শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মে, ২০১৬ আপডেট:

জেগেছে নতুন বাংলাদেশ

বর্ধিত ভূখণ্ডে হচ্ছে অর্থনৈতিক অঞ্চল বনায়ন, আবাসন ও চাষাবাদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জেগেছে নতুন বাংলাদেশ

বঙ্গোপসাগর ও বিভিন্ন নদীতে জেগে ওঠা চর ধীরে ধীরে পরিণত হয়েছে স্থায়ী ভূখণ্ডে। গত চার দশকে এভাবে কয়েক হাজার বর্গ কিলোমিটার নতুন জমি যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে। এখনো কোনো জরিপ না হওয়ায় সঠিক হিসাব পাওয়া যায়নি। তবে খালি চোখে এ ভূখণ্ডের পরিমাণ বিশাল। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন জমি ইতিমধ্যে বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের দশ ভাগের এক ভাগ ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কক্সবাজার, পটুয়াখালী, ফেনী ও ভোলাতেই তৈরি হয়েছে আনুমানিক ১০ হাজার বর্গ কিলোমিটার নতুন জমি। ১৪৮ বর্গ কিলোমিটারের সন্দ্বীপ ঘিরে নতুন জমি তৈরি হয়েছে এর দ্বিগুণ। আর শুধু মেঘনার উপকূলে গত দেড় দশকে জেগে ওঠা ৪০টি স্থায়ী চরে পাওয়া গেছে প্রায় ২ হাজার বর্গ কিলোমিটার জমি। মেঘনার পাড় ঘিরে সৃষ্টি হওয়া আরও ৭৫টি চর অচিরেই পেতে যাচ্ছে স্থায়ী রূপ। সে হিসেবে আগামী দুই দশকে বর্তমান বাংলাদেশের অর্ধেক পরিমাণ নতুন জমি পাওয়ার সম্ভাবনাও দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন এসব জমি শুধু দেশের ভূখণ্ডের পরিমাণই বাড়াচ্ছে না, এর মাধ্যমে তৈরি হয়েছে নতুন সম্ভাবনা। পূরণ হয়েছে স্বপ্ন। বিদেশি বিনিয়োগের জন্য যখন দেশে একসঙ্গে বৃহদাকারের জমি পাওয়া প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছিল, তখন নতুন এ জমি সেই চাহিদা পূরণ করেছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও ফেনীর নতুন জমিতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে মিরসরাই ও ফেনীতে অর্থনৈতিক জোন স্থাপনের কাজও শুরু হয়েছে। বন বিভাগ থেকে নতুন জমিতে নেওয়া হয়েছে বনায়নের প্রকল্প। শুধু সরকারি পর্যায়ে নয়, স্বপ্ন পূরণ হয়েছে প্রান্তিক মানুষেরও। বসতিহীন মানুষ নতুন করে বেঁধেছে ঘর। ভূমিহীন কৃষক এসব বিস্তীর্ণ জমিতে শুরু করেছে কৃষিকাজ। সরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (সিইজিআইএস) ২০০৮ সালে করা সমীক্ষায় বলা হয়, ভাঙনের চেয়ে জেগে ওঠার পরিমাণ বেশি হওয়ায় ১৯৭৩ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত সময়কালে বাংলাদেশ নতুন ৫৯৭ বর্গ কিলোমিটার জমি পেয়েছে। এই সময়ে ১ হাজার ৪৫ বর্গ কিলোমিটার জমি ভাঙনের শিকার হলেও জেগে উঠেছে ১ হাজার ৬৪২ বর্গ কিলোমিটার। পরে ২০১৩ সালে সরকারি সংস্থা মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ১৯৭১ থেকে ২০১০ পর্যন্ত বিভিন্ন উপকূলীয় ৫ হাজার ৪৭১ বর্গ কিলোমিটার নতুন জমি জেগে উঠেছে। এর বেশির ভাগই ২০০০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে শ্রেণিকরণ হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই নোয়াখালী জেলা ঘিরে জেগে ওঠা নিঝুম দ্বীপ, চরকবিরা, চরআলীম, সাগরিয়া, উচখালী, নিউ ডালচর, কেরিং চরসহ প্রায় ৫ হাজার বর্গ কিলোমিটারের নতুন ভূমি শ্রেণিকরণের মাধ্যমে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এখন সন্দ্বীপকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করতে উরিরচরে একটি ক্রসড্যাম তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে জেগে ওঠা চরগুলোকেও সংযুক্ত করা সম্ভব হবে। জানা যায়, নতুন জমির এই সুফল পাওয়া যাচ্ছে সত্তরের দশক থেকে বিভিন্ন ধরনের ক্রসড্যাম বা আড়াআড়ি বাঁধ তৈরির মাধ্যমে। বিশ্বের একমাত্র বদ্বীপ রাষ্ট্র নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় তখন থেকেই ক্রসড্যাম তৈরি এবং চর জেগে ওঠার পর সেটিকে স্থায়ী ভূখণ্ডে পরিণত করতে কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড, বন বিভাগ, ভূমি মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়সহ আরও কয়েকটি সরকারি দফতর। এ ক্ষেত্রে প্রথমে আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে উপকূলের পানি নিমগ্ন অংশকে ঘিরে ফেলা হয়। পরে পানি শূন্য হলে একটি নতুন জমি হিসেবে দেখা যায়। পাশাপাশি ক্রসড্যামের কারণে মোহনায় জমে পলি মাটি। সেটিও নতুন ভূখণ্ডের সৃষ্টি করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ প্রক্রিয়ায় জমি উদ্ধার করা হয়ে থাকে। নেদারল্যান্ডস তার পাঁচ ভাগের এক ভাগ ভূখণ্ড এই উপায়েই সংগ্রহ করেছে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নিউ অরলিন্স, সানফ্রান্সিসকো, অস্ট্রেলিয়ার পার্থ, মেক্সিকো সিটি, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউন, দক্ষিণ চীন, হংকং, ম্যাকাও, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, টোকিও, বাহরাইনসহ বিশ্বের আরও অনেক দেশ সমুদ্র উপকূলে ভূমি উদ্ধার করেছে। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ১৯৫৭ সালে চট্টগ্রাম, নোয়াখালী ও ভোলা অঞ্চলে প্রথম ক্রসড্যাম দিয়ে ২১ হাজার হেক্টর নতুন ভূমি উদ্ধার করা হয়। সে সময় এ ড্যামের মাধ্যমে নোয়াখালীতে রামগতি নামক এলাকাকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়। আবার ১৯৬৫ সালে ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ আরও একটি ক্রসড্যাম তৈরি করে সোনাপুর রেলস্টেশনের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয় চরজব্বার নামক এলাকাকে। এতে উদ্ধার করা হয় প্রায় ৭৯ হাজার হেক্টর নতুন ভূমি। এরই ধারাবাহিকতায় সন্দ্বীপের চারদিকে জেগে উঠেছে দ্বীপটির দ্বিগুণ নতুন জমি। বিশেষত দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের আজিমপুর এলাকা থেকে উত্তর-পশ্চিম কোণের দীর্ঘাপাড় ইউনিয়ন পর্যন্ত প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এলাকায় জেগেছে নতুন ভূমি। ফলে সন্দ্বীপ থেকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড, নোয়াখালী ও হাতিয়ার দূরত্ব দিন দিন কমছে। আবার উত্তর-পশ্চিম অংশে থাকা উড়িরচরের দক্ষিণে জেগে উঠেছে আরও প্রায় ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ লক্ষ্মীচর ও ভবের চর। নতুন ভূমি জেগেছে সন্দ্বীপের পূর্ব প্রান্তেও। এ দ্বীপের উত্তরেও জেগে উঠেছে কয়েক হাজার হেক্টর নতুন ভূমি। একইভাবে নতুন ভূমি জেগে উঠেছে খুলনার সুন্দরবন এলাকা ঘিরেও।

গাছ লাগানোর টার্গেট : পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, সাগরের বুকে জেগে ওঠা নতুন ভূমিকে টেকসই করতে প্রথমে বনায়নের কাজ শুরু করে বন বিভাগ। ১৫ থেকে ২০ বছর বনায়ন করা হয়। নরম মাটিকে শক্ত করতে প্রথমে রোপণ করা হয় কেওড়া গাছ। এরপর পর্যায়ক্রমে রোপণ করা হয় বাইন, করমচা, পুনাইল ও কাঁকড়া গাছের চারা। এসব গাছ চরের নরম মাটিকে শক্ত করে। ১০ থেকে ১৫ বছর পর এসব গাছ বড় হয়ে মাটি আঁকড়ে রাখে। তখন নতুন ওই ভূখণ্ড মানুষের বসবাসযোগ্য হয়। নোয়াখালীর বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আমির হোসেন চৌধুরী জানান, নতুন জেগে ওঠা ভূমিগুলো এখনো শক্ত হয়নি। এ কারণে আগামী পাঁচ বছরে নোয়াখালীর বিভিন্ন উপকূলীয় ১৯ হাজার হেক্টর ভূমিতে গাছ লাগানোর টার্গেট নেওয়া হয়েছে। এ গাছগুলোই নতুন জমিকে শক্ত ভূমিতে পরিণত করবে।

অর্থনৈতিক অঞ্চল ও মেগা প্রকল্প : বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বা বেজার কর্মকর্তারা জানান, পুরোপুরি স্থায়ী ভূখণ্ড হয়ে যাওয়া ফেনীর সোনাগাজীর জমি এখনো দিন দিন বেড়েই চলেছে। প্রতিবছর ৬৩৩ মিটার নতুন জমি তৈরি হচ্ছে সোনাগাজীতে। এই সোনাগাজীতেই তৈরি হচ্ছে দেশের বৃহত্তম বিশেষ অর্থনৈতিক এলাকা। এখানকার প্রায় ৭০০ একর জমি উন্নয়ন হয়ে গেছে এবং আগামী বছরের মধ্যে সাড়ে সাত হাজার একর জমির উন্নয়ন শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ ছাড়া কক্সবাজার সদর, মহেশখালী ও টেকনাফের প্রায় ১৫ হাজার একর জমিতে তৈরি হচ্ছে ১০টি বিশেষ অর্থনৈতিক এলাকা। অন্যদিকে কক্সবাজারের উপকূলীয় এলাকায়ও মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার। মহেশখালী, পেকুয়া, উখিয়া, টেকনাফ ও কুতুবদিয়ার ৩৫ হাজার একর জমিতে বাস্তবায়ন হবে এ মেগা প্রকল্প।

ভূমিহীনের বসতি ও কৃষকের স্বপ্ন পূরণ : সন্দ্বীপের আশপাশে জেগে ওঠা নতুন ভূখণ্ডে এখন চলছে কৃষিকাজ। নতুন চরের বিস্তীর্ণ ঘাস ব্যবহার করে হাজার হাজার গরু, ছাগল ও মহিষ লালন-পালন করছে নিম্নবিত্তের মানুষ। এরই মধ্যে এ ভূমির একটি অংশকে দীর্ঘাপাড় ইউনিয়ন হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ ইউনিয়নে বসবাস শুরু করেছে কয়েক হাজার ভূমিহীন পরিবার। হাতিয়া দ্বীপ-সংলগ্ন নতুন ভূমি নিঝুম দ্বীপেও শুরু হয়েছে মানুষের বসবাস। এ অঞ্চলের ঘন বনাঞ্চলে চরছে হরিণ, বানরসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণী।

চলছে জরিপের কাজ : ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির গত মাসের মাঝামাঝি বৈঠকে দেশের মূল ভূখণ্ড নির্ধারণে মন্ত্রণালয়কে অতি দ্রুত জরিপ শুরুর তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে জরিপকাজ তিন বছরের মধ্যে শেষ করার কথাও বলেছে কমিটি। অবশ্য ইতিমধ্যে জরিপের কাজ শুরু হয়ে গেছে। ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদফতরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামান বলেছেন, ‘ঠিক কী পরিমাণ নতুন জমি পাওয়া গেছে তা নির্ধারণে দ্রুততার সঙ্গেই কাজ চলছে। বর্তমানে আমাদের জরিপ দল জামালপুর, পটুয়াখালী ও কক্সবাজারের মহেশখালীতে নতুন জমির পরিমাণ নির্ধারণের কাজ করছে।’ তিনি জানান, বাংলাদেশের মোট আয়তন ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯১০ বর্গ কিলোমিটার ভূখণ্ড এবং ১৩ হাজার ৬৬০ বর্গ কিলোমিটার পানি। নতুন জমির কারণে আয়তনের পরিবর্তন হবে না, তবে ভূখণ্ড ও পানির অনুপাত পরিবর্তন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

এই মাত্র | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে

২৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’
‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার
মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন
বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার
ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’
‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু
খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০
খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা