শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

আনিসের মতো মেয়র চায় নগরবাসী

দুর্নীতি মুক্ত স্বচ্ছ নেতৃত্ব পরিচ্ছন্ন আলোকিত আধুনিক নিরাপদ নগরী
শিমুল মাহমুদ ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
আনিসের মতো মেয়র চায় নগরবাসী

সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। আজ রাত পোহালেই কাল ঢাকার দুই সিটিতে ভোট। পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হবেন ঢাকার দুই মেয়রসহ ১৭২ জন কাউন্সিলর। শেষ মুহূর্তে তুমুল উত্তেজনা কে হবেন দুই সিটির মেয়র? আওয়ামী লীগ ও বিএনপির চার প্রার্থী তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।

গত রাতে শেষ হয়েছে প্রার্থীদের সব ধরনের প্রচারণা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের দুটি টিম ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের ভোটারদের সঙ্গে কথা বলেছে টানা কদিন। জানতে চেয়েছেন জনপ্রতিনিধিদের কাছে তাদের ইচ্ছা ও প্রত্যাশা। অনেকেই দুই দলের প্রার্থীদের পক্ষে যার যার অবস্থানের কথা বললেও সবাই একবাক্যে বলেছেন, তারা আলোকিত, পরিচ্ছন্ন, মশামুক্ত, সবুজ, যানজটমুক্ত, আধুনিক নিরাপদ ঢাকা চান। যেখানে স্বচ্ছতা থাকবে। অতীতের বিভিন্ন সময়ের মতো দুর্নীতির আখড়া হবে না নগরভবন। দলীয় প্রভাবমুক্ত উন্নয়ন ও সেবার জন্য নগরবাসীর ঐক্যের প্রতীক হবে নগরভবন দুটি।

এক্ষেত্রে সবার এককথা, তারা চান অকাল প্রয়াত ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আনিসুল হকের মতো মেয়র। আনিসুল হকের মতো কেউ নির্বাচিত হয়ে আসুক এটাই চান তারা। যার হাত ধরে নিয়মনীতি ও কর্মযজ্ঞে নগরবাসীর সমস্যা চিহ্নিত হবে, মিলবে সমাধান। নগরবাসীর সম্পদ অবৈধ দখলমুক্ত করে নিজেকে উন্নয়ন কাজে নিবেদিত করবেন। নগরবাসীকে এডিস মশার আক্রমণ, জলজট, বর্জ্য, অন্ধকার রাস্তাঘাট, যানজট ও দুর্নীতিমুক্ত রাখবেন। নিরাপদ রাখবেন নগরকে। দুই সিটিতে দুই দলের চার মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ও নগর পরিচালনায় তাদের সক্ষমতা নিয়ে এখন চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন ভোটাররা। ঢাকার ভোটাররা বলেছেন, দুই সিটির নির্বাচনে উত্তর সিটির প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের মতো সাহসী, স্বপ্নচারী, উদ্যমী মেয়র চান তারা। যিনি সিটি করপোরেশনকে দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত রেখে সব নাগরিক সমস্যার যৌক্তিক সমাধানের পথ দেখাবেন। যিনি নিজের জীবন বিপন্ন করে নাগরিক সেবা বিস্তারে দখলমুক্ত রাখবেন জনতার রাজপথ। দলীয় মেয়র হয়েও যিনি হবেন সব নাগরিকের ভরসাস্থল। যার কাছে দল-মত নির্বিশেষে সবাই সমান মর্যাদা পাবেন। যিনি নগরবাসীকে একটি গতিশীল নিরাপদ নগরীর স্বপ্ন দেখাবেন। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করবেন দিন-রাত। ঢাকাবাসী সেই আনিসুল হকের মতো মানবিক মেয়রের প্রত্যাশা করেন। দুই সিটির ভোটাররা বলেছেন, সিটি মেয়রের কাছে তাদের চাওয়ার পরিমাণ খুব কম। তারা স্বাচ্ছন্দ্যে, নিরাপদে পথ চলতে চান। মশা, আবর্জনা, ধুলোবালি, দূষণ ও জলাবদ্ধতা থেকে রক্ষা পেতে চান। কোনো আপদ যেন পথের বাধা হয়ে রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করে সেই নিশ্চয়তা চান। মুক্ত ফুটপাথে নিরাপদে হাঁটতে চান। কাজ শেষে নিরাপদে ঘরে ফিরে আসতে চান। মোটকথা, দেড় কোটি মানুষের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার মতো তৎপর ও উদ্যমী মেয়র চান তারা। নগরবাসীর মনে যেমন প্রত্যাশা জাগিয়ে গেছেন প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক। সেই আনিসুল হক ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে মাত্র দুই বছর ছয় মাস ২৪ দিন দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এই সময়ের মধ্যে রাজধানীবাসীর আস্থা অর্জন করেছিলেন তিনি। সততা, পরিশ্রম, ব্যক্তি ইমেজ এবং জাদুকরী নেতৃত্বে নগরীকে ঢেলে সাজাতে শুরু করেছিলেন তিনি। মেয়রের ক্ষমতার সীমাবদ্ধতার বাইরে গিয়ে জনমুখী উদ্যোগে প্রশংসায় সিক্ত হয়েছেন আনিসুল হক। তাই আসন্ন নির্বাচনে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে আনিসুল হকের মতো মেয়র চেয়েছেন ঢাকাবাসী।

আড়াই বছরের মেয়াদকালে মেয়র আনিসুল হক অনেকগুলো আলোচিত কর্মকান্ডে জড়িয়েছেন। দীর্ঘদিন অবৈধ দখলে থাকা তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড উচ্ছেদ ছিল আনিসুল হকের আলোচিত কাজের মধ্যে অন্যতম। গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন দখলদারদের আস্তানা। দখলদারদের দাপটকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অবমুক্ত করেছিলেন নগরবাসীর সম্পদ, যানজটমুক্ত হয়েছিল সড়ক। নগরভবনকে দালাল ও রাজনীতির প্রভাব থেকে বের করে এনেছিলেন তিনি।

ফলে সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভরসাস্থলে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। গুলশান ও বারিধারায় বিদেশি দূতাবাসের দখলে থাকা ফুটপাথ অবমুক্ত করেছিলেন তিনি। ঢাকার বিভিন্ন সেবা সংস্থার তারের জঞ্জাল ভূগর্ভস্থ টানেলের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র আড়াই বছর পার হতেই জীবনপ্রদীপ নিভে যায় এই স্বপ্নবাজ মেয়রের। মেয়র নির্বাচনের আগে আনিসুল হকের আরও নানা উদ্যোগ আজ জোর আলোচনায়। 

রাজধানীর উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দা ব্যাংকার ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, আনিসুল হক ছিলেন সাহসের প্রতীক। তিনি উন্নয়নের প্রশ্নে কোনো আপস করেননি। নগরপিতা হিসেবে তার মাথায় সব সময় ছিল মানুষের স্বাচ্ছন্দ্যের বিষয়টি। তাকে আমরা অকালে হারালাম। নইলে আরও ঝকঝকে উত্তর সিটি দেখতে পেতাম আমরা। মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা স্কুলশিক্ষক আবুল হাসান বলেন, আনিসুল হক ছিলেন এক নিপুণ সংগঠক। তিনি সবার সঙ্গে সমঝোতা করে, সবার কাছ থেকে বুদ্ধি-পরামর্শ নিয়ে, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকাকে ঢেলে সাজাতে চেয়েছিলেন। পুরো মেয়াদ থাকতে পারলে তিনি হয়তো ঢাকার অনেক পরিবর্তন আনতে পারতেন। আনিসের মতোই একজন নিবেদিত নগরপিতা আমরা চাই। তিনি রাজনৈতিক কর্মী না হয়েও নগরবাসীর প্রতি তাঁর কমিটমেন্ট রক্ষা করেছেন। লালবাগের ওষুধ ব্যবসায়ী হারিস ইকবাল বলেন, আমরা দক্ষিণ সিটিতে যদি পূর্ণ মেয়াদে আনিসুল হকের মতো একজন সাহসী, নিবেদিত মেয়র পেতাম তাহলে পুরান ঢাকা এতদিন বদলে যেত।

মিরপুর শেওড়াপাড়ার সংস্কৃতিকর্মী আবিদুর রেজা বলেন, আনিসুল হক যখন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী হলেন তখন আমাদের অবাক লেগেছিল। কিন্তু তিনি তাঁর কাজের মধ্য দিয়ে দলীয় পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে গিয়েছিলেন। তার মতো মেয়রই আমরা চাই। কথা হচ্ছিল মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী রফিক, বাবু, হাসেম ও ওসমানের সঙ্গে। তারা প্রায় অভিন্ন কণ্ঠে বলেন, মেয়র আনিসের সময় রাস্তাঘাট, ড্রেন, ফুটপাথের অনেক উন্নতি হয়েছে। ইলেকট্রিকের খাম্বা সরিয়ে তিনি রাস্তা অনেক বড় করেছেন। এখন অলিগলিতে অনেক বড় রাস্তা হয়েছে। শ্যামলীর গৃহবধূ শরিফা খাতুন বলেন, আনিসুল হকের মতো মেয়র কি আর পাওয়া যাবে? দল-মত নির্বিশেষে সবাই তাকে পছন্দ করতেন। তার ব্যক্তিগত উদারতা, সবার সমস্যায় এগিয়ে আসার যে মানসিকতা ছিল সেটাই মানুষের অন্তরে বাঁচিয়ে রেখেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছে চীন
তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছে চীন
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
যৌথ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা চায় মুসলিম বিশ্ব
যৌথ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা চায় মুসলিম বিশ্ব
সর্বশেষ খবর
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা
গার্ডিয়ান ইন্স্যুরেন্সের সহযোগিতা

নগর জীবন

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা