শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ৯৮ ভাগ গরিব মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ৯৮ ভাগ গরিব মানুষ

দেশের ৯৮ দশমিক ৬ ভাগ গরিব মানুষ মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদের মধ্যে প্রায় সবারই আয় কমে গেছে। কাজ হারিয়েছে। তাদের বিভিন্ন ধরনের দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকেই আবার ক্ষুদ্র কিংবা মাঝারি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এসব এখন বন্ধ হয়ে গেছে বলে তথ্য প্রকাশ করেছে খাদ্য সুরক্ষা প্রচারকারীদের একটি প্ল্যাটফর্ম রাইট টু ফুড বাংলাদেশ। এদের মধ্যে অনেকেরই ব্যবসা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। সংস্থাটি পরিচালিত ‘খাদ্য গ্রহণ এবং দরিদ্র মানুষের পুষ্টির ওপর কভিড-১৯-এর প্রভাব’ শীর্ষক জরিপের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে খুব কমসংখ্যকই সাম্প্রতিক সময়ে পেশা পরিবর্তন করেছেন। কেননা এই করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে দেশের কর্মসংস্থানের সুযোগ সংকুচিত হয়ে এসেছে। একইভাবে কমেছে নতুন চাকরির সুযোগ। তাদের প্রায় সবাই পর্যাপ্ত খাদ্য পাচ্ছেন না। কেননা তারা আর্থিক সংকটে ভুগছেন। এতে প্রায় ৮৮ দশমিক ৭ শতাংশ দরিদ্র মানুষ পর্যাপ্ত ও পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহের জন্য সমস্যায় পড়েছেন। এমনকি এপ্রিল ও মে মাসে দেশব্যাপী বন্ধের (লকডাউন) সময় দরিদ্রদের মধ্যে পাঁচ শতাংশই এক দিন একই ধরনের খাবার খেয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে বেঁচে ছিলেন। অন্যান্য বিভাগের তুলনায় ময়মনসিংহ ও সিলেটে খাবারের ঘাটতি তুলনামূলকভাবে বেশি। দরিদ্রশ্রেণি, বিশেষত শিশু, গর্ভবতী মহিলা এবং স্তন্যদানকারী মায়েদের পুষ্টির অবস্থা এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। দেশের মোট দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অর্ধেক মানুষ সরকারি বা বেসরকারি খাত থেকে সামান্য কিছু সহায়তা পেয়েছিলেন সে সময়। ওই সময় তারা শুকনো খাবার, নগদ অর্থ বা রান্না করা খাবার পেয়েছিলেন। কিন্তু সেটি জীবনধারণের জন্য যথেষ্ট ছিল না বলে জরিপের তথ্যে উঠে এসেছে।  এই প্ল্যাটফর্মের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেছেন, ‘সরকারের উচিত গরিবদের সহায়তা বাড়ানো। বেসরকারি খাতকে এ-সংক্রান্ত কর্মকান্ডে আরও এগিয়ে আসতে হবে, যাতে অন্যরাও উৎসাহিত হয়।’ পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ আরও বলেন, ‘মহামারী চলাকালীন আমরা খেয়াল করেছি যে খাদ্যের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আইন থাকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।’

এই জরিপ পরিচালনার মূল লক্ষ্য ছিল কভিড-১৯ মহামারীর ফলে দরিদ্র মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর কী ধরনের প্রভাব পড়েছে। তারা জীবিকা নির্বাহের জন্য কী ধরনের পরিস্থিতিতে পড়েছেন। বিশেষ করে খাদ্য গ্রহণ এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে দরিদ্র মানুষের পুষ্টির অবস্থা বোঝার জন্য। এই সমীক্ষাটি করোনাভাইরাসের ঝুঁকির মধ্যে দরিদ্র মানুষের সচেতনতার বিষয়টিও অনুসন্ধান করতে চেয়েছিল। এ জন্য সংস্থাটি দেশের সব বিভাগের ৩৭টি জেলার ৮৩৪ জন দরিদ্র মানুষের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত জরিপ চালায়।

যাদের ওপর জরিপ পরিচালনা করা হয়, তারা রিকশা, ভ্যান, স্কুটার ও ট্যাক্সিচালক, পরিবহনশ্রমিক, ছোট দোকানদার, রাস্তা বা ফুটপাথের বিক্রেতা, নাপিত, বিউটি পারলার কর্মী, আবর্জনা সংগ্রহকারী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, খ-কালীন গৃহকর্মী, ছোট ছোট ওয়ার্কশপের কর্মী, রাস্তায় টুকরি সাজিয়ে জিনিসপত্র বিক্রেতা, ব্যক্তিগত গাড়িচালক, পাবলিক পরিবহনের চালক, মালবাহী গাড়ির চালক, এসব গাড়ির শ্রমিক, ই-কমার্সের ডেলিভারিম্যান, কৃষিশ্রমিক ও দিনমজুর। এই শ্রমিকদের বেশির ভাগই দৈনিক মজুরিতে কাজ করেন। তাই তারা দিনে একবারের বেশি খেতে পারেননি সে সময়। কেননা তাদের আয় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া এই জরিপে ভিক্ষুক, পথশিশু এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের মতো বেকারদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। মহামারী করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে সরকার ২৬ মার্চ থেকে টানা ৬৬ দিন সব ধরনের অর্থনৈতিক, ব্যবসায়িক, অফিশিয়াল, গণপরিবহন পুরোপুরি বন্ধ রাখতে সাধারণ ছুটি কার্যকর করে। ওই সময় দেশের বেশির ভাগ মানুষই অর্থনৈতিকভাবে চরম সংকটের মধ্যে পড়ে যায়। এরই মধ্যে অনেকেই চাকরি হারান। অনেক ব্যবসায়ীর ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়। অবশ্য ৬৬ দিন পর মে মাসের প্রথম দিকে সরকার সাধারণ ছুটি তুলে নিলে আবার সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু জরিপে উঠে এসেছে, সাধারণ ছুটির পর অফিস-আদালত, কারখানা, দোকানপাট খুললেও এখনো মানুষের অর্থনৈতিক সংকট কাটেনি। এ সময় যারা পেশা বদলেছেন, তাদের বেশির ভাগ দিনমজুর ও কৃষিশ্রমিকে পরিণত হয়েছেন। কারণ এটি দিয়ে কাজ শুরু করা তুলনামূলক সহজ। মহামারীর কারণে প্রায় ৭০ শতাংশ দরিদ্র মানুষ বেঁচে থাকার জন্য পেশা পরিবর্তন করেছেন সে সময়। মহামারীর সময়ও কৃষিশ্রমিকরা অব্যাহতভাবে কাজ করে যাওয়ায় এবং জরুরি খাদ্য পরিবহন ব্যবস্থা সচল থাকায় এই শ্রমিকরা এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় গিয়ে বোরো ধান কাটা কিংবা মাড়াইয়ের কাজ করতে পেরেছেন। সমীক্ষায় নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ। তিনি বলেন, করোনাভাইরাস দ্বারা চালিত জীবিকার ক্ষতির কারণে দরিদ্র মানুষের আয়ের ক্ষতি হয়েছে। এই ব্যক্তিদের ন্যূনতম সঞ্চয় বা মোটামুটি কোনো সঞ্চয়ও নেই। তাই আয় কমে যাওয়ায় খাদ্যচাহিদা মেটাতে তাদের হিমশিম খেতে হয়েছে, যা পুষ্টিচাহিদার ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তিনি জানান, এই মহামারীর প্রাদুর্ভাবের পরে, সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই দরিদ্র ও দুস্থদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সাহায্য করা হয়। এ-জাতীয় কর্মসূচির মধ্যে নগদ অর্থ, খাবার ও রান্না করা খাবারের বিতরণ হয়।

জরিপে বলা হয়, এটি লক্ষণীয় যে প্রাক্্-মহামারী অবস্থায়, প্রতিক্রিয়াশীলদের মধ্যে ৯১ দশমিক ৬ শতাংশ লোক দিনে তিনবার খাবার গ্রহণ করতেন। বাকিরা গ্রহণ করতেন দুইবার। যদিও বেশির ভাগ উত্তরদাতারাই দিনে তিনবার খাবার গ্রহণ করতেন, সাধারণ ছুটির সময়, বিভিন্ন বিভাগের ৯৫ থেকে ১০০ শতাংশ উত্তরদাতা তিন দিনের খাবার মজুদ রাখতে কঠিন সমস্যার মুখোমুখি হন। সব বিভাগেই দরিদ্র মানুষেরা মূলত পর্যাপ্ত খাবারের ঘাটতি এবং পুষ্টিকর খাবারের তীব্র অভাবে ভুগছিলেন। প্রায় ৮৮ দশশিক ৭ শতাংশ দরিদ্র মানুষ পর্যাপ্ত খাবারের ব্যবস্থা করতে চরম অসুবিধার মুখোমুখি হন। রংপুর অঞ্চলের দরিদ্র মানুষেরা খাদ্য সংকটে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। পুষ্টিকর খাদ্য সংকটে যারা পড়েছিলেন তারা রাজশাহী অঞ্চলের মানুষ। এখনো স্বল্প আয়ের পরিবারগুলো খাদ্য সরবরাহের সমস্যায় রয়েছে, যা তাদের পরিবারকে পুষ্টি ও স্বাস্থ্যঝুঁকির সামনে ফেলেছে। গত তিন মাসে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে, ঘরে এবং বাইরে কিছু মৌলিক স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে কভিড-১৯ মোকাবিলা করছে মানুষ।

এই জরিপে দেখা গেছে, অংশগ্রহণকারীদের প্রায় সবাই করোনাভাইরাস সম্পর্কে অবগত ছিলেন। সমীক্ষায় সুপারিশ করা হয় দরিদ্রদের সহায়তার জন্য বিভিন্ন সরকারি উদ্যোগ জরুরি। প্রয়োজনে দরিদ্র জনগণের জন্য দ্রুত সহায়তা সরবরাহ করা উচিত। বিশেষ শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করতে খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ এবং অনানুষ্ঠানিক খাতের উদ্যোগের জন্য সরকার কর্তৃক ঘোষিত বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ সুচারুভাবে বাস্তবায়ন করা উচিত, যা সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়িত হলে অনেক দরিদ্র মানুষের জন্য জীবিকার সুযোগ তৈরি করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
ইসির সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
রাস্তা আটকে দাবি আদায়ের চর্চা বন্ধ করতে হবে
রাস্তা আটকে দাবি আদায়ের চর্চা বন্ধ করতে হবে
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
অর্থনীতি অনেকটাই স্থবির হয়ে গেছে
অর্থনীতি অনেকটাই স্থবির হয়ে গেছে
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বিগত সরকার আইয়ামে জাহেলিয়া প্রতিষ্ঠা করে
বিগত সরকার আইয়ামে জাহেলিয়া প্রতিষ্ঠা করে
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
ষড়যন্ত্র করবেন না দ্রুত নির্বাচন দিন
ষড়যন্ত্র করবেন না দ্রুত নির্বাচন দিন
চমক আসছে কাউন্সিলে
চমক আসছে কাউন্সিলে
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় সাবেক এমপি বাহারসহ ২৬১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় সাবেক এমপি বাহারসহ ২৬১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আমাদের অর্থ ফেরত চাই’, ইউক্রেনকে ট্রাম্প
‘আমাদের অর্থ ফেরত চাই’, ইউক্রেনকে ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঠবোঝাই নৌকাটি তিন দিনেও ছাড়েনি আরাকান আর্মি
কাঠবোঝাই নৌকাটি তিন দিনেও ছাড়েনি আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ২
রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডিএতে দুদকের অভিযান
সিডিএতে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবৈধ বিড়ি-সিগারেট ও তামাক পণ্যের বিরুদ্ধে এনবিআরের সাঁড়াশি অভিযান
অবৈধ বিড়ি-সিগারেট ও তামাক পণ্যের বিরুদ্ধে এনবিআরের সাঁড়াশি অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা পুনর্গঠনে লাগবে ৫৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিসংঘ
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা পুনর্গঠনে লাগবে ৫৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডিকে সময় দিলেন না ডিসি
সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডিকে সময় দিলেন না ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ট্রাক-নছিমন সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে ট্রাক-নছিমন সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসিকে সহযোগিতা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯ শতাংশ’
‘ইসিকে সহযোগিতা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯ শতাংশ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা
ফরিদপুরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই ছাড়বো : হাসনাত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই ছাড়বো : হাসনাত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল রাজমিস্ত্রির
বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল রাজমিস্ত্রির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ‘কফিন মিছিল’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ‘কফিন মিছিল’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে কিশোর কিশোরীদের হ্যান্ডবল 
ও ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে কিশোর কিশোরীদের হ্যান্ডবল  ও ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২
রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশে বারবার গণতন্ত্র হরণ হয়েছে, বিএনপি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে’
‘দেশে বারবার গণতন্ত্র হরণ হয়েছে, বিএনপি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বপ্নপুরী থেকে উদ্ধার ৫ ভালুকের ঠাঁই হলো সাফারি পার্কে
স্বপ্নপুরী থেকে উদ্ধার ৫ ভালুকের ঠাঁই হলো সাফারি পার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইলিয়াছ
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইলিয়াছ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ালটন ইউনিফাই অল ইন ওয়ান পিসিতে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট
ওয়ালটন ইউনিফাই অল ইন ওয়ান পিসিতে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নারায়ণগঞ্জে ডেভিল হান্টসহ নিয়মিত অভিযানে গ্রেফতার ৫২
নারায়ণগঞ্জে ডেভিল হান্টসহ নিয়মিত অভিযানে গ্রেফতার ৫২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হাসিনা ক্ষমতায় থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে’
‘হাসিনা ক্ষমতায় থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত হলে নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই: নূরুল ইসলাম বুলবুল
ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত হলে নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই: নূরুল ইসলাম বুলবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে কবর থেকে তোলা হল লাশ
মানিকগঞ্জে কবর থেকে তোলা হল লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় পথচারী নিহত
বাসচাপায় পথচারী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা
আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ কোটি টাকার নকশিপল্লী প্রকল্প হচ্ছে ২০০ কোটিতে
৩৫০০ কোটি টাকার নকশিপল্লী প্রকল্প হচ্ছে ২০০ কোটিতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা বহুমুখী সেতুতে আর উঠবে না ট্রেন
যমুনা বহুমুখী সেতুতে আর উঠবে না ট্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য নানা জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর
হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য নানা জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে আক্রমণের প্রস্তুতি ইসরায়েলের, রিপোর্ট
মিশরে আক্রমণের প্রস্তুতি ইসরায়েলের, রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়নাঘরেই রাখা হয়েছিল, চিনতে পারলেন নাহিদ ও আসিফ
আয়নাঘরেই রাখা হয়েছিল, চিনতে পারলেন নাহিদ ও আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা নির্দেশ দিয়েছিলেন—‘বিক্ষোভের নেতাদের হত্যা করুন, লাশ গুম করুন’
হাসিনা নির্দেশ দিয়েছিলেন—‘বিক্ষোভের নেতাদের হত্যা করুন, লাশ গুম করুন’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়ে যা জানালেন জাহিদ হোসেন
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়ে যা জানালেন জাহিদ হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে এসপি তানভীর আটক
সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে এসপি তানভীর আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতা ধরে রাখতেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নৃশংস হত্যাকাণ্ড: জাতিসংঘ
ক্ষমতা ধরে রাখতেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নৃশংস হত্যাকাণ্ড: জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শর্ত দিয়ে রাশিয়াকে কুর্স্ক ছাড়তে রাজি ইউক্রেন
শর্ত দিয়ে রাশিয়াকে কুর্স্ক ছাড়তে রাজি ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়নাঘর নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক
আয়নাঘর নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হজ পালনে এ বছর যেসব শর্ত দিল সৌদি আরব
হজ পালনে এ বছর যেসব শর্ত দিল সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপির সাবেক কমিশনার সাইফুল ইসলাম গ্রেফতার
সিএমপির সাবেক কমিশনার সাইফুল ইসলাম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার
ইসরায়েলকে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের নিজ ভূখণ্ডেই থাকতে দিতে হবে : মিশর
ফিলিস্তিনিদের নিজ ভূখণ্ডেই থাকতে দিতে হবে : মিশর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ জাতীর পার্টির মহাসচিব চুন্নুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ জাতীর পার্টির মহাসচিব চুন্নুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করলেন জর্ডান বাদশাহ
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করলেন জর্ডান বাদশাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে থাকা আয়নাঘর খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব
সারা দেশে থাকা আয়নাঘর খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাট-ট্যাক্সের জাঁতাকলে বিস্কুটের প্যাকেট আর কত ছোট হবে, সরকারের কাছে ব্যবসায়ীর প্রশ্ন
ভ্যাট-ট্যাক্সের জাঁতাকলে বিস্কুটের প্যাকেট আর কত ছোট হবে, সরকারের কাছে ব্যবসায়ীর প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গণহত্যার দায়ে মামলা: ১০ দিনের রিমান্ডে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান
গণহত্যার দায়ে মামলা: ১০ দিনের রিমান্ডে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’
‘ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রখ্যাত স্থপতি লাইলুন নাহার একরাম আর নেই
প্রখ্যাত স্থপতি লাইলুন নাহার একরাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা দখল পরিকল্পনাকে হাস্যকর বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের গাজা দখল পরিকল্পনাকে হাস্যকর বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চিকিৎসায় প্রতি বছর বাংলাদেশিদের থেকে ভারতের আয় ১০ বিলিয়ন ডলার’
‘চিকিৎসায় প্রতি বছর বাংলাদেশিদের থেকে ভারতের আয় ১০ বিলিয়ন ডলার’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে খেলার মাঠ থেকে মিললো ১৭৫ যুদ্ধবোমা
যুক্তরাজ্যে খেলার মাঠ থেকে মিললো ১৭৫ যুদ্ধবোমা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনবার বিচ্ছেদের পরও চতুর্থ বিয়ের স্বপ্ন দেখেন লাকি আলী
তিনবার বিচ্ছেদের পরও চতুর্থ বিয়ের স্বপ্ন দেখেন লাকি আলী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
চমক আসছে কাউন্সিলে
চমক আসছে কাউন্সিলে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

গোলাপি বাসের শুরুতেই হোঁচট
গোলাপি বাসের শুরুতেই হোঁচট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা
পাঁচ আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগ ভোগান্তিতে কোটি মানুষ
যোগাযোগ ভোগান্তিতে কোটি মানুষ

নগর জীবন

নগদের ২৩০০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ দুদকে
নগদের ২৩০০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ দুদকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে
রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনজীবীর ফি নির্ধারণে থাকতে হবে লিখিত চুক্তি
আইনজীবীর ফি নির্ধারণে থাকতে হবে লিখিত চুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০০ বছরের পোড়াদহ মেলা
৪০০ বছরের পোড়াদহ মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাগুন ভালোবাসা দিবস ঘিরে আগুন রাজধানীর ফুলের বাজার
ফাগুন ভালোবাসা দিবস ঘিরে আগুন রাজধানীর ফুলের বাজার

নগর জীবন

বিক্রি ভালো, দামে অখুশি চাষি
বিক্রি ভালো, দামে অখুশি চাষি

নগর জীবন

বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০-২০টি নারী আসন যুক্তিসংগত
সংসদে ১০-২০টি নারী আসন যুক্তিসংগত

নগর জীবন

অনেক শ্রমিকের বদলায়নি ভাগ্য, উদ্বেগ শিশুশ্রমে
অনেক শ্রমিকের বদলায়নি ভাগ্য, উদ্বেগ শিশুশ্রমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিক অসন্তোষে তৈরি পোশাকশিল্পে উদ্বেগ
শ্রমিক অসন্তোষে তৈরি পোশাকশিল্পে উদ্বেগ

নগর জীবন

এসিল্যান্ডের ওপর হামলাচেষ্টায় কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
এসিল্যান্ডের ওপর হামলাচেষ্টায় কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শটগানের কার্তুজসহ দুই পুলিশ গ্রেপ্তার
শটগানের কার্তুজসহ দুই পুলিশ গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বিশ্বকাপজয়ী নাবিলের হঠাৎ অবসর
বিশ্বকাপজয়ী নাবিলের হঠাৎ অবসর

মাঠে ময়দানে

দফায় দফায় হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর, গরু লুট
দফায় দফায় হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর, গরু লুট

দেশগ্রাম

আসালঙ্কার সেঞ্চুরির ম্যাচ জিতল শ্রীলঙ্কা
আসালঙ্কার সেঞ্চুরির ম্যাচ জিতল শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জনবলসহ নানা সংকট, খুঁড়িয়ে স্বাস্থ্যসেবা
জনবলসহ নানা সংকট, খুঁড়িয়ে স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতা হলান্ড
প্রিমিয়ার লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতা হলান্ড

মাঠে ময়দানে

অবশেষে অধিনায়ক মুন্নাকে স্মরণ বাফুফের
অবশেষে অধিনায়ক মুন্নাকে স্মরণ বাফুফের

মাঠে ময়দানে