শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

অপারেশন জ্যাকপটে মেরুদণ্ড ভেঙে যায় পাকিস্তানিদের

এ ডব্লিউ চৌধুরী, বীরউত্তম, বীরবিক্রম
প্রিন্ট ভার্সন
অপারেশন জ্যাকপটে মেরুদণ্ড ভেঙে যায় পাকিস্তানিদের

মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য আটজন বাঙালি অফিসারকে নিয়ে আমি একাত্তরের ২৯ মার্চ ফ্রান্সের তুল নৌঘাঁটি থেকে পালিয়ে স্পেন চলে এলাম। সেখান থেকে ভারতে গিয়ে যুদ্ধে যোগ দিই। আমাদের নিয়ে তৈরি হলো নৌকমান্ডো বাহিনী। ভারতীয় বেতার কেন্দ্র আকাশবাণী থেকে পরপর দুই দিন গান বাজিয়ে অভিযান চালানোর জন্য আমাকে সংকেত দেওয়া হয়েছিল। আমরা যে অভিযান চালাই তার নাম ‘অপারেশন জ্যাকপট’। এ অপারেশনে পাকিস্তান বাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙে যায়।

গভীর রাতে ১১টি জাহাজ ডুবিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে আমি ৩৩ কমান্ডোকে নিয়ে নদীতে সাঁতার দিতে থাকি। মাইন লাগিয়ে চাবি টেনে উল্টো সাঁতরে পাড়ে এসে পৌঁছে দৌড় শুরু করি আমরা। এরই মধ্যে বিকট শব্দে কেঁপে উঠল চট্টগ্রাম নৌবন্দর। ৯টি জাহাজ ডুবে গেল। অচল হয়ে গেল পুরো বন্দর। এ ঘটনায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে দখলদার বাহিনী। আমি পাকিস্তান প্রতিরক্ষাবাহিনীতে যোগ দিই ১৯৬১ সালে। পাকিস্তানি ডুবোজাহাজ ‘গাজী’তে শুরু আমার কর্মজীবন। ডুবোজাহাজে কাজ করি বলে দেশের সবকিছুর খবর ঠিকমতো পেতাম না। ’৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার খবর শুনে পাকিস্তানের সঙ্গে বাঙালির দ্বন্দ্বের বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারলাম। পরে একটা রেডিও কিনেছিলাম। ওতে কিছু কিছু খবর শুনতাম। ’৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের পর ওই দলটির কাছে পাকিস্তান সরকারের ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা চলছে, এমন খবর রেডিওতে পাই। দেশের জন্য মনটা অস্থির হয়ে উঠেছিল। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনে রক্ত টগবগিয়ে ওঠে। নেতার ডাকে সাড়া দিল মন। ছুটে আসব মন চাইছে, কিন্তু ফরাসি নৌঘাঁটি থেকে বেরোতে পারছিলাম না। ভয়েস অব আমেরিকা ও বিবিসির খবর শুনে ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সেনারা কী ধরনের বর্বরতা চালিয়েছিল তার কিছুটা জানতে পেলাম। পরদিন ফ্রান্সের পত্রিকা ‘লা মনডে’তে বিস্তারিত খবর পড়লাম। জানতে পেলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। তখনই সিদ্ধান্ত নিলাম, ‘আর দেরি নয়, এখনই পালাতে হবে।’ ফ্রান্সের কাছ থেকে পাকিস্তান নতুন তিনটি ডুবোজাহাজ (সাবমেরিন) কিনেছিল। ওগুলো পাকিস্তানে নিয়ে আসার জন্যই আমাদের ওখানে পাঠানো হয়। আমরা ছিলাম মোট ৪৫ জন ক্রু। এর মধ্যে ১৩ জন ছিলাম বাঙালি। এই ১৩ জনের মধ্যে যাচাই-বাছাই করে আটজনকে আমার পালানোর পরিকল্পনার কথা জানাই। অন্যদের কাছ থেকে খবর পেয়ে আরও একজন যোগ দিলেন। যে সাবমেরিনে আমরা ছিলাম তার লকার থেকে নয়জনের পাসপোর্ট বের করে আনি। অবশেষে স্থির হয়, ২৯ মার্চ আমরা পালাব। কোথায় কখন কীভাবে জড়ো হব তা সবাইকে বুঝিয়ে বললাম। সময়মতো সবাই এলেন। শুধু একজন তার পাসপোর্ট নিয়ে লন্ডন পালিয়ে যান। বাকি আটজনকে নিয়ে আমি স্পেনে পৌঁছলাম। স্পেনের রাজধানী মাদ্রিদে ভারতীয় দূতাবাসে গেলাম। আমরা স্পেনে এসেছি খবর পেয়ে দূতাবাসের লোকেরা ছুটে আসেন। রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা করে আমরা একটা আবেদনপত্র দিলাম। তাতে বললাম, মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য আমরা পালিয়ে এসেছি। ৫ মিনিটের মধ্যে তারা সব ব্যবস্থা করে দিলেন। এরপর সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আমাদের ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া হলো। আমরা ১১ এপ্রিল মুম্বাই পৌঁছলাম। এরপর বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করে আমাদের ইচ্ছার কথা জানাই। আমাদের আটজনকে নিয়ে তৈরি হয় মুক্তিবাহিনীর নেভাল উইং অর্থাৎ নৌকমান্ডো বাহিনী। মূলত বাংলাদেশের নৌবাহিনীর সূচনাপর্ব তৈরি হয়েছিল সেদিনই, আমরা আট বাঙালি নাবিক যেদিন মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানি ডুবোজাহাজ থেকে পালিয়েছিলাম।

কঠোর পরিশ্রমসাধ্য প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে আমাদের নৌকমান্ডো গড়ে তোলা হয়। এরপর আমাদের দায়িত্ব দেওয়া হয় প্রশিক্ষণ দিয়ে দেশের ভিতরে নৌ অভিযান চালানোর উদ্দেশ্যে ৩০০ সদস্যের সুইসাইডাল স্কোয়াড তৈরি করার। আমাদের প্রশিক্ষণ শেষে ২১ মে ভাগীরথী নদীর তীরে পলাশীর প্রান্তরে নৌবাহিনীর ক্যাম্প তৈরি হলো। বিপজ্জনক, স্পর্শকাতর মাইন ও বিস্ফোরকের সঠিক ব্যবহার রপ্ত করতে নৌ মুক্তিযোদ্ধাদের যেখানে কমপক্ষে তিন বছর প্রয়োজন, সেখানে মাত্র তিন মাসের মধ্যে কমান্ডোদের অভিযানের জন্য পারদর্শী করে তোলা হয়েছিল। এজন্য প্রতিদিন আমাদের প্রায় ১৮ ঘণ্টা পরিশ্রম করতে হয়। জুলাইয়ের শেষ দিকে কমান্ডার হিসেবে আমি আর আমার ডেপুটি (কমান্ডার) ডা. শাহ আলম বীরউত্তমকে শোনানোর জন্য একজন ভারতীয় জেনারেল প্রতিদিন দুটি গান বাজাতেন। একটি পঙ্কজ মল্লিকের গাওয়া ‘আমি তোমায় শুনিয়েছিলাম যত গান’, অন্যটি আরতি মুখোপাধ্যায়ের গাওয়া ‘আমার পুতুল আজকে যাবে শ্বশুরবাড়ি’। এভাবে সাত দিন গান শোনানোর পর জেনারেল বললেন, মনে থাকবে তো? এরপর চট্টগ্রামে অভিযান চালানোর জন্য ১ আগস্ট ৬০ জন কমান্ডো দিয়ে আমাকে আগরতলা পাঠানো হয়। আমার মতো আরেকজনকেও ৬০ জন কমান্ডো দিয়ে চালনা বন্দরে পাঠানো হয়। এভাবে বেশ কয়েকটি বন্দরে কমান্ডো টিম পাঠানো হয়। মূল উদ্দেশ্য ছিল নদীমাতৃক বাংলাদেশে পাকিস্তানিরা যেন কোনোভাবেই চলাফেরা করতে না পারে, কোনো রসদ আনা-নেওয়া না করতে পারে। আসার সময় আমাদের বলে দেওয়া হয় অপারেশনের ৪৮ ঘণ্টার সংকেত হিসেবে প্রথম গানটি বাজানো হবে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অ্যাকশনে যাওয়ার সংকেত হিসেবে আরেকটি গান বাজবে। তখনই বুঝলাম কেন এত দিন গান শোনানো হয়েছিল। তিন ব্যান্ডের দুটি ট্রানজিস্টর রেডিও দেওয়া হলো আমাকে, একটি আমার সহকারী কমান্ডারকে। কোন গান বাজলে কী করতে হবে তা শুধু আমরা দুজনই জানতাম। দমদম বিমানবন্দর থেকে রওনা হওয়ার আগে জেনারেল অরোরা সেখানে এসে জানালেন, হয়তো ১৪ আগস্টই অপারেশন চালানো হতে পারে। কারণ ওই দিন পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস। তাই ওরা খোশমেজাজে মেতে থাকবে, কোনো দিকে খেয়াল থাকবে না। ভারতের হরিণা দিয়ে আমরা বাংলাদেশে ঢুকলাম। স্থানীয়দের সহযোগিতায় জাহাজের সংখ্যা কত, কোথায় কোন পরিস্থিতি ইত্যাদি খোঁজখবর নিতাম। ১১ আগস্ট আমরা ৬০ জন কমান্ডো নিয়ে হরিণা দিয়ে ঢুকেছি। আমরা এগোতে শুরু করলাম আর সাংকেতিক গান কখন বাজবে অপেক্ষা করতে থাকলাম। যে গানটি সকাল ৬টায় বাজবে তা আবার সন্ধ্যা ৬টায়ও বাজবে। প্রায় ৭০-৭২ কিলোমিটার আমরা হেঁটেছি। সঙ্গে ৫ কেজি ওজনের লিমপেট মাইন, জাহাজে ক্ষত করার জন্য ধারালো অস্ত্র, সাঁতার কাটার জন্য প্লাস্টিকের ফিন, সাঁতারের পোশাক আর গামছা। আমি ২০ জন করে করে কমান্ডোদের তিন ভাগ করে দিলাম। কারণ ছয়জন একসঙ্গে গেলে মারা পড়লে অপারেশন ভণ্ডুল হয়ে যাবে। আমার একজন স্থানীয় সহকারী ও এলাকার ছোট ছেলেমেয়েরা ধান খেতের মধ্য দিয়ে আমাদের পথ দেখিয়ে দেয়, আমরা সেই পথ ধরে এগোতে থাকি। ১৩ আগস্ট সীতাকুণ্ডে পৌঁছে আমি আর ডা. শাহ আলম একটি হিন্দু বাড়ির কাঁচা ঘরের মেঝেতে শুয়ে ছিলাম। ভোরে আকাশবাণীতে ঘোষিত হলো ‘এবার শুনবেন পঙ্কজ মল্লিকের গান’। অমনি বেজে উঠল ‘আমি তোমায় শুনিয়েছিলাম যত গান’। শিহরিত হয়ে উঠি আমরা। গায়ের লোম খাড়া হয়ে গেল। আমাদের প্রশিক্ষণের সময় বলে দেওয়া হয়েছিল আমাদের কাজ হলো জাহাজ ডোবানো বা ব্রিজ উড়িয়ে দেওয়া। আর এ অভিযান সব সময় রাত ১২টা-১টার মধ্যে পরিচালনা করতে হবে। আমরা লক্ষ্যস্থলে পৌঁছানোর পরিকল্পনা শুরু করি। এরই মধ্যে সন্ধ্যা ৬টায় আবার গানটি বেজে ওঠে। ১৪ আগস্ট সকাল হতেই বৃষ্টি শুরু। আমরা খুব খুশি। কারণ আমরা সাঁতার কাটলে কেউ টের পাবে না। ভোরবেলা দ্বিতীয় গানটিও বাজল। রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত আমার ৪০ জন কমান্ডো এসে জড়ো হয়। ২০ জন তখনো এসে পৌঁছায়নি। আমরা অপারেশনে যেতে প্রস্তুত হয়ে গেলাম। চট্টগ্রাম শহর থেকে আমি আর আমার ডেপুটি নদীর ওপারে আনোয়ারায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিই। এপারে জেলের বেশে আগে থেকেই ৪০ জন কমান্ডো অপেক্ষা করছিল। সবাইকে এক জায়গায় করে একেকটি জাহাজের জন্য তিনজন করে ঠিক করে দিলাম। জাহাজের সামনে, মাঝখানে ও পেছনে যদি মাইন বিস্ফোরণ হয়ে বড় ধরনের গর্ত হয় তাহলে চোখের পলকেই তা ডুবে যাবে। আমি পলিথিনের ভিতরে করে ৬০টি ডেটোনেটর নিজে বয়ে নিয়ে গেলাম। এর একটি বিস্ফোরিত হলে মানুষের মৃত্যু অবধারিত। সেখানে ৬০টি ডেটোনেটর নিয়েছিলাম। কোন সাহসে যে এটা করেছিলাম আজ ভেবে বিস্মিত হই। ১২টার ঠিক ৫ মিনিট আগে সে াতে গা ভাসিয়ে দিয়ে আমরা জাহাজের দিকে রওনা দিলাম। জাহাজের গা ঘষে ক্ষত তৈরি করে সেখানে ম্যাগনেটিক মাইন লাগানো হলো। এরপর পিন টান দিয়ে খুলে সে াতে গা ভাসিয়ে আমরা অন্যদিকে যেতে থাকি। যাওয়ার সময় বন্দর পাহারারত পাকিস্তানি সৈনিকরা টের পেয়ে গুলি ছোড়ে। আমার কানের পাশ দিয়ে গুলি চলে যায়। দ্রুত পানি থেকে উঠে সাঁতার কাটার পোশাক পরা অবস্থায় আমরা দৌড়তে থাকি। ১৫ আগস্ট ভোরবেলা শুনতে পাই ‘দুষ্কৃতিকারীদের’ মাইনের বিস্ফোরণে জাহাজ ডুবে অচল হয়ে গেছে চট্টগ্রাম বন্দর। অপারেশন জ্যাকপট নামের এই নৌকমান্ডো অভিযান বিশ্বকে জানিয়ে দিয়েছিল বাঙালিরা অসাধ্য সাধন করছে এবং করতেই থাকবে। এভাবেই বিজয়ের সোনালি দরজায় পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। অনুলিখন : জয়শ্রী ভাদুড়ী।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় ২১ জুন জামায়াতের সমাবেশ
ঢাকায় ২১ জুন জামায়াতের সমাবেশ
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বাজেটে নতুন চমক থাকছে না
বাজেটে নতুন চমক থাকছে না
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
সর্বশেষ খবর
আন্তর্জাতিক মানের দেশি ফুটবলার গড়ে তুলতে হবে: ইমরুল হাসান
আন্তর্জাতিক মানের দেশি ফুটবলার গড়ে তুলতে হবে: ইমরুল হাসান

২৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৩৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে ভিজে নাক বন্ধ সমস্যার সমাধান
বৃষ্টিতে ভিজে নাক বন্ধ সমস্যার সমাধান

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কোক-ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেয়ে মাইগ্রেনের স্বস্তি! ভাইরাল ট্রেন্ড নিয়ে চিকিৎসকদের সতর্কতা
কোক-ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেয়ে মাইগ্রেনের স্বস্তি! ভাইরাল ট্রেন্ড নিয়ে চিকিৎসকদের সতর্কতা

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

হাসিনাকে দিয়ে শুরু জুলাই গণহত্যার বিচার
হাসিনাকে দিয়ে শুরু জুলাই গণহত্যার বিচার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত
নোয়াখালীতে জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী
এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা আজও বন্ধ
চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা আজও বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গান নয়, এবার আলোচনায় জেফারের নাচ
গান নয়, এবার আলোচনায় জেফারের নাচ

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বর্ষায় যেভাবে পরিষ্কার করবেন শাক-সবজি
বর্ষায় যেভাবে পরিষ্কার করবেন শাক-সবজি

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত
শ্রীপুরে জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

চকরিয়ায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
চকরিয়ায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুটির তালিকায় এগিয়ে মাদ্রাসা, অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভিন্ন সময়সীমা
ছুটির তালিকায় এগিয়ে মাদ্রাসা, অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভিন্ন সময়সীমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তিনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত
শান্তিনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমা ওপরে, রেকর্ড বৃষ্টিপাতে জনদুর্ভোগ
সিলেটে সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমা ওপরে, রেকর্ড বৃষ্টিপাতে জনদুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা রিজেন্সিতে ঈদের জমকালো রিট্রিট
ঢাকা রিজেন্সিতে ঈদের জমকালো রিট্রিট

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানোর কৌশল হিসেবে প্রণোদনা ভাবনা
বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানোর কৌশল হিসেবে প্রণোদনা ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ২, আহত ১১
পাকিস্তানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ২, আহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট রেঞ্জে চালু হলো অনলাইন জিডি সেবা
সিলেট রেঞ্জে চালু হলো অনলাইন জিডি সেবা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিচারহীনতায় বাড়ছে মানব পাচার, কার্যকর উদ্যোগ নেই সরকারের
বিচারহীনতায় বাড়ছে মানব পাচার, কার্যকর উদ্যোগ নেই সরকারের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৌলতপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বসতঘরে ট্রাক, ২ নারী আহত
দৌলতপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বসতঘরে ট্রাক, ২ নারী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
লালমনিরহাটে জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?
কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!
১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা
সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য শিক্ষার্থীদের খয়রাতি মার্ক দেওয়া হবে না : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন
আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি
নতুন বোর্ড সভাপতি বুলবুলকে আশরাফুলের খোলা চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল
আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর
ভ্রমণপ্রেমী গভর্নরের নয় মাসে ৬৫ দিন বিদেশ সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই দেশের মানুষ
ভালো নেই দেশের মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা
ঈদযাত্রায় এবার ভোগান্তির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ
মানবাধিকার পরিস্থিতি ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা

রকমারি

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

আজকের রাশি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতার দাবি ভিত্তিহীন

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে

সম্পাদকীয়

আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট
আইএমএফের ফর্মুলায় এবারের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুলবুলের সামনে কঠিন পথ
বুলবুলের সামনে কঠিন পথ

মাঠে ময়দানে

পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
পশুর হাটে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের ‘কলা’ দেখাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে
জামায়াতকে নয় ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই
মুজিবুর রহমান দুলু আর নেই

শোবিজ

আরমান ভাইয়ের গল্প
আরমান ভাইয়ের গল্প

শোবিজ

যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না
যারা ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে এসেছে তারা নির্বাচন চায় না

নগর জীবন

দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন
দেশে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদ প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা
শিল্পমালিকদের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’

সম্পাদকীয়

ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’
ন্যান্‌ন্সি-সাদীর ‘দুষ্টু মন’

শোবিজ

তারকাদের যত স্টাইল
তারকাদের যত স্টাইল

শোবিজ

শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই
শহীদদের প্রত্যাশিত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ
হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ব্লক ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা
প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় কর্মচারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা
হ্যান্ডবলে বিজিবির ৩১তম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা
শেষ ষোলোয় সোয়াটেক ও সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে