শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

ছিনতাইকারী থেকে হাজার কোটির মালিক মিশু

পিয়াসা-মৌর আয়ের উৎসের সন্ধানে গোয়েন্দারা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ছিনতাইকারী থেকে হাজার কোটির মালিক মিশু

বিতর্কিত মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা গ্রেফতারের পর যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যাওয়ার গোপন প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তার অন্যতম সহযোগী ও বিজনেস পার্টনার শরফুল হাসান ওরফে মিশু হাসান (৩১) ও মাসুদুল ইসলাম ওরফে জিসান (৩৯)। তাদের ফ্লাইট ছিল গতকাল ভোররাতে। কিন্তু হয়নি শেষরক্ষা। আকাশপথে ফ্লাই করার আগেই তাদের আস্তানায় হানা দেয় এলিট ফোর্স র‌্যাব।

মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে ভাটারার বাসা থেকে পৃথক অভিযানে তাদের গ্রেফতার করে র‌্যাব। এ সময় তাদের কাছ থেকে একটি অভিজাত ফেরারি গাড়ি, ১৩ হাজার ৩০০ পিস ইয়াবা, একটি অস্ত্র, ৬ রাউন্ড গুলি, ৫০ হাজার টাকা মূল্যের ভারতীয় জাল রুপি, সিসার কাঁচামাল জব্দ করা হয়। র‌্যাব বলছে, মিশু আমেরিকার গ্রিনকার্ড হোল্ডার। এদিকে রিমান্ডে থাকা বিতর্কিত মডেল পিয়াসা ও মৌকে দফায় দফায় জেরা করছে গোয়েন্দা পুলিশ। আয়ের উৎস না থাকলেও আলিশান জীবন যাপন করতেন পিয়াসা আর মৌ। তাদের আয়ের উৎস কী? গোয়েন্দাদের এমন প্রশ্নে কোনো জবাব ছিল না লেডি মাফিয়ার দুই গ্যাংস্টারের কাছে। ২০১৮ সালে সংঘটিত পুলিশ কর্মকর্তা মামুন খুনে নতুন তথ্য পাওয়া যাচ্ছে পিয়াসার কাছ থেকে। রিমান্ডে থাকা পিয়াসা তার ব্যবহারের বিলাসবহুল ফেরারি, বিএমডব্লিউ ও মার্সিডিজ গাড়ি কিংবা আলিশান জীবন-যাপনের জন্য টাকার উৎসের বিষয়ে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। গোয়েন্দাসূত্র জানান, আলিশান জীবনযাপন ছিল মডেল পিয়াসা ও মৌর। নামিদামি ব্র্যান্ডের প্রসাধনী, দেশি-বিদেশি দামি পোশাক, শেলফের তাকে তাকে সাজানো জুতাসহ বাহারি সব পণ্যের সমাহার ছিল তাদের বাসায়। বাসার ভিতরে প্রবেশ করলে চোখ চড়কগাছ হওয়ার উপক্রম। কারণ তাদের দৃশ্যমান আয়ের উৎসের সঙ্গে জীবনযাপনের ব্যয়ের ছিল আকাশপাতাল ব্যবধান। গোয়েন্দাদের ভাষায়, পিয়াসার বাসা ছিল অনেকটা ‘রাজরানী’র ঘরের মতো। গতকাল বিকালে র‌্যাব সদর দফতরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘মিশু ও জিসানের বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক এবং পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা হবে। জিসানের ব্রাহামা গরু পালনের ব্যাপারে আমরা পশু ও প্রাণী সম্পদ অধিদফতরের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা বলেছেন এ ব্যাপারে জিসানকে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। তিনি অনেক কালো টাকার মালিকের অর্থ বিদেশে পাচার করেছিলেন বলে আমরা জানতে পেরেছি। মিশুর নামে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় প্রতারণাসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর গুলশান, বারিধারা, বনানীসহ বিভিন্ন অঞ্চলে পার্টির নামে মাদক সেবনসহ নানাবিধ অনৈতিক কর্মকান্ড চালিয়ে আসছিলেন তিনি।’ সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছেন, মিশু একসময় রাজধানীতে পেশাদার ছিনতাইকারী হিসেবে পুলিশের তালিকাভুক্ত ছিলেন। একসময়ের ছিনতাইকারী এখন হয়ে উঠেছেন হাজার কোটি টাকার মালিক। তার নামে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় হত্যা, চাঁদাবাজি, চুরি, মাদকের অন্তত ১১টি মামলা রয়েছে। মিশু এর আগে বিভিন্ন মামলায় তিনবার গ্রেফতার হয়েছিলেন। ক্যাসিনো ও চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার মোহাম্মদপুরের সাবেক আলোচিত কাউন্সিলর তারেকুজ্জামান ওরফে রাজীবের ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং অনেক অপকর্মের সাক্ষী মিশু। রাজীব গ্রেফতারের আগে তার বাসাতেই আশ্রয় নিয়েছিলেন। এ ছাড়া মডেল পিয়াসার চোরাচালান চক্রের অন্যতম প্রধান সহযোগী মিশু। পিয়াসার মাধ্যমে অনেক প্রভাবশালীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি করেছিলেন তিনি। চোরাচালানের সুবাদে মিশুও এখন হাজার কোটি টাকার মালিক। রাজধানীর উপকণ্ঠে সান ডেইরি নামে একটি গরুর ফার্মের আড়ালে এ চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে মাদক ও অস্ত্রের কারবারে জড়িত। এ ছাড়া বিদেশ থেকে আমদানির সময় গরুর পেটে করে আনা হয় হীরা ও সোনার চালান। গত পাঁচ বছরে এভাবে হাজার কোটি টাকার চালান দেশে আনা হয়। সূত্র বলছেন, শুধু হীরার ও সোনার চালান নয়, গরুর পেটে করে ইয়াবার চালানও আনা হয়। এজন্য মাঝেমধ্যে টেকনাফ থেকেও গরুর চালান আনা হতো। এভাবে চোরাচালানের টাকায় রাতারাতি বিত্তশালী বনে যান মিশু। মিশু হাসান শুল্কমুক্ত গাড়ি চোর চক্রের সদস্য। মিশুর বিরুদ্ধে অস্ত্র ও নারী পাচারের অভিযোগ রয়েছে। গ্রেফতারকৃতরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। এ চক্রের সদস্য ১০-১২ জন। তারা রাজধানীর অভিজাত এলাকা বিশেষ করে গুলশান, বারিধারা, বনানীসহ বিভিন্ন এলাকায় পার্টি বা ডিজে পার্টির নামে মাদক সেবনসহ নানাবিধ অনৈতিক কর্মকান্ডের অন্যতম হোতা। এসব পার্টিতে তারা অংশগ্রহণকারীদের কাছ থেকে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেন। প্রতিটি পার্টিতে ১৫-২০ জন অংশগ্রহণ করতেন। এরা দুবাই, ইউরোপ ও আমেরিকায় ও প্লেজার ট্রিপের আয়োজন করতেন। সুকৌশলে তারা ক্লায়েন্টদের গোপন ছবি ধারণ করে পরে তাদের ব্ল্যাকমেল করতেন। পার্টিতে ক্লায়েন্টের চাহিদা/পছন্দের গুরুত্ব দেওয়া হতো। গাড়ির ব্যবসা, আমদানি ও গরুর ফার্মের ব্যানারে গ্রেফতারকৃতরা বিভিন্ন জনের অবৈধ অর্থ বিদেশে পাচার করে আসছিলেন। র‌্যাব বলছে, মিশু হাসান দেশের বিভিন্ন প্রভাবশালীর কাছে নামিদামি ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল গাড়ি সরবরাহ করে আসছিলেন। তবে তাদের সরবরাহকৃত গাড়িগুলো রোডিও ড্রাইভ, ইউরো কার, সলিউশন ওয়ার্কশপে টেম্পারিং করা হতো। পিয়াসাকেও গাড়ি সরবরাহ করেছিলেন মিশু। বিলাসবহুল গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রেও মিশু বিভিন্ন অনিয়ম ও ছলচাতুরীর আশ্রয় নিতেন। নিজে ব্যবহারের জন্য তার কাছে দুটি রেঞ্চ রোভার, অ্যাকুয়া, ভক্স ওয়াগন, ফেরারিসহ পাঁচটি গাড়ি রয়েছে। গোয়েন্দা তদন্তে এ সিন্ডিকেটের সদস্য হিসেবে নাম উঠে এসেছে ডায়মন্ড ব্যবসায়ী দিলীপ আগারওয়ালের। অবৈধ উপায়ে আনা ডায়মন্ডগুলো স্থান পায় দিলীপের শোরুমে। দিলীপ-পিয়াসা-মিশু সিন্ডিকেট একেকটি চালানে প্রায় ৫০ থেকে ৮০ কোটি টাকা মুনাফা করে। সূত্র নিশ্চিত করেছেন, প্রশাসন ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডে অভিযান চালালেই তার প্রমাণ পাওয়া যাবে। চোরাচালানের মাধ্যমে দিলীপ প্রায় ৫-৬ হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন রাতারাতি। যেভাবে উত্থান মিশুর : মিশুর অতীত অনুসন্ধানে নেমে জানা গেছে, রাজধানীর মোহাম্মদপুর তাজমহল এলাকায় বেড়ে ওঠেন তিনি। এলাকায় ‘ছোট মিশু’ হিসেবে তার ছিল ব্যাপক পরিচিতি। একসময় টাউন হল ও জেনেভা ক্যাম্প ছিল ওই অঞ্চলের ‘অপরাধ জোন’। কম বয়সেই ২০০৩ সালে ওই এলাকায় গড়ে তোলেন কিশোর গ্যাং। সে সময় ওই এলাকায় ছিনতাই ছিল তাদের নিয়মিত কাজ। তৎকালীন সংসদ সদস্য প্রয়াত মকবুলের নাম ভাঙিয়ে তটস্থ রাখতেন এলাকাবাসীকে। ছিনতাইয়ের অভিযোগে ধরা পড়ে একবার জেলও খাটেন মিশু। ২০০৪ সালে জেল থেকে ছাড়া পেয়ে কোনো এক মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান মিশু। তবে বেশিদিন থাকেননি। বছরখানেকের মধ্যেই ফিরে আসেন। ফিরে এলেও তাকে আর মোহাম্মদপুরের দিকে খুব একটা দেখা যেত না।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে মিশু ঢুঁঁ মারা শুরু করেন গুলশানের অভিজাত ক্লাব-রেস্তোরাঁয়। সখ্য গড়ে তোলেন বিত্তশালী পরিবারের সন্তানদের সঙ্গে। গুলশানের ফ্যান্টাসি বিলিয়ার্ড সেন্টার, মুভেনপিক নামক অভিজাত রেস্তোরাঁসহ ওয়ান্ডারল্যান্ডের আশপাশে আড্ডা দেন। কিছুদিনের মধ্যেই শুরু করেন ডিজে ব্যবসা। ডিজে ব্যবসায় ওই সময়ের পরিচিত নাম ডিজে জামিল এবং ডিজে নাতাশাকে নিয়ে বিস্তৃতি ঘটান ব্যবসার। কিন্তু এর আড়ালে তিনি সিসা, ইয়াবাসহ ভয়ংকর সব মাদকের বাণিজ্য শুরু করেন। পাশাপাশি বিভিন্ন ক্লাবসহ দেশে-বিদেশে নারী সরবরাহের সঙ্গেও জড়িয়ে যান। অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, ডিজে জামিল ও নাতাশা চক্রের সঙ্গে মিলে গুলশান পিংকসিটির বিপরীতে গড়ে তুলেছিলেন সিসা বার। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিতর্কিত কাউন্সিলর তারেকুজ্জামান রাজীবের (বর্তমানে বরখাস্ত ও জেলবন্দী) সঙ্গে এক হয়ে নিয়ন্ত্রণ করতেন ঢাকার ফুয়াং ক্লাবের ক্যাসিনো ব্যবসা। যদিও ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের পর এসব ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু থেমে থাকেনি মিশুর অপরাধকর্ম। শুরু করেন এয়ারপোর্টে লাগেজ ব্যবসা। তবে অল্প কয়েকদিনেই লাগেজ ব্যবসার বিষয়টি চাউর হয়ে গেলে নামেন চোরাই গাড়ির ব্যবসায়।

এই বিভাগের আরও খবর
সহিংসতার বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
সহিংসতার বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
ভোটের বিকল্প নেই
ভোটের বিকল্প নেই
অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে
অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে
পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরে আসামি ৩ হাজার ৫০০
পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরে আসামি ৩ হাজার ৫০০
রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ আহত ২ শতাধিক ১৪৪ ধারা জারি
রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ আহত ২ শতাধিক ১৪৪ ধারা জারি
প্রতি বছর বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
প্রতি বছর বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
চলতি মাসের মধ্যে নতুন দল নিবন্ধনের কাজ শেষ করা হবে
চলতি মাসের মধ্যে নতুন দল নিবন্ধনের কাজ শেষ করা হবে
বদরুদ্দীন উমরের জীবনাবসান
বদরুদ্দীন উমরের জীবনাবসান
আমাদের সব বিভেদের ওপরে উঠতে হবে
আমাদের সব বিভেদের ওপরে উঠতে হবে
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে ঢোকার সময় ৯ বোতল কীটনাশকসহ আটক দুই
সুন্দরবনে ঢোকার সময় ৯ বোতল কীটনাশকসহ আটক দুই

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় আলোচনা চলছে
নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় আলোচনা চলছে

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার পানি নামলেও দুর্ভোগে খাগড়াছড়ির অনেক পরিবার
বন্যার পানি নামলেও দুর্ভোগে খাগড়াছড়ির অনেক পরিবার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর খিলক্ষেতে অস্ত্রসহ চারজন গ্রেফতার
রাজধানীর খিলক্ষেতে অস্ত্রসহ চারজন গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেভারকুজেনের নতুন কোচ ইউলমান
লেভারকুজেনের নতুন কোচ ইউলমান

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের সময় গণপিটুনিতে যুবক নিহত
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের সময় গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে এসি বিস্ফোরণ, চার ঘণ্টা অচল সিগন্যাল
আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে এসি বিস্ফোরণ, চার ঘণ্টা অচল সিগন্যাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হত্যা, দুইজন আটক
রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হত্যা, দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা
সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আগস্টের মাসসেরা হওয়ার দৌড়ে তিন পেসারের লড়াই
আগস্টের মাসসেরা হওয়ার দৌড়ে তিন পেসারের লড়াই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পানির কারখানার আড়ালে স্টিয়ারিং অয়েল তৈরি, জরিমানা
চট্টগ্রামে পানির কারখানার আড়ালে স্টিয়ারিং অয়েল তৈরি, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঞ্জাবে অসম্মানিত হয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছিলেন গেইল
পাঞ্জাবে অসম্মানিত হয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছিলেন গেইল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ফরম পূরণের ফি বৃদ্ধি প্রত্যাহারের দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় ফরম পূরণের ফি বৃদ্ধি প্রত্যাহারের দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেধাবীদের বিশ্বমণ্ডলে তুলে ধরতে : প্রধান উপদেষ্টা
মেধাবীদের বিশ্বমণ্ডলে তুলে ধরতে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব
ফিজিওথেরাপি খাতে অপচিকিৎসা রোধে নিবন্ধন প্রদান করা হবে: সমাজকল্যাণ সচিব

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডাকসু নির্বাচনে ঢাবিতে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপি
ডাকসু নির্বাচনে ঢাবিতে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসার নির্দেশ নেপালের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসার নির্দেশ নেপালের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ৫ কোটি রুপির স্বর্ণ জব্দ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ৫ কোটি রুপির স্বর্ণ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে র‌্যাবের গাড়ি আটক করে হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১৪
শ্রীপুরে র‌্যাবের গাড়ি আটক করে হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরতাল-অবরোধে অচল মোংলা বন্দরসহ বাগেরহাট
হরতাল-অবরোধে অচল মোংলা বন্দরসহ বাগেরহাট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : জেলা প্রশাসক
শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : জেলা প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলিম্পিয়াডে পদকজয়ী ছয় শিক্ষার্থীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলিম্পিয়াডে পদকজয়ী ছয় শিক্ষার্থীর সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা