শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

কাদের দখলে স্বাস্থ্য খাত

ঘাটে ঘাটে সিন্ডিকেট, শেষ নেই অনিয়মের, দরকার জরুরি অ্যাকশন
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
কাদের দখলে স্বাস্থ্য খাত

সিন্ডিকেটে জিম্মি হয়ে আছে স্বাস্থ্য খাত। এখানে দুর্নীতি-অনিয়ম বেড়েই চলছে। নির্মাণ, সরবরাহ, কেনাকাটা, নিয়োগ, বদলি- সবক্ষেত্রেই চলে ঘুষ লেনদেন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন হিসাবরক্ষক আবজাল মিয়াও সিন্ডিকেটের কল্যাণে শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ভুয়া টেন্ডারের মাধ্যমে রাষ্ট্রের শত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদফতরের বাজেট বিভাগের সহকারী পরিচালক ডা. আনিসুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বিশ্বখ্যাত জাপান ব্র্যান্ড ক্যাননের অথরাইজেশন লেটার জালিয়াতি করে ৮০ কোটি টাকার মেডিকেল যন্ত্রপাতি সরবরাহের টেন্ডার বাগানোর চেষ্টা চালাচ্ছে স্বাস্থ্য খাতের একটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেট। এই চক্রের অন্যতম হোতা এএসএল নামে একটি প্রতিষ্ঠান জাপানি ক্যাননের ভুয়া অথরাইজেশন লেটার দিয়ে এমআরআই ও সিটি স্ক্যান মেশিনসহ অন্যান্য যন্ত্রপাতি সরবরাহের জন্য টেন্ডার দাখিল করেছে। মানিকগঞ্জের কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ ও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের ভারী যন্ত্রপাতি ক্রয়ে দাখিল করা টেন্ডার যাচাই-বাছাইয়ে ভয়াবহ এ জালিয়াতির ঘটনা ধরা পড়েছে। জানা গেছে, অথরাইজেশন জালিয়াতি করে পুরনো মেশিন দিয়ে নতুনের দামে ৮০ কোটি টাকা বাগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি। খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বাবার নামে প্রতিষ্ঠিত মেডিকেল কলেজের জন্য চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনার টেন্ডারে এ ধরনের জালিয়াতি ধরা পড়ার পর সংশ্লিষ্ট মহলে তোলপাড় চলছে। দেশের স্বাস্থ্য খাতের বেহাল পরিস্থিতি নিয়ে টিআইবির অনুসন্ধানেও নানা চিত্র ফুটে উঠেছে। টিআইবি প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের স্বাস্থ্য খাতের নিয়োগ, বদলি, পদায়ন ও পদোন্নতি সর্বত্রই অনিয়ম-দুর্নীতিতে ছেয়ে গেছে। এ ছাড়া যে কোনো টেন্ডার বা ছোটখাটো যে কোনো কাজের জন্যও গুনতে হয় ঘুষ। এক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হয় ভুক্তভোগীদের। স্বাস্থ্য অধিদফতর, সিভিল সার্জন কার্যালয় ও ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালীরা এ অর্থ নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে চিকিৎসকরা ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ কমিশন নিয়ে থাকেন। আর দালালরা নিয়ে থাকেন ১০ থেকে ৩০ শতাংশ।  গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্যমতে, এ খাতে অ্যাডহক চিকিৎসক ও তৃতীয়-চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে ১ থেকে ৬৫ লাখ টাকা, বদলির ক্ষেত্রে ১০ হাজার থেকে ১০ লাখ টাকা এবং পদায়ন ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা ঘুষ লেনদেন হয়। এসব ঘুষ লেনদেনের সঙ্গে মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সিভিল সার্জন কার্যালয়সহ স্বাস্থ্য খাতের প্রতিটি বিভাগের একশ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারী জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হাসপাতাল থেকে শুরু করে ডায়াগনস্টিক সেন্টার সর্বত্রই দালালদের উৎপাত। হাসপাতালে ভর্তি করতে দালাল, ওয়ার্ডে বেড পাওয়া নিশ্চিত করতে দালাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেও দালালদের সাহায্য নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। পঙ্গু ও সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রোগীর জন্য ট্রলি ব্যবহার করতেও গুনতে হয় টাকা। রোগীদের জন্য বরাদ্দ থাকা ট্রলি নিয়ন্ত্রণে রেখে মিটফোর্ড হাসপাতালেও বাড়তি টাকা কামায় বহিরাগতরা। ছুটির দিন আর রাতে হাসপাতালগুলোর চেহারা পাল্টে যায়। বহু খোঁজাখুঁজি করেও কর্মরত ডাক্তারদের সন্ধান মেলে না। দরজা আটকে বিশ্রামে থাকা নার্সদের ডাকলে রীতিমতো রক্তচক্ষু দেখতে হয়। সরকারি হাসপাতালে রোগ পরীক্ষার যন্ত্রগুলো হয় অকেজো, নয়তো খোলাই হয় না বছরের পর বছর। আবার সচল যন্ত্রপাতির সংযোজন থাকলেও তা চালানোর মতো টেকনিশিয়ান নেই সেখানে। এসব কারণে ঢাকার প্রায় সব সরকারি বিশেষায়িত চিকিৎসাকেন্দ্রসহ সারা দেশের মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জেলা ও উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসা সরঞ্জামাদির সুযোগ-সুবিধা রোগীদের ভাগ্যে জুটছে না। ফলে ন্যূনতম রক্ত পরীক্ষা থেকে শুরু করে ক্যান্সার নির্ণয় পর্যন্ত যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য রোগীরা বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ওপর নির্ভরশীল হচ্ছে। অন্যদিকে, কানে মোবাইল ফোন লাগিয়ে খোশগল্প করার ফাঁকে ফাঁকে রোগী দেখা ডাক্তারদের দুর্ব্যবহারের শেষ নেই। অতি সম্প্রতি এক নারী-ডাক্তারকে আপা বলার কারণে রোগী ও তার স্বজনদের লাঠিপেটা পর্যন্ত খেতে হয়েছে। কোনো রোগীর খারাপ পরিস্থিতি জানাতে গেলেও তেড়ে আসেন ডাক্তার। এক রোগী জানান, একটা ইনজেকশন পুশ করার নামে তার ডান হাতের ১৮টি স্থানে ফুটো করা হয়েছে মুগদা জেনারেল হাসপাতালে। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেজ অ্যান্ড ইউরোলজি, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, জাতীয় অর্থোপেডিক পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) ও হাসপাতালে স্টোরকিপার ও ওয়ার্ড মাস্টার পদে ১৯৯৩ ও ১৯৯৭ সাল থেকে একই ডেস্কে কাজ করছেন। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ। সরেজমিন এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, হাসপাতালে কর্মরত হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, স্টোরকিপার ও অফিস সহকারীরা ঠিকাদারদের সঙ্গে সিন্ডিকেট করে কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি, ওষুধ ও পথ্যবাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করে। অনেকে সরকারি হাসপাতালের ওষুধ চুরি করে বিক্রির সঙ্গেও জড়িত। স্থানীয় সন্ত্রাসী ও প্রভাবশালী ঠিকাদারের সঙ্গে যোগসাজশ করে তারা হাসপাতালগুলোতে বাণিজ্যিক সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। অপরদিকে সিট বাণিজ্য, রোগী বাগিয়ে প্রাইভেট ক্লিনিকে পাঠানো, পথ্যবাণিজ্য থেকে শুরু করে ছোট ও মাঝারি পর্যায়ে হাসপাতালের অনিয়ম-দুর্নীতির অগ্রভাগে থাকেন ওয়ার্ড মাস্টাররা। তাদের নেতৃত্বেই হাসপাতাল ও এরপর পার্শ্ববর্তী এলাকায় গড়ে উঠেছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। চিকিৎসক-কর্মকর্তারাও তাদের সমীহ করে চলেন। দালাল চক্রের কাছ থেকে কমিশন নিয়ে ওয়ার্ড মাস্টাররা প্রাইভেট হাসপাতাল-ক্লিনিকের জন্য রোগী বাগানোর কাজ করেন। দরিদ্র রোগীরা এসব দালাল চক্রের হাতে জিম্মি হয়ে পড়ে।

দলবাজির কারণেও বিপর্যস্ত স্বাস্থ্যসেবা : সরকারি হাসপাতালসহ স্বাস্থ্য সেক্টরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫৫ হাজার ডাক্তারের মধ্যে আট হাজার ডাক্তার কোনোদিনই চিকিৎসাসেবা প্রদান করেন না। তাদের ধারেকাছে যেমন রোগীরা যেতে পারেন না, তেমনি এসব ডাক্তারও বসেন না নিজের কর্মস্থলে। দিন, সপ্তাহ, মাস নয়, বছরের পর বছর ধরে এসব দাপুটে ডাক্তার রাজনীতি, সংগঠন, দলাদলি নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। ছোটাছুটি করেন আন্দোলন, মিছিল, সমাবেশ নিয়ে। তারপরও তাদের চাকরি বহাল থাকে, বেতন-ভাতা পান এবং সবচেয়ে লোভনীয় পদগুলোতে পদায়ন-পদোন্নতিও জোটে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারীদের হাতেগোনা কয়েকটি সংগঠনের কাছে গোটা স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা রীতিমতো জিম্মি হয়ে পড়েছে। চিকিৎসাসেবা দেওয়ার মহানব্রত নিয়ে একদিন যারা ডাক্তারি পেশায় নিয়োজিত হয়েছিলেন, তারা এখন দলাদলি, মিছিল-সমাবেশ, রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সার্বক্ষণিক সক্রিয় থাকছেন। বিপুলসংখ্যক চিকিৎসকের কাছে দিন দিন পেশাদারিত্বটা গৌণ হয়েছে। নেতৃত্বই হয়ে উঠেছে তাদের মুখ্য-লোভনীয় আদর্শ! রাতারাতি সুবিধা হাতিয়ে নেওয়ার ধান্ধাবাজিতে লিপ্ত মহলটি চিকিৎসাসেবা দেওয়া দূরের কথা বরং নানা কূটকৌশলে স্বাস্থ্য সেক্টরকেই ভঙ্গুর করে দিচ্ছে।

বহিরাগতর কাছে জিম্মি ময়মনসিংহের স্বাস্থ্য বিভাগ : শুধু সাংগঠনিক কাঠামোর কাছেই নয়, স্থানীয় পর্যায়ের বিভিন্ন নেতার কাছেও জিম্মি থাকে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা খাত। রাজধানীর বাইরে ময়মনসিংহে মুকুটহীন এক সম্রাটের কাছেই জিম্মি হয়ে পড়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। স্বাস্থ্য বিভাগের চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা সবাই থাকেন নানা আতঙ্কেও। কেননা, হাসপাতালে কর্মচারী নিয়োগ থেকে শুরু করে চিকিৎসকদের বদলি, বদলি ঠেকানো ও ইনজুরি সার্টিফিকেট বাণিজ্যের পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করেন তিনি। যার অদৃশ্য ইশারায় এসব হচ্ছে তিনি আর কেউ নন এ এইচ এম ফারুক ওরফে টুপি ফারুক। তিনি ময়মনসিংহ মহানগর যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক এবং স্বাচিপের এক কেন্দ্রীয় নেতার সহোদর। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি ভাইয়ের নাম ভাঙিয়ে নানা কুকীর্তি করে যাচ্ছেন। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, ‘টুপি ফারুক’ ময়মনসিংহ স্বাস্থ্য বিভাগের কাছে এক মূর্তিমান আতঙ্ক। কেননা, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, ময়মনসিংহ বিভাগের বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীসহ কর্মচারীদের বদলিসহ সবকিছুই টুপি ফারুকের নিয়ন্ত্রণে। ময়মনসিংহের মতো আরও বেশ কয়েকটি জেলায়ও বহিরাগত নেতা নিয়ন্ত্রণ করে স্বাস্থ্য খাত।

বেসরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণহীন : বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোয় রোগীদের কাছ থেকে মাত্রাতিরিক্ত ফি আদায়ের পাগলা ঘোড়া থামানো যাচ্ছে না কোনোভাবেই। খেয়ালখুশি মতো বাড়ানো হচ্ছে সেবা ফি। বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোয় নিয়ন্ত্রণহীন ‘সেবামূল্য’ আদায়ে রোগীদের জিম্মিসহ নানা মাত্রার হয়রানি-অত্যাচার ইংরেজ নীলকরদেরও হার মানাচ্ছে। সাধারণ রোগের জন্যও চিকিৎসকরা বিভিন্ন টেস্ট দিয়ে রোগীদের পাঠাচ্ছেন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। সেখান থেকে তারা পান কমিশনের কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা। ডাক্তাররা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সরবরাহকৃত স্লিপে টিক মার্ক দিয়ে দেন কোন কোন টেস্ট করাতে হবে। রোগী নিজের পছন্দের ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সেই টেস্ট করালে ডাক্তার ওই রিপোর্ট গ্রহণ করেন না। ডাক্তার তার নির্ধারিত সেন্টার থেকে আবার একই টেস্ট করিয়ে আনতে চাপ দেন। কমিশন নিশ্চিত হওয়ার পরই কেবল চিকিৎসা মেলে। এ সুযোগে কথিত ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো পরীক্ষার ফি বাবদ ইচ্ছামাফিক টাকা-পয়সা আদায়ের একচেটিয়া ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর কর্তৃক ক্লিনিক্যাল প্যাথলজির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৮০ ও সর্বোচ্চ ৬০০ টাকা, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড ইমিউনোলজিতে সর্বনিম্ন ১৫০ ও সর্বোচ্চ এক হাজার ৩০০ টাকা, বায়োকেমিস্ট্রিতে সর্বনিম্ন ১২০ টাকা ও সর্বোচ্চ ৮০০ টাকা, হিস্ট্রোপ্যাথলজিতে সর্বনিম্ন ৫০০ ও সর্বোচ্চ ১ হাজার ২০০ টাকা, ড্রাগ এবিউজে সব ধরনের পরীক্ষা সাড়ে ৫০০ টাকা, থেরাপিউটিক ড্রাগের ক্ষেত্রে ৫০০ টাকা ও ভাইরোলজির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২০০ ও সর্বোচ্চ ২ হাজার টাকা ফি নির্ধারণ করা আছে। কিন্তু এ মূল্য তালিকা মানে না কোনো ডায়াগনস্টিক সেন্টারই। তাদের মনগড়া তালিকা  অনুযায়ী টেস্টের টাকা পরিশোধ করতে বাধ্য হচ্ছেন মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণির রোগীরা।  এভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয় কোটি কোটি টাকা। এ টাকার মোটা অংশ কমিশন হিসেবে চলে যায় ডাক্তারদের পকেটে। এসবের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে স্বাস্থ্য অধিদফতরের দায়িত্বশীল বিভাগটি অজ্ঞাত কারণে বরাবরই চরম উদাসীন।

এই বিভাগের আরও খবর
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে