শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

অভিজাত এলাকায় ভয়াবহ সিন্ডিকেট

পরীমণি-রাজ রিমান্ডে । মাদক উচ্চপর্যায়ের পতিতাবৃত্তি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে পিয়াসা মৌ জিসানকেও
মির্জা মেহেদী তমাল ও আলাউদ্দিন আরিফ
প্রিন্ট ভার্সন
অভিজাত এলাকায় ভয়াবহ সিন্ডিকেট

রাজধানীর অভিজাত এলাকায় অবৈধ কারবার পরিচালনার জন্য ভয়াবহ সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন নজরুল ইসলাম ওরফে নজরুল রাজ, পরীমণি, পিয়াসা, মৌ, মিশু হাসান, জিসানসহ ১০-১২ জন। তারা গুলশান, বনানী, বারিধারা, উত্তরাসহ বিভিন্ন ফ্ল্যাট ও অফিসে নিয়মিত আসর বসান। এসব আসরে ধনিক শ্রেণির যুবক ও ব্যবসায়ীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেন। তাদের চাহিদামতো সরবরাহ করা হতো সঙ্গী। এসব সঙ্গীর অনেকেই শোবিজ জগতের অতিপরিচিত বা স্বল্পপরিচিত মুখ। তাদের মাধ্যমে ব্ল্যাকমেল করে মোটা অঙ্কের অর্থ আদায় করেন চক্রের সদস্যরা। এমনকি দেশের বাইরেও পছন্দের সঙ্গীসহ আনন্দভ্রমণে পাঠাত এ চক্র। নিয়ন্ত্রণ করত মাদক ও চোরাচালান। এসবের মাধ্যমে বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক হয়েছেন চক্রের সদস্যরা। বুধবার এলিট ফোর্স র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার রাজ মাল্টিমিডিয়ার স্বত্বাধিকারী নজরুল রাজ, নায়িকা পরীমণি; এর আগে গ্রেফতার মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা, অস্ত্র ও সোনা চোরাকারবারি শরিফুল হাসান ওরফে মিশু হাসান ও মিশুর সহযোগী মাসুদুল ইসলাম ওরফে জিসানদের জিজ্ঞাসাবাদে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এসব তথ্য পেয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় বনানীর বাসা থেকে পরীমণি ও নজরুল রাজকে গ্রেফতারের পর গতকাল র‌্যাব সদর দফতরে ডাকা সংবাদ ব্রিফিংয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন সংস্থাটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তিনি বলেন, ‘অভিজাত এলাকা গুলশান, বনানী, বারিধারা, উত্তরাসহ আশপাশে বিভিন্ন ডিজে পার্টি বা আসর জমাতেন নজরুল রাজ, পরীমণিসহ চক্রের সদস্যরা। র‌্যাব বিষয়টি অবগত হয়ে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। এর ধারাবাহিকতায় বনানীতে অভিযান চালিয়ে নায়িকা শামসুন্নাহার স্মৃতি ওরফে পরীমণি, প্রযোজক নজরুল রাজসহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। পরীমণির বাসায় থাকা মিনি বার থেকে উদ্ধার করা হয় বিপুল বিদেশি মদ, মদের বোতল, ইয়াবা, এলএসডি, সিসা ও আইস। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের থেকে এ চক্র সম্পর্কে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে।’ খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘জিজ্ঞাসাবাদে পরীমণি জানিয়েছেন ২০১৪ সালে প্রথম একটি সিনেমার মাধ্যমে চিত্রজগতে আসেন। তিনি এযাবৎ ৩০টি সিনেমা ও আট-নয়টি টিভিসি (বিজ্ঞাপন) করেছেন। পিরোজপুর থেকে ঢাকায় এসে চিত্রজগতে শক্ত অবস্থান করে নিতে বড় ভূমিকা রাখেন নজরুল রাজ। পরীমণি ২০১৬ সাল থেকে মাদকে আসক্ত। তার ফ্ল্যাট থেকে বিপুল বিদেশি মদ জব্দ করা হয়েছে। তিনি নিয়মিত অ্যালকোহল সেবন করতেন। মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনের চাহিদা মেটাতে তিনি নিজ বাসায় মিনি বার স্থাপন করেন। তিনি নিজ বারে আসর বসাতেন এবং ডিজে পার্টির আয়োজন করতেন। তার মিনি বারে নজরুল রাজসহ বহু ব্যক্তির যাতায়াত ছিল। পরীমণির মিনি বারে অ্যালকোহল সরবরাহ করতেন নজরুলসহ কয়েকজন।’ র‌্যাব পরিচালক আরও বলেন, রাজকে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানিয়েছেন ১৯৮৯ সালে খুলনার একটি মাদরাসা থেকে দাখিল পাস করে ঢাকা গ্র্যাজুয়েশন করার দাবি করেন। তিনি ঠিকাদারিসহ বিভিন্ন ব্যবসার পাশাপাশি শোবিজ জগতে অনুপ্রবেশ করেন। তার নিজ মালিকানাধীন রাজ মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে নাটক ও সিনেমা প্রযোজনা করতেন। ব্যবসা ও শোবিজ জগৎ দুই দিকে সংযোগ থাকায় ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য নিজের অবস্থানের অপব্যবহার করে নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন নজরুল। মিশু হাসান ও জিসানের সহযোগিতায় ১০-১২ জনের একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন তিনি। এ সিন্ডিকেট বনানী, গুলশান-বারিধারা, উত্তরাসহ অভিজাত এলাকায় ডিজে পার্টিসহ বিভিন্ন পার্টির আয়োজন করতেন। সেখানে মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। পার্টিতে আসা লোকজনের কাছ থেকে নানা কৌশলে অর্থ আদায় করেন এ চক্রের সদস্যরা বিপুল সম্পদের মালিক বনে যান তারা। তাদের প্রতিটি পার্টিতে ১৫-২০ জন অংশ নিতেন। পার্টিতে অংশ নেওয়া বিভিন্নজনকে তারা বিদেশে আনন্দ ভ্রমণে পাঠাতেন। নজরুল সুদূর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এবং নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহার করেন। তার রাজ মাল্টিমিডিয়া কার্যালয়কে অনৈতিক কাজে ব্যবহার করা হতো। তৈরি হতো নানা পর্নোচিত্র। এখান থেকে প্রাপ্ত আয়ের অর্থ দিয়ে বেনামে বিভিন্ন ব্যবসায় লগ্নি, ড্রেজার আমদানি, বালু ভরাট, ঠিকাদারি ও শোবিজ জগতে বিনিয়োগ করেছেন। নিজের অর্থ জোগানদাতা কয়েকজনের নাম র‌্যাবের কাছে প্রকাশ করেছেন নজরুল। গ্রেফতার নজরুলের ব্যবসায় নানান অসংগতি রয়েছে। নজরুলের মোবাইল ফোনে উঠতি অনেকের ‘অ্যাডাল্ট কন্টেন্ট’ পাওয়া গেছে। তিনি এগুলো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যবহার করতেন। ভুক্তভোগীদের বক্তব্যসহ সবার বক্তব্য যাচাই-বাছাই ও বিস্তারিত তদন্ত করা হবে। নজরুলের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ থানায় উপস্থাপনের মাধ্যমে আইনসিদ্ধ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নজরুলের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হবে। এক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাব কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘জিজ্ঞাসাবাদে আমরা আসর ও ডিজে পার্টিতে অংশ নেওয়া অনেকের নাম জানতে পেরেছি। নামগুলো উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দেওয়া হয়েছে কি না যাচাই-বাছাই করছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা ওইসব নাম প্রকাশ করছি না। মাদকগুলোর সরবরাহকারী হিসেবে নজরুল ছাড়া আরও অনেকের নাম পেয়েছি। আমরা সেগুলো তদন্ত করে দেখছি। নজরুল নামে-বেনামে নাটক-সিনেমা প্রযোজনা করেছেন। ২০১৮ সালে তিনি রাজ মাল্টিমিডিয়া প্রতিষ্ঠা করেন। রাজ মাল্টিমিডিয়ার অফিস থেকে জব্দ করা দ্রব্যাদি মামলার আলামত হিসেবে রয়েছে।’ অন্য এক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাব কর্মকর্তা বলেন, ‘পরীমণির মদ সেবনের একটি লাইসেন্স আমরা পেয়েছি কিন্তু তার মেয়াদ ও আইনসম্মত ছিল না। তা ছাড়া তার বাসা থেকে যে পরিমাণ মদ জব্দ করা হয়েছে তা তার লাইসেন্সে কভার করার কথা নয়।’ সিন্ডিকেটের অন্য নারী ও পুরুষ সদস্যদের সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা সুনির্দিষ্ট তথ্য, বার ও মাদকের সন্ধান পেয়ে অভিযান চালিয়েছি। আরও কিছু বার ও ফ্ল্যাটের সন্ধান পেয়েছি। সেখানে কোনো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তথ্য আছে কি না যাচাই-বাছাই করে অভিযান চালাব।’ পরীমণি ও নজরুল রাজ সম্পর্কে আরও অনেক তথ্য জানা গেছে র‌্যাবের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপকালে। জানা গেছে, অঢেল টাকা আর অভিজাত জীবনের জন্য পরীমণি ও নজরুল রাজ সব ধরনের অপকর্মে সায় দেন। তাদের ব্ল্যাকমেলিংয়ের শিকার হন দেশের অনেক ধনী ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক দলের নেতা, সরকারি-বেসরকারি দফতর ও করপোরেট অফিসের কর্মকর্তা এবং বিদেশি নাগরিক। বিশেষ করে বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির উচ্চ বেতনের কর্মকর্তা ও বিভিন্ন প্রকল্পে উচ্চ বেতনে কর্মরত বিদেশি নাগরিকদের টার্গেট করে এ সিন্ডিকেট। অনেক বিদেশি নাগরিককে অন্তরঙ্গ অবস্থায় ছবি তুলে বা ভিডিও করে শিকারে পরিণত করেন চক্রের সদস্যরা। ফলে অল্প সময়ে পরীমণি, নজরুল ও তাদের সহযোগীরা কোটি কোটি টাকা দামের গাড়ি, বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ও মূল্যবান অলঙ্কার, নামে-বেনামে ব্যবসার মালিক হন। আরও জানা গেছে, রাজ সিন্ডিকেটের সহায়তায় পরীমণি শুটিং বা মডেলিংয়ের আড়ালে প্রভাবশালীদের সঙ্গই বেশি ভালোবাসতেন। অভিজাত ক্লাব বা তারকা হোটেলে গিয়ে প্রভাবশালীদের সঙ্গে একান্তে সময় কাটাতেন। কয়েকটি ব্যাংকে পরীমণির মোটা অঙ্কের অর্থ জমা রয়েছে। যার বেশির ভাগই তিনি পেয়েছেন প্রভাবশালীদের সঙ্গে অন্তরঙ্গতার সুবাদে। তিনি অর্থের জন্য পর্নোগ্রাফিতেও নাম লেখান। অর্থের নেশায় পরীমণি ও নজরুল শোবিজ তারকা ও মডেলদের নিয়ে বড় একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন। উঠতি মডেল ও চিত্রনায়িকাদের নানা ভঙ্গির ছবি তুলে পাঠিয়ে দিতেন উচ্চবিত্তের লোকজনের কাছে। এসব ছবি দেখে এবং তাদের আসরে হাজির হয়ে ব্ল্যাকমেলিংয়ের শিকার হয়েছেন বহু মানুষ। আবার মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে শুটিংয়ের নামে পছন্দের মডেল নিয়ে বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ করে দিতেন নজরুল ও তার সহযোগীরা। প্রভাবশালীদের কেউ কেউ পরীমণিকে নিয়েও দেশের বাইরে যান। এর মধ্যে একজন ব্যাংকার পরীমণিকে বিলাসবহুল হ্যারিয়ার গাড়ি উপহার দিয়েছেন বলে তথ্য পেয়েছে র‌্যাব। নজরুল রাজের বেশ কয়েকটি ব্যাংক হিসাব পেয়েছেন গোয়েন্দারা। তার ১৪টি হিসাবে ৯ কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য মিলেছে। পরীমণি ছাড়াও নজরুল প্রতারণা ও ব্ল্যাকমেলিং কারবারে বেশ কয়েকজন সুন্দরী তরুণীকে কাজে লাগাতেন। তার মধ্যে সেমি, কাঁকন, শুভা, মানসী, পার্শা, মৌরি, আঁচলসহ কয়েকজনের নাম পেয়েছে র‌্যাব। তবে নামগুলো প্রকৃত না ছদ্ম তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আঁচল নজরুল রাজের সঙ্গে কয়েকটি গানে মডেল হয়েছেন। নজরুল রাজ পর্নোগ্রাফি তৈরি করতে মৃদুলা, অহনা ও নাঈলা ছদ্মনামের কয়েকজনকে ব্যবহার করতেন। এ ছাড়া শোবিজ জগতের একাধিক নায়কও নজরুল-পরী সিন্ডিকেটে জড়িত বলে জানা গেছে। র‌্যাব তাদের বিষয়ে অনুসন্ধান অব্যাহত রেখেছে।

অভিযানের কথা ভাবতেও পারিনি : সোমবার রাতে বনানীর বাসা থেকে পরীমণিকে সরাসরি নেওয়া হয় র‌্যাব সদর দফতরে। সেখানে গোয়েন্দা শাখার একটি বিস্তৃত কক্ষে রাখা হয়। তার পাহারায় নিয়োজিত করা হয় র‌্যাবের কয়েকজন নারী সদস্যকে। নাম প্রকাশে এক কর্মকর্তা জানান, সারা রাত ঘুমাননি পরীমণি। রাতভর কান্নাকাটি করেছেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, পরীমণির উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন, বিপুল অর্থের উৎস এবং গত জুনে বোট ক্লাবে ঘটে যাওয়া ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ সম্পর্কেও জানতে চাওয়া হয়। তিনি অনেক প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে যান। চুপ থেকে বেশির ভাগ সময়ই কান্নাকাটি করেন। পাহারার দায়িত্বে থাকা র‌্যাবের এক নারী সদস্যকে পরীমণি বলেন, ‘ভাবতেও পারিননি আমার বাসায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অভিযান চালাতে পারে। আমাকে এভাবে মদ, মাদকসহ গ্রেফতার করতে পারে।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘পুলিশসহ বিভিন্ন বাহিনীর অনেকের সঙ্গেই আমার জানাশোনা ছিল। ভেবেছিলাম কিছুই হবে না।’

পরীমণি-রাজ চার দিনের রিমান্ডে :  আলোচিত নায়িকা পরীমণি গত ৫ বছর ধরে মাদকাসক্ত। তিনি নিয়মিত মাদক সেবন করতেন। আর তার এই মাদক সরবরাহের কাজ করতেন প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজ। তাদের দুজনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে রাজধানীর বনানী থানায় পৃথক মামলা করা হয়েছে। ওই মামলায় তাদের গতকাল আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। আদালত শুনানি শেষে দুজনেরই চার দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে। একইসঙ্গে পরীমণির ম্যানেজার আশরাফুল ইসলাম দীপু এবং রাজের ম্যানেজার সবুজ আলীরও চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।

বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আজম মিয়া জানান, নায়িকা পরীমণি ও প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। এ দুটি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ সোহেল রানা। তদন্তের স্বার্থে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আসামিদের সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়। আদালত ৪ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে।

আদালত সূত্র জানায়, গতকাল রাতে ঢাকা মহানগর হাকিম মামুনুর রশীদ তাদের রিমান্ড আদেশ দেন। তবে আদালত প্রাঙ্গণে পরীমণিকে বেশ হাসিখুশি দেখা যায়। আদালত প্রাঙ্গণে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়। পরীমণিসহ চারজনকে কাঠগড়ায় ঘিরে রাখেন কমপক্ষে ৩০ পুলিশ কর্মকর্তা। কাঠগড়ায় উঠেই পরীমণি কথা বলার সুযোগ দাবি করেন। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীদের বিরোধের কারণে বিচারক ৮টা ৩৫ মিনিটে এজলাস থেকে বেরিয়ে যান। পরে ৮টা ৫৩ মিনিটে ফেরত এসে রিমান্ডের শুনানি শুরু করেন। কে আসামিপক্ষের আইনজীবী হবেন- তা নিয়ে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল সৃষ্টি হয়। শুনানি চলাকালে পরীমণি মাথায় হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন