শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১ আপডেট:

বাড়ি ফিরতে বেপরোয়া মানুষ

বাংলাবাজার-শিমুলিয়া, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় চলছে ফেরি গাবতলী সুনসান, হাঁকডাক আমিনবাজারে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ি ফিরতে বেপরোয়া মানুষ

ঈদে বাড়ি ফিরতে বেপরোয়া মানুষ। করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঝুঁকির মধ্যে বাড়ি ফেরা মানুষের স্রোত ঠেকানো যাচ্ছে না। ঘরমুখো মানুষের চাপ সামলাতে না পেরে গতকাল বিকালে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে। একইভাবে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটেও বিকালে সব ফেরি চলাচল করেছে। ফলে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের বিড়ম্বনা কমেছে।

এদিকে দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকলেও মানুষের ঈদযাত্রা থেমে নেই। গাবতলী টার্মিনালের ভিতরে এবার  সুনসান থাকলেও আমিনবাজার সেতুতেই দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। সেতুর হাঁটাপথ ধরে হাজারো মানুষের স্রোত; তারা ব্যাগ- বোঁচকা টেনে নিয়ে পায়ে হেঁটে চলছেন আমিনবাজার সেতুর ওপারে। ওখানে রাস্তার দুই পাশে যাত্রীর অপেক্ষায় বাস ও লেগুনা। ঈদ সামনে রেখে গত কয়েক দিন ধরেই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। এ কারণে গতকালও উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার টাঙ্গাইলের ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। এ ছাড়া ঘরমুখো মানুষ প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল ও পণ্য পরিবহনের গাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে।

ফেরি চলাচল স্বাভাবিক : বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিসি) বাংলাবাজার ঘাট ম্যানেজার সালাউদ্দিন বলেন, ?এখন থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক। ঘাটে আটকে পড়া কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করে দিয়েছে। এখন সব ধরনের ফেরি চলাচল করবে। তাই ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের আর বিড়ম্বনা পোহাতে হবে না। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ঘাটে ফেরি চলাচলে কড়াকড়ি আরোপ করায় চরম ভোগান্তিতে পড়েন ঈদ সামনে রেখে ঘরমুখো মানুষ। শুধু লাশ ও রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স এবং জরুরি কাজে ব্যবহৃত পরিবহনের ফেরি পারাপারে অনুমতি দেওয়া হয়। তারপরও ঘাটে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের ভিড় বাড়তে থাকে। জীবনের ঝুঁকি নিয়েও অনেককে ফেরিতে উঠতে দেখা গেছে। এদিকে ঘাটে অতিরিক্ত যাত্রীদের চাপে ফেরিগুলোতে অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি গাড়ি পারাপারে বিলম্ব হয়। ঘাটে আটকে থাকা বিভিন্ন ধরনের পচনশীল পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছিল।

গাবতলী সুনসান, হাঁকডাক আমিনবাজারে : রাজধানী থেকে ঈদযাত্রা মানেই গাবতলী টার্মিনালে উপচে পড়া ভিড়, আর হাজারো মানুষের অপেক্ষা। তবে এবারের চিত্রটা একেবারেই উল্টো। গতকাল দুপুরে গাবতলী টার্মিনালে গিয়ে দেখা গেল সারি সারি কাউন্টারগেুলো সব বন্ধ। সুনসান টার্মিনালের ভিতরে বাসগুলোও পড়ে আছে, কারও কোথায় যাওয়ার তাড়া নেই। কর্মীরা বেঞ্চে বসে মোবাইলে লুডু খেলছেন। তবে টার্মিনাল ছেড়ে সামনে আমিনবাজার সেতুতেই দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। সেতুর হাঁটাপথ ধরে হাজারো মানুষের স্রোত; তারা ব্যাগ-বোঁচকা টেনে নিয়ে চলছেন পায়ে হেঁটেই। সেতু পেরোতেই শোনা গেল চিরচেনা সেই হাঁকডাক। ‘ঘাট তিনশ, পাটুরিয়া তিনশ’ বলে সুর করে ডেকে চলেছেন কয়েকটি বাস ও লেগুনার সহকারীরা। আমিনবাজার সেতুর ঢাকাপ্রান্তে নিয়ম মানার যে কড়াকড়ি ছিল, সেতু পার হতে না হতেই যেন সব ঢিলেঢালা। গাবতলীর দিকে পুলিশের তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো। সেতু পার হতেই একজনকেও দেখা গেল না। সেতুর ওপরই তিন টনের ট্রাক থামিয়ে যাত্রী তুলছিলেন চালক ও সহকারী। যাবেন কোথায় জিজ্ঞেস করতেই সহকারী এগিয়ে এসে বললেন, ‘ঘাট একদাম দুইশ। আমার চাইতে কম আর পাইবেন না।’ রাস্তার দুই পাশে রাজধানীতে চলাচলকারী বিভিন্ন পরিবহনের কয়েকটি বাস রাখা। সহকারীদের বেশিক্ষণ ডাকাডাকি করা লাগছে না। কয়েক মিনিটেই বাসগুলো ভরে যাচ্ছে। ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন পথে চলাচলকারী এসব বাসই এখন ঘরমুখো মানুষের বাহন হয়ে উঠেছে। গাবতলী হয়ে দেশের উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে যাওয়া যায়। ঘরমুখো মানুষ ও পরিবহন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল এখন যে জনস্রোত তাদের বেশির ভাগের গন্তব্য কুষ্টিয়া, যশোর, মাগুরা, ঝিনাইদহসহ দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা। পরিবহন কর্মীরা জানালেন, উত্তরাঞ্চলের বাসগুলো ছেড়ে যাবে সন্ধ্যার পর বাইপাইল ও চন্দ্রা এলাকা থেকে। তখন আবার এই যানবাহনগুলো বাইপাইল ও চন্দ্রার দিকে চলাচল করবে।

শিমুলিয়ায় মানুষের ঢল : দূরপাল্লার গণপরিবহন বন্ধ রেখেও থামানো যাচ্ছে না নাড়ির টানে বাড়ি ফেরা মানুষের ঢল। মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ফেরিঘাটে গতকালও স্বাস্থ্যবিধি ছিল উপেক্ষিত। গত কয়েক দিনের মতো গতকালও সকাল থেকেও করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি মাথায় নিয়ে শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ঘরমুখো মানুষের উপচে পড়া ভিড় শুরু হয়। যে যেভাবে পারছে পদ্মা পাড়ি দেওয়ার লক্ষ্যে ভিড় জমাচ্ছে ঘাট এলাকায়। ভোর থেকে ঘাটে পারাপারের লক্ষ্যে মানুষের চাপ বৃদ্ধি পেতে থাকে। ঘাট এলাকায় এ সময় যাত্রীর ঢল ঠেকাতে হিমশিম খেতে হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ঘাট কর্তৃপক্ষকে। গেল শুক্রবার থেকে ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ বাড়ে এই ফেরিঘাটে। ফেরিঘাট এলাকায় মানুষের এমন ঢল নামার কারণে শনিবার বিকালেই শিমুলিয়া ঘাট এলাকায় পুলিশের পাশাপাশি দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। বিজিবি সদস্যরা ফেরিঘাটের প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে টহল চৌকি বসিয়ে কোনো প্রকার যাত্রী বহন করা যানবাহন ঘাট এলাকায় প্রবেশ করতে না দিলেও মানুষ পায়ে হেঁটে এবং নানা পথ পাড়ি দিয়ে শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ভিড় করছে। বৈশ্বিক মহামারী করোনার কারণে এ বছর সরকারি বিধিনিষেধ থাকলেও তা না মেনে বিজিবির টহলকে ছাপিয়ে ঘরমুখো মানুষ ছুটছে ঘাটমুখে। এ ছাড়া যাত্রীরা বিভিন্ন পয়েন্টে দিয়ে ট্রলারে চড়ে পার হওয়ার টেষ্টা করলে টহল পুলিশ তাদের আটকে দেয়। এ ধরনের মাছ ধরার ১৩টি ট্রলার সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জব্দ করে নৌপুলিশ এবং ১১ জন মাঝিকে আটক করতে সক্ষম হয়। এদিকে ঘাট এলাকায় কাঁচা পণ্যের ট্রাক অধিক হারে আটকে পড়ায় কর্তৃপক্ষের নির্দেশে নৌরুটে চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে বিআইডব্লিউটিসি। গতকাল বিকাল থেকে সব ফেরি চলাচল স্বাভাবিক বলে নিশ্চিত করেছেন বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ। জানা গেছে, নৌরুটে মোট ১৬টি ফেরি রয়েছে। এর আগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ফেরি চলাচল সীমিত করা হয়েছিল। তবে জরুরি যানবাহনের সঙ্গে বিপুলসংখ্যক যাত্রী নিয়মিত পার হয়ে আসছে। এদিকে ফেরি কমসংখ্যক চলাচল করায় ঘাটে পণ্যবাহী ট্রাকের সংখ্যা বেড়ে গেছে। যাতে বেশির ভাগই পচনশীল পণ্য। তাই গতকাল বিকাল থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।

পাটুরিয়ায় মানুষের অতিরিক্ত চাপ : দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যাতায়াতের অন্যতম পথ পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথ। এ ঘাট দিয়ে ২১টি জেলার মানুষ  পারাপার হয়ে থাকে। গতকাল ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে পাটুরিয়া- দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে। অন্যান্য দিনের চাইতে যানবাহন ও যাত্রীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেড়েছে অনেক। ফেরিতে যানবাহনের তুলনায় লোকজন পার হচ্ছে বেশি। ফেরি চলে যাবার পর ঘাট একেবারে যাত্রী শূন্য হয়ে যায়। আবার বিভিন্ন দিক থেকে জড়ো হয় লোকজন। তবে বিকালে যাত্রীর চাপে সব ফেরি চলাচল করে। এ ছাড়া ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে দেখা যায় লোকজন মোটরসাইকেল, রিকশা, ভ্যানসহ বিভিন্ন বাহনে পাটুরিয়া ঘাটে আসছেন। তাদের বিশ্বাস ঘাটে পৌঁছাতে পারলেই কোনো না কোনোভাবে নদী পার হওয়া যাবে। একটি ফেরি নোঙর করার সঙ্গে সঙ্গেই হুমড়ি খেয়ে লোকজন ফেরিতে উঠে পড়ছে। লাশবাহী গাড়ি ও অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে তারাও পার হয়ে যাচ্ছে। বেশির ভাগ যাত্রীর মুখে মাস্ক থাকলেও দূরত্বের বালাই একেবারেই নেই। গাদাগাদি ঠাসাঠাসি করে নদী পার হচ্ছে। ঘাট এলাকায় সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। ঈদে ঘরমুখো মানুষের নির্বিগ্নে পারাপারে জেলা পুলিশ, জেলা প্রশাসন ও তিন প্লাটুন বিজিবির টিম বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে দায়িত্ব পালন করছে।

এদিকে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট। আসন্ন ঈদুল ফিতর সামনে রেখে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সব বাধা পেরিয়ে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে আসছে মানুষ। সব বাধা পেরিয়ে ভোগান্তি নিয়ে ফেরিঘাটে পৌঁছালেও ভোগান্তি নিয়েই দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে মানুষ। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট থেকে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, মাহেন্দ্র, মোটরবাইক অথবা ভাড়া করা মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছেন তারা।

চট্টগ্রামে ঝুঁকি নিয়েই বাড়ি ফেরা :  করোনাভাইরাস সংক্রমণ কমছেই না। তবুও চরম ঝুঁকি নিয়ে যাচ্ছেন গ্রামের বাড়ি। ফলে বাড়ি যাত্রা করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি বাড়াচ্ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। নগরের অভ্যন্তরের বাসগুলো কম যাত্রী নিয়ে চলাচল করলেও নগর থেকে ছেড়ে যাওয়া পরিবহনগুলোতে গাদাগাদি করে নেওয়া হচ্ছে যাত্রী। গতকাল দুপুরে নতুন ব্রিজ এলাকায় দেখা যায়, অনেক মানুষ বাড়ি যেতে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছে। যাত্রীর তুলনায় যানবাহন কম হওয়ায় হুড়োহুড়ি করছে সবাই। বাসে নেওয়া হচ্ছে সিটের অতিরিক্ত যাত্রী। নগরে প্রবেশের অপর পথ- সিটি গেট, কাপ্তাই রাস্তার মাথা ও অক্সিজেন মোড়ে গণপরিবহনগুলোতে অভিন্ন চিত্র লক্ষণীয়।

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে চাপ আছে, যানজট নেই : ঈদ উপলক্ষে মাইক্রোবাসে করে বাড়ি ফিরছেন অনেকে। অন্য বছরগুলোর মতো এবারও ঘরমুখো হাজারো মানুষ বেশি ভাড়ায় গন্তব্যে ছুটছেন। ঘরমুখো মানুষের একটি বড় অংশ মাইক্রোবাসে করে যাচ্ছেন। অনেকে ঝুঁকি নিয়ে ট্রাক ও পিকআপ ভ্যানেও যাচ্ছেন। সিরাজগঞ্জ-বগুড়া-টাঙ্গাইল মহাসড়কে বিভিন্ন যানবাহনের চাপ থাকলেও যানজট দেখা যায়নি। জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ-বগুড়া-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ৩১ হাজার ৮০২টি যানবাহন চলাচল করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের গ্রুপের সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের গ্রুপের সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের পিঠা
নবান্নের পিঠা

ডাংগুলি

মায়ের ছবি
মায়ের ছবি

ডাংগুলি