাশি ক্রসড্যামের কারণে মোহনায় জমে পলি মাটি। সেটিও নতুন ভূখণ্ডের সৃষ্টি করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ প্রক্রিয়ায় জমি উদ্ধার করা হয়ে থাকে। নেদারল্যান্ডস তার পাঁচ ভাগের এক ভাগ ভূখণ্ড এই উপায়েই সংগ্রহ করেছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নিউ অরলিন্স, সানফ্রান্সিসকো, অস্ট্রেলিয়ার পার্থ, মেক্সিকো সিটি, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন, দক্ষিণ চীন, হংকং, ম্যাকাও, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, টোকিও, বাহরাইনসহ বিশ্বের আরও অনেক দেশ সমুদ্র উপকূলে ভূমি উদ্ধার করেছে। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ১৯৫৭ সালে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও ভোলা অঞ্চলে প্রথম ক্রসড্যাম দিয়ে ২১ হাজার হেক্টর নতুন ভূমি উদ্ধার করা হয়। সে সময় এ ড্যামের মাধ্যমে নোয়াখালীতে রামগতি নামক এলাকাকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়। আবার ১৯৬৫ সালে ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ আরও একটি ক্রসড্যাম তৈরি করে সোনাপুর রেলস্টেশনের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয় চরজব্বার নামক এলাকাকে। এতে উদ্ধার করা হয় প্রায় ৭৯ হাজার হেক্টর নতুন ভূমি। এরই ধারাবাহিকতায় সন্দ্বীপের চারদিকে জেগে উঠেছে দ্বীপটির দ্বিগুণ নতুন জমি। বিশেষত দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের আজিমপুর এলাকা থেকে উত্তর-পশ্চিম কোণের দীর্ঘাপাড় ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এলাকায় জেগেছে নতুন ভূমি। ফলে সন্দ্বীপ থেকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড, নোয়াখালী ও হাতিয়ার দূরত্ব দিন দিন কমছে। আবার উত্তর-পশ্চিম অংশে থাকা উড়িরচরের দক্ষিণে জেগে উঠেছে আরও প্রায় ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ লক্ষ্মীচর ও ভবের চর। নতুন ভূমি জেগেছে সন্দ্বীপের পূর্ব প্রান্তেও। এ দ্বীপের উত্তরেও জেগে উঠেছে কয়েক হাজার হেক্টর নতুন ভূমি। একইভাবে নতুন ভূমি জেগে উঠেছে খুলনার সুন্দরবন এলাকা ঘিরেও।

গাছ লাগানোর টার্গেট : পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, সাগরের বুকে জেগে ওঠা নতুন ভূমিকে টেকসই করতে প্রথমে বনায়নের কাজ শুরু করে বন বিভাগ। ১৫ থেকে ২০ বছর বনায়ন করা হয়। নরম মাটিকে শক্ত করতে প্রথমে রোপণ করা হয় কেওড়া গাছ। এরপর পর্যায়ক্রমে রোপণ করা হয় বাইন, করমচা, পুনাইল ও কাঁকড়া গাছের চারা। এসব গাছ চরের নরম মাটিকে শক্ত করে। ১০ থেকে ১৫ বছর পর এসব গাছ বড় হয়ে মাটি আঁকড়ে রাখে। তখন নতুন ওই ভূখণ্ড মানুষের বসবাসযোগ্য হয়। নোয়াখালীর বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আমির হোসেন চৌধুরী জানান, নতুন জেগে ওঠা ভূমিগুলো এখনো শক্ত হয়নি। এ কারণে আগামী পাঁচ বছরে নোয়াখালীর বিভিন্ন উপকূলীয় ১৯ হাজার হেক্টর ভূমিতে গাছ লাগানোর টার্গেট নেওয়া হয়েছে। এ গাছগুলোই নতুন জমিকে শক্ত ভূমিতে পরিণত করবে।

অর্থনৈতিক অঞ্চল ও মেগা প্রকল্প : বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বা বেজার কর্মকর্তারা জানান, পুরোপুরি স্থায়ী ভূখণ্ড হয়ে যাওয়া ফেনীর সোনাগাজীর জমি এখনো দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিবছর ৬৩৩ মিটার নতুন জমি তৈরি হচ্ছে সোনাগাজীতে। এই সোনাগাজীতেই তৈরি হচ্ছে দেশের বৃহত্তম বিশেষ অর্থনৈতিক এলাকা। এখানকার প্রায় ৭০০ একর জমি উন্নয়ন হয়ে গেছে এবং আগামী বছরের মধ্যে সাড়ে সাত হাজার একর জমির উন্নয়ন শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ছাড়া কক্সবাজার সদর, মহেশখালী ও টেকনাফের প্রায় ১৫ হাজার একর জমিতে তৈরি হচ্ছে ১০টি বিশেষ অর্থনৈতিক এলাকা। অন্যদিকে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায়ও মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার। মহেশখালী, পেকুয়া, উখিয়া, টেকনাফ ও কুতুবদিয়ার ৩৫ হাজার একর জমিতে বাস্তবায়ন হবে এ মেগা প্রকল্প।

ভূমিহীনের বসতি ও কৃষকের স্বপ্ন পূরণ : সন্দ্বীপের আশপাশে জেগে ওঠা নতুন ভূখণ্ডে এখন চলছে কৃষিকাজ। নতুন চরের বিস্তীর্ণ ঘাস ব্যবহার করে হাজার হাজার গরু, ছাগল ও মহিষ লালন-পালন করছে নিম্নবিত্তের মানুষ। এরই মধ্যে এ ভূমির একটি অংশকে দীর্ঘাপাড় ইউনিয়ন হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ ইউনিয়নে বসবাস শুরু করেছে কয়েক হাজার ভূমিহীন পরিবার। হাতিয়া দ্বীপ-সংলগ্ন নতুন ভূমি নিঝুম দ্বীপেও শুরু হয়েছে মানুষের বসবাস। এ অঞ্চলের ঘন বনাঞ্চলে চরছে হরিণ, বানরসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণী।

চলছে জরিপের কাজ : ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির গত মাসের মাঝামাঝি বৈঠকে দেশের মূল ভূখণ্ড নির্ধারণে মন্ত্রণালয়কে অতি দ্রুত জরিপ শুরুর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে জরিপকাজ তিন বছরের মধ্যে শেষ করার কথাও বলেছে কমিটি। অবশ্য ইতিমধ্যে জরিপের কাজ শুরু হয়ে গেছে। ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদফতরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান বলেছেন, ‘ঠিক কী পরিমাণ নতুন জমি পাওয়া গেছে তা নির্ধারণে দ্রুততার সঙ্গেই কাজ চলছে। বর্তমানে আমাদের জরিপ দল জামালপুর, পটুয়াখালী ও কক্সবাজারের মহেশখালীতে নতুন জমির পরিমাণ নির্ধারণের কাজ করছে।’ তিনি জানান, বাংলাদেশের মোট আয়তন ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯১০ বর্গ কিলোমিটার ভূখণ্ড এবং ১৩ হাজার ৬৬০ বর্গ কিলোমিটার পানি। নতুন জমির কারণে আয়তনের পরিবর্তন হবে না, তবে ভূখণ্ড ও পানির অনুপাত পরিবর্তন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে