শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণে খুনের মিশন

ব্যাপক তৎপরতার সময় জিসানের সহযোগীকে আটক করেছে র‌্যাব, জিজ্ঞাসাবাদে চাঞ্চল্যকর তথ্য
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণে খুনের মিশন

ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ নিতে দুবাই থেকে ঢাকায় আসে শাকিল। তার পরিকল্পনা- পেশাদার অপরাধীদের দিয়ে ঢাকায় খুনসহ বড় ধরনের অপরাধ সংঘটিত করা। আর এর মধ্য দিয়ে আন্ডারওয়ার্ল্ডে তার নিজের অবস্থান ও শক্তিমত্তার জানান দেওয়া। সে পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোচ্ছিল। সব ঠিকঠাক। কখনো গোপনে, কখনো ছদ্মবেশ নিয়ে ঘুরে বেড়াতে থাকে শাকিল। যোগাযোগ করতে থাকে কিলার গ্রুপের সদস্যদের সঙ্গে। নিজেকে আড়ালে রাখতে হাসপাতালেও ভর্তি হয়েছিল। আর এসব কিছুর পেছনে ছিল দেশান্তরিত শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান। মূলত জিসানের ছক অনুযায়ী মিশন সাকসেস করতে দুবাই থেকে ঢাকায় উড়ে আসে শাকিল। তাদের ছকে মূল নিশানায় ছিল যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। তার এ মিশনের খবর পৌঁছে যায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর কাছে। এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) গোয়েন্দারা তার পিছু নেয়। তার খোঁজখবর নেওয়া শুরু করে। অনুসন্ধানে এমন কিছু তথ্য পেয়ে যায়, তাতে র‌্যাব কর্মকর্তারা হতবাক। বেশি সময় তারা নেয়নি। গতকাল ঢাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় আন্ডারওয়ার্ল্ডের দখল নিতে আসা ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী শাকিলকে। গ্রেফতারের সময় তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় দুটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগজিন এবং ৬ রাউন্ড গুলি। ভেস্তে যায় অপরাধীদের বড় ধরনের এক নাশকতার পরিকল্পনা। পুরো নাম মাজহারুল ইসলাম। শাকিল এবং শাকিল মাজহার নামেও ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে তার। দুবাই থেকে গত জানুয়ারি ঢাকায় আসে শাকিল।

বিভিন্ন সূত্র জানায়, সম্প্রতি ক্যাসিনোকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বাত্মক অভিযানের পর টালমাটাল হয়ে পড়ে আন্ডারওয়ার্ল্ড। প্রকাশ্যে থাকা দাগি প্রভাবশালী অপরাধীরাও আত্মগোপনে চলে যায়। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে মাঠপর্যায়ের সন্ত্রাসীরা। আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রণ হাতছাড়া হয়ে পড়ে তাদের। এ অবস্থায় ফাঁকা আন্ডারওয়ার্ল্ড দখলের নানা মেরুকরণ শুরু হয় শীর্ষ অপরাধীদের মধ্যে। দেশ-বিদেশ এমনকি জেলখানায় বসে ঢাকা দখলে বৈঠক চলে। নির্দেশনা পাঠানো হয় অনুসারীদের কাছে। বিশেষ করে শীর্ষ দুই সন্ত্রাসী নতুন করে মাঠ দখলে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এদের একজন কারাবন্দী কিলার আব্বাস, অপরজন কখনো মধ্যপ্রাচ্য আবার কখনো ইউরোপের কোনো দেশে আত্মগোপনে থাকা জিসান। সংশ্লিষ্টরা বলছে, কিলার আব্বাস এবং জিসান এ মুহূর্তে আন্ডারওয়ার্ল্ডে সবচেয়ে বেশি তৎপর। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্রগুলো বলছে, ক্যাসিনো নিয়ে যে ধরনের অভিযান শুরু হয়েছে, তা প্রকৃত অর্থে শেষ হয়নি।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, আন্ডারওয়ার্ল্ডের হাতবদল করতে এক বছর ধরেই টপটেররদের মধ্যে অস্থিরতা বিরাজ করছিল। নানা সমীকরণ দেখা দেয় তাদের মধ্যে। দীর্ঘদিনের পলাতক ও দেশান্তরী শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান ঢাকা নিয়ন্ত্রণে বিদেশে বসেই তৎপরতা চালাতে থাকে। ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় মহড়া শুরু করে। চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধ কর্মকা  নিয়ন্ত্রণে তার অনুসারীদের সক্রিয় রাখে। দুবাইয়ে থেকেই সে তার পরিকল্পনা মতো কাজ করতে থাকে। ক্যাসিনোকান্ডে র আগে আন্ডারওয়ার্ল্ডের গডফাদার ঠিকাদার জি কে শামীমসহ ঢাকার কয়েকজন গডফাদার দুবাই গিয়ে তার সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ করে। নিয়মিত মাসোয়ারাও দিয়ে আসতেন তারা। আর কারাবন্দী কিলার আব্বাস ইতিমধ্যে ঢাকার মিরপুর, কাফরুল, ভাষানটেক, আগারগাঁও, শেওড়াপাড়াসহ উত্তরের বিরাট অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে। সরকারি টেন্ডারসহ সেখানকার চাঁদাবাজিও এখন তার নিয়ন্ত্রণে। জেলে থেকেই এসব নিয়ন্ত্রণ করছে তার লোকজন দিয়ে। এখন সে পুরো ঢাকার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। জিসানও রয়েছে সর্বাত্মক চেষ্টার মধ্যে।

সূত্র মতে, সম্প্রতি শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদের দুই সহযোগীকে দুটি একে-২২ এবং গোলাবারুদসহ গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। একজন ঠিকাদার একই সঙ্গে রাজনৈতিক নেতাকে হত্যার টার্গেটে এসব অস্ত্র সংগ্রহ করেছিল জিসানের সহযোগীরা। দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে কাজ করলেও ভাগাভাগি নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়। বিরোধকে কেন্দ্র করে কিলিং মিশনের সিদ্ধান্ত নেয় জিসান। আর এ মিশন সাকসেস করতেই শক্তিশালী দুটি অস্ত্র ঢাকায় আনা হয়। নেতৃত্বদানকারী ললাট নামের একজনকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। তবে মাঠে সক্রিয় রয়েছে জিসান গ্রুপের অন্তত অর্ধশতাধিক ক্যাডার। সর্বশেষ গতকাল দুটি পিস্তলসহ জিসানের সহযোগী শাকিলকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। সূত্র জানায়, ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হলে কোনো বাহিনীর সদস্যই আর মাঠে থাকে না। দুই মাস ধরে ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ড অনিয়ন্ত্রণ অবস্থায় রয়েছে। এ সুযোগটি কাজে নেওয়ার চেষ্টা করছে শীর্ষ অপরাধীরা।

শাকিল গ্রেফতারের বিষয়ে গতকাল শনিবার বিকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলন করে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারওয়ার-বিন-কাশেম জানান, শাকিল চলতি বছরের জানুয়ারিতে দুবাই থেকে দেশে আসে। মূলত তার দেশে আসার উদ্দেশ্য হলো শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসানের নির্দেশ ও সহযোগিতায় বাংলাদেশে তার সন্ত্রাসী কার্যক্রম নতুন করে প্রতিষ্ঠা করা। রাজধানী ঢাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের নেতৃত্ব দেওয়া। র‌্যাবের এ কর্মকর্তা বলেন, প্রথমে এ উদ্দেশ্যে তিনি রাজধানীর একটি সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। ভর্তির উদ্দেশ্য ছিল হাসপাতালের কোনো অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা সৃষ্টি করে জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া।

সারওয়ার বলেন, শনিবার ভোর ৫টায় মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে শাকিলকে গ্রেফতার করা হয়। শাকিল একটি সিএনজিতে যাচ্ছিল। চেকপোস্ট বসিয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তি হিসেবে তাকে তল্লাশি করা হয়। তল্লাশি করে তার কোমরে গোঁজা অবস্থায় দুটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ম্যাগজিন ও ৬ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। পরে দেখা যায় সে শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসানের সহযোগী মাজহারুল ইসলাম শাকিল। জানা যায়, ২০১৬ সালের জুন মাসে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সহ-সম্পাদক রাজীব হত্যার এজাহারে নাম আসার চার দিন পরে শাকিল চীনে চলে যান। ২০১৭ সাল পর্যন্ত তিনি বসবাস করেন এবং কার্গো সার্ভিস কাজ করেন। ২০১৮ সালে চীন থেকে দুবাই চলে যান এবং ২০১০ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত দুবাই ছিলেন। আর সেখানেই জিসানের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারওয়ার-বিন-কাশেম বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে জানায়, সে দীর্ঘদিন সন্ত্রাসী জিসানের পক্ষে সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি করে আসছে। ২০০৫ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ছাত্র রাজনীতি শুরু করে। পরবর্তীতে সে ঢাকা মহানগর ও ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। এরপর ২০০৯ সাল থেকে যৌথভাবে টেন্ডার বাণিজ্য শুরু করে।’ ‘এরপর যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার সঙ্গে দ্বন্দ্ব দেখা দিলে ২০১৩ সালে সে গ্রামের বাড়ি ফেনীতে গিয়ে পারিবারিক ব্যবসা ও স্থানীয় রাজনীতিতে জড়ায়। ২০১৫ সালে পুনরায় ঢাকা এলে খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়ার সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়ে।’ এদিকে শাকিলের পারিবারিক সূত্রের দাবি, অসুস্থ অবস্থায় শাকিলকে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করা হয়। পর দিন হাসপাতালে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে শাহবাগ থানায় একটি জিডিও করা হয় বলে দাবি পরিবারের।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
সর্বশেষ খবর
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক
২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক

দেশগ্রাম

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম

রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি

সম্পাদকীয়

চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন
চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন

দেশগ্রাম

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩
ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

পেছনের পৃষ্ঠা

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

‘হাসিনা মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছেন’
‘হাসিনা মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছেন’

দেশগ্রাম

দুই পা হারানো আহাদের পাশে মোশারফ
দুই পা হারানো আহাদের পাশে মোশারফ

দেশগ্রাম

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

পিরোজপুরে বিএনপির ৩১ দফার প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির ৩১ দফার প্রচার

নগর জীবন

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিয়েছে ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির লাশ ফেরত দিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

স্বস্তির আভাস চালের দামে
স্বস্তির আভাস চালের দামে

পেছনের পৃষ্ঠা