শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৮

হঠাৎ বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে খালেদা

স্বাস্থ্য পরীক্ষা । বিএনপি বলছে, জোর করে নেওয়া হয়েছে । চিকিৎসক বললেন আপাতত সুস্থ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
হঠাৎ বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে খালেদা

হাঁটু ও হাতের এক্সরে করাতে গতকাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেওয়া হয় কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে। বেলা সাড়ে ১১টায় নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাঁকে হাসপাতালে আনা হয়। প্রথমে তাঁকে হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগের ৫১২ নম্বর কক্ষে রক্ত পরীক্ষার জন্য নেওয়া হয়। এরপর তাঁর হাঁটু ও হাতের এক্সরে করাতে নেওয়া হয় রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ২ ঘণ্টা মেডিকেল চেকআপ শেষে দুপুর দেড়টায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। বেগম জিয়ার চেকআপের সময় হাসপাতালের সামনে ছাত্রদল ও বিএনপি কর্মীদের বিক্ষোভ করাকালে ১১ জনকে আটক করে পুলিশ। পরে বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে, বেগম খালেদা জিয়াকে জোর করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। কোনো চিকিৎসার কিছুই হয়নি। শুধু হেনস্তা ও হয়রানি করা হয়েছে। তবে তাঁর চিকিৎসা নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে তাঁকে (বেগম খালেদা জিয়া) দেখে মনে হয়েছে, তিনি সুস্থ আছেন। খালেদা জিয়ার ঘাড়ে ও পিঠেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছয় থেকে সাতটি এক্সরে করা হয়েছে। আজ রিপোর্ট পাব। তারপর রিপোর্টগুলো আজই কারাগার কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাব।’

গতকাল সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হঠাৎ গণমাধ্যমে প্রচার হয় বিএনপি চেয়ারপারসনকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে নেওয়া হবে। এরপরই হাসপাতালের সামনের ফটকে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা বাড়তে থাকে। ভিতরে-বাইরে অবস্থান নেয় পুলিশ, র‌্যাবসহ সাদা পোশাকে ডিবি সদস্যরা।

বেগম জিয়া হাসপাতালে পৌঁছার পরপরই বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। শুধু রোগীর স্বজন ও গণমাধ্যমের কর্মীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের স্ত্রী মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ তাকে ফটকে আটকে দেয়। তবে বিএনপি নেতা ও আইনজীবী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া ও মাসুদ আহমেদ তালুকদারকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়। এক ফাঁকে ভিতরে প্রবেশ করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের ছোট ছেলে মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও তার দুই মেয়ে।

মাহবুব উদ্দিন খোকন ও সানাউল্লাহ মিয়া কেবিন ব্লকে বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তবে বাধা দেওয়া হয় শর্মিলা রহমান ও তার দুই মেয়েকে। এক্সরে শেষে কারাগারে নেওয়ার সময় হাসপাতালের সামনে অবশ্য শর্মিলা রহমান ও তার দুই মেয়ে, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, আমানউল্লাহ আমান এবং আইনজীবী নেতারা বেগম জিয়াকে সালাম দেন। এ সময় শর্মিলা রহমানের সঙ্গে সামান্য কথাও হয় বেগম জিয়ার।

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বেগম খালেদা জিয়া যখন কারাগারের উদ্দেশে রওনা দেন তখন তিনি সবাইকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। বেগম জিয়ার পরনে ছিল কালো পাড়ের অফ-হোয়াইট জামদানি শাড়ি। লালচে সোনালি রঙের একটি সানগ্লাস ও গলায় একটি চেন, কানে মতির দুলও দেখা যায়।

সরকারের চিকিৎসায় বিশ্বাস নেই : খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সরকারের চিকিৎসা প্রক্রিয়ায় বিশ্বাস নেই বলে মন্তব্য করেছেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার এই চিকিৎসা যথেষ্ট নয়। যথেষ্ট হবে সেদিন, যেদিন তিনি মুক্ত হয়ে নিজের চিকিৎসা নিজেই করাতে পারবেন। তিনি বলেন, ‘একাকী নির্জন কারাগারে থাকাই খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতির অন্যতম কারণ। সেখানে তাঁকে রাখাটাও ষড়যন্ত্রমূলক। ওই রকম পরিবেশে যে কোনো ব্যক্তি থাকলে অসুস্থ হতে বাধ্য।’ ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গঠিত  মেডিকেল  বোর্ডে ছিলেন ডা. ওয়াহিদুজ্জামান, ডা. এস এম সিদ্দিকী ও ডা. মামুন রহমান। খালেদা জিয়ার চাহিদানুযায়ী তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. মামুন রহমানকে চেকআপ করার অনুমতি  দেয় কারা কর্তৃপক্ষ।

শাশুড়িকে দেখতে হাসপাতালে কোকোর স্ত্রী : খালেদা জিয়াকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁকে দেখতে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে উপস্থিত হন তার ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি ও তার দুই মেয়ে। দুপুর ১২টার দিকে দুই মেয়েকে নিয়ে সেখানে উপস্থিত হন তিনি। তারা কেবিন ব্লকে ঢুকতে চাইলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে তারা হাসপাতাল প্রাঙ্গণে গাড়ির  ভিতরে অপেক্ষা করেন। এ সময় জাতীয়তাবাদী মহিলা দলসহ বিএনপির নেতা-কর্মীরা সেখানে জড়ো হন। একপর্যায়ে সেখানে বিএনপির কর্মীরা স্লোগান দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১১ জনকে আটক করে। এ সময় হাসপাতালের পরিচালকের কক্ষে প্রবেশ করেন কোকোর স্ত্রী ও সন্তানরা। বেলা দেড়টার দিকে খালেদা জিয়া বের হওয়ার সময় এক্সরে বিভাগের সামনে বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় কোকোর স্ত্রী ও সন্তানদের। এ সময় তারা স্বল্প সময় কথাও বলেন।

আপাতত ভালো আছেন খালেদা জিয়া : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আপাতদৃষ্টিতে ভালো আছেন। তবে তাঁর প্রকৃত অবস্থা জানা যাবে এক্স-রে রিপোর্টগুলো পাওয়ার পর। খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. মিলন মিলনায়তনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, তাঁর (খালেদা জিয়া) জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু তিনি আমাকে বলেছেন, হেঁটে যেতে পারবেন।

হাসপাতাল পরিচালক বলেন, হাসপাতাল থেকে মেডিকেল রিপোর্ট কারা কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। কারা কর্তৃপক্ষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গঠন করা মেডিকেল বোর্ডকে দেবে। বোর্ডই পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবে।

আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন তাঁর পছন্দের চারজন চিকিৎসককে এক্স-রে কক্ষে রাখার অনুরোধ করেছিলেন। সেই অনুযায়ী ওই চিকিৎসকদের সেখানে রাখা হয়। তারা হলেন ডা. ওয়াহিদুর রহমান, ডা. মামুন, ডা. এফ এম সিদ্দিকী এবং কারাগারে তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. শুভ।

সতর্ক অবস্থানে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য : যে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা এড়াতে প্রস্তুত ছিল আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। শুক্রবার রাত থেকেই শাহবাগ, চাঁনখারপুল এলাকায় মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত র‌্যাব পুলিশ। পোশাকে এবং সাদা পোশাকে তারা দায়িত্ব পালন করছিলেন। বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরাও নাজিমউদ্দিন রোডের কারাগার থেকে শাহবাগ এলাকায় সক্রিয় ছিলেন। রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার শেখ মারুফ হোসেন সরদার বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া পিজি হাসপাতালে আসা উপলক্ষে আগে থেকেই আমরা অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছিলাম। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ১৩ জনকে আটক করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রায় একই বক্তব্য র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল এমরানুল হকের। তিনি বলেন, পরিস্থিতি অনুযায়ী সবসময়ই র‌্যাব ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা সংক্রান্তে আসা-যাওয়াকে কেন্দ্র করে আমরাও আগাম ব্যবস্থা নিয়েছিলাম। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

‘জোর করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে’ : বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সরকারের উদ্দেশ্য শুভ নয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে গতকাল জোর করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে শুধু হেনস্তা ও হয়রানি করার জন্য হাসপাতালে নিয়ে টানাহেঁচড়া করা হয়। গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন তিনি। রিজভী আহমেদ বলেন, কারাগারে তাঁর কক্ষের কাছে গিয়ে বার বার তাগিদ দিতে থাকেন কর্মকর্তাসহ সাত-আটজন কারারক্ষী। একজন ধর্মপ্রাণ মুসলিম নারী হিসেবে ৩০-৩২ বছর ধরে তিনি (খালেদা জিয়া) শাড়ির ওপর চাদর অথবা ওড়না পরিধান করে আসছেন। তাঁকে চাদর অথবা ওড়না পরিধান করার সেই সুযোগ পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। তাঁকে একরকম জোর করেই গাড়িতে উঠিয়ে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তিনি বলেন, কোনো চিকিৎসাই সেখানে তাঁকে দেওয়া হয়নি। তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের কোনো পরামর্শের সুযোগও দেওয়া হয়নি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিতে চেয়েছেন। কিন্তু সরকার তা করেনি। কাজেই সরকারের উদ্দেশ্য যে অশুভ নয়— এটা আমরা কীভাবে বুঝব?

বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, গত পরশুও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বেগম খালেদা জিয়াকে ব্যক্তিগত চিকিৎসক দ্বারা স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে প্রধান কারারক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করার কথা বলা হয়েছে। অথচ এর কোনো প্রতিফলন আজকে (গতকাল) দেখা যায়নি। বেগম জিয়া ১৫-২০ বছর ধরে যে চিকিৎসকদের চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের চিকিৎসা প্রদানের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। বেগম জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা শুনে পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালে ছুটে গেলেও সেখানে পরিবারের সদস্যদের পর্যন্ত দেখা করতে দেওয়া হয়নি।

খণ্ডবিখণ্ড হবে বিএনপি : খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছেন, খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান নেতৃত্বে থাকলে তার ওপর ‘ঘৃণার কারণে’ বিএনপি খণ্ডবিখণ্ড হয়ে যাবে। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় খাদ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। তবে বিএনপিতে ভাঙন ধরাতে সরকারের কোনো চেষ্টা নেই বলেও জানিয়ে দেন তিনি। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির এই সদস্য বলেন, বিএনপির অভিযোগ, সরকার বা আওয়ামী লীগ বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা করছে। সরকার বা আওয়ামী লীগের বিএনপিকে ভাঙার কোনো ইচ্ছা নেই। এগুলো আপনারা করেছেন। বিভিন্ন সময়ে আপনারা সরকারে থাকার সময় করেছেন। আমাদের এগুলো করার কোনো অভিপ্রায় নেই। তিনি বলেন, বিএনপি ভাঙবে তারেকের ওপর ঘৃণা থেকে। খালেদা জিয়াকে কারাগারে নেওয়ার পর তারেককে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করার বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজকে যার নেতৃত্বে দল চলছে সে একজন ফেরারি আসামি। আপনাদের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন নেতারা একজন ফেরারি আসামির নেতৃত্ব মানতে চায় না, তাকে ঘৃণাভরে দেখেন। এই ঘৃণা করার কারণে বিএনপি ভাঙতে পারে। কামরুল বলেন, তাকে (তারেক রহমান) পছন্দ না করার জন্য বিএনপি ভাঙলে আমাদের কিছু করার নেই। আর এই অপছন্দ করার জন্য বিএনপি ভেঙে খণ্ডবিখণ্ড হবে, এটাই আমরা মনে করি।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং
স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন