শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ জুন, ২০২০ আপডেট:

আবাসনশিল্পে ৪৫৮ উপ খাতে ভয়াবহ বিপর্যয়

আতঙ্কিত ক্রেতারা উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা । প্লট-ফ্ল্যাটের কিস্তি পরিশোধ বন্ধ । ক্ষয়মুক্ত পরিবেশে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ নিশ্চয়তা দাবি হ নেই টাকার সরবরাহ, অনেক ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার হুমকিতে । সহযোগিতা করছে না ব্যাংক : রিহ্যাব । ফ্ল্যাট ও প্লটের রেজিস্ট্রেশন খরচ অর্ধেক নির্ধারণের প্রস্তাব অর্থনীতিবিদদের
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
আবাসনশিল্পে ৪৫৮ উপ খাতে ভয়াবহ বিপর্যয়

আবাসনশিল্পের পণ্যভিত্তিক ৪৫৮ উপ খাতে ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে এসেছে। মহামারী করোনাভাইরাসে আতঙ্কিত ক্রেতারা টাকা হাতছাড়া করতে চাইছেন না। বিক্রীত প্লট ও ফ্ল্যাটের কিস্তি পরিশোধ বন্ধ হয়ে গেছে। শত শত ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার হুমকিতে পড়েছে। এতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। নেই টাকার সরবরাহ। এমন পরিস্থিতিতেও আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো বাণিজ্যিক ব্যাংকের কোনো সহযোগিতা না পাওয়ার তথ্য দিয়েছে রিহ্যাব। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, আবাসন খাতে মন্দা হলে অর্থনীতি গতিহীন হয়ে যায়। এ বাস্তবতায় ফ্ল্যাট ও প্লটের রেজিস্ট্রেশন খরচ কমিয়ে অর্ধেক নির্ধারণ, সহজশর্তে ঋণ, ভয়মুক্ত পরিবেশে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ নিশ্চিতকরণের দাবি সংশ্লিষ্টদের। এ প্রসঙ্গে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট-পিআরআই’র নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনাভাইরাসের প্রভাবে সবার আগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আবাসন খাত। আবার ঘুরেও দাঁড়াবে সবার পরে। অন্যান্য খাত সচল হলে আবাসন খাতও ঘুরে দাঁড়াবে। বাংলাদেশের আবাসন খাত অবশ্যই চাঙ্গা করতে হবে। এর সঙ্গে বিশাল কর্মসংস্থান জড়িত। তার মতে, বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে প্লট ও ফ্ল্যাটের রেজিস্ট্র্রেশন খরচ অনেক বেশি। এটা কমিয়ে অর্ধেক করা খুবই জরুরি। ক্রেতাদের জন্য স্বল্প সুদের ঋণ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। মানুষের মাঝে আস্থাও সৃষ্টি করতে হবে।

আবাসনশিল্প উদ্যোক্তাদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-রিহ্যাব সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল বলেন, করোনাভাইরাসে আবাসনশিল্প উদ্যোক্তাদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। কাজ নেই, তবুও শ্রমিকদের বেঁচে থাকার স্বার্থে টাকা দিতে হচ্ছে। ২১১টি সহযোগী শিল্প এখন অচল। পুরো খাতজুড়ে করুণচিত্র। এমন পরিস্থিতিতে অর্থনীতিতে নতুন টাকার সরবরাহ ও সরকারি বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। কারণ, এ খাতে এখন টাকার সরবরাহ নেই। ব্যাংকও সহযোগিতা করছে না। অনেক ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার হুমকিতে পড়েছে। সত্যিই ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন। এমন সংকটে আসছে ২০২০-২১ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে আগামী পাঁচ বছরের জন্য বিনা প্রশ্নে বৈধভাবে অর্জিত অপ্রদর্শিত টাকা বিনিয়োগের সুযোগ চাই। নিশ্চিত করতে হবে ভয়মুক্ত পরিবেশ। অপ্রদর্শিত অর্থের বিনিয়োগে বাড়বে কর্মসংস্থান। গতি আসবে অর্থনীতিতে। ঘুঁরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ।

রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী তানভিরুল হক প্রবাল বলেন, আসছে বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভয় কমানোর নির্দেশনা থাকলে আবাসন খাত চাঙ্গা হতে পারে। চলমান সংকট উত্তরণে উদ্যোক্তারা হিমশিম খাচ্ছেন। শ্রমিকরা অনিশ্চয়তার ভিতর আছেন।

রিহ্যাবের আরেক সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী এম এ আউয়াল বলেন, সারা দেশের অর্থনীতি কোন দিকে যাবে, তার ওপর নির্ভর করছে আবাসন খাতের ভবিষ্যৎ। এই খাতে এমনিতেই সমস্যার শেষ নেই। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনার প্রভাব। এখন সরকারের উচিত হবে- রেজিস্ট্র্রেশন খরচ কমিয়ে আবাসন খাত চাঙ্গা করা। এর পাশাপাশি আইনি প্রক্রিয়াগুলো সহজ করে জটিলতা দূর করতে হবে।

আবাসনশিল্প সংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, এই খাতে জড়িত ২১১টি ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ বা সহযোগী শিল্প খাত রয়েছে। আর ১৮ খাতে বিভক্ত পণ্যভিত্তিক উপ খাত হলো ৪৫৮টি। এরমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো, রড, সিমেন্ট, রেডিমিক্স, ইট, পাথরসহ ১১টি উপ খাত নিয়ে সিভিল খাত। ক্যাবল, সার্কিট ব্রেকার, স্যুইচ-সকেট, মিটার, লাইট মিলিয়ে ৩০টি উপ খাতের ইলেক্ট্রিক খাত। উড, দরজা, লকসহ ২৫টি উপ খাত নিয়ে উড খাত। পাইপ, গ্লাস, ট্যাব, ফিটিংস, ওয়াটার পাম্প নিয়ে ২০টি উপ খাতের প্লাম্বিং খাত। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রকারের টাইলস, মার্বেল, স্টোন, মোজাইক চিপস ইত্যাদি ১৩টি উপ খাত নিয়ে টাইলস খাত। কমোড, বেসিন, বাথট্যাব, হ্যান্ড শাওয়ার, কানেকশন পাইপ, গ্রেটিংসহ ৩৩টি উপ খাত নিয়ে সেনিটারি খাত। পেইন্ট, ফোম ল্যাব, বুন্স অ্যান্ড পোলিশ নিয়ে ছয়টি উপ খাতের পেইন্ট খাত। সুড়কি, কেমিক্যাল, এডমিক্সার, স্টোনসহ ছয়টি উপ খাত। ফ্লোর ব্রোম, হেয়ার ব্রুশ, সেফটি নেট, রয়েল প্লাগ, প্লামব্রুশ, হস পাইপ, প্যাড লক, মাসকিন ট্যাব ইত্যাদি ৯৭টি উপ খাত নিয়ে হার্ডওয়্যার খাত। লিফট, সাব-স্টেশন, সোলার সিস্টেম, জেনারেটর, ইন্টারকমসহ ১৮টি উপ খাতের ইলেক্ট্রিক খাত। এ্যালুমিনিয়াম, গ্রিল, ফায়ার ডোর, স্টিল অবকাঠামো, স্কাই লাইট, এলপিজি সিস্টেম, সুইমিং পুল ইত্যাদি নিয়ে ৬৪টি উপ খাতের সাব-কন্ট্রাক্ট খাত। এক্সসাভেটোর, লিফট ট্রাক, রোড রোলার মেশিন, বুলডোজার, ডাম্প ট্রাকস, পাইপ ড্রাইভিং মেশিনসহ ১৯টি উপ খাতের কনস্ট্রাকশন মেশিনারিজ খাত। সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, সেনিটারি, টাইলস, পেইন্ট, সয়েল টেস্ট, পাইল ওয়ার্ক নিয়ে ২৬টি উপ খাতের শ্রম খাত। এ ছাড়াও ভূমি উন্নয়ন, প্রশাসনিক, হোম অ্যাপ্লিক্যান্স ও অফিস স্টেশনারি খাতে আরও ৯০টি উপ খাত জড়িত রয়েছে আবাসনশিল্পের সঙ্গে। আলাপকালে এসব খাতের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, তাদের অবস্থা এখন অত্যন্ত শোচনীয়। অনেকের ব্যবসা পুরো ধ্বংস হয়ে গেছে। ক্রেতারা আতঙ্কে আছেন। কোনো বিক্রিও নেই। ফলে ব্যবসার সার্বিক চিত্র ভালো নয়। ব্যাংকগুলোও কোনো সহযোগিতা করছে না। এফবিসিসিআইর সহসভাপতি ও বাংলাদেশ ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ বলেন, ইলেক্ট্রিক ব্যবসার অবস্থা এখন অত্যন্ত শোচনীয়। দেশের উন্নয়ন প্রকল্প ও আবাসন ব্যবসার সঙ্গে ওতপ্রেতভাবে জড়িত এই খাতে এখন কোনো বিক্রি নেই। কারণ, একটা নতুন বাড়ি বা কারখানা নির্মাণ কিংবা উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না হলে ইলেক্ট্রিক পণ্য কোথাও ব্যবহার হবে না। ফলে আমাদের ব্যবসার অবস্থা খুবই খারাপ।

বাংলাদেশ কংক্রিট প্রোডাক্টস অ্যান্ড ব্লক ম্যানুফেকচারিং অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি ও জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল হোসেন চৌধুরী বলেন, ক্রেতারা আতঙ্কে আছেন। কেউ টাকা হাতছাড়া করছেন না। আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্রেতারা প্লট বা ফ্ল্যাটের কোনো কিস্তি পরিশোধ করছেন না। নতুন কোনো বিক্রিও নেই। প্রণোদনার টাকা চাইলে ব্যাংকগুলো বলছে, তারা নির্দেশনা পায়নি। বন্ধ রয়েছে কনস্ট্রাকশন কাজ। এমন দোদুল্যমান পরিস্থিতিতে অনেক ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। সংকট উত্তরণে আসছে বাজেটে আবাসন খাতে বিশেষ বরাদ্দ ও রেজিস্ট্র্রেশন খরচ কমিয়ে অর্ধেক করা ও ক্রেতাদের সহজশর্তে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দিতে হবে।

বাংলাদেশ ব্রিক ম্যানুফেকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মিজানুর রহমান বাবুল বলেন, চলতি বছর ইতিমধ্যে যে সব ইট আমরা তৈরি করেছি, তা আগামী দুই বছর রেখে বিক্রি করতে হবে। বর্তমানে কোনো বিক্রি নেই। আবাসন খাতে বিপর্যয়ের কারণে ইট প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর করুণ অবস্থা দেখার কেউ নেই। কারণ, মানুষের কাছে এখন বেঁচে থাকার চেয়ে ঘর-বাড়ি জরুরি নয়। কেউ টাকা হাতছাড়া করছেন না।

বাংলাদেশ এম এস পাইপ অ্যান্ড ফিটিংস ইম্পোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ শাহবুদ্দিন চৌধুরী বলেন, লকডাউন শেষে গত ১ জুন আমাদের ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা হলেও কোনো বিক্রি নেই। পুরো অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ব্যাংকগুলো থেকেও কোনো প্রকার সহযোগিতা পাচ্ছি না। সামনের দিনগুলোতে আবাসনের অবস্থা আরও খারাপ হবে মনে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে এম এস পাইপ অ্যান্ড ফিটিংস খাতে চরম বিপর্যয় নামতে পারে।

বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক্স সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোতাহার হোসেন খান বলেন, আবাসনশিল্প ও অন্যান্য শিল্প খাতের কনস্ট্রাকশন কাজ বন্ধ থাকায় বিপর্যয় নেমেছে ইলেক্ট্রনিক্স সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি ব্যবসায়। আবাসন ও কনস্ট্রাকশন খাত ঘুরে দাঁড়ালেই ইলেক্ট্রনিক্স সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি খাত বাঁচবে।

বাংলাদেশ হার্ডওয়্যার অ্যান্ড মেশিনারি মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. কামাল হোসেন কামাল বলেন, ব্যবসার সার্বিক চিত্র ভালো নয়। ফ্ল্যাট বিক্রি না হলে-দরজা, জানালাসহ অন্যান্য হার্ডওয়্যার সামগ্রী কেনার কেউ নেই। ফলে আবাসন খাত ঘুরে দাঁড়ালেই আমাদের ব্যবসার দুরবস্থা কাটবে। আসছে বাজেটে হার্ডওয়্যার খাতে খুচরা ভ্যাট প্রত্যাহার দাবি করেন এই ব্যবসায়ী নেতা।

বাংলাদেশ সিরামিক অ্যান্ড গ্লাসওয়্যার ইম্পোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কবির উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা সত্যি ভালো নয়। চরম খারাপ অবস্থা বিরাজ করছে। ২৫ শতাংশও বাণিজ্য হচ্ছে না। মূলত আবাসনশিল্পে মন্দা থাকায় আমাদের পরিস্থিতি সবচেয়ে বেশি নাজুক হয়েছে।

বাংলাদেশ গ্লাস মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন আলমগীর বলেন, গ্লাস প্রস্তুতকারক শিল্প এখন কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কারণ, এটা কোনো নিত্যপণ্য নয়। মানুষ যখন ফ্ল্যাট বা বাড়ি বানাবেন, তখনই কিনবেন গ্লাস। কিন্তু আবাসন ব্যবসা তো নেই। ফলে গ্লাসশিল্প চলবে কীভাবে।

বাংলাদেশ এয়ার কন্ডিশনিং ইকুপমেন্টস ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. লুৎফর রহমান বলেন, আমাদের খাত পুরো ধ্বংস হয়ে গেছে। আমার নিজের গোডাউনেও ৬০ থেকে ৭০ কোটি টাকার পণ্য পড়ে আছে। যেখানে প্রতি মাসে গড়ে বিক্রি ১০ কোটি টাকা, সেখানে এখন কোনো বিক্রি নেই। শিল্প ও আবাসন খাতের সঙ্গে এয়ার কন্ডিশন জড়িত। এসব খাতের মন্দার ঢেউ লেগেছে এয়ার কন্ডিশনিং খাতেও।

জানা গেছে, আবাসন খাতে করোনাভাইরাসের প্রভাবে চরম ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তায় পড়েছে ৫৯ লাখ নির্মাণ শ্রমিকের কর্মসংস্থান। আর মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে আবাসন খাত স্থবির। ফলে ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ খাতে নেমেছে বিপর্যয়। আবাসনশিল্পের সঙ্গে জড়িত ২১১ ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ বা সহযোগী শিল্প খাত স্থবির। এসব খাতে দুই হাজারেরও বেশি শিল্প-প্রতিষ্ঠানের প্রায় দুই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ এখন হুমকিতে পড়েছে। ওই ২১১টি ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ শিল্পের মধ্যে রয়েছে, ২৭টি কনস্ট্রাকশন সামগ্রী খাত। ৪৩টি বাথ ও কিচেন ফিটিংস পণ্য সামগ্রী উৎপাদন ও সরবরাহকারী খাত। আরও আছে, ৪৪টি ইলেক্ট্রিক্যাল, ৪৪টি ফার্নিচার, ১৮টি সার্ফেচ ফার্নিশিংসহ আরও অনেক ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ শিল্প। এসব খাতের মধ্যে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলছে, দেশের সিমেন্ট, রড, স্টিল ও রি-রোলিং মিলস, সিরামিক ও টাইলস, কেমিক্যালস, ইট, বালু, পাথর, রং, পিভিসি পাইপ, উড, গ্লাস, এ্যালমিনিয়াম, কিচেন ফিটিংস, গ্যাস স্টোভ, ওয়াটার হিটার, আয়রন, ফ্লাসিং ইকুইপমেন্টস, বৈদ্যুতিক সাব-স্টেশন, টান্সফরমার, লাইট, ক্যাবলস, ফ্যান, এয়ার কন্ডিশনার, এয়ার কুলার, বিল্ডিং ইন্সস্টলেশন, গ্লাস ডোর, টিম্বার, ইলেক্ট্রিক্যাল সিকিউরিটি ডোর, বিল্ডিং সেফটি, মোজাইকের বিভিন্ন পণ্য, বিভিন্ন ধরনের পাইপ, ফিটিংস, কেবলস, কাচ ও কাচজাতীয় অন্যান্য পণ্য, পাথর ও পাথরজাত পণ্য, লোহাজাতীয় বিভিন্ন পণ্য, আসবাবপত্র ও কাঠজাত বিভিন্ন পণ্য, প্লাইউড, ক্যাবল, বৈদ্যুতিক ফিটিংস ও অন্যান্য সামগ্রী, নির্মাণকাজের যন্ত্রপাতি, আঠাজাতীয় বিভিন্ন পণ্য, স্টিলজাত পণ্য, এ্যালুমিনিয়াম খাতের মতো ২১১টি ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ বা সহযোগী শিল্প। করোনাভাইরাসের প্রভাবে আবাসনে খাতে হুমকিতে পড়ায় বিপর্যয় নেমেছে এসব ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ শিল্পে। এসব খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, আবাসন খাত সচল হলেই ঘুরে দাঁড়াবে লিঙ্কেজ শিল্প। এ ছাড়াও আবাসন কোম্পানিগুলোতে ২০ হাজার নির্মাণকাজ ব্যবস্থাপক, ১০ হাজার ডিপ্লোমা প্রকৌশলী, তিন হাজার স্নাতক প্রকৌশলী এবং প্রায় ৫০০ স্থপতি নিয়োজিত আছেন। ৫৯ লাখ নির্মাণ শ্রমিকের কর্মসংস্থান ও ২১১টি ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ বা সহযোগী শিল্প খাত বাঁচিয়ে রাখতে সরকারের চলমান উন্নয়ন প্রকল্প সচল রাখা এবং আবাসন খাতে নীতি সহায়তা প্রদানে সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন-বিসিএমএ সভাপতি মো. আলমগীর কবির বলেন, উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা কাটছাঁট হলে সিমেন্টশিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমরা চাই উন্নয়ন প্রকল্পগুলো চলমান রাখা হোক। অন্যথায় সিমেন্টশিল্পে ৫০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফেকচারিং অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা বেশ খারাপ অবস্থায় আছি। কারণ, অর্থনীতিতে টাকার সরবরাহ নেই। ব্যাংকগুলো টাকা সরবরাহে অনীহা প্রকাশ করছে। এখন সরকারের উচিত ব্যাংকগুলোর ওপর নজরদারি বাড়ানো।

করোনাভাইরাসের কারণে আগামী বাজেট সামনে রেখে সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে দেওয়া পত্রে আবাসন শিল্পের বিনিয়োগকারীদের মূলধন বা ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল প্রদানের অনুরোধ জানিয়েছে রিহ্যাব। সংগঠনটি বলেছে, মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপিতে প্রবৃদ্ধি অর্জনে সমগ্র নির্মাণ খাতের অবদান প্রায় ১৫ শতাংশ। বর্তমানে এই শিল্প একেবারে স্থবির হয়ে পড়েছে। নির্মাণ খাত দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আবাসন শিল্পের ৩৫ লাখ শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েছে।

রিহ্যাব বলেছে, আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণ ক্রেতাদের কিস্তির ওপর ভিত্তি করে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করে থাকে। অধিকাংশ ডেভেলপারের সঙ্গে তফসিলি ব্যাংকের ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের সুযোগ-সুবিধা নেই। তারা নিজ নিজ বিনিয়োগ এবং ক্রেতার কিস্তির মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। করোনার প্রভাবের কারণে ক্রেতারা কোনো কিস্তি দিচ্ছে না। ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল সুবিধা না থাকার কারণে ডেভেলপাররা গভীর সংকটে পড়েছে। অফিস পরিচালনা, নির্মাণ কাজ এবং দৈনন্দিন জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়েছে। এমন অবস্থায় সরকারের ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে বরাদ্দ প্রদানের অনুরোধ জানিয়েছে রিহ্যাব।

জানা গেছে, করোনাভাইরাসের সংকটময় পরিস্থিতিতে কাজ না থাকায় জীবনযাপনে চরম অনিশ্চয়তায় ভুগছেন সারা দেশের প্রায় ৫৯ লাখ নির্মাণ শ্রমিক। দেশের অবকাঠামো নির্মাণকারী কনস্ট্রাকশন প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষতি হয়েছে প্রায় সাড়ে ২৬ হাজার কোটি টাকা। এই খাতের প্রায় ৩৫ লাখ শ্রমিকের ভবিষ্যৎ এখন অজানা। আছে ছাঁটাই, চাকরি হারানো ও বেকারত্বের শঙ্কা। আবার আবাসন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রায় ২৫ লাখ শ্রমিক এখন কর্মহীন। এই খাতে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির আশঙ্কা উদ্যোক্তাদের। কবে নাগাদ এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ ঘটবে, তা ভেবে পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা। এ অবস্থায় আবাসন খাতকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য সরকারকে নীতি সহায়তা চান তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে