শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ জুন, ২০২০ আপডেট:

আবাসনশিল্পে ৪৫৮ উপ খাতে ভয়াবহ বিপর্যয়

আতঙ্কিত ক্রেতারা উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা । প্লট-ফ্ল্যাটের কিস্তি পরিশোধ বন্ধ । ক্ষয়মুক্ত পরিবেশে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ নিশ্চয়তা দাবি হ নেই টাকার সরবরাহ, অনেক ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার হুমকিতে । সহযোগিতা করছে না ব্যাংক : রিহ্যাব । ফ্ল্যাট ও প্লটের রেজিস্ট্রেশন খরচ অর্ধেক নির্ধারণের প্রস্তাব অর্থনীতিবিদদের
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
আবাসনশিল্পে ৪৫৮ উপ খাতে ভয়াবহ বিপর্যয়

আবাসনশিল্পের পণ্যভিত্তিক ৪৫৮ উপ খাতে ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে এসেছে। মহামারী করোনাভাইরাসে আতঙ্কিত ক্রেতারা টাকা হাতছাড়া করতে চাইছেন না। বিক্রীত প্লট ও ফ্ল্যাটের কিস্তি পরিশোধ বন্ধ হয়ে গেছে। শত শত ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার হুমকিতে পড়েছে। এতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। নেই টাকার সরবরাহ। এমন পরিস্থিতিতেও আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো বাণিজ্যিক ব্যাংকের কোনো সহযোগিতা না পাওয়ার তথ্য দিয়েছে রিহ্যাব। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, আবাসন খাতে মন্দা হলে অর্থনীতি গতিহীন হয়ে যায়। এ বাস্তবতায় ফ্ল্যাট ও প্লটের রেজিস্ট্রেশন খরচ কমিয়ে অর্ধেক নির্ধারণ, সহজশর্তে ঋণ, ভয়মুক্ত পরিবেশে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ নিশ্চিতকরণের দাবি সংশ্লিষ্টদের। এ প্রসঙ্গে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট-পিআরআই’র নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনাভাইরাসের প্রভাবে সবার আগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আবাসন খাত। আবার ঘুরেও দাঁড়াবে সবার পরে। অন্যান্য খাত সচল হলে আবাসন খাতও ঘুরে দাঁড়াবে। বাংলাদেশের আবাসন খাত অবশ্যই চাঙ্গা করতে হবে। এর সঙ্গে বিশাল কর্মসংস্থান জড়িত। তার মতে, বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে প্লট ও ফ্ল্যাটের রেজিস্ট্র্রেশন খরচ অনেক বেশি। এটা কমিয়ে অর্ধেক করা খুবই জরুরি। ক্রেতাদের জন্য স্বল্প সুদের ঋণ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। মানুষের মাঝে আস্থাও সৃষ্টি করতে হবে।

আবাসনশিল্প উদ্যোক্তাদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-রিহ্যাব সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল বলেন, করোনাভাইরাসে আবাসনশিল্প উদ্যোক্তাদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। কাজ নেই, তবুও শ্রমিকদের বেঁচে থাকার স্বার্থে টাকা দিতে হচ্ছে। ২১১টি সহযোগী শিল্প এখন অচল। পুরো খাতজুড়ে করুণচিত্র। এমন পরিস্থিতিতে অর্থনীতিতে নতুন টাকার সরবরাহ ও সরকারি বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। কারণ, এ খাতে এখন টাকার সরবরাহ নেই। ব্যাংকও সহযোগিতা করছে না। অনেক ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার হুমকিতে পড়েছে। সত্যিই ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন। এমন সংকটে আসছে ২০২০-২১ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে আগামী পাঁচ বছরের জন্য বিনা প্রশ্নে বৈধভাবে অর্জিত অপ্রদর্শিত টাকা বিনিয়োগের সুযোগ চাই। নিশ্চিত করতে হবে ভয়মুক্ত পরিবেশ। অপ্রদর্শিত অর্থের বিনিয়োগে বাড়বে কর্মসংস্থান। গতি আসবে অর্থনীতিতে। ঘুঁরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ।

রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী তানভিরুল হক প্রবাল বলেন, আসছে বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভয় কমানোর নির্দেশনা থাকলে আবাসন খাত চাঙ্গা হতে পারে। চলমান সংকট উত্তরণে উদ্যোক্তারা হিমশিম খাচ্ছেন। শ্রমিকরা অনিশ্চয়তার ভিতর আছেন।

রিহ্যাবের আরেক সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী এম এ আউয়াল বলেন, সারা দেশের অর্থনীতি কোন দিকে যাবে, তার ওপর নির্ভর করছে আবাসন খাতের ভবিষ্যৎ। এই খাতে এমনিতেই সমস্যার শেষ নেই। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনার প্রভাব। এখন সরকারের উচিত হবে- রেজিস্ট্র্রেশন খরচ কমিয়ে আবাসন খাত চাঙ্গা করা। এর পাশাপাশি আইনি প্রক্রিয়াগুলো সহজ করে জটিলতা দূর করতে হবে।

আবাসনশিল্প সংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, এই খাতে জড়িত ২১১টি ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ বা সহযোগী শিল্প খাত রয়েছে। আর ১৮ খাতে বিভক্ত পণ্যভিত্তিক উপ খাত হলো ৪৫৮টি। এরমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো, রড, সিমেন্ট, রেডিমিক্স, ইট, পাথরসহ ১১টি উপ খাত নিয়ে সিভিল খাত। ক্যাবল, সার্কিট ব্রেকার, স্যুইচ-সকেট, মিটার, লাইট মিলিয়ে ৩০টি উপ খাতের ইলেক্ট্রিক খাত। উড, দরজা, লকসহ ২৫টি উপ খাত নিয়ে উড খাত। পাইপ, গ্লাস, ট্যাব, ফিটিংস, ওয়াটার পাম্প নিয়ে ২০টি উপ খাতের প্লাম্বিং খাত। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রকারের টাইলস, মার্বেল, স্টোন, মোজাইক চিপস ইত্যাদি ১৩টি উপ খাত নিয়ে টাইলস খাত। কমোড, বেসিন, বাথট্যাব, হ্যান্ড শাওয়ার, কানেকশন পাইপ, গ্রেটিংসহ ৩৩টি উপ খাত নিয়ে সেনিটারি খাত। পেইন্ট, ফোম ল্যাব, বুন্স অ্যান্ড পোলিশ নিয়ে ছয়টি উপ খাতের পেইন্ট খাত। সুড়কি, কেমিক্যাল, এডমিক্সার, স্টোনসহ ছয়টি উপ খাত। ফ্লোর ব্রোম, হেয়ার ব্রুশ, সেফটি নেট, রয়েল প্লাগ, প্লামব্রুশ, হস পাইপ, প্যাড লক, মাসকিন ট্যাব ইত্যাদি ৯৭টি উপ খাত নিয়ে হার্ডওয়্যার খাত। লিফট, সাব-স্টেশন, সোলার সিস্টেম, জেনারেটর, ইন্টারকমসহ ১৮টি উপ খাতের ইলেক্ট্রিক খাত। এ্যালুমিনিয়াম, গ্রিল, ফায়ার ডোর, স্টিল অবকাঠামো, স্কাই লাইট, এলপিজি সিস্টেম, সুইমিং পুল ইত্যাদি নিয়ে ৬৪টি উপ খাতের সাব-কন্ট্রাক্ট খাত। এক্সসাভেটোর, লিফট ট্রাক, রোড রোলার মেশিন, বুলডোজার, ডাম্প ট্রাকস, পাইপ ড্রাইভিং মেশিনসহ ১৯টি উপ খাতের কনস্ট্রাকশন মেশিনারিজ খাত। সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, সেনিটারি, টাইলস, পেইন্ট, সয়েল টেস্ট, পাইল ওয়ার্ক নিয়ে ২৬টি উপ খাতের শ্রম খাত। এ ছাড়াও ভূমি উন্নয়ন, প্রশাসনিক, হোম অ্যাপ্লিক্যান্স ও অফিস স্টেশনারি খাতে আরও ৯০টি উপ খাত জড়িত রয়েছে আবাসনশিল্পের সঙ্গে। আলাপকালে এসব খাতের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, তাদের অবস্থা এখন অত্যন্ত শোচনীয়। অনেকের ব্যবসা পুরো ধ্বংস হয়ে গেছে। ক্রেতারা আতঙ্কে আছেন। কোনো বিক্রিও নেই। ফলে ব্যবসার সার্বিক চিত্র ভালো নয়। ব্যাংকগুলোও কোনো সহযোগিতা করছে না। এফবিসিসিআইর সহসভাপতি ও বাংলাদেশ ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ইলেক্ট্রিক ব্যবসার অবস্থা এখন অত্যন্ত শোচনীয়। দেশের উন্নয়ন প্রকল্প ও আবাসন ব্যবসার সঙ্গে ওতপ্রেতভাবে জড়িত এই খাতে এখন কোনো বিক্রি নেই। কারণ, একটা নতুন বাড়ি বা কারখানা নির্মাণ কিংবা উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না হলে ইলেক্ট্রিক পণ্য কোথাও ব্যবহার হবে না। ফলে আমাদের ব্যবসার অবস্থা খুবই খারাপ।

বাংলাদেশ কংক্রিট প্রোডাক্টস অ্যান্ড ব্লক ম্যানুফেকচারিং অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি ও জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল হোসেন চৌধুরী বলেন, ক্রেতারা আতঙ্কে আছেন। কেউ টাকা হাতছাড়া করছেন না। আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্রেতারা প্লট বা ফ্ল্যাটের কোনো কিস্তি পরিশোধ করছেন না। নতুন কোনো বিক্রিও নেই। প্রণোদনার টাকা চাইলে ব্যাংকগুলো বলছে, তারা নির্দেশনা পায়নি। বন্ধ রয়েছে কনস্ট্রাকশন কাজ। এমন দোদুল্যমান পরিস্থিতিতে অনেক ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। সংকট উত্তরণে আসছে বাজেটে আবাসন খাতে বিশেষ বরাদ্দ ও রেজিস্ট্র্রেশন খরচ কমিয়ে অর্ধেক করা ও ক্রেতাদের সহজশর্তে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দিতে হবে।

বাংলাদেশ ব্রিক ম্যানুফেকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মিজানুর রহমান বাবুল বলেন, চলতি বছর ইতিমধ্যে যে সব ইট আমরা তৈরি করেছি, তা আগামী দুই বছর রেখে বিক্রি করতে হবে। বর্তমানে কোনো বিক্রি নেই। আবাসন খাতে বিপর্যয়ের কারণে ইট প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর করুণ অবস্থা দেখার কেউ নেই। কারণ, মানুষের কাছে এখন বেঁচে থাকার চেয়ে ঘর-বাড়ি জরুরি নয়। কেউ টাকা হাতছাড়া করছেন না।

বাংলাদেশ এম এস পাইপ অ্যান্ড ফিটিংস ইম্পোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ শাহবুদ্দিন চৌধুরী বলেন, লকডাউন শেষে গত ১ জুন আমাদের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা হলেও কোনো বিক্রি নেই। পুরো অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ব্যাংকগুলো থেকেও কোনো প্রকার সহযোগিতা পাচ্ছি না। সামনের দিনগুলোতে আবাসনের অবস্থা আরও খারাপ হবে মনে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে এম এস পাইপ অ্যান্ড ফিটিংস খাতে চরম বিপর্যয় নামতে পারে।

বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক্স সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোতাহার হোসেন খান বলেন, আবাসনশিল্প ও অন্যান্য শিল্প খাতের কনস্ট্রাকশন কাজ বন্ধ থাকায় বিপর্যয় নেমেছে ইলেক্ট্রনিক্স সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি ব্যবসায়। আবাসন ও কনস্ট্রাকশন খাত ঘুরে দাঁড়ালেই ইলেক্ট্রনিক্স সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি খাত বাঁচবে।

বাংলাদেশ হার্ডওয়্যার অ্যান্ড মেশিনারি মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. কামাল হোসেন কামাল বলেন, ব্যবসার সার্বিক চিত্র ভালো নয়। ফ্ল্যাট বিক্রি না হলে-দরজা, জানালাসহ অন্যান্য হার্ডওয়্যার সামগ্রী কেনার কেউ নেই। ফলে আবাসন খাত ঘুরে দাঁড়ালেই আমাদের ব্যবসার দুরবস্থা কাটবে। আসছে বাজেটে হার্ডওয়্যার খাতে খুচরা ভ্যাট প্রত্যাহার দাবি করেন এই ব্যবসায়ী নেতা।

বাংলাদেশ সিরামিক অ্যান্ড গ্লাসওয়্যার ইম্পোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কবির উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা সত্যি ভালো নয়। চরম খারাপ অবস্থা বিরাজ করছে। ২৫ শতাংশও বাণিজ্য হচ্ছে না। মূলত আবাসনশিল্পে মন্দা থাকায় আমাদের পরিস্থিতি সবচেয়ে বেশি নাজুক হয়েছে।

বাংলাদেশ গ্লাস মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন আলমগীর বলেন, গ্লাস প্রস্তুতকারক শিল্প এখন কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কারণ, এটা কোনো নিত্যপণ্য নয়। মানুষ যখন ফ্ল্যাট বা বাড়ি বানাবেন, তখনই কিনবেন গ্লাস। কিন্তু আবাসন ব্যবসা তো নেই। ফলে গ্লাসশিল্প চলবে কীভাবে।

বাংলাদেশ এয়ার কন্ডিশনিং ইকুপমেন্টস ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. লুৎফর রহমান বলেন, আমাদের খাত পুরো ধ্বংস হয়ে গেছে। আমার নিজের গোডাউনেও ৬০ থেকে ৭০ কোটি টাকার পণ্য পড়ে আছে। যেখানে প্রতি মাসে গড়ে বিক্রি ১০ কোটি টাকা, সেখানে এখন কোনো বিক্রি নেই। শিল্প ও আবাসন খাতের সঙ্গে এয়ার কন্ডিশন জড়িত। এসব খাতের মন্দার ঢেউ লেগেছে এয়ার কন্ডিশনিং খাতেও।

জানা গেছে, আবাসন খাতে করোনাভাইরাসের প্রভাবে চরম ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তায় পড়েছে ৫৯ লাখ নির্মাণ শ্রমিকের কর্মসংস্থান। আর মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে আবাসন খাত স্থবির। ফলে ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ খাতে নেমেছে বিপর্যয়। আবাসনশিল্পের সঙ্গে জড়িত ২১১ ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ বা সহযোগী শিল্প খাত স্থবির। এসব খাতে দুই হাজারেরও বেশি শিল্প-প্রতিষ্ঠানের প্রায় দুই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ এখন হুমকিতে পড়েছে। ওই ২১১টি ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ শিল্পের মধ্যে রয়েছে, ২৭টি কনস্ট্রাকশন সামগ্রী খাত। ৪৩টি বাথ ও কিচেন ফিটিংস পণ্য সামগ্রী উৎপাদন ও সরবরাহকারী খাত। আরও আছে, ৪৪টি ইলেক্ট্রিক্যাল, ৪৪টি ফার্নিচার, ১৮টি সার্ফেচ ফার্নিশিংসহ আরও অনেক ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ শিল্প। এসব খাতের মধ্যে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলছে, দেশের সিমেন্ট, রড, স্টিল ও রি-রোলিং মিলস, সিরামিক ও টাইলস, কেমিক্যালস, ইট, বালু, পাথর, রং, পিভিসি পাইপ, উড, গ্লাস, এ্যালমিনিয়াম, কিচেন ফিটিংস, গ্যাস স্টোভ, ওয়াটার হিটার, আয়রন, ফ্লাসিং ইকুইপমেন্টস, বৈদ্যুতিক সাব-স্টেশন, টান্সফরমার, লাইট, ক্যাবলস, ফ্যান, এয়ার কন্ডিশনার, এয়ার কুলার, বিল্ডিং ইন্সস্টলেশন, গ্লাস ডোর, টিম্বার, ইলেক্ট্রিক্যাল সিকিউরিটি ডোর, বিল্ডিং সেফটি, মোজাইকের বিভিন্ন পণ্য, বিভিন্ন ধরনের পাইপ, ফিটিংস, কেবলস, কাচ ও কাচজাতীয় অন্যান্য পণ্য, পাথর ও পাথরজাত পণ্য, লোহাজাতীয় বিভিন্ন পণ্য, আসবাবপত্র ও কাঠজাত বিভিন্ন পণ্য, প্লাইউড, ক্যাবল, বৈদ্যুতিক ফিটিংস ও অন্যান্য সামগ্রী, নির্মাণকাজের যন্ত্রপাতি, আঠাজাতীয় বিভিন্ন পণ্য, স্টিলজাত পণ্য, এ্যালুমিনিয়াম খাতের মতো ২১১টি ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ বা সহযোগী শিল্প। করোনাভাইরাসের প্রভাবে আবাসনে খাতে হুমকিতে পড়ায় বিপর্যয় নেমেছে এসব ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ শিল্পে। এসব খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, আবাসন খাত সচল হলেই ঘুরে দাঁড়াবে লিঙ্কেজ শিল্প। এ ছাড়াও আবাসন কোম্পানিগুলোতে ২০ হাজার নির্মাণকাজ ব্যবস্থাপক, ১০ হাজার ডিপ্লোমা প্রকৌশলী, তিন হাজার স্নাতক প্রকৌশলী এবং প্রায় ৫০০ স্থপতি নিয়োজিত আছেন। ৫৯ লাখ নির্মাণ শ্রমিকের কর্মসংস্থান ও ২১১টি ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ বা সহযোগী শিল্প খাত বাঁচিয়ে রাখতে সরকারের চলমান উন্নয়ন প্রকল্প সচল রাখা এবং আবাসন খাতে নীতি সহায়তা প্রদানে সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন-বিসিএমএ সভাপতি মো. আলমগীর কবির বলেন, উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা কাটছাঁট হলে সিমেন্টশিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমরা চাই উন্নয়ন প্রকল্পগুলো চলমান রাখা হোক। অন্যথায় সিমেন্টশিল্পে ৫০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফেকচারিং অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা বেশ খারাপ অবস্থায় আছি। কারণ, অর্থনীতিতে টাকার সরবরাহ নেই। ব্যাংকগুলো টাকা সরবরাহে অনীহা প্রকাশ করছে। এখন সরকারের উচিত ব্যাংকগুলোর ওপর নজরদারি বাড়ানো।

করোনাভাইরাসের কারণে আগামী বাজেট সামনে রেখে সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে দেওয়া পত্রে আবাসন শিল্পের বিনিয়োগকারীদের মূলধন বা ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল প্রদানের অনুরোধ জানিয়েছে রিহ্যাব। সংগঠনটি বলেছে, মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপিতে প্রবৃদ্ধি অর্জনে সমগ্র নির্মাণ খাতের অবদান প্রায় ১৫ শতাংশ। বর্তমানে এই শিল্প একেবারে স্থবির হয়ে পড়েছে। নির্মাণ খাত দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আবাসন শিল্পের ৩৫ লাখ শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েছে।

রিহ্যাব বলেছে, আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণ ক্রেতাদের কিস্তির ওপর ভিত্তি করে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করে থাকে। অধিকাংশ ডেভেলপারের সঙ্গে তফসিলি ব্যাংকের ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের সুযোগ-সুবিধা নেই। তারা নিজ নিজ বিনিয়োগ এবং ক্রেতার কিস্তির মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। করোনার প্রভাবের কারণে ক্রেতারা কোনো কিস্তি দিচ্ছে না। ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল সুবিধা না থাকার কারণে ডেভেলপাররা গভীর সংকটে পড়েছে। অফিস পরিচালনা, নির্মাণ কাজ এবং দৈনন্দিন জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়েছে। এমন অবস্থায় সরকারের ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে বরাদ্দ প্রদানের অনুরোধ জানিয়েছে রিহ্যাব।

জানা গেছে, করোনাভাইরাসের সংকটময় পরিস্থিতিতে কাজ না থাকায় জীবনযাপনে চরম অনিশ্চয়তায় ভুগছেন সারা দেশের প্রায় ৫৯ লাখ নির্মাণ শ্রমিক। দেশের অবকাঠামো নির্মাণকারী কনস্ট্রাকশন প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষতি হয়েছে প্রায় সাড়ে ২৬ হাজার কোটি টাকা। এই খাতের প্রায় ৩৫ লাখ শ্রমিকের ভবিষ্যৎ এখন অজানা। আছে ছাঁটাই, চাকরি হারানো ও বেকারত্বের শঙ্কা। আবার আবাসন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রায় ২৫ লাখ শ্রমিক এখন কর্মহীন। এই খাতে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির আশঙ্কা উদ্যোক্তাদের। কবে নাগাদ এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ ঘটবে, তা ভেবে পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা। এ অবস্থায় আবাসন খাতকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সরকারকে নীতি সহায়তা চান তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে