শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

এই দুর্নীতির শেষ কোথায়

খাগড়াছড়িতে একটি ঢেউটিনের দাম এক লাখ টাকা, রেলের প্রকল্পে ক্লিনারের বেতন চার লাখ টাকা, চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রকল্পে পানি বিশুদ্ধকরণ প্রশিক্ষণে ৪১ কর্মকর্তা যাচ্ছেন উগান্ডায়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এই দুর্নীতির শেষ কোথায়

খাগড়াছড়িতে ঘর মেরামতের কাজে একটি ঢেউটিনের দাম ধরা হয়েছে ১ লাখ টাকা। রেলওয়ের প্রকল্পে ক্লিনারের বেতন ধরা হয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা। এ ছাড়া চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রকল্পে ৪১ কর্মকর্তা পানি বিশুদ্ধকরণ প্রশিক্ষণের নামে আনন্দ ভ্রমণে গিয়েছেন উগান্ডায়। সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রকল্পের নামে এভাবে চলছে অনিয়ম, দুর্নীতি ও হরিলুট। প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির শেষ কোথায় তা নিয়ে চলছে সমালোচনা।

এসব অনিয়ম-দুর্নীতির বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় খাতে ক্ষমতার অপব্যবহারে এই দুর্নীতির ঘটনাগুলো ঘটছে। জবাবদিহি না থাকায় লাগামহীন অবস্থায় চলে গেছে দুর্নীতি। সাম্প্রতিক সময়ে অভ্যন্তরীণ খাতে ক্রয়, নিয়োগ ও প্রকল্প বাস্তবায়নে নিয়ন্ত্রণ নেই বললেই চলে। কাগজের সঙ্গে বাস্তব কাজের মিল নেই। টিনের দাম কিংবা বালিশ- প্রতিটি দুর্নীতিই যোগসাজশে হয়। উন্নয়নের নামে লুটপাট করে পরে চলে ভাগ-বাটোয়ারা।’ একটি ঢেউটিন লাখ টাকা : খাগড়াছড়ির আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন-৬ (এপিবিএন)-এর ঘর মেরামতের কাজে একটি ঢেউটিনের দাম ধরা হয়েছে ১ লাখ টাকা, যা বর্তমান বাজারমূল্যের তুলনায় ১০০ গুণেরও বেশি। জানা গেছে, ওই মেরামত কাজে মাত্র দুই বান টিনের দাম দেখানো হয়েছে ১৪ লাখ টাকা। এ ছাড়া কাজ শুরুর মাত্র ২০ দিনের মধ্যেই বাজেটের ৭১ লাখ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। অথচ মেরামত কমিটির সদস্যসচিবের দেওয়া ‘নোট অব ডিসেন্ট’ থেকে জানা যায়, চার মাসে কাজের মাত্র ১৫ ভাগ শেষ হয়েছে। এসব সংস্কারসহ অন্য দুটি কাজের দায়িত্বে ছিল মেসার্স তাপস এন্টারপ্রাইজ ও মেসার্স মিশু এন্টারপ্রাইজ। মিশু এন্টারপ্রাইজের কর্ণধার মোহাম্মদ জসিম। অন্যদিকে তাপস এন্টারপ্রাইজ নামের প্রতিষ্ঠানটিও তারই মালিকানার। এই ৭১ লাখ টাকার মেরামত প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছিলেন তৎকালীন আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন-৬ (এপিবিএন)-এর অধিনায়ক (কমান্ডার), বর্তমানে মাদারীপুরের এসপি মাহবুব হাসান। ২০১৮ সালের ১ মার্চ ৪৬ লাখ টাকার সাতটি মেরামত/সংস্কার দরপত্রের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। এ ছাড়া সাড়ে ১১ লাখ টাকার দুটি মডিউল ট্রেন্ড এবং ১৪ লাখ টাকার ড্রেন নির্মাণের কাজও ছিল। খাগড়াছড়ির মহালছড়ি এপিবিএন-৬-এর সহ-অধিনায়কের বাংলো, ফোর্সের রেশন স্টোর, ফোর্সের দুটি ব্যারাক (আধাপাকা), দুটি পরিদর্শক কোয়ার্টার, ফোর্সের ১৫ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল (আধাপাকা) মেরামত/সংস্কারের কাজ এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ৩ মার্চ এপিবিএন-৬-এর তৎকালীন কমান্ডার মাহবুব হাসানকে সভাপতি ও উপ-অধিনায়ক শাহনেওয়াজ খালেদকে সদস্যসচিব করে সংস্কারকাজের তদারকি কমিটি গঠন করা হয়। জানা যায়, কাজ শুরুর মাত্র ২২ দিন পর শতভাগ কাজ শেষ হয়েছে মর্মে প্রত্যয়ন করেন এপিবিএন-৬-এর তৎকালীন অধিনায়ক মাহবুব হাসান। এরপর সংস্কারকাজের বিল বাবদ ৪৬ লাখ টাকা উত্তোলন করা হয়। অথচ এর চার মাস পর সংস্কারকাজ প্রকল্পের বাস্তবায়ন প্রতিবেদনে বলা হয়, কাজের মাত্র ১৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে। পরের মাসে আরেক প্রতিবেদনে বলা হয়, কাজের মাত্র ২৫ শতাংশ শেষ হয়েছে। রেলওয়ের প্রকল্পে ক্লিনারের বেতন ৪ লাখ টাকা : ক্লিনারের বেতন মাসে ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা আর অফিস সহায়কের বেতন ৮৪ হাজার টাকা। রেলওয়ের কারিগরি প্রকল্পে এমনই অবিশ্বাস্য বেতন ধরা হয়েছে। সম্প্রতি রেল মন্ত্রণালয় থেকে পরিকল্পনা কমিশনে এ প্রকল্প প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। এ প্রস্তাবকে ‘অস্বাভাবিক ও অগ্রহণযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছে পরিকল্পনা কমিশন। তবে রেল মন্ত্রণালয় দাবি করছে, প্রস্তাবে ভুল হয়েছে। যাতায়াতব্যবস্থার অন্যতম মাধ্যম রেল। এ খাতকে ঢেলে সাজাতে বিভিন্ন সময় নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। এর পরও লোকসানের বৃত্তেই ঘুরপাক খাচ্ছে সেবাদানকারী এ প্রতিষ্ঠানটি। যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়নে আবারও ২৫৬ কোটি টাকার কারিগরি সহায়তা প্রকল্প হাতে নিয়েছে রেল মন্ত্রণালয়। এর আওতায় বাস্তবায়ন করা হবে ১১টি উপ-প্রকল্প। সম্প্রতি প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়। প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটি বেতন-ভাতা নির্ধারণে বড় ধরনের অনিয়ম পায়। এর পরই ফেরত পাঠানো হয় রেল মন্ত্রণালয়ে। পরিকল্পনা কমিশনের কার্যপত্রে দেখা যায়, প্রকল্পে ক্লিনারের বেতন ধরা হয় মাসে ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা। আর অফিস সহায়কের বেতন প্রতি মাসে ৮৩ হাজার ৯৫০ টাকা। বিদেশি পরামর্শকদের বেতন মাসে গড়ে ১৬ থেকে ২৫ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। এ প্রস্তাবকে ‘গ্রহণযোগ্য নয়’ বলে মন্তব্য করেছে পরিকল্পনা কমিশন। এখন এই বেতন-ভাতা নির্ধারণকে নিছক ভুল বলে দাবি করছে রেল মন্ত্রণালয়। এটি সংশোধন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এই বেতন নির্ধারণের ব্যাপারে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানান, দুর্নীতি বন্ধে প্রকল্প অনুমোদনের আগে গভীরভাবে পর্যালোচনা করা হয়। প্রকল্পের নামে যারা অনিয়ম করবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেন তিনি। নিরাপদ পানির জন্য উগান্ডায় ‘প্রশিক্ষণে’ ৪১ কর্মকর্তা : উগান্ডার বেশির ভাগ মানুষ নিরাপদ পানি থেকে বঞ্চিত। সেখানে উন্নত পয়োনিষ্কাশন সুবিধারও অভাব। অথচ চট্টগ্রাম ওয়াসা তাদের ২৭ জন কর্মকর্তা কর্মচারীকে ‘প্রশিক্ষণের’ জন্য পূর্ব-মধ্য আফ্রিকার এই দরিদ্র দেশে পাঠিয়েছে। তাদের সঙ্গে দেশটি ভ্রমণে গেছেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দফতরের আরও ১৪ জন কর্মকর্তা। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকার ‘চিটাগং ওয়াটার সাপ্লাই ইমপ্রুভমেন্ট অ্যান্ড স্যানিটেশন প্রজেক্ট’ (সিডব্লিউএসআইএসপি) বাস্তবায়নের কাজ করছে চট্টগ্রাম ওয়াসা। এ প্রকল্পের অধীনে ‘ওয়াসার সক্ষমতা বাড়াতে’ পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে উগান্ডার ‘ন্যাশনাল ওয়াটার অ্যান্ড স্যুয়ারেজ করপোরেশন’। এজন্য ওয়াসা থেকে প্রায় ১১০ কোটি টাকা নিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। পরামর্শক প্রতিষ্ঠানটিই চার ভাগে ওয়াসা ও মন্ত্রণালয়ের ৪১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে তাদের দেশে প্রশিক্ষণের জন্য নিয়ে গেছে। একই প্রকল্পের অধীনে নেদারল্যান্ডসেও গেছেন ১৫ জন কর্মকর্তা। তবে উগান্ডা সফর নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ওয়াসা বোর্ডেরই কয়েকজন সদস্য ও সংস্থাটির একাধিক কর্মকর্তা। একটি দরিদ্র দেশে প্রশিক্ষণের জন্য যাওয়াকে তারা বলছেন ‘আনন্দ ভ্রমণ’। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুশি রাখতে ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পর্ষদ এ কাজ করেছে। আর মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দফতরের কর্মকর্তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে প্রকল্প অনুমোদনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুবিধা পেতে। ওয়াসার একজন কর্মকর্তা জানান, এসব সফরে ব্যয় হয়েছে অন্তত ৫ কোটি টাকা। প্রাথমিকভাবে এ ব্যয় বিশ্বব্যাংক বহন করলেও পরে সুদে-আসলে তা ওয়াসাকেই পরিশোধ করতে হবে।

২০১৬ সালে প্রথম দফায় আট দিনের সফরে উগান্ডা যান ওয়াসার চার কর্মচারী সংগঠনের আটজন নেতা। চার সংগঠন হলো শ্রমিক লীগের অন্তর্ভুক্ত চট্টগ্রাম ওয়াসা শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের অন্তর্ভুক্ত শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন, নির্দলীয় শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন এবং সরকারদলীয় পরিচয় দেওয়া চট্টগ্রাম ওয়াসা এমপ্লয়িজ ইউনিয়ন। এরপর ২০১৭ সালের ১৫ থেকে ২৪ ডিসেম্বর দেশটি সফর করেন ১৫ জন। তার মধ্যে আটজন ওয়াসার কর্মকর্তা। অন্যদের মধ্যে ছিলেন তখনকার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিবসহ বিভিন্ন দফতরের সাতজন কর্মকর্তা। চলতি বছর ২৬ মে থেকে ৪ জুন পর্যন্ত উগান্ডা সফরে যায় তিন সদস্যের ওয়াসার তৃতীয় দলটি। সর্বশেষ ১৩ থেকে ২৩ জুলাই দেশটি সফর করেন ওয়াসার আটজন এবং বিভিন্ন দফতরের সাতজন কর্মকর্তা। এ প্রসঙ্গে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সভাপতি, টিআইবি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে দুর্নীতি শুরু হয়েছে। কেনাকাটায় আগেও দুর্নীতি ছিল। তবে ১০ টাকার জিনিস ১ হাজার টাকায় কেনার কথা কখনো শুনিনি। উগান্ডায় প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছে। আশ্চর্যের ব্যাপার! আমরা তাদের চেয়ে অনেক উন্নত। আমাদের মাথাপিছু আয় প্রায় ২ হাজার ডলার, তাদের ৭০০ ডলারের মতো। তারা আমাদের কাছ থেকে শিখবে। কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপানের মতো দেশে পাঠালে বুঝতাম সেখান থেকে কিছু শেখার আছে। মূলত প্রশিক্ষণের নামে তাদের আনন্দ ভ্রমণে পাঠানো হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘অস্বাভাবিক দামে সরকারি কেনাকাটা হচ্ছে। এটা দুর্নীতির নতুন ট্রেন্ড। বালিশ, পর্দাসহ অস্বাভাবিক দামে কেনাকাটার আরও কয়েকটি ঘটনা আগেও প্রকাশ্যে এসেছে। কোনো শাস্তির কথা তো শুনছি না। ক্লিনারের বেতন ৪ লাখ টাকার বেশি। এটা ভাবা যায়! ঢাকা-চট্টগ্রাম চার লেন সড়ক নির্মাণ হলো বছর দুই। এখনই নষ্ট হয়ে গেছে। এখন মেরামতের জন্য নতুন বাজেট দেওয়া হচ্ছে। সরকার কি তদন্ত করে দেখেছে ব্যয়বহুল রাস্তাটি এত তাড়াতাড়ি নষ্ট হলো কেন? দুর্নীতি-লুটপাটের জন্য কারও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় এটি বেড়েই চলেছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা