শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

এহসান গ্রুপের মালিক রাগীব চার ভাইসহ গ্রেফতার

হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও পিরোজপুর প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
এহসান গ্রুপের মালিক রাগীব চার ভাইসহ গ্রেফতার

দেশের অন্যতম নামকরা মাদরাসা হাটহাজারীতে পড়াশোনা করেছেন। খুলনার আরেকটি মাদরাসা থেকে পাস করে হয়েছেন মুফতি। কর্মজীবন শুরু করেছিলেন মসজিদে ইমামতির মাধ্যমে। তবে ইমামতিতে সন্তুষ্ট ছিলেন না রাগীব আহসান। ৯০০ টাকা বেতনে ঢাকার একটি এমএলএম কোম্পানিতে চাকরি নেন। সে অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে গড়ে তোলেন ‘এহসান গ্রুপ’। গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে হাসপাতাল, ক্যাডেট মাদরাসা, ট্রাভেল এজেন্সি বৃদ্ধাশ্রম, আবাসন কোম্পানিসহ মোট ১৭টি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। নিজের তিন ভাই, বোন, তার শ্বশুর, বোনজামাইসহ নিকটাত্মীয়দের প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে বসান রাগীব। ইতিমধ্যে তিনি প্রতারণার মাধ্যমে গ্রাহকের ১৭ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তার গ্রেফতার দাবিতে ভুক্তভোগীরা রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মানববন্ধনও করেছেন। অবশেষে র‌্যাব সদর দফতরের গোয়েন্দা শাখা ও র‌্যাব-১০-এর একটি  দল গতকাল ভোরে রাজধানীর শাহবাগ এলাকার তোপখানা থেকে রাগীব ও তার সহযোগী আবুল বাশার খানকে গ্রেফতার করে। অন্যদিকে তার অন্য দুই ভাই মুফতি মাওলানা মাহমুদুল হাসান ও মো. খাইরুল ইসলামকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পিরোজপুরের খলিশাখালী নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে গতকাল বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দুজনকে গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বাহিনীর মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদেই রাগীব অনেক বিষয় স্বীকার করেছেন। জানিয়েছেন ২০০৮ সালে ১০ হাজার গ্রাহককে তার কোম্পানিতে যুক্ত করেন। ১৭টি প্রতিষ্ঠান গড়ে গ্রাহকের কাছ থেকে ১১০ কোটি টাকা তিনি সংগ্রহ করেছেন। এরই মধ্যে শতাধিক ভুক্তভোগী রাগীবের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে অভিযোগ করেছেন।

রাগীবের প্রতারণার শিকার ব্যক্তিরা ৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, লক্ষাধিক গ্রাহক তার মাধ্যমে প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা প্রতারিত হয়েছেন। ভুক্তভোগীরা দাবি করেন, রাগীব তার প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে অর্থ সংগ্রহ করে পরিবারের সদস্য ও নিকটাত্মীয়দের নামে-বেনামে সম্পত্তি ও জায়গাজমি কিনেছেন। এ ছাড়া তার পরিবারের সদস্যদের নামে ব্যবসায়িক কাঠামো তৈরি করেন। শ্বশুরকে প্রতিষ্ঠানের সহসভাপতি, বাবাকে প্রতিষ্ঠানের উপদেষ্টা, ভগ্নিপতিকে প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার করেছিলেন প্রতারক রাগীব।

র‌্যাব মুখপাত্র বলেন, ‘সম্প্রতি এমএলএম কোম্পানির নামে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনায় ভুক্তভোগীরা ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, সিলেট, পিরোজপুরসহ বেশ কয়েকটি জেলায় মানববন্ধন, সংবাদ সম্মেলন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন। অনেকে র‌্যাবের কাছে অভিযোগ করলে আমরা ছায়াতদন্ত ও গোয়েন্দা নজরদারি বাড়াই। পরে তোপখানা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় ভাউচার বই ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রাগীব আহসান প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার বিভিন্ন তথ্য দিয়েছেন। তিনি ১৯৮৬ সালে পিরোজপুরের একটি মাদরাসায় পড়াশোনা শুরু করেন। ১৯৯৬-১৯৯৯ পর্যন্ত হাটহাজারীর একটি মাদরাসা থেকে দাওরায়ে হাদিস এবং ১৯৯৯-২০০০ পর্যন্ত খুলনার একটি মাদরাসা থেকে মুফতি সনদ নেন। পরে পিরোজপুরের একটি মাদরাসায় চাকরি শুরু করেন। ২০০৬-২০০৭ সালে ইমামতির পাশাপাশি ‘এহসান এস মাল্টিপারপাস’ নামে একটি এমএলএম কোম্পানিতে ৯০০ টাকা বেতনের চাকরি করতেন। ওই প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুবাদে ‘এমএলএম’ কোম্পানির প্রতারণার বিষয়টি রপ্ত করেন। পরে ২০০৮ সালে ‘এহসান রিয়েল এস্টেট’ নামে একটি এমএলএম কোম্পানি করেন। ধর্মীয় আবেগ-অনুভূতির অপব্যবহার করে এমএলএম কোম্পানির ফাঁদ তৈরি করেন রাগীব। র‌্যাব মুখপাত্র বলেন, রাগীব দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ধর্মপ্রাণ সাধারণ মানুষ, ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যুক্ত ব্যক্তি, মসজিদের ইমাম ও অন্যদের টার্গেট করে প্রতারণার ফাঁদ পাতেন। তিনি ‘শরিয়তসম্মত সুদবিহীন বিনিয়োগ’-এর বিষয়টি ব্যাপকভাবে প্রচার করে গ্রাহকদের আকৃষ্ট করেন। তা ছাড়া ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করে ব্যবসায়িক প্রচার-প্রচারণা চালাতেন। লাখ টাকার বিনিয়োগে প্রতি মাসে বিনিয়োগকারীদের মাত্রাতিরিক্ত লাভের প্রলোভন দেখাতেন। ২০০৮ সালে ১০ হাজার গ্রাহককে তার কোম্পানিতে যুক্ত করেন। এখন গ্রাহকের সংখ্যা লক্ষাধিক বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রতারক রাগীবের ৩ শতাধিক কর্মচারী রয়েছেন। যাদের কোনো ধরনের বেতন দেওয়া হতো না। তারাই মাঠপর্যায় থেকে বিনিয়োগকারী সংগ্রহ করে দিতেন। এতে ২০ শতাংশ লভ্যাংশের প্রলোভন দেখাতেন। এভাবেই রাগীবের দ্রুত গ্রাহক বাড়তে থাকে। তবে বর্তমানে তিনি তার কর্মচারী, গ্রাহক সবাইকেই প্রতারিত করেছেন।

১৭টি প্রতিষ্ঠান : রাগীব আহসান প্রতারণার মাধ্যমে ১৭টি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। সেগুলো হলো- এহসান গ্রুপ বাংলাদেশ, এহসান পিরোজপুর বাংলাদেশ (পাবলিক) লিমিটেড, এহসান রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড বিল্ডার্স লিমিটেড, নূর-ই মদিনা ইন্টারন্যাশনাল ক্যাডেট একাডেমি, জামিয়া আরাবিয়া নূরজাহান মহিলা মাদরাসা, হোটেল মদিনা ইন্টারন্যাশনাল (আবাসিক), আল্লাহর দান বস্ত্রালয়, পিরোজপুর বস্ত্রালয়-১ ও ২, এহসান মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড, মেসার্স বিসমিল্লাহ ট্রেডিং অ্যান্ড কোং, মেসার্স মক্কা এন্টারপ্রাইজ, এহসান মাইক অ্যান্ড সাউন্ড সিস্টেম, এহসান ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস, ইসলাম নিবাস প্রজেক্ট, এহসান পিরোজপুর হাসপাতাল, এহসান পিরোজপুর গবেষণাগার ও এহসান পিরোজপুর বৃদ্ধাশ্রম।

১১০ কোটি টাকা সংগ্রহের স্বীকারোক্তি : রাগীব আহসান গ্রাহকের টাকা দিয়ে হাউজিং, ল্যান্ড প্রজেক্ট, মার্কেট-দোকান, ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের আড়ালে অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। র‌্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে এখন পর্যন্ত ১১০ কোটি টাকা সংগ্রহের স্বীকারোক্তি দিয়েছেন। এ ছাড়া রাগীব আহসান সাধারণ গ্রাহককে চেক জালিয়াতির মাধ্যমে প্রতারিত করেছেন। অনেকে পাওনা টাকার চেক নিয়ে ব্যাংকে গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন। অনেকেই ভয়ভীতি, লাঞ্ছনা ও নির্যাতনের শিকার হতেন বলে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছেন।

আরও দুই ভাই গ্রেফতার : পিরোজপুরের খলিশাখালীর নিজ বাড়ি থেকে রাগীব আহসানের আরও দুই ভাই মুফতি মাওলানা মাহমুদুল হাসান ও মো. খাইরুল ইসলামকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদের গ্রেফতারের পর থেকে জেলার বিভিন্ন স্থানে পাওনা টাকার জন্য বিক্ষোভ করছেন ভুক্তভোগীরা। তারা বলছেন, তার পরিবারের সদস্যরা শতভাগ জড়িত। যখনই গ্রাহকরা টাকার দাবি নিয়ে বড় খলিশাখালী মাদরাসায় তার বাবার কাছে যেতেন তখনই তার পরিবারের সদস্যরা মিলে গ্রাহকদের মারধর করতেন। মাদরাসার শিক্ষক, ছাত্র, ইমাম, মুয়াজ্জিন, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, ভিক্ষুক, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ীসহ কয়ের হাজার গ্রাহক থেকে হাজার কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিয়েছেন মুফতি মাওলানা রাগীব আহসান। পিরোজপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আ জ মো মাসুদুজ্জামান জানান, পিরোজপুর শহরের ছোট খলিশাখালী থেকে অন্য দুই ভাইকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আসামিদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামি শামীম খানকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
কমিশনের কিছু সুপারিশে ধর্ম ও নারী মুখোমুখি
কমিশনের কিছু সুপারিশে ধর্ম ও নারী মুখোমুখি
বৈধ চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি
বৈধ চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
আদালত আমাদের সেকেন্ড হোম
আদালত আমাদের সেকেন্ড হোম
রাজনৈতিক বিতর্কে জড়াবে না ইসি
রাজনৈতিক বিতর্কে জড়াবে না ইসি
দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
নির্বাচনের সময় ঠিক করবে জনগণ চাপ দেবে না ইইউ
নির্বাচনের সময় ঠিক করবে জনগণ চাপ দেবে না ইইউ
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
সর্বশেষ খবর
শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড
শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড

১ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি
গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি
তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত
মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন
রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা
চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন
বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু
মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন
স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু
নেত্রকোনায় গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পাবনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের ভেজাল বিরোধী অভিযানে বেকারিকে জরিমানা
চসিকের ভেজাল বিরোধী অভিযানে বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মনপুরায় ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা
মনপুরায় ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া
আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা সিরিজে দলে ফিরতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে দলে ফিরতে পারেন তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী ১৯ বিলিয়ন পাসওয়ার্ড ফাঁস, গবেষণায় যা দেখা গেলো
বিশ্বব্যাপী ১৯ বিলিয়ন পাসওয়ার্ড ফাঁস, গবেষণায় যা দেখা গেলো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুনামগঞ্জে কৃষকের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
সুনামগঞ্জে কৃষকের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস
বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'যুদ্ধ পরিস্থিতি' হলে কী করবেন নাগরিকরা, বুধবার ভারতজুড়ে মহড়া
'যুদ্ধ পরিস্থিতি' হলে কী করবেন নাগরিকরা, বুধবার ভারতজুড়ে মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় মাদক ব্যবসায়ীর ১০ বছরের সাজা
নেত্রকোনায় মাদক ব্যবসায়ীর ১০ বছরের সাজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুশিয়ারা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
কুশিয়ারা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে