শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

এবার তদন্ত সম্পদ নিয়ে

যুদ্ধাপরাধীদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির খোঁজ নেওয়া হচ্ছে I চার দশকে চিহ্নিত প্রতিষ্ঠানের নীট মুনাফা দুই লাখ কোটি টাকা I আছে ব্যাংক-বীমা বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল কিন্ডারগার্টেন কোচিং সেন্টার শপিং কমপ্লেক্স
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এবার তদন্ত সম্পদ নিয়ে

জামায়াতের শীর্ষ অর্থ জোগানদাতা মীর কাসেম আলীর ফাঁসির দণ্ড কার্যকর করার পর এবার জামায়াত-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর তদন্ত চালাচ্ছে সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। তদন্ত চলছে একাত্তরে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিতদের সম্পদের হিসাব নিয়েও। এরই মধ্যে এসব প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করা হয়েছে। এখন প্রতিষ্ঠান পরিচালকদের একটি তালিকা নিয়ে কাজ করছে বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। এ ছাড়া নেপথ্য ভূমিকায় থাকা অর্থদাতাদের রাজনৈতিক সংশ্লেষ নিয়েও কাজ করছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। এমনকি চিহ্নিত প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাংকিং চ্যানেলে যে অর্থ লেনদেন করছে, সময় সময় সে সম্পর্কেও বিস্তারিত তথ্য যাচ্ছে সরকারের কাছে। একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে, গত চার দশকে জামায়াত-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নিট মুনাফার পরিমাণ প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা। শুধু ২০১৫ সালেই প্রতিষ্ঠানগুলোর মুনাফার পরিমাণ দুই হাজার ৮০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সূত্রগুলো জানায়, সারা দেশে জামায়াত-শিবির নিয়ন্ত্রিত ৫৬১টি প্রতিষ্ঠানের নামের তালিকা দিয়ে ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থায়ন এবং নেপথ্যের ব্যক্তি সম্পর্কে অনুসন্ধান করতে অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংককে গত বছর অক্টোবরে চিঠি দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওই সময় গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর তৈরি করা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সন্দেহজনক ব্যক্তিদের তালিকা সংবলিত ২১৬ পৃষ্ঠার একটি বিশদ প্রতিবেদনও তুলে দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হাতে। বলা হয়, জঙ্গি অর্থের উৎস অনুসন্ধানের পাশাপাশি যে কোনো ধরনের লেনদেন সন্দেহজনক হলেই যাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে জানানো হয়। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা মোতাবেক জামায়াত-নিয়ন্ত্রিত সব প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেন খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সময় সময় সে সম্পর্কে সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে তথ্য সরবরাহ করা হচ্ছে বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।

সূত্রগুলো জানায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার পর গত বছর অক্টোবর থেকে চলতি বছর এপ্রিল পর্যন্ত জামায়াত-নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে ছয়টি বড় ধরনের লেনদেন হয়েছে, যেগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সন্দেহজনক লেনদেন হিসেবে রিপোর্ট এসেছে। ওই লেনদেনের তথ্য সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে সরবরাহ করার বিষয়টি সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়কে লেখা এক চিঠিতে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিনানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মহাব্যবস্থাপক দেবপ্রসাদ দেবনাথ। তবে ব্যাংকিং চ্যানেলে লেনদেনের বাইরে চিহ্নিত প্রতিষ্ঠানগুলোর অবৈধ লেনদেন রয়েছে কি না সে বিষয়টি তাদের নজরদারি করা সম্ভব নয় বলেও জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই কর্মকর্তা। জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই চিঠির পর সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর অর্থায়ন প্রক্রিয়া ও এর নেপথ্য ব্যক্তিদের কার্যক্রম আরও বেশি নজরদারির মধ্যে রাখার জন্য প্রযোজ্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে কাজ করতে বলা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জঙ্গি অর্থায়ন প্রতিরোধে গঠিত জাতীয় কমিটির এক বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপর এ বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, দুর্নীতি দমন কমিশনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো একযোগে কাজ শুরু করেছে। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর ধারণা, জামায়াত-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মুনাফা শুধু জামায়াতের কার্যক্রমে ব্যবহূত হচ্ছে এমনটা নয়, এর একটা অংশ দেশে জঙ্গি কার্যক্রম বিস্তারেও ব্যয় হচ্ছে। দেশে অস্থিরতা তৈরি করে সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টির মাধ্যমে ক্ষমতার চূড়ান্ত পর্যায়ে আরোহণের লক্ষ্যেই চার দশক ধরে এসব প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে। ব্যাংক, বীমা, আর্থিক খাত ছাড়াও শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পর্যটন, এমনকি গণমাধ্যমেও বিনিয়োগ রয়েছে জামায়াত রাজনীতির নেপথ্য অর্থদাতাদের। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর তথ্যমতে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট, কুমিল্লাসহ সারা দেশে ব্যাংক, বীমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এনজিও, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের নামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন জামায়াতি পৃষ্ঠপোষকরা। গোয়েন্দারা জামায়াত-সংশ্লিষ্ট যে ৫৬১টি প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করেছে এর মধ্যে বিভিন্ন ব্যাংক-বীমা ছাড়াও রয়েছে আইবি ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, আইবি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি চিটাগং, কিং ফয়সাল ইনস্টিটিউট, মানারাত বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল ও কমিউনিটি হাসপাতাল, মানারাত ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সোনারগাঁও হাউজিং, পাঞ্জেরি বাস সার্ভিস, কেয়ারি গ্রুপ, ইসলামী ব্যাংক ক্রাফট অ্যান্ড ফ্যাশন, ইসলামী ব্যাংক ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, ইসলামী ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ইসলামী ব্যাংক ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড ডিজ্যাবল রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার, রেটিনা, ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল, ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড ইমেজিং সেন্টার, ইবনে সিনা ট্রাস্ট, বাংলাদেশ মসজিদ মিশন, দারুল ইহসান ট্রাস্ট, আল ইনসান ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক রিলিফ অর্গানাইজেশন, জাস্টিস কনসার্ন, ইসরা ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ইসহারুল মুসলিমিন, রাবিতা আল আলম আল ইসলামী, আল হারামেইন ইসলামী ফাউন্ডেশন, আল ফোরকান ফাউন্ডেশন, ফুয়াদ আল খতিব ফাউন্ডেশন, সার্ভেন্টস অব সাফারিং হিউম্যানিটি ইন্টারন্যাশনাল, ইসলাহুল মুসলিমিন, রিভাইভল অব ইসলামিক হেরিটেজ সোসাইটি, রাবেতা তৌহিদ ট্রাস্ট, বেনোভোলেন্ট ট্রাস্ট, আল হারমেইন, মিশন ডেভেলপারস, ইনটিমেট হাউজিং, সোনারগাঁ হাউজিং, কেয়ারি প্লাজা, কেয়ারি ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস, বিডি ফুড, ইয়ুথ গ্রুপ, মিশন গ্রুপ, আল-হামরা শপিং সেন্টার, অনাবিল, সৌদিয়া, আবাবিল, ছালছাবিল, ফুয়াদ আল খতিব মেডিকেল ট্রাস্ট, সাইমুম শিল্পী গোষ্ঠী, কুমিল্লার আল-আমিন একাডেমি, ইসলামী প্রি-ক্যাডেট স্কুলসহ নানা প্রতিষ্ঠান। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর ধারণার সঙ্গে মিল রয়েছে মৌলবাদ বা জঙ্গি অর্থায়নের বিষয়ে কাজ করা গবেষকদের দেওয়া তথ্যের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির শিক্ষক আবুল বারকাত মৌলবাদের অর্থনীতি নিয়ে তৈরি করা তার একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, ‘মৌলবাদী অর্থনীতির বিগত চার দশকে পুঞ্জীভূত নিট মুনাফার পরিমাণ প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা, যার ব্যাপকাংশ তারা এখন ব্যয় করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ প্রলম্বিত করতে, বিদেশি লবিস্টদের ভাড়া করার কাজে, জঙ্গিবাদ সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনা বাস্তবায়নে এবং সংশ্লিষ্ট সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে।’ এ বিষয়ে ড. আবুল বারকাত গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার হিসাবে ২০১৫ সালে তারা ২ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকা নিট মুনাফা করেছে।’ তিনি বলেন, ‘আমি সব সময় বলে আসছি, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি-মৌলবাদীদের অর্থনৈতিক ভিত্তি খতিয়ে দেখতে হবে। তারা ওষুধ, ব্যাংক-বীমাসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের মতো নয়টি বড় খাতে বিনিয়োগ করেছে, সেগুলো তৃতীয়পক্ষীয় অডিট করা হোক। সে ক্ষেত্রে ওদের যতগুলো আর্থিক প্রতিষ্ঠান আছে, অথবা সেই সব প্রতিষ্ঠান, যেগুলোকে বলা হয় মুনাফাভিত্তিক নয় এবং ওদের ২৩১টি এনজিও (ট্রাস্ট ও ফাউন্ডেশন) আছে, এই সবগুলোর সর্বশেষ পাঁচ বছরের তৃতীয়পক্ষীয় অডিট করে বের করতে হবে, টাকা কোথা থেকে আসে, কোথায় যায়। এ তথ্য বের করতে পারলে তাদের অস্ত্রের ও অর্থের উৎসমুখ বন্ধ করা যাবে। সরকার মনোযোগী হলে এটা করতে তিন থেকে ছয় মাসের বেশি সময় লাগবে না।’ আর জামায়াত-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অর্থ জব্দ করে সেগুলো শহীদ ও আহত মুক্তিযোদ্ধার কল্যাণে এবং দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ব্যয় করা উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়
আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে