শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৮

হঠাৎ বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে খালেদা

স্বাস্থ্য পরীক্ষা । বিএনপি বলছে, জোর করে নেওয়া হয়েছে । চিকিৎসক বললেন আপাতত সুস্থ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
হঠাৎ বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে খালেদা

হাঁটু ও হাতের এক্সরে করাতে গতকাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেওয়া হয় কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে। বেলা সাড়ে ১১টায় নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাঁকে হাসপাতালে আনা হয়। প্রথমে তাঁকে হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগের ৫১২ নম্বর কক্ষে রক্ত পরীক্ষার জন্য নেওয়া হয়। এরপর তাঁর হাঁটু ও হাতের এক্সরে করাতে নেওয়া হয় রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ২ ঘণ্টা মেডিকেল চেকআপ শেষে দুপুর দেড়টায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। বেগম জিয়ার চেকআপের সময় হাসপাতালের সামনে ছাত্রদল ও বিএনপি কর্মীদের বিক্ষোভ করাকালে ১১ জনকে আটক করে পুলিশ। পরে বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে, বেগম খালেদা জিয়াকে জোর করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। কোনো চিকিৎসার কিছুই হয়নি। শুধু হেনস্তা ও হয়রানি করা হয়েছে। তবে তাঁর চিকিৎসা নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে তাঁকে (বেগম খালেদা জিয়া) দেখে মনে হয়েছে, তিনি সুস্থ আছেন। খালেদা জিয়ার ঘাড়ে ও পিঠেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছয় থেকে সাতটি এক্সরে করা হয়েছে। আজ রিপোর্ট পাব। তারপর রিপোর্টগুলো আজই কারাগার কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাব।’

গতকাল সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হঠাৎ গণমাধ্যমে প্রচার হয় বিএনপি চেয়ারপারসনকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে নেওয়া হবে। এরপরই হাসপাতালের সামনের ফটকে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা বাড়তে থাকে। ভিতরে-বাইরে অবস্থান নেয় পুলিশ, র‌্যাবসহ সাদা পোশাকে ডিবি সদস্যরা।

বেগম জিয়া হাসপাতালে পৌঁছার পরপরই বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। শুধু রোগীর স্বজন ও গণমাধ্যমের কর্মীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের স্ত্রী মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ তাকে ফটকে আটকে দেয়। তবে বিএনপি নেতা ও আইনজীবী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া ও মাসুদ আহমেদ তালুকদারকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়। এক ফাঁকে ভিতরে প্রবেশ করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের ছোট ছেলে মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও তার দুই মেয়ে।

মাহবুব উদ্দিন খোকন ও সানাউল্লাহ মিয়া কেবিন ব্লকে বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তবে বাধা দেওয়া হয় শর্মিলা রহমান ও তার দুই মেয়েকে। এক্সরে শেষে কারাগারে নেওয়ার সময় হাসপাতালের সামনে অবশ্য শর্মিলা রহমান ও তার দুই মেয়ে, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, আমানউল্লাহ আমান এবং আইনজীবী নেতারা বেগম জিয়াকে সালাম দেন। এ সময় শর্মিলা রহমানের সঙ্গে সামান্য কথাও হয় বেগম জিয়ার।

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বেগম খালেদা জিয়া যখন কারাগারের উদ্দেশে রওনা দেন তখন তিনি সবাইকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। বেগম জিয়ার পরনে ছিল কালো পাড়ের অফ-হোয়াইট জামদানি শাড়ি। লালচে সোনালি রঙের একটি সানগ্লাস ও গলায় একটি চেন, কানে মতির দুলও দেখা যায়।

সরকারের চিকিৎসায় বিশ্বাস নেই : খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সরকারের চিকিৎসা প্রক্রিয়ায় বিশ্বাস নেই বলে মন্তব্য করেছেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার এই চিকিৎসা যথেষ্ট নয়। যথেষ্ট হবে সেদিন, যেদিন তিনি মুক্ত হয়ে নিজের চিকিৎসা নিজেই করাতে পারবেন। তিনি বলেন, ‘একাকী নির্জন কারাগারে থাকাই খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতির অন্যতম কারণ। সেখানে তাঁকে রাখাটাও ষড়যন্ত্রমূলক। ওই রকম পরিবেশে যে কোনো ব্যক্তি থাকলে অসুস্থ হতে বাধ্য।’ ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গঠিত  মেডিকেল  বোর্ডে ছিলেন ডা. ওয়াহিদুজ্জামান, ডা. এস এম সিদ্দিকী ও ডা. মামুন রহমান। খালেদা জিয়ার চাহিদানুযায়ী তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. মামুন রহমানকে চেকআপ করার অনুমতি  দেয় কারা কর্তৃপক্ষ।

শাশুড়িকে দেখতে হাসপাতালে কোকোর স্ত্রী : খালেদা জিয়াকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁকে দেখতে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে উপস্থিত হন তার ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি ও তার দুই মেয়ে। দুপুর ১২টার দিকে দুই মেয়েকে নিয়ে সেখানে উপস্থিত হন তিনি। তারা কেবিন ব্লকে ঢুকতে চাইলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে তারা হাসপাতাল প্রাঙ্গণে গাড়ির  ভিতরে অপেক্ষা করেন। এ সময় জাতীয়তাবাদী মহিলা দলসহ বিএনপির নেতা-কর্মীরা সেখানে জড়ো হন। একপর্যায়ে সেখানে বিএনপির কর্মীরা স্লোগান দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১১ জনকে আটক করে। এ সময় হাসপাতালের পরিচালকের কক্ষে প্রবেশ করেন কোকোর স্ত্রী ও সন্তানরা। বেলা দেড়টার দিকে খালেদা জিয়া বের হওয়ার সময় এক্সরে বিভাগের সামনে বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় কোকোর স্ত্রী ও সন্তানদের। এ সময় তারা স্বল্প সময় কথাও বলেন।

আপাতত ভালো আছেন খালেদা জিয়া : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আপাতদৃষ্টিতে ভালো আছেন। তবে তাঁর প্রকৃত অবস্থা জানা যাবে এক্স-রে রিপোর্টগুলো পাওয়ার পর। খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. মিলন মিলনায়তনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, তাঁর (খালেদা জিয়া) জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু তিনি আমাকে বলেছেন, হেঁটে যেতে পারবেন।

হাসপাতাল পরিচালক বলেন, হাসপাতাল থেকে মেডিকেল রিপোর্ট কারা কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। কারা কর্তৃপক্ষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গঠন করা মেডিকেল বোর্ডকে দেবে। বোর্ডই পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবে।

আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন তাঁর পছন্দের চারজন চিকিৎসককে এক্স-রে কক্ষে রাখার অনুরোধ করেছিলেন। সেই অনুযায়ী ওই চিকিৎসকদের সেখানে রাখা হয়। তারা হলেন ডা. ওয়াহিদুর রহমান, ডা. মামুন, ডা. এফ এম সিদ্দিকী এবং কারাগারে তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. শুভ।

সতর্ক অবস্থানে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য : যে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা এড়াতে প্রস্তুত ছিল আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। শুক্রবার রাত থেকেই শাহবাগ, চাঁনখারপুল এলাকায় মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত র‌্যাব পুলিশ। পোশাকে এবং সাদা পোশাকে তারা দায়িত্ব পালন করছিলেন। বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরাও নাজিমউদ্দিন রোডের কারাগার থেকে শাহবাগ এলাকায় সক্রিয় ছিলেন। রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার শেখ মারুফ হোসেন সরদার বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া পিজি হাসপাতালে আসা উপলক্ষে আগে থেকেই আমরা অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছিলাম। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ১৩ জনকে আটক করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রায় একই বক্তব্য র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল এমরানুল হকের। তিনি বলেন, পরিস্থিতি অনুযায়ী সবসময়ই র‌্যাব ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা সংক্রান্তে আসা-যাওয়াকে কেন্দ্র করে আমরাও আগাম ব্যবস্থা নিয়েছিলাম। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

‘জোর করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে’ : বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সরকারের উদ্দেশ্য শুভ নয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে গতকাল জোর করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে শুধু হেনস্তা ও হয়রানি করার জন্য হাসপাতালে নিয়ে টানাহেঁচড়া করা হয়। গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন তিনি। রিজভী আহমেদ বলেন, কারাগারে তাঁর কক্ষের কাছে গিয়ে বার বার তাগিদ দিতে থাকেন কর্মকর্তাসহ সাত-আটজন কারারক্ষী। একজন ধর্মপ্রাণ মুসলিম নারী হিসেবে ৩০-৩২ বছর ধরে তিনি (খালেদা জিয়া) শাড়ির ওপর চাদর অথবা ওড়না পরিধান করে আসছেন। তাঁকে চাদর অথবা ওড়না পরিধান করার সেই সুযোগ পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। তাঁকে একরকম জোর করেই গাড়িতে উঠিয়ে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তিনি বলেন, কোনো চিকিৎসাই সেখানে তাঁকে দেওয়া হয়নি। তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের কোনো পরামর্শের সুযোগও দেওয়া হয়নি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিতে চেয়েছেন। কিন্তু সরকার তা করেনি। কাজেই সরকারের উদ্দেশ্য যে অশুভ নয়— এটা আমরা কীভাবে বুঝব?

বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, গত পরশুও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বেগম খালেদা জিয়াকে ব্যক্তিগত চিকিৎসক দ্বারা স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে প্রধান কারারক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করার কথা বলা হয়েছে। অথচ এর কোনো প্রতিফলন আজকে (গতকাল) দেখা যায়নি। বেগম জিয়া ১৫-২০ বছর ধরে যে চিকিৎসকদের চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের চিকিৎসা প্রদানের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। বেগম জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা শুনে পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালে ছুটে গেলেও সেখানে পরিবারের সদস্যদের পর্যন্ত দেখা করতে দেওয়া হয়নি।

খণ্ডবিখণ্ড হবে বিএনপি : খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছেন, খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান নেতৃত্বে থাকলে তার ওপর ‘ঘৃণার কারণে’ বিএনপি খণ্ডবিখণ্ড হয়ে যাবে। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় খাদ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। তবে বিএনপিতে ভাঙন ধরাতে সরকারের কোনো চেষ্টা নেই বলেও জানিয়ে দেন তিনি। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির এই সদস্য বলেন, বিএনপির অভিযোগ, সরকার বা আওয়ামী লীগ বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা করছে। সরকার বা আওয়ামী লীগের বিএনপিকে ভাঙার কোনো ইচ্ছা নেই। এগুলো আপনারা করেছেন। বিভিন্ন সময়ে আপনারা সরকারে থাকার সময় করেছেন। আমাদের এগুলো করার কোনো অভিপ্রায় নেই। তিনি বলেন, বিএনপি ভাঙবে তারেকের ওপর ঘৃণা থেকে। খালেদা জিয়াকে কারাগারে নেওয়ার পর তারেককে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করার বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজকে যার নেতৃত্বে দল চলছে সে একজন ফেরারি আসামি। আপনাদের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন নেতারা একজন ফেরারি আসামির নেতৃত্ব মানতে চায় না, তাকে ঘৃণাভরে দেখেন। এই ঘৃণা করার কারণে বিএনপি ভাঙতে পারে। কামরুল বলেন, তাকে (তারেক রহমান) পছন্দ না করার জন্য বিএনপি ভাঙলে আমাদের কিছু করার নেই। আর এই অপছন্দ করার জন্য বিএনপি ভেঙে খণ্ডবিখণ্ড হবে, এটাই আমরা মনে করি।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী সরকারি দল
বসুন্ধরা শুভসংঘ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী সরকারি দল

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মেহেরপুরে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
মেহেরপুরে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপি নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্তন ক্যানসার সচেতনতায় সরকারি আজিজুল হক কলেজে শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
স্তন ক্যানসার সচেতনতায় সরকারি আজিজুল হক কলেজে শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মাদক বিক্রেতার পিস্তল উদ্ধার
বরিশালে মাদক বিক্রেতার পিস্তল উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে অধিনায়কের পদও হারালেন রিজওয়ান, দায়িত্বে আফ্রিদি
ওয়ানডে অধিনায়কের পদও হারালেন রিজওয়ান, দায়িত্বে আফ্রিদি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন
আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি
বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি
নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের
শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের
রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’
সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা
মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন
শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু
অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে ঘরোয়া উপায়
কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে ঘরোয়া উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আজও শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আজও শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি
নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জোবায়েদের দাফন সম্পন্ন
ছাত্রদল নেতা জোবায়েদের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন
রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে 'ভিত্তিহীন' দোষারোপের প্রতিবাদ
শাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে 'ভিত্তিহীন' দোষারোপের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর
নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫
যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন