শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ৯৮ ভাগ গরিব মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ৯৮ ভাগ গরিব মানুষ

দেশের ৯৮ দশমিক ৬ ভাগ গরিব মানুষ মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদের মধ্যে প্রায় সবারই আয় কমে গেছে। কাজ হারিয়েছে। তাদের বিভিন্ন ধরনের দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকেই আবার ক্ষুদ্র কিংবা মাঝারি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এসব এখন বন্ধ হয়ে গেছে বলে তথ্য প্রকাশ করেছে খাদ্য সুরক্ষা প্রচারকারীদের একটি প্ল্যাটফর্ম রাইট টু ফুড বাংলাদেশ। এদের মধ্যে অনেকেরই ব্যবসা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। সংস্থাটি পরিচালিত ‘খাদ্য গ্রহণ এবং দরিদ্র মানুষের পুষ্টির ওপর কভিড-১৯-এর প্রভাব’ শীর্ষক জরিপের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে খুব কমসংখ্যকই সাম্প্রতিক সময়ে পেশা পরিবর্তন করেছেন। কেননা এই করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে দেশের কর্মসংস্থানের সুযোগ সংকুচিত হয়ে এসেছে। একইভাবে কমেছে নতুন চাকরির সুযোগ। তাদের প্রায় সবাই পর্যাপ্ত খাদ্য পাচ্ছেন না। কেননা তারা আর্থিক সংকটে ভুগছেন। এতে প্রায় ৮৮ দশমিক ৭ শতাংশ দরিদ্র মানুষ পর্যাপ্ত ও পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহের জন্য সমস্যায় পড়েছেন। এমনকি এপ্রিল ও মে মাসে দেশব্যাপী বন্ধের (লকডাউন) সময় দরিদ্রদের মধ্যে পাঁচ শতাংশই এক দিন একই ধরনের খাবার খেয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে বেঁচে ছিলেন। অন্যান্য বিভাগের তুলনায় ময়মনসিংহ ও সিলেটে খাবারের ঘাটতি তুলনামূলকভাবে বেশি। দরিদ্রশ্রেণি, বিশেষত শিশু, গর্ভবতী মহিলা এবং স্তন্যদানকারী মায়েদের পুষ্টির অবস্থা এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। দেশের মোট দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অর্ধেক মানুষ সরকারি বা বেসরকারি খাত থেকে সামান্য কিছু সহায়তা পেয়েছিলেন সে সময়। ওই সময় তারা শুকনো খাবার, নগদ অর্থ বা রান্না করা খাবার পেয়েছিলেন। কিন্তু সেটি জীবনধারণের জন্য যথেষ্ট ছিল না বলে জরিপের তথ্যে উঠে এসেছে।  এই প্ল্যাটফর্মের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেছেন, ‘সরকারের উচিত গরিবদের সহায়তা বাড়ানো। বেসরকারি খাতকে এ-সংক্রান্ত কর্মকান্ডে আরও এগিয়ে আসতে হবে, যাতে অন্যরাও উৎসাহিত হয়।’ পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ আরও বলেন, ‘মহামারী চলাকালীন আমরা খেয়াল করেছি যে খাদ্যের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আইন থাকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।’

এই জরিপ পরিচালনার মূল লক্ষ্য ছিল কভিড-১৯ মহামারীর ফলে দরিদ্র মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর কী ধরনের প্রভাব পড়েছে। তারা জীবিকা নির্বাহের জন্য কী ধরনের পরিস্থিতিতে পড়েছেন। বিশেষ করে খাদ্য গ্রহণ এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে দরিদ্র মানুষের পুষ্টির অবস্থা বোঝার জন্য। এই সমীক্ষাটি করোনাভাইরাসের ঝুঁকির মধ্যে দরিদ্র মানুষের সচেতনতার বিষয়টিও অনুসন্ধান করতে চেয়েছিল। এ জন্য সংস্থাটি দেশের সব বিভাগের ৩৭টি জেলার ৮৩৪ জন দরিদ্র মানুষের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত জরিপ চালায়।

যাদের ওপর জরিপ পরিচালনা করা হয়, তারা রিকশা, ভ্যান, স্কুটার ও ট্যাক্সিচালক, পরিবহনশ্রমিক, ছোট দোকানদার, রাস্তা বা ফুটপাথের বিক্রেতা, নাপিত, বিউটি পারলার কর্মী, আবর্জনা সংগ্রহকারী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, খ-কালীন গৃহকর্মী, ছোট ছোট ওয়ার্কশপের কর্মী, রাস্তায় টুকরি সাজিয়ে জিনিসপত্র বিক্রেতা, ব্যক্তিগত গাড়িচালক, পাবলিক পরিবহনের চালক, মালবাহী গাড়ির চালক, এসব গাড়ির শ্রমিক, ই-কমার্সের ডেলিভারিম্যান, কৃষিশ্রমিক ও দিনমজুর। এই শ্রমিকদের বেশির ভাগই দৈনিক মজুরিতে কাজ করেন। তাই তারা দিনে একবারের বেশি খেতে পারেননি সে সময়। কেননা তাদের আয় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া এই জরিপে ভিক্ষুক, পথশিশু এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের মতো বেকারদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। মহামারী করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে সরকার ২৬ মার্চ থেকে টানা ৬৬ দিন সব ধরনের অর্থনৈতিক, ব্যবসায়িক, অফিশিয়াল, গণপরিবহন পুরোপুরি বন্ধ রাখতে সাধারণ ছুটি কার্যকর করে। ওই সময় দেশের বেশির ভাগ মানুষই অর্থনৈতিকভাবে চরম সংকটের মধ্যে পড়ে যায়। এরই মধ্যে অনেকেই চাকরি হারান। অনেক ব্যবসায়ীর ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়। অবশ্য ৬৬ দিন পর মে মাসের প্রথম দিকে সরকার সাধারণ ছুটি তুলে নিলে আবার সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু জরিপে উঠে এসেছে, সাধারণ ছুটির পর অফিস-আদালত, কারখানা, দোকানপাট খুললেও এখনো মানুষের অর্থনৈতিক সংকট কাটেনি। এ সময় যারা পেশা বদলেছেন, তাদের বেশির ভাগ দিনমজুর ও কৃষিশ্রমিকে পরিণত হয়েছেন। কারণ এটি দিয়ে কাজ শুরু করা তুলনামূলক সহজ। মহামারীর কারণে প্রায় ৭০ শতাংশ দরিদ্র মানুষ বেঁচে থাকার জন্য পেশা পরিবর্তন করেছেন সে সময়। মহামারীর সময়ও কৃষিশ্রমিকরা অব্যাহতভাবে কাজ করে যাওয়ায় এবং জরুরি খাদ্য পরিবহন ব্যবস্থা সচল থাকায় এই শ্রমিকরা এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় গিয়ে বোরো ধান কাটা কিংবা মাড়াইয়ের কাজ করতে পেরেছেন। সমীক্ষায় নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ। তিনি বলেন, করোনাভাইরাস দ্বারা চালিত জীবিকার ক্ষতির কারণে দরিদ্র মানুষের আয়ের ক্ষতি হয়েছে। এই ব্যক্তিদের ন্যূনতম সঞ্চয় বা মোটামুটি কোনো সঞ্চয়ও নেই। তাই আয় কমে যাওয়ায় খাদ্যচাহিদা মেটাতে তাদের হিমশিম খেতে হয়েছে, যা পুষ্টিচাহিদার ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তিনি জানান, এই মহামারীর প্রাদুর্ভাবের পরে, সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই দরিদ্র ও দুস্থদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সাহায্য করা হয়। এ-জাতীয় কর্মসূচির মধ্যে নগদ অর্থ, খাবার ও রান্না করা খাবারের বিতরণ হয়।

জরিপে বলা হয়, এটি লক্ষণীয় যে প্রাক্্-মহামারী অবস্থায়, প্রতিক্রিয়াশীলদের মধ্যে ৯১ দশমিক ৬ শতাংশ লোক দিনে তিনবার খাবার গ্রহণ করতেন। বাকিরা গ্রহণ করতেন দুইবার। যদিও বেশির ভাগ উত্তরদাতারাই দিনে তিনবার খাবার গ্রহণ করতেন, সাধারণ ছুটির সময়, বিভিন্ন বিভাগের ৯৫ থেকে ১০০ শতাংশ উত্তরদাতা তিন দিনের খাবার মজুদ রাখতে কঠিন সমস্যার মুখোমুখি হন। সব বিভাগেই দরিদ্র মানুষেরা মূলত পর্যাপ্ত খাবারের ঘাটতি এবং পুষ্টিকর খাবারের তীব্র অভাবে ভুগছিলেন। প্রায় ৮৮ দশশিক ৭ শতাংশ দরিদ্র মানুষ পর্যাপ্ত খাবারের ব্যবস্থা করতে চরম অসুবিধার মুখোমুখি হন। রংপুর অঞ্চলের দরিদ্র মানুষেরা খাদ্য সংকটে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। পুষ্টিকর খাদ্য সংকটে যারা পড়েছিলেন তারা রাজশাহী অঞ্চলের মানুষ। এখনো স্বল্প আয়ের পরিবারগুলো খাদ্য সরবরাহের সমস্যায় রয়েছে, যা তাদের পরিবারকে পুষ্টি ও স্বাস্থ্যঝুঁকির সামনে ফেলেছে। গত তিন মাসে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে, ঘরে এবং বাইরে কিছু মৌলিক স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে কভিড-১৯ মোকাবিলা করছে মানুষ।

এই জরিপে দেখা গেছে, অংশগ্রহণকারীদের প্রায় সবাই করোনাভাইরাস সম্পর্কে অবগত ছিলেন। সমীক্ষায় সুপারিশ করা হয় দরিদ্রদের সহায়তার জন্য বিভিন্ন সরকারি উদ্যোগ জরুরি। প্রয়োজনে দরিদ্র জনগণের জন্য দ্রুত সহায়তা সরবরাহ করা উচিত। বিশেষ শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করতে খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ এবং অনানুষ্ঠানিক খাতের উদ্যোগের জন্য সরকার কর্তৃক ঘোষিত বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ সুচারুভাবে বাস্তবায়ন করা উচিত, যা সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়িত হলে অনেক দরিদ্র মানুষের জন্য জীবিকার সুযোগ তৈরি করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক