শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে মাসুদ বিন মোমেন

নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই জাতিসংঘের

রুহুল আমিন রাসেল ও কাজী শাহেদ, নিউইয়র্ক থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই জাতিসংঘের

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জাতিসংঘের কোনো উদ্বেগ নেই বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন। তিনি বলেন, জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত কোনো দেশে নির্বাচন হলে তারা বিষয়টি সাধারণ রুটিন-কাজ হিসেবে দেখে। গতকাল নিউইয়র্কে বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

মাসুদ বিন মোমেন বলেন, নির্বাচন-সংক্রান্ত জাতিসংঘের যে রাজনৈতিক বিভাগ আছে এবং যারা এ-সংক্রান্ত বিষয়গুলো দেখভাল করে, তারা আমাদের কাছে কখনো কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেননি। বিএনপি মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এই সফরটিও তারা দেখছেন ধারাবাহিক একটি সাধারণ বিষয় হিসেবে। জাতিসংঘ তখনই একটা দেশকে নির্বাচনী সহায়তা দিতে পারে বা নির্বাচন পর্যবেক্ষণের বিষয়টি আসে, যখন সুনির্দিষ্ট এজেন্ডা থাকে। এই এজেন্ডাগুলো আসবে নিরাপত্তা পরিষদ থেকে। অথবা সাধারণ পরিষদ থেকে। সুতরাং জাতিসংঘ চাইলেই কোনো দেশের নির্বাচনের বিষয়ে নিজ উদ্যোগে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না, হস্তক্ষেপ করতে পারে না। কোনো সুযোগ নেই। আর এ ছাড়া জাতিসংঘকে যদি সেই দেশের সরকার বা কোনো কর্তৃপক্ষ থেকে কোনো আমন্ত্রণ জানানো হয় সহায়তার জন্য, তখনই কেবল জাতিসংঘ যেতে পারে। এ ছাড়া যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত কোনো দেশে নির্বাচন হলে তখন জাতিসংঘ বিষয়টি তাদের সাধারণ রুটিনমাফিক দেখে। সংশ্লিষ্ট দেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি যিনি থাকেন, তার মাধ্যমে বা পর্যবেক্ষক পাঠানো বিষয়ে জাতিসংঘ সিদ্ধান্ত নেয়। তবে এ জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের সমর্থন লাগে। জাতিসংঘের সদর দফতরে যারা আছেন, আমার সঙ্গে তারা নির্বাচন নিয়ে কোনো উদ্বেগ প্রকাশ করেননি বা আগ্রহ প্রকাশ করেননি। সব দলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচন করতে সব সময় জাতিসংঘের আহ্বান থাকে। আমাদের সরকারও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ একটি ইনক্লুসিভ, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে।’ বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা ও প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার টানা ১০ বার জাতিসংঘে ভাষণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে বিশ্বের সবাই স্বীকার করেছে, বাংলাদেশ উন্নয়নের একটা রোল মডেল। এবং রোল মডেল হওয়ার প্রধান কারণ ভিশনারি, শক্তিশালী ও ধারাবাহিক নেতৃত্ব। এটা সবাই স্বীকার করতে বাধ্য যে, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য বলিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রয়োজন। স্বপ্নচারী নেতৃত্বের প্রয়োজন আছে। সুতরাং এটা সবাই এমনিতেই স্বীকার করছে যে, দেশে গত ১০ বছরের উন্নয়ন অগ্রযাত্রার যে নীতিগুলো গ্রহণ করা হয়েছিল, যে ভিশন থেকে এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও কৌশল থেকে, বিশেষ করে বিদ্যুৎ খাতে একসময় বাংলাদেশ প্রচুর ডেভিশিড ছিল এবং লোডশেডিং একটা নৈমিত্তিক ব্যাপার ছিল, গত ১০ বছরে আমরা লোডশেডিংয়ের মাত্রা কমিয়ে আনতে পেরেছি, নেই বললেই চলে। কয়েক দিন আগে দেখলাম যে আমাদের এটাই রেকর্ড স্থাপিত হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে এটা আরও বাড়বে। বিশেষ করে যখন রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্রটা চালু হয়ে যাবে, এ ছাড়া জাপানের সঙ্গেও বড় একটা প্রকল্প আছে। আরও কয়েকটা বড় প্রকল্প নেওয়া আছে। এ ছাড়া এলএনজির ক্ষেত্রেও প্রকল্প নেওয়া আছে। প্রকল্পগুলো যখন বাস্তবায়িত হবে তখন আমাদের এনার্জির দিক থেকে কোনো সমস্যা থাকবে না। আমরা জানি যে শিল্পায়নের জন্য ধারাবাহিক চাহিদা থাকবে এনার্জির। এই গ্যাপটা আর আগামীতে থাকবে না। তাতে করে আরও নতুন করে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে। এ সবকিছুই সম্ভব, যদি একটি ধারাবাহিক নেতৃত্ব চলমান থাকে। অনেক দেশ আছে, যেখানে হয়তো পাঁচ বছর এক ধরনের পলিসি নেওয়া হলো, আবার তার পরের পাঁচ বছর অনেক প্রকল্প বাদ হয়ে গেল বা একটা নতুন সরকার এলো। সুতরাং আমরা এটা দেখেছি, যেসব দেশে শক্তিশালী, দায়িত্বশীল ও ধারাবাহিক নেতৃত্ব চলমান থাকে, সেই দেশগুলো খুব দ্রুতই এগিয়ে যায়। বাংলাদেশেও আমরা সে রকম লক্ষ্য করেছি বা সবাই সেটা স্বীকারও করে।’

মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘সবাই জানে যে বাংলাদেশ অতিসম্প্রতি স্বল্পোন্নত দেশের যে ক্যাটাগরি ছিল সেখান থেকে যেসব এলিজিবিলিটি ক্রাইটেরিয়া আছে, সেই তিনটি ক্রাইটেরিয়াতে আমরা বেশ উল্লেখযোগ্য ব্যবধানে অতিক্রম করেছি। ২০২১ সালে আরেকবার একটি রিভিউ হবে। সেই রিভিউতে যদি এমন ফলাফল পাওয়া যায়, তাহলে স্বল্পোন্নত ক্যাটাগরি থেকে আমরা স্থায়ীভাবে বেরিয়ে আসব। আমরা উন্নয়নশীল দেশের যে কাতার আছে তাতে চলে আসব। এখন বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ অবশ্যই আছে। তবে আমরা যেটা দেখছি, আমাদের যে মাইক্রো ইকোনমি ইন্ডিকেটরগুলো আছে, সবই পজেটিভ আছে। আমাদের যে সামাজিক অর্থনৈতিক অগ্রগতি আছে, সেগুলো এত ভালো করছে অতিসম্প্রতি, মানব উন্নয়নে জাতিসংঘের যে সূচক প্রকাশ হয় সেখানেও আমরা ১৩৮ থেকে ১৩৬-এ উঠে এসেছি। সুতরাং আমরা তেমন কোনো তাত্ক্ষণিক সমস্যা দেখতে পাচ্ছি না। তবে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। বৈশ্বিক কিছু টেন্ড আছে, সেগুলো যদি খুব বেশি আমাদের বিপক্ষে চলে যায়, বিভিন্ন দেশ নতুন করে শুল্ক আরোপ করার উদ্যোগ নিচ্ছে—এগুলো চিন্তার বিষয়। আমরাও সে ব্যাপারে চিন্তিত। আরেকটি হলো জলবায়ু পরিবর্তন। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে যে স্বাভাবিক দুর্যোগ আছে, হঠাৎ করে সেগুলো আসে এবং সেগুলো অনেক বড় বড় দেশ, সম্প্রতি দেখেছি যুক্তরাষ্ট্র একটি হারিকেনের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হলো। তারাও কতটা অসহায় হয়ে গেল। সুতরাং এই দিকগুলো যদি অতিক্রম করতে পারি, তাহলে আমরা ওই রকম কোনো বড় বাধা দেখছি না। আর এলডিসি বিষয়ে আমরা যেসব সুযোগ-সুবিধা পেতাম, তিন বছর বা তার কিছু সময় পর সেগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা এখন থেকেই তৈরি হচ্ছি, কীভাবে আমরা নিজেদের অর্থে আমাদের উন্নয়নের অগ্রগতি এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। একসময় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির বেশির ভাগ আসত বৈদেশিক সাহায্য থেকে। এখন নেই বললেই চলে, কমে এসেছে। আমাদের আয় বেড়েছে, সক্ষমতা বেড়েছে। অভ্যন্তরীণ মার্কেটটিও এখন বড়। প্রায় ১৬০ বিলিয়ন ডলারের। ফলে এখন বিদেশিরাও বিনিয়োগ করতে আসছে। বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে।  যে অর্থনৈতিক জোন হচ্ছে, সেগুলো চালু হয়ে যাচ্ছে। সব মিলিয়ে সবকিছুই আমাদের পক্ষে আছে। আমরা আগে যেসব সুবিধা পেতাম, সেগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু আমরা তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং
স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে