শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

শপথ নিয়ে প্রথমেই যা করবেন বাইডেন

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
শপথ নিয়ে প্রথমেই যা করবেন বাইডেন

শপথ গ্রহণের পর পরই আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বাতিল করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের জারিকৃত অ-আমেরিকান বিধিসহ বেশ কয়টি বিধি। নির্বাহী আদেশ দেবেন ডজনখানেক। শপথ নেওয়ার পর প্রথম কর্মদিবসেই নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করবেন জো বাইডেন। অভিবাসন থেকে শুরু করে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়ে গত চার বছরে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের অবস্থান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর আয়োজন থাকছে এসব নির্বাহী আদেশে। আসন্ন বাইডেন প্রশাসনের চিফ অব স্টাফ রন ক্লেইনের স্মারক থেকে জানা গেছে, নির্বাচনী প্রচারের সময় বাইডেন যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তা রক্ষা করার প্রথম প্রমাণ শুরুর দিনেই জানান দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। মুসলিমপ্রধান বিভিন্ন দেশ থেকে আমেরিকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাসংক্রান্ত ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশটি প্রথম দিনই বাতিল করবেন বাইডেন। জলবায়ু-সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে এনেছিলেন ট্রাম্প। বাইডেন তাঁর প্রথম কর্মদিবসেই এই চুক্তিতে ফিরে যাওয়ার ঘোষণা দেবেন। বাইডেন প্রশাসনের প্রথম কর্মদিবসের নির্বাহী আদেশের মধ্যে আরও রয়েছে- করোনা পরিস্থিতি চলাকালীন শিক্ষা ঋণ পরিশোধ স্থগিত রাখার নির্দেশ। অর্থনৈতিক কারণে বাড়ি ভাড়া দিতে না পারার কারণে ভাড়াটেদের উচ্ছেদ স্থগিত রাখার আদেশ। বাইডেন আগেই জানিয়েছেন, তিনি তাঁর ক্ষমতার প্রথম দিনেই নির্বাহী আদেশে ফেডারেল স্থাপনায় মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করবেন। প্রেসিডেন্টের নির্বাহী আদেশ ছাড়াও সরকারের বিভিন্ন বিভাগের প্রতি বাইডেনের নির্দেশনামূলক কিছু আদেশ জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন রন ক্লেইন। ক্ষমতার ১০০ দিনের মধ্যে ব্যাপক অভিবাসন সংস্কার আইন নিয়ে কাজ করার জন্য আইনপ্রণেতাদের কাছে প্রস্তাব তুলে ধরবেন বাইডেন। আমেরিকার ভেঙে পড়া অভিবাসন-ব্যবস্থাকে ট্রাম্প একের পর এক নির্বাহী আদেশ জারি করে আরও জটিল করে তুলেছেন। বাইডেন প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি লাখ লাখ নথিপত্রহীন অভিবাসীর জন্য আমেরিকার নাগরিকত্বের পথ উন্মুক্ত করবেন। প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেন প্রথম সপ্তাহের আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় করোনা পুনরুদ্ধারে তাঁর ১ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ডলারের প্রস্তাবটি নিয়ে কংগ্রেসকে সক্রিয় করার উদ্যোগ নেবেন। বাইডেন বক্তৃতায় স্পষ্ট করেছেন, তাঁর প্রথম আইন প্রণয়নের উদ্যোগের মাধ্যমে আমেরিকার অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত নাগরিকদের সহযোগিতায় আইন পাস করা হবে। রন ক্লেইন জানিয়েছেন, সব সমস্যা কেবল নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব নয়। আইনপ্রণেতাদের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে এসব পদক্ষেপ দ্রুততার সঙ্গে গ্রহণ করা হবে। সিনেটে রিপাবলিকানদের সঙ্গে বাইডেনের সুসম্পর্ক এসব ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করা হচ্ছে। শুরুতেই প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক পদগুলো সিনেটে শুনানির মাধ্যমে নিশ্চিত করাই হবে বাইডেন-হ্যারিস প্রশাসনের অন্যতম জরুরি কাজ। রন ক্লেইনের স্মারক থেকে জানা গেছে, ২৫ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাইডেন যেসব আদেশ জারি করবেন, তার মধ্যে রয়েছে সরকারের সব পর্যায়ে আমেরিকার পণ্য ক্রয় করা। এই সময়ের মধ্যেই আমেরিকার ফৌজদারি অপরাধের বিচারব্যবস্থাকে (ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেম) সংস্কার করার নির্দেশনা দেবেন বাইডেন। ক্ষমতা গ্রহণের শুরুর সপ্তাহেই আমেরিকা-মেক্সিকো সীমান্তে নথিপত্রহীন অভিবাসীদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের পুনরায় একত্রীকরণ করতে ফেডারেল এজেন্সিকে নির্দেশ দেবেন বাইডেন। স্বাস্থ্যসেবা বর্ধিত করবেন। অধিক সংখ্যক লোক যাতে স্বাস্থ্যসেবায় প্রবেশাধিকার পায়, সে জন্য নির্দেশনা জারি করবেন তিনি। রন ক্লেইন বলেছেন, এসবই বাইডেন-হ্যারিস প্রশাসনের কাজের শুরু মাত্র। করোনা মোকাবিলা, অর্থনৈতিক চাঞ্চল্য ফিরিয়ে আনা, আমেরিকায় চলমান বর্ণবাদ ও অসাম্য মোকাবিলায় আরও অনেক জোরালো পদক্ষেপ নেওয়া হবে। চরমপন্থিদের হুমকি মোকাবিলা, জলবায়ু সমস্যাসহ অগ্রাধিকারের বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রন ক্লেইন। তিনি বলেন, বাইডেনের নেতৃত্বে আমেরিকা যে আবার সঠিক পথে ফিরে এসেছে, তার প্রমাণ ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই স্পষ্ট হয়ে উঠবে। এ ছাড়া ১০ দিনের মধ্যে বাইডেন তাঁর ঘোষিত অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকল্পে ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের করোনা স্টিমুলাস বিল পাসের জন্য কংগ্রেসের প্রতি আহ্বান জানাবেন। বহুল প্রত্যাশিত সোয়া কোটি কাগজপত্রহীন অভিবাসীকে নানা প্রক্রিয়ায় সিটিজেনশিপ প্রদানের একটি বিলও কংগ্রেসে উপস্থাপনের অনুরোধ জানাবেন বাইডেন। অর্থাৎ নির্বাচনী অঙ্গীকার পূরণের প্রথম ধাপেই তিনি ‘ডাবল অভিশংসিত’ প্রেসিডেন্টের নীতি-নৈতিকতাহীন পদক্ষেপগুলো মুছে ফেলে যুক্তরাষ্ট্রকে সঠিক ট্র্যাকে ফিরিয়ে আনার কার্যক্রম শুরু করতে চান।

করোনায় পর্যুদস্ত জনজীবনে আর্থিক সংকটও চরমে, একই সঙ্গে বর্ণবিরোধী উত্তেজনাও রয়েছে, এমন অবস্থার মধ্যেই প্রেসিডেন্টের লেলিয়ে দেওয়া জঙ্গিদের সন্ত্রাসী হামলায় ক্যাপিটল হিল তথা যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র আর সংবিধান লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় এক ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে সারা আমেরিকায়। এ অবস্থার অবসানে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আরও কিছু কার্যক্রম শুরু করা হবে ১০০ দিনের মধ্যেই। বিশেষ করে ১০০ দিনে ১০০ মিলিয়ন তথা ১০ কোটি আমেরিকানকে করোনার টিকা প্রদানের অঙ্গীকারও রয়েছে। বাইডেনের এসব পরিকল্পনার আলোকে গত শনিবার তাঁর মনোনীত হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ রন ক্লেইন একটি সার্কুলার বিতরণ করেছেন।

৩ নভেম্বরের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর থেকে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত ৭৫ দিনে ট্রাম্পের কর্মকান্ডে অতিষ্ঠ আমেরিকানদের মতো বাইডেনও এ অরাজক-প্রশাসকের যন্ত্রণাবিদ্ধ অবস্থা থেকে জনগণকে দ্রুত নিষ্কৃতি প্রদানের লক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এসব পরিকল্পনায় চলমান অস্থিরতা-উত্তেজনার মধ্যেও স্বস্তিবোধ করছেন অনেকে। কথায় কথায় টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারের মতো ‘ছেলেমি’ তিনি করবেন না বলে বাইডেনের শীর্ষ কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন। রাজনীতি আর প্রশাসনিক দিকনির্দেশার প্রচলিত রীতিই অনুসরণ করতে চান জো বাইডেন।

যুক্তরাষ্ট্রে হাই অ্যালার্ট : সংবিধান অনুযায়ী ২০ জানুয়ারি বেলা ১২টায় শপথ নেবেন জো বাইডেন। সব প্রস্তুতি চলছে সারা দেশে ‘হাই অ্যালার্ট’র মধ্যেই। রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি এলাকা জনমানবহীন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। সেনাবাহিনী গিজ গিজ করছে সর্বত্র। ট্রাম্পের সমর্থক তথা অভ্যন্তরীণ জঙ্গি গোষ্ঠী ৬ জানুয়ারির মতো ২০ জানুয়ারি বুধবারও শপথ গ্রহণের প্রাক্কালে সন্ত্রাসী হামলার হুমকি দিয়েছে। শুধু ক্যাপিটল হিল নয়, ৫০ স্টেটের রাজধানীতেই সশস্ত্র আক্রমণের কর্মসূচি ঘোষণায় ‘এফবিআই এবং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি’ সর্বত্র বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, ম্যারিল্যান্ড, নিউ মেক্সিকো, ইউটাহ, জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, উইসকনসিনসহ ১২ স্টেটের পার্লামেন্ট ভবন ও স্টেট গভর্নর অফিসে সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সেসব অফিসের বাইরে সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন স্তরের নিরাপত্তা বাহিনী অবস্থান নিয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ সিটি বিশেষ করে ডেমোক্র্যাট অধ্যুষিত সিটি ছাড়াও রিপাবলিকান অধ্যুষিত যেসব সিটিতে ট্রাম্প ভোট পাননি, সেসবেও গোলযোগের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে গোয়েন্দারা আশঙ্কা করছেন। অর্থাৎ ৬ জানুয়ারির হুমকিকে পাত্তা না দেওয়ার যে পরিণতি সারা জাতি অবলোকন করেছে, তার পুনরাবৃত্তিতে বিশ্বাসী নন কেউই। এসব কারণে কঠিন এক অস্থিরতা ও সন্ত্রস্ত অবস্থার মধ্যে শপথ নেবেন বাইডেন ও কমলা হ্যারিস। স্মরণকালে এমন পরিস্থিতি কখনো হয়নি। কারণ এখন পর্যন্ত নির্বাচনের ফলাফল মেনে নেননি ব্যালট যুদ্ধে ধরাশায়ী ট্রাম্প। শপথ অনুষ্ঠানেও না থাকার ঘোষণা দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত তিনি চেষ্টায় আছেন কোনো একটা পরিস্থিতি তৈরি করতে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা