শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়

বাংলাদেশে সম্প্রতি যে যা না বলার তা-ই বলেছেন। আর যে যা না করার তা-ই করেছেন। অর্থাৎ অনেক দায়িত্বসম্পন্ন মানুষ তাঁদের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে গেছেন। এতে নাগরিক কিংবা সমাজ জীবনে বৃহত্তরভাবে একটি অবস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

কোনো রাষ্ট্রে রাজনৈতিকভাবে যখন জনগণ এবং রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে যাঁরা জড়িত রয়েছেন কিংবা ক্ষমতার অংশীজনদের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতার অভাব দেখা দেয়, তখনই শুরু হয় নানা অনৈক্য ও অরাজকতা। অস্বীকার করার উপায় নেই যে বাংলাদেশ এখন তেমন একটি অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এটি একটি আত্মঘাতী পরিস্থিতি বলে অনেকে মনে করেন। ক্ষমতার রাজনীতি যাঁরা করেন, ক্ষমতাসীন হওয়ার জন্য তাঁদের অনেক রকম কৌশল থাকতে পারে।

কিন্তু কোনো কৌশলই জাতীয় ঐক্য ও স্বার্থবিরোধী হতে পারে না। এই মুহূর্তে যাঁরা রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন, তাঁদের মূল কাজ হচ্ছে জাতীয় স্বার্থে কোনো পক্ষপাতিত্ব না করে নিজেদের সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা। জাতীয় নির্বাচনের জন্য সবাই মিলে একটি উপযুক্ত পরিবেশ বা অবস্থা সৃষ্টি করা। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই হোক আর আগামী বছরের প্রথম কয়েক মাসের মধ্যেই হোক, নির্বাচন নিয়ে যেন কোনো দ্বন্দ্ব-সংঘাতের সৃষ্টি না হয়।

জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী এই দেশে কথিত সংস্কার নিয়ে যত বিতর্ক হয়েছে, তার চেয়ে প্রকৃত অর্থে কাজ হয়েছে অনেক কম। এর পাশাপাশি সচিবালয় থেকে এনবিআর ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে অনেক বেশি। অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার প্রথম থেকে এ ব্যাপারে সজাগ হলে বর্তমান পরিস্থিতির উদ্ভব হতো বলে অনেক মনে করেন না। আরো পরিকল্পিতভাবে এগোলে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা হলেও কমানো যেত, কিন্তু তা হয়নি। সে কারণেই বাজেট সহায়তার জন্য জাপানের কাছ থেকে এক বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে গত বছরের তুলনায় ঘাটতি হবে অনেক বেশি। এমন পরিস্থিতিতে না চাইলেও অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কার্যকলাপ জনসমক্ষে চলে আসে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে কৌশলগতভাবে অনেক কিছু ধরে রাখতে না পারলেও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত ঐক্যের পথটি আরো প্রশস্ত হওয়া উচিত ছিল। পারস্পরিক আস্থা, বিশ্বাসযোগ্যতা এবং জাতীয় ঐকমত্যের অভাবে সেটিও তেমনভাবে এগোয়নি।

জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সমর্থক বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস বৈঠক করেন গত ২৪ জুন। এতে রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণভাবে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতার আশ্বাস দেয় বলে জানা গেছে। বৈঠকে ড. ইউনূস নির্বাচন, সংস্কার ও বিচারের প্রেক্ষাপটে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন বলে জানা যায়। কিন্তু দেশের বড় দল বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে অনড় থাকে। অন্যদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক দিক বিবেচনা করে অধ্যাপক ইউনূস ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন করার কথায় যথারীতি আগের সিদ্ধান্ত পুনর্ব্যক্ত করেন। 

এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক তথ্যাভিজ্ঞ মহলের অনেকে মনে করেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে একটি উপযুক্ত সময় নির্ধারণ করা কোনো দুঃসাধ্য কাজ নয়। এটি একটি সাধারণ সমঝোতার ব্যাপার। ৫ আগস্ট সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতন না ঘটলে পরবর্তী নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ২০২৯ সালে। তেমন একটি পরিস্থিতিতে বিএনপি কিংবা অন্যান্য বিরোধী দলের আর কী করার ক্ষমতা ছিল? তারা তো তাদের দীর্ঘ দেড় দশকের আন্দোলন-সংগ্রামে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটাতে সক্ষম হয়নি। তাহলে এখন কেন ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠান করার অনড় অবস্থান? এ ক্ষেত্রে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের অভিমত হচ্ছে, অধ্যাপক ইউনূসের প্রতি বিএনপির আস্থা কিংবা বিশ্বাসের সংকট দেখা দিয়েছে। তাদের মতে, পক্ষপাতের একটি অনাকাঙ্ক্ষিত কালো ছায়া নেমে এসেছে নির্দলীয় প্রবীণ ব্যক্তিত্ব ইউনূসের ওপর এবং সে অভিযোগ খণ্ডন করার দায়িত্ব এখন সম্পূর্ণই তাঁর। কারণ তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান।

অধ্যাপক ইউনূস বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক বৈঠকগুলোতে বারবার একটি কথা বলেছেন, ‘আমি যত দিন দায়িত্বে আছি, দেশের কোনো অনিষ্ট হবে না।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘আমরা বর্তমানে এক ধরনের যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে দেশকে নানা উপায়ে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চলছে। এ অবস্থা থেকে আমাদের রক্ষা পেতে হবে। বিভাজন কাটিয়ে ঐক্যের ভিত্তিতে এগিয়ে যেতে হবে।’ তিনি অত্যন্ত জোর দিয়ে বলেছেন, ‘ভারত-আওয়ামী লীগ চক্র গত ৯ মাসে অন্তত ২০০টি চক্রান্ত করেছে। কিন্তু সংগ্রামী ছাত্র-জনতা, সেনাবাহিনী ও অন্তর্বর্তী সরকারের সুদৃঢ় ঐক্যের কারণেই সেসব চক্রান্ত ব্যর্থ হয়েছে। তার পরও চক্রান্তকারীরা তৎপর রয়েছে। তারা আমাদের ওপর সশস্ত্র আক্রমণও চালাতে পারে। দেশকে অস্থিতিশীল করে এ দেশে ভারতীয় সেনাবাহিনীও পাঠাতে পারে।’ 

অধ্যাপক ইউনূসের উপরোল্লিখিত গুরুতর অভিযোগের কথাগুলো এরই মধ্যে দেশের মানুষ শুনেছে এবং তারা দেশের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কি আমাদের দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলগুলোর কিছুই করার নেই? অন্তর্বর্তী সরকার থেকে অধ্যাপক ইউনূস কখনো যদি অভিমানবশত সরেও যান, তাতে কি আওয়ামী-ভারতীয় ষড়যন্ত্রের অবসান ঘটবে? সে অবস্থায় কোনো দল বা ব্যক্তি যদি সেই অপশক্তির সঙ্গে আপস করতে যায়, তাহলে কি ন্যূনতম সময়ের জন্যও তাদের পক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা সম্ভব হবে? তাই এখানে মূল বিষয়টি ডিসেম্বর কিংবা জুনের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে নয়, আশঙ্কা রয়েছে দেশের সার্বিক নিরাপত্তার প্রশ্নে, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে। 

উপরোল্লিখিত ভীতিজনক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অতীতে মহাজোট করে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে একটি তাঁবেদারি রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। দেশ পরিণত হয়েছিল বিদেশি শক্তির মদদে একটি ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রে। এর বিরুদ্ধে বিএনপির আন্দোলন ও কর্মসূচি আজ একটি গণদাবিতে পরিণত হয়েছে। ফ্যাসিস্টরা তাদের ক্ষমতা দখলে মরণ কামড় দিতে প্রস্তুত হচ্ছে। এমন একটি পরিস্থিতিতে দেশ এখন দৃশ্যত দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে বলে তাঁর ধারণা। একদিকে গণতন্ত্র ও মুক্তিকামী মানুষ, অন্যদিকে ফ্যাসিবাদীদের দোসর অপশক্তি। এই অবস্থায় বাংলাদেশ যাবে কোন পথে? তিনি বলেছেন, সে ফয়সালা হবে রাজপথে। 

অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের বিভিন্ন উপলব্ধির মধ্যে সম্প্রতি হঠাৎ করে একটি জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব প্রকাশ্যে এসেছে সবাইকে অবাক করে। গত সপ্তাহে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সমাবেশে একটি নাগরিক গোষ্ঠী বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার কোনো অবস্থায়ই স্বস্তিতে দায়িত্ব পালন করতে পারেনি। বিভিন্ন ষড়যন্ত্র কিংবা চক্রান্তের মুখে তারা বারবার হোঁচট খেয়েছে। সুতরাং উপরোল্লিখিত নাগরিক গোষ্ঠীটির মতে, দেশপ্রেমিক বিভিন্ন দলের সমন্বয়ে একটি জাতীয় সরকার গঠন করা অত্যন্ত আবশ্যক হয়ে পড়েছে। এতে তারা প্রস্তাবিত জাতীয় সরকারের প্রধান (রাষ্ট্রপতি) হিসেবে অধ্যাপক ড. ইউনূস, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং উপপ্রধানমন্ত্রী হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর প্রধান ডা. শফিকুর রহমানের নাম প্রস্তাব করেছে। তারা আরো বলেছে, প্রস্তাবিত জাতীয় সরকারে বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১ শতাংশ, ইসলামী আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং বাকি দলগুলো ২৫ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব পাবে। এ ধরনের প্রস্তাব কতটুকু বাস্তবসম্মত, তা জানা না গেলেও এতটুকু বোঝা গেছে যে দেশপ্রেমিক শক্তির সমন্বয়েই সেই জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে।

দেশের রাজনীতিসচেতন মানুষ মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দ্বন্দ্ব-সংঘাত, ত্রুটি-বিচ্যুতি এবং মতবিরোধ এড়িয়ে অধ্যাপক ইউনূস, বিএনপি নেতা তারেক রহমান, জামায়াত নেতা ডা. শফিকুর রহমান, এনসিপির তরুণ নেতা নাহিদ ইসলামসহ অন্যদের দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় স্বার্থ বা অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। নতুবা জুলাই-আগস্টের সব আত্মত্যাগ বিফলে যাবে। জাতির বৃহত্তর স্বার্থে ক্ষুদ্র মতবিরোধগুলো কাটিয়ে জাতীয় নির্বাচন ডিসেম্বরে হবে, না ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে হবে, তার একটি চূড়ান্ত ফয়সালা করে ফেলা জরুরি। সামনে আমাদের হাতে যে সময় অবশিষ্ট রয়েছে, তা অতি দ্রুত ফুরিয়ে যাবে। অথচ তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা বাড়ছে অকল্পনীয়ভাবে। আমাদের সামনে আজ এক কঠিন অগ্নিপরীক্ষা উপস্থিত হয়েছে। এটি সম্মিলিতভাবে এবং সাফল্যজনকভাবে অতিক্রম করার মধ্যেই আমাদের জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষার বিষয়টি নিহিত রয়েছে। আমরা এখন খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর