শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ জুন, ২০২১

ছয় দফার ভিতরেই নিহিত ছিল স্বাধীনতার এক দফা : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ছয় দফার ভিতরেই নিহিত ছিল স্বাধীনতার এক দফা : প্রধানমন্ত্রী

ঐতিহাসিক ছয় দফার ভিতরেই স্বাধীনতার এক দফা নিহিত ছিল মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী ও বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সব সময় বলতেন ছয় দফা মানেই এক দফা, অর্থাৎ স্বাধীনতা। ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ভাষণে তিনি এই মন্তব্য করেন।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এই ছয় দফার ভিতরেই এক দফা নিহিত ছিল, সেটা অন্তত আমরা পরিবারের সদস্যরা জানতাম। তিনি সব সময় বলতেন ছয় দফা মানেই এক দফা। অর্থাৎ স্বাধীনতা। আজকে আমরা সেই স্বাধীন জাতি।

কারাবন্দী বঙ্গবন্ধুর মুক্তি এবং ছয় দফার দাবিতে আন্দোলন করতে ১৯৬৬ সালের ৭ জুন শহীদের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, এই ৭ জুনে রক্তের অক্ষরে এই ছয় দফা দাবির কথা লিখে গিয়েছিলেন বলেই এই ছয় দফার ভিত্তিতে নির্বাচন এবং আমাদের যুদ্ধে বিজয়। আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি। টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছয় দফার পক্ষের সেই হরতালে অনেক মানুষকে তারা হত্যা করেছে। ১১ জন সেখানে জীবন দেন। রক্তের অক্ষরে ছয় দফা তারা লিখে যায়, আর যেই ছয় দফার ভিত্তিকে সত্তরের নির্বাচন হয়। সেই নির্বাচনে পুরো পাকিস্তানে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পায়, যেটা পাকিস্তানিরা কোনো দিনই আশা করেনি। এরপর অসহযোগ আন্দোলন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ দেন। অসহযোগ আন্দোলন থেকে সশস্ত্র বিপ্লব, সশস্ত্র বিপ্লব থেকে বিজয় অর্জন আমরা করেছি।

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার ছাত্রজীবন থেকে এদেশের মানুষের জন্য সংগ্রাম করেছেন। বাঙালি জাতির একটা উন্নত ও সুন্দর জীবন পাবে এটাই তার আকাক্সক্ষা ছিল। তিনি সেটাই চেয়েছিলেন। তাঁর সবসময় চিন্তা ছিল কীভাবে এ জাতিকে দুঃখ দারিদ্র্য থেকে মুক্তি দেবেন, ক্ষুধা-শোষণ-বঞ্চনা থেকে মুক্তি দিয়ে একটা উন্নত জীবন দেবেন।

তিনি বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকেই বাঙালি জাতির ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য যে চিন্তা চেতনাগুলোর তাঁর (বঙ্গবন্ধু) ভিতরে লালিত ছিল সেটাই প্রতিফলিত হয়েছিল ছয় দফা প্রণয়নের মাধ্যমে। আর সেটা তার আরও সুযোগ এসে গেল ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। যখন দেখা গেল এই ভূখন্ডের মানুষ সম্পূর্ণভাবেই নিরাপত্তাহীন। সেই সময় তিনি এই ছয় দফা দাবিটা উত্থাপন করেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, ছয় দফা দাবি উত্থাপন করার সঙ্গে সঙ্গেই পাকিস্তানি শাসকদের কথা ছিল এটা সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন করার জন্য এই দাবি তিনি তুলেছেন। কিন্তু সেটা বাস্তব না। তিনি মানুষের অধিকারের কথা বলেছেন।

ছয় দফা দাবিকে জনগণের দাবিতে রূপান্তর করতে বঙ্গবন্ধুর ত্যাগের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ছয় দফা দাবিকে জাতির পিতা নাম দিয়েছিলেন ‘বাংলাদেশের মানুষের বাঁচার দাবি’ হিসেবে। তিনি যখন ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। দলের অনেকের দ্বিধাদ্ধন্ধ থাকার মধ্যেই পরে আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির সভায় ছয় দফাকে গ্রহণ করা হয়। এরপর ১৯ মার্চ আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সেখানে তিনি তাঁর ভাষণে বলেছিলেন ছয় দফা প্রশ্নে কোনো আপস নাই।’ বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, এরপর ২০ মার্চ পল্টন ময়দানে জনসভা হয়, সে জনসভায় সবাই ভাষণ দেন এবং ছয় দফাকে গ্রহণ করেন। তারপর তিনি (বঙ্গবন্ধু) শুরু করেন সারা বাংলাদেশ সফর। তিনি বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় আনাচে-কানাচে সফর করেন। একদিকে দলকে সংগঠিত করা এবং ছয় দফা দাবির প্রতি জনগণের সমর্থন আদায় করা। সেই সঙ্গে ছয় দফার জন্য আন্দোলন গড়ে তোলেন। ... জনগণ এই ছয় দফাকে খুব দ্রুত মেনে নেয়। তিনি বলেন, ছয় দফা দেওয়ার পর আন্দোলন চলতে থাকে, তিনি সফর করতে থাকেন... ৮ মে নারায়ণগঞ্জে জনসভা শেষে ফিরে আসার সময় তাকে গ্রেফতার করা হয়। এ ছাড়া চট্টগ্রাম, পাবনা, যশোরসহ খুলনা, ময়মনসিংহ, সিলেট, যেখানেই জনসভা করেছেন বিভিন্ন জায়গায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, বক্তৃতা করার কারণে, তাকে গ্রেফতার করেছে, তাকে জেলে নিয়েছে, আবার সেখান থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে আরেক জায়গায় তিনি জনসভা করেছেন। ... তিনি কীভাবে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন, তিনি নিজের জীবনকে কীভাবে উৎসর্গ করেছিলেন তাঁর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সেই কথাগুলো উঠে এসেছে।

৭ জুনের হরতাল সফল করতে নিজের মায়ের অবদানের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, মে মাসে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের পর বঙ্গবন্ধুর মুক্তির দাবিতে এবং ছয় দফা বাস্তবায়নের দাবিতে আন্দোলন চলছিল তিনি কারাবন্দী থাকা অবস্থায়। তখন ৭ জুন হরতাল ডাকা হয়। এখানে আমি আমার মায়ের কথা বলব। এই হরতাল সফল করার জন্য আমার মা বিশেষ ভূমিকা নিয়েছিলেন। তিনি ইন্টেলিজেন্স বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে আমাদের ছাত্রদের সঙ্গে, সংগঠনগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে হরতাল সফল করার জন্য কাজ করেছেন।

তাশখন্দ চুক্তিকে কেন্দ্র করে ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে তৎকালীন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের সব বিরোধী রাজনৈতিক দল জাতীয় সম্মেলনের ডাক দেয়। সে সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর এ দাবির প্রতি আয়োজক পক্ষ গুরুত্ব প্রদান করেনি। তারা এ দাবি প্রত্যাখ্যান করে। প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু সম্মেলনে যোগ না দিয়ে লাহোরে অবস্থানকালেই ছয় দফা উত্থাপন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা