শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০১৮

হঠাৎ বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে খালেদা

স্বাস্থ্য পরীক্ষা । বিএনপি বলছে, জোর করে নেওয়া হয়েছে । চিকিৎসক বললেন আপাতত সুস্থ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
হঠাৎ বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে খালেদা

হাঁটু ও হাতের এক্সরে করাতে গতকাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেওয়া হয় কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে। বেলা সাড়ে ১১টায় নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাঁকে হাসপাতালে আনা হয়। প্রথমে তাঁকে হাসপাতালের প্যাথলজি বিভাগের ৫১২ নম্বর কক্ষে রক্ত পরীক্ষার জন্য নেওয়া হয়। এরপর তাঁর হাঁটু ও হাতের এক্সরে করাতে নেওয়া হয় রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ২ ঘণ্টা মেডিকেল চেকআপ শেষে দুপুর দেড়টায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। বেগম জিয়ার চেকআপের সময় হাসপাতালের সামনে ছাত্রদল ও বিএনপি কর্মীদের বিক্ষোভ করাকালে ১১ জনকে আটক করে পুলিশ। পরে বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে, বেগম খালেদা জিয়াকে জোর করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। কোনো চিকিৎসার কিছুই হয়নি। শুধু হেনস্তা ও হয়রানি করা হয়েছে। তবে তাঁর চিকিৎসা নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে তাঁকে (বেগম খালেদা জিয়া) দেখে মনে হয়েছে, তিনি সুস্থ আছেন। খালেদা জিয়ার ঘাড়ে ও পিঠেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছয় থেকে সাতটি এক্সরে করা হয়েছে। আজ রিপোর্ট পাব। তারপর রিপোর্টগুলো আজই কারাগার কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাব।’

গতকাল সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হঠাৎ গণমাধ্যমে প্রচার হয় বিএনপি চেয়ারপারসনকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে নেওয়া হবে। এরপরই হাসপাতালের সামনের ফটকে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা বাড়তে থাকে। ভিতরে-বাইরে অবস্থান নেয় পুলিশ, র‌্যাবসহ সাদা পোশাকে ডিবি সদস্যরা।

বেগম জিয়া হাসপাতালে পৌঁছার পরপরই বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। শুধু রোগীর স্বজন ও গণমাধ্যমের কর্মীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের স্ত্রী মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ তাকে ফটকে আটকে দেয়। তবে বিএনপি নেতা ও আইনজীবী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া ও মাসুদ আহমেদ তালুকদারকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়। এক ফাঁকে ভিতরে প্রবেশ করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের ছোট ছেলে মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান ও তার দুই মেয়ে।

মাহবুব উদ্দিন খোকন ও সানাউল্লাহ মিয়া কেবিন ব্লকে বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তবে বাধা দেওয়া হয় শর্মিলা রহমান ও তার দুই মেয়েকে। এক্সরে শেষে কারাগারে নেওয়ার সময় হাসপাতালের সামনে অবশ্য শর্মিলা রহমান ও তার দুই মেয়ে, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, আমানউল্লাহ আমান এবং আইনজীবী নেতারা বেগম জিয়াকে সালাম দেন। এ সময় শর্মিলা রহমানের সঙ্গে সামান্য কথাও হয় বেগম জিয়ার।

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বেগম খালেদা জিয়া যখন কারাগারের উদ্দেশে রওনা দেন তখন তিনি সবাইকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। বেগম জিয়ার পরনে ছিল কালো পাড়ের অফ-হোয়াইট জামদানি শাড়ি। লালচে সোনালি রঙের একটি সানগ্লাস ও গলায় একটি চেন, কানে মতির দুলও দেখা যায়।

সরকারের চিকিৎসায় বিশ্বাস নেই : খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সরকারের চিকিৎসা প্রক্রিয়ায় বিশ্বাস নেই বলে মন্তব্য করেছেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার এই চিকিৎসা যথেষ্ট নয়। যথেষ্ট হবে সেদিন, যেদিন তিনি মুক্ত হয়ে নিজের চিকিৎসা নিজেই করাতে পারবেন। তিনি বলেন, ‘একাকী নির্জন কারাগারে থাকাই খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতির অন্যতম কারণ। সেখানে তাঁকে রাখাটাও ষড়যন্ত্রমূলক। ওই রকম পরিবেশে যে কোনো ব্যক্তি থাকলে অসুস্থ হতে বাধ্য।’ ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গঠিত  মেডিকেল  বোর্ডে ছিলেন ডা. ওয়াহিদুজ্জামান, ডা. এস এম সিদ্দিকী ও ডা. মামুন রহমান। খালেদা জিয়ার চাহিদানুযায়ী তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. মামুন রহমানকে চেকআপ করার অনুমতি  দেয় কারা কর্তৃপক্ষ।

শাশুড়িকে দেখতে হাসপাতালে কোকোর স্ত্রী : খালেদা জিয়াকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁকে দেখতে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে উপস্থিত হন তার ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি ও তার দুই মেয়ে। দুপুর ১২টার দিকে দুই মেয়েকে নিয়ে সেখানে উপস্থিত হন তিনি। তারা কেবিন ব্লকে ঢুকতে চাইলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে তারা হাসপাতাল প্রাঙ্গণে গাড়ির  ভিতরে অপেক্ষা করেন। এ সময় জাতীয়তাবাদী মহিলা দলসহ বিএনপির নেতা-কর্মীরা সেখানে জড়ো হন। একপর্যায়ে সেখানে বিএনপির কর্মীরা স্লোগান দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১১ জনকে আটক করে। এ সময় হাসপাতালের পরিচালকের কক্ষে প্রবেশ করেন কোকোর স্ত্রী ও সন্তানরা। বেলা দেড়টার দিকে খালেদা জিয়া বের হওয়ার সময় এক্সরে বিভাগের সামনে বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় কোকোর স্ত্রী ও সন্তানদের। এ সময় তারা স্বল্প সময় কথাও বলেন।

আপাতত ভালো আছেন খালেদা জিয়া : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আপাতদৃষ্টিতে ভালো আছেন। তবে তাঁর প্রকৃত অবস্থা জানা যাবে এক্স-রে রিপোর্টগুলো পাওয়ার পর। খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. মিলন মিলনায়তনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, তাঁর (খালেদা জিয়া) জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু তিনি আমাকে বলেছেন, হেঁটে যেতে পারবেন।

হাসপাতাল পরিচালক বলেন, হাসপাতাল থেকে মেডিকেল রিপোর্ট কারা কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। কারা কর্তৃপক্ষ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গঠন করা মেডিকেল বোর্ডকে দেবে। বোর্ডই পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবে।

আবদুল্লাহ আল হারুন বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন তাঁর পছন্দের চারজন চিকিৎসককে এক্স-রে কক্ষে রাখার অনুরোধ করেছিলেন। সেই অনুযায়ী ওই চিকিৎসকদের সেখানে রাখা হয়। তারা হলেন ডা. ওয়াহিদুর রহমান, ডা. মামুন, ডা. এফ এম সিদ্দিকী এবং কারাগারে তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. শুভ।

সতর্ক অবস্থানে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য : যে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা এড়াতে প্রস্তুত ছিল আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। শুক্রবার রাত থেকেই শাহবাগ, চাঁনখারপুল এলাকায় মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত র‌্যাব পুলিশ। পোশাকে এবং সাদা পোশাকে তারা দায়িত্ব পালন করছিলেন। বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরাও নাজিমউদ্দিন রোডের কারাগার থেকে শাহবাগ এলাকায় সক্রিয় ছিলেন। রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার শেখ মারুফ হোসেন সরদার বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া পিজি হাসপাতালে আসা উপলক্ষে আগে থেকেই আমরা অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছিলাম। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ১৩ জনকে আটক করা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রায় একই বক্তব্য র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল এমরানুল হকের। তিনি বলেন, পরিস্থিতি অনুযায়ী সবসময়ই র‌্যাব ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা সংক্রান্তে আসা-যাওয়াকে কেন্দ্র করে আমরাও আগাম ব্যবস্থা নিয়েছিলাম। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

‘জোর করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে’ : বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ অভিযোগ করেন, বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সরকারের উদ্দেশ্য শুভ নয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়াকে গতকাল জোর করে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে শুধু হেনস্তা ও হয়রানি করার জন্য হাসপাতালে নিয়ে টানাহেঁচড়া করা হয়। গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন তিনি। রিজভী আহমেদ বলেন, কারাগারে তাঁর কক্ষের কাছে গিয়ে বার বার তাগিদ দিতে থাকেন কর্মকর্তাসহ সাত-আটজন কারারক্ষী। একজন ধর্মপ্রাণ মুসলিম নারী হিসেবে ৩০-৩২ বছর ধরে তিনি (খালেদা জিয়া) শাড়ির ওপর চাদর অথবা ওড়না পরিধান করে আসছেন। তাঁকে চাদর অথবা ওড়না পরিধান করার সেই সুযোগ পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। তাঁকে একরকম জোর করেই গাড়িতে উঠিয়ে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তিনি বলেন, কোনো চিকিৎসাই সেখানে তাঁকে দেওয়া হয়নি। তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসকদের কোনো পরামর্শের সুযোগও দেওয়া হয়নি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিতে চেয়েছেন। কিন্তু সরকার তা করেনি। কাজেই সরকারের উদ্দেশ্য যে অশুভ নয়— এটা আমরা কীভাবে বুঝব?

বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, গত পরশুও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বেগম খালেদা জিয়াকে ব্যক্তিগত চিকিৎসক দ্বারা স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে প্রধান কারারক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করার কথা বলা হয়েছে। অথচ এর কোনো প্রতিফলন আজকে (গতকাল) দেখা যায়নি। বেগম জিয়া ১৫-২০ বছর ধরে যে চিকিৎসকদের চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের চিকিৎসা প্রদানের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। বেগম জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা শুনে পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালে ছুটে গেলেও সেখানে পরিবারের সদস্যদের পর্যন্ত দেখা করতে দেওয়া হয়নি।

খণ্ডবিখণ্ড হবে বিএনপি : খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছেন, খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান নেতৃত্বে থাকলে তার ওপর ‘ঘৃণার কারণে’ বিএনপি খণ্ডবিখণ্ড হয়ে যাবে। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় খাদ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। তবে বিএনপিতে ভাঙন ধরাতে সরকারের কোনো চেষ্টা নেই বলেও জানিয়ে দেন তিনি। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির এই সদস্য বলেন, বিএনপির অভিযোগ, সরকার বা আওয়ামী লীগ বিএনপিকে ভাঙার চেষ্টা করছে। সরকার বা আওয়ামী লীগের বিএনপিকে ভাঙার কোনো ইচ্ছা নেই। এগুলো আপনারা করেছেন। বিভিন্ন সময়ে আপনারা সরকারে থাকার সময় করেছেন। আমাদের এগুলো করার কোনো অভিপ্রায় নেই। তিনি বলেন, বিএনপি ভাঙবে তারেকের ওপর ঘৃণা থেকে। খালেদা জিয়াকে কারাগারে নেওয়ার পর তারেককে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করার বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আজকে যার নেতৃত্বে দল চলছে সে একজন ফেরারি আসামি। আপনাদের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন নেতারা একজন ফেরারি আসামির নেতৃত্ব মানতে চায় না, তাকে ঘৃণাভরে দেখেন। এই ঘৃণা করার কারণে বিএনপি ভাঙতে পারে। কামরুল বলেন, তাকে (তারেক রহমান) পছন্দ না করার জন্য বিএনপি ভাঙলে আমাদের কিছু করার নেই। আর এই অপছন্দ করার জন্য বিএনপি ভেঙে খণ্ডবিখণ্ড হবে, এটাই আমরা মনে করি।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স
ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ
মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা