শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

জলে গেল মশা মারার ৫০ কোটি টাকা

অকার্যকর ওষুধ, বর্ষায় এডিস মশার উপদ্রপ বাড়তে পারে বলে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
জলে গেল মশা মারার ৫০ কোটি টাকা

মশা মারার জন্য ৫০ কোটি টাকার বেশি খরচ করেছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। এর মধ্যে উত্তর সিটি করপোরেশন খরচ করেছে ২৩ কোটি টাকা এবং দক্ষিণ সিটিতে খরচ হয়েছে সাড়ে ২৮ কোটি টাকা। কিন্তু বাস্তবে কমেনি মশা। বরং মশার কারণে ভয়াবহ সংকটে পড়েছে ঢাকা। মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু জ্বরে একের পর এক ঘটছে প্রাণহানি। এমন পরিস্থিতিতে মাঠে ঘাটে মশা মারতে তেমন কোনো সক্রিয়তা দেখা যায়নি সিটি করপোরেশন কর্মীদের। অবশ্য সিটি করপোরেশনগুলোর মশার ওষুধের কার্যকারিতা নিয়েও সন্দিহান নগরবাসী। কিন্তু বছরের পর বছর মশা মারার জন্য বাজেট বাড়িয়েছে দুই সিটি করপোরেশন। অথচ চলতি বছরের শুরুতেই এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধির শঙ্কা প্রকাশ করেছিল স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা। সেই শঙ্কার কথা দুই সিটি করপোরেশনকে জানানো হলেও প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেয়নি দুই সিটি করপোরেশন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্লানার্সের সাধারণ সম্পাদক নগরবিদ ড. আদিল মোহাম্মদ খান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারি দুই সংস্থার গবেষণায় সিটি করপোরেশনের মশা নিধনের ওষুধ যে অকার্যকর তা প্রমাণিত। তারপরও এই অকার্যকর ওষুধ কিনে আসলে জনগণের ট্যাক্সের টাকা জলে ফেলা হয়েছে।

দুই সিটি করপোরেশনের বাজেট বরাদ্দ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ২০১৭-১৮ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে মশা নিধনে উত্তর সিটির বরাদ্দ ছিল ১৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। তা বেড়ে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে হয়েছে ২১ কোটি টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের ২১ কোটি টাকার মধ্যে ১৮ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল ওষুধ কেনার জন্য। আর কচুরিপানা-আগাছা পরিষ্কারে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ কোটি টাকা এবং ফগার/হুইল/স্প্রে-মেশিন পরিবহনে ব্যয় ধরা হয়েছিল ২ কোটি টাকা। মশা নিধনের যন্ত্রপাতি ক্রয় করা হয়েছে ২ কোটি টাকার।  অন্যদিকে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে মশা নিধনে দক্ষিণ সিটির বরাদ্দ ছিল ১৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা। তা বেড়ে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে হয়েছে ২৬ কোটি টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের ২৬ কোটি টাকার মধ্যে ২৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা বরাদ্দ ছিল ওষুধ কেনার জন্য। কচুরিপানা-আগাছা পরিষ্কারে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩০ লাখ টাকা এবং ফগার/হুইল/স্প্রে-মেশিন পরিবহনে ব্যয় ধরা হয়েছিল ২ কোটি টাকা। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে ২ কোটি ৫০ লাখ টাকার মশক নিয়ন্ত্রণের যন্ত্রপাতি কিনেছে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। জানা যায়, স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার আওতায় গত মার্চে মশার উৎস নিয়ে ১০ দিনব্যাপী জরিপ চালানো হয়। তখন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার ৯৭টি ওয়ার্ডের ১০০টি স্থানের ৯৯৮টি বাড়ি পরিদর্শন করে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। ওই জরিপে ডিএসসিসির ৮০ নম্বর ওয়ার্ডে এডিস মশার লার্ভার ঘনত্বের সূচক বা বিআই (ব্রুটাল ইনডেক্স) সবচেয়ে বেশি ৮০ পাওয়া গিয়েছিল। হাতিরঝিল এলাকার দুই পাশে দুই সিটি করপোরেশনেরই কয়েকটি ওয়ার্ড পড়েছে। সেসব এলাকায় এডিস মশার লার্ভার ঘনত্ব বেশি পাওয়ার কথা জানিয়েছিল রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা। বর্ষায় এডিস মশার উপদ্রুব বাড়তে পারে বলেও তখন সতর্ক করেছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তারা। সেই শঙ্কার বাস্তব রূপ নিয়েছে জুনের শুরুতেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন- বর্ষা এডিস মশা বিস্তারের উপযোগী সময়। এ কারণে এ সময় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে মশা ডিম পাড়ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ডিম ফুটে বাচ্চা খুব দ্রুত বের হচ্ছে। কিন্তু সিটি করপোরেশন যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ায় এবার ডেঙ্গু মহামারী আকার ধারণ করেছে। ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, নিয়মিত পরিষ্কার না করায় রাজধানীর নিচু জমি, ঝিল, লেকগুলো হয়ে উঠেছে আবর্জনার ভাগাড়। আর এসব নোংরা-আবর্জনায় জন্মাচ্ছে মশা। এসব জলাশয় এবং নিষ্কাশন নালাগুলো হয়ে উঠেছে মশার আদর্শ প্রজনন স্থল। রাজধানীতে মশার উপদ্রব বাড়ার জন্য এসব জলাশয় ও ডোবা-নালাগুলোকেই দায়ী করছেন নগরবাসী। রাজধানীর কল্যাণপুর, মিরপুর, বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, বাড্ডা, বনশ্রী, গোড়ান, খিলগাঁও, বাসাবো, মুগদা, শনির আখড়া, দোলাইরপাড়, মোহাম্মদপুর, আদাবর এলাকার জলাশয়গুলোকে মশার খামার বলছেন স্থানীয়রা। এ ছাড়া ঢাকার ২৬টি খালেরও অনেক জায়গায় পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এসব স্থানেও মশার বংশবিস্তার হচ্ছে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় উন্নয়ন কাজের জন্য খোলা, ভাঙাচোরা নর্দমাগুলোও ভূমিকা রাখছে মশার বংশবৃদ্ধিতে। এমন পরিস্থিতিতেও মশক নিধন কর্মীদের রাস্তায় মশার ওষুধ ছিটাতে বছরজুড়েই তেমন কারোরই চোখে পড়েনি। যেসব এলাকায় ওষুধ ছিটানো হয়েছে তাও নামকাওয়াস্তে। বেশির ভাগ এলাকায় দিন কিংবা রাতের কোনো সময়ই কোনো মশক নিধন কর্মীকে ওষুধ ছিটাতে দেখছে না নগরবাসী।

উত্তর সিটি করর্পোরেশন অন্তর্ভুক্ত পল্লবী আবাসিক এলাকার বাসিন্দা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আহনাফ করিম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগে প্রায়শই বিভিন্ন সময় ফগার মেশিন নিয়ে সিটি করপোরেশন কর্মীদের মশা মারতে দেখা গেলেও এখন চোখেই পড়ে না। পরে অনেক খোঁজখবর নিয়ে সিটি করপোরেশনের এক কর্তার মোবাইল নম্বর জোগাড় করে কথা বলি। সেই নম্বরে বিকাশে টাকা পাঠানোর পরই বাসার চারদিকে ফগার মেশিন দিয়ে ওষুধ ছিটিয়েছে করপোরেশনের কর্মী। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অন্তর্ভুক্ত শান্তিনগর এলাকার বাসিন্দা গৃহিণী শাহনাজ চৌধুরী বলেন, সিটি করপোরেশনের মশা মারা কার্যক্রম না দেখে  এলাকার কয়েকটি ভবনের বাসিন্দা নিজেরাই মশার ওষুধ ও ফগার মেশিন কিনে নিয়েছেন। গত বছর চার শিশুর ডেঙ্গুর পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এবার নিয়মিত ওষুধ দেওয়ায় কেউ আক্রান্ত হননি উল্লেখ করে শাহনাজ চৌধুরী বলেন, ওষুধ দিলে যে মশা থাকে না তার প্রমাণ তো আমরাই। নিশ্চয়ই সিটি করপোরেশনের মশার টাকা তারা নিজেরাই খেয়ে ফেলছে, না হলে তাদের রাস্তায় দেখা যাবে না কেন দাবি এই গৃহিণীর। বরাদ্দ বাড়ে, মরে না মশা : ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) মশা নিধনে বরাদ্দ ছিল ১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে সামান্য কমে দক্ষিণ সিটিতে বরাদ্দ ছিল ১১ কোটি ৫০ লাখ টাকা, উত্তর সিটিতে ১১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। পরের বছর ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এ খাতে দক্ষিণ সিটিতে বরাদ্দ হয় ২৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা, উত্তর সিটিতে ২০ কোটি টাকা। যদিও সংশোধিত বাজেটে কিছুটা কমেছিল। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে মশক নিধন খাতে ২৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। অন্যদিকে উত্তর সিটি করপোরেশন করেছে ২১ কোটি টাকা। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন চলতি অর্থবছরে ২৮ কোটি টাকার ওষুধ কেনার কথা ভাবছে। অন্যদিকে ডিএনসিসিতে গত অর্থবছরে ১৮ কোটি টাকার ওষুধ কিনেছে। চলতি বছরে ডেঙ্গুর প্রকোপের কারণে এ খাতে আরও কয়েক কোটি টাকা বেশি বরাদ্দ রাখা হবে বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ
ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম
এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ
৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর
শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে ঝালকাঠিতে জামায়াতের মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা
ইব্রাহিম জাদরানকে আইসিসির জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন