শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে মাসুদ বিন মোমেন

নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই জাতিসংঘের

রুহুল আমিন রাসেল ও কাজী শাহেদ, নিউইয়র্ক থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই জাতিসংঘের

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জাতিসংঘের কোনো উদ্বেগ নেই বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন। তিনি বলেন, জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত কোনো দেশে নির্বাচন হলে তারা বিষয়টি সাধারণ রুটিন-কাজ হিসেবে দেখে। গতকাল নিউইয়র্কে বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

মাসুদ বিন মোমেন বলেন, নির্বাচন-সংক্রান্ত জাতিসংঘের যে রাজনৈতিক বিভাগ আছে এবং যারা এ-সংক্রান্ত বিষয়গুলো দেখভাল করে, তারা আমাদের কাছে কখনো কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেননি। বিএনপি মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এই সফরটিও তারা দেখছেন ধারাবাহিক একটি সাধারণ বিষয় হিসেবে। জাতিসংঘ তখনই একটা দেশকে নির্বাচনী সহায়তা দিতে পারে বা নির্বাচন পর্যবেক্ষণের বিষয়টি আসে, যখন সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা থাকে। এই এজেন্ডাগুলো আসবে নিরাপত্তা পরিষদ থেকে। অথবা সাধারণ পরিষদ থেকে। সুতরাং জাতিসংঘ চাইলেই কোনো দেশের নির্বাচনের বিষয়ে নিজ উদ্যোগে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না, হস্তক্ষেপ করতে পারে না। কোনো সুযোগ নেই। আর এ ছাড়া জাতিসংঘকে যদি সেই দেশের সরকার বা কোনো কর্তৃপক্ষ থেকে কোনো আমন্ত্রণ জানানো হয় সহায়তার জন্য, তখনই কেবল জাতিসংঘ যেতে পারে। এ ছাড়া যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত কোনো দেশে নির্বাচন হলে তখন জাতিসংঘ বিষয়টি তাদের সাধারণ রুটিনমাফিক দেখে। সংশ্লিষ্ট দেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি যিনি থাকেন, তার মাধ্যমে বা পর্যবেক্ষক পাঠানো বিষয়ে জাতিসংঘ সিদ্ধান্ত নেয়। তবে এ জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের সমর্থন লাগে। জাতিসংঘের সদর দফতরে যারা আছেন, আমার সঙ্গে তারা নির্বাচন নিয়ে কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেননি বা আগ্রহ প্রকাশ করেননি। সব দলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন করতে সব সময় জাতিসংঘের আহ্বান থাকে। আমাদের সরকারও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ একটি ইনক্লুসিভ, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে।’ বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা ও প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার টানা ১০ বার জাতিসংঘে ভাষণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিশ্বের সবাই স্বীকার করেছে, বাংলাদেশ উন্নয়নের একটা রোল মডেল। এবং রোল মডেল হওয়ার প্রধান কারণ ভিশনারি, শক্তিশালী ও ধারাবাহিক নেতৃত্ব। এটা সবাই স্বীকার করতে বাধ্য যে, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য বলিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রয়োজন। স্বপ্নচারী নেতৃত্বের প্রয়োজন আছে। সুতরাং এটা সবাই এমনিতেই স্বীকার করছে যে, দেশে গত ১০ বছরের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার যে নীতিগুলো গ্রহণ করা হয়েছিল, যে ভিশন থেকে এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও কৌশল থেকে, বিশেষ করে বিদ্যুৎ খাতে একসময় বাংলাদেশ প্রচুর ডেভিশিড ছিল এবং লোডশেডিং একটা নৈমিত্তিক ব্যাপার ছিল, গত ১০ বছরে আমরা লোডশেডিংয়ের মাত্রা কমিয়ে আনতে পেরেছি, নেই বললেই চলে। কয়েক দিন আগে দেখলাম যে আমাদের এটাই রেকর্ড স্থাপিত হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে এটা আরও বাড়বে। বিশেষ করে যখন রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রটা চালু হয়ে যাবে, এ ছাড়া জাপানের সঙ্গেও বড় একটা প্রকল্প আছে। আরও কয়েকটা বড় প্রকল্প নেওয়া আছে। এ ছাড়া এলএনজির ক্ষেত্রেও প্রকল্প নেওয়া আছে। প্রকল্পগুলো যখন বাস্তবায়িত হবে তখন আমাদের এনার্জির দিক থেকে কোনো সমস্যা থাকবে না। আমরা জানি যে শিল্পায়নের জন্য ধারাবাহিক চাহিদা থাকবে এনার্জির। এই গ্যাপটা আর আগামীতে থাকবে না। তাতে করে আরও নতুন করে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে। এ সবকিছুই সম্ভব, যদি একটি ধারাবাহিক নেতৃত্ব চলমান থাকে। অনেক দেশ আছে, যেখানে হয়তো পাঁচ বছর এক ধরনের পলিসি নেওয়া হলো, আবার তার পরের পাঁচ বছর অনেক প্রকল্প বাদ হয়ে গেল বা একটা নতুন সরকার এলো। সুতরাং আমরা এটা দেখেছি, যেসব দেশে শক্তিশালী, দায়িত্বশীল ও ধারাবাহিক নেতৃত্ব চলমান থাকে, সেই দেশগুলো খুব দ্রুতই এগিয়ে যায়। বাংলাদেশেও আমরা সে রকম লক্ষ্য করেছি বা সবাই সেটা স্বীকারও করে।’

মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘সবাই জানে যে বাংলাদেশ অতিসম্প্রতি স্বল্পোন্নত দেশের যে ক্যাটাগরি ছিল সেখান থেকে যেসব এলিজিবিলিটি ক্রাইটেরিয়া আছে, সেই তিনটি ক্রাইটেরিয়াতে আমরা বেশ উল্লেখযোগ্য ব্যবধানে অতিক্রম করেছি। ২০২১ সালে আরেকবার একটি রিভিউ হবে। সেই রিভিউতে যদি এমন ফলাফল পাওয়া যায়, তাহলে স্বল্পোন্নত ক্যাটাগরি থেকে আমরা স্থায়ীভাবে বেরিয়ে আসব। আমরা উন্নয়নশীল দেশের যে কাতার আছে তাতে চলে আসব। এখন বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ অবশ্যই আছে। তবে আমরা যেটা দেখছি, আমাদের যে মাইক্রো ইকোনমি ইন্ডিকেটরগুলো আছে, সবই পজেটিভ আছে। আমাদের যে সামাজিক অর্থনৈতিক অগ্রগতি আছে, সেগুলো এত ভালো করছে অতিসম্প্রতি, মানব উন্নয়নে জাতিসংঘের যে সূচক প্রকাশ হয় সেখানেও আমরা ১৩৮ থেকে ১৩৬-এ উঠে এসেছি। সুতরাং আমরা তেমন কোনো তাত্ক্ষণিক সমস্যা দেখতে পাচ্ছি না। তবে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। বৈশ্বিক কিছু টেন্ড আছে, সেগুলো যদি খুব বেশি আমাদের বিপক্ষে চলে যায়, বিভিন্ন দেশ নতুন করে শুল্ক আরোপ করার উদ্যোগ নিচ্ছে—এগুলো চিন্তার বিষয়। আমরাও সে ব্যাপারে চিন্তিত। আরেকটি হলো জলবায়ু পরিবর্তন। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে যে স্বাভাবিক দুর্যোগ আছে, হঠাৎ করে সেগুলো আসে এবং সেগুলো অনেক বড় বড় দেশ, সম্প্রতি দেখেছি যুক্তরাষ্ট্র একটি হারিকেনের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হলো। তারাও কতটা অসহায় হয়ে গেল। সুতরাং এই দিকগুলো যদি অতিক্রম করতে পারি, তাহলে আমরা ওই রকম কোনো বড় বাধা দেখছি না। আর এলডিসি বিষয়ে আমরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পেতাম, তিন বছর বা তার কিছু সময় পর সেগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা এখন থেকেই তৈরি হচ্ছি, কীভাবে আমরা নিজেদের অর্থে আমাদের উন্নয়নের অগ্রগতি এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। একসময় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির বেশির ভাগ আসত বৈদেশিক সাহায্য থেকে। এখন নেই বললেই চলে, কমে এসেছে। আমাদের আয় বেড়েছে, সক্ষমতা বেড়েছে। অভ্যন্তরীণ মার্কেটটিও এখন বড়। প্রায় ১৬০ বিলিয়ন ডলারের। ফলে এখন বিদেশিরাও বিনিয়োগ করতে আসছে। বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে।  যে অর্থনৈতিক জোন হচ্ছে, সেগুলো চালু হয়ে যাচ্ছে। সব মিলিয়ে সবকিছুই আমাদের পক্ষে আছে। আমরা আগে যেসব সুবিধা পেতাম, সেগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু আমরা তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

এই মাত্র | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম