শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

শপথ নিয়ে প্রথমেই যা করবেন বাইডেন

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
শপথ নিয়ে প্রথমেই যা করবেন বাইডেন

শপথ গ্রহণের পর পরই আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বাতিল করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের জারিকৃত অ-আমেরিকান বিধিসহ বেশ কয়টি বিধি। নির্বাহী আদেশ দেবেন ডজনখানেক। শপথ নেওয়ার পর প্রথম কর্মদিবসেই নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করবেন জো বাইডেন। অভিবাসন থেকে শুরু করে জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়ে গত চার বছরে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের অবস্থান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর আয়োজন থাকছে এসব নির্বাহী আদেশে। আসন্ন বাইডেন প্রশাসনের চিফ অব স্টাফ রন ক্লেইনের স্মারক থেকে জানা গেছে, নির্বাচনী প্রচারের সময় বাইডেন যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তা রক্ষা করার প্রথম প্রমাণ শুরুর দিনেই জানান দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। মুসলিমপ্রধান বিভিন্ন দেশ থেকে আমেরিকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাসংক্রান্ত ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশটি প্রথম দিনই বাতিল করবেন বাইডেন। জলবায়ু-সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে এনেছিলেন ট্রাম্প। বাইডেন তাঁর প্রথম কর্মদিবসেই এই চুক্তিতে ফিরে যাওয়ার ঘোষণা দেবেন। বাইডেন প্রশাসনের প্রথম কর্মদিবসের নির্বাহী আদেশের মধ্যে আরও রয়েছে- করোনা পরিস্থিতি চলাকালীন শিক্ষা ঋণ পরিশোধ স্থগিত রাখার নির্দেশ। অর্থনৈতিক কারণে বাড়ি ভাড়া দিতে না পারার কারণে ভাড়াটেদের উচ্ছেদ স্থগিত রাখার আদেশ। বাইডেন আগেই জানিয়েছেন, তিনি তাঁর ক্ষমতার প্রথম দিনেই নির্বাহী আদেশে ফেডারেল স্থাপনায় মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করবেন। প্রেসিডেন্টের নির্বাহী আদেশ ছাড়াও সরকারের বিভিন্ন বিভাগের প্রতি বাইডেনের নির্দেশনামূলক কিছু আদেশ জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন রন ক্লেইন। ক্ষমতার ১০০ দিনের মধ্যে ব্যাপক অভিবাসন সংস্কার আইন নিয়ে কাজ করার জন্য আইনপ্রণেতাদের কাছে প্রস্তাব তুলে ধরবেন বাইডেন। আমেরিকার ভেঙে পড়া অভিবাসন-ব্যবস্থাকে ট্রাম্প একের পর এক নির্বাহী আদেশ জারি করে আরও জটিল করে তুলেছেন। বাইডেন প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি লাখ লাখ নথিপত্রহীন অভিবাসীর জন্য আমেরিকার নাগরিকত্বের পথ উন্মুক্ত করবেন। প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেন প্রথম সপ্তাহের আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় করোনা পুনরুদ্ধারে তাঁর ১ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন ডলারের প্রস্তাবটি নিয়ে কংগ্রেসকে সক্রিয় করার উদ্যোগ নেবেন। বাইডেন বক্তৃতায় স্পষ্ট করেছেন, তাঁর প্রথম আইন প্রণয়নের উদ্যোগের মাধ্যমে আমেরিকার অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত নাগরিকদের সহযোগিতায় আইন পাস করা হবে। রন ক্লেইন জানিয়েছেন, সব সমস্যা কেবল নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব নয়। আইনপ্রণেতাদের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে এসব পদক্ষেপ দ্রুততার সঙ্গে গ্রহণ করা হবে। সিনেটে রিপাবলিকানদের সঙ্গে বাইডেনের সুসম্পর্ক এসব ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করা হচ্ছে। শুরুতেই প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক পদগুলো সিনেটে শুনানির মাধ্যমে নিশ্চিত করাই হবে বাইডেন-হ্যারিস প্রশাসনের অন্যতম জরুরি কাজ। রন ক্লেইনের স্মারক থেকে জানা গেছে, ২৫ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাইডেন যেসব আদেশ জারি করবেন, তার মধ্যে রয়েছে সরকারের সব পর্যায়ে আমেরিকার পণ্য ক্রয় করা। এই সময়ের মধ্যেই আমেরিকার ফৌজদারি অপরাধের বিচারব্যবস্থাকে (ক্রিমিনাল জাস্টিস সিস্টেম) সংস্কার করার নির্দেশনা দেবেন বাইডেন। ক্ষমতা গ্রহণের শুরুর সপ্তাহেই আমেরিকা-মেক্সিকো সীমান্তে নথিপত্রহীন অভিবাসীদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের পুনরায় একত্রীকরণ করতে ফেডারেল এজেন্সিকে নির্দেশ দেবেন বাইডেন। স্বাস্থ্যসেবা বর্ধিত করবেন। অধিক সংখ্যক লোক যাতে স্বাস্থ্যসেবায় প্রবেশাধিকার পায়, সে জন্য নির্দেশনা জারি করবেন তিনি। রন ক্লেইন বলেছেন, এসবই বাইডেন-হ্যারিস প্রশাসনের কাজের শুরু মাত্র। করোনা মোকাবিলা, অর্থনৈতিক চাঞ্চল্য ফিরিয়ে আনা, আমেরিকায় চলমান বর্ণবাদ ও অসাম্য মোকাবিলায় আরও অনেক জোরালো পদক্ষেপ নেওয়া হবে। চরমপন্থিদের হুমকি মোকাবিলা, জলবায়ু সমস্যাসহ অগ্রাধিকারের বিষয়গুলো মাথায় রেখে কাজ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রন ক্লেইন। তিনি বলেন, বাইডেনের নেতৃত্বে আমেরিকা যে আবার সঠিক পথে ফিরে এসেছে, তার প্রমাণ ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই স্পষ্ট হয়ে উঠবে। এ ছাড়া ১০ দিনের মধ্যে বাইডেন তাঁর ঘোষিত অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকল্পে ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলারের করোনা স্টিমুলাস বিল পাসের জন্য কংগ্রেসের প্রতি আহ্বান জানাবেন। বহুল প্রত্যাশিত সোয়া কোটি কাগজপত্রহীন অভিবাসীকে নানা প্রক্রিয়ায় সিটিজেনশিপ প্রদানের একটি বিলও কংগ্রেসে উপস্থাপনের অনুরোধ জানাবেন বাইডেন। অর্থাৎ নির্বাচনী অঙ্গীকার পূরণের প্রথম ধাপেই তিনি ‘ডাবল অভিশংসিত’ প্রেসিডেন্টের নীতি-নৈতিকতাহীন পদক্ষেপগুলো মুছে ফেলে যুক্তরাষ্ট্রকে সঠিক ট্র্যাকে ফিরিয়ে আনার কার্যক্রম শুরু করতে চান।

করোনায় পর্যুদস্ত জনজীবনে আর্থিক সংকটও চরমে, একই সঙ্গে বর্ণবিরোধী উত্তেজনাও রয়েছে, এমন অবস্থার মধ্যেই প্রেসিডেন্টের লেলিয়ে দেওয়া জঙ্গিদের সন্ত্রাসী হামলায় ক্যাপিটল হিল তথা যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র আর সংবিধান লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় এক ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে সারা আমেরিকায়। এ অবস্থার অবসানে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে আরও কিছু কার্যক্রম শুরু করা হবে ১০০ দিনের মধ্যেই। বিশেষ করে ১০০ দিনে ১০০ মিলিয়ন তথা ১০ কোটি আমেরিকানকে করোনার টিকা প্রদানের অঙ্গীকারও রয়েছে। বাইডেনের এসব পরিকল্পনার আলোকে গত শনিবার তাঁর মনোনীত হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ রন ক্লেইন একটি সার্কুলার বিতরণ করেছেন।

৩ নভেম্বরের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর থেকে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত ৭৫ দিনে ট্রাম্পের কর্মকান্ডে অতিষ্ঠ আমেরিকানদের মতো বাইডেনও এ অরাজক-প্রশাসকের যন্ত্রণাবিদ্ধ অবস্থা থেকে জনগণকে দ্রুত নিষ্কৃতি প্রদানের লক্ষ্যে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এসব পরিকল্পনায় চলমান অস্থিরতা-উত্তেজনার মধ্যেও স্বস্তিবোধ করছেন অনেকে। কথায় কথায় টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারের মতো ‘ছেলেমি’ তিনি করবেন না বলে বাইডেনের শীর্ষ কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন। রাজনীতি আর প্রশাসনিক দিকনির্দেশার প্রচলিত রীতিই অনুসরণ করতে চান জো বাইডেন।

যুক্তরাষ্ট্রে হাই অ্যালার্ট : সংবিধান অনুযায়ী ২০ জানুয়ারি বেলা ১২টায় শপথ নেবেন জো বাইডেন। সব প্রস্তুতি চলছে সারা দেশে ‘হাই অ্যালার্ট’র মধ্যেই। রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি এলাকা জনমানবহীন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। সেনাবাহিনী গিজ গিজ করছে সর্বত্র। ট্রাম্পের সমর্থক তথা অভ্যন্তরীণ জঙ্গি গোষ্ঠী ৬ জানুয়ারির মতো ২০ জানুয়ারি বুধবারও শপথ গ্রহণের প্রাক্কালে সন্ত্রাসী হামলার হুমকি দিয়েছে। শুধু ক্যাপিটল হিল নয়, ৫০ স্টেটের রাজধানীতেই সশস্ত্র আক্রমণের কর্মসূচি ঘোষণায় ‘এফবিআই এবং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি’ সর্বত্র বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, ম্যারিল্যান্ড, নিউ মেক্সিকো, ইউটাহ, জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, উইসকনসিনসহ ১২ স্টেটের পার্লামেন্ট ভবন ও স্টেট গভর্নর অফিসে সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। সেসব অফিসের বাইরে সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন স্তরের নিরাপত্তা বাহিনী অবস্থান নিয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ সিটি বিশেষ করে ডেমোক্র্যাট অধ্যুষিত সিটি ছাড়াও রিপাবলিকান অধ্যুষিত যেসব সিটিতে ট্রাম্প ভোট পাননি, সেসবেও গোলযোগের ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে গোয়েন্দারা আশঙ্কা করছেন। অর্থাৎ ৬ জানুয়ারির হুমকিকে পাত্তা না দেওয়ার যে পরিণতি সারা জাতি অবলোকন করেছে, তার পুনরাবৃত্তিতে বিশ্বাসী নন কেউই। এসব কারণে কঠিন এক অস্থিরতা ও সন্ত্রস্ত অবস্থার মধ্যে শপথ নেবেন বাইডেন ও কমলা হ্যারিস। স্মরণকালে এমন পরিস্থিতি কখনো হয়নি। কারণ এখন পর্যন্ত নির্বাচনের ফলাফল মেনে নেননি ব্যালট যুদ্ধে ধরাশায়ী ট্রাম্প। শপথ অনুষ্ঠানেও না থাকার ঘোষণা দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত তিনি চেষ্টায় আছেন কোনো একটা পরিস্থিতি তৈরি করতে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন