শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

আনিসের মতো মেয়র চায় নগরবাসী

দুর্নীতি মুক্ত স্বচ্ছ নেতৃত্ব পরিচ্ছন্ন আলোকিত আধুনিক নিরাপদ নগরী
শিমুল মাহমুদ ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
আনিসের মতো মেয়র চায় নগরবাসী

সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। আজ রাত পোহালেই কাল ঢাকার দুই সিটিতে ভোট। পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হবেন ঢাকার দুই মেয়রসহ ১৭২ জন কাউন্সিলর। শেষ মুহূর্তে তুমুল উত্তেজনা কে হবেন দুই সিটির মেয়র? আওয়ামী লীগ ও বিএনপির চার প্রার্থী তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।

গত রাতে শেষ হয়েছে প্রার্থীদের সব ধরনের প্রচারণা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের দুটি টিম ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের ভোটারদের সঙ্গে কথা বলেছে টানা কদিন। জানতে চেয়েছেন জনপ্রতিনিধিদের কাছে তাদের ইচ্ছা ও প্রত্যাশা। অনেকেই দুই দলের প্রার্থীদের পক্ষে যার যার অবস্থানের কথা বললেও সবাই একবাক্যে বলেছেন, তারা আলোকিত, পরিচ্ছন্ন, মশামুক্ত, সবুজ, যানজটমুক্ত, আধুনিক নিরাপদ ঢাকা চান। যেখানে স্বচ্ছতা থাকবে। অতীতের বিভিন্ন সময়ের মতো দুর্নীতির আখড়া হবে না নগরভবন। দলীয় প্রভাবমুক্ত উন্নয়ন ও সেবার জন্য নগরবাসীর ঐক্যের প্রতীক হবে নগরভবন দুটি।

এক্ষেত্রে সবার এককথা, তারা চান অকাল প্রয়াত ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আনিসুল হকের মতো মেয়র। আনিসুল হকের মতো কেউ নির্বাচিত হয়ে আসুক এটাই চান তারা। যার হাত ধরে নিয়মনীতি ও কর্মযজ্ঞে নগরবাসীর সমস্যা চিহ্নিত হবে, মিলবে সমাধান। নগরবাসীর সম্পদ অবৈধ দখলমুক্ত করে নিজেকে উন্নয়ন কাজে নিবেদিত করবেন। নগরবাসীকে এডিস মশার আক্রমণ, জলজট, বর্জ্য, অন্ধকার রাস্তাঘাট, যানজট ও দুর্নীতিমুক্ত রাখবেন। নিরাপদ রাখবেন নগরকে। দুই সিটিতে দুই দলের চার মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ও নগর পরিচালনায় তাদের সক্ষমতা নিয়ে এখন চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন ভোটাররা। ঢাকার ভোটাররা বলেছেন, দুই সিটির নির্বাচনে উত্তর সিটির প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের মতো সাহসী, স্বপ্নচারী, উদ্যমী মেয়র চান তারা। যিনি সিটি করপোরেশনকে দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত রেখে সব নাগরিক সমস্যার যৌক্তিক সমাধানের পথ দেখাবেন। যিনি নিজের জীবন বিপন্ন করে নাগরিক সেবা বিস্তারে দখলমুক্ত রাখবেন জনতার রাজপথ। দলীয় মেয়র হয়েও যিনি হবেন সব নাগরিকের ভরসাস্থল। যার কাছে দল-মত নির্বিশেষে সবাই সমান মর্যাদা পাবেন। যিনি নগরবাসীকে একটি গতিশীল নিরাপদ নগরীর স্বপ্ন দেখাবেন। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করবেন দিন-রাত। ঢাকাবাসী সেই আনিসুল হকের মতো মানবিক মেয়রের প্রত্যাশা করেন। দুই সিটির ভোটাররা বলেছেন, সিটি মেয়রের কাছে তাদের চাওয়ার পরিমাণ খুব কম। তারা স্বাচ্ছন্দ্যে, নিরাপদে পথ চলতে চান। মশা, আবর্জনা, ধুলোবালি, দূষণ ও জলাবদ্ধতা থেকে রক্ষা পেতে চান। কোনো আপদ যেন পথের বাধা হয়ে রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করে সেই নিশ্চয়তা চান। মুক্ত ফুটপাথে নিরাপদে হাঁটতে চান। কাজ শেষে নিরাপদে ঘরে ফিরে আসতে চান। মোটকথা, দেড় কোটি মানুষের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার মতো তৎপর ও উদ্যমী মেয়র চান তারা। নগরবাসীর মনে যেমন প্রত্যাশা জাগিয়ে গেছেন প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক। সেই আনিসুল হক ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে মাত্র দুই বছর ছয় মাস ২৪ দিন দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এই সময়ের মধ্যে রাজধানীবাসীর আস্থা অর্জন করেছিলেন তিনি। সততা, পরিশ্রম, ব্যক্তি ইমেজ এবং জাদুকরী নেতৃত্বে নগরীকে ঢেলে সাজাতে শুরু করেছিলেন তিনি। মেয়রের ক্ষমতার সীমাবদ্ধতার বাইরে গিয়ে জনমুখী উদ্যোগে প্রশংসায় সিক্ত হয়েছেন আনিসুল হক। তাই আসন্ন নির্বাচনে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে আনিসুল হকের মতো মেয়র চেয়েছেন ঢাকাবাসী।

আড়াই বছরের মেয়াদকালে মেয়র আনিসুল হক অনেকগুলো আলোচিত কর্মকান্ডে জড়িয়েছেন। দীর্ঘদিন অবৈধ দখলে থাকা তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড উচ্ছেদ ছিল আনিসুল হকের আলোচিত কাজের মধ্যে অন্যতম। গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন দখলদারদের আস্তানা। দখলদারদের দাপটকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অবমুক্ত করেছিলেন নগরবাসীর সম্পদ, যানজটমুক্ত হয়েছিল সড়ক। নগরভবনকে দালাল ও রাজনীতির প্রভাব থেকে বের করে এনেছিলেন তিনি।

ফলে সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভরসাস্থলে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। গুলশান ও বারিধারায় বিদেশি দূতাবাসের দখলে থাকা ফুটপাথ অবমুক্ত করেছিলেন তিনি। ঢাকার বিভিন্ন সেবা সংস্থার তারের জঞ্জাল ভূগর্ভস্থ টানেলের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র আড়াই বছর পার হতেই জীবনপ্রদীপ নিভে যায় এই স্বপ্নবাজ মেয়রের। মেয়র নির্বাচনের আগে আনিসুল হকের আরও নানা উদ্যোগ আজ জোর আলোচনায়। 

রাজধানীর উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দা ব্যাংকার ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, আনিসুল হক ছিলেন সাহসের প্রতীক। তিনি উন্নয়নের প্রশ্নে কোনো আপস করেননি। নগরপিতা হিসেবে তার মাথায় সব সময় ছিল মানুষের স্বাচ্ছন্দ্যের বিষয়টি। তাকে আমরা অকালে হারালাম। নইলে আরও ঝকঝকে উত্তর সিটি দেখতে পেতাম আমরা। মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা স্কুলশিক্ষক আবুল হাসান বলেন, আনিসুল হক ছিলেন এক নিপুণ সংগঠক। তিনি সবার সঙ্গে সমঝোতা করে, সবার কাছ থেকে বুদ্ধি-পরামর্শ নিয়ে, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকাকে ঢেলে সাজাতে চেয়েছিলেন। পুরো মেয়াদ থাকতে পারলে তিনি হয়তো ঢাকার অনেক পরিবর্তন আনতে পারতেন। আনিসের মতোই একজন নিবেদিত নগরপিতা আমরা চাই। তিনি রাজনৈতিক কর্মী না হয়েও নগরবাসীর প্রতি তাঁর কমিটমেন্ট রক্ষা করেছেন। লালবাগের ওষুধ ব্যবসায়ী হারিস ইকবাল বলেন, আমরা দক্ষিণ সিটিতে যদি পূর্ণ মেয়াদে আনিসুল হকের মতো একজন সাহসী, নিবেদিত মেয়র পেতাম তাহলে পুরান ঢাকা এতদিন বদলে যেত।

মিরপুর শেওড়াপাড়ার সংস্কৃতিকর্মী আবিদুর রেজা বলেন, আনিসুল হক যখন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী হলেন তখন আমাদের অবাক লেগেছিল। কিন্তু তিনি তাঁর কাজের মধ্য দিয়ে দলীয় পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে গিয়েছিলেন। তার মতো মেয়রই আমরা চাই। কথা হচ্ছিল মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী রফিক, বাবু, হাসেম ও ওসমানের সঙ্গে। তারা প্রায় অভিন্ন কণ্ঠে বলেন, মেয়র আনিসের সময় রাস্তাঘাট, ড্রেন, ফুটপাথের অনেক উন্নতি হয়েছে। ইলেকট্রিকের খাম্বা সরিয়ে তিনি রাস্তা অনেক বড় করেছেন। এখন অলিগলিতে অনেক বড় রাস্তা হয়েছে। শ্যামলীর গৃহবধূ শরিফা খাতুন বলেন, আনিসুল হকের মতো মেয়র কি আর পাওয়া যাবে? দল-মত নির্বিশেষে সবাই তাকে পছন্দ করতেন। তার ব্যক্তিগত উদারতা, সবার সমস্যায় এগিয়ে আসার যে মানসিকতা ছিল সেটাই মানুষের অন্তরে বাঁচিয়ে রেখেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া
পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া
তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না
তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না
রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ
রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ
আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন
আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন
স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড
স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড
সংস্কার সুপারিশে ঝুঁকিতে পড়বে গণমাধ্যম
সংস্কার সুপারিশে ঝুঁকিতে পড়বে গণমাধ্যম
ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ
ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ
গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ
গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ
ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা
ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা
হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত
হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত
রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা
রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা
চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ
চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ
সর্বশেষ খবর
ফরিদপুরে দালাল চক্রের ৬ সদস্যের কারাদণ্ড
ফরিদপুরে দালাল চক্রের ৬ সদস্যের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘তামিমকে নিয়ে এমন উদ্বেগই প্রমাণ করে জাতি কতটা ভালোবাসে’
‘তামিমকে নিয়ে এমন উদ্বেগই প্রমাণ করে জাতি কতটা ভালোবাসে’

৪৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আগৈলঝাড়ায় ১২ কি.মি. সড়কজুড়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
আগৈলঝাড়ায় ১২ কি.মি. সড়কজুড়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষার্থীদের ঈদ উপহার
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষার্থীদের ঈদ উপহার

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুন্দরবনে গুলিশখালীর আগুন এখনও জ্বলছে
সুন্দরবনে গুলিশখালীর আগুন এখনও জ্বলছে

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, চাচা গ্রেফতার
ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, চাচা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে ঈদের প্রস্তুতি
চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে ঈদের প্রস্তুতি

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
আখাউড়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে যুবককে গণপিটুনির প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নবীনগরে যুবককে গণপিটুনির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে জরুরি উপকরণ প্রদান
ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে জরুরি উপকরণ প্রদান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৭ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল
যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৭ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জের ঈদ বাজার, নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা ফুটপাত
মানিকগঞ্জের ঈদ বাজার, নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা ফুটপাত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ পরিবারের মাঝে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার
শহীদ পরিবারের মাঝে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’
‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চাঁদপুরে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় তিন ব্যবসায়ীকে জরিমানা
আখাউড়ায় তিন ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্জ্য পৃথকীকরণ ও মিথেন নিরসনে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে’
‘বর্জ্য পৃথকীকরণ ও মিথেন নিরসনে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্দ্বীপে ফেরির উদ্বোধন
সন্দ্বীপে ফেরির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র নাম নিয়ে বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে : ফারুকী
‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র নাম নিয়ে বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আরও ২১১ অপরাধী গ্রেফতার
রাজধানীতে আরও ২১১ অপরাধী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'বিনিয়োগের নতুন পথ খুলতে চাই'
'বিনিয়োগের নতুন পথ খুলতে চাই'

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোনও দলের নাম বা মার্কা দেখে ভোট দেবেন না: সারজিস আলম
কোনও দলের নাম বা মার্কা দেখে ভোট দেবেন না: সারজিস আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুখোমুখি দিল্লি-লখনউ, প্রতিশোধ নাকি পরাজয়?
মুখোমুখি দিল্লি-লখনউ, প্রতিশোধ নাকি পরাজয়?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহিদুল হক ও আসাদুজ্জামানকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ
শহিদুল হক ও আসাদুজ্জামানকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও ৯ দিন ছুটি
ঈদে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও ৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহবধূর লাশ রেখে পালিয়েছে স্বামী, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
গৃহবধূর লাশ রেখে পালিয়েছে স্বামী, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে আর্থিক অনুদান
নারায়ণগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে আর্থিক অনুদান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধা বিএনপির যৌথ কর্মীসভা
গাইবান্ধা বিএনপির যৌথ কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচারের দোসররা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে : নবীউল্লাহ নবী
স্বৈরাচারের দোসররা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হার্টে ‘রিং’ পরানো হয়েছে তামিমের
হার্টে ‘রিং’ পরানো হয়েছে তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুম্বাই বনাম চেন্নাই; পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
মুম্বাই বনাম চেন্নাই; পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ছেলের মৃত্যু
বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ছেলের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবি পার্টি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবি পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীকে হত্যা: প্রেমিককে নিয়ে একসঙ্গে জেলে থাকতে চান তরুণী
স্বামীকে হত্যা: প্রেমিককে নিয়ে একসঙ্গে জেলে থাকতে চান তরুণী

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ
সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রীকেও হত্যা করল ইসরায়েল
গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রীকেও হত্যা করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ৩০ রোজা আভাস, পাকিস্তানে হতে পারে ২৯ দিনের
সৌদিতে ৩০ রোজা আভাস, পাকিস্তানে হতে পারে ২৯ দিনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রদবদল আসছে তদন্ত সংস্থায়
রদবদল আসছে তদন্ত সংস্থায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গোল্ডেন ডোম কতোটা শক্তিশালী?
ট্রাম্পের প্রস্তাবিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গোল্ডেন ডোম কতোটা শক্তিশালী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্পায়ারকে ভুল প্রমাণ, ফিরলো ধোনির ডিআরএস (ভিডিও)
আম্পায়ারকে ভুল প্রমাণ, ফিরলো ধোনির ডিআরএস (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশনা রাষ্ট্রপতির
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশনা রাষ্ট্রপতির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনের প্রধানমন্ত্রী
চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৪ কোটি ডলার
২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৪ কোটি ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে
‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তম কুমারের শেষ যে ইচ্ছা পূরণ করতে পারেননি সুচিত্রা
উত্তম কুমারের শেষ যে ইচ্ছা পূরণ করতে পারেননি সুচিত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মানে সেনাবাহিনীর ইফতার
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মানে সেনাবাহিনীর ইফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী
মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথের বোনের ফ্ল্যাটে ভাইয়ের মৃতদেহ
বিশ্বনাথের বোনের ফ্ল্যাটে ভাইয়ের মৃতদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, নিহত ১৬
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, নিহত ১৬

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের ছেলে আইপিএলে
অটোচালকের ছেলে আইপিএলে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম
জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে হামাসের হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে হামাসের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে তামিম
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে তামিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জের সাবেক এমপি আফজাল হোসেন গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জের সাবেক এমপি আফজাল হোসেন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা
ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা

প্রথম পৃষ্ঠা

কই যাব! কী করব! কী খাব!
কই যাব! কী করব! কী খাব!

সম্পাদকীয়

বন্দরনগরীতে আরেকটি ৫০০ শয্যার হাসপাতাল
বন্দরনগরীতে আরেকটি ৫০০ শয্যার হাসপাতাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
হামজাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ
চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী
শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের নাম বদলে আপত্তি, গণভোট নয় সংসদ আগে চায় বিএনপি
রাষ্ট্রের নাম বদলে আপত্তি, গণভোট নয় সংসদ আগে চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না
তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া
পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ
গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত
হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ
রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ
ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন জনগণের ইস্যু নিয়ে কথা বলা উচিত
এখন জনগণের ইস্যু নিয়ে কথা বলা উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড
স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা
রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা মত দলগুলোর
নানা মত দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার বাড়িতে ১৪টি চোরাই গরু
বিএনপি নেতার বাড়িতে ১৪টি চোরাই গরু

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন
আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি ডা. হান্নান মহাসচিব ডা. ইয়ামিন
সভাপতি ডা. হান্নান মহাসচিব ডা. ইয়ামিন

নগর জীবন

মিডল্যান্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন আহসান খান চৌধুরী
মিডল্যান্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন আহসান খান চৌধুরী

নগর জীবন

বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার
বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পিঁয়াজ রপ্তানির শুল্ক তুলে নিল ভারত
পিঁয়াজ রপ্তানির শুল্ক তুলে নিল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইফুজ্জামান শেখর মোল্যা নজরুলসহ পাঁচজনের  দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাইফুজ্জামান শেখর মোল্যা নজরুলসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে
সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে

নগর জীবন

পুলিশ কর্মকর্তার সাত বছর কারাদণ্ড
পুলিশ কর্মকর্তার সাত বছর কারাদণ্ড

নগর জীবন

আগুনে ১৬ দোকান পুড়ে ছাই
আগুনে ১৬ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম