শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়

বাংলাদেশে সম্প্রতি যে যা না বলার তা-ই বলেছেন। আর যে যা না করার তা-ই করেছেন। অর্থাৎ অনেক দায়িত্বসম্পন্ন মানুষ তাঁদের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে গেছেন। এতে নাগরিক কিংবা সমাজ জীবনে বৃহত্তরভাবে একটি অবস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

কোনো রাষ্ট্রে রাজনৈতিকভাবে যখন জনগণ এবং রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে যাঁরা জড়িত রয়েছেন কিংবা ক্ষমতার অংশীজনদের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতার অভাব দেখা দেয়, তখনই শুরু হয় নানা অনৈক্য ও অরাজকতা। অস্বীকার করার উপায় নেই যে বাংলাদেশ এখন তেমন একটি অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এটি একটি আত্মঘাতী পরিস্থিতি বলে অনেকে মনে করেন। ক্ষমতার রাজনীতি যাঁরা করেন, ক্ষমতাসীন হওয়ার জন্য তাঁদের অনেক রকম কৌশল থাকতে পারে।

কিন্তু কোনো কৌশলই জাতীয় ঐক্য ও স্বার্থবিরোধী হতে পারে না। এই মুহূর্তে যাঁরা রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন, তাঁদের মূল কাজ হচ্ছে জাতীয় স্বার্থে কোনো পক্ষপাতিত্ব না করে নিজেদের সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা। জাতীয় নির্বাচনের জন্য সবাই মিলে একটি উপযুক্ত পরিবেশ বা অবস্থা সৃষ্টি করা। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই হোক আর আগামী বছরের প্রথম কয়েক মাসের মধ্যেই হোক, নির্বাচন নিয়ে যেন কোনো দ্বন্দ্ব-সংঘাতের সৃষ্টি না হয়।

জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী এই দেশে কথিত সংস্কার নিয়ে যত বিতর্ক হয়েছে, তার চেয়ে প্রকৃত অর্থে কাজ হয়েছে অনেক কম। এর পাশাপাশি সচিবালয় থেকে এনবিআর ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে অনেক বেশি। অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার প্রথম থেকে এ ব্যাপারে সজাগ হলে বর্তমান পরিস্থিতির উদ্ভব হতো বলে অনেক মনে করেন না। আরো পরিকল্পিতভাবে এগোলে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা হলেও কমানো যেত, কিন্তু তা হয়নি। সে কারণেই বাজেট সহায়তার জন্য জাপানের কাছ থেকে এক বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে গত বছরের তুলনায় ঘাটতি হবে অনেক বেশি। এমন পরিস্থিতিতে না চাইলেও অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কার্যকলাপ জনসমক্ষে চলে আসে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে কৌশলগতভাবে অনেক কিছু ধরে রাখতে না পারলেও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত ঐক্যের পথটি আরো প্রশস্ত হওয়া উচিত ছিল। পারস্পরিক আস্থা, বিশ্বাসযোগ্যতা এবং জাতীয় ঐকমত্যের অভাবে সেটিও তেমনভাবে এগোয়নি।

জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সমর্থক বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস বৈঠক করেন গত ২৪ জুন। এতে রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণভাবে সরকারের সঙ্গে সহযোগিতার আশ্বাস দেয় বলে জানা গেছে। বৈঠকে ড. ইউনূস নির্বাচন, সংস্কার ও বিচারের প্রেক্ষাপটে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন বলে জানা যায়। কিন্তু দেশের বড় দল বিএনপি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে অনড় থাকে। অন্যদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক দিক বিবেচনা করে অধ্যাপক ইউনূস ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন করার কথায় যথারীতি আগের সিদ্ধান্ত পুনর্ব্যক্ত করেন। 

এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক তথ্যাভিজ্ঞ মহলের অনেকে মনে করেন, নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে একটি উপযুক্ত সময় নির্ধারণ করা কোনো দুঃসাধ্য কাজ নয়। এটি একটি সাধারণ সমঝোতার ব্যাপার। ৫ আগস্ট সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতন না ঘটলে পরবর্তী নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল ২০২৯ সালে। তেমন একটি পরিস্থিতিতে বিএনপি কিংবা অন্যান্য বিরোধী দলের আর কী করার ক্ষমতা ছিল? তারা তো তাদের দীর্ঘ দেড় দশকের আন্দোলন-সংগ্রামে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটাতে সক্ষম হয়নি। তাহলে এখন কেন ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠান করার অনড় অবস্থান? এ ক্ষেত্রে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের অভিমত হচ্ছে, অধ্যাপক ইউনূসের প্রতি বিএনপির আস্থা কিংবা বিশ্বাসের সংকট দেখা দিয়েছে। তাদের মতে, পক্ষপাতের একটি অনাকাঙ্ক্ষিত কালো ছায়া নেমে এসেছে নির্দলীয় প্রবীণ ব্যক্তিত্ব ইউনূসের ওপর এবং সে অভিযোগ খণ্ডন করার দায়িত্ব এখন সম্পূর্ণই তাঁর। কারণ তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান।

অধ্যাপক ইউনূস বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক বৈঠকগুলোতে বারবার একটি কথা বলেছেন, ‘আমি যত দিন দায়িত্বে আছি, দেশের কোনো অনিষ্ট হবে না।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘আমরা বর্তমানে এক ধরনের যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকে দেশকে নানা উপায়ে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চলছে। এ অবস্থা থেকে আমাদের রক্ষা পেতে হবে। বিভাজন কাটিয়ে ঐক্যের ভিত্তিতে এগিয়ে যেতে হবে।’ তিনি অত্যন্ত জোর দিয়ে বলেছেন, ‘ভারত-আওয়ামী লীগ চক্র গত ৯ মাসে অন্তত ২০০টি চক্রান্ত করেছে। কিন্তু সংগ্রামী ছাত্র-জনতা, সেনাবাহিনী ও অন্তর্বর্তী সরকারের সুদৃঢ় ঐক্যের কারণেই সেসব চক্রান্ত ব্যর্থ হয়েছে। তার পরও চক্রান্তকারীরা তৎপর রয়েছে। তারা আমাদের ওপর সশস্ত্র আক্রমণও চালাতে পারে। দেশকে অস্থিতিশীল করে এ দেশে ভারতীয় সেনাবাহিনীও পাঠাতে পারে।’ 

অধ্যাপক ইউনূসের উপরোল্লিখিত গুরুতর অভিযোগের কথাগুলো এরই মধ্যে দেশের মানুষ শুনেছে এবং তারা দেশের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে। এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কি আমাদের দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলগুলোর কিছুই করার নেই? অন্তর্বর্তী সরকার থেকে অধ্যাপক ইউনূস কখনো যদি অভিমানবশত সরেও যান, তাতে কি আওয়ামী-ভারতীয় ষড়যন্ত্রের অবসান ঘটবে? সে অবস্থায় কোনো দল বা ব্যক্তি যদি সেই অপশক্তির সঙ্গে আপস করতে যায়, তাহলে কি ন্যূনতম সময়ের জন্যও তাদের পক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা সম্ভব হবে? তাই এখানে মূল বিষয়টি ডিসেম্বর কিংবা জুনের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে নয়, আশঙ্কা রয়েছে দেশের সার্বিক নিরাপত্তার প্রশ্নে, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে। 

উপরোল্লিখিত ভীতিজনক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অতীতে মহাজোট করে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে একটি তাঁবেদারি রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। দেশ পরিণত হয়েছিল বিদেশি শক্তির মদদে একটি ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রে। এর বিরুদ্ধে বিএনপির আন্দোলন ও কর্মসূচি আজ একটি গণদাবিতে পরিণত হয়েছে। ফ্যাসিস্টরা তাদের ক্ষমতা দখলে মরণ কামড় দিতে প্রস্তুত হচ্ছে। এমন একটি পরিস্থিতিতে দেশ এখন দৃশ্যত দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে বলে তাঁর ধারণা। একদিকে গণতন্ত্র ও মুক্তিকামী মানুষ, অন্যদিকে ফ্যাসিবাদীদের দোসর অপশক্তি। এই অবস্থায় বাংলাদেশ যাবে কোন পথে? তিনি বলেছেন, সে ফয়সালা হবে রাজপথে। 

অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের বিভিন্ন উপলব্ধির মধ্যে সম্প্রতি হঠাৎ করে একটি জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব প্রকাশ্যে এসেছে সবাইকে অবাক করে। গত সপ্তাহে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সমাবেশে একটি নাগরিক গোষ্ঠী বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার কোনো অবস্থায়ই স্বস্তিতে দায়িত্ব পালন করতে পারেনি। বিভিন্ন ষড়যন্ত্র কিংবা চক্রান্তের মুখে তারা বারবার হোঁচট খেয়েছে। সুতরাং উপরোল্লিখিত নাগরিক গোষ্ঠীটির মতে, দেশপ্রেমিক বিভিন্ন দলের সমন্বয়ে একটি জাতীয় সরকার গঠন করা অত্যন্ত আবশ্যক হয়ে পড়েছে। এতে তারা প্রস্তাবিত জাতীয় সরকারের প্রধান (রাষ্ট্রপতি) হিসেবে অধ্যাপক ড. ইউনূস, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং উপপ্রধানমন্ত্রী হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর প্রধান ডা. শফিকুর রহমানের নাম প্রস্তাব করেছে। তারা আরো বলেছে, প্রস্তাবিত জাতীয় সরকারে বিএনপি ২৫ শতাংশ, জামায়াত ২০ শতাংশ, এনসিপি ১ শতাংশ, ইসলামী আন্দোলন ৫ শতাংশ, বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ১০ শতাংশ এবং বাকি দলগুলো ২৫ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব পাবে। এ ধরনের প্রস্তাব কতটুকু বাস্তবসম্মত, তা জানা না গেলেও এতটুকু বোঝা গেছে যে দেশপ্রেমিক শক্তির সমন্বয়েই সেই জাতীয় সরকারের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে।

দেশের রাজনীতিসচেতন মানুষ মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দ্বন্দ্ব-সংঘাত, ত্রুটি-বিচ্যুতি এবং মতবিরোধ এড়িয়ে অধ্যাপক ইউনূস, বিএনপি নেতা তারেক রহমান, জামায়াত নেতা ডা. শফিকুর রহমান, এনসিপির তরুণ নেতা নাহিদ ইসলামসহ অন্যদের দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় স্বার্থ বা অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। নতুবা জুলাই-আগস্টের সব আত্মত্যাগ বিফলে যাবে। জাতির বৃহত্তর স্বার্থে ক্ষুদ্র মতবিরোধগুলো কাটিয়ে জাতীয় নির্বাচন ডিসেম্বরে হবে, না ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে হবে, তার একটি চূড়ান্ত ফয়সালা করে ফেলা জরুরি। সামনে আমাদের হাতে যে সময় অবশিষ্ট রয়েছে, তা অতি দ্রুত ফুরিয়ে যাবে। অথচ তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা বাড়ছে অকল্পনীয়ভাবে। আমাদের সামনে আজ এক কঠিন অগ্নিপরীক্ষা উপস্থিত হয়েছে। এটি সম্মিলিতভাবে এবং সাফল্যজনকভাবে অতিক্রম করার মধ্যেই আমাদের জাতীয় অস্তিত্ব রক্ষার বিষয়টি নিহিত রয়েছে। আমরা এখন খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
সর্বশেষ খবর
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০
রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন
টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

নগর জীবন

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই
গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই

নগর জীবন

ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড
ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট
ছয় মাসেই উঠে যাচ্ছে রাস্তার কার্পেট

রকমারি নগর পরিক্রমা