শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০

করোনার চিকিৎসা নিতে গিয়ে আগুনে মৃত্যু ৫ রোগীর

ইউনাইটেড হাসপাতালের আট অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ছিল মেয়াদোত্তীর্ণ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার চিকিৎসা নিতে গিয়ে আগুনে মৃত্যু ৫ রোগীর

মেয়াদোত্তীর্ণ অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেছিল ইউনাইটেড হাসপাতালের সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু তাতে শেষ রক্ষা হয়নি। আগুন ক্রমে বাড়তে থাকে। করোনা ইউনিটে রাখা স্যানিটাইজারে আগুন ছড়িয়ে পড়লে আগুনের তীব্রতা বাড়তে থাকে। অস্থায়ী করোনা ইউনিটে আটকে পড়া পাঁচজন রোগী দম বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের তদন্তে এমন তথ্য উঠে এসেছে। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, মেয়াদোত্তীর্ণ অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র দিয়ে আগুন নেভানো যায় না। এগুলো কাজ করে না। এর দায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। দেড় মাস আগেই ফায়ার এক্সটিংগুইশারগুলো রিফিল করা উচিত ছিল। বুধবার রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে ইউনাইটেড হাসপাতালের বর্ধিত অংশে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। তাদের তিনটি ইউনিট কাজ করে রাত সাড়ে ১০টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে পাঁচজন রোগী মারা যান, যারা হাসপাতালের করোনা ইউনিটে আইসোলেশনে ছিলেন। পাঁচজনের মধ্যে চারজন পুরুষ ও একজন নারী। এদের তিনজনই ৭০ বছরের বেশি। আর একজন ছিলেন যিনি বুধবার বিকালে ভর্তি হয়ে টেস্ট করান। অপেক্ষায় ছিলেন টেস্টের ফলের জন্য। কিন্তু রাতের আগুনে তিনি লাশ হন। অগ্নিকান্ডের ঘটনায় ফায়ার সার্ভিস তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। পুলিশ ও সিআইডি ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

অগ্নিকান্ডের তদন্তে গঠিত কমিটির প্রধান দেবাশীষ বর্ধন ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, ইউনাইটেড হাসপাতালে ফায়ার হাইড্রেন্ট থাকলেও তা ফায়ার সার্ভিস আসার আগে ব্যবহার করা হয়নি। তিনি বলেন, আগুন আরও আগে লাগলেও আমরা কন্ট্রোল রুমে তথ্য পেয়েছি ৯টা ৫৫ মিনিটে। আমাদের লোকজন আপ্রাণ চেষ্টা করেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা ফায়ার এক্সটিংগুইশার বা অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সেগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ ছিল। মেয়াদোত্তীর্ণ ফায়ার এক্সটিংগুইশার তো কাজ করবে না। কাজ করেও নাই। আমাদের ইউনিটগুলো আসার পর দেখেছে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। অগ্নিনির্বাপণ করার পর আমরা পাঁচটি লাশ উদ্ধার করেছি।’ মেয়াদোত্তীর্ণ ফায়ার এক্সটিংগুইশার রাখার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে কিনা, জানতে চাইলে দেবাশীষ বর্ধন বলেন, ‘অবশ্যই। আমরা তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করব। মেয়াদোত্তীর্ণ ফায়ার এক্সটিংগুইশার রাখার দায় হাসপাতালের। দেড় মাস আগেই রিফিল করা উচিত ছিল। হাসপাতালে ফায়ার হাইড্রেন্ট ছিল। কিন্তু আমরা আসার আগে কেউ কাজ করেনি। আমরা আসার পর একটা লাইন খোলা হয়।’ আগুন লাগার কারণ তদন্ত করতে গিয়ে বৈদ্যুতিক তার, বিভিন্ন ডিভাইস, এসির ভিতরে থাকা দাহ্য পদার্থ ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে কাজ করা হচ্ছে বলে জানান দেবাশীষ বর্ধন। তার ভাষ্য ‘ভিতরে এসি ছিল, অনেক ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস ছিল, এসিগুলো নেগেটিভ প্রেসারে ছিল। আমরা সব খতিয়ে দেখছি।’ সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী নামমাত্র ইউনিট খুলে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল কিনা, জানতে চাইলে ফায়ার সার্ভিস ঢাকা বিভাগের এই উপপরিচালক বলেন, ‘অবকাঠামো দেখে তাই মনে হচ্ছে। এ ধরনের রোগীর ব্যাপারে অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া দরকার ছিল। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, হাসপাতালগুলো আইসোলেশন সেন্টার করলেই হবে না,  ফায়ার প্রটেকটিভ মেজারটাও রাখতে হবে। সার্বক্ষণিক একটি টিম অবশ্যই রাখা উচিত ছিল।’

অত্যন্ত বিপজ্জনক অবস্থায় আইসোলেশন সেন্টারে রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি। এদিকে ইউনাইটেড হাসপাতালে করোনা রোগীদের জন্য স্থাপিত তাঁবুতে দাহ্য পদার্থের পরিমাণ বেশি থাকায় আগুন বড় আকার ধারণ করে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গুলশান জোনের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী। ঘটনাস্থলে ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি। সুদীপ কুমার বলেন, মৃতদের মধ্যে তিনজন করোনা আক্রান্ত ছিলেন এবং দুজন করোনা নেগেটিভ ছিলেন। এদের মধ্যে চারজন পুরুষ এবং একজন নারী। তিনজনের বয়স ৭০ বছরের বেশি, নারীর বয়স ৪৫ এবং একজনের বয়স ৫০ বছর। তিনি বলেন, ইউনাইটেড হাসপাতালে স্থাপিত তাঁবুর ভিতরে যেসব সামগ্রী ছিল এগুলো বেশি দাহ্য, যার কারণে খুব দ্রুত আগুন লেগে যায়। এখানে যারা প্রত্যক্ষদর্শী এবং রোগীর আত্মীয় ছিলেন তাদের সঙ্গে কথা বলে আমরা জানতে পারি, এখানে যে এসি ছিল সেখানে স্পার্কিং হয়। সেটা থেকেই এখানে খুব দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এখানে থাকা উপাদান সবই দাহ্য পদার্থ ছিল। এখানে অনেক স্যানিটাইজার ছিল যা অনেক বেশি দাহ্য, এর পরিপ্রেক্ষিতে আগুন বড় রূপ নেয়। দাহ্য পদার্থের কারণে ফায়ার সার্ভিস আসার আগ পর্যন্ত আগুন নেভানো সম্ভব হয়নি। আগুন লাগার পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ফায়ার সার্ভিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট বা অন্য কোনো উৎস থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তারা। ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক (ঢাকা বিভাগ) দেবাশীষ বর্ধন বলেন, ইউনাইটেড হাসপাতালের এক্সটেনশন সেটে (যেখানে করোনা রোগীদের চিকিৎসা হচ্ছিল) অনেক  বৈদ্যুতিক তার ছিল। যেগুলো থেকে প্রচ- ধোঁয়া সৃষ্টি হয়েছে। ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন পাঁচজন মারা গেছেন। এর বাইরে হতাহতের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

মামলা : রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে অগ্নিকা-ে পাঁচ রোগী নিহতের ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। বুধবার (২৭ মে) রাতেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অভিযোগের ভিত্তিতে গুলশান থানায় মামলাটি গ্রহণ করা হয়।

বুধবারে ভর্তি হয়েই আগুনে মৃত্যু

জ্বর নিয়েই গুলশানের একটি বায়িং হাউসে অফিস করছিলেন রিয়াজুল আলম লিটন। করোনা সন্দেহে সহকর্মীরা পরীক্ষার জন্য নিয়ে যান পাশের ইউনাইটেড হাসপাতালে। করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি রাখেন লিটনকে। অপেক্ষা করছিলেন পরীক্ষার ফলের জন্য। পরীক্ষার ফল নেগেটিভ এসেছিল ঠিকই, কিন্তু হাসপাতাল থেকে আর ফেরা হলো না।

আগুনে পুড়ে নির্মম মৃত্যু হলো তার।

বুধবার (২৭ মে) রাতে ইউনাইটেড হাসপাতালে অগ্নিকা-ে মারা যান লিটন। বৃহস্পতিবার (২৮ মে) ভোরে স্বজনরা তার লাশ গ্রামের বাড়ি দিনাজপুরের বীরগঞ্জ নিয়ে যান। নিহত রিয়াজুল আলম লিটনের বড় ভাই রইসুল আজম ডাবলু জানান, তার ভাই স্ত্রী ফৌজিয়া আক্তার জেমি ও সাত বছরের একমাত্র সন্তান আসমাইন ফিয়াজকে নিয়ে শ্যামলী এলাকায় থাকতেন। বিদেশি একটি বায়িং হাউসের কান্ট্রি ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করতেন লিটন। বুধবার অফিসে যাওয়ার পর শরীরে তাপমাত্রা একটু বেশি হওয়ায় করোনা পরীক্ষা করতে তিনি হাসপাতালে যান। বিকাল ৩টার দিকে তার শরীর থেকে নমুনা নিয়ে তাকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। রইসুল আজম ডাবলু বলেন, ‘আমরা অপেক্ষা করছিলাম করোনা পরীক্ষার ফলাফলের জন্য। ফলাফল ঠিকই নেগেটিভ এলো। কিন্তু ভাই আমার বাঁচল না। তাকে আগুনে পুড়ে মরতে হলো। তার এই অকাল মৃত্যুতে পুরো পরিবারে শোক নেমে এসেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩০১ মামলা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই
যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাই

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : তিন দিনের বিশেষ ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : তিন দিনের বিশেষ ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাত্র দুই সপ্তাহে ৫০০ কোটির মাইলফলক ‘কান্তারা চ্যাপ্টার ওয়ান’র
মাত্র দুই সপ্তাহে ৫০০ কোটির মাইলফলক ‘কান্তারা চ্যাপ্টার ওয়ান’র

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন
ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু
হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি
মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ
হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার
মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম
হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ
শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ
বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত
মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’
ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি
অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর
ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট
দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা
অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস