শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

আনিসের মতো মেয়র চায় নগরবাসী

দুর্নীতি মুক্ত স্বচ্ছ নেতৃত্ব পরিচ্ছন্ন আলোকিত আধুনিক নিরাপদ নগরী
শিমুল মাহমুদ ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
আনিসের মতো মেয়র চায় নগরবাসী

সব প্রস্তুতি সম্পন্ন। আজ রাত পোহালেই কাল ঢাকার দুই সিটিতে ভোট। পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হবেন ঢাকার দুই মেয়রসহ ১৭২ জন কাউন্সিলর। শেষ মুহূর্তে তুমুল উত্তেজনা কে হবেন দুই সিটির মেয়র? আওয়ামী লীগ ও বিএনপির চার প্রার্থী তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।

গত রাতে শেষ হয়েছে প্রার্থীদের সব ধরনের প্রচারণা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের দুটি টিম ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণের ভোটারদের সঙ্গে কথা বলেছে টানা কদিন। জানতে চেয়েছেন জনপ্রতিনিধিদের কাছে তাদের ইচ্ছা ও প্রত্যাশা। অনেকেই দুই দলের প্রার্থীদের পক্ষে যার যার অবস্থানের কথা বললেও সবাই একবাক্যে বলেছেন, তারা আলোকিত, পরিচ্ছন্ন, মশামুক্ত, সবুজ, যানজটমুক্ত, আধুনিক নিরাপদ ঢাকা চান। যেখানে স্বচ্ছতা থাকবে। অতীতের বিভিন্ন সময়ের মতো দুর্নীতির আখড়া হবে না নগরভবন। দলীয় প্রভাবমুক্ত উন্নয়ন ও সেবার জন্য নগরবাসীর ঐক্যের প্রতীক হবে নগরভবন দুটি।

এক্ষেত্রে সবার এককথা, তারা চান অকাল প্রয়াত ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আনিসুল হকের মতো মেয়র। আনিসুল হকের মতো কেউ নির্বাচিত হয়ে আসুক এটাই চান তারা। যার হাত ধরে নিয়মনীতি ও কর্মযজ্ঞে নগরবাসীর সমস্যা চিহ্নিত হবে, মিলবে সমাধান। নগরবাসীর সম্পদ অবৈধ দখলমুক্ত করে নিজেকে উন্নয়ন কাজে নিবেদিত করবেন। নগরবাসীকে এডিস মশার আক্রমণ, জলজট, বর্জ্য, অন্ধকার রাস্তাঘাট, যানজট ও দুর্নীতিমুক্ত রাখবেন। নিরাপদ রাখবেন নগরকে। দুই সিটিতে দুই দলের চার মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ও নগর পরিচালনায় তাদের সক্ষমতা নিয়ে এখন চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন ভোটাররা। ঢাকার ভোটাররা বলেছেন, দুই সিটির নির্বাচনে উত্তর সিটির প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের মতো সাহসী, স্বপ্নচারী, উদ্যমী মেয়র চান তারা। যিনি সিটি করপোরেশনকে দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত রেখে সব নাগরিক সমস্যার যৌক্তিক সমাধানের পথ দেখাবেন। যিনি নিজের জীবন বিপন্ন করে নাগরিক সেবা বিস্তারে দখলমুক্ত রাখবেন জনতার রাজপথ। দলীয় মেয়র হয়েও যিনি হবেন সব নাগরিকের ভরসাস্থল। যার কাছে দল-মত নির্বিশেষে সবাই সমান মর্যাদা পাবেন। যিনি নগরবাসীকে একটি গতিশীল নিরাপদ নগরীর স্বপ্ন দেখাবেন। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করবেন দিন-রাত। ঢাকাবাসী সেই আনিসুল হকের মতো মানবিক মেয়রের প্রত্যাশা করেন। দুই সিটির ভোটাররা বলেছেন, সিটি মেয়রের কাছে তাদের চাওয়ার পরিমাণ খুব কম। তারা স্বাচ্ছন্দ্যে, নিরাপদে পথ চলতে চান। মশা, আবর্জনা, ধুলোবালি, দূষণ ও জলাবদ্ধতা থেকে রক্ষা পেতে চান। কোনো আপদ যেন পথের বাধা হয়ে রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করে সেই নিশ্চয়তা চান। মুক্ত ফুটপাথে নিরাপদে হাঁটতে চান। কাজ শেষে নিরাপদে ঘরে ফিরে আসতে চান। মোটকথা, দেড় কোটি মানুষের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করার মতো তৎপর ও উদ্যমী মেয়র চান তারা। নগরবাসীর মনে যেমন প্রত্যাশা জাগিয়ে গেছেন প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক। সেই আনিসুল হক ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে মাত্র দুই বছর ছয় মাস ২৪ দিন দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এই সময়ের মধ্যে রাজধানীবাসীর আস্থা অর্জন করেছিলেন তিনি। সততা, পরিশ্রম, ব্যক্তি ইমেজ এবং জাদুকরী নেতৃত্বে নগরীকে ঢেলে সাজাতে শুরু করেছিলেন তিনি। মেয়রের ক্ষমতার সীমাবদ্ধতার বাইরে গিয়ে জনমুখী উদ্যোগে প্রশংসায় সিক্ত হয়েছেন আনিসুল হক। তাই আসন্ন নির্বাচনে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে আনিসুল হকের মতো মেয়র চেয়েছেন ঢাকাবাসী।

আড়াই বছরের মেয়াদকালে মেয়র আনিসুল হক অনেকগুলো আলোচিত কর্মকান্ডে জড়িয়েছেন। দীর্ঘদিন অবৈধ দখলে থাকা তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড উচ্ছেদ ছিল আনিসুল হকের আলোচিত কাজের মধ্যে অন্যতম। গুঁড়িয়ে দিয়েছিলেন দখলদারদের আস্তানা। দখলদারদের দাপটকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অবমুক্ত করেছিলেন নগরবাসীর সম্পদ, যানজটমুক্ত হয়েছিল সড়ক। নগরভবনকে দালাল ও রাজনীতির প্রভাব থেকে বের করে এনেছিলেন তিনি।

ফলে সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভরসাস্থলে পরিণত হয়েছিলেন তিনি। গুলশান ও বারিধারায় বিদেশি দূতাবাসের দখলে থাকা ফুটপাথ অবমুক্ত করেছিলেন তিনি। ঢাকার বিভিন্ন সেবা সংস্থার তারের জঞ্জাল ভূগর্ভস্থ টানেলের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র আড়াই বছর পার হতেই জীবনপ্রদীপ নিভে যায় এই স্বপ্নবাজ মেয়রের। মেয়র নির্বাচনের আগে আনিসুল হকের আরও নানা উদ্যোগ আজ জোর আলোচনায়। 

রাজধানীর উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের বাসিন্দা ব্যাংকার ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, আনিসুল হক ছিলেন সাহসের প্রতীক। তিনি উন্নয়নের প্রশ্নে কোনো আপস করেননি। নগরপিতা হিসেবে তার মাথায় সব সময় ছিল মানুষের স্বাচ্ছন্দ্যের বিষয়টি। তাকে আমরা অকালে হারালাম। নইলে আরও ঝকঝকে উত্তর সিটি দেখতে পেতাম আমরা। মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা স্কুলশিক্ষক আবুল হাসান বলেন, আনিসুল হক ছিলেন এক নিপুণ সংগঠক। তিনি সবার সঙ্গে সমঝোতা করে, সবার কাছ থেকে বুদ্ধি-পরামর্শ নিয়ে, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকাকে ঢেলে সাজাতে চেয়েছিলেন। পুরো মেয়াদ থাকতে পারলে তিনি হয়তো ঢাকার অনেক পরিবর্তন আনতে পারতেন। আনিসের মতোই একজন নিবেদিত নগরপিতা আমরা চাই। তিনি রাজনৈতিক কর্মী না হয়েও নগরবাসীর প্রতি তাঁর কমিটমেন্ট রক্ষা করেছেন। লালবাগের ওষুধ ব্যবসায়ী হারিস ইকবাল বলেন, আমরা দক্ষিণ সিটিতে যদি পূর্ণ মেয়াদে আনিসুল হকের মতো একজন সাহসী, নিবেদিত মেয়র পেতাম তাহলে পুরান ঢাকা এতদিন বদলে যেত।

মিরপুর শেওড়াপাড়ার সংস্কৃতিকর্মী আবিদুর রেজা বলেন, আনিসুল হক যখন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী হলেন তখন আমাদের অবাক লেগেছিল। কিন্তু তিনি তাঁর কাজের মধ্য দিয়ে দলীয় পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে গিয়েছিলেন। তার মতো মেয়রই আমরা চাই। কথা হচ্ছিল মিরপুর ১ নম্বর কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী রফিক, বাবু, হাসেম ও ওসমানের সঙ্গে। তারা প্রায় অভিন্ন কণ্ঠে বলেন, মেয়র আনিসের সময় রাস্তাঘাট, ড্রেন, ফুটপাথের অনেক উন্নতি হয়েছে। ইলেকট্রিকের খাম্বা সরিয়ে তিনি রাস্তা অনেক বড় করেছেন। এখন অলিগলিতে অনেক বড় রাস্তা হয়েছে। শ্যামলীর গৃহবধূ শরিফা খাতুন বলেন, আনিসুল হকের মতো মেয়র কি আর পাওয়া যাবে? দল-মত নির্বিশেষে সবাই তাকে পছন্দ করতেন। তার ব্যক্তিগত উদারতা, সবার সমস্যায় এগিয়ে আসার যে মানসিকতা ছিল সেটাই মানুষের অন্তরে বাঁচিয়ে রেখেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
উৎকণ্ঠা নিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
উৎকণ্ঠা নিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে