শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়

বাংলাদেশে সম্প্রতি যে যা না বলার তা-ই বলেছেন। আর যে যা না করার তা-ই করেছেন। অর্থাৎ অনেক দায়িত্বসম্পন্ন মানুষ তাঁদের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে গেছেন। এতে নাগরিক কিংবা সমাজ জীবনে বৃহত্তরভাবে একটি অবস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

কোনো রাষ্ট্রে রাজনৈতিকভাবে যখন জনগণ এবং রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে যাঁরা জড়িত রয়েছেন কিংবা ক্ষমতার অংশীজনদের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতার অভাব দেখা দেয়, তখনই শুরু হয় নানা অনৈক্য ও অরাজকতা। অস্বীকার করার উপায় নেই যে বাংলাদেশ এখন তেমন একটি অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এটি একটি আত্মঘাতী পরিস্থিতি বলে অনেকে মনে করেন। ক্ষমতার রাজনীতি যাঁরা করেন, ক্ষমতাসীন হওয়ার জন্য তাঁদের অনেক রকম কৌশল থাকতে পারে।

কিন্তু কোনো কৌশলই জাতীয় ঐক্য ও স্বার্থবিরোধী হতে পারে না। এই মুহূর্তে যাঁরা রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন, তাঁদের মূল কাজ হচ্ছে জাতীয় স্বার্থে কোনো পক্ষপাতিত্ব না করে নিজেদের সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা। জাতীয় নির্বাচনের জন্য সবাই মিলে একটি উপযুক্ত পরিবেশ বা অবস্থা সৃষ্টি করা। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই হোক আর আগামী বছরের প্রথম কয়েক মাসের মধ্যেই হোক, নির্বাচন নিয়ে যেন কোনো দ্বন্দ্ব-সংঘাতের সৃষ্টি না হয়।

জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী এই দেশে কথিত সংস্কার নিয়ে যত বিতর্ক হয়েছে, তার চেয়ে প্রকৃত অর্থে কাজ হয়েছে অনেক কম। এর পাশাপাশি সচিবালয় থেকে এনবিআর ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে অনেক বেশি। অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার প্রথম থেকে এ ব্যাপারে সজাগ হলে বর্তমান পরিস্থিতির উদ্ভব হতো বলে অনেক মনে করেন না। আরো পরিকল্পিতভাবে এগোলে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা হলেও কমানো যেত, কিন্তু তা হয়নি। সে কারণেই বাজেট সহায়তার জন্য জাপানের কাছ থেকে এক বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে গত বছরের তুলনায় ঘাটতি হবে অনেক বেশি। এমন পরিস্থিতিতে না চাইলেও অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কার্যকলাপ জনসমক্ষে চলে আসে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে কৌশলগতভাবে অনেক কিছু ধরে রাখতে না পারলেও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত ঐক্যের পথটি আরো প্রশস্ত হওয়া উচিত ছিল। পারস্পরিক আস্থা, বিশ্বাসযোগ্যতা এবং জাতীয় ঐকমত্যের অভাবে সেটিও তেমনভাবে এগোয়নি।

জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সমর্থক বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস বৈঠক করেন গত ২৪ জুন। এতে রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণভাবে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতার আশ্বাস দেয় বলে জানা গেছে। বৈঠকে ড. ইউনূস নির্বাচন, সংস্কার ও বিচারের প্রেক্ষাপটে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন বলে জানা যায়। কিন্তু দেশের বড় দল বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে অনড় থাকে। অন্যদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক দিক বিবেচনা করে অধ্যাপক ইউনূস ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন করার কথায় যথারীতি আগের সিদ্ধান্ত পুনর্ব্যক্ত করেন। 

এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক তথ্যাভিজ্ঞ মহলের অনেকে মনে করেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে একটি উপযুক্ত সময় নির্ধারণ করা কোনো দুঃসাধ্য কাজ নয়। এটি একটি সাধারণ সমঝোতার ব্যাপার। ৫ আগস্ট সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতন না ঘটলে পরবর্তী নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ২০২৯ সালে। তেমন একটি পরিস্থিতিতে বিএনপি কিংবা অন্যান্য বিরোধী দলের আর কী করার ক্ষমতা ছিল? তারা তো তাদের দীর্ঘ দেড় দশকের আন্দোলন-সংগ্রামে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটাতে সক্ষম হয়নি। তাহলে এখন কেন ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠান করার অনড় অবস্থান? এ ক্ষেত্রে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের অভিমত হচ্ছে, অধ্যাপক ইউনূসের প্রতি বিএনপির আস্থা কিংবা বিশ্বাসের সংকট দেখা দিয়েছে। তাদের মতে, পক্ষপাতের একটি অনাকাঙ্ক্ষিত কালো ছায়া নেমে এসেছে নির্দলীয় প্রবীণ ব্যক্তিত্ব ইউনূসের ওপর এবং সে অভিযোগ খণ্ডন করার দায়িত্ব এখন সম্পূর্ণই তাঁর। কারণ তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান।

অধ্যাপক ইউনূস বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক বৈঠকগুলোতে বারবার একটি কথা বলেছেন, ‘আমি যত দিন দায়িত্বে আছি, দেশের কোনো অনিষ্ট হবে না।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘আমরা বর্তমানে এক ধরনের যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে দেশকে নানা উপায়ে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চলছে। এ অবস্থা থেকে আমাদের রক্ষা পেতে হবে। বিভাজন কাটিয়ে ঐক্যের ভিত্তিতে এগিয়ে যেতে হবে।’ তিনি অত্যন্ত জোর দিয়ে বলেছেন, ‘ভারত-আওয়ামী লীগ চক্র গত ৯ মাসে অন্তত ২০০টি চক্রান্ত করেছে। কিন্তু সংগ্রামী ছাত্র-জনতা, সেনাবাহিনী ও অন্তর্বর্তী সরকারের সুদৃঢ় ঐক্যের কারণেই সেসব চক্রান্ত ব্যর্থ হয়েছে। তার পরও চক্রান্তকারীরা তৎপর রয়েছে। তারা আমাদের ওপর সশস্ত্র আক্রমণও চালাতে পারে। দেশকে অস্থিতিশীল করে এ দেশে ভারতীয় সেনাবাহিনীও পাঠাতে পারে।’ 

অধ্যাপক ইউনূসের উপরোল্লিখিত গুরুতর অভিযোগের কথাগুলো এরই মধ্যে দেশের মানুষ শুনেছে এবং তারা দেশের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কি আমাদের দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলগুলোর কিছুই করার নেই? অন্তর্বর্তী সরকার থেকে অধ্যাপক ইউনূস কখনো যদি অভিমানবশত সরেও যান, তাতে কি আওয়ামী-ভারতীয় ষড়যন্ত্রের অবসান ঘটবে? সে অবস্থায় কোনো দল বা ব্যক্তি যদি সেই অপশক্তির সঙ্গে আপস করতে যায়, তাহলে কি ন্যূনতম সময়ের জন্যও তাদের পক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা সম্ভব হবে? তাই এখানে মূল বিষয়টি ডিসেম্বর কিংবা জুনের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে নয়, আশঙ্কা রয়েছে দেশের সার্বিক নিরাপত্তার প্রশ্নে, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে। 

উপরোল্লিখিত ভীতিজনক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অতীতে মহাজোট করে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে একটি তাঁবেদারি রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। দেশ পরিণত হয়েছিল বিদেশি শক্তির মদদে একটি ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রে। এর বিরুদ্ধে বিএনপির আন্দোলন ও কর্মসূচি আজ একটি গণদাবিতে পরিণত হয়েছে। ফ্যাসিস্টরা তাদের ক্ষমতা দখলে মরণ কামড় দিতে প্রস্তুত হচ্ছে। এমন একটি পরিস্থিতিতে দেশ এখন দৃশ্যত দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে বলে তাঁর ধারণা। একদিকে গণতন্ত্র ও মুক্তিকামী মানুষ, অন্যদিকে ফ্যাসিবাদীদের দোসর অপশক্তি। এই অবস্থায় বাংলাদেশ যাবে কোন পথে? তিনি বলেছেন, সে ফয়সালা হবে রাজপথে। 

অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের বিভিন্ন উপলব্ধির মধ্যে সম্প্রতি হঠাৎ করে একটি জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব প্রকাশ্যে এসেছে সবাইকে অবাক করে। গত সপ্তাহে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সমাবেশে একটি নাগরিক গোষ্ঠী বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার কোনো অবস্থায়ই স্বস্তিতে দায়িত্ব পালন করতে পারেনি। বিভিন্ন ষড়যন্ত্র কিংবা চক্রান্তের মুখে তারা বারবার হোঁচট খেয়েছে। সুতরাং উপরোল্লিখিত নাগরিক গোষ্ঠীটির মতে, দেশপ্রেমিক বিভিন্ন দলের সমন্বয়ে একটি জাতীয় সরকার গঠন করা অত্যন্ত আবশ্যক হয়ে পড়েছে। এতে তারা প্রস্তাবিত জাতীয় সরকারের প্রধান (রাষ্ট্রপতি) হিসেবে অধ্যাপক ড. ইউনূস, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং উপপ্রধানমন্ত্রী হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর প্রধান ডা. শফিকুর রহমানের নাম প্রস্তাব করেছে। তারা আরো বলেছে, প্রস্তাবিত জাতীয় সরকারে বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১ শতাংশ, ইসলামী আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং বাকি দলগুলো ২৫ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব পাবে। এ ধরনের প্রস্তাব কতটুকু বাস্তবসম্মত, তা জানা না গেলেও এতটুকু বোঝা গেছে যে দেশপ্রেমিক শক্তির সমন্বয়েই সেই জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে।

দেশের রাজনীতিসচেতন মানুষ মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দ্বন্দ্ব-সংঘাত, ত্রুটি-বিচ্যুতি এবং মতবিরোধ এড়িয়ে অধ্যাপক ইউনূস, বিএনপি নেতা তারেক রহমান, জামায়াত নেতা ডা. শফিকুর রহমান, এনসিপির তরুণ নেতা নাহিদ ইসলামসহ অন্যদের দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় স্বার্থ বা অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। নতুবা জুলাই-আগস্টের সব আত্মত্যাগ বিফলে যাবে। জাতির বৃহত্তর স্বার্থে ক্ষুদ্র মতবিরোধগুলো কাটিয়ে জাতীয় নির্বাচন ডিসেম্বরে হবে, না ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে হবে, তার একটি চূড়ান্ত ফয়সালা করে ফেলা জরুরি। সামনে আমাদের হাতে যে সময় অবশিষ্ট রয়েছে, তা অতি দ্রুত ফুরিয়ে যাবে। অথচ তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা বাড়ছে অকল্পনীয়ভাবে। আমাদের সামনে আজ এক কঠিন অগ্নিপরীক্ষা উপস্থিত হয়েছে। এটি সম্মিলিতভাবে এবং সাফল্যজনকভাবে অতিক্রম করার মধ্যেই আমাদের জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষার বিষয়টি নিহিত রয়েছে। আমরা এখন খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ