শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

অভিজাত এলাকায় ভয়াবহ সিন্ডিকেট

পরীমণি-রাজ রিমান্ডে । মাদক উচ্চপর্যায়ের পতিতাবৃত্তি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে পিয়াসা মৌ জিসানকেও
মির্জা মেহেদী তমাল ও আলাউদ্দিন আরিফ
প্রিন্ট ভার্সন
অভিজাত এলাকায় ভয়াবহ সিন্ডিকেট

রাজধানীর অভিজাত এলাকায় অবৈধ কারবার পরিচালনার জন্য ভয়াবহ সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন নজরুল ইসলাম ওরফে নজরুল রাজ, পরীমণি, পিয়াসা, মৌ, মিশু হাসান, জিসানসহ ১০-১২ জন। তারা গুলশান, বনানী, বারিধারা, উত্তরাসহ বিভিন্ন ফ্ল্যাট ও অফিসে নিয়মিত আসর বসান। এসব আসরে ধনিক শ্রেণির যুবক ও ব্যবসায়ীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেন। তাদের চাহিদামতো সরবরাহ করা হতো সঙ্গী। এসব সঙ্গীর অনেকেই শোবিজ জগতের অতিপরিচিত বা স্বল্পপরিচিত মুখ। তাদের মাধ্যমে ব্ল্যাকমেল করে মোটা অঙ্কের অর্থ আদায় করেন চক্রের সদস্যরা। এমনকি দেশের বাইরেও পছন্দের সঙ্গীসহ আনন্দভ্রমণে পাঠাত এ চক্র। নিয়ন্ত্রণ করত মাদক ও চোরাচালান। এসবের মাধ্যমে বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক হয়েছেন চক্রের সদস্যরা। বুধবার এলিট ফোর্স র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার রাজ মাল্টিমিডিয়ার স্বত্বাধিকারী নজরুল রাজ, নায়িকা পরীমণি; এর আগে গ্রেফতার মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা, অস্ত্র ও সোনা চোরাকারবারি শরিফুল হাসান ওরফে মিশু হাসান ও মিশুর সহযোগী মাসুদুল ইসলাম ওরফে জিসানদের জিজ্ঞাসাবাদে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এসব তথ্য পেয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় বনানীর বাসা থেকে পরীমণি ও নজরুল রাজকে গ্রেফতারের পর গতকাল র‌্যাব সদর দফতরে ডাকা সংবাদ ব্রিফিংয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন সংস্থাটির আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। তিনি বলেন, ‘অভিজাত এলাকা গুলশান, বনানী, বারিধারা, উত্তরাসহ আশপাশে বিভিন্ন ডিজে পার্টি বা আসর জমাতেন নজরুল রাজ, পরীমণিসহ চক্রের সদস্যরা। র‌্যাব বিষয়টি অবগত হয়ে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। এর ধারাবাহিকতায় বনানীতে অভিযান চালিয়ে নায়িকা শামসুন্নাহার স্মৃতি ওরফে পরীমণি, প্রযোজক নজরুল রাজসহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। পরীমণির বাসায় থাকা মিনি বার থেকে উদ্ধার করা হয় বিপুল বিদেশি মদ, মদের বোতল, ইয়াবা, এলএসডি, সিসা ও আইস। জিজ্ঞাসাবাদে তাদের থেকে এ চক্র সম্পর্কে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য মিলেছে।’ খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘জিজ্ঞাসাবাদে পরীমণি জানিয়েছেন ২০১৪ সালে প্রথম একটি সিনেমার মাধ্যমে চিত্রজগতে আসেন। তিনি এযাবৎ ৩০টি সিনেমা ও আট-নয়টি টিভিসি (বিজ্ঞাপন) করেছেন। পিরোজপুর থেকে ঢাকায় এসে চিত্রজগতে শক্ত অবস্থান করে নিতে বড় ভূমিকা রাখেন নজরুল রাজ। পরীমণি ২০১৬ সাল থেকে মাদকে আসক্ত। তার ফ্ল্যাট থেকে বিপুল বিদেশি মদ জব্দ করা হয়েছে। তিনি নিয়মিত অ্যালকোহল সেবন করতেন। মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনের চাহিদা মেটাতে তিনি নিজ বাসায় মিনি বার স্থাপন করেন। তিনি নিজ বারে আসর বসাতেন এবং ডিজে পার্টির আয়োজন করতেন। তার মিনি বারে নজরুল রাজসহ বহু ব্যক্তির যাতায়াত ছিল। পরীমণির মিনি বারে অ্যালকোহল সরবরাহ করতেন নজরুলসহ কয়েকজন।’ র‌্যাব পরিচালক আরও বলেন, রাজকে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানিয়েছেন ১৯৮৯ সালে খুলনার একটি মাদরাসা থেকে দাখিল পাস করে ঢাকা গ্র্যাজুয়েশন করার দাবি করেন। তিনি ঠিকাদারিসহ বিভিন্ন ব্যবসার পাশাপাশি শোবিজ জগতে অনুপ্রবেশ করেন। তার নিজ মালিকানাধীন রাজ মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে নাটক ও সিনেমা প্রযোজনা করতেন। ব্যবসা ও শোবিজ জগৎ দুই দিকে সংযোগ থাকায় ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য নিজের অবস্থানের অপব্যবহার করে নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন নজরুল। মিশু হাসান ও জিসানের সহযোগিতায় ১০-১২ জনের একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন তিনি। এ সিন্ডিকেট বনানী, গুলশান-বারিধারা, উত্তরাসহ অভিজাত এলাকায় ডিজে পার্টিসহ বিভিন্ন পার্টির আয়োজন করতেন। সেখানে মাদক সেবনসহ বিভিন্ন অনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। পার্টিতে আসা লোকজনের কাছ থেকে নানা কৌশলে অর্থ আদায় করেন এ চক্রের সদস্যরা বিপুল সম্পদের মালিক বনে যান তারা। তাদের প্রতিটি পার্টিতে ১৫-২০ জন অংশ নিতেন। পার্টিতে অংশ নেওয়া বিভিন্নজনকে তারা বিদেশে আনন্দ ভ্রমণে পাঠাতেন। নজরুল সুদূর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে এবং নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহার করেন। তার রাজ মাল্টিমিডিয়া কার্যালয়কে অনৈতিক কাজে ব্যবহার করা হতো। তৈরি হতো নানা পর্নোচিত্র। এখান থেকে প্রাপ্ত আয়ের অর্থ দিয়ে বেনামে বিভিন্ন ব্যবসায় লগ্নি, ড্রেজার আমদানি, বালু ভরাট, ঠিকাদারি ও শোবিজ জগতে বিনিয়োগ করেছেন। নিজের অর্থ জোগানদাতা কয়েকজনের নাম র‌্যাবের কাছে প্রকাশ করেছেন নজরুল। গ্রেফতার নজরুলের ব্যবসায় নানান অসংগতি রয়েছে। নজরুলের মোবাইল ফোনে উঠতি অনেকের ‘অ্যাডাল্ট কন্টেন্ট’ পাওয়া গেছে। তিনি এগুলো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যবহার করতেন। ভুক্তভোগীদের বক্তব্যসহ সবার বক্তব্য যাচাই-বাছাই ও বিস্তারিত তদন্ত করা হবে। নজরুলের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ থানায় উপস্থাপনের মাধ্যমে আইনসিদ্ধ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নজরুলের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ও পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হবে। এক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাব কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘জিজ্ঞাসাবাদে আমরা আসর ও ডিজে পার্টিতে অংশ নেওয়া অনেকের নাম জানতে পেরেছি। নামগুলো উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দেওয়া হয়েছে কি না যাচাই-বাছাই করছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা ওইসব নাম প্রকাশ করছি না। মাদকগুলোর সরবরাহকারী হিসেবে নজরুল ছাড়া আরও অনেকের নাম পেয়েছি। আমরা সেগুলো তদন্ত করে দেখছি। নজরুল নামে-বেনামে নাটক-সিনেমা প্রযোজনা করেছেন। ২০১৮ সালে তিনি রাজ মাল্টিমিডিয়া প্রতিষ্ঠা করেন। রাজ মাল্টিমিডিয়ার অফিস থেকে জব্দ করা দ্রব্যাদি মামলার আলামত হিসেবে রয়েছে।’ অন্য এক প্রশ্নের জবাবে র‌্যাব কর্মকর্তা বলেন, ‘পরীমণির মদ সেবনের একটি লাইসেন্স আমরা পেয়েছি কিন্তু তার মেয়াদ ও আইনসম্মত ছিল না। তা ছাড়া তার বাসা থেকে যে পরিমাণ মদ জব্দ করা হয়েছে তা তার লাইসেন্সে কভার করার কথা নয়।’ সিন্ডিকেটের অন্য নারী ও পুরুষ সদস্যদের সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা সুনির্দিষ্ট তথ্য, বার ও মাদকের সন্ধান পেয়ে অভিযান চালিয়েছি। আরও কিছু বার ও ফ্ল্যাটের সন্ধান পেয়েছি। সেখানে কোনো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তথ্য আছে কি না যাচাই-বাছাই করে অভিযান চালাব।’ পরীমণি ও নজরুল রাজ সম্পর্কে আরও অনেক তথ্য জানা গেছে র‌্যাবের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপকালে। জানা গেছে, অঢেল টাকা আর অভিজাত জীবনের জন্য পরীমণি ও নজরুল রাজ সব ধরনের অপকর্মে সায় দেন। তাদের ব্ল্যাকমেলিংয়ের শিকার হন দেশের অনেক ধনী ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক দলের নেতা, সরকারি-বেসরকারি দফতর ও করপোরেট অফিসের কর্মকর্তা এবং বিদেশি নাগরিক। বিশেষ করে বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির উচ্চ বেতনের কর্মকর্তা ও বিভিন্ন প্রকল্পে উচ্চ বেতনে কর্মরত বিদেশি নাগরিকদের টার্গেট করে এ সিন্ডিকেট। অনেক বিদেশি নাগরিককে অন্তরঙ্গ অবস্থায় ছবি তুলে বা ভিডিও করে শিকারে পরিণত করেন চক্রের সদস্যরা। ফলে অল্প সময়ে পরীমণি, নজরুল ও তাদের সহযোগীরা কোটি কোটি টাকা দামের গাড়ি, বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ও মূল্যবান অলঙ্কার, নামে-বেনামে ব্যবসার মালিক হন। আরও জানা গেছে, রাজ সিন্ডিকেটের সহায়তায় পরীমণি শুটিং বা মডেলিংয়ের আড়ালে প্রভাবশালীদের সঙ্গই বেশি ভালোবাসতেন। অভিজাত ক্লাব বা তারকা হোটেলে গিয়ে প্রভাবশালীদের সঙ্গে একান্তে সময় কাটাতেন। কয়েকটি ব্যাংকে পরীমণির মোটা অঙ্কের অর্থ জমা রয়েছে। যার বেশির ভাগই তিনি পেয়েছেন প্রভাবশালীদের সঙ্গে অন্তরঙ্গতার সুবাদে। তিনি অর্থের জন্য পর্নোগ্রাফিতেও নাম লেখান। অর্থের নেশায় পরীমণি ও নজরুল শোবিজ তারকা ও মডেলদের নিয়ে বড় একটি সিন্ডিকেট গড়ে তোলেন। উঠতি মডেল ও চিত্রনায়িকাদের নানা ভঙ্গির ছবি তুলে পাঠিয়ে দিতেন উচ্চবিত্তের লোকজনের কাছে। এসব ছবি দেখে এবং তাদের আসরে হাজির হয়ে ব্ল্যাকমেলিংয়ের শিকার হয়েছেন বহু মানুষ। আবার মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে শুটিংয়ের নামে পছন্দের মডেল নিয়ে বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ করে দিতেন নজরুল ও তার সহযোগীরা। প্রভাবশালীদের কেউ কেউ পরীমণিকে নিয়েও দেশের বাইরে যান। এর মধ্যে একজন ব্যাংকার পরীমণিকে বিলাসবহুল হ্যারিয়ার গাড়ি উপহার দিয়েছেন বলে তথ্য পেয়েছে র‌্যাব। নজরুল রাজের বেশ কয়েকটি ব্যাংক হিসাব পেয়েছেন গোয়েন্দারা। তার ১৪টি হিসাবে ৯ কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য মিলেছে। পরীমণি ছাড়াও নজরুল প্রতারণা ও ব্ল্যাকমেলিং কারবারে বেশ কয়েকজন সুন্দরী তরুণীকে কাজে লাগাতেন। তার মধ্যে সেমি, কাঁকন, শুভা, মানসী, পার্শা, মৌরি, আঁচলসহ কয়েকজনের নাম পেয়েছে র‌্যাব। তবে নামগুলো প্রকৃত না ছদ্ম তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আঁচল নজরুল রাজের সঙ্গে কয়েকটি গানে মডেল হয়েছেন। নজরুল রাজ পর্নোগ্রাফি তৈরি করতে মৃদুলা, অহনা ও নাঈলা ছদ্মনামের কয়েকজনকে ব্যবহার করতেন। এ ছাড়া শোবিজ জগতের একাধিক নায়কও নজরুল-পরী সিন্ডিকেটে জড়িত বলে জানা গেছে। র‌্যাব তাদের বিষয়ে অনুসন্ধান অব্যাহত রেখেছে।

অভিযানের কথা ভাবতেও পারিনি : সোমবার রাতে বনানীর বাসা থেকে পরীমণিকে সরাসরি নেওয়া হয় র‌্যাব সদর দফতরে। সেখানে গোয়েন্দা শাখার একটি বিস্তৃত কক্ষে রাখা হয়। তার পাহারায় নিয়োজিত করা হয় র‌্যাবের কয়েকজন নারী সদস্যকে। নাম প্রকাশে এক কর্মকর্তা জানান, সারা রাত ঘুমাননি পরীমণি। রাতভর কান্নাকাটি করেছেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, পরীমণির উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন, বিপুল অর্থের উৎস এবং গত জুনে বোট ক্লাবে ঘটে যাওয়া ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ সম্পর্কেও জানতে চাওয়া হয়। তিনি অনেক প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে যান। চুপ থেকে বেশির ভাগ সময়ই কান্নাকাটি করেন। পাহারার দায়িত্বে থাকা র‌্যাবের এক নারী সদস্যকে পরীমণি বলেন, ‘ভাবতেও পারিননি আমার বাসায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অভিযান চালাতে পারে। আমাকে এভাবে মদ, মাদকসহ গ্রেফতার করতে পারে।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘পুলিশসহ বিভিন্ন বাহিনীর অনেকের সঙ্গেই আমার জানাশোনা ছিল। ভেবেছিলাম কিছুই হবে না।’

পরীমণি-রাজ চার দিনের রিমান্ডে :  আলোচিত নায়িকা পরীমণি গত ৫ বছর ধরে মাদকাসক্ত। তিনি নিয়মিত মাদক সেবন করতেন। আর তার এই মাদক সরবরাহের কাজ করতেন প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজ। তাদের দুজনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে রাজধানীর বনানী থানায় পৃথক মামলা করা হয়েছে। ওই মামলায় তাদের গতকাল আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। আদালত শুনানি শেষে দুজনেরই চার দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে। একইসঙ্গে পরীমণির ম্যানেজার আশরাফুল ইসলাম দীপু এবং রাজের ম্যানেজার সবুজ আলীরও চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।

বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আজম মিয়া জানান, নায়িকা পরীমণি ও প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। এ দুটি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ সোহেল রানা। তদন্তের স্বার্থে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আসামিদের সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়। আদালত ৪ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে।

আদালত সূত্র জানায়, গতকাল রাতে ঢাকা মহানগর হাকিম মামুনুর রশীদ তাদের রিমান্ড আদেশ দেন। তবে আদালত প্রাঙ্গণে পরীমণিকে বেশ হাসিখুশি দেখা যায়। আদালত প্রাঙ্গণে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়। পরীমণিসহ চারজনকে কাঠগড়ায় ঘিরে রাখেন কমপক্ষে ৩০ পুলিশ কর্মকর্তা। কাঠগড়ায় উঠেই পরীমণি কথা বলার সুযোগ দাবি করেন। এ সময় দুই পক্ষের আইনজীবীদের বিরোধের কারণে বিচারক ৮টা ৩৫ মিনিটে এজলাস থেকে বেরিয়ে যান। পরে ৮টা ৫৩ মিনিটে ফেরত এসে রিমান্ডের শুনানি শুরু করেন। কে আসামিপক্ষের আইনজীবী হবেন- তা নিয়ে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল সৃষ্টি হয়। শুনানি চলাকালে পরীমণি মাথায় হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
সর্বশেষ খবর
১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

২১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বগুড়ায় চার অধিনায়ককে নিয়ে এনসিএল টি-২০ ট্রফি উন্মোচন
বগুড়ায় চার অধিনায়ককে নিয়ে এনসিএল টি-২০ ট্রফি উন্মোচন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খাদ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মশালা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খাদ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মশালা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জানমালের নিরাপত্তা ও মব সন্ত্রাস বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ
জানমালের নিরাপত্তা ও মব সন্ত্রাস বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আসা সেই তরুণী পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতে ফিরল
বাংলাদেশে আসা সেই তরুণী পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতে ফিরল

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
রংপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিনির্ভর আমন ধানে প্রকৃতি সদয় হচ্ছে না
বৃষ্টিনির্ভর আমন ধানে প্রকৃতি সদয় হচ্ছে না

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান
ফেনীতে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৭৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, থামছেই না প্রকোপ
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, থামছেই না প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় আরবান ইয়ুথ ক্লাইমেট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
ঢাকায় আরবান ইয়ুথ ক্লাইমেট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ১৫
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিপুল পরিমাণ দুই টাকার নোট জব্দ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে বিপুল পরিমাণ দুই টাকার নোট জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে মামাকে হত্যা করে ট্রেনে পালানোর সময় ভাগ্নে গ্রেপ্তার
গাজীপুরে মামাকে হত্যা করে ট্রেনে পালানোর সময় ভাগ্নে গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের আমলে মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি হয়েছে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা
চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় জলবায়ুর ঝুঁকিতে থাকা পরিবারে চারাগাছ বিতরণ
কুতুবদিয়ায় জলবায়ুর ঝুঁকিতে থাকা পরিবারে চারাগাছ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু সেটিই যথেষ্ট নয় : আলী রীয়াজ
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু সেটিই যথেষ্ট নয় : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবাদি পশুর যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
গবাদি পশুর যত্রতত্র অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘বিএনপি একটি উদার রাজনৈতিক দল এবং ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী’
‌‘বিএনপি একটি উদার রাজনৈতিক দল এবং ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা বিএনপির লক্ষ্য : সালাহউদ্দিন
গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা বিএনপির লক্ষ্য : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৫৪১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৫৪১ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : ৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : ৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালিগঞ্জ নদী‌ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
কালিগঞ্জ নদী‌ থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন