শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১ আপডেট:

বাড়ি ফিরতে বেপরোয়া মানুষ

বাংলাবাজার-শিমুলিয়া, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় চলছে ফেরি গাবতলী সুনসান, হাঁকডাক আমিনবাজারে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ি ফিরতে বেপরোয়া মানুষ

ঈদে বাড়ি ফিরতে বেপরোয়া মানুষ। করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঝুঁকির মধ্যে বাড়ি ফেরা মানুষের স্রোত ঠেকানো যাচ্ছে না। ঘরমুখো মানুষের চাপ সামলাতে না পেরে গতকাল বিকালে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে। একইভাবে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটেও বিকালে সব ফেরি চলাচল করেছে। ফলে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের বিড়ম্বনা কমেছে।

এদিকে দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকলেও মানুষের ঈদযাত্রা থেমে নেই। গাবতলী টার্মিনালের ভিতরে এবার  সুনসান থাকলেও আমিনবাজার সেতুতেই দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। সেতুর হাঁটাপথ ধরে হাজারো মানুষের স্রোত; তারা ব্যাগ- বোঁচকা টেনে নিয়ে পায়ে হেঁটে চলছেন আমিনবাজার সেতুর ওপারে। ওখানে রাস্তার দুই পাশে যাত্রীর অপেক্ষায় বাস ও লেগুনা। ঈদ সামনে রেখে গত কয়েক দিন ধরেই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। এ কারণে গতকালও উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার টাঙ্গাইলের ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। এ ছাড়া ঘরমুখো মানুষ প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল ও পণ্য পরিবহনের গাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে।

ফেরি চলাচল স্বাভাবিক : বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিসি) বাংলাবাজার ঘাট ম্যানেজার সালাউদ্দিন বলেন, ?এখন থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক। ঘাটে আটকে পড়া কাঁচামাল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করে দিয়েছে। এখন সব ধরনের ফেরি চলাচল করবে। তাই ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের আর বিড়ম্বনা পোহাতে হবে না। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ঘাটে ফেরি চলাচলে কড়াকড়ি আরোপ করায় চরম ভোগান্তিতে পড়েন ঈদ সামনে রেখে ঘরমুখো মানুষ। শুধু লাশ ও রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স এবং জরুরি কাজে ব্যবহৃত পরিবহনের ফেরি পারাপারে অনুমতি দেওয়া হয়। তারপরও ঘাটে ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের ভিড় বাড়তে থাকে। জীবনের ঝুঁকি নিয়েও অনেককে ফেরিতে উঠতে দেখা গেছে। এদিকে ঘাটে অতিরিক্ত যাত্রীদের চাপে ফেরিগুলোতে অ্যাম্বুলেন্সসহ জরুরি গাড়ি পারাপারে বিলম্ব হয়। ঘাটে আটকে থাকা বিভিন্ন ধরনের পচনশীল পণ্য নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছিল।

গাবতলী সুনসান, হাঁকডাক আমিনবাজারে : রাজধানী থেকে ঈদযাত্রা মানেই গাবতলী টার্মিনালে উপচে পড়া ভিড়, আর হাজারো মানুষের অপেক্ষা। তবে এবারের চিত্রটা একেবারেই উল্টো। গতকাল দুপুরে গাবতলী টার্মিনালে গিয়ে দেখা গেল সারি সারি কাউন্টারগেুলো সব বন্ধ। সুনসান টার্মিনালের ভিতরে বাসগুলোও পড়ে আছে, কারও কোথায় যাওয়ার তাড়া নেই। কর্মীরা বেঞ্চে বসে মোবাইলে লুডু খেলছেন। তবে টার্মিনাল ছেড়ে সামনে আমিনবাজার সেতুতেই দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। সেতুর হাঁটাপথ ধরে হাজারো মানুষের স্রোত; তারা ব্যাগ-বোঁচকা টেনে নিয়ে চলছেন পায়ে হেঁটেই। সেতু পেরোতেই শোনা গেল চিরচেনা সেই হাঁকডাক। ‘ঘাট তিনশ, পাটুরিয়া তিনশ’ বলে সুর করে ডেকে চলেছেন কয়েকটি বাস ও লেগুনার সহকারীরা। আমিনবাজার সেতুর ঢাকাপ্রান্তে নিয়ম মানার যে কড়াকড়ি ছিল, সেতু পার হতে না হতেই যেন সব ঢিলেঢালা। গাবতলীর দিকে পুলিশের তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো। সেতু পার হতেই একজনকেও দেখা গেল না। সেতুর ওপরই তিন টনের ট্রাক থামিয়ে যাত্রী তুলছিলেন চালক ও সহকারী। যাবেন কোথায় জিজ্ঞেস করতেই সহকারী এগিয়ে এসে বললেন, ‘ঘাট একদাম দুইশ। আমার চাইতে কম আর পাইবেন না।’ রাস্তার দুই পাশে রাজধানীতে চলাচলকারী বিভিন্ন পরিবহনের কয়েকটি বাস রাখা। সহকারীদের বেশিক্ষণ ডাকাডাকি করা লাগছে না। কয়েক মিনিটেই বাসগুলো ভরে যাচ্ছে। ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন পথে চলাচলকারী এসব বাসই এখন ঘরমুখো মানুষের বাহন হয়ে উঠেছে। গাবতলী হয়ে দেশের উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে যাওয়া যায়। ঘরমুখো মানুষ ও পরিবহন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল এখন যে জনস্রোত তাদের বেশির ভাগের গন্তব্য কুষ্টিয়া, যশোর, মাগুরা, ঝিনাইদহসহ দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা। পরিবহন কর্মীরা জানালেন, উত্তরাঞ্চলের বাসগুলো ছেড়ে যাবে সন্ধ্যার পর বাইপাইল ও চন্দ্রা এলাকা থেকে। তখন আবার এই যানবাহনগুলো বাইপাইল ও চন্দ্রার দিকে চলাচল করবে।

শিমুলিয়ায় মানুষের ঢল : দূরপাল্লার গণপরিবহন বন্ধ রেখেও থামানো যাচ্ছে না নাড়ির টানে বাড়ি ফেরা মানুষের ঢল। মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ফেরিঘাটে গতকালও স্বাস্থ্যবিধি ছিল উপেক্ষিত। গত কয়েক দিনের মতো গতকালও সকাল থেকেও করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি মাথায় নিয়ে শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ঘরমুখো মানুষের উপচে পড়া ভিড় শুরু হয়। যে যেভাবে পারছে পদ্মা পাড়ি দেওয়ার লক্ষ্যে ভিড় জমাচ্ছে ঘাট এলাকায়। ভোর থেকে ঘাটে পারাপারের লক্ষ্যে মানুষের চাপ বৃদ্ধি পেতে থাকে। ঘাট এলাকায় এ সময় যাত্রীর ঢল ঠেকাতে হিমশিম খেতে হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও ঘাট কর্তৃপক্ষকে। গেল শুক্রবার থেকে ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ বাড়ে এই ফেরিঘাটে। ফেরিঘাট এলাকায় মানুষের এমন ঢল নামার কারণে শনিবার বিকালেই শিমুলিয়া ঘাট এলাকায় পুলিশের পাশাপাশি দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। বিজিবি সদস্যরা ফেরিঘাটের প্রায় ১ কিলোমিটার দূরে টহল চৌকি বসিয়ে কোনো প্রকার যাত্রী বহন করা যানবাহন ঘাট এলাকায় প্রবেশ করতে না দিলেও মানুষ পায়ে হেঁটে এবং নানা পথ পাড়ি দিয়ে শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ভিড় করছে। বৈশ্বিক মহামারী করোনার কারণে এ বছর সরকারি বিধিনিষেধ থাকলেও তা না মেনে বিজিবির টহলকে ছাপিয়ে ঘরমুখো মানুষ ছুটছে ঘাটমুখে। এ ছাড়া যাত্রীরা বিভিন্ন পয়েন্টে দিয়ে ট্রলারে চড়ে পার হওয়ার টেষ্টা করলে টহল পুলিশ তাদের আটকে দেয়। এ ধরনের মাছ ধরার ১৩টি ট্রলার সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জব্দ করে নৌপুলিশ এবং ১১ জন মাঝিকে আটক করতে সক্ষম হয়। এদিকে ঘাট এলাকায় কাঁচা পণ্যের ট্রাক অধিক হারে আটকে পড়ায় কর্তৃপক্ষের নির্দেশে নৌরুটে চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে বিআইডব্লিউটিসি। গতকাল বিকাল থেকে সব ফেরি চলাচল স্বাভাবিক বলে নিশ্চিত করেছেন বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ। জানা গেছে, নৌরুটে মোট ১৬টি ফেরি রয়েছে। এর আগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ফেরি চলাচল সীমিত করা হয়েছিল। তবে জরুরি যানবাহনের সঙ্গে বিপুলসংখ্যক যাত্রী নিয়মিত পার হয়ে আসছে। এদিকে ফেরি কমসংখ্যক চলাচল করায় ঘাটে পণ্যবাহী ট্রাকের সংখ্যা বেড়ে গেছে। যাতে বেশির ভাগই পচনশীল পণ্য। তাই গতকাল বিকাল থেকে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করা হয়েছে।

পাটুরিয়ায় মানুষের অতিরিক্ত চাপ : দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যাতায়াতের অন্যতম পথ পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথ। এ ঘাট দিয়ে ২১টি জেলার মানুষ  পারাপার হয়ে থাকে। গতকাল ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে পাটুরিয়া- দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে। অন্যান্য দিনের চাইতে যানবাহন ও যাত্রীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেড়েছে অনেক। ফেরিতে যানবাহনের তুলনায় লোকজন পার হচ্ছে বেশি। ফেরি চলে যাবার পর ঘাট একেবারে যাত্রী শূন্য হয়ে যায়। আবার বিভিন্ন দিক থেকে জড়ো হয় লোকজন। তবে বিকালে যাত্রীর চাপে সব ফেরি চলাচল করে। এ ছাড়া ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে দেখা যায় লোকজন মোটরসাইকেল, রিকশা, ভ্যানসহ বিভিন্ন বাহনে পাটুরিয়া ঘাটে আসছেন। তাদের বিশ্বাস ঘাটে পৌঁছাতে পারলেই কোনো না কোনোভাবে নদী পার হওয়া যাবে। একটি ফেরি নোঙর করার সঙ্গে সঙ্গেই হুমড়ি খেয়ে লোকজন ফেরিতে উঠে পড়ছে। লাশবাহী গাড়ি ও অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে তারাও পার হয়ে যাচ্ছে। বেশির ভাগ যাত্রীর মুখে মাস্ক থাকলেও দূরত্বের বালাই একেবারেই নেই। গাদাগাদি ঠাসাঠাসি করে নদী পার হচ্ছে। ঘাট এলাকায় সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। ঈদে ঘরমুখো মানুষের নির্বিগ্নে পারাপারে জেলা পুলিশ, জেলা প্রশাসন ও তিন প্লাটুন বিজিবির টিম বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে দায়িত্ব পালন করছে।

এদিকে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট। আসন্ন ঈদুল ফিতর সামনে রেখে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সব বাধা পেরিয়ে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে আসছে মানুষ। সব বাধা পেরিয়ে ভোগান্তি নিয়ে ফেরিঘাটে পৌঁছালেও ভোগান্তি নিয়েই দেশের বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছে মানুষ। দৌলতদিয়া ফেরিঘাট থেকে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক, মাহেন্দ্র, মোটরবাইক অথবা ভাড়া করা মাইক্রোবাসে করে বিভিন্ন স্থানে যাচ্ছেন তারা।

চট্টগ্রামে ঝুঁকি নিয়েই বাড়ি ফেরা :  করোনাভাইরাস সংক্রমণ কমছেই না। তবুও চরম ঝুঁকি নিয়ে যাচ্ছেন গ্রামের বাড়ি। ফলে বাড়ি যাত্রা করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি বাড়াচ্ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। নগরের অভ্যন্তরের বাসগুলো কম যাত্রী নিয়ে চলাচল করলেও নগর থেকে ছেড়ে যাওয়া পরিবহনগুলোতে গাদাগাদি করে নেওয়া হচ্ছে যাত্রী। গতকাল দুপুরে নতুন ব্রিজ এলাকায় দেখা যায়, অনেক মানুষ বাড়ি যেতে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছে। যাত্রীর তুলনায় যানবাহন কম হওয়ায় হুড়োহুড়ি করছে সবাই। বাসে নেওয়া হচ্ছে সিটের অতিরিক্ত যাত্রী। নগরে প্রবেশের অপর পথ- সিটি গেট, কাপ্তাই রাস্তার মাথা ও অক্সিজেন মোড়ে গণপরিবহনগুলোতে অভিন্ন চিত্র লক্ষণীয়।

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে চাপ আছে, যানজট নেই : ঈদ উপলক্ষে মাইক্রোবাসে করে বাড়ি ফিরছেন অনেকে। অন্য বছরগুলোর মতো এবারও ঘরমুখো হাজারো মানুষ বেশি ভাড়ায় গন্তব্যে ছুটছেন। ঘরমুখো মানুষের একটি বড় অংশ মাইক্রোবাসে করে যাচ্ছেন। অনেকে ঝুঁকি নিয়ে ট্রাক ও পিকআপ ভ্যানেও যাচ্ছেন। সিরাজগঞ্জ-বগুড়া-টাঙ্গাইল মহাসড়কে বিভিন্ন যানবাহনের চাপ থাকলেও যানজট দেখা যায়নি। জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জ-বগুড়া-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ৩১ হাজার ৮০২টি যানবাহন চলাচল করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন