শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ৯৮ ভাগ গরিব মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ৯৮ ভাগ গরিব মানুষ

দেশের ৯৮ দশমিক ৬ ভাগ গরিব মানুষ মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদের মধ্যে প্রায় সবারই আয় কমে গেছে। কাজ হারিয়েছে। তাদের বিভিন্ন ধরনের দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। অনেকেই আবার ক্ষুদ্র কিংবা মাঝারি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এসব এখন বন্ধ হয়ে গেছে বলে তথ্য প্রকাশ করেছে খাদ্য সুরক্ষা প্রচারকারীদের একটি প্ল্যাটফর্ম রাইট টু ফুড বাংলাদেশ। এদের মধ্যে অনেকেরই ব্যবসা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। সংস্থাটি পরিচালিত ‘খাদ্য গ্রহণ এবং দরিদ্র মানুষের পুষ্টির ওপর কভিড-১৯-এর প্রভাব’ শীর্ষক জরিপের তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে খুব কমসংখ্যকই সাম্প্রতিক সময়ে পেশা পরিবর্তন করেছেন। কেননা এই করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে দেশের কর্মসংস্থানের সুযোগ সংকুচিত হয়ে এসেছে। একইভাবে কমেছে নতুন চাকরির সুযোগ। তাদের প্রায় সবাই পর্যাপ্ত খাদ্য পাচ্ছেন না। কেননা তারা আর্থিক সংকটে ভুগছেন। এতে প্রায় ৮৮ দশমিক ৭ শতাংশ দরিদ্র মানুষ পর্যাপ্ত ও পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহের জন্য সমস্যায় পড়েছেন। এমনকি এপ্রিল ও মে মাসে দেশব্যাপী বন্ধের (লকডাউন) সময় দরিদ্রদের মধ্যে পাঁচ শতাংশই এক দিন একই ধরনের খাবার খেয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে বেঁচে ছিলেন। অন্যান্য বিভাগের তুলনায় ময়মনসিংহ ও সিলেটে খাবারের ঘাটতি তুলনামূলকভাবে বেশি। দরিদ্রশ্রেণি, বিশেষত শিশু, গর্ভবতী মহিলা এবং স্তন্যদানকারী মায়েদের পুষ্টির অবস্থা এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। দেশের মোট দরিদ্র জনগোষ্ঠীর অর্ধেক মানুষ সরকারি বা বেসরকারি খাত থেকে সামান্য কিছু সহায়তা পেয়েছিলেন সে সময়। ওই সময় তারা শুকনো খাবার, নগদ অর্থ বা রান্না করা খাবার পেয়েছিলেন। কিন্তু সেটি জীবনধারণের জন্য যথেষ্ট ছিল না বলে জরিপের তথ্যে উঠে এসেছে।  এই প্ল্যাটফর্মের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ বলেছেন, ‘সরকারের উচিত গরিবদের সহায়তা বাড়ানো। বেসরকারি খাতকে এ-সংক্রান্ত কর্মকান্ডে আরও এগিয়ে আসতে হবে, যাতে অন্যরাও উৎসাহিত হয়।’ পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ আরও বলেন, ‘মহামারী চলাকালীন আমরা খেয়াল করেছি যে খাদ্যের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য আইন থাকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।’

এই জরিপ পরিচালনার মূল লক্ষ্য ছিল কভিড-১৯ মহামারীর ফলে দরিদ্র মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর কী ধরনের প্রভাব পড়েছে। তারা জীবিকা নির্বাহের জন্য কী ধরনের পরিস্থিতিতে পড়েছেন। বিশেষ করে খাদ্য গ্রহণ এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে দরিদ্র মানুষের পুষ্টির অবস্থা বোঝার জন্য। এই সমীক্ষাটি করোনাভাইরাসের ঝুঁকির মধ্যে দরিদ্র মানুষের সচেতনতার বিষয়টিও অনুসন্ধান করতে চেয়েছিল। এ জন্য সংস্থাটি দেশের সব বিভাগের ৩৭টি জেলার ৮৩৪ জন দরিদ্র মানুষের মধ্যে একটি সংক্ষিপ্ত জরিপ চালায়।

যাদের ওপর জরিপ পরিচালনা করা হয়, তারা রিকশা, ভ্যান, স্কুটার ও ট্যাক্সিচালক, পরিবহনশ্রমিক, ছোট দোকানদার, রাস্তা বা ফুটপাথের বিক্রেতা, নাপিত, বিউটি পারলার কর্মী, আবর্জনা সংগ্রহকারী, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, খ-কালীন গৃহকর্মী, ছোট ছোট ওয়ার্কশপের কর্মী, রাস্তায় টুকরি সাজিয়ে জিনিসপত্র বিক্রেতা, ব্যক্তিগত গাড়িচালক, পাবলিক পরিবহনের চালক, মালবাহী গাড়ির চালক, এসব গাড়ির শ্রমিক, ই-কমার্সের ডেলিভারিম্যান, কৃষিশ্রমিক ও দিনমজুর। এই শ্রমিকদের বেশির ভাগই দৈনিক মজুরিতে কাজ করেন। তাই তারা দিনে একবারের বেশি খেতে পারেননি সে সময়। কেননা তাদের আয় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া এই জরিপে ভিক্ষুক, পথশিশু এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের মতো বেকারদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। মহামারী করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে সরকার ২৬ মার্চ থেকে টানা ৬৬ দিন সব ধরনের অর্থনৈতিক, ব্যবসায়িক, অফিশিয়াল, গণপরিবহন পুরোপুরি বন্ধ রাখতে সাধারণ ছুটি কার্যকর করে। ওই সময় দেশের বেশির ভাগ মানুষই অর্থনৈতিকভাবে চরম সংকটের মধ্যে পড়ে যায়। এরই মধ্যে অনেকেই চাকরি হারান। অনেক ব্যবসায়ীর ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়। অবশ্য ৬৬ দিন পর মে মাসের প্রথম দিকে সরকার সাধারণ ছুটি তুলে নিলে আবার সবকিছু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু জরিপে উঠে এসেছে, সাধারণ ছুটির পর অফিস-আদালত, কারখানা, দোকানপাট খুললেও এখনো মানুষের অর্থনৈতিক সংকট কাটেনি। এ সময় যারা পেশা বদলেছেন, তাদের বেশির ভাগ দিনমজুর ও কৃষিশ্রমিকে পরিণত হয়েছেন। কারণ এটি দিয়ে কাজ শুরু করা তুলনামূলক সহজ। মহামারীর কারণে প্রায় ৭০ শতাংশ দরিদ্র মানুষ বেঁচে থাকার জন্য পেশা পরিবর্তন করেছেন সে সময়। মহামারীর সময়ও কৃষিশ্রমিকরা অব্যাহতভাবে কাজ করে যাওয়ায় এবং জরুরি খাদ্য পরিবহন ব্যবস্থা সচল থাকায় এই শ্রমিকরা এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় গিয়ে বোরো ধান কাটা কিংবা মাড়াইয়ের কাজ করতে পেরেছেন। সমীক্ষায় নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ। তিনি বলেন, করোনাভাইরাস দ্বারা চালিত জীবিকার ক্ষতির কারণে দরিদ্র মানুষের আয়ের ক্ষতি হয়েছে। এই ব্যক্তিদের ন্যূনতম সঞ্চয় বা মোটামুটি কোনো সঞ্চয়ও নেই। তাই আয় কমে যাওয়ায় খাদ্যচাহিদা মেটাতে তাদের হিমশিম খেতে হয়েছে, যা পুষ্টিচাহিদার ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তিনি জানান, এই মহামারীর প্রাদুর্ভাবের পরে, সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই দরিদ্র ও দুস্থদের জন্য বিভিন্ন ধরনের সাহায্য করা হয়। এ-জাতীয় কর্মসূচির মধ্যে নগদ অর্থ, খাবার ও রান্না করা খাবারের বিতরণ হয়।

জরিপে বলা হয়, এটি লক্ষণীয় যে প্রাক্্-মহামারী অবস্থায়, প্রতিক্রিয়াশীলদের মধ্যে ৯১ দশমিক ৬ শতাংশ লোক দিনে তিনবার খাবার গ্রহণ করতেন। বাকিরা গ্রহণ করতেন দুইবার। যদিও বেশির ভাগ উত্তরদাতারাই দিনে তিনবার খাবার গ্রহণ করতেন, সাধারণ ছুটির সময়, বিভিন্ন বিভাগের ৯৫ থেকে ১০০ শতাংশ উত্তরদাতা তিন দিনের খাবার মজুদ রাখতে কঠিন সমস্যার মুখোমুখি হন। সব বিভাগেই দরিদ্র মানুষেরা মূলত পর্যাপ্ত খাবারের ঘাটতি এবং পুষ্টিকর খাবারের তীব্র অভাবে ভুগছিলেন। প্রায় ৮৮ দশশিক ৭ শতাংশ দরিদ্র মানুষ পর্যাপ্ত খাবারের ব্যবস্থা করতে চরম অসুবিধার মুখোমুখি হন। রংপুর অঞ্চলের দরিদ্র মানুষেরা খাদ্য সংকটে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। পুষ্টিকর খাদ্য সংকটে যারা পড়েছিলেন তারা রাজশাহী অঞ্চলের মানুষ। এখনো স্বল্প আয়ের পরিবারগুলো খাদ্য সরবরাহের সমস্যায় রয়েছে, যা তাদের পরিবারকে পুষ্টি ও স্বাস্থ্যঝুঁকির সামনে ফেলেছে। গত তিন মাসে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে, ঘরে এবং বাইরে কিছু মৌলিক স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে কভিড-১৯ মোকাবিলা করছে মানুষ।

এই জরিপে দেখা গেছে, অংশগ্রহণকারীদের প্রায় সবাই করোনাভাইরাস সম্পর্কে অবগত ছিলেন। সমীক্ষায় সুপারিশ করা হয় দরিদ্রদের সহায়তার জন্য বিভিন্ন সরকারি উদ্যোগ জরুরি। প্রয়োজনে দরিদ্র জনগণের জন্য দ্রুত সহায়তা সরবরাহ করা উচিত। বিশেষ শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করতে খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ এবং অনানুষ্ঠানিক খাতের উদ্যোগের জন্য সরকার কর্তৃক ঘোষিত বিভিন্ন প্রণোদনা প্যাকেজ সুচারুভাবে বাস্তবায়ন করা উচিত, যা সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়িত হলে অনেক দরিদ্র মানুষের জন্য জীবিকার সুযোগ তৈরি করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন